|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 সাহাদাত উদরাজী
সাহাদাত উদরাজী
	[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রীর সুনিদিষ্ট কাজ আছে, মানে উনাদের কাজের নিয়ম নীতিমালা লিখিত আছে, সেই পর্যন্ত করতেই হয়।  এর বাইরেও আরো অনেক অলিখিত কাজ আছে বলে আমি মনে করি, তার একটা হচ্ছে জাতিকে মানসিকভাবে সুশিক্ষিত করা বা সময় পেলেই জাতির সামনে এসে দাঁড়িয়ে নিদিষ্ট কোন ঘটনার বিবরণ দিয়ে বলা উচিত, কেন সেটা করা উচিত বা অনুচিত মানে তিনি সব সময়েই জাতির বিবেক হয়ে জাতির সাধারনের বিবেক খুলে দিবেন! 
এই যে করোনায় মারা গেলে দাফন দিতে বাঁধা দিচ্ছে, খাটিয়া দিচ্ছে না, নিজের আত্মীয় স্বজনেরা দুরেও দাঁড়াচ্ছে না, আপনি আমি এই মানুষদের দায়ী করছি, তা বটেই! মুল হচ্ছে এই মানুষ গুলোর সেই জ্ঞান নেই যে, মৃত মানুষটাকে দাফন করলে বা তার থেকে কয়েক হাত দূরে থাকলে তার কিছু হবে না।  এমন কি পাশাপাশি বাসায় করোনা আক্রান্ত থাকলেও যে অসুবিধা নেই বা তিনি আক্রান্ত হবেন না বা আপনার কিছু সুরক্ষা আপনাকে বাঁচিয়ে দিতে পারে, এমন সাধারন জ্ঞান গুলো তাদের নেই! এই জ্ঞান বাড়াতে মুলত উপর লেভেল থেকে বলতে হয়, বার বার বলতে হয়! কানের কাছে সত্য মিথ্যা ঝালাই করে দিতে হয়।  
বিশেষ করে মানুষ রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রীর মুখে এই সব একবার শুনলেই, সঠিক কোনটা বুঝতে পারে! যে কোন এমনি বিষয় সামনে এলেই সাথে সাথেই রাষ্ট্রের কর্নধারদের সেই ঘটনার ব্যাখ্যা দেয়া উচিত, তা হলে পরে সেই ঘটনা আর ঘটে না বা চান্স কমে যাবে! আফসোস, এই সব সাধারন বিষয়ে প্রায় দেখি উনার চুপ থাকেন বা ঘটনার পর ঘটনা ঘটলে তবেই বলেন! যা অনুচিত।  
দোষটা কারো কাঁধে না চাপিয়ে যেন শান্তি পান না! অনুগ্রহ করে ভেবে দেখুন, রাষ্ট্রের সব চেয়ে বেশি বেনিফিশিয়ারী আপনি, ইতিহাসের পাতা থেকে সব কিছুতেই আপনাদের নাম লেখা থাকবে, আপনারা চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।  একজন সাধারন মানুষ সেই তুলনায় কিছুই তার ভাগ্যে নেই।  অন্তত সাধারন মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধিতে আপনাদের যথাযত নিয়মের বাইরে গিয়েও কাজ করুন! 
সবক্ষেত্রে কৌশল বা কটু চিন্তা নয় বিশেষ করে এখন তো নয়ই! আপনাদের অধিক ভালবাসায় জাতি কম ক্ষতিতে এগিয়ে যেতে পারে। 
আমরা কোন নিষ্টুর ঘটনা জানতে বা শুনতে চাই না।  মানুষের মুলত তেমন সময় নেই, কিছু দিন বাঁচুক আনন্দে ও ভালবাসায়।
 ২২ টি
    	২২ টি    	 +২/-০
    	+২/-০  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২৬
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সচেতনার কথা গুলো আবার সবাই বললেও চলবে না কারন যে বলছে তার গ্রহনযোগ্যতাও থাকতে হবে।  সবাই আবার বলা শুরু করলে হিতে বিপ্রীত হবে। যেমন করোনা নিয়ে শুরুতে অনেক কিছুই বলা হয়েছে যা এখন বলা চলে ভুল ছিলো। 
গ্রহ্নীয় ব্যক্তির সামনে থাকা দরকার।
২|  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:০০
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:০০
কল্পদ্রুম বলেছেন: মিডিয়ার ভূমিকা নিয়ে আমি কিছু কথা লিখেছিলাম।আমার মূল বক্তব্য ছিলো কর্তা ব্যক্তিরা,গবেষক,সেলিব্রিটি প্রতিদিন টক শোতে এসে কথা বলেন।কিন্তু সাধারণ মানুষের স্টিগমা দূর হচ্ছে না।কারণ কি?তাহলে আমরা টেকনিক্যাল ভুল আছে? তথ্য দিলেই হচ্ছে না।তথ্য কিভাবে পৌছানো যায় সেটা নিয়ে ভাবা উচিত ছিলো।এক্ষেত্রে রাষ্ট্রপ্রধান যখন ভিডিও কনফারেন্সে আসেন দেখা যায় অনেক কিছু উনি জানেন না।এটাও সাধারণ মানুষের মনে ভয় ঢুকানোর জন্য দায়ী।
  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২৭
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। হ্যাঁ, সঠিক।
৩|  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২২
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২২
রাজীব নুর বলেছেন: আসল কথা দেশের মানুষ অমানবিক হয়ে গেছে।
  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২৮
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:২৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: না, আমি সাধারন মানুষের দোষ দেই না! 
