নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সাধারন মানুষ

কিছু বলার নাই।তবে বলতে চাই, আমি আমার ভাগ্যের সাথে লড়াই করছি। আমি বিদ্ধস্ত, ক্লান্ত কিন্তু দুর্বল নই। আমি জিতবই, কেউ আমাকে আমার লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারবেনা। আর যদি পরাজিত হই ,তবুও থেমে যাব না। বিজয়ের জন্য লড়ে যাবো, কারন পরাজয়ে ডরে না বীর।

কগচডড

আমি সাধারন একটি ছেলে। কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রী নেয়ার পর একটি চাকুরী করছি। আল্লাহর অসীম করুনায় ভালোই আছি। বাবা-মা আর আমার ছোট ভাই এই আমার পরিবার। জীবনের অনেক চাওয়ার মধ্যে পেয়েছি অনেক, আবার হারিয়েছি অনেক। যা হারিয়েছি তা কখনো পুরন হবার নয়। তার পরও ভালো আছি সুখে ও শান্তিতে আছি। ব্লগে এসেছি আপনাদের সাথে কিছু ভালো সময় শেয়ার করার জন্য।

কগচডড › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই ব্লগ এ আস্তিক নাস্তিক তক যুদ্ধ এবং আমার কিছু জানতে ইচ্ছে করে।(অশ্লীল পোস্ট নয়)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:২৭

ভাইয়েরা আমি একজন সাধারন মানুষ এবং শান্তি প্রিয় ব্যক্তি, কিন্তু এই ব্লগ এ কিছু নাস্তিক( নাকি ইসলাম বিরোধি?) আমাদের শান্তির ধম এর নামে যা শুরু করেছে তাতে আমি আর বসে থাকতে পারলাম না। প্রতিটা মানুষ এর নিজ ধম রক্ষার অধিকার রয়েছে। এখন জিহাদ আমার জন্য ফরয হয়েছে। আমি তাদের বিরদ্ধে আমার অস্ত্র তথা আমার keyboard ধরতে বাধ্য হলাম।



আমার অস্ত্র তথা keyboard ধরার কারন সমুহঃ



১) উনারা নিজেদের নাস্তিক তথা নিরপেক্ষ দাবি করেন, তাহলে ইসলাম এর পিছনে লাগে কেন? ইসলাম এর নাম শুনলে তাদের গা জালা করে কেন? হিন্দু, খ্রিস্তান,বুদ্ধ,ইহুদী অনেক ধরম আছে, কিন্তু খুইজা খুইজা ইসলাম এর খুত ধরার চেস্টা কেন?(তাইলে কি উনারা নিরাপেক্ষ নন?)



২) উনারা কুরান-হাদীস খুইজা খুইজা, এমন সব অনুবাদ বাইর করব, যেইগুলা আসলেই মানুষ কে বিভ্রান্ত করব, কিন্তু আয়াত এর আগে ও পরে কি লিখা আছে তা বলে না(নাকি লজ্জা পায়?)।



৩) সুজুগ পাইলেই নিজের মনগড়া হাদিস বানায়(নাইলে reference দেয় না কেন?) এবং challenge করে ব্যাখা শুনার জন্য। আবার কুরান হাদিস সংশোধন করার ও মতামত দেন।



৪) সমাধান করা বিষয় গুলা অযথা বিতক স্রিস্টি করা(ইতিহাস না ঘাইটা, অযথা ব্লগ এ ক্যাচাল করা)।



নাস্তিকদের নিকট আমার তিনটা প্রশ্নঃ প্লিজ এড়িয়ে যাবেন না, আমরা আপনাদের এত প্রশ্নের জবাব দিয়েছি, আপ্নারা আমার তিনটা প্রশ্নের জবাব দেন?



১) আপনেরা নিজেদের আপন মা ও বোনদের সাথে সহবাস করতে পারবেন না কেন? আমরা যেহেতু ইসলাম এর অনুসারি তাই আমরা এইতা করতে পারব না। ইসলাম এইটা সুনিদিস্ট ভাবে হারাম করেছে। কিন্তু আপ্নারা ত কোন ধরমের ই না আপনাদের জন্য ত এইতা জায়েয। তাহলে দেরী কেন?



