নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্ট্রিট ফুডঃ পাল্টে দিতে পারে লক্ষ লক্ষ মানুষ ও পরিবারের জীবন

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪

সারা দুনিয়াতে এখন স্ট্রিট ফুড বা সস্তায় ভাল খাবার খুব জনপ্রিয়, এমন কি আমাদের পাশবর্তি দেশ গুলোতেও রাস্তার ফুটপাতে চমৎকার খাবার পাওয়া যায় সস্তা দামে, মানে কিংবা গুনে এবং শরীরের উপযোগী। হাজার হাজার নারী পুরুষ, পরিবার এই কর্মে নিয়োজিত থেকে নিজদের উন্নতি, সময় পার সহ দারুন এক সময় কাটায় এবং পরে তাঁরা তাদের এই সঞ্চিত অর্থে ব্যবসাও বদল করে বেশ ভাল জীবন কাটায়, মোট কথা লক্ষ লক্ষ মানুষ, পরিবার এর সুফল ভোগ করে, শ্রমিক, কৃষক, খামারি, পরিবহন, উৎপাদক সহ প্রায় সব শ্রেণীর মানুষ এতে জড়িত হতে পারে। সারা দুনিয়া এভাবেই তাদের একটা বিশাল জনগোষ্টীর কর্ম সংস্থান করছে এবং এদের বেকারত্ব থেকে তুলে আলাদা সুন্দর জীবনে নিয়ে যাচ্ছে, নিজ দেশের জনগণকে অন্যদেশের পরিচ্ছন্ন কর্মী বানাচ্ছে না!

অধিক আলোচনায় যাচ্ছি না, যারা এই পর্যন্ত লেখা পড়েছেন, তাদের শুধু একটু চিন্তা করতে বলবো এবং এখন সারা দুনিয়ার যে কোন বিষয়ের ভিডিও ইউটিউবে পাওয়া যায়, তা খুঁজে দেখতে অনুরোধ জানাবো। সন্ধ্যার পরে মহল্লা মহল্লায়, পাড়ায় পাড়ায় কিংবা বড় বড় রাস্তার ধারে এমন নানান সুখাদ্যের দোকান খুলে কম লাভে খাদ্য বিক্রয়ে সরকারের পূর্ন সমর্থন, পুলিশি ক্যাচাল রোধ (এদের নিবন্ধন করা যেতেই পারে) সহ একটা বছর দুয়েক সময় নিয়ে ট্রেনিং দিয়ে এমন একটা আলাদা কর্মী দল গঠন করা যেতেই পারে, এতে সামগ্রীক ভাবে রাষ্ট্রই লাভবান হবে।

এই বিষয়ে যে কোন মাধ্যমে সরকারের যে কোন ব্যক্তির সাথে আমাদের মত অনেক মানুষ আছেন বা যারা এমন দুনিয়া দেখেছেন, তাদের সাথে আলোচনা বা সরকারকে বুঝিয়ে বলার ক্ষমতা আছে। সরকার উদ্যোগ নিলে বা সামান্য বুঝতে পারলে একটা সেল গঠন এবং প্রধানমন্ত্রী চাইলে নিজেও এই বিষয়ে তদারকী করে পূর্ন কৃতিত্ব নিয়ে গর্ব করে কোটি মানুষের সামনে বলতেই পারেন, আমি লক্ষ লক্ষ মানুষের পরিবারের কর্ম সংস্থান করেছি।

সহজ কথায়, সরকার সামান্য বুদ্ধি বিবেক খাটালেই বা সামান্য উদার হলেই একটা নুতন ব্যাপার গড়ে উঠত, যার সাথে উপকৃত হত লক্ষ লক্ষ মানুষ, পরিবার।

