নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

এগিয়ে থেকেও আমরা কেন পিছনে পড়লাম?

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১৬

কথা গুলো বলে ফেললে অনেকে রাগ দেখাবেন হয়ত, কিন্তু এটাই সত্য ছিল। ১৯৯০ সালের আগে বাংলাদেশ ভারতের তুলনায় অনেক দিকেই এগিয়ে ছিল এবং সেটা আমি আমার নিজের চোখেই দেখেছি, আমরা যারা সেই সময়েই ভারতের নানান স্থান ভ্রমন করেছি তখন নিজের চোখেই দেখেছি। তখন এই দুই দেশের মানুষে মানুষে মেধায় তুলনা করলেও বাংলাদেশ এগিয়েই ছিল, বাংলাদেশের শিক্ষকেরা বা মেধাবীরা আমেরিকা থেকে পিএইচডি করে ফিরত, বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক দুনিয়ার নানান দেশ থেকে পিএইচডি করে ফিরে ছাত্র পড়াতে্‌ বলা চলে বাংলাদেশের মানুষ এই শিক্ষকদের দ্বারা ১৯৮০ সালের মধ্যেই কম্পিউটার ও প্রযুক্তিজ্ঞান জেনে গিয়েছিল, ১৯৮৫ সালের মধ্যে আমরা কম্পিউটার ও প্রযুক্তি প্রসঙ্গে জানি, তার অর্ধেকও তখনকার ইন্ডিয়ানেরা জানত না, এটা আমার চোখে দেখা। বাংলাদেশ তখন কম্পিউটার দেখেছি, এর অনেক পরে ইন্ডিয়া দেখে। বাংলাদেশ এখনো প্রযুক্তির সেরা গুলো যখন তখন দেখে ফেলে, আপডেট জলদি দেখে। ফিজিক্স কেমেষ্টির মত বিষয়ের আপডেট গুলো এখনো বাংলাদেশ আগেই জানে।

এর পরে আমাদের আর্থিক অবস্থাও যদি চিন্তা করি, সেই সময়ে আমরা বাংলাদেশীরা যা ব্যবহার করতাম, যা খেতাম, যা পরতাম তাও তাদের ছিল না! একটা দামী ঘড়ি নিয়ে গেলে দিগুন দামে ইন্ডিয়াতে বিক্রি করা যেত! আমার এখনো মনে আছে, কলকাতায় আমার সার্ট ধরে জিজ্ঞেস করছিলো, এটা কোথায় পেলে, মানে সেই সময়েই বাংলাদেশে জাপানের কাপড় পাওয়া যেত এবং আমরা সেই কাপড়ে সার্ট বানিয়েছি, যা তারা চিন্তাও করতে পারত না!

যাই হোক, আমাদের সরকার প্রধানদের মন্দ চিন্তা এবং অপশাসনে আমাদের জাতি পিছিয়ে পড়ছে, তবে এখনো আমাদের যুবকেরা, আমাদের মানুষেরা মেধায় এগিয়ে আছে, যার প্রমান আমাদের প্রবাসীরা, অন্যদিকে যদিও তারা দাবী করে সারা বিশ্বে তাদের লোকেরা সিইও কিংবা জিএম হয়ে আছে, গুগল মাইক্রোসফট ইত্যাদির তা মানতে অসুবিধা নেই, তবে আমাদের সামাজিক অবস্থার কারনে পড়ালেখা না করেও একজন মানুষ এখন যে জ্ঞান ধারন করে, তা তাদের এখনো হয়নি। আমাদে ফুটপাতে বড় হওয়া কোন শিশুর মেধার সাথে এখনো তাদের বিল্ডিঙে থাকা শিশুর মেধার তুলনা করা যেতে পারে।

আমাদের অনেক বিষয়ে খোলস ভাঙ্গা হয়েছে অনেক আগে, আমাদের মানুষের উদারতা তাদের চেয়ে এখনো অনেক উপরের দিকে। যদিও এখন আমাদের অনেক অবকাঠামো ভেঙ্গে নিচু করার চেষ্টা হচ্ছে শুধু তাদের কারনেই। আমি মনে করি, বাংলাদেশ একদিন জেগে উঠবেই, আমরা অভ্যন্তরীণ একটা সুন্দর অবকাঠামো পাবোই।