স্বাধীনতার এত বছরেও সাধারন মানুষের জ্ঞানের লেভেল এত নিচে কেন? আমরা তো ভোট দিয়ে তাদের নির্বাচিত করেছিলাম অনেক আশা নিয়ে, তারা আমাদের জানাবে, আমাদের সুখে দুঃখে তাদের পাব! 
সেটা এখন আমাদের উপর চাপালে চলবে না!
৪|  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:৩২
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:৩২
আমি সাজিদ বলেছেন: যারা আছেন উনারা শিক্ষক হতে পারবেন না। ক্যারিশমা থাকা লাগে, ডান্ডা দিয়ে মেরে ভালো শিক্ষক হওয়া যায় না।
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:১৯
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জাতির এই সময়ে কোন ডান্ডার দরকার নেই, সবাই এখন বাঁচতে চায়। সামান্য ভুলে অনেকেই চলে যাচ্ছে, সুতারাং তাদের সত্য বা জ্ঞানের কথা নিয়ে এগিয়ে আসা উচিত।
৫|  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:৪৩
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:৪৩
গুরুভাঈ বলেছেন: আমাদের তথ্য মন্ত্রী আছেন, কার্যকারিতায় তিনি ফখরুল মন্ত্রী। সরকারি দলের সাধারণ সম্পাদক বিএনপি মন্ত্রী।
এ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী খুব সম্ভব ৪ টি বা ৩ টি জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়েছেন, তাতে কার্যকর কোনো দিক নির্দেশনা ছিলোনা, হতাশাজনক ভাষণ ছিল
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:২১
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:২১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমি উনাদের কথা ভাষণ শুনেই এই কথা লিখতে বাধ্য হলাম। এই যে মানুষ দাফনে বাঁধা দিচ্ছে, লাশ দেখেই পালিয়ে যাচ্ছে, অন্তত মানুষের এই ভুল তো উনারা ভেঙ্গে দিতে পারেন। মানুষ বাচাতেও পারছেন না, কথাও বলছেন না, এখানেই আপত্তি।
৬|  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১১:০০
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১১:০০
চাঁদগাজী বলেছেন: 
করোনা মহামারি নিয়ে সরকারের প্রোটোকল থাকার দরকার ছিলো; এবং যেহেতু জাতি অশিক্ষিত ও কুসংস্কারে ডুবে আছে, প্রধানমন্ত্রীর উচিত ছিলো উদ্ভুত সমস্যাগুলোকে সমাধানের জন্য সময় সময় সরকারী নিয়ম কানুন মানুষকে জানানো। তবে, আমাদের আপা নিজেই এসব ব্যাপারে লিলিপুটিয়ান।
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:২৫
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:২৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: গত পরশুর একটা ঘটনা দেখেছেন, পরিবারের কেহ যায় নাই, স্ত্রী সন্তান কেহ যায় নাই, ছোট ভাই লাশ গ্রামে নিয়ে গেলে কেহ তাকে হেল্প করতেও আসে নাই, লাশ সকাল থেকে বৃষ্টিতে ভিজেছে, রোদে শুকিয়েছে! পরে উপজেলার লোকেরা লাশ দাফন করেছে।  ভেবে দেখুন কত অশিক্ষা আমাদের।  এই সব না জানার ফলাফল। লাশ দাফনে বাঁধা কত অসভ্য ব্যাপার, অথচ সরকার প্রধান মুখে তালা দিয়ে আছেন। তিনি একবার বলে দিলেই তো হয়, যে এমন আচরণ করা যাবে না, মৃত্যুরপর সন্মানের সাথে দাফন করুন। 
এখনো এই সব কথা এক বারের জন্যো উনাদের মুখ থেকে শুনি নাই।  
৭|  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১১:০১
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১১:০১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ইতিহাসে উনার নাম মোহাম্মদ তুঘলকের পাশাপাশি থাকবে।
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:২৬
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:২৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মানুষের ঘৃনায়! ভালবাসা হলে ভাল হত!