অনেকে হয়ত এখন বলতে পারেন, এখনো তো এমন আছে বা দেখা যাচ্ছে। না, বসার জায়গা সহ কোন অবকাঠামোই নেই, কোন তেমন নিয়ম নেই, যাতে একজন মানুষ নিশ্চিত হয়ে কিছু তৈরী করে বিক্রি করতে পারে বা এমন একটা চেইন বানাতে পারে। পুলিশি নিষেধাজ্ঞা, মস্তানদের চাঁদাবাজি (এখানে বসা যাবে না, এখানে না, বসবে কোথায়) সহ যারা সামান্য কিছু করতে চাইছেন, তাঁরা এই ব্যাপারে আরো বলতে পারবেন। টং দোকান গুলো (এগুলো সম্পূর্ন শরীরের জন্য ক্ষতিকারক দোকান, যে চা বিক্রি করে, তা পানেই তো আমাদের একটা পঙ্গু জেনারেশন হচ্ছে/যাচ্ছে, এই বিশ্রী চা পান তো আরো এক ধরনের নেশা, যা শরীর শেষ করে দিচ্ছে! এদের তো এমনিতেই ব্যান করা দরকার।) হয়ত কেহ কেহ বলবেন, আছে তো! এটা নিতান্তই হাস্যকর।

যাই হোক, অন্তত আমাকেও যদি কোথায় ডেকে ফুটপাতের নানান খাবার এবং কি কি ভাবে এই বিষয়ে আরো এগিয়ে যাওয়া যেতে পারে, আমি উপস্থিত বিজ্ঞদের সামনে বলতে ইচ্ছুক আছি। বিশ্বাস করুন, শুধু এই চমৎকার কাজে লাগিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের ও পরিবারের মুখে হাসি ফোটানো সম্ভব, দরকার শুধু সামান্য ভালবাসার চিন্তা! আবারো বলছি, এই চিন্তা আসতে হবে, রাষ্ট্রের পরিচালকদের কাছ থেকেই, তাদের বিবেচনা থেকেই গড় উঠতে পারে একটা আলাদা জগত।


সিঙ্গাপুরের একটা স্ট্রিট ফুড এলাকার ছবি। ছবিঃ মেহেদী হাসান খান

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৫৪

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: স্ট্রিটফুড বিজনেস বেশ লাভজনক ও জনপ্রিয়। যথাযথ রান্না ও হাইজিনের প্রশিক্ষণ দিয়ে বহু লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যেতেই পারে ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: লাভ তো হবেই, কিন্তু এর পিছনে কত লক্ষ লক্ষ মানুষ কাজে লাগবে সেটা ভাবনার দরকার। কর্ম সংস্থানের জন্য অন্যদেশে তো যেতে হবে না অনেকইকে।

যথাযথ রান্না ও হাইজিনের প্রশিক্ষণ দিয়ে বা এর একটা অবকাঠামো সরকার গড়ে দিলেই তো হয়ে যায়, প্রয়োজনে বা ইচ্ছা হলে কত কি করে সব ঠিক করে ফেলা যায়।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ঢাকা সহ সমগ্র দেশের জেলা শহরগুলোতে স্ট্রিট ফুড সয়লাব অবস্থা। এখন যা আছে তাদের বন্ধ করে নতুনদের সুযোগ দিতে হবে অথবা পুরাতনদেন ভালো ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার রান্না ও পরিবেশন শিখাতে হবে। শেষ কথা সবাই খাবার রান্না করলে রান্নার কাচা মাল কি চীন ও ভারত হতে আমদানী হবে?

কৃষিকাজে আসতে হবে এটাই সমাধান। আমি জানি, আপনি ভালো রান্না জানেন। আপনি জানেন অনেক পণ্য বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। এখন আপনি দেশে উৎপাদন করতে পারলে কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে না। কি মনে করেন?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ঢাকা সহ সমগ্র দেশের জেলা শহরগুলোতে স্ট্রিট ফুড সয়লাব অবস্থা। এখন যা আছে তাদের বন্ধ করে নতুনদের সুযোগ দিতে হবে অথবা পুরাতনদেন ভালো ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার রান্না ও পরিবেশন শিখাতে হবে। - এটাই তো বিড়ালের গলায় ঘন্টা! সরকার তো বাঁধতে চাইছে না!