লিখলে অনেক লিখা যায়, শেষ একটা তথ্য দেই, এই যে এখন ইন্ডিয়াতে বড় বড় স্থাপনা দেখেন, ফ্যাক্টরী দেখেন, বুলেট ট্রেন দেখেন, বড় বড় ব্রীজ দেখেন তা কি তারা বানাচ্ছে বলে মনে করেন, না! ইন্ডিয়ার এই সমস্ত প্রজেক্টের বেশিভাগ জাপানেই করে দেয়, কোরিয়াও আছে, আগে চীন ছিল যদিও চীন এখন আর সেই সব কন্টাক পাচ্ছে না।

বিষয়টা এই জন্য লিখলাম, আমাদের বর্তমান প্রজন্ম এই সব জানে না বা তাদের জানানো হয় না বা হচ্ছে না। বাংলাদেশ একটা চমৎকার দেশ, এই দেশের মানুষেরা উদার মনোভাবাপন্ন, মেধাবী এবং অন্যান্ন অনেক দেশের মানুষের চেয়ে আধুনিক।

খবর পড়ে দেখুন। ক্লিক

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি নিজ চোখে দেখেছেন যে, ১৯৯০ সালের আগে বাংলাদেশে ভারত থেকে এগিয়েছিলো! আপনার আদৌ চোখ আছে কিনা? অংক নামে কোন সাবজেক্টের নাম শুনেছেন? ১৯৯০ সালের আগে, একা টাটার ক্যাপিটেল বাংলাদেশের বাজেট থেকে বড় ছিলো

স্কুলে গিয়েছিেলেন কখনো?

unction at() {
[native code]
}

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কমেন্ট করেন শুধু ঝগড়া করার জন্য, বয়স হয়েছে আপনার, এবার থামেন। লেখাটা আবার পড়েন।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৮

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার মতো লোকেরা কিছু না'জেনে টাকা পয়সার মালিক হওয়ায়, বাকীদের জন্য কিছু অবশিষ্ট নেই।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আবারো ছাগলা কমেন্ট করলেন। আপনি আর ভাল হবেন না। কেহ কিছু লিখলে সেই বিষয়ে আলোচনা করুন, পাদের মত একটা মন্তব্য না করাই ভাল।

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:



১৯৯০ সালের দিকে ভারত ছিলো বিশ্বের ১৪ নম্বর অর্থনীতি; আমাদের জাতি ছিলো হত দরিদ্র; আপনি তো প্রশ্নফাঁসের পরও জীবনে পাশ করার কথা নয়।

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:১০

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি আদৌ কোনদিন স্কুলে গিয়েছিলেন কিনা?

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



১৯৮০ সালে, পুরো বাংলাদেশে ২০০ জনও কম্প্যুটিং জানতো না; তখন আমেরিকার ১০ ভাগ ঘরে পার্সোনাল কম্প্যউটার ছিলো না। আপনি কি বেকুবের মতো বাংগালীদের কম্প্যুটার মেধার কথা বলছেন?

ভারতের ১২ শ্রেণীর বাচ্ছারা বাগলাদেশের যেই কোন ইউনিভার্সিটির ছাত্র থেকে ভালো কম্প্যুটিং জানে। ভারতীয়রা আমেরিকা, কানাডা ও ইউরোপের সবকিছু চালাচ্ছে এখন।

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: হ, এটাই বুঝলেন, ভাল। কোন ছাগ্লচুদা দেশে থাকেন জানি না, আপনার কথা শুনে কেন সবাই রাগ করে সেটা আগে বের করেন।

-দেশ ভরে গেছে, আপনার মতো জ্ঞানী লোকজনে।

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:০৮

জনারণ্যে একজন বলেছেন: ইদানিং দেখছি উদরাজী সাহেবের "চ" বর্গীয় শব্দটার প্রতি বেশ আগ্রহ দেখা যাচ্ছে।

কেউ কিছু বললেই কিংবা ভিন্নমত পোষণ করলেই "চ" বর্গীয় ওই শব্দের অপব্যবহার শুরু করছেন।

সব ঠিকঠাক আছে তো? "চ" বর্গীয় শব্দটির শাব্দিক অর্থে প্রয়োগ না করে ব্যাবহারিক অর্থে প্রয়োগ করলেই আপনার এই মানসিক অস্থিরতার উপশম ঘটবে, আশাকরি।

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:০৯

অহরহ বলেছেন: লেখক ভাইয়া, @ গাজী দাদা আসলে কিচ্ছু জানে না......

