![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
আমরা জানি পৃথিবীতে মোট ধর্মের সংখ্যা অনেক বেশি। প্রধানতম ধর্মগুলো হল ইসলাম,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান,ইহুদি। আসলেই কি পৃথিবীতে এত বেশি ধর্ম? গবেষণা করে দেখা গেছে পৃথিবীতে মাত্র একটি ধর্ম আছে।সেটা কিভাবে?প্রামান্য ব্যখ্যা নিম্নে দেয়া হল:
যেমন ধরুন যিনি বেদের অনুসারী তাকে হিন্দু ধর্মাবলম্বী বলা হয়। আসলেই কি বেদের অনুসারী হিন্দু বা যারা হিন্দু তারা আসলেই কি বেদের অনুসারী? এবার আপনি বাস্তব ময়দানে যান, ঘুরে ঘুরে দেখুন তাদের (হিন্দুদের মধ্যে) সকলেই একই রীতি-নীতি পালন করছে না। তাদের মধ্যে বিভিন্নতা রয়েছে।যিনি পৈত্রিক সুত্রে যে রীতি-নীতি পেয়েছেন তিনি সেটাই পালন করছেন। যদি তাকে প্রমান দেখানোও হয় যে বেদে বর্ণীত অমুক অমুক বানীর আলোকে আপনি হিন্দু নন, আপনার পালিত রীতি নীতি বেদ বিরোধী, দেখবেন তিনি তা পালন করতে অস্বীকার করবেন। যদিও তিনি বেদের অনুসারী হওয়ার দাবীদার, প্রকৃতপক্ষে তিনি বেদেরও অনুসারী নন। তাহলে তিনি কিসের অনুসারী? সেটা পরে বলছি।
যিনি কুরআনের অনুসারী তাকে ইসলাম ধর্মাবলম্বী বলা হয়।এবারও আপনি মুসলিমদের দেখবেন তারা হাজারও দল ও মতে বিভক্ত।আসলেই কি মুসলমানেরা কুরআনের অনুসারী? আসলেই কি তারা ইসলাম ধর্মের অনুসারী?
৮০% মুসলমান বলতে পারবে না যে তার পালিত আচার-অনুষ্ঠান আসলেই কি কুরআনে আছে? যিনি যতটুকু জানেন ও মানেন তা হুজুরদের থেকে শোনা ও কিছু বই থেকে শেখা। মুল কিতাব (কুরআন-হাদিস) এবং হুজুরদের বক্তব্য ও বইয়ের কথা-এতদুভয়ের মধ্যে কতটুকু মিল বা অমিল তা কখনও দেখেনি এবং দেখার প্রয়োজনও বোধ করেনি। যে মুসলমান যে ধরনের ইসলাম (শিয়া,সুন্নী,খারেজী,মারেফী,আহলে হাদিস এবং ---) দ্বারা প্রভাবিত তিনি সে ধরনের ইসলাম পালন করেন। যদি তাকে কুরআন হাদিস থেকে দেখানো হয় যে তার পালিত আচার-অনুষ্ঠান কুরআন অনুসারে সঠিক নয় তবুও সে মানতে অস্বীকার করে এবং আপনাকে ভূল ব্যখ্যাকারী সহ যে কোন কিছু বলতে পারে। আসলে আপনি ভূল না সঠিক তা নিজ চোখে একবারও তার কিতাব পড়ে দেখবেনা বা দেখার প্রয়োজন বোধ করবে না। সে বরং তার মতাবলম্বী গুরুর কাছে আপনার রেফারেন্সের ব্যখ্যা চাইবে। আর গুরু তার মনমত একটি ব্যখ্যা দিবে, তাতেই সে সন্তুষ্ট। তার মুল কিতাবের সাথে গুরুর কথা বা আপনার কথা মিলিয়ে দেখবে না যে তা কতটুকু সঠিক বা বেঠিক।
উপরে বর্ণিত চিত্র পৃথিবীর সকল ধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে এক।একটু গভীর ভাবে দেখলে আপনি দেখতে পাবেন যে পৃথিবীর সকল ধর্মাবলম্বী মুলত একটি ইউনিফর্ম ধর্ম পালন করে থাকে।সেটা হল-পৈত্রিক সুত্রে প্রাপ্ত রীতি-নীতি পালনের প্রতি সহজাতে দূর্বলতার পূজা/আনুগত্য। যিনি মুসলিম প্রকৃতপক্ষে তিনি ইসলামের অনুসারী নন,যিনি হিন্দু তিনি হিন্দুয়িজমের অনুসারী নন,যিনি খ্রিষ্টান তিনি খ্রিষ্ট ধর্মের অনুসারী নন।
সত্যিকার অর্থে তারা সবাই যে ধর্ম অনুসরন করে সেটার এক নাম দেয়া যেতে পারে সেটা হল-পৈত্রিক রীতি-নীতির প্রতি সহজাত দূর্বলতার পূজা নামক ধর্ম।
২| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
ঠেটু বলেছেন: সহমত
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
আহলান বলেছেন: তাই নাকি! পিতার ধর্মই যদি সবাই পালন করে থাকলে, তাহলে যে কোটি কোটি অমুসলিম যে মুসলমান হলো, সেটা কিভাবে হলো?
