নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
সামান্য কিছু কথা না বলেই নয়ঃ
- যারা মনে করেন জনগণ ভাল নয়, তাদের আমি ঘৃনার চোখে দেখি। আমার অভিজ্ঞতায় বলে বাংলাদেশের মানুষের মত মানুষ হয় না, বুদ্ধিতে কর্মে আমার কাছে সেরা মনে হয়। দুনিয়ার নানান জাতির সাথে কাজ করে আমার এমন মনে হয়েছে, বাংলাদেশীদের এক কথা একবারের বেশি বলতে হয় না। আমরা বাংলাদেশীরা শুধু হেরে যাই বা যাচ্ছি, একজন দক্ষ প্রশাসকের অভাবেই। অনেকে বলতে পারেন, জনগণ নির্বাচিত করেছে এমন প্রশাসক! এই কথা বলা লোকের জন্যও ঘৃনা থাকলো!
- যারা এই সময়েও মনে করছেন, ডাক্তার, নার্স ও টেকনিশিয়ান বা হেল্পারদের জন্য কিসের পিপিই, শুধু মাস্ক গ্লাভস পরেই তারা তাদের কাজ করতে পারে। এই চিন্তার লোকের জন্যও ঘৃনা থাকলো! শুধু হাস্পাতাল নয়, যে কোন প্রতিষ্ঠানের ফন্ট লাইনে কাজ করার মানুষ গুলোরে জন্যও সুরক্ষিত ব্যবস্থা দরকার। আমরা এই সব করতে পারছি না ফলে আমাদের লজ্জিত হওয়া দরকার।
- করোনা ভাইরাসে মৃত্যু কোনভাবেই লজ্জার নয়। যারা এই ধারনা পোষন করেন যে, এটা প্রকাশিতব্য নয়, লজ্জা কিংবা ভয়ের ব্যাপার, এরাও ঘৃনার পাত্র। নিশ্চয় কেহ ইচ্ছা করে এই ভাইরাস নিজের গায়ে নিচ্ছে না! এই মৃত্যু নিশ্চয় গৌরবের!
- রাষ্ট্রের কথা শুনতে আমরা বাধ্য, তবে সেটারও একটা সীমারেখা আছে। রাষ্ট্রের আইনের সব সময়ে মৌলিক দিক থাকে, তার পরের ব্যাপারটাই আপনার আমার বিবেকবোধের ব্যাপার। ধরা যাক রাষ্ট্র বলল, ১৪ দিন ঘরে থাকুন। আপনি আমি অবশ্যই সেটা পালন করবো, আমার যদি খাবার/টাকা থাকে তবে আমি সেটা ২৮ দিনও নেয়ার চিন্তা করতে পারি! আবার যদি আমার ঘরে খাবার বা টাকা না থাকে তবে আমি এই আইন নাও মানতে পারি, আমাকে বাঁচার চেষ্টাতো করতে হবে।
- তবে এই পরিস্থিতিতে আমাদের সংযত হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই। বেঁচে থাকলে অনেক কিছু করা যাবে, অনেক টাকা রুজি করা যাবে, অনেক আনন্দ নেয়া যাবে। ভাত, ডাল বা সামান্য ভর্তা যোগাড় হলেই আমাদের বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। নিজেরটা নিজকেই ভাবতে হবে আগে, মরে গেলে বা জীবিত থেকে কষ্ট পেলে কেহ আপনার কাছে আসবে না! অন্যদিকে আমাদের রাষ্ট্রের অবকাঠামো খুব দূর্বল, সেটা শুধু সমর্থন নয়, এখনো যোগ্য রাষ্ট্র হয়ে উঠতে পারে নাই।
- প্রিয়তমা স্ত্রী বা সন্তানদের যারা এখনো এই দুঃখজনক সার্বিক পরিস্থিতি বোঝাতে পারছেন না বা তারা আপনার এই সহজ সরল কথা বুঝতে পারছেন না, তাদের প্রয়োজনে ইন্ডিয়ান পুলিশের মত পাছায় বেত্রাঘাত করে উল্কি আঁকুন, এতে নিশ্চয় তাদের হুঁশ ফিরে আসবে!
সবাইকে শুভেচ্ছা।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নামে একটা মন্ত্রণালয় আছে। তার মন্ত্রী একজন ব্যবসায়ী। অবশ্য ব্যবসায়ীরাই দেশ চালায়। রাজনীতিক তো আর নাই! এই মন্ত্রণালয়ের আগের মন্ত্রী বারোটা বাজায়া গেছেন। উনি আর কী করবেন? উনাকে পিপিপি নিয়াই থাকতে দেন।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫১
নেওয়াজ আলি বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সহমত।
সুন্দর পোস্ট।