নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরা কারা, কেন এরা নিজদের দেশের খেলা সমর্থন না করে ভিন্ন দেশের সমর্থন করে?

২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৩

একটি রাষ্ট্রের সরকারের অনেক কাজ আছে এবং করেও থাকে, তবে সেই কাজের অনেক কাজের একটা ছোট ধারা হচ্ছে 'গবেষণা'! এই ধরুন দেশে কোন সমস্যা হল বা এক শ্রেনীর মানুষ কিছু উলটা পালটা কাজ করছে এবং তা দিন দিন বাড়ছেই, সরকার কি এই বিষয়ে মন গড়া কথা বা সমাধান দিবে? নিশ্চয় না, এখানে সরকারকে লোক দিয়ে গবেষণা করে একটা পুথি বের করতে হবে এবং সেই ফলাফলের আলোকেই সরকারের লোক বা সরকার প্রধান পুরো জাতিকে এই ঘটনার কারন জানিয়ে দিবেন এবং সমাধান বের করে সেই উলটা পালটা কাজের লোকজনদের ফিরিয়ে মেইন ট্র্যাকে নিয়ে আসবেন। খুব সহজে বলার চেষ্টা করলাম, মানে কোন সিধান্ত নেয়া বা বলার আগেই সরকার প্রধানের কাছে তথ্যভিত্তিক দলিল থাকতে হবে এবং তার সমাধানের রাস্তাও থাকতে হবে।

এবার ঘটনায় আসি, এই যে ক্রিকেট খেলায় বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে দেশের খেলার সময়েও আমাদের কিছু তরুন, যুবক, যুবতি, বৃদ্ধ দেশকে সমর্থন না করে অন্য দেশকে সমর্থন করে, এর কারন কি! আপাত দিকে চিন্তা করলে এটা খুব ঘৃন্য ও কুরুচি মনে হয়, মনে হয় কেন এরা এই কাজ করছে, এদের কি বিদ্যা বুদ্ধি নেই, এরা কি দেশ প্রেম জানে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে এদের নিয়ে সরকার বা অন্তত বিসিবিকে দিয়েই একটা গবেষণা করে নিতে পারে, কেন এত এত মানুষ এই ঘৃন্য কাজ করছে, কি তাদের উদ্দেশ্য, বা এতে তারা কি পাচ্ছে! এই গবেষনার ফলে আসল তথ্য বের হয়ে আসত, জাতি বুঝতে পারত, আমাদের জাতি গঠনে কোথায় গলদ? দেশের সরকার প্রধান বা ত্বদীয় দায়িত্ব লোকেরা বুঝতে পারত, পাশাপাশি এর একটা সমাধান বের হয়ে আসতে পারত, ফলে ভবিষত্যে আমাদের আর এই দৃশ্য দেখতে হত না।

আপনাদের কিছু বুঝাতে পারলাম কি না বুঝতে পারছি না, তবে ধরে নিচ্ছি আমার কথার মুল সুর বুঝতে পারছেন। যাই হোক, আমি চিন্তা করতে বসলেই দেখি, আমাদের দেশ এখন পর্যন্ত একটা সুশাসনে পরিচালিত হয় নাই, ফলে জাতির অনেক মানুষই সুবিবেচক হিসাবে গড়ে উঠছে না, তারা বুঝতেই পারে না, দেশ প্রেম কি, দেশ কেন দরকার, দেশ হলে কি কি সুবিধা, দেশের খেলায় দেশকে কেন সমর্থন করা উচিত, এতে দেশের সন্মানের সাথে নিজেদেরো সন্মান বাড়ে ইত্যাদি ইত্যাদি।

মুলত এই না বোঝার কারণেই বা সুন্দর শাসন না দেখার কারণেই অনেকেই এলোমেলো কাজ করে যাচ্ছে, ফলাফল সামনে আরো আছে নিশ্চয়!

