![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...
আমার দু’জন কাজিন দাম্মাম থাকেন। তাই ঠিক করলাম দাম্মাম ঘুরে আসব। দাম্মাম সম্পর্কে প্রথমেই যেটা জানলাম- সেখানে প্রচন্ড গরম, ৫০ ডিগ্রি’র আশে পাশে সবসময়ই থাকে।
দাম্মাম সৌদি আরবের ৩য় বৃহত্তম শহর যা পূর্বাঞ্চলের রাজধানী। এবং পৃথিবীর অন্যতম তেল সমৃদ্ধ এলাকা।
আবহা হতে দাম্মাম প্রায় ১৪০০ কি.মি.। তাই উড়োজাহাজই ভরসা। ৪ মে’র টিকিট কাটলাম, বুধবার রাতে গিয়ে শুক্রবার রাতে ফিরে আসব। এর মাঝেই ব্লগে লিখালিখির সুবাদে ব্লগার মোজাম্মেল হক ভাইয়ের সাথে পরিচয়, উনি ২০ বছর ধরে দাম্মাম আছেন। ইমেইল করলাম, ফোনে কথা হলো। উনি আমাকে সাদরে ওনার বাসায় আমন্ত্রণ জানালেন। ঠিক করলাম শুক্রবার সন্ধ্যায় ওনার সাথে দেখা করব। ...
বুধবার রাত ১২টায় যখন দাম্মাম এয়ারপোর্টে নামলাম মনে হয়নি যে এতটা গরম... গরমটা বেশ সহনীয়ই ছিল।
দাম্মামের কিং ফাহাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট আয়তনের দিক দিয়ে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ এয়ারপোর্ট। মূল শহর হতে ২০ কি.মি. দূরে অবস্থিত এয়ারপোর্টটি প্রায় ৭৮০ বর্গ কি.মি. এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ১৯৯০ সালের শেষ দিকে তৈরি হলেও বাণিজ্যকভাবে চালু হয় ১৯৯৯ সালের শেষে, এর আগে ইরাক-কুয়েত যুদ্ধে (Gulf war)এয়ারপোর্টটি ব্যবহৃত হয়েছে।
আমার কাজিন শামসুল ভাই ও বাচ্চু ভাই অপেক্ষা করছিলেন। আমাদেরকে পেয়ে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। ওনারা বেশ ক’বছর ধরেই দাম্মাম আছেন, পথঘাট সব চেনা। শামসুল ভাই যে এত ভালো ড্রাইভ করতে পারেন জানতাম না। প্রথম প্রথম একটু ভয় লেগেছিল, কিছুক্ষনের মাঝেই বুঝলাম উনি একজন জাঁদরেল ড্রাইভার।
শামসুল ভাই আল খোবারে একটি বিদেশী কোম্পানীর কম্পাউন্ডের ভেতরে থাকার ব্যবস্থা করেছিলেন। ছোট ২ রুমের আবাস ও এটাচড বাথ, হলিউডের সিনেমায় মাঝে মাঝে যেমন দেখা যায়। অনেকটা ক্যারাভান টাইপের। পরেরদিন জায়গাটা ঘুরে দেখি, সব সুযোগ সুবিধাই বিদ্যমান। সুইমিং পুল আছে, আড্ডা দেবার জায়গা আছে। এখানে মূলত ফরেনাররা থাকে। আমেরিকানদের দেখলাম খালি গায়ে সান বাথ নিচ্ছে অথবা সুইমিং করছে। রাতে দেখলাম ২জন তুর্কি ৪ জন ফিলিপেনো মেয়ে নিয়ে কম্পাউন্ড থেকে বেরহচ্ছে। কম্পাউন্ডের ভেতরে বুঝার উপায় নেই যে এটা সৌদি আরব।
... থাকার জায়গাটি আমার বেশ ভালো লাগলো। ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি এলাহী কারবার, শামসুল ভাই প্রচুর খাবার এনেছেন। মিক্সড গ্রিল- হামুর মাছ, চিকেন, বিফ, আরবিয় রাইস ও বিভিন্ন রকমের সালাদ। ক্ষুধা ছিলনা, বাসায় খেয়ে এসেছি, বিমানে স্যান্ডউইচ দিয়েছিল, তারপরেও মজা করে খেলাম। আমি বোধয় এ্যারাবিয়ান খাবারে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি।
বৃহঃস্পতিবার সকালে “Half Moon Bay” দিকে চললাম। গাড়ীতে যেতে যেতে শুনছিলাম বাপ্পা’র “সূর্য্য স্নানে চল ...”
