নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজ যারা পড়ে না, তারাই মনে হচ্ছে এই দাবী তুলছে!

০২ রা মে, ২০২০ রাত ১১:৫৪

অনলাইনে বা সংবাদে দেখছি কেহ কেহ মসজিদ সম্পুর্ন খুলে দিয়ে নামাজ পড়ার কথা বলছেন, প্রতি ওয়াক্ত জামাত সহ শুক্রবারের জামাতের কথা বলছেন। উদাহরণে বাজার ঘাট রাস্তা অফিস আদালত ইত্যাদির কথা বলছেন। ভাইরে ভাই, আপনারা যে এই কথা বলছেন একটু কি ভেবে বলছেন? বাজার, অফিস আদালত রাস্তা ঘাটের সাথে কেন মসজিদের তুলনা করছেন, মসজিদে নামাজ পড়ার ব্যবস্থার সাথে কি এর কোন একটার তুলনা চলে!

হ্যাঁ, ভাই এই মাত্র আমাদের অফিসের একজন পরিচিতের করোনা ভাইরাসের আক্রান্তের খবর পেলাম! তিনি পুরান ঢাকায় থাকতেন, পুরাই ঢাকাইয়্যা, পুরাই মুসল্লি, পাঁচ ওয়াক্ত মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েন! অফিসে যখন করোনা ভাইরাস নিয়ে কথা উঠত, তখন তিনি উলটা যুক্তি দেখাতেন, বলতেন কেন মসজিদ বন্ধ হবে, করোনা মস্লিমদের ধরবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। তার এই করোনা আক্রান্তের সংবাদে জানা যায়, পুরান ঢাকায় নাকি কখনোই তেমন মসজিদ বন্ধ হয় নাই, গত সপ্তাহেও জুম্মায় মসজিদে নামাজ পড়েছেন! এখন তিনি নিজেও ধারনা করেন মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়েই হয়ত তিনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন! কাজেই কথা বলার আগে চিন্তা করে কথা বলুন। বাজারে/অফিসে যেতে আপনি আমি বাধ্য, কিন্তু তাতেও কিছুটা দুরত্ব মেনে বা বুঝে চলা যায় বা যেতে পারে!

যারা মসজিদ খুলে দেয়া হউক বলে যাচ্ছে, এরা নিয়মিত নামাজ পড়ে কি না আমার সন্দেহ হয়। কারন পড়লে এরা কিভাবে নামাজ পড়া হয় তা বুঝতে পারত! নামাজের নিয়ম কানুন জানে না বলে আরো ভেজাল লাগাতে এদের এই দাবী হয়ত! বা জেনে বুঝে এরা এমন দাবী করছে যাতে আরো বেশী মানুষ মারা যায় এবং তার মজা এরা নিতে পারে।

আমার এক অনলাইনের বন্ধু রুবাই সালেহ লিখেছেন, বাজার/গার্মেন্টেস-এর চেয়ে মসজিদে করোনা ছড়ানোর সম্ভাবনা আরো বেশি। আপনার আগে একজন রোগী সেজদা দিতে গিয়ে খুঁক করে গলা কাশি দিলেন, কফ পড়লো সিজদার জায়গায়। আপনি গিয়ে সুন্দর করে নাক/কপাল ঠেকালেন- ঢুকল গিয়ে শরীরে ডিরেক্ট!

রুবাই সালেহ যা বলেছন, এমনি হতে পারে নিশ্চয়, কফ না পড়ুক, হবার একটা চান্স তো থাকে। আর এক ভাই সামস রহমান লিখেছেন, বাজারে অফিসে আর মসজিদ এক নয়। সিজদায় ফ্লোর থেকে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা বেশী।

বর্তমান সরকারের অনেক সিধান্ত ভুল বা দেরী হয়েছে বা হচ্ছে, কিন্তু মসজিদ বন্ধ বা সীমিত (৫ বা ১২ জনের) ভাবে মসজিদ খোলার সিধান্তকে অভিনন্দন জানাতেই হয়! মসজিদ এখনো আরো অনেক দিন বন্ধ রাখা জরুরী, কারন যে কোন মুল্যেই করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধ করতেই হবে।

যারা আপনারা এই দাবী তুলছেন, আপনারা আসলে সঠিক চিন্তা করছেন না বা ভিন্ন কি চাইছেন সেটা আমাদের খুলে বলুন!

