নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটু বেশি ভাবি।স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি আর ভালবাসি গান শুনতে।পড়াশোনা যা হয়েছে হয়তো বা অনেক, বাকিটা চেষ্টা চলছে।ভালবাসি নিজেকে,ভালবাসি বই পড়তে।এই আমি এই আমার পৃথিবী.........
বছরের শুরুতে করোনার প্রকোপ শুরু হয়ে এখন ও চলছে। মাঝপথে ঘূর্নিঝড় আম্ফান আর এখন ভয়াবহ বন্যা!
২০০৭ সাল, মানে গত ১৩ বছর পর আমাদের বাসার সামনের জমি গুলোতে পানি উঠেছে। এভাবে দুই দিন পানি বাড়তে থাকলে বাসার কাছাকাছি চলে আসবে। গতকাল সকাল থেকে আজ সকাল পর্যন্ত পানি বেড়েছে হার্ফ হাত!! কি মারাত্বক অবস্থা!?
আমাদের মত উচু এলাকায় বসবাস করা মানুষদের বাসা-বাড়িতে পানি উঠেছে, তাহলে নিম্ন অঞ্চলে যাদের বসবাস তাদের অবস্থা এখন কি সেটা অনুমেয়।
কুড়িগ্রাম-রংপুর-সিরাজগঞ্জ, হাওড় এলাকার অবস্থা প্রচন্ড খারাপ। অনেক মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে৷
করোনার কারনে এমনিতে ই মানুষের ইনকামে ভাটা, তার সাথে আবার বন্যার ভয়াবহতা যুক্ত হয়েছে। মানুষ খাবে কিভাবে সেটা নিয়ে চিন্তা করছি। ইতিমধ্যে ধান পানির নিচে তলিয়ে গেছে, কৃষকদের মাথায় হাত। চালের দাম বাড়বে এটা শিওর। মরিচের ক্ষেতে ও পানি! বাজারে মরিচের দাম কেজি প্রতি ২০০ হয়ে গেছে। বন্যা বাড়লে কেজি ৩০০ টাকা ও হয়ে যেতে পারে৷
ব্যবসা বানিজ্যে মন্দা, ইনকাম নাই, ধানী জমি পানির নিচে, সবজি ক্ষেত পানির নিচে, এদেশের মধ্যবিত্ত থেকে নিম্নবিত্তরা জীবনের কঠিন সময় পার করছে ।
করোনার কারনে অর্থনীতি বেসামাল হলে ও কৃষি পণ্য দিয়ে সেটার মেক-আপ করা যেত, এখন সেই রাস্তা ও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দেশ ভয়াবহ আকারের দুর্ভিক্ষের কবলে পড়তে পারে।
আল্লাহ তায়ালার কাছে সাহায্য প্রার্থনা ছাড়া উপায় দেখছি না।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: নদী আমাদের সম্পদ। এই নদীকে আমরা কাজে লাগাতে পারলাম না। বরং নদীর জন্য আমাদের ভূগতে হয় প্রতিবছর।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নাই নাই কিছুই নাই । আল্লাহ একমাত্র ভরসা ।