৮|  ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১১:৫৩
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১১:৫৩
নেওয়াজ  আলি বলেছেন: সব কিছুর বেহাল দশ
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩০
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কোন কিছুতেই অ্যাঁর সমন্বয় নেই।  কত জন ডাক্তার মারা গেছেন দেখেছেন।  সামান্য একটা লিষ্ট দেখলাম এবং শুনলাম আরো নাকি ৩ জন বিশেষজ্ঞ মারা গেছেন।  
প্রতিটা সেক্টরে করোনা ভাইরাসে মৃতদের একটা লিষ্ট রাখা দরকার। আজ সোহেল ভাইয়ের স্ট্যাটাসে ডাক্তার সাহেবদের লিষ্ট দেখলাম। ওহ, কিছুই আর চিন্তা করতে পারছি না!
আমাদের শ্রদ্ধেয় চিকিৎসকগণ করোনায় যাদের আমরা হারালাম।জানি তালিকা বাড়বে বই কমবে না। সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারকে যেন আল্লাহ তা আলা শোক সইবার তৌফিক দান করেন সেই দোয়া করি।
১) সহকারী অধ্যাপক ডা.মঈন উদ্দিন (মেডিসিন বিশেষজ্ঞ)সিওমেক,সিলেট
২) অধ্যাপক কর্নেল(অব) ডা.মনিরুজ্জামান
৩) অধ্যাপক মেজর (অব)ডা.আবুল মোকারিম, ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
৪) ডা.আজিজুর রহমান রাজু (তিতাস গ্যাস)
৫) ডা.এম.এ মতিন (মৌলভীবাজার), সাবেক সিভিল সার্জন
৬) ডা.জাফর রুমি (মা ও শিশু হাসপাতাল),চট্টগ্রাম
৭) ডা.আমিনা খান (গাইনিকোলজিস্ট)
৮) ডা.আ.রহমান (সিনিয়র কনসালটেন্ট, রংপুর)
৯) অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন (অর্থ সার্জারি নিটোর)
১০) ডা.ওয়াহিদুজ্জামান আকন্দ বাবলু (বক্ষ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ, সিওমেক-১৪ ব্যাচ)
১১) ডা. মঞ্জুর রশীদ চৌধুরী (ইউরোলজিষ্ট) সিওমেক-১৪ব্যাচ
১২) অধ্যাপক (অবঃ) আনিসুর রহমান (ফ. মেডিসিন, মচিম)
১৩) সহযোগী অধ্যাপক, ডা. এহসানুল করিম, মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজ। (ইউএসটিসি-৯ ব্যাচ)
১৪)ডা. তাজ উদ্দিন ( শিশু হাসপাতাল)
১৫) ডা. সাইদুর ইসলাম (এস বি এম সি-০১)
১৬) ডা.এম ওয়াহেদুল হক, (এসওএমসি-১০ব্যাচ)
১৭) ডা দিলরুবা কাজী-এসওএমসি
১৮) ডা.মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপক-সার্জারী-এমএমসি
১৯) অধ্যাপক ডা.মহিউদ্দীন, ইবরাহীম মেডিকেল কলেজ
https://www.facebook.com/K.H.Sohel36/posts/1200656353608080
৯|  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ১২:১২
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ১২:১২
মা.হাসান বলেছেন: সাহাদাত ভাই, শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। তবে সবকিছুর প্রায়োরিটি জানতে হবে। ফেইসবুকিং ও জানা দরকার আবার আলু ভর্তা /ডিম সিদ্ধ করাও জানা দরকার। যার রান্নাবান্না জনিতো সমস্যা আছে, তাকে আগে আলু ভর্তা ইত্যাদি শিখতে হবে। যার এই সমস্যা নেই সে ফেসবুক আগে শিখলে কোন সমস্যা নেই।
সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি দপ্তর জনগণের শিক্ষার জন্য বিভিন্ন রকমের শর্ট ফিল্ম, বিজ্ঞাপন,  ডকুমেন্টারি ইত্যাদি বানিয়ে থাকে। ছোটবেলায় দেখেছি এরা প্রজেক্টর দিয়ে গ্রামে গঞ্জের বাজারে বড় স্ক্রিনে সরকারের উদ্যোগে বিভিন্ন শিক্ষামূলক জিনিস প্রচার করতো । জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ , যৌতুক সমস্যা এসবের উপরে অনুষ্ঠান দেখেছি। 