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:১৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লকডাউন তোলার একমাস পরেও মসজিদ সহ যেকোন মাস গেদারিং বন্ধ রাখা দরকার।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৩১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অবশ্যই!

২| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: অতি ধার্মিকদের এটা একটি বড় সমস্যা। এদের যতই বুঝান কোনো লাভ নেই। মসজিদে এই কিছুদিন নামাজ না পড়লে বেহেশত ও হুরপরী হাতছাড়া হয়ে যাবে এই ভয়ে আছে। অথচ নিজে বিপদ থেকে সাবধান থাকা ও অন্যকে নিরাপদ রাখাও যে মানবিক ও ধর্মীয় কর্তব্য সেটা ঐ মস্তিষ্কে ঢুকবে না।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৩৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, এরা মুলত সুযোগ সন্ধানী হতে পারে! এরা ক্যাচালেই বিশ্বাসী মনে হচ্ছে!

৩| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:২৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব চিটার । সব বাটপাড়

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৩৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একদম, চিটার বাটপার না হলে এই কথা কি করে বলে!

৪| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৩৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: তারাবী নামাজের নাম দিয়ে যারা মার্কেটে ঘুরে ঘুরে মেয়ে দেখতো তারাই মসজিদ খুলে দেওয়ার জন্য বেশি চেঁচামেচি করছে।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:১৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, আমার ফিডে আমি এমন পেয়েছি! ১ জনকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনি, সে লিখেছে মসজিদ খুলে দেয়া হউক, অথচ ওর চরিত্র মোটেও সুবিধার নয়!

৫| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৫০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: সকলেই একটা সাধারন ভুল করছেন।ভাবছেন সারা দেশই লকডাউনের আওতায়।আমার মনে হয় না। যদি সারা দেশ লকডাউনের আওতায় থাকতো তবে বিশেষ বিশেষ জায়গায় আবার লকডাউন ঘোষনা করার কি দরকার ছিল।আসলে সারাদেশে ছিল বিশেষ ছুটি।আর সরকারের ঘোষনা ছিল কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলার।এসব নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে নিজের স্বার্থে।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:১৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দরিদ্র সরকার, ফলে কোন মতে গোজামিল দিইয়ে বাঁচতে চায়। লক ডাউন দিলে মানবে না, মানুষ খাবে কি ইত্যাদি সহ নানান চিন্তা আছে এদের। ফলে কোন মতে চলে তাহাজ্জ্বতের নামাজ পড়ে সময় পার করছে! এর মধ্যে যদি বিধাতা আমাদের রক্ষা করে দেন, এই তো!

৬| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: মসজিদ সারা জীবন বন্ধ থাকলেও দেশের ক্ষতি হবে না। কিন্তু কলকারখানা বন্ধ থাকলে দেশ বন্ধ হয়ে যাবে।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:১৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনেক কথাই বলা যায়! বলে এদের বুঝানো যাবে না!

৭| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৫৯

নতুন বলেছেন: মসজিদে কতজন লোক ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে?

শুধুই জুম্মা এবং তারাবীতেই মসজিদ পুরো কাতার পুরা হয়। অন্য সময় ৫-১০ বা ১৫ জন মানুষ হয়।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:১৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: তাই তো দেখি!

৮| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:০৮

আহা রুবন বলেছেন: এদের বুঝিয়ে আসলে কোনও লাভ হবে না। আমাদের নিজেদেরকে যার যার নিরাপত্তা যতটুকু সম্ভব নিশ্চিত করতে হবে।

০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:২০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনলাইনে এদের পেলেই গদাম দিবেন!