২) আমরা গরু মাংস খাই কিন্তু কুকুর , শুকর খাইতে পারি না। আমরা যেহেতু ইসলাম এর অনুসারি তাই আমরা এইতা করতে পারব না। ইসলাম এইটা সুনিদিস্ট ভাবে হারাম করেছে। কিন্তু আপ্নেরা কেন পারবেন না?



৩) আপনাদের ম্রিতুর পর আপনাদের দাফন কাফন কি ভাবে হওয়া উচিত? আমাদের কিরকম হয় তা আপ্নারা ভালই জানেন। আপ্নারা কোন standard follow করতে চান?







***সম্মানিত সাধারন ব্লগার দের বলছি, আল্লাহ মানুষ তয়েরী করেছেন সেরা জীব হিসেবে। তাই আমাদের, আল্লার আদেশ নিষেধ মেনে চলতে হয় এবং নুনতম standard maintain করতে হয়। আমরা এতো নিচে নামতে পারিনা। নাস্তিক যারা তারা কোন standard ফলো করেন? তাদের ও একটা standard follow করা উচিত। আমি জানি তারা তাদের আপন মা এর সাথে সহবাস করতে সক্ষম নয়। তাই তাদের কেও জীবন যাবন এর জন্য একটা standard এ আসতেই হবে।সীমাহীন সাধীনতা কেও ভোগ করতে পারে না। আর ইসলাম ছাড়া এই দুনিয়া তে ভাল জীবন ব্যাবস্থা নাই। তাই নাস্তিক দের বলছি, ভন্ডামি ছাড়ুন আর আমাদের দলে চলে আসুন।



**বিঃদ্রঃ প্রকিত নাস্তিকেরা শুধু ইসলামের পিছনে লাগে না, অন্য ধমের ও ভুল ত্রুটি আলচনা সমালোচনা করে থাকে এবং বিচার বিশ্লেষন করে মতাতত দেন। তাই তারা ইসলাম এর শত্রু নয়। কিন্তু নাস্তিকের নামধারী, ইসলামবিরধী শত্রু হতে আমাদের সাবধান হতে হবে।













মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১৪/-১৯

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৭

ত্রিভুজ বলেছেন: আপনার তিনটা প্রশ্নের প্রথম প্রশ্নটা বেশ আপত্তিকর। গতকালকে একটা লেখা দিয়েছিলাম... সময় থাকলে একটু দেখতে পারেন-
Click This Link

তারপর যদি মনে হয়, তাহলে এই পোস্টটা মুছে দিতে পারেন।

ভাল থাকুন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১০

কগচডড বলেছেন: ভাই আপনার লিখা আমি আগেও পড়েছি। আপনি অনেক বড় মাপের লেখক। কিন্তু ভাই আমি একটি আদশ বুঝানর জন্য লিখেছি। এইটা গালি দেবার জন্য নয়। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৬

সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: প্রথম প্রশ্নটা বেশ আপত্তিকর!! পোস্টটা এডিট করুন। :( :|

২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫

কগচডড বলেছেন: ভাই এইটা একটা উদাহরন হিসেবে দেয়েছি। প্রশ্ন করলে অনেক হাজার হাজার প্রশ্ন করা যায়। আশা করি এইটা উমুক্ত আলোচনা হিসেবে দেখবেন। নিজের রাগ সামলাতে পারি নাই।

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৮

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: ১)প্রথমে ছিলো অন্ধকার যুগ, মানে মানুষ যা ইচ্ছা তাই করতো,কোন নিয়ম কানুন, কোন ঈশ্বরকেই মেনে চলতো না।

২)তারপর আপ্নেরা আসলেন ধর্ম নিয়া। বলা শুরু করলেন, "বন্ধ, সব বন্ধ, এই সব নিয়মকানুন মেনে চলতেই হবে, না চললে তুমি পথভ্রষ্ট"


এক গ্লাস ঠান্ডা পানি খান, তারপর চিন্তা করে বলেন, "আস্তিক নাস্তিক তক যুদ্ধ" কে আগে শুরু করছে??

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৬

আরিফুর রহমান বলেছেন: একজন আস্তিক হিসেবে ধর্মের অনেক অনুশাসন আপনি মেনে চলেন বলে বড়াই করছেন.. অথচ অনেক অনুশাসন আবার অবজ্ঞাও করছেন.. এই দ্বিমূখী আচরন কেন?

