![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
এ বিশ্বজগতের একজন স্রষ্টা আছে-এ মতবাদে যারা বিশ্বাস করেন তারা আস্তিক বলে পরিচিত আর যারা এর বিপরীত মতে বিশ্বাসী তারা নাস্তিক বলে পরিচিত।প্রত্যেকের পক্ষেই যুক্তি আছে। কারা সঠিক? যারা যে পক্ষে তারা তাদের নিজেদের সঠিক বলবেন এটাই স্বাভাবিক।প্রমান বলতে উভয় পক্ষের কাছে যুক্তি ছাড়া কোন প্রমাণ নেই।
আস্তিকদের যুক্তি: এত সুন্দর,সু-শৃঙ্খল মহাবিশ্ব স্রষ্টা ছাড়া এমনিতেই সৃষ্টি হয়ে গেছে তা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বরং এ ধরনের বিশ্বাস চরম হাস্যকর।সুতরাং নাস্তিকেরা চরম বোকা।
নাস্তিকদের যু্ক্তি: এ মহাবিশ্ব স্রষ্টা ছাড়া সৃষ্টি হওয়া যদি গ্রহণযোগ্য নয় তাহলে স্রষ্টাও কারো দ্বারা সৃষ্টি হননি তা কিভাবে গ্রহণযোগ্য হয়?
এর জবাবে প্রথম পক্ষ বলে থাকে যিনি সবকিছুর স্রষ্টা হবেন তিনি অসীম ক্ষমতার অধিকারী হবে, তার কোন শুরু ও শেষ থাকবে না। তার কোন সৃষ্টিকর্তা থাকবে না।
যেহেতু কারো পক্ষে কোন প্রমাণ নেই, সুতরাং কোন পক্ষেরই বাড়াবাড়ি করা অনুচিত। যে যেটা বোঝে তাকে সেটা নিয়েই থাকতে দেয়া উচিত, তবে কা্উকে কটাক্ষ না করে বন্ধত্বপূর্ণ পরিবেশে যারা পরস্পর পরস্পরের চিন্তার শেয়ার করে তারাই শ্রেষ্ঠ মানুষ।
মনে করুন কেউ বলল মেঘ (যে যুগে মেঘ কেমন তা প্রমাণিত ছিল না)মুলত বরফের খন্ড, আর অপর দল বলল যে না মেঘ স্রষ্টা প্রদত্ত তুলাসদৃশ বস্তু যার থেকে স্রষ্টার কুদরতে পানি ঝরে। উভয় পক্ষের কারো পক্ষে কোন প্রমাণ নেই অথচ পরস্পর পরস্পরের প্রতি কাদা ছুড়াছুড়ি সহ হেন কাজ নেই যে তারা করে না। এ উভয় দলকে আপনি বোকা/পাগলের দল ছাড়া কি বলবেন?
