নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের সংজ্ঞা জানতে চাও তবে দেখ বঙ্গবন্ধুকে, দেখ জাতীয় কবি কাজী নজরুলকে, দেখ লালন শাহকে, দেখ হাছন রাজা- নবাব সিরাজউদ্দৌলা- তিতুমীর- হাজী শরীয়ত- মাওলানা ভাসানী- ৭জন বীরশ্রেষ্ঠ- সহজ মানুষটি মুক্তিসেনা হয়ে ওঠা- ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গকারী যুবক - শহীদউল্লাহ কায়সার -মুনীর চৌধুরী আরও আরও অসংখ্য জ্ঞানী গুনী মহামানবকে। বাংলাদেশের সংজ্ঞা আরও জানতে চাইলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে জিজ্ঞেস করতে পার।
আর তুই কে রে, রাজাকার কিংবা মীরজাফরদের মত বেঈমানীর সুরে বলে উঠলি বাংলাদেশের বিরুদ্ধাচরন করে। তুই জানতে চাস, বাংলাদেশ তোকে কি দিয়েছে?
তুই তোর মাকে জিজ্ঞেস কর, মা আমাকে কি দিয়েছ?
তোর গালে থাপ্পর মেরে তোর মা বলবে, তোর মত কুলাঙ্গারকে জন্ম দিয়েছি।
হ্যাঁ এটাই তোর প্রাপ্য । এই মা এই বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি, এই বাংলাদেশই মায়ের একমাত্র ঠিকানা, এই মাটি আলো বাতাসই মায়ের বেঁচে থাকার নিয়ামক।
কোন কৃষক তো বলেনি, হে বাংলাদেশ তুমি আমাকে কি দিয়েছ? কারন কৃষকের কাছে দেশ মানে এই মাটি এই আলো বাতাস। এই কৃষকের হাত হয়েই আহার জোটে আমাদের মুখে। এই কৃষকই হল বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।
বাংলাদেশ কে? সে কি কথা বলতে পারে? সে কি খাইতে পারে না লড়তে পারে?
একটা রাস্ট্র কতটা শক্তিশালী তা নির্ভর করে ঐ দেশের জনশক্তির উপর। আমেরিকা এত শক্তিশালী কেন? সে কি জন্ম থেকেই এমন? যদি জন্ম থেকেই শক্তিশালী হয়ে থাকে , তবে তোর সব শক্তি গেল কই? আজ দেশের এই নুয়ে পড়ার পেছনে দায় কার? তোর মত অসংখ্য কুলাঙ্গারে ভরে গেছে দেশ, তাই। তোদের ভার দেশ আর নিবে কেন, তোরা আগাছা তাই দেশ থেকে বের হয়ে যাযাবর বনে যা।
বাংলাদেশকে ভালবেসে মহামানব হয়েছে যারা তারাতো জন্ম থেকেই বিশেষ কিছু প্রাপ্ত নয়।
আজও দেশ, দেশের স্বধীনতার কিংবা মুক্তিযোদ্ধের প্রতিপক্ষ হিসেবে ধর্মকে দাঁড় করাতে চাইছে সে পরাজিত কুলাঙ্গার অপশক্তিগুলো।
ধর্ম বলছে শান্তির কথা আর তারা সৃষ্টি করছে বিভেদ সংঘাত বাড়ায় অশান্তি। ধর্ম বলছে, মিথ্যা হচ্ছে সব পাপের জননী আর তাদের শক্তি মিথ্যা আর মিথ্যে প্রচারনা।
হত্যার বিচার , দর্ষকের বিচার, লুন্ঠনকারীর বিচার চাওয়া কি পাপ!
আবার এত সব জঘন্য অপরাধ ঢাকতে যদি ধর্মকেই ব্যাবহার করা হয় তবে ধার্মিক চুপ কেন?
©somewhere in net ltd.