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
বিবেক ও সত্য বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
অমুসলিম যেমন মুসলিম হয়, মুসলিমও তেমন অমুসলিম হয়, শিয়া যেমন সুন্নিতে রুপান্তরিত হয় সুন্নিও তেমন শিয়াতে রুপান্তরিত হয়, হিজবুত তাহরীর যেমন শিবির হয়,শিবিরও হিযবুত তাহরির হয়। পিতা আওয়ামিলিগ আর ছেলে শিবিরের নেতা এরুপও হয়।
এ রুপান্তরগুলো মুলত হয় যিনি যে চিন্তা বা মতবাদ দ্বারা যতটুকু প্রভাবিত হন তার উপর ভিত্তি করে। কাউকে যখন রুপান্তর করা হয় তার পিছনে নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তি বা সংস্থা বিশেষ ভূমিক পালন করে থাকে। রুপান্তর হল তাদের বিনিয়োগকৃত সময় ও শ্রমের ফল।
মুলগতভাবে সবাই একই ধর্মের অনুসারী যা আমি ব্যখ্যা করেছি।
আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি ৮০% মুসলমান জানে না যা সে পালন করছে তার কত পার্সেন্ট কুরআনের সাথে মিল খায় আর কত পার্সেন্ট পৈত্রিক সুত্রে প্রাপ্ত আদর্শের সাথে বা পরবর্তীতে প্রভাবিত চিন্তার সাথে মিল খায় না।
৬| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: হুম বুঝলাম।। আচ্ছা তাহলে ধর্মান্তরীত হয় তারা কোন ধর্ম পালন করে....!!??
আর আপনেই বা কোন ধর্ম পালন করেন মানে যারা ধর্ম মানে না তারা.....???
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
বিবেক ও সত্য বলেছেন: যিনি ধর্মান্তরিত হন তিনি বিশেষ ব্যক্তি বা সংস্থার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তার পূর্বের পালিত রীতি-নীতিতে কিছু পরিবর্তন আনেন। এরপর চিন্তার দ্বার প্রভাবিত নতুন ধর্মের চার দেয়ালে আবার বন্দি করে রাখেন যতক্ষন না পূর্বে তাকে যিনি রুপান্তরিত করেছেন তার চেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তারকারীর সম্মুখিন না হন।
৭| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: ধর্মের ধর্ম কী?
