| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবশ্য, সবার জানা প্রয়োজন, সবার। এই পার্থিব জীবনে আমরা প্রায়শই একে অপরের জন্য প্রার্থনা করে থাকি। এসব প্রার্থনার প্রকার বিভিন্ন হয়ে থাকে। এইসব হাজারো মানুষের ভিড়ে কিছু মানুষ আছে যারা অন্যের জন্য খুব গভীরভাবে প্রার্থনা করে থাকেন। এবং স্রষ্ঠাও তাদের প্রার্থনার প্রতি গুরুত্ব দেন। তারা কারা এটা আমাদের জানা প্রয়োজন। তাহলে তাদের প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা হয়ে যাবেই।
বলুন দেখি পৃথবীতে কোন তিনজন মানুষ আপনার মঙ্গলময় জীবনের জন্য প্রকৃত/গভীর প্রার্থনা করে থাকেন ?
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: হাহ্ হাহ্ হাহ্, আপনারটা জানলাম। দেখি আর কে কি বলেন। শুভেচ্ছা।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: আমার মনে হয় আপনার ধারণা ঠিক। আমিও এমনটা ভাবি। শুভেচ্ছা।
২|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
সরদার হারুন বলেছেন: দু' জনকে চিনি একজন বাবা,মা। এবং নাবালক শিশু হতে পারে ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: আচ্ছা, আপনারটাও জানলাম। দেখি আর কারো মতামত পাওয়া যায় কিনা। শুভেচ্ছা।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: নাবালক শিশু হবেনা বলেই মনে হয়। বাবা, মা ও আমি, এটাই বেশি জোড়দার মনে হয়, শুভেচ্ছা।
৩|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
এহসান সাবির বলেছেন: জানি না.........
মা হতে পারে এক জন....
আপনি বলে দিন.....
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: জানেননা!! ঠিক আছে কোন অসুবিধা নাই। জানার জন্যইতো এমন প্রশ্ন রাখা। আশাকরি উত্তর আমরা পেয়ে গেছি বা যাব। শুভেচ্ছা।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: সোজা সাপটা প্রথমেই বলেছেন যেটা, বাবা মা ও আমি এটাই ঠিক মনে হয়। শুভেচ্ছা।
৪|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
সজীব বলেছেন:
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০৭
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: দেইখেন জিব্বা কিন্তু কাইট্টা যাইবো। শুভেচ্ছা।
৫|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮
কুয়াশা রাত্রি বলেছেন: মা আর বাবার কথা নতুন করে বলতে হয় না। কিন্তু মাঝে মাঝে এমন হয় যদি আমাদের কষ্ট কেউ বুঝতে পারে তখন অপরিচিত হলেও দেখা যায় আমাদের অজান্তেই আমাদের জন্য দোয়া করে...
নিজের প্রচারের জন্য বলছিনা কিন্তু একদিন দুপুরে হঠাৎ পাশের বাড়ি থেকে একজন মহিলার কান্নার শব্দ পাচ্ছিলাম কিছু কথাও শুনতে পাচ্ছিলাম আমি ঠিক ওই মুহূর্তে তার জন্য দোয়া করি কিন্তু সে জানেনা আর ঠিক কোন বাসার মানুষ ছিল সেটা আমিও জানিনা। আমার ধারনা পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছে...............।।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: হ্যাঁ, এমন অনেক মানুষ আছেন যারা অন্যের জন্য আন্তরিক প্রার্থনা করে থাকেন। আর সৃষ্টিকর্তাও তাদের খুব পছন্দ করেন।
এখানে বিষয়টা নিয়মিতর দিক থেকে দেখতে চেয়েছিলাম, এই আরকি। শুভেচ্ছা।
৬|
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
