![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আর দশ জনের মতো আমিও একজন সাধারণ বাংলাদেশী। সাধারণ হলেও মনের সুপ্ত ইচ্ছা ছিল দেশের জন্যে কিছু করা। সেই জন্যেই লিখি লিখেই কিছু করার ইচ্ছা। শুরু করেছিলাম সাংবাদিকতা দিয়ে, তাই বলতে পারেন আমি একজন সাংবাদিকও।
২০ মার্চ রাতে কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকার পাওয়ার হাউস পানির ট্যাংকির কাছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ছাত্রী ও নাট্যকর্মী সোহাগী জাহান তনুর লাশ পাওয়া যায়। ময়না তদন্ত শেষে জানা যায়, তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। তনু এ হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে পুরো দেশ উত্তাল হয়ে উঠেছে।(বাংলামেইল২৪ডট কম)।
তনুকে উত্তাল হওয়া শুরু হল। সরকারের উচ্চ মহল নড়ে উঠতে শুরু করলো।
মৃত্যুর ১০ দিনপর কুমিল্লার মুরাদনগরের মির্জাপুর গ্রামের কবরস্থান থেকে উত্তোলন করা হয় সোহাগী জাহান তনুর লাশ। কুমিল্লা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা লুৎফুন নাহারের তত্বাবধানে সিআইডি সদস্যরা এ লাশ উত্তোলন করেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ জেলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ সময় এলাকাবাসী ও তনুর পরিবারের সদস্যরা সেখানে ভিড় করেন। (সময় নিউজ)
শুরু হল আবার তাল বাহানা।
আমার এক কাছের বড় ভাইয়ের মুখ থেকে শুনলাম। তনুর ফেলে রাখার জায়গা থেকে ৬ ইঞ্চি মাটি কেটে নিয়ে যায় রয়াব। পরিবারের পক্ষ্য থেকে দাবী করা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদেরকে নিয়ে খেলছে। তদন্তের কোন নাম গন্ধ পর্যন্ত নেই। নামেই চলতে থাকে তদন্ত। নষ্ট করে ফেলা হয় বেশির ভাগ আলামত।
ঘটনা মোড় নিল আরেক দিকে-
২৭ মার্চ দিবাগত রাত দেড়টার দিকে আইনের লোক পরিচয়ে কলেজছাত্র সোহাগকে তার নিজ বাড়ি নারায়ণসার গ্রাম থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। ১৬ দিন পর ফিরে আসে সোহাগ।
এখন পর্যন্ত চলছে। বাকি কি অবস্থা সবায় তো জানেনই।
এই ভাবেই এক একজন তনুজেগে উঠে। আবার ক্ষণিকের জন্যে নাটকের নায়িকা হয়ে আবার বিদায় ও নেয়।
©somewhere in net ltd.