নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা প্রস্তুতি বিষয়ক একমাত্র ব্লগ

ওয়াজীহ উদ্দীন

ওয়াজীহ উদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাতি আর শেয়ালের গল্প  এক কথায় প্রকাশ : বিপরিত শব্দ: যুক্তবর্ণ: প্রশ্নোত্তর

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

# এক কথায় প্রকাশ করো।

নিজেকে অনেক বড় মনে করা, শক্তি আছে যার, ভদ্র নয় যে, বসবাসের জায়গা, প্রতি মুহূর্তে অপেক্ষা করা, খুব সহজে, একসাথে কথা বলা।

উত্তর: নিজেকে অনেক বড় মনে করা — অহংকার

শক্তি আছে যার — শক্তিধর

ভদ্র নয় যে — অভদ্র, দুর্বিনীত

বসবাসের জায়গা — আস্তানা

প্রতি মুহূর্তে অপেক্ষা করা — উদ্গ্রীব

খুব সহজে — অবলীলায়

একসাথে কথা বলা — সমস্বরে

# বিপরীত শব্দ লেখো।

সুন্দর, সভ্য, শান্তি, অহংকার, দুর্বিনীত, বুদ্ধিমান, ভয়, শক্তিশালী, ধ্বনি, স্বাধীন।

উত্তর:

প্রদত্ত শব্দ বিপরীত শব্দ

সুন্দর— কুৎসিত

সভ্য— অসভ্য

শান্তি— অশান্তি

অহংকার— নিরহংকার

দুর্বিনীত— বিনীত

বুদ্ধিমান— বোকা, নির্বোধ

ভয়— সাহস, নির্ভয়

শক্তিশালী— দুর্বল

ধ্বনি— নৈঃশব্দ্য, প্রতিধ্বনি

স্বাধীন— পরাধীন

প্রশ্ন: যুক্তবর্ণ দিয়ে শব্দ গঠন করো এবং বাক্যে প্রয়োগ করো।

ন্দ, ন্ত, চ্ছ, ত্ব, স্ত, ম্ব, ক্ত, ক্ষ, স্ব, ণ্ড, ঙ্ক, ম্ভ, স্থ

উত্তর:

ন্দ = সুন্দর— চারদিকে কী সুন্দর সবুজ বন!

ন্ত = দিগন্ত— দূর দিগন্তে ঝুঁকে পড়েছে নীল আকাশ।

চ্ছ = স্বচ্ছ— স্বচ্ছ পানির নিচে বালি চিকচিক করছে।

ত্ব = রাজত্ব— বনে বনে তখন পশুদের রাজত্ব।

স্ত = মস্ত— হাতিটা ছিল মস্ত বড়।

ম্ব = লম্বা— হাতির শুঁড় অনেক লম্বা।

ক্ত = শক্তি— শরীর আর শক্তি নিয়েই হাতির যত

অহংকার।

ক্ষ = তিরিক্ষি— হাতিটার মেজাজ ছিল দারুণ তিরিক্ষি।

স্ব = স্বাগত— নতুন অতিথিকে স্বাগত জানানোর জন্য

এখন সবাই প্রস্তুত।

ণ্ড = প্রচণ্ড— হাতি খুব জোরে গলা ফাটিয়ে প্রচণ্ড

একটা হুঙ্কার দিল।

ঙ্ক = হুঙ্কার— বনের সিংহ হুঙ্কার দিলে মানুষের মনে ভয়

জাগে।

ম্ভ = গম্ভীর— সিংহ গুরুগম্ভীর ভারিক্কি চালে কেশর

দুলিয়ে চলে।

স্থ = তটস্থ— হাতির ভয়ে বনের সবাই তটস্থ।

প্রশ্ন: অনেক দিন আগে মানুষ কী শিখেছিল?

উত্তর: অনেক অনেক দিন আগে পরিবেশ এতটা উন্নত ছিল না। সুন্দর সবুজ বন, ঝোপঝাড় আর দিগন্তে ঝুঁকে পড়া নীল আকাশের ছোঁয়ায় পরিবেশ ছিল ভিন্ন রকম আমেজে ভরা। সে সময়ের দিনগুলোয় বনে বনে ছিল পশুদের রাজত্ব। হাজার রকমের প্রাণী আর অসংখ্য পাখপাখালিতে ভরা ছিল বনজঙ্গল। লোকালয়ে বসবাসকারী মানুষ তখন একটু একটু করে সভ্য হচ্ছিল আর শিখছিল, কী করে সবার সাথে মিলেমিশে থাকা যায়—সেসব কায়দা-কানুন।

প্রশ্ন: হাতিটা দেখতে কেমন ছিল?

উত্তর: ‘হিতোপদেশ’ অবলম্বনে রচিত ‘হাতি আর শেয়ালের গল্প’-এর হাতিটা ছিল মস্ত বড়। বিশাল শরীরের ওই হাতিটার পাগুলো ছিল বটপাকুড়গাছের মতো মোটা। শুঁড় এতটাই লম্বা ছিল যে আকাশের গায়ে গিয়ে ঠেকার মতো। গায়েও ছিল অসীম জোর। শরীর আর শক্তির অহংকারী ওই হাতিটার মেজাজও ছিল দারুণ তিরিক্ষি।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.