ভারতের ব্যাঙ্গালুরের যে পরিমান IT Engineer ইউরোপ, আমেরিকায়, অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চ পদে বহাল আছেন তারচেয়ে অনেক বেশি বাংলাদেশি Toilet Cleaner শুধু মাত্র সৌদি আরবেই আছে। তো, বাংলাদেশ কম কিস, হা হা হা??

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৪৬

অহরহ বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন : ১৯৯০ সালের দিকে ভারত ছিলো বিশ্বের ১৪ নম্বর অর্থনীতি; আমাদের জাতি ছিলো হত দরিদ্র ; আপনি তো প্রশ্নফাঁসের পরও জীবনে পাশ করার কথা নয়।

না, গাজী দাদা, আমি আপনার সাথে একমত নই। ভারত ১৯৯০ সালের দিকে বাংলাদেশ সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে গরুচুরি ব্যবসায় লাল বাতি জ্বালিয়ে দেয়। যে কারনে বাংলাদেশ হত দরিদ্র রাষ্ট্রে পরিনত হয়। এ জন্য ভারত দায়ী।

১০| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: আপনি কিসের বেসিসে এই কথা বললেন কে জানে?

ভারতের একটা ব্যাপার হচ্ছে ভারতে উন্নয়নের হার সুষম নয় । ভারতের কোন কোন রাজ্যের উন্নয়ের হার আমেরিকার মত আবার কোন কোন রাজ্যে আফ্রিকার মত অবস্থা ! আপনি যদি বলেন যে আপনি নিজের চোখে দেখেছেন যে কম্পিউটার আইটি দিক দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে ছিল তাহলে আপনি সত্যিই বোকার স্বর্গে বাস করছেন অথবা আপনি সরাসরি মিথ্যা বলছেন ! ভারতের আইটি সেক্টর নিয়ে আপনার আসলে কোন ধারণাই নেই ।

১১| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:০৪

অহরহ বলেছেন: এগিয়ে থেকেও আমরা কেন পিছনে পড়লাম?

ভাইয়া, খুবই চিন্তার বিষয়!! প্রকৃত পক্ষে ৯০ এর আগে বাংলাদেশে "কোরান-বিজ্ঞানী" খুব একটা ছিল না। কিন্তু ৯০ এর পর ব্যাঙের ছাতার মত যে হারে ঘরে ঘরে মাদ্রাসাছাপ "কোরান-বিজ্ঞানী" গজিয়ে উঠেছে তাতেই বাংলাদেশের ১২টা বেজে গেছে। আপনার কী মনে হয়, ভাইয়া??

১২| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: ভারতে নিয়ে যে ঘড়ি বিক্রি করতেন সেটা কোন দেশের ঘড়ি ছিলো।হয় জাপানের নয়তো সুইস।ভারত স্বাধীনতার পর থেকেই এইস আম টিকর ঘড়ি ব্যবহার করে।টাটা গাড়ী তৈরি করে বহু যোগ ধরে।আপনি হয়তো পশ্চিম বাংলার কথা বলছেন।তাঁরাও কৃষিতে এগিয়ে ছিলো শিল্পে পিছিয়ে ছিলো।অবশ্য টাটার মোটর গাড়ী পশ্চিম বাংলায়।

১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: "এই দেশের মানুষেরা উদার মনোভাবাপন্ন, মেধাবী এবং অন্যান্ন অনেক দেশের মানুষের চেয়ে আধুনিক।" সেই দেশের ই একজন কুৎসিত মনোভাব, হিংসায় পরিপূর্ন, অনাধুনিক লোকের লিখা...

১৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:



@হাইজেনবার্গ।

আপনার ১১ বছরের ব্লগিং:

পোস্ট করেছি: ২টি
মন্তব্য করেছি: ১৩১টি
মন্তব্য পেয়েছি: ৩৪টি
ব্লগ লিখেছি: ১০ বছর ৫ মাস

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৩০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আইছেন, সোনার কথা নিয়া! যাই হোক, এটা যে আমার ফেইক আইডি, এটা বলেন নাই বলে ধন্যবাদ। খুঁজে দেখেন এই রকম আরো গোটা ৩০ আইডি পাবেন।

১৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




অ অত্যন্ত রুচি সম্পন্ন প্রতিউত্তরে ভরপুর একটি মানসম্মত ও সু লিখিত প্রবন্ধ।
পাঠে নির্মল আনন্দ লাভ করা ছাড়া কোন উপায় নাই।
আফসোস!!

১৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

ঊণকৌটী বলেছেন: ভারত এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহৎ অর্থনীতি 2027 নাগাদ তৃতীয় অর্থনীতি হতে চলেছে আর টাটা কোম্পানির জিডিপি আজকের দিনে 361 বিলিয়ন ডলার

১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব, সাহাদাত উদরাজী প্লিজ।
সোনাগাজী একজন মুক্তিযোদ্ধা। তাই দয়া করে সুন্দর করে কথা বলুন। উনি কি বলছেন আগে সেটা বুঝতে চেষ্টা করুন।

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৩৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: উনারে বহুত সন্মান করছি, উনার পক্ষে সব সময়েই ছিলাম বা অন্যদের আপনার মত করেই বলতাম। যাই হোক, উনি আসলেই একজন জাত বেয়াদপ। নিজকে কি মনে করেন জানি না। খারাপ এবং অহেতুক মনতব্য তিনি সবাইকে করে যাচ্ছেন। এই বুঝ না থাকলে চলে কি করে? আমিও অনলাইনে বিতর্ক পছন্দ করি এবং অংশ গ্রহন করি। তিনি যে মনতব্য করেন তা বিশ্রী ও অহেতুক ঝগড়ার প্রয়াস মাত্র!

১৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:


@রাজিব,

প্লীজ, ব্লগে উল্লেখ করবেন না যে, আমি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম।

১৯| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি বোঝার চেষ্টা করলাম, লেখাটা কীভাবে কুরুচিপূর্ণ বা হিংসাত্মক হলো।

যাই হোক, আল্লাহ না করুন, এই দেশ যদি কোনোদিন ভারতের চাইতে এগিয়ে যেতে পারে (যদিও সম্ভাবনা নাই), এ দেশের বড়ো একটা গ্রুপ হার্ট ফেল করবে।

আল্লাহ আরো না করুন, এই দেশ যদি কোনোভাবে ভারতের সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে যায়, ৭১-এ মাত্র কয়েক হাজার (৪০-৫০ হাজার হবে হয়ত) রাজাকার পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছিল, এবার যুদ্ধ শুরুর সাথে সাথে বিপুল একটা গ্রুপ অটোমেটিক্যালি ভারতের পক্ষে দাঁড়িয়ে যাবে। ভাজাকারে আজ দেশ ভরে গেছে। এ আমাদের স্বাধীন সোনার বাংলা।

খবরদার, বাংলাদেশের কোনো কীর্তির প্রশংসা করবেন না।

নিজের দেশের প্রশংসা করলে নিজ দেশের ভাইয়েরাই এভাবে ব্যক্তি আক্রমণে উন্মত্ত হয়ে ওঠেন, এমন নজির কেবল এ বাংলাদেশেই সম্ভব। পোস্টে তথ্যগত ভুল থাকতে পারে, সেটা শুধরে দিয়ে সুন্দর আলোচনা হতে পারতো, কিন্তু এমন হিংসাত্মক ও ব্যক্তি-আক্রমণ কাঙ্ক্ষিত হতে পারে না।

তবে, মূল পয়েন্টটা এখানে টাইম-লাইন। আপনার ১৯৯০ ইউজ করা অন্যায় হয়েছে।

২০| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৯

বিষাদ সময় বলেছেন: ভারতকে আপনি পছন্দ করতে পারেন বা অপছন্দ করতে পারেন সেটা আপনার ব্যাক্তিগত বিষয়। কিন্তু যে কথা গুলো আপনি বললেন তার রেফারেন্স কি? কথগুলো তো মনগড়া এবং অবিবেচনা প্রসূত।

