নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সম্পদ থাকলেই কি একজন মানুষকে ধনী বলা যায়?

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:০৮

সম্পদ থাকলেই কি একজন মানুষকে ধনী বলা যায়! আবার সম্পদ নাই অনেক টাকা ক্যাশ আছে, তাকে কি ধনী বলা যায়! জীবন যাত্রার মান কেমন হলে বা সে মাসে বছরে কেমন আয়/ব্যয় করে তা দেখে কি তাকে ধনী বলা যায়! আসুন, আমার দেখা এক বন্ধুর ঘটনা আপনাদের জানাই!

আমার এই বন্ধু কোন কাজের সাথে জড়িত নয়, গত বছর দুয়েক আগে পিতা থেকে পাওয়া চারখানা ফ্লাট আছে শহরের মাঝে, দাম একেকটা সোয়া বা দেড় কোটি করে হবেই। সেই হিসাবে ধরা যায়, সে পাঁচ কোটি টাকার সম্পদের মালিক। এখন আসুন বিস্তারে, সে একখানা ফ্লাটে থাকে, অন্য তিন খানা ভাড়া, এই ভাড়ার টাকার আয় থেকেই সে সংসার চালায়। বাকী যে তিন খানা ফ্লাটা আছে সব গুলো ত্রিশ হাজার টাকায় ভাড়া (সার্ভিস চার্জ পাঁচ হাজার আলাদা ভাড়াটিয়ার, বিদ্যুৎ ভাড়াটিয়ার, গ্যাস সিলিন্ডার ভাড়াটিয়ার), এই হিসাবে সে তিনটে ফ্লাট থেকে মাসে নেট ৯০ হাজার টাকা পাবার কথা! এই ৯০ হাজার হলে সে তার সার্ভিস, বিদ্যু, গ্যাসের বিল দিয়ে, সন্তানদের পড়ার খরচ দিয়ে আরামে চলার কথা। কিন্তু এমন হচ্ছে না, তিনটে ফ্লাটের মাত্র একজন তাকে নিয়মিত ভাড়া দেয় ৩০ হাজার টাকা। বাকী দুই ফ্লাটের একজন ইন্ডিয়ান কলকাতার বাবু, মতিঝিলে কি যেন করত, এখন করোনাতে চলে গেছে কলকাতা, ফ্লাট ছাড়ে নাই, বার বার বলেও গত এক বছরে কিছু করা যায় নাই, শুধু আসছি আসছি, ফলে তার জিনিষপত্র পড়ে আছে, কিছুই করা যাচ্ছে না। আর একটা ফ্লাটে মুন্সীগঞ্জের একজন ভাড়া নিয়েছিলেন, তিনিও ভাড়া দেন না, শত চেষ্টা করেও তাকেও উঠানো যাচ্ছে না, শুধু গায়ে হাত বাকী, গায়ে হাত দিলে তো বিরাট পুলিশ কেইস হয়ে যাবে, কে এই ভেজাল সামলাবে! দেন দরবারের সব মাথা এই ভাড়াটিয়া খেয়েছেন, কত বিচার কত শালিশ, শুধু বলেন দিবেন, কিন্তু সার্ভিস চার্জও দিচ্ছেন না, গত দুই বছরে এমনি চলছে।

এখন বাস্তবতা দেখুন। তার মাসে ৩০ হাজার টাকাই সম্বল, এই থেকে সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস দিয়ে কি করে দুই সন্তান নিয়ে এই শহরে খেয়ে পরে বাঁচা যায়! উপরি অন্য দুই ফ্লাটের সার্ভিস চার্জ তার মাথার উপর জমছেই, প্রতি মাসে ১০ হাজার করে! চার ফ্লাটের মালিক এই বন্ধুর সাথে দেখা হলে অনেক বন্ধুরা ভয়েই থাকে যে, তাকে টাকা ধার দিতে হবে এবং এর মধ্যেই ওর অনেক টাকা ধার, এমন এমন জায়গা থেকে ধার করে বসে আছে যে, শুনলে নিজেই লজ্জা পাই! আমিও তাকে অনেক টাকা ধার দিয়ে বসে আছি গত চার বছরে, সেও আমাকে দেখলে বলে, দিচ্ছি পাবি, তোর টাকা মেরে খাব না! ইত্যাদি।

এবার আর এক ছোট বেলার বন্ধুর কথায় আসি, সে একটা প্রাইভেট কোম্পানীর জিএম, বেতন মাসে এক লক্ষ ত্রিশ হাজার নেট, গাড়ি কোম্পানী দিয়েছে, তেল ড্রাইভার আছে, সে গুলশানে ৪৫ হাজার টাকার এক বাসায় ভাড়া থাকে। একদিন সে কথায় কথা জানিয়েছিল, তার দেড় কোটি টাকা ক্যাশ আছে, ফিক্স ডিপোজিট, কয়েকটা ডিপিএস চলায়, ইন্সুরেন্স চালায় কয়েকটা, এই শহরে তার ফ্লাট, জমি বা ফ্লাট নেই। আমি আমার এই বন্ধুর জীবনযাত্রার মান দেখে সব সময়েই চমকিত হই, সব কিছুই তার ঝকঝকে, ফিটফাট, ওর বসবাস দেখলে যে কোন সাধারন মানুষ আমার মতই চমকিত হবে!

