| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উটপাখি
"নদীর স্রোতের মতোই তথ্যপ্রবাহ চিরবহমান। মনুষ্যসমাজ যতদিন থাকবে তারা ততদিনই তথ্য চাইবে এবং কেউ না কেউ সেই কাঙ্ক্ষিত তথ্য সরবরাহ করবে। অন্য কোনো শক্তি তাতে বাধা দিতে চাইলেও তথ্য সরবরাহ চলবে। এক্ষেত্রে ভয়-ডর দেখিয়ে কাজ হয় না।" ------------আতাউস সামাদ
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ঐ সরকারের তাবেদারি শুরু করে সেই সময়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা ‘জনকণ্ঠ” পত্রিকাটির অধঃপতনের লগ্নে প্রথম আলোকে সময়োপযোগী হিসেবে পেয়ে পত্রিকাটির খুবই ভক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু বর্তমান সময়ে নৈতিক অধঃপতনের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছার লগ্নে এক সময়ের আমার প্রিয় দৈনিক 'প্রথম আলো’র পক্ষপাদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির কারণে অনেকটাই ক্ষোভ ও অভিমান নিয়ে পত্রিকাটি সম্পর্কে লিখতে বসেছি আজ। যদিও পত্রিকাটি বর্জন করেছি বেশ কিছুদিন ধরেই; ‘প্রথম আলো’ নিজের অবস্থান (রাজনৈতিক ও নৈতিক অবক্ষয়ের) কিছুটা পরিবর্তন করতে পারে এই প্রত্যাশায় ছিলাম। এর আগেও 'প্রথম আলো' নৈতিক অবক্ষয়ের চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে যাওয়ার প্রক্কালে পত্রিকাটির অনেক ভক্তদের একজন হিসেবে এর অন-লাইনে গঠনমূলক ও পরামর্শমূলক সমালোচনার পর পত্রিকাটির সামান্য চারিত্রিক উন্নতি হয়েছিল। আবারও অধঃপতনের পৌঁছার লগ্নে স্থায়ীভাবে পত্রিকাটিকে বর্জন করলেও ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশএর নিউজটি কোন পাতায় জায়গা পেল তা জানার উদ্দেশ্যে বাসে আমার পাশে বসা একজন যাত্রীর হাতে থাকা গতকালের প্রথম আলোটি হাতে নিয়ে সংবাদটি খুঁজলাম। লক্ষাধিক লোক সমাগমের সংবাদটিকে ভিতরের পাতায় স্থান পেতে দেখলাম।
![]()
![]()
অথচ এর আগে তিন থেকে পাঁচশ লোকের সমাবেশও পত্রিকাটির প্রথম পৃষ্ঠায় স্থান পেয়েছে; নয় জনের সমাবেশের সংবাদ শেষ পৃষ্ঠায় পেয়েছে অথচ শুধু নিজেদের(পত্রিকা কর্তৃপক্ষের) নীতি(?)র সাথে দলটির নীতি ১০০% না মেলায় এঁর মহাসমাবেশটির সংবাদ স্থান পেয়েছে ভিতরের পাতায়। অবশ্য এই সংবাদটি পত্রিকার কোথাও স্থান না পেলেও অবাক হতাম না।
এতোবড় একটা আগ্রাসী বা দানব পত্রিকার বিরুদ্ধে এইভাবে লিখছি! সাহস তো আমার কম নয়!!! হ্যাঁ, অনেক সাহসই করেছি। প্রথম আলোকে এক সময় এর পাঠকের সম্পত্তি মনে করতাম। কিন্তু এখন দেখছি এটি কারও কারও পৈত্রিকসূত্রে পাওয়া ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছে। তাইতো এমন সাহস করেছি। এছাড়াও কেন এমন সাহস করতে পেরেছি তার কয়েকটি নমুনা তুলে ধরার চেষ্টা করছি;
- বর্তমান সরকারের আমলে পত্রিকাটিকে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে লুকুচুরি খেলতে দেখেছি যার মধ্যে রয়েছে – ট্রানজিটের নামে ভারতকে কোরিডোর ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়া, ভারতীয় ভারী গাড়ি চলার জন্য বেশ কিছু রাস্তা নষ্ট হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাওয়া, সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক নিরীহ বাংলাদেশিদের নির্বিচারে গুলি করে ও পাথর মেরে হত্যা করা, বিশেষ করে ‘ফেলানী’র লাশ যখন কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলছিল তখন 'প্রথম আলো' ছিল অনেকটাই নিরব ভূমিকায়। যেটুকু খবর একেবারেই প্রচার না করলেই নয়; সেটুকু ভিতরের পাতায় প্রকাশ করে দায়মুক্ত হয়েছে। ভারতের সাথে বর্তমান সরকারের চুক্তিগুলো অধিকাংশ বাংলাদেশিই যখন জনসমক্ষে প্রকাশ করার দাবি জানিয়েছে; প্রথম আলো তখনো ছিল অনেকটাই নিরব ভূমোকায়। ভূমি জরিপের নামে ভারত বাংলাদেশের শত শত একর জমি অধিগ্রহণ করলেও পত্রিকাটি চুপ থেকেছে। এ থেকে বোঝা যায় যে, পত্রিকাটি ভারত তোষণ নীতিকেই অথবা ভারতকে বাংলাদেশ কর্তৃক অধিক সুবিধা দেওয়ার পক্ষেই অবস্থান নিয়েছিল 'প্রথম আলো'।