যেহেতু নিজের যু্ক্তি শ্রেষ্ঠ মনে হয় তাই নিজ যুক্তির বিরুদ্ধবাদীদের হেনস্তা করে নিজ যুক্তি জোর পূর্বক প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা অত্যান্ত হীন কাজ।
নাস্তিকতার উৎপত্তি:
যুক্তির দিক থেকে আমার কাছে প্রথম পক্ষের যু্ক্তি একটু অধিকতর গ্রহণযোগ্য বলে মনে হয়। তবে দ্বিতীয় পক্ষ স্রষ্টা নেই যুক্তি দেয়ার মুল কারন অন্য জায়গায়।সেটি হল যারা স্রষ্টায় বিশ্বাস করে তারা কোন না কোন ধর্মে বিশ্বাস করে থাকে।আর ধর্মোগুলো মানুষকে অনেক সদুপোদেশ দেয় ঠিক আছে, তার পাশাপাশি এমন অনেক কিছু বলে যা মানবতার জন্য কল্যাণকর নয়, অনেক কুসংস্কারের জন্ম দেয়, মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে, অনেক হাস্যকার বিষয়ে মানুষকে বিশ্বাস করতে আহবান করে আরো অনেক কিছু। আর পৃথিবীতে বর্তোমান কোন ধর্মোই এমন কোন প্রমান বহন করে না যে স্রষ্টা কোন ধর্ম দিয়েছেন।
এবার কিছু প্রশ্ন জাগে, আমরা কেনই বা অস্তিত্বে আসলাম? এ মহাবিশ্ব কি এমনিতেই সৃষ্টি হয়েছে আর এমনিতেই শেষ হবে? এসব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার দাবি থেকেই ধর্মের সৃষ্টি। আর যারা নাস্তিক হয় তারা ধর্মের অসারতা দেখেই নাস্তিক হয়।
২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ভাই, আপনি হয় আস্তিক না হয় নাস্তিক। নিশ্চয়ই এর বাইরে নন। ইস্যুটা পচে গেলে কেউ আস্তিক/নাস্তিক থাকত না।
২| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
রানার ব্লগ বলেছেন: এই বিষয়ে এত্ত আলচনা হইছে যে এটা এখন পচা । নতুন কিছু আনুন , আর আমি কি এটা আমার উপর ছেড়ে দিন না।
২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: যে মতবাদ যতদিন মানব জীবনে প্রতিপালিত হতে থাকবে তার আলোচন-সমালোচনাও ততদিন অব্যহত থাকবে/থাক উচিত। সুন্দর পরিবেশে কোন চিন্তা/মতবাদ নিয়ে যত আলোচনা হবে উক্ত বিষয়ের মানুষের জ্ঞানের বিকাশ তত বেশি হবে, যদিও সমাজের কিছু উপাদান উক্ত আলোচনার পরিবেশ নষ্টে ভূমিকা পালন করে থাকে।
৩| ২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: ভাল বলেছেন। আস্তিক নাস্তিক নিয়ে তর্কাতর্কি চলতে পারে। তবে সেটা অবশ্যই সুন্দর মনোরম পরিবেশ বজায় রেখে।
২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: সহমত। সুন্দর পরিবেশে বিতর্ক পরস্পরের জ্ঞান পরস্পরের মাঝে শেয়ার হতে সহায়তা করে। যারা চরমপন্থা অবলম্বন করে, আজে বাজে ভাষা ব্যবহার করে পরিবেশ নষ্ট করে, একে অপরকে হেয় করে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখতে সচেষ্ট হয় (হোক তারা আস্তিক বা নাস্তিক) তাদের কারনে তো কোন ভাল প্রচেষ্টা বন্ধ রাখা যায় না। যারা পরিবেশ নষ্ট করে তারা মুর্খতা হেতু করে,তাদেরকে এড়িয়ে গেলেই হল।
৪| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
নতুন বলেছেন: আস্তিক নাস্তিক নিয়ে আলোচনা কিন্তু সাধারন জনগনের সাথে হয় না।
যারা চিন্তা করেনা তাদের জন্য বিশ্বাসকরা সহজ...তাই তারা আস্তিকতাতেই নিরাপদ বোধ করে...
যারা চিন্তা করে আলোচনা করতে চায়...সমালোচনা নিতে পারে...তাদের সাথেই এই বিষয়ে আলোচনা করবেন।
তাই সব বিষয়ের আলোচনা সবার সাথে করা যায় না।
আমাদের দেশেও বেশির ভাগ মানুষ কিন্তু এই বিষয়ে আলোচনার জন্য প্রস্তুত না।
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:২০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন। বেশিরভাগ মানুষ এই বিষয়ে আলোচনার জন্য প্রস্তুত না হওয়ার জন্য মুল কারন হল বংশতগত ধর্মের প্রতি সহজাত দূর্বলতা, আর নাস্তিকতা শব্দের প্রতি চরম নেতিবাচক মানসিকতা।
৫| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
গোধুলী বেলা বলেছেন: তার পাশাপাশি এমন অনেক কিছু বলে যা মানবতার জন্য কল্যাণকর নয়, অনেক কুসংস্কারের জন্ম দেয়, মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে, অনেক হাস্যকার বিষয়ে মানুষকে বিশ্বাস করতে আহবান করে আরো অনেক কিছু।
বেপারটা ক্লিয়ার করবেন। সকল ধর্মেই কি এমনটা বলা আছে? নাকি আমাদের নিজেদের ভুলের কারনে আমরা ধর্মের অপমান করছি?