সবাই যেভাবে বলছে.. প্রথম প্রশ্নটি আসলেই আপনার মানসিক বিকারগ্রস্থতাকে ফুটিয়ে তুলেছে... আপনাদের মতো বিকৃত-মনষ্করাই ধর্মের ওপর সাধারন মানুষকে বিষিয়ে তোলে।

ধর্ম প্রকৃতপক্ষে এখন একটি ব্যাবসার নাম। এই 'প্রডাক্ট' বাজারজাতকরনে নানা পদ্ধতি ব্যাবহার করা হয়.. এই যেমন আপনার পোস্টটি.. বা উপরে তিনকোনা উল্লেখিত পোস্ট খানা।

শুধু 'ইসলাম' 'ইসলাম' জপ করে আসলে প্রাচীন ব্যাবসাতেই আপনারা বেশি মনযোগী।

অথচ..

ধর্ম একজন মানুষের সাথে তার (কল্পিত) সৃষ্টিকর্তার যোগাযোগ। জীবনে জ্ঞানের পরিপূর্ণ সরবরাহ না থাকায় জীবন দর্শনের জন্য সে সহায় হয় ধর্ম নামক কিছু অবোধ্য বুলির।

এই যে ব্যাক্তিগত বিশ্বাস, একে পুঁজি করে, বিশ্বাসীর ঘাড় ভেঙ্গে জীবন ধারন ও ব্যাবসা করে যায় এক প্রজাতির প্রাণী, যাদের ধর্মভেদে মোল্লা, পুরোহিত, পাদ্রী বিবিধ নামে অভিহিত করা যায়।

আজকের এই আধুনিক বিজ্ঞান ভিত্তিক জীবন ব্যাবস্থায় দর্শন ও মানবতা এমনই স্তরে পৌঁছে গেছে, যে প্রাচীন এই ধর্ম নামক অ-ব্যাবস্থা খানায় ধীরে ধীরে ব্যাক্তির ভরসা কমে যাচ্ছে।

আর বিজ্ঞানের এই জয়যাত্রায় আতঙ্কিত হয়ে জঙ্গী হয়ে পড়ছে ধর্ম ব্যাবসায়ীদের ক্যাডার গোত্র, যেমন আল কায়েদা, হিজবুত তাহরীর বা জামাতুল মোজাহিদীন ইত্যাকার। এতে কাজের চেয়ে সমস্যা বেশি দেখা দিচ্ছে... মানুষ আরো ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে এ্‌ইসব উজবুকদের মূলধন 'ইসলাম' নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করছে।

এই মুহুর্তে সারা বিশ্ব জুড়ে যে ইসলামী জঙ্গীবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে.. তাতে নাস্তিক সহ বেশিরভাগ মুক্তমনাদের প্রথম প্রতিবাদ ইসলামের বিরূদ্ধেই যাবে।

বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে ইসলাম নিয়ে বাদ-প্রতিবাদের সহজবোধ্য কয়েকটি কারন রয়েছে। তার মাঝে প্রথম কারন বাংলাদেশে মুসলিম উগ্রতার প্রাধান্য। এর দ্বারা বিরক্ত বোধ করছে আমাদের উদার ও সহনশীল অসাম্প্রদায়িক সংস্কৃতি-মন।

উদাহরনস্বরূপ: ইসলাম বা এর চাড়ালরা যখন বাউলের ভাষ্কর্য ভেঙ্গে ফেলে মিছিল করে, তখন বাউল গান প্রেমী বাংলার জনগন 'ইসলাম'কেই তো দোষারোপ করবে, তাই না? আপনি যদি এখানেও ইঙ্গ-মার্কিন ষড়যন্ত্র তত্ব খুঁজতে আসেন, তাহলে সেটা কি আপনারই নির্বুদ্ধিতার পরিচয় হবে না?