(লেখাটা আরো বড় করা যায়, আরো ব্যাখ্যা দেয়া যায় কিংবা একটা বিতর্কের আয়োজন করা যায়, আমি বুঝিয়ে দিতে পারবো, মানুষ কেন এমন করে, কার ভুলে মানুষ এমন বিগড়ে যায় বা বলা চলে, রাষ্ট্র সঠিক পথে পরিচালিত হচ্ছে না।)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: যে সকল বাংলাদেশী পাকিদের পতাকা উড়িয় সমর্ন করে তারা রাজাকারের ছাও পোনা।

২১ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই উত্তর সহজ বিশ্লেষণ, কেন মানুষ এমন হচ্ছে! স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে কেন এই মানুষ গুলোর মধ্যে দেশ প্রেম আসছে না, এরা কিসে বঞ্চিত বা কারা এদের সুপথ দেখাচ্ছে না, সেই বিষয় গুলো আলোচনায় রাখলে এদের সংখ্যা কমে যেত। দেশের কোন মানুষটা দেশে থাকতে চায়, সুযোগ পেলেই কেন দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে, ভিন্ন দেশের পার্সপোর্ট হাতে নিচ্ছে, এই সবের ব্যাখ্যার জন্য একটা গবেষণা পত্র বের করা উচিত, তা হলে সত্য জানা যেত।

২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৪

ঢাকার লোক বলেছেন: যে সবে জন্মে বঙ্গে দিলসে পাকিস্তানি,
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি !

৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৫

প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: স্বাধীনতার প্রাক্কালে ৮০% এরও বেশি মানুষ পাকিস্তানকে ঘৃণা করলেও স্বাধীনতার ৫০ বছর পর এসে পাকিস্তানের সমর্থক কেন এত বেড়ে গেল এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা প্রয়োজন। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর তো পাকিস্তান সমর্থক শুন্যের কোঠায় থাকার কথা। গলদটা কোথায় সেটা খুঁজে বের করতে হবে। শুধু রাজাকার বলে গালি দিলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না।

৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩১

ঈশান মাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে যারা গ্যালারিতে পাকিস্তানী পতাকা নিয়ে নাচানাচি করে, তারা অবাঙালি, বিহারী। যারা স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করলেও নিজেদের পাকিস্তানের নাগরিক বলে মনে করে। যদিও পাকিস্তান এদের নাগরিকত্ব স্বীকার করে না। ২০১৫ সালে পাকিস্তান দলের বাংলাদেশ সফরে মিরপুর স্টেডিয়ামে আমি এদের কর্মকান্ড কাছ থেকে দেখেছি।

৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে থেকে, খেয়ে, পড়ে যারা পাকিস্তান সাপোর্ট করে তাঁরা রাজাকারের বংশধর। আমি নিশ্চিত এই শ্রেনীর মানুষরা সাপের চেয়ে বিষাক্ত ও ভয়ঙ্কর। আমাদের দলের খেলোয়াড়দের আমরা তিরস্কার করতে পারি খারাপ খেলার জন্য। কিন্তু সমর্থন অবশ্যই বাংলাদেশকে করতে হবে।

৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৪:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এগুলো বানর।

৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যারা গ্যালারিতে পাকিস্তানী পতাকা নিয়ে নাচানাচি করে, তারা অবাঙালি, বিহারী।

এরা কেউই অবাঙালি, বিহারী নয়।
বিহারীদের ভেতর বিন্দুমাত্র পাকিস্তান পাকিস্তান প্রিতি নেই। বিহারিরা অনেকেই লুকিয়ে পাকিস্তানে গেছিল, এরা বহুবছর থেকেও এনাইডি পায় নি, কাজকামও সুবিধা করতে পারেনি। আবার ফিরে এসেছে বাংলাদেশে।
অনেক বিহারিদের সাথে আমার কথা হয়েছিল, তারা বলেছে বাংলাদেশে থাকলে অন্তত খেয়ে পরে বেচে থাকা যায়।

বাংলাদেশে পাকিস্তানপন্থি দেখে অবাক হওয়ার কিছু নেই। দেশের উল্লেখযগ্য কিছু জনসংখা পাকিস্তান পন্থি।
বাংলাদেশে দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জাতিয় পার্টি ১০০% পাকিস্তানপন্থি রাজনীতি করে।

পাকিস্তানের মত কট্টর ভারত বিরোধিতা।
যুদ্ধাপরাধ বিচার মানে না
মুক্তিযুদ্ধে শহিদ ৩০ লাখকে ৩ লাখ বলা।
জাতিয় পতাকা মানে না, পরিবর্তন চায়, জাতিয় সংগিত মানেনা পরিবর্তন চায়।

জামাত সহ ধর্ম রাজনীতি যারা করে এরা সবাই পাকিস্তান পন্থি। এদের মাদ্রাসায় কখনো জাতিয় পতাকা উত্তলন হয় না জাতিয় সংগিত গাওয়া হয় না।

৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: এদেরকে বিহারি বলে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা কেন করা হচ্ছে বুঝি না - পাকি পতাকা নিয়ে নৃত্যরত তরুনগুলো বাংলাদেশী বাবামার পয়দা কিছু স্যাম্পল তাতে কোনো সন্দেহ নেই। বাংলাদেশে বসবাসকারী তরুণ প্রজন্মের বিহারীদের মধ্যে এখন আর পাকিস্তান নিয়ে সেই স্বপ্ন বা ফ্যান্টাসি নেই।

বর্তমান জেনারেশনের বিহারিরা ভালোভাবেই জানে যে পাকিস্তানে গেলে তাদের অবস্থান তৃতীয় শ্রেণীর নাগরিকের হবে। পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশে যারা ইতিপূর্বে বিহার ও বাংলাদেশ থেকে গিয়েছে তারাই নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা নিয়ে সমস্যায় আছে। এমকিউএমের মতো মুহাজিরদের সংগঠন পিপিপি বা অন্যান্য মূল ধারার দলগুলোর সাথে দরাদরি করে তার ভোটব্যাংক ব্যবহার করে। মাঝেমধ্যেই মূল পাকিস্তানি আর মুহাজিরদের মধ্যে দাঙ্গাহাঙ্গামা হয় স্থানীয় আর অভিবাসীর তকমা দিয়ে ।এই সকল কারণে স্বাভাবিকভাবেই তরুণ প্রজন্মের বিহারিরা মোটেই আর পাকিস্তানে গিয়ে সেটলড হতে আগ্রহী নয়।

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৬

সাসুম বলেছেন: বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মের সালাফি ও এক্সট্রিমিজমের প্রভাব ও দেশের খতনা করায়ে মোসল্মানি করায়ে মোসলমান বানানোর কারনেই আজকের বাংলাদেশ বনাম পাকি খেলায় নাপাকিদের সমর্থক দেখা যায়।
বিঃদ্রঃ এদের কে বিহারী বলে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার কোন মানে হয় না। যদিও কিছু নাপাকি সমর্থক সে চেষ্টা করে, তাদের কে জাস্ট যে কোন নিউজ পোর্টাল এর নীচে কমেন্টবক্স চেক করতে বললেই হয়। সেখানে তাদের ভাই ব্রাদার যারা পাকি অর্গাজমে ভেসে যাচ্ছে তাদের পরিচয় পাওয়া যাবে এবং দেখা যাবে কেউ বিহারী না তারা।

যাই হোক- আজ থেকে ১০ বছর আগেও বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান খেলায় পাকি সাপোর্টার থাকত, তবে সংখ্যায় অনেক অনেক কম এবং তারা আসলেই বিহারীরা বেশির ভাগ! বাট আজকে কেন এত বেশী তাও পিউর বাংগালী???

এই কারন টা গবেষণা করে বের করতে হয় না। আমাদের অসাম্প্রদায়িক দেশ আস্তে আস্তে এক্সট্রিমিস্ট ইসলামিক এমিরাত এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে/ এটা যদি কেউ খেয়াল না করে তাহলে সে হয় চরম বেকুব নাইলে ঢাহা মিথ্যুক।

আপনি দুনিয়া দারী চড়িয়ে বেড়ানো মানুষ। আজ থেকে ২০ বছর আগে ঢাকা শহরে এত ধার্মিক দেখছেন? দেশে এত ধার্মিক দেখছেন? এত মোসলমান দেখছেন? এত হিজাব নেকাব পড়া, টাকনুর উপর প্যান্ট পড়া, দাড়ি টুপি দেখছেন? দেখেন নাই।

গত ১২ বছরে দেশের ইবতেদায়ী মাদ্রাসায় স্টূডেন্ট এর সংখ্যা গ্রেজুয়ালী বাড়ছে। কিন্তু হুট করে কি মাদ্রাসা শিক্ষা উন্নত হয়ে গেছে? তাদের কারিকুলামে কোন পরিবর্তন আসছে ? তাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় উন্নত কোন কিছু এড হইছে? এই মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থায় হুট করে কোন আমূল চেঞ্জ চলে আসছে? আসে নাই। যেই লাউ সেই কদুই রয়ে গেছে। তাহলে কেন প্রাইমারী এডুকেশান লেভেলে ছাত্র কমছে আর ইবতেদায়ী তে বাড়ছে ??? কারন- দেশে ইস্লামাইজেশান হচ্ছে।

