নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্রেডিট কার্ডে সরকারের সমস্যা কোথায়?

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৩৪

মাথায় অনেক প্রশ্ন, কোনটা রেখে কোনটা বলি! আজ কয়েকদিন ধরে মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে যে, ধরেন আমাকে কোন একটা ব্যাংক আমার অবস্থা বিচার করে একটা ক্রেডিট কার্ড দিলো এবং তার লিমিট ধরেন ৫০ হাজার (লিমিটের বাইরে খরচ করা যায় না), মানে আমি তাদের টাকা থেকে যে কোন সময়ে ৫০ হাজার খরচ করতে পারবো এবং সময় সময়ে আবার তাদের সেই টাকা ফেরত দিবো, যদি সময় মত ফেরত না দেই তবে ইন্টারেষ্ট আসবে এবং সেটাও আমার দায়িত্ব, এখানে ব্যাংক এবং আমি! আরো পরে ফেরত না দিতে পারলে আইন আদালত বিচার আচার আছে!

এদিকে আমার অভিজ্ঞতার কথা বলি, আমাকে ২০০০ সালের দিকে একটা ব্যাংক প্রায় জোরেই একটা ক্রেডিট কার্ড দেয়, যা এখনো চালু আছে, বিশ্বাস করবেন কি না জানি না, আমার অভাবের দিনে এই কার্ডের হেল্পে আমি চলেছি, বিশেষ করে বাসার বাজার সব এই কার্ডেই করেছি, এই কার্ডের জন্য আমাকে কারো কাছে হাত পাত্তে হয় নাই বা বুকে বল হারাই নাই! এই কার্ডকে আমি সব সময়েই ধন্যবাদ জানাই, আমার শখের অনেক পন্য আমি এই কার্ডের হেল্পে কিনেছি, পরে কিস্তিতে পে করেছি, আমি তেমন আসুবিধায় পড়ি নাই বা কখনো ডিফল্টার হই নাই! আজ প্রায় ২২ বছরের এই কার্ড আমার সাথে বন্ধু মতই পকেটে আছে। কারো কাছে ধার চাওয়ার লজ্জা বা টাকাহীন ঘুরে বেড়ানোর সময়ে এই কার্ড আমাকে বন্ধুর মত হাত বাড়িয়েছে নিরবে, আমাকে হতাশ হতে দেয় নাই!

কথা হচ্ছে এই লেনদেনে সরকার কোথায়? এই লেনদেনে সরকারের মাথা ব্যাথ্যা কেন? সরকার কেন বলছে ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে টিন লাগবে, আবার বছর পরে রিটার্ন দাখিল করতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি! কেহ জানলে জানাবেন! সরকার কেন এই কার্ড নিতে উৎসাহের বদলে গলা চিপে ধরছে! এই ক্রেডিটের টাকা তো সরকারের নয় বা হোল্ডার ডিফল্ট হলে ব্যাংক সরকারকে এই ব্যাপারে বাধ্য করবে না! তবুও কেন?

(যাদের ক্রেডিট নাই বা এই বিষয়ে অভিজ্ঞ নন তারা এডিয়ে যাবেন প্লিজ)

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৫৭

বিটপি বলেছেন: আপনার নিজস্ব বলে কোন সম্পদ নেই। সব সম্পদ সরকারের। আপনি ট্যাক্স বা শুল্ক পরিশোধ করে সেগুলো ভোগ করার অধিকার পান। যারা ট্যাক্স দেয়না, তারা সরকারের অনুগ্রহে ফ্রি বেঁচে থাকে।

আর ক্রেডিট কার্ড সম্পদশালী লোক ছাড়া সাধারণত কেউ ব্যবহার করেনা। কলিমুদ্দি ছলিমুদ্দিকে কোন ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড অফার করবেনা। ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে আপনি কেনাকাটা করেছেন মানে হল খোলা বাজার থেকে ৫-৬% বেশি দামে কিনেছেন। তাই সরকারের পুর্ণ অধিকার আছে আপনার আয়-ব্যয়ের উপর নজর রাখা। তাই সরকার কোন প্রয়োজনীয় বা খারাপ কিছু করছে বলে আমি মনে করিনা।

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সরকারের ভ্যাট কালেকশনের কোন খবর রাখেন!