যা হোক.. আপনার প্রথম পয়েন্ট নিয়ে ইতোমধ্যেই যে বিরক্তি সঞ্চয় করেছেন পাঠকের কাছ থেকে, তাতে আশা করি বোধোদয় হয়েছে.. যে এই সুস্থ চিন্তাধারার সামাজিক ব্লগে 'ইসলাম' নিয়ে বানিজ্য করলে বা করার উদ্দেশ্যে হেদায়েতি পোস্ট দিলে তার সমুচিত গদাম পশ্চাৎদেশে নিয়ে আপনাদেরকে ফিরে যেতে হবে মগবাজার বা কোন এক মাদ্রাসাতে।

ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩১

বুদ্ধু বলেছেন: আস্তিক নাস্তিক নিয়া খুব চিন্তায় পড়ছেন ভাইয়া, খুব ভাল কথা। তয় রাগ অইলে তো হইবো না। সমাজ ব্যবস্থা থাইকা মানুষ পাপ পূণ্য শেখে। আমাগো সমাজ এখনো কিছুটা ইসলামী আছে। আমেরিকার কথা ধরেন সেহানে বহু লোক আছে যারা মা-বোনের লগে....
আমাগো বেশি দেরী নাই। তয় ধর্ম মানুষরে হগ্গল খারাপ কাজ থাইকা রক্ষা করবার চেষ্টা করে। আস্তিকদের এখানেই বিজয়। আল্লাহর পথে মানুষরে ডাকতে থাহেন, ভাললোক সাড়া দিবই।

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩১

ধ্রুব তারা বলেছেন: SHIFT+A দিয়ে রেফ দিতে হয়

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪২

বুদ্ধু বলেছেন: ভাইয়া আর একখান কতা, নাস্তিকরা কিন্তু বাইরের খোলসে বিশ্বাসী, ভিতরের আসল জিনিষের খোজ তারা করে না। এই যে দ্যাখেন, জঙ্গি জঙ্গি কইতাছে, সবই নস্তিকগো পত্রিকা আর নাস্তিক নেতাগো কতা। ভিতরে ভিতরে সব জঙ্গি কিন্তু বেকসুর খালাস পাইছে। ইসলামের দুশমন, ওরা নাস্তিক না, ইহুদী, হিন্দু অথবা খৃষ্টান অথবা এসবের খিচুড়ী।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৫

আরিফুর রহমান বলেছেন: বুদ্ধু,

বাংলা ভাই আর বাকি ছয় জন তো আসলেই বেকসুর খালাস পেয়েছে তাই না?

তবে খালাস পাবার পরেও কেন যে বাক্সে করে ট্রাকের পেছনে চড়ে বাড়ী গেলো.. সেটা একটা রহস্য বটে! ;)

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫২

আরিফুর রহমান বলেছেন: আর নৈতিকতা নিয়ে কথা হচ্ছে..

আপনার কি মনে হয়.. যেখানে সারা বিশ্ব 'পেডোফিল' মানে শিশু যৌন নির্যাতন কারীদের বিরূদ্ধে সংঘবদ্ধ.. সেখানে মিডল ইস্ট এখনো পেডোফিলিয়া সমর্থন করে যাচ্ছে... মোহাম্মদকে উদাহরন হিসেবে দাড় করিয়ে.. এই যে চরম অনৈতিক অবস্থান.. এর পরেও ইসলাম নিয়ে কথা বললে দোষ?


২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:১৭

কগচডড বলেছেন: ভাই আরিফ আপনার প্রশ্নের সব জবাব আমার কাছে আছে। কিন্তু আমি অযথা আর বিতক বাড়াতে চাই না। আমি প্রথমেই বলেছি আমি শান্তি প্রিয় ব্যাক্তি। আমার ১ম প্রশ্ন যেমন আপনার বিরক্তি উদ্রেক করেছে, তেমনি আপনাদের করা প্রশ্ন বা কথা, লিখা আমাদেরও বিরক্তি উদ্রেক করে। বাই দ্যা ওয়ে, আমি প্রশ্ন করেছি মাত্র, একটা ভিন্ন মতধারীদের। প্রিথিবীর অনেক দেশ এ এই ধরনের প্রথা চালু আছে। আমার প্রশ্ন গুলার উত্তর আপনার কাছে নাই, আমি খুব ভাল ভাবেই জানি। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিক এইটা আমি চাই না। কারন, এইটা বল্লেও আপনার বিরক্তির উদ্রেক করবে।
যাই হোক ভাল থাকেন ধন্যবাদ।

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০০

বুদ্ধু বলেছেন: একজন মুসলমান চুরি করলে ইসলামের দোষ হইবো ক্যান? ইসলাম কি চুরি করার পারমিশন দিছে? মাথা খারাপ।

১১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৬

আরিফুর রহমান বলেছেন: ইসলামের যে প্রতিমূর্তি আমরা দেখি, মানে ইমেজ, তা তৈরি হয়েছে তার কান্ডারীদের কারনেই...