দুনিয়াতে ইসলামিক জংগি বা টেরোরিজম সেই ১৯৭০ এর দশক থেকে চলছে। ২০০১ এরপর সেটা আরো ব্যপক হয়ে গেছে। আমাদের দেশেও আস্তে আস্তে ছড়াইছে। বিএনপি জামাত ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একবার বাংলা ভাই চেষ্টা করেছিল লোকাল ওয়েতে কিছুটা করার। বাট পারে নাই/ হুট করে কি হয়ে গেল দেশের?? হুট করে হলি আর্টিসানের মত ঘটনা ঘটে গেল?? আসলে হুট করে ঘটে নাই। সেই ইসলামিক এক্সট্রিজম আস্তে আস্তে দখল করে নিলো বাংলাদেশ কে।

গুগুলে সার্চ করেন- কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশী ধার্মিক ও ধর্ম পালন করে। নাম আসবে বাংলাদেশ। ৯৪% এর বেশি মানুষ ধার্মিক এর এই রেট পেছনের বছর থেকে ক্রমাগত বাড়ছে আর বাড়ছে। তার মানে দেশে ধার্মিক আর ধর্ম পালন কারীর সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন।

আপনি সচেতন মানুষ/ আপনি খুব ভাল করেই জানেন- দেশে অন্যায়, অপরাধ, চুরি, দূর্নীতি এসব পাল্লা দিয়ে বাড়ছেই শুধু। অন্তত গত ২০ বছরে এটা আকাশ ছোয়া। সব যায়গায় এখন লাগামহীন ভাবে চলছে/ এবং এই বর্তমান সরকারের আমলে এটা সব কিছুকে ছাড়িয়ে গেছে। তো এত ধার্মিক রা কি করছে তাহলে? তার মানে- এই যে এত ধর্ম পালন করা ধার্মিক - এরাই দিনে ধর্ম ধর্ম করে জান দেয় রাতে চুরি করে।

এই যে ধর্মের রাস্ট্রীয়করন - এইসব কারনেই আমাদের এই অশিক্ষিত আর অজ্ঞ সমাজের মানুষের মাঝে একটা অদ্ভুত ধারনা ছড়িয়ে গেছে। সেই প্রি ৭১ যুগের মত রাজাকার আর এন্টি বাংলাদেশী তে সয়লাব হয়ে গেছে চারপাশ।

মানুষ এখন সেই আগের আলাপ দিচ্ছে- ৭১ এ ভাই ভাই কে আলাদা করা হয়েছে হিন্দু ধর্মের ভারতের প্ররোচনায়।

এবং এই ধার্মিক রাই - পাকিস্তান কে সাপোর্ট করছে নির্দিধায় ! কারন- তাদের কাছে পাকি ইম্রান হচ্ছে ইসলামের আধুনিক নবী! আর পাকিস্তান বা সৌদি আরব হল আসল ইসলামিক ল্যান্ড!

বাংলাদেশে ইসলাম ছিল সুফীজম ভিত্তিক। গত ৪০ বছর ধরে মিডিল ইস্টের পাঠানো টাকাতে গড়া মসজিদ মাদ্রাসা আর মিডিল ইস্টের কামলা দেয়া টাকার প্রভাবে অবশেষে সেই শান্তির সুফীজম ভিত্তিক ইসলাম কে রিপ্লেস করছে এক্সট্রিজম ভিত্তিক সালাফী ইসলাম।

এবং এই সালাফী ইস্লামিস্ট রাই এন্টি বাংলাদেশ ও প্রো পাকিস্তানী সেন্টিমেন্ট ধরে রেখেছে ।


এবং এটা দিনে দিনে আরো বাড়বে কোন সন্দেহ ব্যাতিরেকেই।

১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৩

বাংলার এয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ সাহাদাত উদরাজী,
শুধু পাকিস্তানের পতাকা কেন, আমরা ভারত, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা সহ আরো অনেক দেশের পতাকা উড়াই, সেইটাও কিন্তু আমাদের চেতনার বিরুদ্ধ কার্যকলাপ হবার কথা। সব কিছু নিয়ে আমাদের অতি বাড়াবাড়ির ফল আমাদেরই ভোগ করতে হবে বই কি। বর্তমানে যা হচ্ছে তা কিন্তু একদিনের প্রক্ষাপটে হচ্ছে না, এর পিছনে অনেক কিছুই দায়ী। আসলে লেবু বেশী কচলালে যা হয় আর কি।

