নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অহেতুক কিছু কথা!

১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩৪

অনেক কথা বলতে ইচ্ছা হয়, বলা হয় না, এই যে সোস্যাল মিডিয়াতে ভিডিও করে অনেকে জনপ্রিয়তা পান কিংবা পরিচিতি পান, তার মুলে তার পিছনে যে ব্যক্তি/ ব্যক্তিরা কাজ করেন তাকে/তাদের কখনো দেখা যায় না বা তার/তাদের নামটাও নেয়া হয় না। তারা হচ্ছেন, ক্যামেরা পারশন কিংবা ভিডিও এডিটর। অথচ এদের নামটা সেই পরিচিতি পাওয়া ব্যক্তি কখনো উল্লেখ করেন না বা প্রয়োজন মনেই করেন না। আসুন কয়েকটা উদাহরণে আসি।

এই যে রিপন ভিডিও মিয়ার ভিডিও গুলো বেশ জনপ্রিয়, তিনি যে দোকানে হান্দান, হামাইলাম বলেন, রাস্তায় হাটেন কিংবা করাতে কাঠ কাটেন, চালে উঠেন, ভর্তা বানান, তার সব প্রায় গুলো ভিডিও যে কোন একজন ব্যক্তি করে দেন, পরে সেটা এডিট হয়, তিনি ভয়েস দেন এবং আপলোড হয়। বুঝা যায় এই ব্যক্তি তার পিছনে ঘুরেন সারাক্ষন। আমরা এই ব্যক্তির নাম এখনো জানি না, তিনি হয়ত রিপন মিয়ার কোন বন্ধু বা তার সাথে ঘুরে এক বেলা খেয়ে থাকেন ইত্যাদি।

অনুরূপে অপুভাই কিংবা মামুন, এই যে দেখেন ওরা স্লো হাটে, ঝলমলে ভিডিও পোষ্ট দেয়, মামুন তার এডভোকেট আপার সাথে ভিডিও দেন, সাগরের পাশে মেয়ে নিয়ে অপু আকাশে জামা ছুড়েন, এই সবের পিছনে কোন ক্যামেরাম্যান ভিডিওগ্রাফার আছেই, তারা না থাকলে এমন ভিডিও সম্ভব নয়।

আরেক জনপ্রিয় লেডি শামস, উনার ভিডিও গুলো দেখে মনে হয় তিনি একাই করেন, কোথায় যেন দেখলাম তিনি বলেছেন, একাই সব করেন। তবে এটা আমার বিশ্বাস হয় না, আমার ধারনা এখানে উনার স্বামী উনাকে কড়া হেল্প করেন, এই হেল্প না পেলে, ভিডিও এডিটিং হেল্প না পেলে এমন ভিডিও সম্ভব না। স্বামী বেচারাকে আজ পর্যন্ত কোথায় দেখা যায় নাই, হয়ত তিনি এতেই খুশি!

এবার আসুন জামাই বউ ভিডিও গুলোর কথা, যাদের অনেকে বউ ব্যবসাহী বলে থাকেন। এদের পিছনে অনেক বুদ্ধিমাত্তা কাজ করে, স্বামী বেচারার বলা চলে ২৪ ঘন্টা সময় দিয়ে থাকেন, পাশাপাশি আরো কয়েকজন কাজ করে থাকেন, এদের নাম আমরা জানি না!

যাই হোক, অনলাইনে শুধু ভিডিও দিয়ে টিকে থাকা সহজ কাজ নয়, এটা দুনিয়ার কঠিন কাজ গুলোর একটা, যদিও অনেকে মনে করেন ভিডিও দিলেই হয়, আসলে তা নয়, বিষয়, ক্যামেরার কাজ, মিউজিক ইত্যাদি না হলে মানুষ দেখে না, ১৫/২০ সেকেন্ডে অনেক কথা ও ছবি দেখাতে হয়। এটা সেই ব্যক্তিদের জন্য ২৪ ঘন্টার পেশা, যা তাদের হয়ত তাকে বা তাদের ঘুমাতে দেয় না! (ছবিঃ এটাই বাস্তব)

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:২২

আরাফাত৫২৯ বলেছেন: অনলাইনে যারা ভিডিও বানায়, তারা অনেক মেহনত করে। তবে যারা কাপল ব্লগ করে তাদের অনেকের বউ বিদেশী। আমার খারাপ লাগে যে স্বামীগুলা বউকে জোর করে নিজের ভাষা, কৃষ্টি এসব শিখালেও, বউয়েরটা এরা কখনো গুরুত্ব দিয়ে শিখছে বলে শুনিনি।

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:৪২

কামাল১৮ বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দীন বা এই রকম আরো অনেকে একা একাই সব কাজ করেন।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: উদরাজী ভাই, সত্যি বলছি- ওগুলো আমি প্রথম থেকেই বর্জন করে আসছি। আপনি একসময় টিকটকে মজে ছিলেন... আপনার সেইসব পোস্ট দেখে একবার মাত্র টিকটক দেখে আর কোনো দিন দেখিনি। আমি সময় থাকলে কিছু পড়তে চেষ্টা করি।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, আমি সব কিছুতেই আছি, অনলাইনের সব আইটেম চালাই!

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:৫৮

শায়মা বলেছেন: আমার এক বোন আছে। উচ্চতর পড়ালেখা শেষে জব করছে যেখানে সেখানে তাকে একা থাকতে হয়। ফ্যামিলী অন্যখানে। তার উপরে তার বেশিভাগ দিন হোম অফিস। এত এত লোনলী থাকে যে সারাক্ষন একে তাকে ফোন দেয়।

এর মাঝে তার শুরু হলো রিল বানানো। একা একা রিল বানানো বড়ই কষ্টের ছিলো প্রথম দিকে। ধীরে ধীরে বুঝে গেলো কেমনে একা একাই রোল বানাতে হবে। :)

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি কমেন্টের উত্তর দেন না অনেক সময়।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সরি ভাই। আগে অনেক উত্তর দিতাম, এতে দেখি অহেতুক ঝগড়া লাগার একটা পরিবেশ হয়ে যায়, ফলে এখন আর তেমন উত্তর দেই না। আমার কাজ লেখা বা জানানো, কেহ না পড়লেও এখন আর ব্যাথ্যা লাগে না। আবার কেহ পড়ে যদি একটা বিশ্রী মন্তব্য (যুক্তি বা বিতর্ক অবশ্য ভাল লাগে) করে তবে মন খারাপ হয়ে যায়!

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: সমাজের আগাছাদের নিয়ে লিখেছেন।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, আসলে এরা এখন সমাজ হয়ে যাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.