এই যে জঙ্গী, এই যে জোকার নায়েক, এই যে উপরে দৃশ্যমান অজানা মোল্লা..

এরাই ইসলামের প্রতি পাবলিকের বিরক্তি উৎপাদনের এক একটি উপাদান।

আর যতোই আমরা মোহা্ম্মদের জীবন সম্পর্কে জানছি.. ততোই তার চরিত্রের কিছু অজানা দিক দেখছি... আর ইসলাম সম্পর্কে বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়ছি...

১২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:২১

বুদ্ধু বলেছেন: যিনি সত্যিকার জ্ঞান অন্বেষন করতে চান তিনি কাউকে ঘৃণা করে বা শত্রু মনে করে তার বিচার করতে চাইলে সত্যিকার জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন না, কোন বিষয়ে সত্য জ্ঞান অর্জন করতে চাইলে প্রথমে সেই বিষয়টাকে মনে প্রাণে ভালবাসতে হয়। যেমন কোন পিতা তার সন্তান সম্পর্কে সঠিক সত্য জানতে চাইলে অভিভাবক বা শিক্ষক হয়ে যা জানতে পারবেন তার চেয়ে ঢের বেশি জানতে পারবেন যদি তিনি তাকে বন্ধুর মত ভালবেসে জানতে চান।

১৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪২

রাজিব খান০০৭ বলেছেন: ++++++++++++++++++++++

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৫১

কগচডড বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব রাজিব।

১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১০

ফুয়াদ০দিনহীন বলেছেন: আরিফুর দের আমি ব্লক করে রেখেছি ;) ;) ;) ;)
অবশ্য এখন তার মধ্যে পরিবর্তন দেখতেছি । আগে গালি ছাড়া কোন কমেন্ট ই শুরু করত না। মডারেটর রা বোধ হয় তারে ঠিক করে দিয়েছে । বিজ্ঞজন নামে একজন তার আসল পরিচয় সবার কাছে তুলে ধরেছিল ।
যাইহোক, পোষ্টে +++++++++ ।

১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৯

লাল সাগর বলেছেন: আসাধারন পোষ্ট। ++++++++++

এসব ব্যপার নিয়ে আলো চনা হতে পারে।

১৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২১

কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: এই পোস্টে ছাগলে মুখ দিছে রে... ল্যাদায়া বিনাশ কইরা ফেলছে..

১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৩

মাহমূদ হাসান বলেছেন: এক নং প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। অভদ্রতা না। বাস্তবতা।
আমরা বিদ্রুপ করছি না।
তবে উত্তর জানতে চায়।
তাছাড়া আরেকটা জানার বিষয় আছে।
আপনার পোস্টে ৭ টা মাইনাস।
দেশে নাস্তিকের সংখ্যা অনেক বাড়ছে।

১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৩

মাহমূদ হাসান বলেছেন: এই প্রশ্নগুলো আপনি পেলেন কোথায়?
ভাল হয়েছে প্রশ্নগুলো।

যে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সেই আল্লাহকে সমালোচনা করতে যার লজ্জা লাগে না। তার আবার লজ্জা কি?

শুভ কামনা রইল সকল নাস্তিকের জন্য। আল্লাহ তাদের হিদায়াত দিন নতুবা তাদেরকে অতি দ্রুত মৃত্যু দিয়ে জাহান্নামো পাঠান।

আসলে সহ্য করতে পারি না।

আহ! আল্লাহ- রাসুলকে এভাবে আক্রমণ করে।

আমি অনেকবার কেঁদেছি।

এ সকল মানুষের পরিণতি দেখতে চাই আমি।

আমরা তো এক ফোটা বীর্য থেকে সৃষ্টি।

তারপরও কত অহংকার!!!!

১৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৮

জিগ স বলেছেন: আমি নিজেরে নাস্তিক মনে করি এবং আপনার মতে আমি "বিশুদ্ধ নাস্তিক" কারন আমি আলোচনা সমালোচনা করি কিন্তু ভন্ডামী করি না। (অন্তত আমি নিজে তাই ভাবি)

এইবার আপনি যেই তিনটা প্রশ্ন করছেন নাস্তিকদের, সেই তিনটা প্রশ্নের উত্তর দিতে চাই।

১. মা বইনের সাথে সহবাস করি না কারন করতে মঞ্চায় না, এই মন না চাওয়া টা এ্ই কারনে হতে পারে যে মা বইনের সাথে আমরা সাধারণত সহবাস কইরা অভ্যস্থ না। যদি এইটা সমাজে প্রচলিত একটা ব্যাপার হইতো তাইলে নিশ্চই করতাম (যেমন গ্রীক লোকজন এককালে করতো বইলা শুনছি) এই ক্ষেত্রে বলতে পারেন যে ইসলামে এই সহবাসকে বেআইনি ঘোষনা করার মাধ্যমে এই কাম বন্ধ রাখতে সহায়তা করসে, সেই ক্ষেত্রে সহমত পোষন করবো কারন আমি মনে করি ধর্ম বিষয়টা মিথ্যা, তাই বইলা এইটা ব্যাবহার কইরা সমাজে নিয়ম কানুন প্রতিষ্ঠা করা যাইবো না বা করলে দোষ আছে তা না...এইখানেও আামার নাস্তিক মস্তিষ্ক আবারো মনে করে যে, মানুষের প্রয়োজনেই ধর্ম ব্যাবস্থা সৃষ্টি হইছে অতএব এইটা মাইনা চললে দোষ নাই, কিন্তু সমস্যা লাগে তখন যখন ধর্ম ব্যাবহার করতে গিয়া অন্ধ হইয়া যাই এবং মানুষে মানুষে ব্যাবধান সৃষ্টি করি।

২. কুকুরের মাংস খাই না কারন খাইয়া অভ্যস্থ না অতএব মঞ্চায় না, পাশাপাশি এই মাংশ শইলের জন্যও ক্ষতি, শইলের জন্য ক্ষতি এমন জিনিষ না খাওয়ার জন্য ধর্মের নিষেধের প্রয়োজন আছে মনে হয় না, আগামী কাইল যদি বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত হয় যে ভাত খাওয়া শইলের জন্য অত্যন্ত্য বিপদজনক তাইলে সবাই ভাত খাওয়াও ছাইড়া দিমু বইলা আমার বিশ্বাস।

৩. একজন নাস্তিক যেহেতু সর্গ নরক বা মৃত্যু পরবর্তী জিবন বিশ্বাস করে না অতএব সে মরলে তারে নিয়া কি করা হইবো তা নিয়া তার মাথা ঘামানেরা কথা না। ব্যাক্তিগত ভাবে আমি মনে করি, আমি মইরা গেলে আমার আত্নীয় সজন বা যারা থাকবো তারা আমার লাশ নিয়া যা মঞ্চায় করাক গা, কবর দিলে দিক নাইলে পুরাইয়া ফালাইলে ফালাক বা মাজার বানাক আমার কিছু আসে যায় না।

***মতামত একান্ত ব্যাক্তিগত

*** আপনের মেসেঞ্চার আইডি টা চাই, শেয়ার ব্যাবসা বিষয়ক আলোচনা করতে চাই, নাস্তিক বইলা লাথি দিয়েন না ওস্তাদ (নাস্তিক স্বীয় চেহারায় উপস্থিত, স্বার্থের সন্ধানে পা ধরতাছি ;) )


উপরের মাহমুদ হাসানের

***আল্লাহ তাদের হিদায়াত দিন নতুবা তাদেরকে অতি দ্রুত মৃত্যু দিয়ে জাহান্নামো পাঠান।

এবং


***আহ! আল্লাহ- রাসুলকে এভাবে আক্রমণ করে।

আমি অনেকবার কেঁদেছি।

পইড়া বিনোদন পাইছি ;)