পরিশেষে পূর্বের মন্তব্য কপি পেষ্ট করলাম "প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: স্বাধীনতার প্রাক্কালে ৮০% এরও বেশি মানুষ পাকিস্তানকে ঘৃণা করলেও স্বাধীনতার ৫০ বছর পর এসে পাকিস্তানের সমর্থক কেন এত বেড়ে গেল এই বিষয়টি নিয়ে গবেষণা প্রয়োজন। স্বাধীনতার ৫০ বছর পর তো পাকিস্তান সমর্থক শুন্যের কোঠায় থাকার কথা। গলদটা কোথায় সেটা খুঁজে বের করতে হবে। শুধু রাজাকার বলে গালি দিলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না।"

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৮

বিটপি বলেছেন: পাকিস্তানী পতাকা যারা উড়িয়েছে, তাদের কয়জন দাঁড়ি টুপিওয়ালা ছিল? তাদের বয়েস কেমন ছিল। কোন নারী ছিল কি? আমাদের দেশে প্রচুর পাকিস্তানী স্পিনিং মিলগুলোতে কাজ করে। তাদের পক্ষে কি সম্ভব নয় পতাকা নিয়ে শো ডাউন করা? কোন টিভিতে কি এদের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছিল?

কি অনুমানের ভিত্তিতে আন্দাজে ঢিল ছুঁড়ে আমরা ব্লেইম গেম খেলছি?

১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: এটা হচ্ছে প্রচন্ড ক্ষোভ ও রাগের বহিঃপ্রকাশ বিবিসির বিরুদ্ধে।

১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এদের গ্রেফতার করে সামনে আনা দরকার ।

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ৭ এবং ৯ নং মন্তব্যকারী সঠিক কথা বলেছেন। সহমত জানিয়ে গেলাম।

১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫১

জ্যাকেল বলেছেন: গুগুলে সার্চ করেন- কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশী ধার্মিক ও ধর্ম পালন করে। নাম আসবে বাংলাদেশ। ৯৪% এর বেশি মানুষ ধার্মিক এর এই রেট পেছনের বছর থেকে ক্রমাগত বাড়ছে আর বাড়ছে। তার মানে দেশে ধার্মিক আর ধর্ম পালন কারীর সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন।

এই হইল আরেক ছাগলামির নমুনা। এক রকম গাছ বাইতে না পেরে বানর না হইয়া ছাগল হইতে চায়। ধার্মিক মানুষ সে যে ধর্মেরই হউক তার কাছে অন্য মানুষ/পশু/পাখি সবই নিরাপদ থাকবে, এইটাই স্বাভাবিক। জংগিবাদ আর ধর্ম দুইটা জিনিস গুলায়া এরা আসলে নিজেদের জাত চিনাইতে চায়। জংগিবাদ হইতেছে আর্টিফিসিয়াল এন্টাই টেরিরজম ইউনিটের পিউর ক্রিয়েশান। বিশেষত তেল মারিবার আশায় + কপার চুরি করিবার জইন্য আমেরিকা মিডল ইস্টের দিকে নজর দিছে এইটা বুঝতে রকেট সায়েন্স তো শিখা লাগব না।
তার চেয়ে বড় স্বার্থ হইতেছে আমেরিকানদের রাজনীতির মারপ্যাচ, এরা দলে লোকের সংখ্যা বাড়াইতে হইলে যাতে একটা ঐক্য হয় সেই জইন্য ইসলাম বিরোধী একটা দৈত্য সেইল করতেছে, এই সেইল ভালই চলে দেখাও যায়। সেই দইত্য গোপনে নিজেরাই বানাইছে সেইটাও এক্স সিআইএ এজেন্ট বিন লাদেন কিইংবা আইএস এর আমির শুয়োরটারে দেখলে বোঝা যায় কিন্তু এইসকল ছাগল চক্ষু বুজিয়া এইটাই চালায় দেয় যে ধার্মিকরাই সমইস্যা। সমস্যা তৈরি করেছে তার বাপেরা নিজের স্বার্থে এখন এই শিট আমাদেরকেও গেলাইতে এদের মত গেলমান এরা না চাইতেই পাইয়া গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.