নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে জনসংখ্যা অভিশাপ না অর্শিবাদ!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪

বাংলাদেশে জনসংখ্যা অভিশাপ না অর্শিবাদ, তা জানতে হলে আমাদের পরিবারের উপর একটা গবেষনা চালানো যেতে পারে! আমাদের বাবা ভাই বোনেরা ছিলেন দশ জন এবং আমাদের মায়ের ভাই বোনেরাও ছিলেন দশ জন, বাবা ছিলেন সবার বড়, এদিকে মা ছিলেন তার পরিবারের সবার ছোট!

বাবা মা'য়ের আমরা চার সন্তান, তিন ছেলে, এক মেয়ে - বেসারুরা (বেলায়েত, সাহাদাত, রুবায়েত, রাশেদা)! বর্তমানে সবাই আমরা বিবাহিত, আমাদের চার ভাইবোনের সন্তান সংখ্যা ছয়! বড়ভাইয়ের এক মেয়ে, আমার দুই ছেলে, ছোট ভাইয়ের এক মেয়ে এবং ছোট বোনের ছেলে এক, মেয়ে এক!


অন্যদিনে আমাদের পরিবারে যুক্ত হয়েছেন বাইরের তিন মেয়ে এবং এক ছেলে, যারা আমাদের ভাইদের সন্তানদের মা এবং ছোট বোনের স্বামী! এই নিয়ে আমাদের পিতামাতার সংসার কল্পনা করলে মোট জনসংখ্যা দাঁড়ায় ১৬ (বাবাকে হিসাবে নিয়ে, তিনি আজ বেঁচে থাকলে আমাদের আনন্দে কষ্টের ভাগ পড়ত না)! প্রায় ষাট বছরে গড়ে উঠা এই পরিবারের শিক্ষা, অর্থ, নানান অভিজ্ঞতা ইত্যাদি নিয়ে একটা বিরাট আলোচনা করা বা লিখা যেতে পারে!

আলোচনায় উঠে আসতে পারে কি করে আমরা এখনো এক পরিবার হয়ে আছি, ভাই বোনেরা কোন সুত্রে এখনো এক মালার ফুল হয়ে আছি!

আমার মতে রাজনীতি, সরকারী, ঘুষ কমিশন(!) বা বড় কিছু না করেও যে একটা পরিবার আনন্দে দিন কাটাতে পারে, তার উদাহরণ আমাদের এই পিউর মধ্যবিত্ত পরিবার (উচ্চ মধ্যবিত্তও বলা যেতে পারে)! আমরা ভাই বোনেরা কেহই সরকারী চাকুরীর করি নাই, এমন কি আমরা কখনো সরকারী চাকুরী করবো তাও ভাবি নাই। সবাই সব সময়ে বিদেশ, বেসরকারি চাকুরী বা ব্যবসার চিন্তা করেছি এবং সেই পথেই টাকা উপার্জনের চিন্তা করছি!

আমরা তিন ভাই প্রবাসী হয়েছিলাম, এখন ফিরে এসেছি, দেশেই আমরা এখন বেসরকারি চাকুরী বা ব্যবসা করছি। ছোট বোন তার স্বামী নিয়ে ইটালীতে এখনো প্রবাসী।


যাই হোক, মুল চিন্তাটা আপনাদের জন্য ছেড়ে গেলাম!

সবাইকে ধন্যবাদ।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশে আনুমানিক ৪ কোটী পরিবার আছে; শতকরা কতভাগ পরিবার, এবং আনুমানিক মোট কি পরিমাণ পরিবার আপনাদের মতো বা কাছাকাছি আছেন বলে আপনি মনে করেন?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সেখানেই প্রশ্ন উঠে। দারিদ্রতা ভেঙ্গে এগিয়ে যাবার সুযোগ তাদের কতটুকূ তা জানার জন্য গবেষক হতে হয় না! সরকারের চেষ্টা এবং এই পরিবার গুলোকে এগিয়ে নেয়ার ব্যবস্থা হয়ত একদিন বাংলাদেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে। প্রবাসীরা এমনই, তাঁরা তাদের পরিবার এমনই এগিয়ে নিয়েছে! শুভেচ্ছা নিন।

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১০

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ডিম ভাজতে গিয়ে শুধু ডিম ভেঙে চুলায় রেখে দেয়ার মত হল লেখাটা। আরও দীর্ঘ করে আপনার বলাটা বলতেন, ভালোই মনে হচ্ছিল আলাপের শুরুটা

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একই সাথে ৩ বউ নিয়ে থাকা চাট্টিখানা কথা নয়। এখনকার দিনে তো ২ বউ আসলেই সে ঘরে অশান্তি শুরু হয়ে যায়...

৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: জনসংখ্যা অবশ্যই আশীর্বাদ।
কিন্তু আমাদের জনসংখ্যা কাজে লাগানো যাচ্ছে না।

৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ নং প্রশ্নের উত্তর লেখার জন্য প্রশ্নফাঁস করার দরকার আছে?