শেষ কথা সবাই খাবার রান্না করলে রান্নার কাচা মাল কি চীন ও ভারত হতে আমদানী হবে? - তখন একটা চেইন গড়ে উঠবেই, কত কত হাজারো ফ্যাক্টরী হচ্ছে না। চাষাবাদ, খামার সহ কত কি গড়ে উঠবেই নুতন ভাবে। গার্মেন্সে যেমন হচ্ছে, তেমনি হবে হয়ত।

কৃষিকাজে আসতে হবে এটাই সমাধান। আমি জানি, আপনি ভালো রান্না জানেন। আপনি জানেন অনেক পণ্য বাংলাদেশে পাওয়া যায় না। এখন আপনি দেশে উৎপাদন করতে পারলে কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে না। কি মনে করেন? - একটা অবকাঠমো গড়ে তোলা গেলেই সব সমস্যার সমাধান, সব চেইনের মত হয়ে যাবে। আমি ব্লগে লিখেছি।

রাষ্ট্র চাইলে কি না হয়, মানুষ তার খাদ্যভাস বদলাবেই, আজ থেকে ২০ বছর আগে কে কয়বেলা বিরিয়ানী খেত, এখন তো অনেকে প্রতিদিন বিরিয়ানী তেহারী খায়! হাতের নাগালে বলেই। ঘরে ঘরে রান্না কে এখন করতে চায়! সবাই সময় বাঁচাতে চায়।

এমনই আরো অনেক ব্যাখ্যা আছে।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৭

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: আমাদের দেশে স্ট্রিট ফুট বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ফুচকা/চটপটি। ইদানিং নুডলস, হালিম, মাংসের (মাংসতো নয়, কশাইয়ের দোকানের অবশিষ্ট) ইত্যাদির খাবার। গরম গরম বলে হয় খেতে মজা লাগে। কিন্তু পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার দিক দিয়ে মোটেই ঠিক নাই। তবুও, মানুষ খাচ্ছে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল ও পরিচ্ছন খাবার ওরা পরিবেশ করবে কি করে? ওদের তো বস্তেই দেয় না, পুলিশ এবং চাঁদাবাজদের অত্যাচার তো আছেই, একটা নীতিমালা ও শহরের বড় রাস্তার পাশ গুলো বিকেলের পর তাদের দিলে একটা চেইন গড়ে উঠত। মানুষ খাবার কিনেই বাসায় ফিরত।

আগে তো সুযোগ।

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ফেসবুকেও কিছু এমনি আলোচনা চলছে। Click This Link

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ষ্ট্রীটফুড প্রস্তুতকারী ও বিক্রয়কারী থেকে ভয়ানক ভয়ানক রোগের বিস্তার ঘটে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, শুধু প্রতিদিন বাসায় রান্না করতে হয় এই জন্যও অনেকের বিবাহিত জীবনে বিচ্ছেদ অনিবার্য হয়ে উঠতে পারে।

আমি কি চাকরানী যে প্রতিদিন রান্না করবো, সারা জীবন আমি কি রান্না ঘরেই কাটাবো? - এমন ডায়ালগ শুনে নাই এমন পুরুষ কি বাংলাদেশে আছে!

(যাই হোক, বিদেশে পরিচ্ছন্নতা কর্মী হবার চেয়ে এমন কিছু ভালও হতে পারে)

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে স্ত্রী রান্না করেন, কিংবা চাকরানী রান্না করেন; ইহা পংগু সংস্কৃতি। আমি দেশে থাকতে অনেক সময় রান্না করতাম, প্রবাসেও করি। আমরা বাহিরেও খাই।

বাংলাদেশের শহরগুলোর স্বচ্ছল ও ধনী পরিবারের লোকের এত বেশী খায় যে, তারা সবাই মোটামুটি অসুস্হ জীবন যাপন করেন।

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১

জুন বলেছেন:
আমাদের বাসার সামনে মেইন রোডের পাশে এই মহিলা সকালে আসে দুপুর একটা পর্যন্ত বিক্রী করে চারিদিক পরিচ্ছন্ন করে চলে যায়। দুপুর ১টা পর্যন্তই ওখানে সব দোকানের সময়। আমি প্রায়ই কিনে খাই । আজ পর্যন্ত কিছু হয় নাই ইনশাআল্লাহ ।