-ঢাকার ভিকারুন্নিসা স্কুলের শিক্ষক নামের সারা বাংলাদেশের মানুষে মল পরিমল যখন তার গ্রুপ নিয়ে নিজের ছাত্রীদেরকেই সিরিজ ধর্ষণের(জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মানিকের চেয়েও জঘণ্যভাবে) ট্র্যাজেডি রচনা করে দেশব্যাপী ধিক্কার আর ঘৃণার শিকার হচ্ছিল, প্রথম আলো তখন একটি মেয়েটিকেই দায়ী করে খবর ছাপে অর্থাৎ ধর্ষক পরিমলের পক্ষেই সাফাই গায়। এই বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নন্দিত একজন অধ্যাপক আক্ষেপ করে বলেছিলেন, “আমি অবাক হলাম যে, এইসব ঘটনাবলি এবং এর প্রেক্ষিতে মানব বন্ধনের ছবি ও খবরগুলো কোন কোন পত্রিকা ভিতরের পাতায় প্রকাশ করে তাদের দায় থেকে মুক্ত হওয়ার চেষ্টা করেছে। সমাজের প্রতি তাদের যে দায়িত্বটা রয়েছে তা পালনে চেষ্টা করেনি।“
-পারসোনা ক্যালেঙ্কারির জন্য কানিজ আলমাসকে নিয়ে যখন সারা দেশে ধিক্কার আর ঘৃণার ঝড় বইছে তখনও এই পত্রিকাটি সবাইকে অবাক করে দিয়ে কানিজ কানিজ আলমাসের পক্ষে অবস্থান নিয়ে নিজের আসল চরিত্রটিই প্রকাশ করে।
- সাবেক রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএসের গাড়ি যখন ৭০ লাখ টাকা নিয়ে বিজির হাতে ধরা পড়ল তখন সবগুলো জাতীয় দৈনিকের শিরোনাম প্রায় কাছাকাছি হলেও প্রথম আলো রেলমন্ত্রীর এপিএসের গাড়ি হঠাত পিলখানায় শিরোনাম সংবাদ প্রকাশ করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে। প্রথম আলোর অন-লাইনে এই প্রতিবেদনের বিপরীতে পাঠকের মন্তব্যগুলো দেখলেই এঁর সত্যতার প্রমাণ মিলবে (গত বছরের এপ্রিলে সম্ভবত ১০ তারিখে প্রতিবেনটি প্রকাশ পেয়েছিল।)
-২০১১ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথম আলোরই একজন কর্মকর্তা সম্ভবত যুগ্ম সম্পাদক গণতন্ত্র বাংলাদেশী স্টাইল শিরোনামে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের একজন সেক্টর কমান্ডারকে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানের এজেন্ট সম্বোধন করে নিবন্ধ লেখার দূঃসাহস পর্যন্ত দেখিয়েছে। (ইদানিং অবশ্য আত্মস্বীকৃত এই বুদ্ধিজীবিকে বর্তমান সরকারের প্রচারপত্র হিসেবেখ্যাত বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর টক-শোতে বসে দাঁত বের করে সরকারের মুখপাত্রের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে প্রায়ই দেখা যায়। )
-২০১২ সালের মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে বিরোধী দল বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে একটি সংবাদ তৈরি করে তা প্রথম পাতায় প্রকাশ করে। সে সংবাদে বলা হয় যে, ১৯৯১ সালে নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে হারানোর জন্য বেগম খালেদা জিয়া নাকি পাকিস্তানের আইএসাআইএর কাছ থেকে টাকা এনে নির্বাচন করে আওয়ামী লীগকে হারিয়েছিল। এখানেই শেষ নয়, বিষয়টি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যত অনুষ্ঠানে ব্যবহার করেছে প্রথম আলো সেটাকে ততবারই ফলাও করে প্রচার করেছে। এই মিথ্যা বিষয়টি সত্য বানানোর চেষ্টার কোন ত্রুটি রাখেনি এই দৈনিকটি। তবে আসল সত্যটি প্রকাশ করেছিল আসামের একটি দৈনিক টাইমস অব আসাম। সত্যটি প্রকাশ হয়ে যাওয়ার পরও নীতিহীন দৈনিকটি এর মিথ্যাচারের জন্য দুঃখ পর্যন্ত প্রকাশ করেনি।