সরকারের ওই দপ্তর এখনো আছে। এখনো তারা শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান তৈরি করে। তবে প্রায়োরিটি বদলে গেছে। যৌতুক এর কুফল, নারী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা, বিদেশ গমনের সময় দালালের ফাদে না পড়া, কিডনি  কেনাবেচার চক্রের কাছ থেকে দূরে থাকা- এসব নিয়ে এখন আর তথ্য মন্ত্রণালয় অনুষ্ঠান সেরকম একটা করে না। এখন তথ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ হলো জাতীয় নেতাদের জীবনী ভিত্তিক অনুষ্ঠান তৈরি করা, দেশে কি কি উন্নয়ন হলো সেই বিষয়ে অনুষ্ঠান তৈরি করা। 
একজন লোক যদি জাতীয় নেতা সম্পর্কে না জেনে মারা যায় পরকালে সে কি জবাব দেবে? কোভিডে মারা যাক আর বিদেশের মরুভূমিতে বা ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে মারা যাক - যদি নেতাদের জীবনী জেনে মারা যায় এট লিস্ট পরকাল টা তো রক্ষা পাবে। 
প্রায়োরিটি জেন্টেলম্যান , প্রায়োরিটি। 
তথ্য মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছে আপনার পরিচিত এমন কারো কাছ থেকে আমার দেয়া তথ্য যাচাই করে নিতে পারেন।
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩১
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: াসান ভাই, বলার কিছু দেখি না। কত প্রশ্ন মনে আসে যাচ্ছে!
১০|  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  সকাল ৭:১০
০৪ ঠা জুন, ২০২০  সকাল ৭:১০
মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: যখোনে ডাক্তারদেরই জ্ঞান সীমিত সেখানে কি আশা করতে পারি আমরা!
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩২
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: প্রতিটা সেক্টরে করোনা ভাইরাসে মৃতদের একটা লিষ্ট রাখা দরকার। আজ সোহেল ভাইয়ের স্ট্যাটাসে ডাক্তার সাহেবদের লিষ্ট দেখলাম। ওহ, কিছুই আর চিন্তা করতে পারছি না!
আমাদের শ্রদ্ধেয় চিকিৎসকগণ করোনায় যাদের আমরা হারালাম।জানি তালিকা বাড়বে বই কমবে না। সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারকে যেন আল্লাহ তা আলা শোক সইবার তৌফিক দান করেন সেই দোয়া করি।
১) সহকারী অধ্যাপক ডা.মঈন উদ্দিন (মেডিসিন বিশেষজ্ঞ)সিওমেক,সিলেট
২) অধ্যাপক কর্নেল(অব) ডা.মনিরুজ্জামান
৩) অধ্যাপক মেজর (অব)ডা.আবুল মোকারিম, ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
৪) ডা.আজিজুর রহমান রাজু (তিতাস গ্যাস)
৫) ডা.এম.এ মতিন (মৌলভীবাজার), সাবেক সিভিল সার্জন
৬) ডা.জাফর রুমি (মা ও শিশু হাসপাতাল),চট্টগ্রাম
৭) ডা.আমিনা খান (গাইনিকোলজিস্ট)
৮) ডা.আ.রহমান (সিনিয়র কনসালটেন্ট, রংপুর)
৯) অধ্যাপক মোশাররফ হোসেন (অর্থ সার্জারি নিটোর)
১০) ডা.ওয়াহিদুজ্জামান আকন্দ বাবলু (বক্ষ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ, সিওমেক-১৪ ব্যাচ)
১১) ডা. মঞ্জুর রশীদ চৌধুরী (ইউরোলজিষ্ট) সিওমেক-১৪ব্যাচ
১২) অধ্যাপক (অবঃ) আনিসুর রহমান (ফ. মেডিসিন, মচিম)
১৩) সহযোগী অধ্যাপক, ডা. এহসানুল করিম, মেরিন সিটি মেডিকেল কলেজ। (ইউএসটিসি-৯ ব্যাচ)
১৪)ডা. তাজ উদ্দিন ( শিশু হাসপাতাল)
