নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
আমার অনেক স্ট্যাটাস বা অনলাইনের লেখা দেখে আমার অনলাইনের বন্ধু, বাস্তবের বন্ধু, আত্মীয় স্বজন অনেকেই আমাকে নিয়ে ভয় পেতেন। দেখা হলেই বা ম্যাসেজে লিখতো, কোন সময়ে গুম খুন হয়ে যাও কে জানে, সাবধানে থেকো, সাবধানে লিখো! আমার তেমন ভয় লাগত না, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলতেই আমার ভাল লাগত/লাগে, সত্য বা নির্যাতিত ব্যক্তির পক্ষেই আমার অবস্থান হত। যেহেতু কোন দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করি নাই, ফলে সত্যের পক্ষেই থাকা উচিত মনে করেছি সব সময়ে। তবুও মাঝে মাঝে যে ভয় পাই নাই তা নয়! তবে চ্রম সত্য বলি, বাংলাদেশ আপা হাসিনা সরকারের চেয়েও আমি বেশি ভয় পেতাম পাশের দেশের এজেন্সী বা তাদের! আমি নানান সময়ে পাশের দেশের নাম্বার থেকে কল পেয়েছি, বাংলা হিন্দিতে তারা নানান ভয়ের কথা বলত, গালাগাল করত, পরে পাশের দেশের কোড দেখলে আর ফোন ধরতাম না!
যাই হোক, এখন প্রাণ খুলে কথা বলার সময়। পাশের দেশ নিয়ে আমি আমাদের সারা জাতি/বাংলাদেশী নিয়ে যে চিন্তা করতাম, এখন তা করতে হচ্ছে না, সব সময়ে মনে ভয় কাজ করত, তারা আমাদের দখল করে নিতে পারে (যদিও এটা ভুল চিন্তা) এবং এটা মনে হবার কারন ছিলো, আপা হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মত খুব কম লোক ছিলো অনলাইন এবং অফলাইনে! তবে এবারের ছাত্রছাত্রী আন্দোলনের পর মনের সেই ভয় পুরাই কেটে গেছে, তারা এলেও আমাদের দেশের কোটি মানুষ বুকের রক্ত ঢেলে প্রতিহত করবেই! আমরা স্বাধীন রাষ্ট্র স্বাধীন থাকবোই!
আরো সত্য বলি, আপা হাসিনা সরকারের নীতি, চরিত্র, ভিশন, প্লাস সাধারণ মানুষের সাথের আচরণ, সব সময়ে ধনীদের পক্ষে, চোর ডাকাতের পক্ষে থাকার চরিত্র কখনো পছন্দ করতে পারি নাই, সব সময়ে মানসিক একটা পীড়াতে ভুগেছি, এ কি করে সরকার প্রধান হয়, সহজ চিন্তা ছিলোই না, সব কুটিল এবং অসৎ পক্ষের ছিলো। তবে আমি সরাসরি শেখ হাসিনাকে কাছ থেকে দুইবার দেখেছি, একবার ১৯৮৫ সালে ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে, আমি আর্কিটেকচার বিভাগের ছাত্র ছিলাম (এই সময়ে তিনি ছিলেন শুকনা, উনার গায়ের রঙ কালো কুচকুচে ছিল, ষ্টেজে উনাকে খুঁজে পাওয়াই দুরহ ছিলো, ভাষণের কি বলেছিলেন এখন মনে করতে পারি না), আরেক বার ২০১০ সালে গণভবনে, ২য় দফা ক্ষমতা পাবার পরে (এই সময়ে উনার রঙ ছিলো হলদে, মোটামুটি মোটাসোটা হয়েছিলেন, ইফতারের দোয়ার আগের ভাষণ বেশ রুক্ষ ছিলো), গণভবনে যাবার কারন ছিলো এক ইফতার অনুষ্টানে আমার এক বন্ধু কয়েকটা কার্ড/দাওয়াত পায়, সে আমাকে নিয়ে যায়, আর আমারও ইচ্ছা ছিলো দেখার।
অন্যদিকে আমি খালেদা জিয়াকে সরাসরি একবার দেখেছি, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের এক অনুষ্ঠানে্র প্রধান অতিথি হিসাবে (তিনি বিরাট সুন্দরী ছিলেন, ষ্টেজে উঠার পরে পুরা ষ্টেজ আলোকিত দেখাছিলো, তবে তিনি বেশ রাশভারী ছিলেন, উনার ভাষন বেশ অর্থপূর্ন ও পয়েন্ট ভিত্তিক ছিলো), সাল ২০০৬ বা ২০০৭ হবে!
যাই হোক, অনেক কথা লিখে ফেলেলাম, আজ কি মনে করে ফেইসবুকের মেমোরী দেখলাম, অনেক বছরের এই দিনে কি কি লেখা হয়েছিল তার কয়েকটা লেখা তুলে আনলাম!