ডিমের সাথে এই সব মিশিয়ে ওমলেট আর রাইস কুকার থেকে দুই চামচ গরম ভাত । অফিস যাত্রীরা দুই মিনিট দাঁড়িয়ে কিনে নিচ্ছে ২০ বাথ দিয়ে । এটা বিক্রী করে এক ছেলে । সেও ১টার আগেই সব বিক্রী করে চলে যায় সব ফিটফাট করে । নইলে পরদিন বসতে দিবে না । আমরা মাঝে মাঝে খাই । তবে একটা সুবিধা ধুলা নাই। টেম্পোরারি বসার ব্যাবস্থা আছে, আমরা খাচ্ছি পাস দিয়ে একটার পর একটা বাস, গাড়ী সব যাচ্ছে কিন্ত ধুলা নাই । নইলে তারাও তো উন্নয়শীল দেশ আমাদের মতই। আমরা চিন্তা করতে পারি রাস্তার বা ফুটপাথে ধুলা নাই !!


৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মানসম্মত ও দামে কম হলে মধ্যবিত্ত ও গরিব খেয়ে আরাম পাবে। আমার এক ফেসবুক বন্ধু এই ব্যবসা করে ভালো আছে। তবে সে একজন শিক্ষিত লোকও।

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: রাস্তার খাবার না খাওয়াই ভালো। বিশেষ করে দরিদ্র দেশ গুলোর।

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: রাস্তায় যা নিয়ে বসা যায়, সেটাতেই লাভ হয়।
শান্তিনগর চৌরাস্তায় অনেকগুলি ভ্যানে করে শাকসব্জি-মরিচ জমজমাট বিক্রি হচ্ছে।
মরিচের কেজি ১০০ টাকা।

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমাদের দেশে ইতিমধ্যে রাস্তায় বিভিন্ন ধরণের পিঠা, চটপটি, হালিম, সূপ পাওয়া যায়, তবে রাস্তার ধুলাবালি, অপরিষ্কার, অসস্থাস্ব্যকর খাবারই বেশী।

এখানে সরকারের কিছু দায়িত্ব আছে, সরকার অবকাঠামোগত উন্নয়ন করবে, রাস্তা ঘাট পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করবে, যারা কিচেনে কাজ করে তাদের প্রশিক্ষন দিবে এবং যারা প্রশিক্ষনে অংশগ্রহন না করে ব্যাবসা করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিবে।

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হ্যাঁ প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা সহ এইটা দারুণ একটা ইনিশিয়েটিভ।

১০ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জ্বি, সারা দুনিয়ার এখন এই পথে এবং এভাবেই দেশের একটা বড় অংশ/জনগণকে কর্ম দিয়ে সাহায্য করছে, দেশের টাকা দেশেই থাকছে। লক্ষ কোটি মানুষ পরিবার আবার নুতন করে বেঁচে থাকছে, নুতন স্বপ নিয়ে। একটা অবকাঠামো দাঁড়া করাতে পারলেই হল এবং তা সুযোগ পেলে দাড়িয়েই যাবেই। এখন অনেকে পারে না শুধু সরকারের, পুলিশের, চাঁদাবাজদের অত্যাচারে, এর মধ্যেও কিছু তরুণ এই কাজ করে ভাল আছে। বার্গার, পিজ্জা, তেহারী, বিরিয়ানী, নুডুলস সহ অনেক দেশই বিদেশী আইটেম সাথে সাধারন ভাত তরকারীর ব্যবস্থা গুলো কি আর এমন কঠিন কাজ, শুধু সরকারের সুন্দর চিন্তায় এই সেক্টর গড়ে উঠতে পারে। আজকাল ইউটিউবে নানান দেশের অবস্থা দেখুন, কত আনন্দে অনেকে বেঁচে আছে, অথচ এরা অন্য কোন কাজের জন্য যোগ্যই ছিল না। এখন এদের সারাদিন কাজ আর কাজ, কত চমৎকার সময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.