পারস্য উপসাগর (Persian Gulf)... ছোটবেলায় কত পড়েছি পারস্য উপসাগরের কথা। ... সেই পারস্য উপসাগরের তীরে আমি দাঁড়িয়ে।
এ দুদিনেই দাম্মাম শহরটা বেশ ভালো লেগেছে। শহরটা সাজানো গোছানো। রাস্তাগুলো অনেক প্রশস্ত, দু’ধারে খেজুর গাছের সারি আর নানারকম গাছপালা। সবচেয়ে ভালো লেগেছে সি বিচগুলো দেখে। খুব সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে, পরিস্কার পরিচ্ছন্ন, আছে বসার ব্যবস্থা। সৌদিরা ফ্যামিলি নিয়ে সি বিচের পাশে বসে খাচ্ছে। অনেকেই ছিপ দিয়ে মাছ ধরছিল। এক সৌদি মহিলাকে দেখলাম বোরকা পড়েই সমুদ্রে নামতে। অথচ আমাদের কক্সবাজার পৃথিবী সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকত; অবহেলার এক চরম নিদর্শন।
১০ টার দিকে বাঙালি পাড়ার মদীনা রেস্টুরেন্টে সকালের নাস্তা করি তুন্দুল রুটি আর খাসির মাংস দিয়ে। চারপাশে বাংলাদেশি, ভালোই লাগছিল। চিন্তা ভাবনা করে মোজাম্মেল ভাইকে জানিয়ে দিলাম শুক্রবার না এসে আজ বিকেলেই আসতে চাই, শুক্রবার কাজিনদেরকে সময় দিতে হবে ও শপিং করতে হবে। কিছু শপিং শেষে বিকেল ৩টার আবার বীচে গেলাম দুপুরের খাবার সারতে। সৌদি আরবের পাশেই বাহরাইন। উপসাগরের উপর দিয়ে বাহরাইন যাবার ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে, তার কিছুটা পাশেই মাদুর বিছিয়ে খেতে বসলাম। এত বাতাস বইছিল যে আমার বেশ ঘুম পাচ্ছিল।
বিকেলে মোজাম্মেল ভাই ফোন দিলেন, জানালাম ১ ঘন্টা’র মাঝেই আসছি। বিচের পাড় ধরে যখন ছুটে চলছি কাকতালীয়ভাবে তখনি বাজতে থাকলো মৌসুমি ভৌমিকের সেই বিখ্যাত গান ... “আমি স্বপ্ন দেখবো বলে ...”। মাগরিবের পর মোজাম্মেল ভাইয়ের নির্দেশিত জায়গায় অপেক্ষা করছি, গাড়ীতে বসে দেখলাম এক ভদ্রলোক আসছেন। কিন্তু ব্লগে দেয়া ছবির সাথে মেলাতে পারলাম না। ... উনি আমাদের দিকেই এগিয়ে এলেন, বুঝতে পারলাম উনিই মোজাম্মেল ভাই। ... শাকিলা বললো, ব্লগের ছবি দেখে মনে হয় দুঃশ্চিন্তাগ্রস্থ ও বয়স্ক একজন লোক, অথচ উনি স্টিল ইয়াং। আমাদের মাঝে ফোনে যখন কথা হয় আমি বলেছিলাম- আমি আপনার চেয়ে অনেক জুনিয়র, উনি বলেছিলেন উনি মনের দিক দিয়ে এখনও ইয়াং।
... মোজাম্মেল ভাইয়ের ছিমছাম পরিবার- ভাবী, ঐশী ও ফাহিম। সবাই সাদরে আমন্ত্রণ জানালো। আমার তখনও বিশ্বাস হচ্ছিল না; ব্লগের সূত্র ধরে পরিচয়, বেড়াতে আসা আর এতটা আন্তরিকতা! ভেবেছিলাম ২০/৩০ মিনিট থাকবো, কিভাবে যেন ১ ঘন্টা কেটে গেল। অনেক খাবারের মাঝে অল্প কিছু খেলাম, পেট ভরা ছিল। মোজাম্মেল ভাই ও আরো কয়েকটি ফ্যামিলি মিলে রাতে বিচে যাবেন- বারবিকিউ হবে। আমাদেরকে আমন্ত্রণ জানালেন। সময় স্বল্পতা, শপিং আর শাকিলার একটু মাথা ব্যথা করছিল, যেতে পারলাম না। ... সবাই মিলে ছবি তুললাম, বিদায় নেবার সময় মোজাম্মেল ভাই জড়িয়ে ধরলেন যেন কতদিনের পরিচয়। আগামীবার এলে বেশী করে বেড়াব বলে বিদায় নিলাম। ...
