![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কি জানি কী আমার লক্ষ্য পথের শেষ কোনখানে দূরাগত এক ঘন্টাধ্বনী তবু অবিরাম ভেসে আসে কানে। ভেবো না নিজেকে অনু থেকে অনু দীনস্য দীন সবার অধম আকাশ ডিঙ্গিয়ে ছুটে গিয়ে ধরো সূর্য যেখানে একা একদম। .............হাফিজ।
বিচিত্র এই পৃথিবী্ । কত বিচিত্র ঘটনা, বিষয়, মানুষ, অভ্যাস, দেশ, রীতি ও জিনিস আছে তা বলে শেষ করা যাবেনা । এই বিচিত্র পৃথিবীর বিচিত্রতায় আমরা প্রতিনিয়তই বিষ্মিত হই। এসব বিচিত্র বিষয়ের কিছু আমরা জানি আর কিছু জানিনা। তেমনি বিচিত্র বিষয়ের মতোই আছে বিচিত্র কিছু লাইব্রেরী। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে আছে নানা রকম কিওস্ক স্টাইলের লাইব্রেরি। ধরন আলাদা হলেও উদ্দেশ্য একটাই। মানুষকে আরো বেশি করে বই পড়তে উৎসাহ দেয়া। তেমনই ১০টি বিচিত্র লাইব্রেরির সন্ধান রইল এখানে।
ওয়েপন অফ মাস ইনস্ট্রাকশন—আর্জেন্টিনা
এক সময়ে যুদ্ধে ব্যবহার করা হলেও রাউল লেমেসঅফ সেটিকে বদলে ফেলে করেছেন এই অভিনব লাইব্রেরিটি। ১৯৭৯ সালের একটি ফোর্ড ফ্যালকনকে পরিবর্তিত করা হয়েছে বুক ট্যাঙ্কে। বহু মানুষ ব্যক্তিগতভাবে এই লাইব্রেরিতে বই ডোনেট করেছেন। পথচারীরা যেতে আসতে এখান থেকে বই নিয়ে পড়তে পারেন।
বুকইয়ার্ড
বেলজিয়ামের ঘেন্টে সেন্ট পিটার্স অ্যাবি ভিনিয়ার্ডে ইতালিয়ান শিল্পী মাসিমো বার্তোলিনি এই লাইব্রেরিটি তৈরি করেছেন। ২০১২ সালে বেলজিয়ান আর্ট ফেস্টিভাল উপলক্ষে এই লাইব্রেরিটি বানানো হয়।
ওপেন এয়ার লাইব্রেরি
এই লাইব্রেরির দেখা পাওয়া যাবে জার্মানির ম্যাজবার্গে। ২০০৫ সালে কারো (KARO) নামে একটি দল উদ্যোগ নিয়ে এই লাইব্রেরিটি বানিয়েছে। মনোরম পরিবেশে বসে পছন্দমতো বই পড়তে পারেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা।
লিটল ফ্রি লাইব্রেরি
এখনো পর্যন্ত পৃথিবীর ২০টি দেশে এবং মার্কিন মুলুকের ৪০টি রাজ্যে দেখতে পাওয়া যায় এই লাইব্রেরি। এই লাইব্রেরি প্রথম বানান হাডসনৃ-এর টোড বোল তার মা-র স্মৃতির উদ্দেশ্যে। টোডের মা এক জন শিক্ষিকা ছিলেন এবং বই পোকা ছিলেন। শুধু তাই না, অন্যকেও বই পড়াতে ভালোবাসতেন। তাই তার মৃত্যুর পরে টোড একটি ওয়াটারপ্রুফ বক্স বানিয়ে তার মধ্যে বেশ কয়েকটি বই ভরে রেখে দেন বাড়ির বাইরে। সেই থেকেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই লিটল ফ্রি লাইব্রেরির কনসেপ্ট।
লেভিনস্কি গার্ডেন লাইব্রেরি
ইজরাইলের তেল আভিভে দেখা পাওয়া যায় এই লাইব্রেরির। লেভিনস্কি উদ্যানে তৈরি এই লাইব্রেরিটি যৌথভাবে বানিয়েছেন আর্টিম এবং ইয়োভ মেইরি আর্কিটেক্ট। এই লাইব্রেরিতে কোনও দেওয়াল বা দরজা নেই। এবং বইয়ের তাকগুলিতে লাগানো আছে উজ্জ্বল আলো যাতে রাতেও বই ব্রাউজ করতে কোনো অসুবিধে না হয়। ১৪টি ভাষায় প্রায় ৩,৫০০ বই আছে এখানে।