২৪ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মের ধর্ম হল মানুষকে অন্ধ বানানো এবং চিন্তার বিকাশ রুদ্ধ করা
৮| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১০
*পড়ুয়া* বলেছেন: পরের পর্বগুলো পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। বিস্তারিত মন্তব্য পুরোটা পড়ে করব।
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধন্যবাদ পূর্বের পর্বগুলোও পড়ার অনুরোধ করছি। পূর্বের পর্বগুলো পড়তে আমার ব্লগে ভিজিট করতে অনুরোধ করছি।
৯| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
বিজন রয় বলেছেন: ধর্ম পালন করে মানুষ যদি শান্তি পায় তো তাই হোক।
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: যিনি যা পালন করে শান্তি পান তাকে তা পালন করতে দেয়া উচিত যদি না তা মানবতার জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাড়ায়। ধর্ম মানবতার জন্য অনেক বড় বড় ক্ষতি করে থাকে। ধর্ম কি কি ক্ষতি করে তা বিস্তারিত বলা এখানে সম্ভব না। অন্য লেখায় তা প্রকাশ করবো।
ধর্ম মানুষের স্বাধীন ও মুক্ত চিন্তার পথ রুদ্ধ করে দেয় যা বহু কু-সংস্কার ও মুর্খতার জন্ম দেয়। ইউটিউবে বা নেটে সার্চ দিয়ে দেখুন ধর্মের নামে কত হাস্যকর কর্মকান্ড পৃথিবীব্যপি চলছে।
১০| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
বিজন রয় বলেছেন: আমি জানি, আমাকে না বললেও চলবে।
যিনি যা পালন করে শান্তি পান তাকে তা পালন করতে দেয়া উচিত যদি না তা মানবতার জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাড়ায়। এটা আমারো কথা।
কিন্তু ধর্মবাদীরা তা মানেননা।
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মবাদীরা তা মানবে না- এ কথা সত্য। এ কথাও সত্য ধর্মবাদীরা সমাজের অকল্যানও চাই না আর তারা যে ধর্মান্ধ এটা তো তারা নিজেরাও জানে না। ধর্মান্ধতা একটি রোগ। রোগী তার সমস্যা বোঝার কথা নয়।
সুতরাং যারা তাদের রোগ সম্পর্কে ভাল জানেন তাদের যোগ্য ও অভিজ্ঞ ডাক্তারের ভূমিকা পালন করতে হবে।
রোগের চিকিৎসা না করে তা চলতে দেয়া ঠিক না।
তবে চিকিৎসা সঠিক পদ্ধতিতে হতে হবে।
১১| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
মহসিন ৩১ বলেছেন: কেউ কারও ধর্মকে খুঁজলে সেটা তো আর পালন হয় না , সেটা হবে আধুনিক বড় বড় অর্থনীতিকদের ' রিসেশান আগমনী'র পূর্বাভাস ; কিংবা হয়তো--- হবেওবা কোন পুরাতন ধর্ম-ঋণ শোধ। খোজার কথা বাদ দেন......। ধর্ম পালনে কিছু আনুষঙ্গিক কর্ম থাকে , সো প্রদর্শন( রিচুআল)ও থাকে। সেসব যদি কারও কারও কাছে আগ্রাসন মনে হয় তাহলে ভয়। ......... একমত হওয়া তো সদুর প্রসারী চিন্তার, এবং বাস্তব প্রয়োজনের জন্যই সুধু সংরক্ষিত ।
১২| ২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
মহসিন ৩১ বলেছেন: আপনারা কেউ কি আমাকে বুঝাবেন যে, মুক্ত চিন্তার সাথে আসলে অর্থনীতির কোনরকম সম্পর্ক আছে কি ?
২৪ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমার জানামতে মুক্ত চিন্তার সাথে অর্থনীতির সরাসরি কো সম্পর্ক নেই।
১৩| ২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মানুষ কখনোই পিতৃধর্ম পরিবর্তন করে না।
তবে দারিদ্র, অর্থ বা চাকুরির সুবাদে অনেকে খ্রীষ্ট বা অন্য ধর্মে দিক্ষিত হয়।
অনেক আগে তলোয়ারের ভয়েও অনেকে ধর্ম পরিবর্তনে বাধ্য হয়েছিল।
কোন ভয়ভিতি, অর্থ, ব্রেনওয়াশ, না হলে মানুষ কখনোই পিতৃধর্ম পরিবর্তন করে না।
২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: সহমত
১৪| ২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
জিয়া শামস সাকিব বলেছেন: ধর্মের ধর্ম হল মানুষকে অন্ধ বানানো এবং চিন্তার বিকাশ রুদ্ধ করা " ব্যাখ্যা করলে ভাল হয় ৷
২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: প্রায় সকল ধর্মই বিশ্বাস করতে বলে। যেমন-কুরআন স্রষ্টা প্রদত্ত কিনা বা বেদ ভগবানের কিনা এসব চিন্তা করাই মহাপাপ। একইভাবে উক্ত গ্রন্থের কোন কথা মানবতার জন্য অকল্যানকর হতে পারে কিনা তা ভাবাও মহাপাপ। আপনাকে চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করতে হবে এবং ধর্মের বাণীকে ভাল মনে করতে হবে। সুতরাং আপনার এখানে বিবেক-বুদ্ধির ব্যবহার গৌন। এটাই সকল ধর্মের ধর্ম। আর অন্ধত্বই চিন্তার বিকাশ রুদ্ধ করে।
সংক্ষেপে উত্তর দিলাম। বিস্তারিত লিখতে গেল বিশাল প্রবন্ধ হয়ে যাবে।
এরপরও প্রশ্ন থাকলে করুন, সে আলোকে প্রয়োজনে আলাদা একটি পোষ্ট করা যেতে পারে।
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১৫| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:২৮
তাদ্রিহান বলেছেন: একমত
১৬| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৩১
কুব্বত আলী বলেছেন: আইয়া কি উল্টাপাল্টা কথা কয়,,, আপনার মতন নিক নামধারী ব্যক্তির মুখে এসব কথা মানায়না, আপনি যে এতটা ছোট জ্ঞানের অধিকারী কল্পনা করতেও হাস্যকর লাগে, এই সামান্য জ্ঞান নিয়ে আবার যুক্তির দ্বাবী,,,,???!