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:১৫

লিংকন১১৫ বলেছেন: বিটপি আপনাকে কে বলসে ক্রেডিট দিয়ে কিনলে ৫-৬% বেশি দিয়ে কিনতে হয়?
এখন ২২ হাজার টাকা সেলারি পাইলেও আপনি ক্রেডিট কার্ড নিতে পারবেন ।
যারা ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা বোঝে না তাদের জন্য ক্রেডিট কার্ড না, যারা সময় মতো টাকা পরিশোধ করতে পারবে না তাদের জন্য না ।
কিস্তি তে অনেক কিছু কেনা যায়, যারা আমার মতো গরিব, যাদের কাছে এক সাথে অনেক টাকা থাকে না, কিন্তু সংসারে লাগবে,
সেতা হতে পারে ফ্রিজ বা অন্য কিছু।
সাথে বাজার সদাই এ অনেক ছার পাওয়া যায়, পয়েন্ট এর কথা নাইবা বল্লাম ।

এখন প্রতিটা ব্যাংক কে বাধ্য করা হইছে এই টিন নেয়ার, আপনি যদি ব্যাংক একাউন্ট ও করতে যান তারপরেও আপনার টিন দিতে হবে, এটা সরকারের নতুন নিয়ম ।
টিনের বেরা জালে সবাই কে জেনো বাধা যায়, আপনি যদি জিরো রিটার্ন ও জমা দেন তারপরও আপনাকে সরকার একটা হয়রানি করতে পারছে, আর যদি রিটার্ন জমা না দেন, আর যদি আপনার কাছে বেশি অঙ্কের টাকা আসে, সেটা হতে পারে জমি বেচা, বা অন্য কিছু, আর ঠিক তখনি আপনাকে ছাই দিয়ে ধরার জন্য সরকার এ কাজ করেছে।

হাজার কোটি টাকা পাচার করলে আপনাকে কেউ ধরবে না, আমি আপনি ২ টাকা বেশি বেতন পাইলে হইছে |-)
আর ভালো লাগেনা এই রিটার্ন নিয়ে দৌড়াতে , টিন করলে অবশ্যই ভালো লয়ার বা ভ্যাট ট্যাক্স এ কাজ করে এমন কাউকে দিয়ে করাবেন, যাতে ভবিষ্যতে সরকার আপনাকে পেচে ফেলতে না পারে ।

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাই আমি নিশ্চিত উনার কোন ক্রেডিট কার্ড নেই, কিংবা অনেক ধনী ব্যক্তি।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:২৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমি মনে করি সবকিছুই একটা নিয়মের আওতায় আসা উচিত। টিন নম্বর দেওয়াতে ক্ষতির কিছু দেখিনা। সেদিন বেশি দেরী নয় যেদিন একক্লিকে আপনার সব তথ্য জানা যাবে, কোথায় টাকা রেখেছেন, কোথায় আইন ভেঙ্গেছেন ইত্যাদী ইত্যাদী।

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই সব নিয়মকে আম্রাও সমর্থন করি তবে সব কিছু নিয়মে আনতে চাইলে আগে জাতীয় পরিচয় পত্র ঠিক করুক। জন্ম ও মৃত্যুতে।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৩৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: ক্রেডিট কার্ড তাকেই দেয়া হয় যার আর্থিক সক্ষমতা আছে।
যার আর্থিক সক্ষমতা আছে সে ট্যাক্স দিতে পারে।
তাকে ট্যাক্সের আওতায় আনার জন্যই টিন চাওয়া হয়েছে।

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জ্বি ভাইজান!