ফোন বক্স লাইব্রেরি
বৃটেনে ২০০৯ সাল থেকে চালু হয়েছে এই অভিনব লাইব্রেরি। বাতিল হয়ে যাওয়া ফোন কিওস্ক দিয়েই তৈরি হয়েছে এই লাইব্রেরি।
পার্ক লাইব্রেরি
বোগোতা কোলোম্বিয়ায় সর্ব শিক্ষা অভিযানের একটি অঙ্গ হিসেবে তৈরি হয়েছিল এই লাইব্রেরি। প্রতিটি স্ট্যান্ডে একজন করে স্বেচ্ছা সেবক থাকেন যিনি সপ্তাহে ১২ ঘন্টা কাজ করেন এখানে।
দ্য উনি
নিউ ইয়র্ক সিটি এবং আলমাতি-তে দেখা মিলবে এই অভিনব লাইব্রেরির। শহরের যে কোনও ফাঁকা জায়গাকে মুহূর্তের মধ্যে অস্থায়ী পাঠাগারে পরিবর্তিত করা হয়। সহজেই যাতে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে নিয়ে যাওয়া যায় এই চলমান পাঠাগারকে, সেই চিন্তাভাবনাতেই জন্ম হয়েছিল এই লাইব্রেরির। এর স্রষ্টা বস্টনের স্যাম এবং লেজলি দাভোল।
ইকিয়া বুন্দি বিচ আউটডোর বুককেস
যদিও মাত্র একদিনের জন্যে তৈরি করা হয়েছিল এই লাইব্রেরি, তবে নিঃসন্দেহে তা ছিল এক অভিনব প্রচেষ্টা। অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত বুন্দি বিচ-এ IKEA উদ্যোগে তৈরি হয়েছিল এই অস্থায়ী লাইব্রেরি। ৩০টি বুককেস ছিল হাজারও বই। বইপোকারা র্যাক থেকে ইচ্ছে মতো বই তুলে নিতে পারেন, কিন্তু শর্ত একটাই তার পরিবর্তে নিজেদের সংগ্রহ থেকে রেখে যেতে হবে একটি বই। কিংবা একটি স্বর্ণ মুদ্রাও ডোনেট করতে পারেন! এই সব দান গিয়েছিল দ্য অস্ট্রেলিয়ান লিটারেসি অ্যান্ড নিউমেরেসি ফাউন্ডেশনে।
পাবলিক বুকশেলফ
জার্মানির বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে রয়েছে এই লাইব্রেরি। বিভিন্ন সংস্থা এবং ব্যাক্তিগত অনুদানে তৈরি হয়েছে বিনামূল্যের এই লাইব্রেরি। এর দেখভাল করেন স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা। এক একটি বুক শেল্ফে প্রায় ২০০ বই থাকে। সব বই উল্টে পাল্টে দেখতেই লেগে যায় ৬ সপ্তাহ।
তথ্যসুত্র: ইন্টারনেট, উইকিপিডিয়া ও পত্রিকা।
০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২১
সময়ের ডানায় বলেছেন: ধন্যবাদ শরৎ মন্তব্য করে অনুপ্রানিত করার জন্য।
২| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
দুঃখ বিলাস বলেছেন: খুব ভালো লাগল।
০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
সময়ের ডানায় বলেছেন: অনুপ্রাণিত করার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
ভালো লাগা রইল।
০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
সময়ের ডানায় বলেছেন: থ্যাংকস বঙ্গভূমি।
শুভকামনা রইল।
৪| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আমিও আজকে একটা লাইব্রেরী নিয়া পোস্ট করছি।
প্রথম পাতায় প্রকাশ হয় নাই। ওয়াচে আছি তো তবে মন্তব্য করতে পারি।
অন্যমনস্ক শরৎদা @ আমার ওয়াচ তুলে নেয়া যায় না?