-প্রতিপক্ষকে ফাসানোর জন্য গত ৫ মার্চ, ২০১৩ বগুড়ার শেরপুরে যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক তবিবুর রহমান টিপু নেতৃত্বে স্থানীয় শহীদিয়া আলীয়া মাদরাসা’র শহীদ মিনার ভাঙচুরের সময় এলাকাবাসী তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। প্রথম আলোর একজন বর্তমান পাঠকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম সংবাদটি প্রথম আলো প্রকাশ করেছিল কিনা- তিনি বললেন সংবাদটি নাকি প্রথম আলোতে প্রকাশ করা হয়নি।
-জাতীয় পর্যায়ে সর্বাধিক প্রচারিত একটি দৈনিক একজন ব্যক্তির পিছনে কীভাবে লাগতে পারে তার দৃষ্টান্ত নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের দিন শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে প্রচারিত সংবাদ গুলো। সেই সময়ে শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে প্রথম আলোর এই অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছিলাম (কারণ,শামীম ওসমান ঐ নির্বাচনে জিতুক সেটা এদেশের সচেতন নাগরিকদের কেউই চাননি।) তবে একজনকে এভাবে আক্রমণ না করে নৈতিক অবস্থানে ঠিক থেকেও ভোটারদের প্রভাবিত করতে পারত। দীর্ঘদিন পত্রিকাটির অবস্থান পর্যালোচনার পর বুঝতে পারলাম একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে একটা দৈনিকের এই অবস্থান কতটা ব্যক্তিগত বিদ্বেষের বহিঃপ্রকাশ ছিল।
-বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহম্মদ ইউনূসক ও ঝালকাঠির লিমনের ব্যাপারে পত্রিকাটির অবস্থান সঠিক থাকলেও গত বছর জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় দৈনিকগুলোর সমালোচনা করলে এবং লিমনের ব্যাপারে নৈতিক অবস্থান নেওয়ার জন্য নাম উল্লেখ না করে প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা পত্রিকাটিকে এবং এর সম্পাদককে নিয়ে কড়া সমালোচনা করে বক্তব্য দেওয়ার পর থেকেই পত্রিকাটি সরকারের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। সেই থেকে পত্রকাটি ক্ষমতাসীন দলের ব্যবহৃত অশালীন (ভাষার) শব্দগুলো বাদ দিয়ে এবং বিরোধী দলের কাজকর্ম ও বক্তব্যকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করে সরকারের প্রচারপত্রের দায়িত্ব পালন করেছে। আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে রাজনোইতিক খবরগুলো ক্ষমতাসীন দল মডারেশন করে দেওয়ার পর তা পত্রিকায় ছাপা হয়। এসব করতে গিয়ে সত্যকে গোপন করা হচ্ছে, সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকেও অনেক সময় সত্য হিসেবে দেখানো হচ্ছে। অনেকক্ষেত্রেই ঘটনাকে সম্পূর্ণ ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অনেক দিন অগে হিন্দি একটি সিনেমা দেখেছিলাম। সিনেমাটির নাম তেরে মেহেরবানিয়া। সিনেমাটিতে নায়ক জ্যাকিশ্রফের একটা কুকুর থাকে নাম মতি। ভিলেন কর্তৃক জ্যাকিশ্রফ হত্যার শিকার হলে মতি তার প্রভু হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার শপথ নেয় এবং প্রতিশোধ নিয়ে তার প্রভুর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানায়। প্রথম আলোর জনাব মতিউর রহমান নীতি নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে নিজের ব্যক্তিগত ও দলীয় অনুগত্যের দিকে ঝুঁকে গিয়ে দীর্ঘ দিনের প্রথম আলোর পাঠকদের প্রতি জ্যাকিশ্রফের সেই কুকুর মতির মতো কৃতজ্ঞতা প্রকাশের প্রয়োজনীয়তাও বোধ করলেন না। আফসোস!!! বড়ই করুণা হয় পত্রিকাটি ও তার কর্তৃপক্ষের জন্য।
খান আতাউর রহমানের সাথে সুর মিলিয়ে পত্রিকাটির কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্যে বলতে ইচ্ছে করছে "আবার তোরা মানুষ হ"!