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১:২১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। পৃথিবীর সকল ধর্ম সম্পর্কে আমার ভাল জ্ঞান নেই। আমার সবচেয়ে বেশি লেখা-পড়া আছে ইসলাম সম্পর্কে। আর হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান,ইহুদি ধর্ম সম্পর্কে অল্প কিছু জ্ঞান আছে। যেহেতু আমার ইসলাম ধর্ম নিয়ে ভাল লেখা-পড়া আছে, তাই আমি ইসলাম সম্পর্কে সবিস্তরে বলতে পারব।
এখন আপনি যদি বলেন ইসলামেও কি আমি এমনটা পেয়েছি, তাহলে তার উত্তর হ্যা/না দিলে, পছন্দ হলে খুশি হবেন আর অপছন্দ হলে স্বাভাবিকভাবেই আপনি আপনার পূর্ব প্রতিষ্ঠিত চিন্তা ধারার আলোকে আমার সম্পর্কে একটি নেতিবাচক ধারনা তৈরি করে ফলবেন।
অতএব আমি হ্যা/না যে উত্তরই দেই না কেন, সে উত্তরের সাথে যথার্থ কারন দর্শানোকে প্রয়োজন মনে করি। আর কারন দর্শিয়ে ধর্মের ব্যপারে অভিযোগগুলোর জবাব দিতে গেলে বেশি কয়েকটি প্রবন্ধ লিখতে হবে,যে কারনে আমি এখানে বিস্তারিত কিছু বলিনি
ধন্যবাদ
ভাল থাকবেন।
আশা করি আরো কথা হবে।
৬| ২৩ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
সবুজ আমস্ট্রং বলেছেন:
-
দুই পক্ষই সঠিক। না হলে সারাক্ষণ এক পক্ষ অন্য পক্ষের পুটুর পিছনে লেগে থাকে কিভাবে?
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৪০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: বিপরীত ধর্মী মতবাদের লোকদের মাঝে কিছু বাদানুবাদ হওয়া বৈচিত্রের নয়। যারা বাড়াবাড়ি করে তাদের জন্য কোন কিছুকে খারাপ বলা উচিত নয়।
৭| ২৩ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:১৮
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: চিরন্তন বিতর্ক, সভ্যতার শুরু থেকে চলছে, শেষ পর্যন্তই আশা করা যায় চলতে থাকবে। শুধু ভাই-বোনেরা খুনোখুনি না করলেই হলো। সবাই ভাল থাকুন।
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১:০২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: যারা যুক্তিকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত তারা বিতর্ক থেকে উপকৃত হয়, আর যারা গোড়া, অন্ধ, তাদের কথা ভিন্ন। এ ধরনের এক শ্রেণীর লোক চিরকালই থাকবে।
৮| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১:৫০
আমি দেলোয়ার বলেছেন: আপনি যখন কোন বিষয়কে বিশ্বাস করতে শুরু করবেন এবং সেই বিষয়কেই প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করবেন তখন পক্ষ বিপক্ষ যতই যুক্তিতর্ক আসুক না কেন আপনি চাইবেন আপনারটাই সঠিক বলে প্রমাণিত করতে।
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৩৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার সাথে ১০০% একমত। মানবতার জন্য এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। আমার চেহারায় কালিমা আছে। কিন্তু আমি যে কোন কারনেই হোক না কেন বিশ্বাস করতে শিখেছি এখানে কোন কালিমা নেই, আমার চেহারা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে নিখুত ও নিস্কলুস। এখন যারা আমার চেহারার কালিমা দেখে হাসে বা সমালোচনা করে তাদের আমি শত্রু মনে করি এবং বিভিন্ন যুক্তি প্রমান বের করে পরজিত করার চেষ্টা করি- বলুন আমার এ প্রচেষ্টা আমার জন্য কল্যাণকর নাকি ক্ষতিকর।
