![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
- সবাইকে হাসাচ্ছিস, তুই হাসছিস না কেনো?
- সবার মুখে হাসি মানায় না..
- না, মানায়! আমি তোর মুখে হাসি দেখতে চাই, সারাজীবন...
- সারাজীবন তো চাইলেও পাশে থাকতে পারবি না, বিয়ের...
কি দেখো?
তোমার ক্লান্ত-দগ্ধ খোলা চুল,
নকশি কাথায় মোড়ানো যেন
একগুচ্ছ গোলাপী ফুল ।
আর?
চাবুক ঠোটের বাকা হাসি,
যেন অঢেল সমুদ্রে অনন্ত বিস্মৃত
ঢিমিয়ে থাকা জলরাশি ।
তাই?
বিশ্বাস হচ্ছে না বুঝি?
গাঢ় স্বপ্নে শুভ্র হাসিতে
ঠোটের অাঙ্গিনায়, তোমাকে...
তোমাকে ছোঁয়া যাবে না,
আচ্ছা ঠিক আছে, ছোঁবো না ।
মুগ্ধতার জন্য হলেও
হাসিমুখ টার আর দরকার হবে না ।
তবে, যতটা দিন তুমি আমার গালে
স্বপ্ন একেঁছিলে,
ভেবেছিলাম সেগুলো ছিলো একগুচ্ছ নিশি,
বেধে রাখা পালে ।
লাল-নীল,...
কত শত কাব্য আমার,
শহরে বাধানো শব্দ আমার,
চিৎকার করে হয়নি বলা
তাই কি হয় নাকি কখনো?
স্ফিত-ফাঁপা, খানিকটা কাঁপা
দুর থেকে ভেসে আসা,
অব্যক্ত-অন্তহীন ধ্বনিগুলা,
বুঝে উঠতে পারিনি এখনো ।
সত্যিই! কি ভাবছো?
আমি আর ভাবতে পারি না
ক্লান্ত...
কখনো অপেক্ষা করেছেন,
একজনের মুচকী হাসির?
আমি করেছিলাম ।
দুই জোড়া গাল একসাথে হওয়ার পর
দুজনে হেসেছি, মন খুলে
ভালোই তো এগুচ্ছিলাম আমরা ।
বৃষ্টি তে ভেজার অভ্যাস ছিলো না আগে,
এক জোড়া পায়ের ওপর
আরেক জোড়া পা
তখনই...
- ভয় লাগতেসে?
- হুম, খুব!
- পাগল! আমি আছি না!
- এজন্যই তো ভয়টা বেশী… হাহাহাহাহাহাহা…
- আস্তে, একদম আস্তে! অপারেশনের আগে ডক্টর হাসতেও নিষেধ করসে!
- মানে কি? আমি হাসতেও পারবো না?
-...
মুশফিক ভেবেছিলো আত্নহত্যা করাটাই মনে হয় এখন একমাত্র সলিউশন হবে । ডিপ্রেশন ওকে কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়ে ফেলছিলো ক্রমশ । জীবনের প্রতি তেমন বিশেষ আগ্রহ নাই, ব্যাপারটার একটা মাত্রই সমাধান...
যেকারও প্রেমে পড়ার অধিকার আমার আছে । স্বাভাবিক… খুবই স্বাভাবিক! আমি চাইলে আমার চেয়ে পাচ বছরের বড় কাজিনের প্রেমে পড়তে পারি । আমার সমবয়সী ক্লাসমেট অথবা ক্যাম্পাসের বড় আপুরও...
- বিয়ে করিস নাই এখনও?
- নাহ..
- আমিও না!
- কেনো?
- জানি না, কেনো যেনো.. তুই করছিস না কেন?
- তুই করিস নি, এজন্য!
- হাহাহাহাহা.. স্বভাবটা বদলাতে পারলি না এখনও.. ফ্লার্ট করাটাকে...
- একটা কোয়েশ্চেন করি?
- হুম..
- ‘টিপ’ পড়েন না কেনো?
- সরি?
- বলছিলাম, চোখে হালকা কাজল + নোসপিনের সাথে ‘টিপ’ টা যায় একদম, আপনার সাথে! পড়তে পারেন, যদি আন-কম্ফোর্ট ফিল না...
- এমন একটা ওয়েদারে আত্নহত্যা করবেন?
- সরি?
- বলছি, এমন ওয়েদার সচরাচর পাবেন না, শেষবারের মত উপভোগ করে নিন!
- উপভোগই তো করছি! আপনার কি মনে হচ্ছে, আমি আত্নহত্যার চেষ্টা করছি?
-...
ব্যালকনিতে দাড়িয়ে
তোমার সেই ঠোটের ইশারা,
অদ্ভুত শিহরনের জন্ম দিতো।
কাঁপা কাঁপা ঠোটে তুমি হয়তো
বলতে মাত্র দুটি কথা
কিন্তু বোঝাতে অনেককিছু।
কেউ না বুঝলেও, আমি বুঝতাম।
আমার আর দোষ কি বলো,
তোমার অসীম শুন্যতায়
ভেসে থাকতেই তো চাইতাম...
সত্যজিতের ‘পথের পাঁচালী’, ‘অপরাজিত’ এবং ‘অপুর সংসার’ কে আমি গল্পের পারস্পেক্টিভে তিনভাবে বর্ণনা করতে পারি । পথের পাঁচালীর ক্ষেত্রে গল্পে ‘বাস্তবতা’... অপরাজিত’র ক্ষেত্রে গল্পে ‘আবেগ’... এবং অপুর সংসারের ক্ষেত্রে গল্পে...
©somewhere in net ltd.