নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক লিখতে কলম ভেঙে ফেলি, তাই কি-বোর্ডেই ভরসা!

হোয়ারইজসাগর

আরামপ্রিয়

হোয়ারইজসাগর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এনাদার ওয়ান বাইট\'স দ্যা ডাস্ট!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৮



আমার গন্ডি টা খুব ছোট। বাসা-ভার্সিটি-বাসা। হাতে গুনা ৪/৫ জন মানুষের সাথে কথা হয় আমার। ফেসবুক বা আনুসাঙ্গিক সোশাল প্লাটফর্ম গুলোতে যাচ্ছি না ইদানিং। এ নিয়ে কতজনের কত কথা! " কিরে মামা, ছ্যাকা খাইছিস?" না না বলতে বলতে গলা ধরে আসে। তাই এখন খালি মাথা ঝাকাই। হ্যাঁ/ না বোঝার দায়িত্ব তার। তবে হ্যাঁ, এরকম বোরিং মানুষ ছিলাম না কখনোই। সব সময় লাফঝাঁপ করে বেড়াতাম। গানবাজনার প্রতি একটুখানি দূর্বলতা আছে আমার। নাকি ছিলো? দূর! যাই হোক। সেই সুবাদে একটা ছোটখাটো একটা / দুইটা সেটাপ করারও চেষ্টা করেছি। এবং প্রত্যেকবার ই আমি মিউজিক কে হতাশ করেছি। খুব বেশি খারাপ লাগতো তখন, যখন দেখতাম যে আমার জন্য সেটাপের সবাই প্যারা খাচ্ছে।
একটু দেরী হয়ে গ্যাছে! তবু শেষলাইনে এসেছি যে, আমাকে দিয়ে গানবাজনা হচ্ছে নাহ। এগুলা সাত -তলার মানুষের কাজ। আমি থাকি পার্কিং এ! তবে হ্যাঁ, একটা সময় খুব স্বপ্ন দেখতাম। বড় বড় শো করে বেড়াবো, স্টেজ এ গিটার ভাঙবো, বৃষ্টির মধ্যে শো করবো ইত্যাদি ইত্যাদি! ইয়াং ব্লাড বলে কথা! নিজের সেটাপ এর জন্য গান লিখার দায়িত্ব টাও নিজের থেকে নিয়ে নিই। তবে লেখা গুলাযে কোনোদিন সুর পাবেনা সেটা তখন জানলে লিখতাম ই নাহ।

ভার্সিটি শেষ করে প্রতিদিন আড্ডা,গান, আউয়াল পয়েন্ট এর ২০ টাকার কফি আরো কতো কি করে সময় কাটতো। ভার্সিটির একদম শুরুর দিকে দুইটা বন্ধু হয় আমার। এখনও আছে। একজন এখন রেগুলার অফিস করে, আরেকজন এর প্রতি ক্ষোভ জন্মানোর ইচ্ছেটুকুও নাই। এর মাঝখানে অনেকগুলো মানুষ আসলো, থাকলো, চলে গেলো। লাইফ টা আসলেই একটা বিশাল ট্যুর এর মতন।

আগে এগুলা ভাবলে খারাপ লাগা কাজ করতো। এখন ভাবতে ভালো লাগে। এখনো আমি আউয়াল এ বসি। বেনসন সুইচ আর কফির সাথে গল্পে মেতে উঠি।

-"লাইফ ইজ ফান, ম্যান!"

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.