কলমের কালি শেষ বলেছেন: মন পড়তে পারি না তাই কে মন থেেকে দোয়া করছে তা জানা হয়না । তবে আমি যাদের সাথে চলা ফেরায় স্বাচ্ছন্দবোধ করি তারাই আমার জন্য মন থেকে দোয়া করে বলে আমি মনে করি এবং তাদের সবার জন্য আমি সবসময় দিল খোলা । তাই এতে আমার নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা নেই ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: এমনটা ভাবাও মনে হয় ঠিক আছে। আমারো মনে হয় প্রিয়জনেরা সবসময় মন থেকেই দোয়া করে থাকে। আপনার ভাবনা সুন্দর। শুভেচ্ছা।
৭|
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: মা, বাবা, পু্ত্র/কন্যা । তবে স্ত্রী/স্বামী, ভাই/বোন এবং অন্যান্য আত্মীয়-অনাত্মীয়রাও মঙ্গলময় প্রার্থনা করে থাকেন ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: জ্বি, আপনিও চমৎকার বলেছেন। আপনার ভাবনাটাও ঠিক বলেই মনে হচ্ছে। এই পোষ্টটা দিয়ে আমি নিজেই নিজের কনফিউশান দূর করতে চেয়েছিলাম। অনেকটা দূর হয়ে গ্যাছে। ধন্যবাদ আপনাকে, শুভেচ্ছা।
৮|
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:০৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সোজা সাপটার সোজা কথাগুলোর সাথে একমত।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সোজা সাপটার মতো আমিও ভেবেছি। আপনারটাও মিলে গেলো। আমাদের তিনজনেরটা যখন মিলে গেলো তখন এটাকেই এটাকেই সব থেকে বেশি প্রাধান্য দিলাম। শুভেচ্ছা।
৯|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: সোজা সাপটা এর সোজা কথাগুলোর সাথে আমিও একমত।
তবে এর সাথে দুটো কথা যোগ করতে চাইঃ
আমার যখন বয়স ৭/৮, তখনকার কথা। থাকতাম ঢাকার কমলাপুরে, সেটা তখন একটা গ্রামের মতই ছিল। আমাদের পাশের বাসায় এক বৃদ্ধা মহিলা দীর্ঘদিন ধরে রোগ-যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। সে বাসার গৃহিণী আমার মাকে জানিয়েছিলেন, তার শাশুড়ি পঙ্গু অবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে শয্যাশায়ী। তার শরীরে ঘা হয়ে পোকা ধরে গেছে। মাঝে মাঝে গভীর রাতে যন্ত্রণায় তিনি বিকট স্বরে কাতরাতেন। তার এ দুরবস্থা পরিবারের সবার গা- সওয়া হয়ে গিয়েছিল বিধায় তারা অবিচলিত থাকতো। কিন্তু আমি যখনই তার কাতরানি শুনতে পেতাম, তখন ঐ শিশু বয়সেই আমি তার জন্য দোয়া করতাম, বিশেষ করে মাঝ রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে যখনই শুনতাম। আমার এ দোয়ার কথা আমি ছাড়া পৃথিবীর আর কেউ জানে না। তার জন্য এখনো দোয়া করছি, আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন তাকে ক্ষমা করে দিয়ে জান্নাত নসীব করে দিন!
আমার বয়স তখন ১০ বছর। আমার দাদাবাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে দাদীকে ভীষণ অসুস্থ দেখে আব্বা ও আম্মা উভয়ে পরামর্শ করে চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকায় আমাদের বাসায় নিয়ে এলেন। তার পেপটিক আলসার ছিল। মাঝে মাঝে পেটের ব্যথায় তিনি অসম্ভব কষ্ট পেতেন। ব্যথায় বিছানায় গড়াগড়ি খেতেন। আমি দাদীকে কিছুটা কমফোর্ট দেয়ার জন্য তার পেটে হাত বুলিয়ে দিতাম। এতে তিনি কতটা আরাম পেতেন জানিনা, তবে তিনি আমাকে বুকে টেনে নিয়ে প্রাণভরে দোয়া করতেন। আজ জীবনের পড়ন্ত বেলায় এসে আমি অনুধাবন করি, এ জীবনটা প্রায় বিনা কষ্টে, বিনা দুর্ভোগে পাড়ি দিয়ে আসতে পারলাম শুধুমাত্র আমার পরহেযগার দাদীমার দোয়ার কারণে। অবশ্য বাবা মায়ের দোয়া তো আছেই, ইন শা আল্লাহ!
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
সোজা সাপটা বলেছেন: মা বাবা আমি