যাঁরা প্রবাসে আছেন, তাঁদের স্ত্রী যখন নিজের স্বামীর জন্য বিরহে থাকেন, আপনি কি তাঁদের স্ত্রীর সাথে থাকেন?

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: না, না, না!
যাই হোক, আমরা ভাইয়েরা বিয়ের পর আর প্রবাসী হই নাই! বিয়ে করে দেশই থেকে গেছি!

৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১১

রাতুল_শাহ বলেছেন: ওভারলোড ভালো না। আবার কমও ভালো না। আমরা সেই ৯৮-৯৯ থেকে পড়ে আসছি দেশের জনসংখ্যা বেশি, এবং যেটা দেশের জন্য অভিশাপ।

৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৬

মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি বেশী থাকা অর্শিবাদ।
আমরা একডজন ভাই বোন একে অপরের সুখে দুঃখে ঝাঁপিয়ে পড়ি।
কিন্তু আমার সন্তান দুজন। তাদের জন্য ভাবতে হয় ভবিষতে তাদের কি হবে!

৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: জনসংখ্যা বাংলাদেশের মত ক্ষুদ্র দেশের জন্য বিরাট অভিশাপ।

৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬

নতুন বলেছেন: যদি মানুষ শিক্ষিত হয় তবে সেটা আশি`বাদ।

দেশের জনসংখ্যাই বত`মানে সমস্যা।

দেশে যদি ৫ থেকে ৭ কোটি মানুষ থাকতো তবে সবাইকে শিক্ষা,স্বাস্হ সহ সব সুবিধা নিশ্চিত করা যেতো।

১ মুখ সোনা দিয়েও ভরা যায় কিন্তু ১০ মুখ ছাই দিয়েও ভরা যায় না। আপনি ১৭ কোটি মুখে যদি একটা ফু দিতে যান সেটাও এক রকমের অসম্ভব কাজ।

১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৯

আমি সাজিদ বলেছেন: যতদূর জানি, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক বোনাসকাল সময় উপভোগ করছে বাংলাদেশ। আমাদের কর্মক্ষম জনসংখ্যার সংখ্যা বর্তমানে অধিক। এটাকে কাজে লাগিয়ে অনেক দেশ উন্নতি করেছে, আমাদের দেশের দৃশ্যত কোন পরিকল্পনা নাই , অন্তত কোন পরিকল্পনার সাথে সরকার বা বিরোধীদল জনগঙ্কে সম্পৃক্ত করেছেন বলে মনে হয় না ! এই জন্যই জনসংখ্যা সমস্যা বোঝা মনে হয়। যেমন দেখেন, আমাদের দেশের কর্মক্ষম জনশক্তি রপ্তানি অধিদপ্তর আমার জানা মতে যে বাজারগুলো ধরেছে সেখানে কম দক্ষ শ্রমিকদের সংখ্যাই বেশী। অথচ বিশ বছর আগেই পাশের দেশ ভারত আর পাকিস্তান ওদের শিক্ষিত গ্রাজুয়েটদের সেসময়কার বিল্ডিং গালফ কান্ট্রিগুলোতে পাঠিয়েছে। আমার যতো আত্মীয় গালফে থাকেন, তারা আমাকে বলেন, ওখানকার ম্যাক্সিমাম ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার ইন্ডিয়ান পাকিস্থানী নাগরিক!

চলমান দুইধারার রাজনীতিতে ও দেশ শাসনে আমাদের জনসংখ্যা জনশক্তিতে পরিনত হবে না এই বিষয়ে আমি মোটামুটি নিশ্চিত। দেশের কপালে ভালো কিছু দেখতে পাই না।

১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৪১

আমি সাজিদ বলেছেন: আরেকটি কথা, আপনি সরকারী চাকরির কথা বললেন। আমার মতে বর্তমানে সরকারী চাকুরী হচ্ছে একতা অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়ার প্রথম শ্রেনীর লাইসেন্স। বেসরকারী চাকরি এরচেয়ে চ্যালেঞ্জিং, কিন্তু আমাদের বেসরকারী খাতকে কর্মীবান্ধব করার জন্য কোন দৃশ্যত কাজ নাই শাসকদের। তাই, আজকাল ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে সবাই প্রথমেই নীলক্ষেতে যায় বিসিএস গাইড কিনতে। পাবলিক লাইব্রেরীগুলো ইতিহাস বা গবেষনা কম কিন্তু স্টুডেন্টসদের বিসিএসের প্রিপারেশনের জন্য ব্যবহত হয়। এই দিক দিয়ে কি পাচ্ছি আমরা? আমরা পাচ্ছি বিসিএস সিলেবাসের লাভ ক্ষতি বা সুদকষার অংক প্র্যাক্টিস করা ইউনিভার্সিটি গ্রাজুয়েট।
দক্ষতা বা শ্রমবাজার নির্ভর গ্র্যাজুয়েটও কিন্তু প্রডিউস হচ্ছে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.