কুপের ব্যাঙ কিনা সাগরের ব্যাঙকে মনে করেঃ
""সাগরের ব্যাঙ তো নিশ্চিত ছোট ও সংকির্ন জায়গায় অবস্থান করে ও কুপের চেয়ে সাগর অবশ্যই ছোট""
আর সাগরের ব্যাঙ মনে করেঃ
""সাগর বিশাল এক স্থান, আর কুপ অবশ্যই সাগরের তোলনায় সংকির্ন স্থান""
এহেন অবস্থায়, কুপের ব্যাঙ ও সাগরের ব্যাঙ এর যে জ্ঞান তা অবশ্য বুঝার মতো সাধারন গিয়ান আপনার হয়েছে কিনা তা আমি ভাবতেছি ;
হে কুপের ব্যাঙ তুমি ছোট্ট জলাশয়ে কালযাপন করছো, আর এতেই মনে করিয়াছো, সামান্য ধর্মকারী ব্লগে যে গলিত ও পচা খাবার রহিয়াছে তা খেয়ে মহা গিয়ানি হইয়া গিয়াছো !!;
কিন্তূ তুমি কি তা জানো ?
এই সামান্য বদ্ধ জলাশয়ে পচা খাবার খেয়ে উৎকৃষ্ট জিবনে পুলাও মাংস খাওয়ার কল্পনায় মত্ত্ব আছো,
এখন নিজে অন্ধকারে থাকিয়া অপরকে বলছো অন্ধকারে নিমজ্জিত ??
কেউ সূর্যকে নিজের চোখ বন্ধ রেখে অপবাদ দিলো যে সূর্যর কোনো আলো নেই,,
ধিক্কার তার কপালে !!
এখন তো শুধু প্রয়োজন বিধাতার একটু দয়ার বৃষ্টি বা বর্ষাকালের পানির, এর পূর্বেই যদি কুপের ব্যাঙের মৃত্যু হয় তবে অবশ্যই বুঝতে হবে (ধর্মকারী বনাম পর্ণকারী) কুপের ব্যাঙদের বিধাতা দয়ার বৃষ্টি দিবেননা, বা দয়ার বন্যা দিবেননা, কুব্বত আলী এসব ভালো করেই জানে, অবশ্যই কুব্বত আলী বিধাতার পক্ষ থেকে সর্বাধিক জ্ঞাত,,
দয়ার বৃষ্টি তো তারাই পাবে অথবা দয়ার বন্যা তো তারাই পাবে যারা (পর্নকারী) ব্লগের পচা খাবার বমন করিয়া ফেলিয়া দিয়া, ভালো খাবার খাওয়ার প্রত্যাশা ও কামনা করে, এবং (পর্ণকারী) কুপের মতো আবর্জনায় ভর্তি সর্বনিকৃষ্ট ও ছোট্ট কুপ থেকে বের হতে হায়হুতাশ করে আর সর্বদাতা বিধাতার নিকট কামনা করে হে বিধাতা ভুল করেছি পর্নকারী ব্লগের আবর্জনার কুপে এসে অনেক পচা খাদ্য রূপ কুফুরী খেয়ে পেট ফুলিয়ে রেখেছিলাম, হায় বিধাতা তুমি মুক্তি দাও এই অন্ধকার কুপ থেকে,, বৃষ্টি দিয়ে কুপ ভরে দাও অথবা বন্যা দিয়ে কুপ ভরপুর করে দাও যাতে আমরা কুপ থেকে বেড়িয়ে সাগরে যেতে পারি,,
নিশ্চয় তারা বিধাতার দয়া হতে বঞ্চিত হবেনা
সংকির্ন কুপ হতে মুক্তি পাবে আর তখন তারাও সাগরের ব্যাঙ হয়ে দেখতে পাবে ও বলবেঃ
আমরা তো মনে করেছিলাম (ধর্মকারী বনাম পর্ণকারী) কুপের চেয়ে বিরাট আর কিছু নেই যেখানে নৈতিকতার উৎস পর্ণগ্রাফী,, আজ এই বিরাট সমুদ্রে এসে চক্ষু মেলিয়া দেখি আমরা যেখানে ছিলাম তা কতইনা নিকৃষ্ট স্থান ও সংকির্ণ স্থান ??
