| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহাদাত উদরাজী
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
অনেক কিছু লিখতে ইচ্ছা হয়, না লিখেও পারা যায় না! একজন ব্যক্তি এক পেশায় ভাল করলেও অন্য কিছুতে ভাল করবে তা বলা যায় না! হ্যাঁ, আমি মি আসিফ নজরুলের কথা বলছি, তিনি শিক্ষক হিসাবে ভাল করলেও একজন প্রশাসক হিসাবে পুরাই ফেইল! উনাকে নিয়ে আমি আগেও দুইবার লিখেছি, উনাকে দুই মন্ত্রণালয়য়ের দায়িত্ব দেয়া কিছুতেই সঠিক হয় নাই, তা আগেও বলেছি। বিশেষ করে উনাকে প্রবাসী কল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়য়ের দায়িত্ব দেয়া মোটেই ঠিক হয় নাই। প্রবাসী কল্যান ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় লক্ষ কোটি মানুষের দায় নেয়, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রণালয়য়ের একটি, যারা প্রবাসে আছেন বা যাবেন তাদের এই মন্ত্রণালয় দিয়েই যেতেই হয়, অথচ উনার এক্টিভিটি অত্যন্ত নিন্মমানের এবং অপেশাদার, এখানে অবশ্যই একজন ফুল্টাইম, এক্সপার্ট, ডেডিকেটেড লোকের নিয়োগ দরকার ছিলো। সামান্য কয়েকটা পয়েন্ট ও তার অযোগ্যতা তুলে দিচ্ছি।
- বিদেশের চাকুরীর বাজারে সৌদি আরবের স্থান সবার উপরে, সৌদি আরব লোক না নিলে বলা চলে এই সেক্টর পুরাই অফ হয়ে যাবে, মানে বিদেশের যাবার রাস্তা আর থাকেই না। অথচ তিনি আসার পরে সৌদি এম্ভেসী সহ তাদের সাথে কোন সুসম্পর্ক রাখতেই পারেন নাই, সৌদি ভিসা দিলেও বিএমিটি কার্ড দিতে দিনের পর দিন নষ্ট করছেন, যেখানে দুই একদিনেই বিএমিটি কার্ড পাবার কথা সেটা জমা দিলেও ৮/১০ বা তারো বেশী সময় নষ্ট হচ্ছে, যেখানে ভিসার মেয়াদ ৯০দিন থাকে। এখন সিঙ্গেল ভিসার বিএমিট কার্ড দিলেও গ্রুপ ভিসার ক্ষেত্রে নানান জটিলতা ও কাগজের দরকার, যাতে খরচ আরো বেড়ে গেছে, জটিলতা বাড়িয়েছেন বটে। সৌদি যেখানে ভিসা দিয়ে দিচ্ছে, সেখানে এই জটিলতার দরকার কি!
- মালয়শিয়ার ব্যাপারটা এখনো তলানিতে, ভিসা প্রদানের ক্ষেত্রে তেমন অগ্রগতি দেখা যায় না, কোন বাঁধা দ্রুত দূর করতে পারেন নাই, সেই আগের সিণ্ডিকেটই এক্টিভ বলে মনে হচ্ছে, মানে আজাইর্যা বেশী টাকা দিতেই হবে। (যদিও এখনো কেহ যাচ্ছে না)
- নুতন লাইসেন্স ২৫০শর বেশী অনুমোদন দেয়া হয়েছে গত কয়েকদিন আগে, কিন্তু যা জানতে পারলাম, এই লাইসেন্সের জন্য ৫০লক্ষ টাকার পেঅর্ডার দিতে হবে, যার কোন সুদ নেই, মানে জমা রাখতে হবে (অনান্ন আরো খরচ অন্তত ৫ লাখ তো লাগবেই)। বিষয়টা শুনে হাসছিলাম, আদম অফিস গুলো নিশ্চিত আরো আকাম করতেই হবে, পূর্বে যা ২০লক্ষে ছিলো এবং এই টাকার ইন্টারেষ্ট পাওয়া যেত! ভেবে দেখুন এই সেক্টরে যারা নুতন আসছেন বা যারা তরুণ, এই সেক্টরে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করে একটা লাইসেন্স বানাতে চান তাদের উদ্দোগ একদম জলেই যাবে! কোন তরুণ চাইলেও আর এই সেক্টরে আসতে পারবে না।
- সৌদি ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশ এখন আর লোক নেয় না বলাই চলে, অথচ তারা নেপাল, ভারত, পাকিস্থান থেকে লোক নিচ্ছেই প্রতিনিয়ত। এই দেশ গুলোর সাথে কোন যোগাযোগ লক্ষই করা যায় না, তারা কেন নিচ্ছে না, এই নিয়েও কোন গবেষণা নেই। প্রতিবন্ধকতা সরানো তো দুরের কথা!