... শপিং করছি, ঘন্টা খানেকের মাঝেই মোজাম্মেল ভাইয়ের ফোন- বিচে আমাদের কে খুব মিস করছেন; চলে আসতে বললেন। ওনার বন্ধুরাও কথা বললেন, আমন্ত্রণ জানালেন। কি করবো... সময় যে হচ্ছে না। শাকিলা খুবই আফসোস করলো ওনাদের সাথে বিচে না থাকতে পেরে।
রাতে শামসু ভাইয়ের আনা বড় বড় চিংড়ি আর চিপস গপ গপ করে খেলাম। তারপর বিছানায়... সাথে সাথেই দু’চোখ বুজে এল।
শুক্রবার জুম্মার নামাজ পড়ে বাচ্চু ভাইয়ের কাছে গেলাম। উনি নিজে রান্না করে দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। খাবার দাবার সব সাথে নিয়ে চললাম মারজানা আইল্যান্ড। আরো অনেক ফ্যমিলিই সাথে খাবার নিয়ে এসেছিল। বাচ্চু ভাই অনেক আইটেম করেছেন- বিফ, কাকরোল দিয়ে পাবদা মাছ, রুই মাছ, পুই শাক, ঢেড়স ভাজি আর ডাল। সৌদি আসার পর এই প্রথম পুই শাক খেলাম, দারুণ লাগলো।
আমাদের পাশে বেশ কয়েকজন বারবিকিউ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল, কিন্তু ঠিকমতো আগুন হচ্ছিল না, চারদিক ধোয়ায় ভরে গেল। যখন আমরা ফেরত আসছিলাম, দেখলাম তারা পুড়ে যাওয়া পিস গুলোর দিকে ক্ষুধাকাতর দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে আছে।
সন্ধ্যা হয়ে এলো, রাত হলো। ১০ টায় ফ্লাইট। শামসুল ভাইয়ের কাছ থেকে বিদায় নিতে কষ্ট হলো। এ দু’দিনেই দাম্মাম খুব ভালো লেগে গিয়েছে। আবার আসবো ... ইনশাআল্লাহ।
১১ ই মে, ২০১১ রাত ১০:১৪
মধুমিতা বলেছেন: ... শুনেছি এখন নাকি গরম শুরু হয়ে গেছে ... ভালো থাকবেন।
২| ১১ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭
দ্যা ডক্টর বলেছেন: ভালো লাগল, তবে আমার দাম্মাম অভিজ্ঞতা বিষাদময়। গত ৩০ শে এপ্রিল ভোররাতে মরু ঝড়ের মাঝে ভুল করে হুফুফ এর রাস্তা না ধরে সোজা দাম্মাম চলে গিয়েছিলাম। দাম্মাম শহরে প্রবেশের আগে আরেকটি বাইপাস ধরে আবার হুফুফ-সালওয়া রোডে ফিরে এসেছিলাম। চরম অনিশ্চয়তায় টোটাল ৩০০ কিমি বেশি গাড়ি চালাতে হয়েছে।
১১ ই মে, ২০১১ রাত ১০:২০
মধুমিতা বলেছেন: আমার কিন্তু বেশ ভালো লেগেছে ...
৩| ১১ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪
বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: ১।এয়ারপোর্টটি প্রায় ৭৫০ বর্গ কি.মি. এলাকা জুড়ে বিস্তৃত
৭৮০ বর্গ কি.মি.
