নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
আসেন কিছু আলাপ করি! এই যে বেইলী রোডে আগুন লাগছে তা নিবানো প্রসঙ্গে! বেইলী রোডে একটা পুকুর আছে এবং সেই পুকুর পাড়েই আমরা সন্ধ্যায় আড্ডা দেই, জায়গাটা আমাদের বন্ধুদের, পুকুরে দুইটা ঘাট আছে সেটা আমাদের বন্ধুদের বানানো! আমি প্রতিদিন অফিস ফিরতি পথে যাই, কিন্তু আগুন লাগার দিনে আমি যাই নাই, বাসায় কাজে ফিরতে হয়েছিল! তবে সাথে সাথে আমাদের বন্ধু বড় ভাই লাইভে আসেন এবং তা থেকে সাথে সাথেই জানতে পারি! পরের দিন সেই বড় ভাই থেকে অনেক ভিডিও দেখি এবং কথা হয়! ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে সামান্য কথা।
১। ফায়ার সার্ভিস মোটামুটি ২৫/৩০ মিনিটের মাথায় এসেছিল (যদিও সঠিক সময় মনে রাখা হয় নাই)।
২। তাদের ছোট দুইটা বাহন এসেছিল, পরে বড় ইকুইভমেন্ট/লেডার ইত্যাদি এসেছিল, সময় অনেক লেগেছিল।
৩। ফায়ার সার্ভিসের প্রথম দুটি বাহনে যে পানি নিয়ে এসেছিল, তার একটা পানি মোটামুটি রাস্তাতেই পড়ে যায় (হাসবেন না, হোস পাইপের কানেকশন বা জোড়া সঠিক ছিল না বা দিতে দিতেই)।
৪। বাকী যা পানি ছিল, তার হোস পাইপে দিয়ে দুরে থ্রো করতে পারছিল না, কারন পানির বেগ ছিল না, মনে হয় পাম্প মেশিনেও জোর ছিল না!
৫। এর পরেই ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আমাদের বন্ধুদের শপিং কাম রেসিডেন্টে প্রবেশ করে এবং বলে নিচের ওয়াসা পানির টাঙ্কির মুখ খুলে দিতে, এই সময়ে আমাদের বন্ধু বড় ভাই এগিয়ে এসে পুকুর দেখিয়ে দেন (টাঙ্কি এবং পুকুরের দুরত্ব ১০ হাত, ভিডিওতে দেখুন) এবং বলেন, পুকুর থেকে থেকে নিন।
৬। পুকুর থেকে পানি টানার সেলো মেশিন কম ছিলো, পরে নুতন আরো কয়েকটা আসায় সব মেশিন একসাথে লাগিয়ে পুকুর থেকে পানি টানা হয় (ভিডিওতে দেখুন), তখন অনেক দেরী।
(অফটোঃ ঢাকা শহরের পুকুর গুলো তো সব খেয়ে দিয়েছে, এই বেইলী রোডের পুকুরটাও অনেকবার খাবার চেষ্টা হয়েছে, আমরা সাক্ষী আছি, আমাদের এই বন্ধু চেষ্টায় এই পুকুর এখনো আছে, তবে রক্ষনাবেক্ষন করা যাচ্ছে না, একপাশে কলেজ সাইডে কিছুটা দখল হয়েছে বলা যায়, আমার চোখে দেখা ৩০ বছর আগের পুকুরের সাইজের সাথে এখঙ্কার সাইজ মিলাতে পারি না! মতিঝিল/রমনা এলাকায় আমার দেখা অন্তত ২০/৩০টা পুকুর ছিলো, এই পুকুরটা ছাড়া আর প্রকাশ্য দেখি না, ভরাট করে করে বিল্ডিং বানানো হয়েছে!)
যে কোন শহুরে আগুন নেবাতে ফায়ার সার্ভিসের জুড়ি নেই, তবে যে লোকবল/দক্ষতা/ট্রেনিং/ইকুইভমেন্ট থাকা দরকার, তা আমাদের নেই বলা চলে, যে আগুন ২০/২৫ মিনিটে নেবানো যায় সেটা দেড়/দুই ঘন্টায় যেয়ে ঠেকেছে, কম সময়ে আগুন নেবাতে পারলে এত মানুষের প্রাণ যেত না। দুখের সাথে বলি, এই সব প্রতিষ্ঠান যে গতি ও শক্তিতে চলা দরকার তা একদম অনুপস্থিত।
তবুও আমাদের ফায়ার সার্ভিসকে ধন্যবাদ জানাই, এই সাহসী মানুষ গুলো একটা শহরে প্রাণ, তা আবার প্রমানিত হল!
২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১২
এম ডি মুসা বলেছেন: চট্টগ্রামে ও গতকাল আগুন লাগে কারখানায়
০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বলার কিছু নাই রে ভাই।
৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৭
এম ডি মুসা বলেছেন: রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের একটি সাততলা ভবনে আগুন লেগে ৪৬ জনের মৃত্যুর পর সেখানকার ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতের ওই ঘটনার পর ওই এলাকার কিছু দোকানপাট খুলতে শুরু করেছে, তবে বন্ধ রয়েছে রেস্তোরাঁগুলো। কয়েকটি রেস্তোরাঁ সিলগালা করেছে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা। সব মিলিয়ে বেইলি রোডে মানুষের আনাগোনা কম। আজ মঙ্গলবার বেইলি রোড ঘুরে দেখা গেছে, পুড়ে যাওয়া ভবনের সামনে পথচারীরা ছবি তুলে চলে যাচ্ছেন। আশপাশে পুলিশি তৎপরতা রয়েছে। ব্যবসায়ীদের অনেকের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের মধ্যকার অস্বস্তি টের পাওয়া গেল। দেখা মেলেনি বেশির ভাগ রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীর। বেকারি পণ্য বিক্রি করে, এমন কিছু দোকান খোলা পাওয়া গেছে। তবে শপিং মলগুলোতে পোশাকের দোকান খুলে বসে ছিলেন কেউ কেউ। কিন্তু ক্রেতা একেবারে ছিল না বললেই চলে। প্রথম আলো
০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অতিরিক্ত হচ্ছে।
অহেতুক এমন কাজ করছে এরা! সময় দিয়ে গোছাতে পারে।
৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: আগুন লেগে এতগুলো প্রান গেল তারপরেও অনেককে দেখেছি ফায়ার সার্ভিসের গুনগান গাইতে!! আজকের যুগেও কিভাবে মান্ধাত্মার আমলের মত কেবল পানি ব্যবহ্রত হয় আগুন নেভাতে? আগুন দ্রুত নেভাতে পানির চাইতেও বেশি ইফেক্টিভ বিভিন্ন ফায়ার এক্সটিংগুইশিং কেমিকেল , ফোম ওয়াটার ইত্যাদি । এগুলোর কোনটাই ব্যবহার করতে দেখিনি বেইলি রোডে। এমনকি বালি পর্যন্ত ব্যবহ্রত হতে দেখিনি। এতগুলো প্রান যাবার পেছনে ফায়ার সার্ভিসের অদক্ষতা অনেকাংশেই দায়ী।
০৬ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনেক কথা বলার থাকে, কাকে বলবেন? কে শুনবে? তারা টাকা গোনায় ব্যস্ত।
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: নীচ তলার আগুন সময় মতো নেভাতে পারলে পুরো ভবনে আগুন লাগতো না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভিডিও যোগ দিতে পারছি না, আমার ফেবুতে দেখতে পারেন।
এখানে