নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের টাইগারদের ভয় পেয়ে যত রকম অপকৌশলের আয়োজন করার সব সম্পন্ন করতে হয়েছে ভারতীয় ও আইসিসি বিড়ালদের।
১. ঐ ম্যাচের ভেন্যু এবং তারিখ পরিবর্তন।
২. আবহাওয়া সম্পকর্িত সমস্যা।
৩. খেলা শুরু হওয়ায় আগে বাংলাদেশ ও টাইগারদের সম্পকর্ে আপত্তিকর মন্তব্য ছড়িয়ে দেয়া।
- এসব করা হয়েছে খেলার আগে খেলোয়ারদের মন দূর্বল করা।
৪. খেলার মাঠে ইন্ডিয়ানদের দর্শক আধিক্যের পরও তারা ভয় পায় টাইগারদের। তাই স্কোরবোর্ডে বারবার দেখায় র্ ইন্ডিয়া জিতেগা র্ ।
- এটা যেন তাদের নিজেদের মাঠ এবং এই ধারনা তাদের খেলোয়ারদের মনে উৎসাহ দিতেই এর পাশাপশি টাইগারদের মনবল নষ্ট করার পরিকল্পনা।
৫. তারা জানে আইসিসি, আমপায়ার সব তাদের সহযোদ্ধা। এরপরও টাইগাররা ভয় না পাওয়ায় , মানষিকভাবে পরাস্ত করা শুরু করে।
যেমনঃ বার বার শিখর দাওয়ান ও রহিতের স্টাম্প ছেড়ে দেওয়া।
যেন বলাররা গতি হারিয়ে ফেলে এছাড়া মনযোগ ও ধৈর্যক্ষুন্ন হয়।
৬. টাইগারদের মনবল তাতেও অক্ষত ছিল।
এরপর শুরু হয় ক্রিকেটিয় ইতিহাসের কলংক। রিভিউতে আউট দেখানোর পরও এলবি না দেয়া। ক্যাচ আউট হওয়া বল হয় নো।
সম্ভবত ইতিহাস স্বেরা সমগ্র বিশ্বের সামনে শ্রেষ্ঠ মিথ্যে ছিল আমপায়ারদের ঐ সিদ্ধান্তগুলো।
- খেলা নয় যেন একটা মিথ্যের জয় হওয়া সিনেমা দেখেছিলাম মেলবোর্নের ১৯মার্চের খেলা।
৭. খেলার শেষ পর্যায় এসে টাইগারদের আতঙ্ক ছিল ম্যাচ দেরিতে শেষ করার জরিমানার চাপ।
- যে সময় নস্ট করেছে করেছে শিখর রহিত কিংবা বৃষ্টিতে মাঠ ছেড়ে চলে ধনীরা তার খেসারৎ দিতে হল টাইগারবাহীনির।
- যা পরিকল্পিত ছিল। টাইগাররা সে সময় সংকুচিত করতে গিয়ে এলোমেলো ফিল্ডিং সাজানো। সময় সল্পতার কারনে।
এর মধ্যে বিড়ালবাহীনিরা বেশ কিছু রান পেয়ে যায়।
৮. এরপর ব্যাট করতে আসে টাইগাররা। কিন্তু বিড়ালবাহীনি ও তাদের সাঙগু পাঙ্গু ( আমপায়ারা) শুরু করে বিশ্বের সবার সামনে তামাশা।
৯. টাইগারদের আউট দেয়ার সিস্টেম দেখে মনে হল, এটা নিশ্চয়ই ক্রিকেট না। নতুন পাজলামি হয়ত।
১০. ছয়ের বল ক্যাচ হলে আউট হবে। কিন্তু ক্যাচ-টা ধরতে হবে বিশেষ বিড়াল জাতি।
আগামী ২৬তারিখ ইন্ডিয়া সেমিফাইনাল খেলবে !!!
হ্যাবি তামাশা
হ্যাবি হাস্যকর ব্যাপার।
©somewhere in net ltd.