২।সেখানকার বাংগালী পরিবারগুলো অতিথিপরায়ন
৩।১৯৯০ সালের শেষ দিকে তৈরি হলেও বাণিজ্যকভাবে চালু হয় ১৯৯৯ সালের শেষে, এর আগে ইরাক-কুয়েত যুদ্ধে (Gulf war)এয়ারপোর্টটি ব্যবহৃত হয়েছে।
এটা নয়, দাম্মামে আরেকটা এয়ারপোর্ট আছে ডাহরানে।যুদ্ধের সময় ওটাই ব্যবহৃত হয়।কিং ফাহাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট তৈরির পর
ডাহরানেরটা সামরিক এয়ারপোর্ট হয়ে যায়। শুনা কথা ।
৪।সেখানে প্রচন্ড গরম, ৫০ ডিগ্রি’র আশে পাশে সবসময়ই থাকে।
তাপমাত্রা বেশী হলেও বাতাসে আদ্রতা কম থাকে,যে কারনে আবহাওয়া সহনীয়,তার উপর আছে বাতাস।
১১ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৪৫
মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমার তথ্যগুলো উইকিপিডিয়া হতে নেয়া, আমার মনে হয় ওটা বেশী রিলায়াবল। Click This Link , তবে আয়তন ৭৮০ বকিমি।
বাতাস ছিল, আবহাওয়া আমার কাছে সহনীয় মনে হয়েছে। এখন কেমন জানিনা।
বাংলাদেশিরা সবখানেই অতিথিপরায়ন।
৪| ১১ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১
রাজামশাই বলেছেন: আহারে পুরাণ কথা মনে পইড়া গেল রে
এককালে দাম্মাম শহরের সব অলি গলি মুখরিত হইতো আমার পদচারণায়
১১ ই মে, ২০১১ রাত ১০:২৬
মধুমিতা বলেছেন: ... এখন কোথায় ? দাম্মাম আছেন বলেই তো জানতাম।
৫| ১১ ই মে, ২০১১ রাত ৮:০৩
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমার এলাকা আল-খুবার নিয়ে আমি যা লিখতে পারিনি আপনি মাত্র দুদিন থেকে খুব সুন্দরভাবে তা লিখে ফেললেন।
আমি আপনার লেখায় প্রসংশা দেখে লজ্জাই পাচ্ছি।কারন আপনার ব্যস্ততার জন্য আমি আপনাকে একটি ঘন্টা মাত্র পেয়েছিলাম।যাইহোক আমি ধন্য আপনার মতো একজন সুন্দর মনের ব্লগার বন্ধু পাওয়ায়।ভাবীকে আমাদের শুভেচ্ছা জানাবেন। আবার কখনো এলে সময় নিয়ে আসবেন।
(ব্লগের হেডিং থেকে ব্র্যাকেটটি মুছে দেয়ার অনুরোধ করছি)
১১ ই মে, ২০১১ রাত ১০:২৪
মধুমিতা বলেছেন: ... সময় থাকলে, বিচে আপনাদের সাথে থাকতাম। শুভেচ্ছা পৌছে দিয়েছি। ভাবীকেও শুভেচ্ছা। ভালো থাকবেন।
৬| ১১ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৫৫
মাহবুব সুমন বলেছেন: খাবার দাবারের ছবির জন্য অনেক ধন্যবাদ খানা খাদ্য আমি ভালো পাই।
সুমনের খেরোখাতা
১৩ ই মে, ২০১১ রাত ১:৪৯
মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৭| ১১ ই মে, ২০১১ রাত ১১:৩১
ভুভুজিলা বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার ভ্রমন কাহিনী। ছবিগুলোও দারুন
১৩ ই মে, ২০১১ রাত ১:৫৬
মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮
সোহান বাশার বলেছেন: দাম্মাম ও জুবাইল শহর অনেক সুন্দর, জু্বাইল এয়াপোর্ট এরিয়াটা অনেক সুন্দর, জুবাই এয়ারপোর্ট এর মাঝ খান দিয়ে জুবাইল শহরের রাস্তা গিয়েছে। রাস্তার উপর দিয়ে, ব্রিজের উপর দিয়ে বিমান এ পাশ থেকে ওপাশে যায়। অনেক সুন্দর লাগে দেখতে। বিমানে কখনো যাওয়া হয় নাই দাম্মামে। তবে সড়ক পথে অনেকবার গিয়েছি রিয়াদ থেকে। Click This Link
৯| ১২ ই মে, ২০১১ রাত ৮:৫০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: @সোহান বাসার , আমি কি ভুল বুজলাম!নাকি আপনিই ভুল করলেন?
