নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমরা যারা মানবতাবিরোদি ঝুদ্ধঅপরাধিদের পক্ষ নিচ্ছ ।।
তোমরা ভাবছ এখানে কেউ আছে ধার্মিক । কিন্তু আমাদের ইসলাম কি বলে , ইসলাম মানে শান্তি , অনন্যায়ের বিরুদ্দে সোচ্চার । ন্যায় প্রতিষ্ঠা , সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যায় বিচার করা ।
সত এবং সত্য পথ চেনার জন্য অবলম্বন করতে হবে ইসলামকে । অন্য পথ কিম্বা ব্যাক্তি কিম্বা আদর্শকে কিম্বা দল কে ভিত্তি করে সত্য এবং ইসলাম খুজতে যেও না । সত্য খুজতে অবলম্বন করতে হবে ইসলামকে কেন্দ্র করে ।
যদি তা না ধর তবে ফেরাউন কিম্বা ইবলিসের পথে যেতে দেরি হবে না । কারন তারাও বড় ধার্মিক ছিল । কিন্তু তারা নিজেদেরকে ইসলাম সাপেক্ষে বিবেচনা না করে বরং ইসলামকে তাদের সাপেক্ষে বিবেচনা করায় তারা হারিয়েছে সত্য পথ ।
সুতরাং কোঁন দল বা গোসটি ইসলামের পথে আছে না পথ হারিয়েছে তা বুজার জন্য সত্যিকার ইসলামিক দৃষ্টিকোণ দরকার । এবং ইসলাম ই বলে দেবে সে কি ঠক বাজ না সত্ত পথে ।
এবার আসা যাক কেন মানবতাবিরোদি ঝুদ্ধা অপরাধি অনন্যায়ের পথে ইসলামের পথ হারা ।
১৯৭১ এ পাকিস্তানি শাসক ছিল অন্যায় জুলুম নির্যাতনের প্রতিচ্ছবি । ইসলাম মতে এদের বিররুদে জিহাদ করাই ইমানদারের নৈতিক দায়িত্ব ও কতব্য ।
আর যারা মজলুম আর নির্যাতিতদের পক্ষে না গিয়ে অবস্থান নিয়েছে শোষকের অন্যায়ের পক্ষে করেছে, নারী ধর্ষণ , বাড়িঘর লুট আর অঘ্নি সংযোগ , মানুষ হত্যা,ধ্বংস করেছে এ দেশের সম্পদ মেধা,বুদ্ধি জীবীদের হত্যা করেছে,আর তাদের নামে মিথ্যে অপবাদ দিচ্ছে নাস্তিক বলে। তারাও তো সমান অপরাধী । সুতরাং তাদের বিরুদ্দেও জিহাদ অপরিহার্য ।
আর এই জিহাদের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা পাবে ন্যায় , পক্ষে যাবে ইসলামের ।
সবাই ভাল করেই জানে ’৭১ এ এ দেশে হানাদার আর তাদের সহযোগী হিসেবে এ দেশের কুলাঙ্গার পাপী অপরাধিদের জুলুম নির্যাতনের কাহিনী । তা যে কত সত্য আর বাস্তব তাতো সবাই অবগত । আমাদের উচিত আবার জিহাদে সরিক হওয়া । এ জিহাদের মধ্যমে পরাজিত করতে হবে অন্যায়কে , জুলুমকে , পাপীকে ।
তাই সবাই হাতে হাত মিলিয়ে ধ্বংস করি পাপীদের , ত্যাগ করি এসব ঝুদ্ধঅপরাধী পাপীদের সঙ্গ ।
আর যদি এদের সাথে একাত্ম ঘোষণা করি তবে আমরাও পরকালে এদের সাজার ভাগ নিতে হবে । আসুন সকল ভাই বোন এদের বিরুদ্দে জিহাদ ঘোষণা করি ।
amar deshke, jamat ponthi alemder uddese
আপনার কি শরিয়াত সম্পর্কে মন্তব্য করার অধিকার আছে । যে ভাবে ডালাও ভাবে নাস্তিক বলছেন গণজাগরণের তরুণদের ।
পবিত্র আল কুরানে আল্লাহ্ বলেছেন, শরিয়াত সম্পর্কে যদি আমার নবী কোন মন্তব্য করে বলেন আল্লাহ্ বলেছেন তবে আমি তার ডান হাত ধরে কেটে পেলতাম । আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) বলেছেন শরিয়াত সম্পর্কে যদি তোমরা কেঊ মনগড়া মন্তব্য করে যদি বল আল্লাহ্ বলেছেন তবে তোমাদের ঠিকানা তোমরাই জাহাণ্ণামে নিয়েছ ।