- সৌদিতে মোট ভিসার বলা চলে ১০ থেকে ১৫ ভাগ ড্রাইভিং ভিসা, এই ভিসা পেতে হলে দেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স লাগে, যদিও এই লাইসেন্স সেখানে কোন কাজে লাগে না, সেখানে গিয়েই ড্রাইভিং শিখে পরীক্ষা দিয়ে তাদের লাইসেন্স পেতে হয় কিন্তু পেশা হিসাবে সৌদি এম্ভেসীতে দেখাতেই হয়। এই ভিসা গুলো ইস্যু হয়ে থাকলেও যাত্রীরা শুধু একটা ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ভিসা পাচ্ছে না। আর দেশে এখন ড্রাইভিং লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে না, অনেকদিন ধরে বন্ধ, কার্ড নেই বলা হচ্ছে, দূর্ভাগ্য বটে, জনাব আসিফ সাহেব এটা জানেন কি না আমার সন্দেহ হয়।
- ম্যানপাওয়ার রিক্রুটিং ব্যবসা এখন তলানীতে, বড় বড় কোপানী গুলোর মাথায় হাত, অনেকে বন্ধ করার চিন্তা করছেন, গুলশান বনানীতে যারা বড় বড় কাজ করতেন তারাও অফিস গুটাতে বাধ্য হচ্ছেন বা হবেন। বড় কোম্পানী গুলো মধ্যপ্রাচ্যে বড় বড় কাজ ধরত, এখন বিএমিটির হয়রানীর জন্য সাহস করে না!
- এয়ার টিকেটের কথা আর কি বলবো! মি আসিফ নজরুল সাহেবেরা এই বিষয়ে বুঝেন বলেও মনে হয় না। শুধু বিমান বাংলাদেশকে (অনলাইনে সিট নাই অথচ ফ্লাইটে সিট ফাঁকা যায়) ঠিক করতে পারলে অন্যন্ন এয়ার লাইস গুলোও ঠিক হয়ে যেত। বিমানের উচ্চ ভাড়া ফিক্সের কারনে অন্যেরা যা ইচ্ছা তা করে টাকা নিয়ে যাচ্ছে! আফসোস হয়, কাকে বলবো! মি আসিফের নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়, কোনমতে নির্বাচন দিয়ে পার পেতে পারলেই যেন বেঁচে যায়, অথচ কথা ছিলো অনেক কিছু করবে! সাধারন মানুষের জীবন সহজ হবে!
এমনি আরো কত কি দেখছি! একটা অযোগ্য লোক কি করে একটা খাত নষ্ট করে ফেলতে পারেন, তিনি তার উদাহরন হয়ে থাকেন! মুখে আনেক কথাই আসছে, লিখতে পারছি না। তিনি শুরুতেই তো বলতে পারতেন, এখানে আমাকে দিয়ে চলবে না, আমি আইনেই থাকি, নুতন যোগ্য লোক ফুল্টাইমের জন্য দেয়া হউক! নিজেকে বুঝাও যে একটা মহৎ বিষয় কে কাকে শোনাবে!
(গরীবের রক্ত চুষাই কি রাষ্ট্রের কাজ! প্রবাসে যারা যায় তারা নিশ্চয় আকামে যায় না, অথচ এদের বলা হয় রেমিট্যান্স যোদ্ধা!)
ছবিঃ অনলাইন থেকে নেয়া, ১২/১১/২০২৫ইং, নয়াপল্টন, বাক স্বাধীনতা মেনে!
২|
১২ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আসিফ নজরুল ও আপনি "নতুন স্বাধীনতার" (২০২৪ ) মুক্তিযোদ্ধা; উভয়কে রাজাকারী সনদের অভিনন্দন।
৩|
১২ ই নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: একজন মতলববাজ মানুষ।২৬ লক্ষ ভারতিয় বাংলাদেশে চাকরি করে, মতলবি কথা।
৪|
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম। অবাক হলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই নভেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি জানেন না বলেই আসিফ নজরুল খারাপ। তিনি বেশ কিছু কাজ করেছেন আইন মন্ত্রণালয় থেকে । সওদি আরব ইলেকটেড সরকার ছাড়া কোনো contract করবে না ।