২০| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ১:৪৯

নির্ণয় বলেছেন: জয়-পরাজয়ের কোন নিয়ত নিয়ে আমি লিখছিনা। আপনি আপনার চিন্তা প্রকাশ করেছেন। তাই অন্যদের চিন্তার সাথেও পরিচিত হবার ইচ্ছা রাখেন বলেই ধরে নিচ্ছি। অনেকের কথা পড়ার পর আপনার চিন্তা জগতে যে পরিবর্তন আসবে সেটাই আসলে আপনার-আমার জয়।

১) আপনেরা নিজেদের আপন মা ও বোনদের সাথে সহবাস করতে পারবেন না কেন? আমরা যেহেতু ইসলাম এর অনুসারি তাই আমরা এইতা করতে পারব না। ইসলাম এইটা সুনিদিস্ট ভাবে হারাম করেছে। কিন্তু আপ্নারা ত কোন ধরমের ই না আপনাদের জন্য ত এইতা জায়েয। তাহলে দেরী কেন?


সমাজে মা বোনের সাথে সঙ্গম নিন্দিত। আপনার অপছন্দের মানুষদের আঘাত করতে তাই আপনি তাদেরকে খোঁটা দেয়ার চেষ্টা করেছেন - “তাহলে দেরী কেন?” ! আপনার ধারণা ইসলামই এই ট্যাবুর একমাত্র মালিক। তাই আপনি সেই মালিকানার দোহাই দিয়ে নিজেকে সেভ করেছেন। কিন্তু অন্য ধর্মের লোকেরাও কি এই ট্যাবু মেনে চলেনা? চলে তো তাইনা? তাহলে এই ট্যাবুর ব্যাপারে কি শ্রেষ্ঠত্য শুধু আপনার?

সমস্যা হল যে তাহলে নাস্তিকদের কি হবে? তারা তো কোন ধর্মেই নেই! কেন এত বিষয় বাদ দিয়ে নাস্তিকদের যৌনতা নিয়ে আপনার আগ্রহ সবচেয়ে প্রথমে এলো? কারণ আপনার নৈতিকতাবোধ গড়পরতা মানুষের মত যৌনতাসর্বস্ব। আর তাই কাউকে ডিফেইম করার জন্য যখন আপনি তাকে নৈতিকতাবর্জিত হিসেবে দেখাতে চান তখন আপনার কাছে একমাত্র পথ যৌনাতার ট্যাবু দিয়ে তাকে ঘায়েল করা। কেন এই প্রশ্ন আসে যে যাও এবার মা বোনের সাথে শোও? ঠিক এভাবে পাল্টা প্রশ্নও কিন্তু করা যেতে পারে যে ঠিক আছে এবার সদ্য ঋতূমতি হয়েছে এমন মেয়ের সাথে শোও। আপনি ইসলাম পালন করেন তাহলে কি আপনার সদ্য ঋতূমতি হয়েছে এমন মেয়ের সাথে শোয়ায় কোন বাঁধা বোধ করার কথা? না! কিন্তু আমার ধারণা আপনি ১২/১৩ বছরের মেয়ের সাথে শুতে বিবেকের বাঁধা অনুভব করবেন? কেন? সেই ট্যাবু তো ধর্মের না? খেয়াল করুন। ধর্ম নিষেধ করেনি বরং সেরকম কাজ করে দেখিয়ে দিয়েছে যে করলে অসুবিধা নেই, এমন কাজের ব্যাপারেও আপনি ট্যাবু মেনে চলেন। ধর্ম সুযোগ দিলেও আপনার মেনে চলা ট্যাবুর কারণে ১২/১৩ বছরের মেয়ের সাথে আপনি সঙ্গম করবেননা। আপনি এই ট্যাবু কোথা থেকে পেয়েছেন? এই ট্যাবু তো ধর্মের না!

নাস্তিকরা ঈশ্বরে বিশ্বাস রাখেনা বলে তারা মা বোনের সাথে সঙ্গম না করার ট্যাবু ভাঙতে বাধ্য না, ঠিক যেমন ইসলামের বিধান-উদাহরণ পাশ কাটিয়ে হলেও আপনি ১২/১৩ বছরের মেয়ের সাথে সঙ্গম না করার ট্যাবু ভাঙতে বাধ্য না।


২) আমরা গরু মাংস খাই কিন্তু কুকুর , শুকর খাইতে পারি না। আমরা যেহেতু ইসলাম এর অনুসারি তাই আমরা এইতা করতে পারব না। ইসলাম এইটা সুনিদিস্ট ভাবে হারাম করেছে। কিন্তু আপ্নেরা কেন পারবেন না?