তবে কি করে পারেন আপনে এমন ডালাও মন্তব্য করেন শরিয়াত সম্পর্কে । কার স্বার্থের জন্য নিজের এতো ক্ষতি করবেন । হতে পারে কারও ইশারায় আপনে এমন করেন । কিন্তু আপনে কি দায় এড়াতে পারবেন । তারপরও বলছি আপনার ভালোর জন্যই ।
আপনি কে ওদের নাস্তিক বলার । আর ঝদি আপনার কথা ভুল হয়ে থাকে তবে কি তা সরিয়াত’র বিপক্ষে আপনার অবস্থান নয় কি ? তবে আল্লাহ এবং নবী করিম (সঃ) ভাষ্য অনুযায়ী আপনার জায়গা কোথায় । ভেবে দেখেন কত বড় পাপ আর তামাসায় মেতে আছেন । নিশ্চয় আল্লাহ্ কথার ভরখেলাপ করেন না ।
আপনি নাকি সত্য বাদী সত্য’র পক্ষে আপনার লেখা । চিন্তা করে দেখেন আপনি সত্য লুকান । মানে আপণাকে সত্য চোর আর মিথ্যার পূজারি বলা যায় । সত্য ছাপান আপনে, ঠিক আছে কিন্তু অনেক সত্য আপনে লুকান । যার কারণে আপনার পাঠকরা সত্যিকার ঘটনা জানা হতে বঞ্চিত । আপনে কি আপনার পাঠকদের সাথে প্রতারণা করছেন না ?
কিছু দিন আগে যে ঘটনা ঘটলো তা যদি এমন এলোমেলো সত্য হয় তবে আল্লাহ্ আপণাকে কি সাজা দেবে । আর এতো সম্পদ আর এতো প্রাণ হানীর জন্য আপনি নিজেকে দোষী মনে করেন কি ? এবং দেশ হতে আপনে কি দণ্ড আশা করেন ।
আপনার যদি অনুসুচনা না হয় তবে আপনেওত ঝুদ্ধঅপরাধীদের মত বিবেক হারা । যদি এ অপরাধীদের বিবেক থাকত তবে এরা অবশ্যই অনুসুচনা করত তাদের অতীতের জঘন্য অপরাধের জন্য । উপরন্তু তারা করেছে কি এ শান্ত দেশের ছেলেদের ইসলামের ব্যাখ্যাকে পক্ষপাত দুষ্ট করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করতে অপরাজনীতি শুরু করেছে । এদের রাজনীতির একটাই লক্ষ্য যে করে হোক অপরাধ ডেকে এ দেশে শেষ পর্যন্ত বেঁচে থাকা । হোক না ধর্মের পক্ষপাত দুষ্ট ব্যাবহার । এরা কিন্তু ঠিকই বূজে এদের অপরাধ সম্পর্কে ।
তবে এটা ঠিক এরা যে উদ্দেশ্য সিদ্ধির লক্ষে রাজনীতি শুরু করেছে তা সফল হচ্ছে । জামাত- শিবির এদের উদ্দেশ্য সঁপল করেছে । আমি জামাত শিবির কে একটা প্রশ্ন করতে চাই ‘ আপনারা কি পরকালে এদের অপরাধের সাজা ভোগ করার সিদ্ধান্ত নীতিগত ভাবে নিয়েছেন ? আমি জানি এ বোকামী আপনারা করবেন না কারণ হাশরের দিনে পিতা মাতা পুত্র কেঊ কারও পরিচয় দেবে না । আর এসব কুলাঙ্গারের পরিচয় দেবার প্রশ্নই ঊঠে না ।
শিবিরই পারে এদের উচিত শিক্ষা দিতে । যদি শিবির এদের বিচার চায় এবং এদের সংগ ত্যাগ করে তবে এরা আবশোশ করতে করতে জীবনকে ধিক্কার দেবে, মৃত্যু খুধায় তৃষ্ণা পাবে । আর এটাই হবে পৃথিবীতে এদের সাজা আর অপমান ।
সর্বোপরি বলতে চাই ইসলাম আর দেশের ঐক্যের স্বার্থে সবাই এক হয়ে যুদ্ধঅপরাধীদের বিচার করতে সাহায্য করুন ।
সাবধানতা।। এ অপরাধীদের পাপ জঘন্য । এদের বাচাতে নিজের পরকালের সাজা সীমাহীন করবেন না ।
সবাই ভালো থাকো ।
আল্লাহ্ হাফে্য
©somewhere in net ltd.