আবার আমাকে প্রথম পাতায় সুয়োগ করে দিন।
লিখতে না পারলে ও লেখা প্রকাশিত না হলে ভাল লাগে বলুন?
০১ লা জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
সময়ের ডানায় বলেছেন: ব্যাপারটা দু:খ জনক। আপনার পোস্টটা দেখি আসব।
আপনার ওয়াচে রাখা নিয়ে শরৎদা ও মডারেটদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
আশা করি মডারেটরা দ্রুত আপনার প্রথম পাতায় নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে প্রথম পাতায় সুযোগ দিবে।
৫| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নাইস +++
০১ লা জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
সময়ের ডানায় বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই।
৬| ০১ লা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি দারুন।
জ্ঞানের জন্য কি প্রয়াস!
অথচ যাদের প্রথম বাক্য পাঠ কর! তারাই আজ জ্ঞানের প্রতি উদাসীন!!!!!!!!
০১ লা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫
সময়ের ডানায় বলেছেন: ধন্যবাদ।
সত্যি ও সুন্দর কথা বলেছেন প্রিয় ব্লগার।
৭| ০১ লা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।
০১ লা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
সময়ের ডানায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই।
৮| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ৮:২৯
বোকামানুষ বলেছেন: দারুণ তো
২-১ টার কথা আগেও পড়েছি কিন্তু এতগুলোর কথা জানতাম না অনেক ভাল লাগলো পড়তে কারণ আমি নিজেও একজন বই পোকা
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫৮
সময়ের ডানায় বলেছেন: আপনাকেও কষ্ট করে পড়ার ও একটি সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:১২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
পোস্টে দ্বিতীয় ভাল লাগা।
০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০০
সময়ের ডানায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আমাদের দেশেও যদি এমন লাইব্রেরী থাকত।
১০| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:১৩
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার।
০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০১
সময়ের ডানায় বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান ভাই।
১১| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৩০
আরজু পনি বলেছেন:
বেশ !
০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০৩
সময়ের ডানায় বলেছেন: থ্যাংকস আপুমনি।
১২| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪১
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
চরম।
আমাদের দেশটাও যদি এমন হত। রাস্তার মোড়ে মোড়ে টেলিফোন বুথের মত লাইব্রেরি
০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:০৬
সময়ের ডানায় বলেছেন: আমাদের দেশটাও যদি এমন হত। রাস্তার মোড়ে মোড়ে টেলিফোন বুথের মত লাইব্রেরি
১৩| ০২ রা জুন, ২০১৪ ভোর ৪:২৫
সকাল হাসান বলেছেন: বাহ!!! মানুষের শখের শেষ নাই।
বাংলাদেশেও যদি এমন সুন্দর সুন্দর কায়দার কিছু লাইব্রেরী হত - কত ভালোই না হত।
বিশেষ করে
লিটল ফ্রি লাইব্রেরি
ফোন বক্স লাইব্রেরি
পাবলিক বুকশেলফ
এগুলোর মত হলে তো কথাই ছিল না।
পোষ্টটা অনেক তথ্যনির্ভর পোষ্ট। ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।
০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:১৬
সময়ের ডানায় বলেছেন: সত্যিই বাংলাদেশেও যদি এমন সুন্দর সুন্দর কায়দার কিছু লাইব্রেরী হত - কত ভালোই না হত।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৪| ০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: নাইস পোস্ট । ভালো লেগেছে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! কি চমৎকার।