জুবাইলে কোন বিমান বন্দর আছে বলে শুনিনি।আর পৃথিবীর কোথাও এয়ারপোর্টের মাঝখান দিয়ে রাস্তা আছে আবার বিমান চলে ফ্লাইওভার দিয়ে ,নাহ এমন স্থান আমাদের থেকে মাত্র ৮০কিঃমিঃ আর আমরা দেখলামনা!!!!!!!!
ইটস আ টুটালি ফান ফান এন ফান
১০| ১৬ ই মে, ২০১১ রাত ১:০৩
সোহান বাশার বলেছেন: মোঃমোজাম হক@ আমি ভূল করছি, প্রথম বার যখন জুবাইল গিয়েছি যে ড্রাইবার আমাকে নিয়েছে ও আমাকে বলেছিল এটা জুবাই এয়ারপোর্ট । তবে আপনি বলার পর বুঝতে পারলাম এটা দাম্মামের কিং ফাহাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। তবে এটা সত্তি যে এই এয়াপোর্ট এর মাঝখান দিয়ে রাস্তা আছে রাস্তার দুইধারে এয়াপোর্ট বিদ্যমান। ফ্রাইওভার দিয়ে বিমান এপাশ থেকে ওপাশে যায়। এটার প্রমান ও দিতে পারবো আপনাকে আপনিও একটু জেনে নিয়েন। পৃথিবীর কোথাও এয়ারপোর্টের মাঝখান দিয়ে রাস্তা আছে? এমন প্রমান অনেক আছে, আপনি হয়তো জানেন না স্পেন এর "Gibraltar" এয়ারপোর্ট এর রানওয়ের মাঝখান দিয়েও গাড়ি চলার ব্যস্ত রাস্তা আছে। দেখতে চাইলে এখানে দেখেন ! Click This Link
আর নিউজিল্যান্ড এর "সাউথ আইল্যান্ড" একটা এয়ারপোর্ট আছে তার রানওয়ের মাঝ খান দিয়ে ট্রেইন রাস্তা আছে।
ক্যানাডাতে আছে এয়ারপোর্ট এর মাঝখান দিয়ে রাস্তা।
১১| ১৭ ই মে, ২০১১ রাত ৩:১২
মোঃমোজাম হক বলেছেন: @সোহান বাসার,যেভাবে প্রমান স্বরুপ ভিডিও ক্লিপ এনেছেন আমার আর জবাব দেয়ার কিছুই রইলোনা।
কম করে আটবার এই বিমান বন্দরদিয়ে দেশে গিয়েছি কিন্তু এরকম কিছুই দেখিনি!দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
১২| ১৭ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৩
মধুমিতা বলেছেন: ব্যাপারটা আমিও লক্ষ্য করেছি। আমরা যখন দাম্মাম ল্যান্ড করলাম তখন দেখলাম বিমানের নীচ দিয়ে গাড়ী যাচ্ছে ... বিমান তখন ফ্লাইওভারের উপর ছিল। তবে তা সরাসরি রানওয়ে ছিলনা, রানওয়ে হতে পার্কিং এরিয়ায় আসার মাঝখানে জায়গাটা ছিল। ... এয়ারপোর্টটি অনেক বড়, অন্য কোন জায়গায় অথবা ইন্টারন্যাশনাল এরিয়াতে পার্কিং হলে দেখা নাও যেতে পারে। আমরাতো ডমেস্টিক যাত্রী ছিলাম ...
১৩| ২২ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: ভালো লাগলো।
দাম্মামে অনেক বাঙ্গালী ডাক্তার পরিবার থাকেন। আমার বান্ধবী দাম্মামে আছে প্রায় ২৫ বছর ধরে।
২৩ শে মে, ২০১১ রাত ১২:২৩
মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ। দাম্মামে অনেক বাংলাদেশি থাকেন। ওখানে বাঙ্গালি কমিউনিটি বেশ স্ট্রং।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:৩০
কালো চিতা বলেছেন: হুম আমিও দাম্মাম থাকি আসলেই এখন আবার গরমটা একটু বেশিই পরছে পাগলা ঘোরার মত নাচা শুরু হবে ২দিন পেরেই
ভালই করেছেন আগে ভাগে এসেছেন একটু যদি জুলাই আগাস্ট মাসে আসেন তাইলে গরম কাকে বলে একটু দেখে নিতেন