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৪২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আগে কয়েকজন টুকটাক বলেছেন, তার সাথে যোগ করা যায় এটা যে, মানুষ ক্রেডিটে কেনা ও ব্যাংক লোনকে তার দেনা হিসাবে দেখিয়ে ট্যাক্স এক্সাম্পশন পেতে চায়। এটা একটা বড় কারণ টিন নম্বর দাখিল করতে বলা।

তবে সরকার আসলে পুরা ইকো সিষ্টেম চেঞ্জ করলেই কিন্তু আপনার আর টিন জমা দেওয়া লাগবে না; বরং অটো জমা হয়ে যাবে। সে দিন খুব ধীরে ধীরে আসছে। সো নো টেনশন, জমা দিয়ে দিন।

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: দিতে হবেই, তবে ওরাও একটা ফাকি বের করে ফেলবে।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৯

সোনালি কাবিন বলেছেন: ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আগে কয়েকজন টুকটাক বলেছেন, তার সাথে যোগ করা যায় এটা যে, মানুষ ক্রেডিটে কেনা ও ব্যাংক লোনকে তার দেনা হিসাবে দেখিয়ে ট্যাক্স এক্সাম্পশন পেতে চায়।

## লোন বা দেনা বেশি দেখিয়ে এসেট কম দেখিয়ে সারচার্জ থেকে অব্যাহতি পাওয়া যেতে পারে , তাও যদি তা একটি নির্দিস্ট লিমিট অতিক্রম করে সেক্ষেত্রে ওই লিমিট অতিক্রম না করার কৌশল হিসেবে । ট্যাক্স একজেমশনে লোন বা দেনা দেখানোর ভূমিকা নাই ।
রিটার্ন দেখানোর বাধ্যবাধকতা্র একটা কারণ এমন হতে পারে যে, যাদের মিনিমাম ট্যাক্স দেবার কথা কিন্তু দেয় না, তারা কার্ড নিতে গেলে মিনিমাম ট্যাক্স দিয়ে রিটার্নের কাগজ কালেক্ট করতে হবে ।

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ্যাঁ, এখন বাধ্য হবেই!

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:২৯

বিটপি বলেছেন: লিংকন১১৫, মুরগির দোকান থেকে পিস হিসেবে কিনলে মুরগির দাম পড়বে ৩০০ টাকা। ওখানে ক্রেডিট কার্ড চলবেনা। স্বপ্ন বা মীনা বাজারে ক্রেডিট কার্ড চলে। ওখানে যদি আপনি ভাগ্যক্রমে ৩০০ টাকায়ও মুরগি পেয়ে যান, তার সাথে ১৫ টাকা অতিরিক্ত দিতে হবে ভ্যাট হিসেবে। এবার বোঝা গেছে ব্যাপারটা?

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধরেন দিলাম, তাতে কি! আমাকে তো কারো কাছে চাইতে হয় নাই। টাকা না থাকাবস্থায় আমি বাসায় বাজার করে ফিরতে পারলাম, আচ্ছার দুধ কেনার টেনশন নেই। আমি সত্য এমন অবস্থার মধ্যে কয়েকবার পড়েছিলাম, চাকুরীতে তখন বেতন কম, আবার তিন মাসে একবার বেতন দিত, বেক্সিমকোতে (কাউরে জিজ্ঞেস করে দেখিয়েন), তখন এই কার্ডের জন্য আমাকে কারো কাছে হাত পাত্তে হয় নাই, এই সন্মান কে দেবে বলুন। এমনি আরো কত গল্প কাহিনী আছে!

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০০

ককচক বলেছেন: বিটপি বলেছেন: আপনার নিজস্ব বলে কোন সম্পদ নেই। সব সম্পদ সরকারের। আপনি ট্যাক্স বা শুল্ক পরিশোধ করে সেগুলো ভোগ করার অধিকার পান। যারা ট্যাক্স দেয়না, তারা সরকারের অনুগ্রহে ফ্রি বেঁচে থাকে।

সরকারের অনুগ্রহে বেঁচে আছে এমন জনগণ দেশে আছে? এটা সম্ভব? রাস্তার টোকাই, ভিক্ষুক... যারা একবেলা ডালভাত খায় তারাও তো পরোক্ষভাবে সরকারকে টেক্স দিচ্ছে।

১৭ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: াই, উনাকে বুঝানো যাবে বলে মনে হয় না! সব সরকার বটে!