২|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
রাফি মানিক বলেছেন: এজন্যই প্রথমআলো না কিনে এখন আমারদেশ পড়ি(আল্লাহ প্রদত্ত সেন্সর বোর্ড দিয়ে)
৩|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
মেহেদী হাসান ভূঁঞা বলেছেন: "আবার তোরা মানুষ হ"! ভালই বলছেন। সংবাদ মাধ্যম হওয়া উচিত নিরপেক্ষ।
৪|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
শাহীন উল্লাহ বলেছেন: Deshta abar dalal diye vore jache!!!!
৫|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: শালার থাবড়াইতে মনচাই। পাপ তার বাপকেও ছাড়ে না। একদিন হিসাব দিতেই হবে।
৬|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
নাসরিনআকতার বলেছেন: ভাই, পরের দোষ দিয়ে লাভ নেই। আমি এই জন্য শংকিত য়ে ওই পর্যায়ে গেলে আপনি ও কি নিজেকে পরিবর্তন করে ফেলবেন কিনা ? দেখেন না ইমরান সরকারের অবস্থা, উনি গণপ্রতিনিধি হতে গিয়ে হয়েছে শেষ পর্যন্ত আওয়ামী প্রতিনিধি।
৭|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
িট.িমম বলেছেন: ভাই এই পোষ্ট পড়ার সময় নাই। লান্সকরতে যাইতে হবে। আপনার সাথে পুরুপুরি একমত একসময় আমি নিজেও এই পত্রিকা রাখতান যখন আমি আমার হার্ডওয়ারের দোকানে বসতাম। অনেকে আপত্তি করতো। কিন্তু তবু আমি রাখতাম। আর এখন আমি প্রবাসে আছি কিন্তু ভূলেও পথম আলোর অনলাইন সংস্করণেও যাইনা।
প্রথম আলো ভাদা (ভারতীয় দালাল)
৮|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
ক্লোরোফিল বলেছেন: অন্যদের কিছু নীতি নৈতিকতা বিবর্জিত কাজের নমুনা দেখুন এখানে - Click This Link
৯|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: মতির পচা আলু পড়ার চাইতে ঐ টাকা দিয়া মুড়ি কিনা খাওয়া অনেক ভালো!
১০|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
আলতামাশ বলেছেন: ++++++++
১১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাংলাদেশের পত্রিকা সবগুলোর একই অবস্থা হলুদ।
১২|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
তথই বলেছেন: পত্রিকা কিনে দেশের প্রকৃত অবস্থা যদি না জানতে পারা যায় তাইলে পত্রিকার কি দরকার .... শুনলাম ওদের সারকুলেসন প্রায় ৫০০০০ কমে গেসে ,
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
শিক্ষানবিস বলেছেন: এই সব মতলববাজ পত্রিকা আসলে তাদের পাঠকদের প্রতারিত ও বঞ্চিত করছে। আমি পাঠক, ইসলামী আন্দোলনের সমর্থক হয়ত নই। কিন্তু জানতে চাই তাদের সমাবেশ কেমন হল। কিন্তু আমার প্রিয় পত্রিকাটি আমাকে সে খবর জানতে দেয় না। খবর জানার জন্য আমার আবার আরেকটি পত্রিকা কিনতে হয়। এ রকম আচরণ আসলে একটা আদর্শিক দৈন্যতা ও চরম সংকীর্ণমনার প্রকাশ।
এ বিষয়ে তথ্য-ভিত্তিক পোষ্টর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।