যখনই আমার বিপরীত চিন্তার লোকদের সমালোচনাকে বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবে ইতিবাচকভাগে গ্রহণ করতে না পারবো ততদিন আমাদের আচরন মুর্খতারই স্বাক্ষর রাখবে।
৯| ২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ২:২৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আস্তিক, নাস্তিক যুগ যুগ ধরে সহাবস্থান করছে। সমস্যা তখনই বাধে যখন নাস্তিক, আস্তিকদের ধর্মাচার নিয়ে, মহামানবদের নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে। তারা চুপ থাকুক। কিন্তু তাদের মতবাদকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে আরেকটি মতবাদের মূল অবস্থানে আঘাত না করাই ভালো।
নাস্তিকদের বোঝা উচিত আস্তিক আছে বলেই পৃথিবীতে এখনো কিছুটা মানবতা, শান্তি আছে। যদি এটাও না থাকতো, তাহলে কে যে কী কী করতো আর দুনিয়ার অবস্থা কোথায় যে দাঁড়াতো ভাবলেই গা শিউরে উঠে....
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৪০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। তবে আপনার নিম্নোক্ত কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি। তবে দ্বিমতের পক্ষে যে আলোচনা তা একটি ভিন্ন লেখাতে প্রকাশ করার আশা রাখলাম। ভাল থাকবেন।
’নাস্তিকদের বোঝা উচিত আস্তিক আছে বলেই পৃথিবীতে এখনো কিছুটা মানবতা, শান্তি আছে। যদি এটাও না থাকতো, তাহলে কে যে কী কী করতো আর দুনিয়ার অবস্থা কোথায় যে দাঁড়াতো ভাবলেই গা শিউরে উঠে;-
১০| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: কারা অসার: আস্তিক না নাস্তিক ?
আপনিও একটা দলে অবশ্যই আছেন ।অথচ পুরা পোস্টে একটা নিরপেক্ষ ভাব দেখালেন ।অথচ আপনি যে নিরপেক্ষ নন সেটাও একটা কানাতেও আপনার চেহারা দেখে বলে দিতে পারবে ! ভাবমূর্তি ঠিক রাখার জন্য আবার বললেন প্রথম পক্ষ (আস্তিক) দের যুক্তিই আপনার কাছে(!) অধিক যুক্তিযুক্ত মনে হয় ।।আপনি তো দেখি মরা-জীবিত ,ছেলে-মেয়ে কোনটাই না ।ঠিক মাঝেরটা !!
এইভাবে একটা টপিক নিয়া বারবার ছাগলামি ছাড়েন এইবার। কী-বোডেকে ভাল একটা টপিক নিয়া টাইপ দেন ।বেস্ট অফ লাক
২৪ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: পৃথিবীর কোন লোকই নিরপেক্ষ নন। তবে যে যেই পক্ষ অবলম্বন করে বা বিশ্বাস করে সে তারই শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানের জন্য সচেষ্ট হয়-এটাই মানুষের সবচেয়ে বড় ভূল/দূর্বলতা। আমিও অবশ্যই একটি পক্ষের লোক। যে চিন্তা/মতবাদকে আমি আমার এ ক্ষুদ্র জ্ঞানে সঠিক হিসাবে বুঝি সেটাকেই আমি গ্রহণ করেছি। তার মানে এই নয় যে আমি আমার চিন্তার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আপ্রান চেষ্টা করবো,যেটা পৃথিবীর ৯৯% লোক করে থাকে। আমার চিন্তার ভূল প্রমানিত কেউ করে দিলে সাথে সাথে তা গ্রহণ করতে সদা প্রস্তুত।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:২০
রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই আস্তিক না নাস্তিক ইস্যুটা পোঁচে গেছে, এটাকে আর ঠেলে সামনে আনার কি দরকার , গন্ধ লাগে।