১৫) ডা. সাইদুর ইসলাম (এস বি এম সি-০১)
১৬) ডা.এম ওয়াহেদুল হক, (এসওএমসি-১০ব্যাচ)
১৭) ডা দিলরুবা কাজী-এসওএমসি
১৮) ডা.মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপক-সার্জারী-এমএমসি
১৯) অধ্যাপক ডা.মহিউদ্দীন, ইবরাহীম মেডিকেল কলেজ
https://www.facebook.com/K.H.Sohel36/posts/1200656353608080
১১|  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  সকাল ৯:১৯
০৪ ঠা জুন, ২০২০  সকাল ৯:১৯
পদ্মপুকুর বলেছেন: খুবই সমসাময়িক ও গুরুত্বপূর্ণ টপিক। যদিও প্রথম থেকেই আইইডিসিআর এই বিষয়ে মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে, তবে আপনার বক্তব্য অনুযায়ী দেশের প্রধান নির্বাহী যদি এই বক্তব্যগুলো নিয়মিত দিতেন তাহলে মানুষের কাছে আরও বেশি গ্রহণযোগ্যতা পেতো।
হয়তোবা। কিন্তু বিবিধ কারণে বক্তব্যর বিশ্বাসযোগ্যতা এতটাই কমে গেছে যে মানুষ এখন ধ্রুব সত্যটাকেও অবলীলায় অবিশ্বাস করে বসে থাকছে। তার উপর ম হাসান যেটা বলেছেন সেটা খুবই বাস্তবসম্মত। তথ্য মন্ত্রণালয়ের একটা বড় ভুমিকা থাকা উচিৎ ছিলো, সেটা গণমাধ্যমকে অন্তভূ্র্ক্তির মাধ্যমেই। কিন্তু সেটা হচ্ছে না।
আর আরেকটা বিষয়, আজকেই নান্দনিক নন্দিনীর একটা লেখায় পড়লাম গড কমপ্লেক্স বলে একটা মানসিক অসুখের কথা। এই রোগে আক্রান্তরা নিজেদেরকে সবসময় সবক্ষেত্রে নিরপরাধ মনে করে। জীবনের যেকোনো ঘটনায় নিজেদেরকে ভাগ্যাহত ভাবতে ভালোবাসে এবং অন্যদেরকে দায়ী করতে থাকে। এমনকি এই রোগে আক্রান্তরা নিজেদের এতটাই মহান ভাবে যে অন্যদের মতামত খারিজ করে দিতে বিন্দুমাত্র সময় নেয় না। সবার কাছ থেকে সুবিধা আদায়ের জন্য নিজেদের ভিকটিম হিসেবে উপস্থাপন করে থাকে। নিজের কৃতকর্মের দায়িত্ব নেয়ার সাহস কিংবা সদিচ্ছা তাদের থাকে না। নিজেদেরকে পরিস্থিতির শিকার বলে দাবী করে হাত গুটিয়ে বসে থাকে বলে জীবনেও ভুল শুধরে নতুন করে শুরু করতে পারে না।
আমার মনে হয়, জাতিগতভাবে আমরা এই রোগে আক্রান্ত।
ভালো থাকবেন, শুভ সকাল।
  ০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩৭
০৪ ঠা জুন, ২০২০  রাত ৮:৩৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমার দুঃখটা লাগে যখন কোন বিষয় আসে, তখন উনারা কথা বলেন না।  মানুষ নিজেরা সিধান্ত নিয়ে হিবিজিবিএ পড়ে নষ্ট নাবুব করার পর উনার কথা বলেন, তাও ভুল কথা বলে আরো প্যাঁচ লাগিয়ে তবেও উপায় খুজেন। 
এই যে লাশ দাফনে বাঁধা এটা তো সামান্য একটা ব্যাপার, ত্নি বুজিয়ে বললেই ব্যাপারটা শেষ হয়ে যায়।  দিনের পর শুধু এমন নিষ্টুর ঘটনা পড়ছি। রাষ্ট্র যদি একবার বলে দেয়, যার বাড়ি যেখানে সেখানেই দাফন বা উপজেলাতে ৬/৭ জন লোক ঠিক করে দেয় বা বলে এমন বাঁধা যারা দিবে তাদের ইন্সট্যান্ট বিচার হবে, পাশাপাশি এর ব্যাখ্যা গুলো দিয়ে দেয় এবং সেটা প্রাচারিত হয় তবে তো সাধারনের জ্ঞান বাড়বে। মানুষ এখনো মবে করছে, দাফনের পরেও তারা আক্রান্ত হবে বা ইত্যাদি। 
মাথায় ধরে না।  অতীতে কত কত জটিল বিষয় এভাবে সমাধা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:০০
০৩ রা জুন, ২০২০  রাত ১০:০০
ঢাবিয়ান বলেছেন: সচেতনতার বিষয়গুলো নিয়মিত টিভিতে প্রচার করা উচিৎ। অজ্ঞতার কারনে অমানবিক পরিস্থিতি তৈরী হচ্ছে।