- মাদক দ্রব্য নিয়ে গত দুই দিনে অনলাইনে, পত্রপত্রিকায় অনেক কথা হয়েছে/হচ্ছে। এখন আমার কথা হচ্ছে, আমাকে বর্তমান সরকারের মন্ত্রী ও এমপি, বিরোধীদলের নেতা ও এমপি, সরকারের বড় বড় চাকুরে, বেসরকারী চাকুরে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা, মিডিয়ার হোমরা চোমরা, নাটক ফ্লিমের বড় বড় চোহারা! কে না মাদক গ্রহন করে? মাল টানে না এমন কিছু নাম বলুন, দেখি তাদের চোহারা! আমার অভিজ্ঞতায় মনে হয়েছে/হচ্চে, প্রায় সবাই! অবশ্য আপনারা তরুলতা/বোতলকে 'মাদক' না বললে উনারা সবাই এক একজন বিশাল পীর! ২০১৩
- ভাল স্বামী কে? এই নিয়ে আজ সকাল থেকে চিন্তা করছিলাম! আমার বাব বার মনে হচ্ছিলো, সেই স্বামীই ভাল, যে স্ত্রীর বাবা মা মানে শ্বশুর শাশুড়ীর সহায় সম্পত্তির প্রতি বিন্দুমাত্র লোভ দেখায় না, বিবাহে কোন প্রকার যৌতুক নেয় না! অথচ এই ভাল মানের স্বামীগুলো দাম সমাজতো দূরের কথা, খোদ স্ত্রীও দেয় না! (ভাবনা চিন্তা)২০১৯
- ১০/১২ বছর শাসনে আছেন, দেশে একটা শহরকেও চকচকে করতে পারেন নাই, নুতন শহর গড়া তো দূরের কথা! মতিঝিলের মত একটা চমৎকার জায়গাও ঝকঝকে পরিপূর্ন মনে হয় না!২০১৯
- অনলাইনে কিছু দেখলেও চুপচাপ কাইত হয়ে পড়ে থাকতে হবে! (ডিজিটাল আইন) ২০১৯
- শেষ ঠিকানা, মাটির ঘর! ২০২১
- ভিন্ন দেশের নাগরিকত্ব, পাসপোর্ট নেয়া কি গর্বের বিষয়? ২০২১
- মিঃ মোমেন সাহেব কি ভুল করছে, কিছু না, সত্য কথাই তো কইছে! ভারত সরকার আজকে বলুক, আওয়ামী লীগের সরকার তাদের পছন্দ নয়, তাদের আর সমর্থন দিবে না, ভেবে দেখেন এর পর কি সরকার আর কয়েক ঘন্টা টিকে থাকতে পারবে? ভারত মিঃ মোমেন সাহেবের কথা শুনেছে না, তারাও রিয়েলাইজ করে যে, এই সরকার থাকলে তাদেরই লাভ! (মন্ত্রীরা যদি এমন কথা প্রকাশ্যে কয় তবে আমাদের কি করা উচিত?) ২০২২
- আজ জুম্মায় মসজিদের ৪র্থ তলায় সামনে খালি অথচ পিছনে বসা মুসল্লী দেখে এক মাঝ বয়সী লোক বলে উঠলেন, বাঙ্গালীর বুদ্ধি নাই! বেচারাকে আমার বলতে ইচ্ছা হচ্ছিলো, বেশি বুদ্ধি বলেই তো পিছনে বসে, নামাজ শেষ জলদি নেমে পড়া যাবে, কম সময়ে! ২০২২
- খুব হাসি মুখে গতকালের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে আজকেও তিনি মহা ফাউল একটা কথা কইছেন, বাংলাদেশে বসবাস করা সবাই নাকি বাঙ্গালী! এই দেশে বসবাস করা আমরা সবাই সবার আগে বাংলাদেশী এটা স্বীকার করতে এদের সমস্যা কি! ২০২২
- রা/শি/য়া, চী/ন, ভা/র/ত এই সব দেশ আবার কোন দেশের বন্ধুরাষ্ট্র হয় নাকি! ২০২৩
সবাই ভাল থাকবেন, আনন্দে কাটুক আপনাদের জীবন। আমরা সাধারন মানুষ, আমাদের পরিচ্ছন জীবন দরকার, এর চেয়ে বেশী কি? কারো কাছে হাত না পেতে সন্মানের সংগে পরপারে যেতে পারলেই খুশি!
নয়াপল্টন। ছবিটা আমার তোলা ১৯ আগষ্ট ২০১৯ মতিঝিল।
১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: তিনি তার ভাষনে কখনো বাংলাদেশী বলতে শুনেছেন?
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার মা ও বোনকে গালি দিয়ে দেখেন তো, ইহা কাজ করতে পারে।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
কোমলমতিরপ্যাদানি বলেছেন: বাংলা ব্লগের নাম্বার ওয়ান বেহায়া হল সোনাগাজী যার মন্তব্য এতবার মোছা হয় তবুও তার লজ্জা হয় না।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হালা, মানুষ না জানোয়ার। অহেতুক যে কারো পোষ্টে এসে বিশ্রী কথা লিখে যায়। মানসিক বিকার গ্রস্থ। জুতা পেটা করা দরকার একে। অহেতুক মন্তব্য করেই যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাংলাদেশের সব মানুষ বাংলাদেশী। বাঙ্গালী এখানে সংখ্যা গরিষ্ঠ।