আমরা কেনোই বা সমুদ্র ছেড়ে ছোট্ট কুপে গিয়েছিলাম ?
আজ আমরা সমুদ্রে এসে আনন্দিত,আর আজই আমরা প্রকৃত জ্ঞানী, অযথায় যখন পর্ণকারী কুপে আবদ্ধ ছিলাম তখন সমদ্রের ব্যাঙদের কতো গালাগাল দিতাম, তর্ক করতাম নিজেরা নিজেরা, কারো মৃত্যু এসে গেলে সে সেখানেই পচতো, আমরা কুব্বত আলীর বিধাতার কৃতজ্ঞতা জ্ঞপন করছি, কারন দয়ার বৃষ্টি ও বন্যা কেবল কুব্বত আলীর বিধাতা দিয়েছিলেন, কুব্বত আলীর প্রতিও রইলো কৃতজ্ঞতা !
নিশ্চয় কুব্বত আলী বিধাতার পক্ষ থেকে সর্বাধিক জ্ঞাত,,
আর পক্ষান্তরে যে পর্ণকারীর সংকির্ণ কুপে আবদ্ধ থেকে মহামান্য কুব্বত আলীর সাথে দাপট দ্যাখায়, ও গালাগাল দ্যায় ও পচা খিচুরি খেয়ে সুগন্ধি পুলাও খাওয়ার বড়াই করে অবশ্যই সমুদ্র সম্পর্কে তার কোনো জ্ঞানই নেই,,
সমুদ্র কতো বড় ও বিস্তৃত তা সম্পর্কে তার মোটেও ধারনা নেই,
তাকে যদি বিধাতা দয়ার বৃষ্টি অথবা বন্যা দিয়ে কুপ পূর্ণ করে বেড় হওয়ার সুযোগ না দ্যান তবে তার মতো হতভাগা ব্যাঙ আর হয়না,
গর্ভের শিশুর কাছে যেমন পৃথিবীর বর্ননা করলে নিজের আহম্মকি ও বোকাগিরি প্রমান হয়, ঠিক তেমন বোকাগিরি প্রমান হয়, সর্বনিকৃষ্ট (ধর্মকারী বনাম পর্ণকারীর) কুপে থাকা পচা আবর্জনায় বসবাস ও খাদ্য গ্রহনকারী ব্যাঙের কাছে মহাসমুদ্রের তথা "বিশ্বাস" জ্ঞানের কথা বর্ণনা করলে,,
নিশ্চয় কুব্বত আলী পর্ণকারী ব্লগের কুপে অবস্থানকারী ও খাদ্য গ্রহনকারী কোনো ব্যাঙের কাছে, মহা বিশ্বাসের মর্মকথা বর্ননা করার অনুমিত প্রাপ্ত নয়,, নিশ্চয় কুব্বত আলী মহাসমুদ্র বনাম "বিশ্বাস" এর মর্মকথা সর্বাধিক জ্ঞাত।
তবে কুব্বত আলী শর্ত দিচ্ছে যদি সে এই শর্ত পূর্ণ করে তবে অবশ্যই বিশ্বাসের যৌক্তিক কারন ও মর্মকথা তাকে বলা হবে, নিশ্চয় কুব্বত আলী তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে তখন অনুমতি প্রাপ্ত হবে ।।
নিশ্চয় পর্ণকারী কুপের ব্যাঙরা একটু ঘাড় ত্যারাই হয়,,
১৭| ২৫ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৫:৩৭
কুব্বত আলী বলেছেন: উপরের কমেন্ট ছিলো অন্য এক ব্যক্তিকে করা, কপি পেস্টে আপনারটাই হয়েগেছে,
আপনার এই পোস্ট সম্পর্কে একটু বলিঃ
আপনি যা বুঝেছেন তা বলেছেন, এতে ভুল থাকতে পারে তা কি আপনি স্বীকার করেন ??