ধরুন আপনি শুটকি খাননা। কিন্তু আপনার বন্ধু খায়। তাহলে কি আপনি এই দাবী করতে পারেন যে আপনি গরুর মাংস খেলে আপনার বন্ধু গরুর মাংস খাওয়ার অধিকার হারাবে যেহেতু সে শুটকির ব্যাপারে আপনার সাথে দ্বিমত করেছে? আপনি কুকুরের মাংস খাননা ধর্মের নিষেধ তাই। আর একজন খায়না তার ভাল লাগেনা বা অভ্যেস নেই তাই।

আজ যখন গরুর মাংসের ব্যাপারে বলা হচ্ছে যে তাতে হাই কোলেস্টেরল আছে তখন আপনি ধর্মের নিষেধ না থাকলেও হয়তো তা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। আপনার স্বাস্থ্য চিন্তা, অভিরুচির ব্যাপার, যদিও ধর্মে খেতে না করা হয়নি। ঠিক একইভাবে যে শুকরের মাংস খায়না সেও হয়তো এই কারণে খায়না যে শুকরের মাংসে হাই কোলেস্টেরল আছে। কোন ধর্মে আছে আর কোন ধর্মে নেই সেটা তার বিবেচনার বিষয়না খাবার বাছাইয়ে।


৩) আপনাদের ম্রিতুর পর আপনাদের দাফন কাফন কি ভাবে হওয়া উচিত? আমাদের কিরকম হয় তা আপ্নারা ভালই জানেন। আপ্নারা কোন standard follow করতে চান?


হোকনা, কবরই হোক! মেনে নেবেননা! কেন? কবর দেয়া কি ইসলামের একক মালিকানার বিষয়? ইহূদী খৃষ্টানরা যদি বলে বসে যে ইসলাম আসার আগে থেকেই তারা কবর দেয় তাহলে তো আপনি আপনার কবরের অধিকার হারাবেন, তাইনা? আচ্ছা আর একটা কথা, মুসলমান হলেই তার কবর দেয়া সম্ভব সব সময়? যেকালে মানুষ জাহাজে করে হজ্জ্বে যেত সেকালে জাহাজে কারোর মৃত্যু হলে তো তার সলিল সমাধি হওয়ার কথা। বা তারও আগে যখন আরব মুসলমানরা সাম্রাজ্য বিস্তারের জন্য জলপথে যাতায়াত করতো তখন? ইসলাম আসারও আগে নবীর বাবা মার মৃত দেহের কিভাবে সৎকার হয়েছিলো? নিজেকে উত্তর দিন। নিজের যুক্তির বাঁধনগুলো শক্ত করুন। কবর প্রসঙ্গে আর একটা পুরাতন লেখার কথা মনে পড়ে গেল । ইচ্ছা হলে দেখতে পারেন View this link


নিজের সাথে কথা বলুন। বিষয়টা খুব জরুরি।

২১| ০২ রা মে, ২০১০ দুপুর ১:২৭

চিন্তিত তাপস পাল বলেছেন: কচকচ ছাগ্লা চমেৎকার কিছু ফ্রশ্ন করিয়াছ। উত্তর নিম্নরূপঃ

১. না, তুমার মা বৈন এভেইলেবল বইলা নিজের মা বৈনের লগে সেক্স করার চিন্তা করিনা

২. কুত্তা শুয়ারের থে তুমার মতন রামছাগল, বকরী, ভেড়া, বলদের মাংশে টেশ বেশি

৩. মাটীতে পুতবি না পানিতে ভাসাবি কুন ব্যাপার্স না

২২| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৪:০৮

রাজিব খান০০৭ বলেছেন: আমিও এই প্রশ্নটা খুজি উনার ইসলাম বাদে অন্য ধর্ম নিয়ে আলোচনা করে না কেন? করার কিছু নাই নাকি অন্য ধর্মগুলো সত্য। যদি সত্য মনে করে তারা তাহলে তারা ঐ ধর্ম এর অনুসারী হচ্ছে না কেন?

২৩| ২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:০৪

রাজা হাবিব বলেছেন: হুম অনেক কিছু বোঝা গেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.