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের দেশে যারা আয়কর দেয় তাদের উপরই বেশী করে আয়করের বোঝা চাপানো হয়। যারা আয়করের নেটওয়ার্কের বাইরে ওনাদের ধরার ব্যাপারে রাজস্ব বিভাগের কোন গরজ নাই। বড় বড় ব্যবসায়ীরা আয়কর ফাঁকি দেয়। কিন্তু চাকরীজীবীদের আয়কর থেকে বাঁচার কোন উপায় নাই।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: সাধারন জনগনের মাত্র ৫০ হাজার কিংবা ১ লক্ষ টাকার সীমাবদ্ধ কেডিট কার্ড ব্যবহারে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া রিতিমতো হয়রানী মনে হচ্ছে। ক্রেডিট কার্ড ব্যাবহারকারীর লেনদেনের সব ডাটাবেজ ঐ ব্যাংকে সংরক্ষিত থাকে। সরকার চাইলে ব্যাংক থেকে তার প্রয়োজনীয় তথ্য নিতে পারে।

ক্রেডিট কার্ড/সঞ্চয়পত্র গ্রাহক/ব্যাংকে সঞ্চিত টাকা এগুলোর মতো খাতগুলো অটোমেশান করা যেতে পারে। সরকারের কাছে ব্যাংক থেকে অটো লিষ্ট চলে যাবে আয়কর রিটার্ন হিসেবে।

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:২৪

বিটপি বলেছেন: @ককচক, কোন কৃষক নিজে খাবার উৎপাদন করে খেলে তাকে এক টাকাও ট্যাক্স দিতে হবেনা যদি সে বিক্রি না করে। তবে যেই জমি সে চাষ করে, সেই জমির মূল মালিক সরকার। তাই সরকারকে খাজনা দিতে হয়। কোন ভিক্ষুক যদি ভিক্ষার চাল ডাল খায়, তাকে এক টাকাও ট্যাক্স দিতে হবেনা। যে কোন ক্রয় বিক্রয় প্রক্রিয়ায় ট্যাক্স থাকে। কোন ধরণের কৃষিকাজ বা দান সদকার মধ্যে ট্যাক্সের বিষয় আসেনা।

১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমার একটি ব্র্যাক ব্যাংকের প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড আছে।
ক্রেডিট কার্ডের কিছু সমস্যা হচ্ছে, টাকা খরচ করতে গায়ে লাগে না। ফেরত দেয়ার সময় ফাটে। কিছু ফি-টি হাবিযাবি কাটে।
কিন্তু উপকারও হয় মেলা। আপনি সেটি বেশ ভালোই বলেছেন (ফেবুতে পড়েছি প্রথম)।
আরো কিছু সুবিধার সাথে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে কিস্তিতে কেনের সুযোগ।
আমি ৬৪,০০০ টাকায় একটি ফ্রিজ কিনেছিলাম। বছর দেড়ের আগে। ১২ কিস্তিতে দেয়ায় গায়ে লাগেনি। আমার বন্ধু বেশ কিছু টাকা পেতো আমার কাছে। তাকে একটি ফ্রীজ আর একটি টিভি কিনে দিলাম। টাকাটা একটু একটু করে দেয়া হয়ে গেলো।

আপনার সাথে আমি একমত। সরকার ফাও ফাও ট্যাক্স রিটান নিয়ে আমাদের ঝামেলায় ফেলতেছে।

১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:২৩

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আপনার করযোগ্য আয় থাকলে তো এমনিতেই রিটার্ন দাখিল করার কথা প্রতিবছর । আর করযোগ্য আয় না থাকলে এক পাতার জিরো রিটার্ন জমা দেবেন। সরকারের এই পদক্ষেপে সমস্যা তো হওয়ার কথা না। রিটার্ন দাখিলে আমি গত পাঁচ বছরে কোন সমস্যা বা ভোগান্তির মুখোমুখি হয় নি। এখন তো অনলাইনেও রিটার্ন দাখিল করা যায়।

বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আয়কর দেয়ার প্রবণতা কম। ই-টিন নম্বরের অনুপাতে রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা দক্ষিণ এশিয়াতে সর্বনিম্ন বলেও একটা নিউজ দেখেছিলাম। আয়কর রিটার্ন সংখ্যা বাড়ানোর জন্য সরকারের নেয়া নানা উদ্যোগ যৌক্তিক বলে আমি মনে করি। পরবর্তী পদক্ষেপ হওয়া গণহারে ৩ লক্ষ ত্রিশ হাজার টাকা আয় দেখানোর বদলে প্রকৃত আয় অনুযায়ী যথাযথ আয়কর দাখিল নিশ্চিত করা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.