১৮| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: সকল মানুষের সকল বুঝেই ভূল থাকতে পারে। কোন মানুষের জ্ঞানই চুড়ান্ত বা শেষ কথা নয়। আমিও যেহেতু মানুষ তাই অবশ্যই স্বীকার করি আমার বুঝে ভূল থাকতে পারে। কেউ যদি সুর্নির্দিষ্টভাবে ব্যখ্যা ও যুক্তি দিয়ে সে ভূল দেখিয়ে দেয় তাহলে আমি অবশ্যই তা সংশোধন করে নিব।
১৯| ২৫ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
মহসিন ৩১ বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন এক ধরনের শয়তান আছে যারা জাতে লুপি ; এরা কখনই তাদের মা বাপ ছাড়া চলতেই পারে না , এমনই বিসদৃশ এদের কাল।
২০| ২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১৬
Arif Shahriar বলেছেন: এজন্যেই তো সত্য খুঁজতে হয় and ধর্মের সত্য সবচেয়ে বেশী
২১| ২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৫
বিবেক ও সত্য বলেছেন: সত্য খুজে নেয়ার বিষয়। যিনি অন্ধ তার ব্যপারে মন্তব্য নিস্প্রয়োজন।
২২| ২৬ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
মহসিন ৩১ বলেছেন: সত্য তো সার্ভে করার মত ব্যাপার না ; জাত প্রজন্ম; তাদের জন্য সত্য এখন পুরানা দিনের কাব্যিক সত্য। তাই এখন গ্রামে গঞ্জেও বাক্তিসমালোচনার হিড়িক পরে গেছে । অযোগ্য লোকেরাই পুস্তক সমালচনা করে আত্তসমালচনা হবে আর কবে।
২৩| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: মুক্ত চিন্তাই সত্য পাবার একমাত্র পথ
২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৫২
বাবাজান বলেছেন: হাঁ হাঁ হাঁ... এতো হাঁসি আর বিনুদন এখানে পেলাম, এই পোস্ট যে লিখছে সে এক ছাগল, যারা কমেন্ট করছে,, একমত হয়ে এরা আরো ডাবল ছাগল....;এরা এখনো সত্য পায়নি...! আরে শুন ছাগলের দল তুরা কখনোই সত্য ও শান্তি পাবিনা,যদি তুরা সত্যকে খুজে পেতি তবে
লেলিনবাদ ও কালমার্কসবাদের কথা স্বরন করতি কারন, এরাই ছিলো মুক্ত চিন্তাকারীদের যেনো প্রাণ কেন্দ্র" এরাই সত্যকে পায়নি,, আর কোথায় তুরা আসছিস সত্য খুজতে... হাসবোনা তো কি করবো..?
কোথায় তারা এতো বড় বড় দার্শনিক, আর কোথায় ছঠি ঘরের বাচ্চাচা,
কোথায় হাতি আর কোথায় মশা..!
না আছে লেখা পড়া আর না আছে অভিজ্ঞতা,
না আছে কোনো কিছুর জ্ঞান পরিপূর্ণ,
(কারন লেলিন ও কালমার্কস এদের জিবনি থেকে জানা যায়, তাদের যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা)
এতেই আসছে অন্ধকার রাতে গন্তব্যে পৌছার আশা নিয়ে..!
ইতিপূর্বে কতো লাইট ওয়ালা ভুল পথে জঙ্গলে বাঘের মুখে পড়েছে..;
আর এই সব বাচ্চু কাচ্চু ছেলে কোনো লাইট তো নাই জুনাকি পোকা পরিমান আলোর ব্যবস্থা নাই...! আসছে সত্য খুজতে,গভির রাতে জঙ্গলের ভিতর গন্তব্যে পৌছার হাস্যকর আশা নিয়ে...! হাঁ হাঁ হাঁ
প্রকাশ্যে মুখ খোলার সাহস নেই, আবার খ্যাতার নিচে শুয়ে শুয়ে মাতুব্বুরি, এমন করাই যায়,বাচ্চারা এসব পারেই । বিছানায় শুয়ে শুয়ে নায়ক হয় কল্পনায়। ভিলেন মারে, ইত্যাদী ইত্যাদী
কিন্তূ বাস্তবে তো কিচ্ছু নয় সব ভূয়া ....!!
