![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
# মেহেরুন্নেছা চৌধুরী, যাঁর পরম স্নেহ-মমতা আমাকে শৈশবের সোনা ঝরা রোদ-সকাল মনে করিয়ে দেয়।
সু-স্নাত রহে-সুরমা, কুশিয়ারা ও সুনাই। উত্তরের ঘাটে ‘ব সদা থাকেন যে কানাই। দক্ষিণে বড়লেখা, পশ্চিমেতে গোলাপগঞ্জ। পূর্বেতে সীমানা লাগে ভারত-করিমগঞ্জ।.
কতই অনাদি সবুজাভ পাতার ছায়ায়, নানান ত্রিভুজ সাহিত্য বর্ণিত উপমায়। মানব প্রাণীজ সাবলীল নি?াপ মায়ায়, যে জননী-জনকের সুগভীর বেদনায়। বড় অচেনা শহরের ভেতরের শহর, কেটেছে অনেক রাত্রি যেথা-সহস্র প্রহর। কোন মলাটে বসেনি মন, হয়নি-কো ঠাঁই, এই অখণ্ড অবেলায় আরাধ্য জুটে নাই।
প্রচলিত প্রবাদের মাঝে যেনও না হয় কোনও মিথ অথবা উৎসের ধারণা। অসাম্প্রদায়িক অঞ্চল হিসেবে গৌরবের শতবর্ষ সংখ্যায়-যোগ হবে ঊপভাষিক পূর্তি পর্ব। পঞ্চখণ্ডের সেতুবন্ধন হয়ে ষষ্ঠ খণ্ড বেঁচে থাক-পৃথিবীর সবখানে। যেমনি নদীর ঢেউ-নিয়তঃ ধুয়ে যায় জল-সীমানার মাটি। গণভোট বিষয়ক বাস্তবতায় এখনো পোষ্ট অফিস রোড খোলা থাকে— মনে রাখে-বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, আকাদ্দস্ সিরাজের শব্দায়নের শ্লোগান-সিম্ফনি।
কৃতজ্ঞতার অনেকগুলো কায়া-বোতাম খোলে; বহুবিধ সংহতির জনপদ এখনো জেগে থাকে। জন্ম সিঁড়ি শুধুই নামে; চির চেনা নৈবেদ্য উচ্চারণে, রূপায়িত রূপ আছে-পঙতি-পয়ারে, অনবদ্য প্রাণে। উজান আছে, ভাটি আছে, আছে অনেক ঐতিহ্য-প্রথা। বিমূর্ত জল রঙে মোর হোম-টাউন সাজিয়েছেন বিধাতা।
হে জন্ম-নগর আমার—এক সূর্যমুখী দিন, ফিরে আসে-বেড়ে ওঠা ঘন-টিলা ঘেরা গাঁয়। যেথায় শুয়ে আছেন আদি পূর্বপুরুষ— বনি পরম্পরায়।
©somewhere in net ltd.