তা হলে উপসংহারে আসি, একজন বন্ধুর সম্পদের দাম ৫ কোটি টাকা হবার পরেও বলা চলে সে ভিখারি, আর একজনের দেড় কোটি ক্যাশ টাকা আছে, চাকুরী থেকে ইনকাম হয়, সে মহাধনীদের কাতারে! ভেবে দেখুন কার কি লাইফষ্টাইল!

আমার স্কুল বেলায় আমার অনেক বন্ধুর শান্তিনগরের মত জায়গাতে তাদের বাবাদের জমি ছিলো, কারো কারো দেতালা বাড়ী ছিলো, হুট হাট করে বাসায় গেলে এবং আড্ডা দিয়ে খাবারের সময় হলে তাদের সাথে খেতে বসতাম, বেশির ভাগ সময়েই পাতলা ডাল, ছোট মাছের চটছটি বা আলু পটলের পাতলা ঝোলের রান্না দেখতাম। বন্ধুদের মাকে এক অসহায় অবস্থায় দেখতাম, কখনো একটা ডিমের অম্লেট করে দিলে, খোদ সেই বন্ধুকেই দেয়া হত না কারন এত বড় জায়গা/বাড়ি থাকলেই আলাদা ইনকাম ছিলো না, অভাব ছিলো! এখন সেই সব জায়গাতে বড় বড় বিল্ডিং মার্কেট উঠেছে, আমাদের অনেক বন্ধু এখন এমন ধনী যে, তারা নিজেরা কিছু করে না, তবুও দুই চারটে গাড়ি, সব কিছুই ঝকঝকে। এখনো তেমন আড্ডায় খাবার সময় হলে খেতে বসি, টেবিলে খাবারের সমাহার দেখে মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলি, বড় মাছ, বড় দেশি মুরগী আছেই। কিংবা জিজ্ঞেস করে, বাইরে থেকে খাবার আনিয়ে নেই এবং অনেক সময় আনিয়েও থাকে।

এখন মুল কথায় আসি, এই হচ্ছে দুনিয়া এবং এবং নিজের সহায় সম্পদ নিয়ে ভাবলে বুঝতে পারি, সব কিছুই ভাগ্য! তবে যে কোন অবস্থাতেই নিজকে একজন দক্ষকর্মী হতে হবে, অলসতা এই জীবনে চলেই না! পিছনে থেকেও বুদ্ধিমাতার জোরে সামনে চলে যাওয়া যায়!

কি ভাবছেন?

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:১৮

বিজন রয় বলেছেন: ধনী কোন বিষয়ের উপর বলছেন বা ভাবছেন সেটার উপর নির্ভর করে।
সম্পদ, মান, মেধা ইত্যাদি, ইত্যাদি।

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:২৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপাতত ধন মানে সম্পদ নিয়েই ভাবছিলাম!!

২| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৩৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেকের ধন থাকলেও মান থাকে না । তবে দুনিয়াটা সম্পদশালীদের কাছে জিম্মি

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একদম সত্য কথা। এখন সময় টাকার।

৩| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার নিজের আর্থিক অবস্হা, ব্লগার নুরু সাহেবের আর্থিক অবস্হা, ব্লগার রাজিব নুরের অবস্হা, একজন টোকাই, শেখ হাসিনা, সালমান রহমান, আপনার জানা ১ জন চাষী, একটা গার্মেন্টস'এর মেয়ে, বসুন্ধরার এমডি, ১ জন দুবাইবাসীর বউ'এর কথা ও ১ জন মাছ বেপারীর কথা বলেন; তখন বুঝতে সহজ হবে।

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমি মধ্যবিত্ত, তবে করোনা একধাপ নিচে নামিয়ে দিয়েছে, এখন নিন্মমধ্যবিত্ত বলতে পারেন। এখন জীবন নিয়ে ভয় পাই! অনেক সাহস হারিয়েছি। ধনীরা ব্লগিং করে না, যাদের অঢেল অর্থ তারা এমন ব্লগিং করে সময় নষ্ট করবে না!

আমি অত ধনী হতে চাই নাই কখনো, আমি চাই আমার যেন মরার আগে কারো কাছে হাত না পাততে হয়!

৪| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার বন্ধুর বাবা এত টাকা কি সঠিভাবে অর্জন করেছিলো?

