![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতীয় পত্রিকা "আনন্দবাজার" বাংলাদেশের আলোচিত কোন খবর প্রকাশে যতটুকু এক্সট্রা তেল খরচ করে অন্য কোন সংবাদে মনে হয় না এতটা খরচ করে।
"ডুব" ছবির এক-তৃতীয়াংশ কাজ যখন হয় তখন রস কষ সিংঙ্গাড়া মেখে তাঁরা প্রকাশ করলো এটা অনেকটা হুমায়ন আহমেদের জীবনী নির্ভর ছবি।
কিন্তু তখন শাওন কিছু বলে নি।শুধু বলেছিলো আমার কাছ থেকে কোন অনুমতি নেওয়া হয় নি।
কিন্তু চারপাশের লাফালাফি এত এখন শাওনের ঘুম ভেঙ্গেছে এটা নাকি অনেকটাই তাঁর আর হুমায়ন আহমেদ কে ঘিরে তৈরি!
কিভাবে বুঝলো???
আচ্ছা পান্ডুলিপি টা কি তিনি পরিচালক ফারুকীর কাছ থেকে পড়েছেন নাকি ছবির কোন অংশ তিনি দেখেছেন!
।।
মুহাম্মদ নাজিমুদ্দিন এর মৌলিক থ্রিলার "নেমেসিস"। এই বইতে বেশ কিছু লাইন আছে যা স্পষ্ট ভাবে হুমায়ন আহমেদ ও শাওন কে ইঙ্গিত করে...যেকোন পাঠক মাত্রই তা বুঝতে পারবে।তাই বলে কি বইটা এখন নিষিদ্ধ করতে হবে?আসলেই কি বইটা তাদের কে নিয়ে লেখা বা কোন জীবনী?
শুধুমাত্র কাহিনীর স্বার্থে দুইএক প্লট এরকম তাছাড়া পুরো গল্পটাই অন্যরকম এবং অসাধারণ।
।।
পরিচালক ফারুকীও তো তার ডুব ছবিতে এরকম দুই এক দৃশ্যের অবতারণা করতেই পারেন ছবির ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে তাই বলে কি বলা যাবে তিনি পুরা জীবনি নিয়ে ছবি বানিয়েছেন!
।।
মনের ভিতর এত খুঁতখুঁত নিয়ে তো বসত করা যাবে না।
ছবিটি প্রকাশের পর নাকি আর কিছুই করা যাবে না এই জন্যে অভিনেত্রী শাওন আগেই চিঠি দিয়েছে এফডিসিতে ভুল গুলি শুধরানোর জন্যে।
এটা কোন কথা....দেশের একজন অন্যতম ব্যক্তিকে নিয়ে অনুমতি ছাড়া ছবি বানাবে আর তা প্রকাশের পর কিছুই করা যাবে না?
।।
প্রিভিউ কমিটি প্রথমে দেখে পাশ করলে পরে আটকে দিয়েছে চিঠিটার জন্যে।তার মানে ছবিতে হয়তোবা (!) তেমন কোন অসংগতি নেই।
দেশে হুমায়ন ভক্তের অভাব নেই।ছবিটি মুক্তি পেলেই দেখা যেত কাহিনী কি।
আইন টা তখনই নেওয়া যেত।
তবে লাভ কিন্তু ফারুকীরই হচ্ছে...বিনা পরিশ্রমে প্রচার হচ্ছে ছবির।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১০
venus বলেছেন: বাঙালী অনুসরন প্রিয় .।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এগুলো সবই নাটক। দর্শককে হলে গিয়ে ছবি দেখার জন্য প্রলুব্ধ করার কৌশল। একটা ছবি মুক্তি পাওয়ার আগেই যখন এভাবে বিতর্কিত হয়ে পড়ে, তখন ছবি মুক্তির পর দর্শক সঙ্গত কারণেই হলে গিয়ে টিকিটের জন্য কামড়াকামড়ি শুরু করে দেয়। বলিউডে এই কৌশল খুব ব্যবহার হয়। দেখবেন 'ডুব' ছবিটি ঠিকই আনকাট ছাড়পত্র পাবে এবং বিশ পঁচিশ কোটি টাকার ব্যবসা করবে। তারপর বানরের পিঠাভাগ তো আছেই।
মুম্বাইতে মুভিকে ইচ্ছাকৃত ভাবে বিতর্কিত করে চার পাঁচশো কোটি টাকা আয়ের অনেক ঘটনা আছে। তবে ওদের মুভির নির্মাণ ব্যয় আমাদের চেয়ে কয়েক গুন বেশি।