এবার পড়ছি বানী→
"যারা আমার কিতাবকে মিথ্যে প্রতিপন্ন করে তাদের জন্য একটি শয়তান নির্ধারন করে দিই যে শয়তান তাদেরকে সবসময় পেরেশান রাখে" আল-কুরআন
(প্রকৃত সত্যকে না পাওয়ার বিরাট যন্ত্রনা ও সর্বদা চিন্তা ভাবনায় পেরেশান থাকতে হয় তুদের,যে পেরেশানি সত্যকে পাওয়ার আগ পর্যন্ত মোটেও কমেনা বরং বাড়তেই থাকে, আর বাড়তেই থাকে জিবনকাল শেষ হয়ে যায় কিন্তূ সেই সত্যকে পাওয়া যায়না)
উপরে তুই কমেন্টে বলেছিস এখনো সত্যকে খুজে পাইনি, সত্যের সন্ধানে আছি, ঐ বান্দির বাচ্চা তাহলে নিক নাম "বিবেক ও সত্য দিছত ক্যান..?
এটাকি বিবেক সম্মত কাজ হইছে..?
শিক্ষা অর্জন করে বিবেক কাকে বলে তা জেনে ও তখন বিবেক দিয়ে সত্য খুজে বের করে, তখন নিক নাম বা ছদ্মনাম "বিবেক ও সত্য"
দিছ্, এহন চুপ কইরা, ভালো মানুষের মতো নাম পাল্টাইয়া, " অবিবেক ও অসত্য" করে দে
নই কিন্তূ মাইর খাবি কইয়া দিলাম..( তুই তুই করে কথা বলা আমার আদি অভ্যাস, তাই কথা গুলো বিবেচনা করুন, কিছু মনে করবেননা)
পেরেশানি বেড়ে গেলো নাকিরে...!'?
হ তুদের পেরেশানি বাড়বেই
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:২২
বান্দা মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন: কেউ মুসলিম দাবি করলেই তাকে আপনি কিংবা সমাজ মুসলিম বলতে পারে; কিন্তু ধর্ম এক এটা কিঞ্চিৎ সত্য কিন্তু সত্য ধর্ম কেবল ইসলাম । যখন কেউ ইসলাম এর মূলনীতি মেনে নিচ্ছে, পালন করছে তখন তাকে মুসলিম বলা হয় । হুকুম-আহকাম ত্যাগকারী কিংবা পিতৃসম্পদ হিসেবে পাওয়া বিশ্বাস মূলনীতির সাংঘর্ষিক হলে তাকে ইসলামি শর'ঈ জ্ঞান অনুযায়ী মুসলিম বলা যায় না ।
২৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্ম পালনকারী যে ধর্ম পালন করছে সে ধর্ম সত্য, শ্রেষ্ঠ বা মানবরচিত বা কুসংস্কারচ্ছন্ন সেটা তার কাছে মুখ্য বিষয় নয়। আপনি ইসলামকে সঠিক ও শ্রেষ্ঠ বলছেন বা হিন্দুত্ববাদকে সঠিক বা শ্রেষ্ঠ বলছেন এ কারনে নয় যে এটা আসলেই সত্য বা শ্রেষ্ঠ। বাহ্যিকভাবে আপনি ইসলাম বা হিন্দুত্ব পালন করেন, প্রকৃতার্থে আপনি পৈত্রিকসুত্রে প্রাপ্ত ধর্মের প্রতি আপনার সহজাত দূর্বলার পূজা করেন।
নিজে যা পালন করেন তার গুনকীর্তনের কারন হল নিজ অবলম্বীত জিনিসের শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে নিজেকে শ্রেষ্ঠ বলে মনে হয়।যেমনিভাবে আপনি যে পরিবার/বংশে/গোত্রে জন্মগ্রহণ করেছেন তার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করতে কার ন মনে চায়- প্রকৃতার্থে তা শ্রেষ্ঠ হউক বা না হউক।
আমি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম মুল্যবোধ,কৃষ্টি-কালচারের অধিকারী। আপনিও কি?
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
কল্লোল পথিক বলেছেন:
অনেকটা সহমত।