১৯৮৫ সালে ভারতের রূপির সাথে মার্কিন ডলারের এক্সচেঞ্জ রেট ছিল ১ মার্কিন ডলার = ১২.৩০ রুপি অপরদিকে বাংলদেশি টাকার সাথে এক্সচেঞ্জ রেট ছিল ১ মার্কিন ডলার= ২৭.৯৯ টাকা আর বর্তমানে ১ মার্কিন ডলার = ৮৩.৩২ রুপি আর এ দেশে ১ মার্কিন ডলার = ১০৯.৬১ টাকা।
১৯৮৫ সালে ভারতের মাথপিছু আয় ছিল ২৯৮ ডলার আর আমাদের ছিল ১৩২ ডলার, বর্তমানে ভারতের মাথাপিছু আয় ২৮৪৭ ডলার আর বাংলাদেশের ১৮৭৪ ডলার। ভারতে তখনো টাটার মতো কোম্পানী এবং তাদের বিশ্ব মানের ল্যাবরোটরি ছিল। তখনও রেল ইঞ্জিন বানাতো, এম্বাসেডর নামক নিজস্ব ব্র্যান্ডের গাড়ি ছিল। আর আমরা রিকসার স্পোকও আমদানী করতাম। এখন গ্রগতি পাজেরোর মতো জিপ ও এ দেশে এসেম্বল করে, ওয়াল্টন এর মতো কোম্পানী গড়ে উঠেছে বেশ কিছু।

আরো অনেক কথাই বলা যায় তবে বিচার বিশ্লেষণ করে উত্তর দেয়ার মন মানসিকতা একদমই আপনার নাই যতটা আছে "চ" দ্বারা গঠিত শব্দ ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ ।

২১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: পোষ্টে ঘিরে হুলস্থূল পরে গেছে! আমার মনে হয় আপনার অবজারভেশোন ঠিক নেই বা স্ট্যাটিকস অনুসারে বাংলাদেশী অর্থনিতী ৯০ এর আগ পর্যন্ত ভয়াবহ খারাপ ছিল ভারত বা পাকিস্তানের তুলনায়! তাছাড়া ৮০ দশকেও মানুষ অনাহারে না খেয়ে মরত, এখন মানুষ কষ্ট করে হয়ত তবে না খেয়ে মরে না। ৯০ এর পর থেকে গার্মেন্টস ইন্ডাষ্টি থেকে অন্যান্য বাংলাদেশে গ্রো করা শুরু করছে , ২০০০ এর পর কম্পিউটার, আউটসোর্সিং সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি গ্রো করেছে, ওয়ালটনের মত বেশ কিছু দেশীয় কোম্পানি ভাল করছে। ২০০৫ বা ২০০৬ এর পর পাকিস্তানের অর্থনিতী খারাপ হতে শুরু করে বর্তমানে আমাদের থেকে অনেক খারাপ, তবে ভারত সবসময় কন্সিস্টেন্ট ছিল, আইটিতে ভাল ছিল তাদের আমাদের থেকে ভাল গণতন্ত্র ব্যাবস্থা থাকায় যদিও ধর্মিয় উগ্রবাদী বেড়েছে বিগত কয়েক বছর বাট ওভারল তাদের গণতন্ত্র আমাদের থেকে ভাল।

@ বিষাদ সময় আপনার স্ট্যাটিকস ভুল আছে । আপনি বেলেছেন বর্তমানে ভারতের মাথাপিছু আয় ২৮৪৭ ডলার আর বাংলাদেশের ১৮৭৪ ডলার। উইকি বলছে সঠিকটা হচ্ছে বর্তমানে ভারতের মাথাপিছু আয় ২৬১২ ডলার আর বাংলাদেশের 2650 ডলার। [উইকিতে অনেকসময় পুরাতন তর্থ্য থাকে তবে সেটা আপনি যেটা বলেছেন সেটা সঠিক নয় ]

বাংলাদেশের সমস্যা হচ্ছে গণতন্ত্র কলাপ্স করেছে। গণতন্ত্র কলাপ্স করা মানে সব কিছু যে কোন মুহুত্যেই ভেঙ্গে পরতে পারে পাকিস্তানের মত!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: গণতন্ত্র কলাপ্স - এই কাজটা কাদের হেল্পে করা হল, জানেন। হ্যাঁ, সেটা সেই দেশই। তারা আঙ্গুল না দিলে আমরা আরো সুন্দর জীবন যাপন করতে পারতাম, আমাদের দারিদ্রতা আরো কমে যেত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.