৯| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১:২২

নতুন বলেছেন: মসজিদে কিন্তু এলাকার মুরুব্বিরাই বেশি যায় ।

এবং করোনায় মৃত্যুর হার কিন্তু ৬০ এর উপরে খুবই বেশি।

মুরুব্বিদের বিভিন্ন রোগ থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।

কিছু মূখ` মসজিদ খোলার জন্য জজবা দেখাচ্ছে এদের মধ্যে অনেকেই কিন্তু ৫ ওয়াক্ত মসজিদে নামাজ পড়েনা।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সত্য কথা।

১০| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ৩:১৮

সামছুল মালয়েশিয়া প্রবাসী বলেছেন: সমস্যা যখন ব্যাক্তিগত না হয়ে জাতিগত হয়ে দাঁড়ায় , তখন দলমত না ভেবে সমগ্র জাতির জন্য যেটা মঙ্গল সবাইকে একসাথে হয়ে সেটার জন্যই কাজ করা উচিৎ ।সেদিক থেকে মালয়েশিয়া সফল । 

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ই স্কল পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র যা বলবে তা মেনে নেয়া দরকার এবং সেই সাথে রাষ্ট্রকেও একটিভ হওয়া উচিত, যাতে তাদের দেখানো পথ সুন্দর ও মঙ্গল হয়!

১১| ০৩ রা মে, ২০২০ ভোর ৫:৫৫

আধাপাগল বলেছেন: সারা পৃথিবীতে প্রতিদিন কত শত মানুষ মরতেছে। বয়সের কারণে, অসুখে বিসুখে, বিভিন্ন এক্সিডেন্টে, খুন হত্যা গুম ... আরো কত কি। তারও উপর আরেকটা বিষয় হচ্ছে যুদ্ধ। যুদ্ধের নামে কত মানুষকে মারা হচ্ছে। তারও উপর বিভিন্ন দেশ বানিয়ে রাখছে এটম বোমার মত মারাত্মক মরণাস্ত্র। যাতে লক্ষ লক্ষ মানুষ এক গুলিতে এক সাথে মারা যায়।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নাকি আমারদের মাথার উপর ঝুলতেছে। যে কোনো সময় এসে যেতে পারে। প্রথম আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় কম্পিউটার ছিল না। ইন্টারনেট ছিল না। নেটওয়ার্ক ছিল না। মোবাইল ছিল না। মোবাইলে ভিডিও কল ছিল না। ফলে, তখনকার যুদ্ধ আর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ অনেক পার্থক্য হবে।

তো, পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রের যুদ্ধবাজ নেতারা খায় আর ঘুমায় আর যখন হাত চুলকায় তখন যুদ্ধের কথা ভাবে। মরলে তো মানুষ মরবে। আমরা নেতারাতো মরবো না।

আমাদের দেশে নাকি (এবং অনেক দেশেও) বড় কোনো অঘটন ঘটলে সরকার পাবলিকের দৃষ্টি ও চিন্তা সেদিক থেকে ঘুরানোর জন্য কয়েক দিনের মধ্যে অন্য একটি অঘটন ঘটায়।

তো, সেই রকম একটি ঘটনা হচ্ছে এই কোরোনাভাইরাস। কোরোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী যে মানব সেবা করে যাচ্ছে (পরোক্ষভাবে মানব সেবা) এতে বৈশ্বিক যুদ্ধবাজ নেতাদের আর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের চিন্তা আপাতত মাথায় ঢুকবে না। ফলে কয়েক দশক পর্যন্ত মানুষ যুদ্ধ দেখবে না। ফলে, কোটি কোটি মানুষ প্রাণে বাচলো।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: িছু দেশের নেতার এমন বর্বর যে, এখনো যুদ্ধ থামাচ্ছে না। এই মহামারীতেও এখনো বোমা ফেলছে!

১২| ০৩ রা মে, ২০২০ ভোর ৬:১৭

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাসায় নামাজ পড়লে তা গ্রহণ হবে না এমন কথা আল্লাহ কোথাও বলেন নি | আর প্রাণ বাঁচানোর জন্য উপায় না থাকলে যে খাদ্য সাধারণত হারাম বিবেচিত তাও ভক্ষণ করা যাবে - সুরা আল মায়েদা (৫:৩ ) আল-নাম (৬: ১১৯) | সুতরাং মানুষের জীবন বাঁচানোর প্রয়োজনে যা মঙ্গোলকর তার বিরুদ্ধে কিছু করতে ধর্ম কখনোই মানুষকে উৎসাহিত করে নাই | অতিধার্মিকরা ধর্মকে এমন বজ্র আটুনিতে নেয়ার চেষ্টা করছেন যে তার গেরো ফোস্কা হওয়ারই সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছে |