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, উনার শান্তিনগরের ১০ কাঠার জায়গাটা ১৯৬০ সালের দিকে কেনা ছিলো, পরে এই জায়গাতে তিনি বিদেশি জাতের গরু পালতেন এবং নিজে একটা চার তালা করেছিলেন। পরে এটা ডেভালপারকে আধা আধা ভাগে দিয়ে দেন, এতে তিনি ১৮টা ফ্লাট পান এবং এই ফ্লাট গুলো থেকে এই ছেলেকে ৪টা ফ্লাট দেন। ফ্লাটের কাজ শেষ হয় ২০১৮ সালের শেষের দিকে।

এই এলাকার মানুষ সহ সারা শহরের অনেক মানুষ এভাবে ধনী হয়েছেন, আমার আরো অনেক এমন বন্ধু আছে, যাদের কথা লিখতে সাহস হয় না, যাদের সেই সব দিন গুলো আমি দেখেছি।

আশা করি বুঝতে পারছেন। তিনি অবৈধ টাকা দিয়ে ধনী হন নাই। তিনি এখনো বেঁচে আছেন, আমাদের বন্ধুদের অনেকের বাবা মা বেঁচে নেই, তিনি এখনো ৮৫ বছরেও চমৎকার জীবনে আছেন।

৫| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৪৬

আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়েছেন জেনে আনন্দিত হলাম।

৬| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভালো মানুষটি সঠিভাবে আয় করেছেন।

উনার ছেলে, আপনার বন্ধু কাজ করেন?

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৩০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: না, আমার বন্ধুটি মুলত কখনো তেমন কাজ করে নাই, কিছু দিন পিডাব্লিওতে কন্টেক্টারী করছিলো, সেটাতে ভাল করে নাই, পরে বাবার গরুর খামার দেখত, জায়গাটা ডেভালপারের কাছে দিলে সে পুরাই বেকার হয়ে পড়ে, বাবা তাকে চালাত। পরে এই চারটা ফ্লাট পেয়ে ভাবছিলো বাকী জীবন আনন্দে কাটাবে, তবে সে লোভী নয়, সাধারন এবং সহজ জীবন যাপন করে।

তবে যে কোন ভাবেই ওই দুই ফ্লাটের ভাড়াটিয়া উঠাতে পারলে জীবন ফিরে যাবে এবং বেঁচে থাকলে এক সময়ে বিলাসী জীবনে ফিরে আসতেই পারে।

৭| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ধনী গরীব নিয়ে আমি ভাবি না।
খেয়েপরে বেঁচে আছি এতেই আমি খুশি।

২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, আমার ভাবনাও এমন, তবে বিধাতাকে বলি যেন কারো কাছে হাত না পাততে হয়, যা আছে তা দিয়েই যেন চলতে পারি।
তবে এখন মাঝে মাঝে ভয় পাই কারন গত দেড় বছরে তেমন ইনকাম করি নাই, সেভিং ভেঙ্গে খাচ্ছি।

৮| ২১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "তবে যে কোন ভাবেই ওই দুই ফ্লাটের ভাড়াটিয়া উঠাতে পারলে জীবন ফিরে যাবে এবং বেঁচে থাকলে এক সময়ে বিলাসী জীবনে ফিরে আসতেই পারে। "

-ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সারা দেশে কি পরিমাণ যুবক/যুবতী এভাবে কাজ না করে ভালো (বাবার আয়ের ফলে ) জীবন যাপন করছে?

২১ শে মে, ২০২১ রাত ১০:২১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, ঢাকা চট্রগ্রাম নয় এখন সারা বাংলাদেশেই উপজেলা পর্যায়েও এমন হচ্ছে। যাদের শুধু জায়গা ছিলো তারাও এখন এমন জীবন যাপন করছে, বড় রাস্তার ধারে জমি থাকলেই হয়েছে। এই শহরে ৫ কাঠা জমি থাকলেই সে কোটি পতি, তার কিছু করতে হয় না, ডেভালপারই সব করে তাকে বুঝিয়ে দিয়ে যায়! আমার এমন ৫/৬ বন্ধু আছে, ঢাকা আসলে দেখাবো আপনাকে, এরা যোগ বিযোগ না পারলেও এখন সবাই কোটিপতি এবং এখন টাকার খেলা শিখে গেছে। যত বড় বড় এপার্ট্মেন্ট দেখেন সব জায়গার মালিকের সন্তানদের এই অবস্থা, আমি এখন যেখানে থাকি, সেটার মালিক একজন ভদ্রমহিলা, তার ৩ সন্তান, দুইজনই কিছু করে না, তবে এই এপার্ট্মেন্ট গুলো থেকে তিনি প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকা ভাড়া পান, সেটা ওদের মধ্যে ভাগ করে দিয়ে দেন, বুঝেন অবস্থা। তা হলে ছেলেদের কিছু করার কি দরকার, বলেন! আরো বাড়ি গাড়ি তো আছেই!

৯| ২১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭

কামাল১৮ বলেছেন: পরের গল্পের বন্ধুর অবস্থাও( শান্তি নগর) আগের গল্পের বন্ধুর মতো হতে পারে।তার নিজের যেই যোগ্যতা আছে সেটাই তার স্থায়ী সম্পদ।

২১ শে মে, ২০২১ রাত ১০:২৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একমত, সম্পদ আস্তেও দেরী নাই, যেতেও দেরী নাই। সামান্য একটা আঙ্গুলে ফোড়া উঠেও কোটি টাকা নামিয়ে দিতে পারে এবং এমন উদাহরণ আমি জানি বা দেখেছি। সেটাও লিখবো একদিন। কাকরাইলের স্থায়ী জায়গা কি করে বিক্রি করতে হল, আমি তা দেখেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.