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ব্লগে যে কলিগের কথা বলেছিলাম তিনি আজ সকালে মারা গেছেন। মসজিদ আর বাজার অফিস আদালত যে এক নয় বা ইবাদতের ব্যবস্থা যে ভিন্ন এটা অনেকে বুঝানো যাচ্ছে না!
https://www.facebook.com/udraji/posts/10214732456939979

১৩| ০৩ রা মে, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: মধু কালিজিরা যে খেতে বলছো ওসব তো আর মানুষের বুকে জন্মায় না, এক কৌটার দাম কতো দিতে হবে তা ভেবেছো কি কবিরাজ!
রোজ রোজ গরম পানি যে খেতে বলছো চুলা জ্বালাবার বিল কতো আসে সে খোঁজ রাখো কি পরামর্শক!
চল্লিশ টাকার আদার দাম দিয়েছি আমি তিনশ টাকা কেজি এই মড়কের হাটে!
আর দারুচিনি, সে তো আর কবিতার দ্বীপ থেকে আসবে না, জাহাজ আসবে না সেই দেশ আজ অমানিশা

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: যত কষ্টেই থাকুন না কেন, ঘরে থাকুন।

১৪| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ৮:২৭

শের শায়রী বলেছেন: আপনার পোষ্টে সম্পূর্ন এক মত। যারা এর বিপরীতে তারা হয় নামায পড়ে না মসজিদে গিয়ে অথবা মানুষের মৃত্যুর বিনিময়ে সোয়াব কামানোর ধান্ধা যা ইসলাম কোন দিন সমর্থন করে না।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ব্লগে যে কলিগের কথা বলেছিলাম, তিনি আজ সকালে মারা গেছেন।
https://www.facebook.com/udraji/posts/10214732456939979

১৫| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১১:৩২

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: লেখার সাথে সহমত।

০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:১৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অত্যান্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, এই ব্লগে যে কলিগের কথা বলা হয়েছিল, তিনি আজ সকালে ইন্তেকাল করেছেন।

আমার ফেবু স্ট্যাটাস দেখুন; ইন্নাহ লিল্লাহে ওয়া ইন্না লিল্লাহে রায়েযুন। আজ সকালে আমাদের অফিস কলিগ (উনাকে অবশ্য কলিগ বলা না, তিনি নিজের আমাদের সাথে থেকে নিজের ব্যবসা করতেন) পুরানো ঢাকার বাসিন্দা আলহাজ মাকসুদ আলী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ইন্তেকাল করেছেন। খুব কাছের মানুষ হিসাবে এটা আমার প্রথম করোনা ভাইরাসে মৃত্যু সংবাদ। আমার কানে বাজে এখনো, অফিসে এসেই আমাকে বলতেন, 'ভাইস্তা কেমন আছো' কিংবা 'ফেইসবুকে কাম করবার লাগছে না, দাওতো ঠিক করে' ইত্যাদি ইত্যাদি! অত্যান্ত গোছানো, সৎ, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এই কাকার জন্য খুব দুঃখ পাচ্ছি। অফিস বন্ধের আগের দিন কথা হচ্ছিলো, তিনি বলছিলেন, করোনা ভাইরাসে মরা লেখা থাকলে মরবো, ভয় পাই না। আল্লাহ ভাল জানেন, তবে ধারনা মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়েই তিনি করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন। উনার আক্রান্তের খবর নিয়ে এবং কি করে আক্রান্ত হইয়েছিলেন বলে ধারনা করা নিয়ে আমি একটা ব্লগ এবং স্ট্যাটাস লিখেছিলাম গত ২ মে। আজ ৮ মে, তিনি আর এই দুনিয়াতে নেই। সবাইকে অনুরোধ করবো, সবাই ঘরে থাকুন, সামান্যতম বাইরে যাবার লোভ থাকলেও তা পরিহার করুন! সব চেয়ে আরো কষ্টকর হবে এই যে, টাকা কড়ি থাকলেও সামান্য চিকিতসাও পাবেন না! কাজেই ঘরে থাকুন, অন্তত কয়েকটা দিন বেশী বাঁচুন।

১৭| ০৮ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:২১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.