নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ধত্ব ও গোড়ামিত্ব পরিহার করে জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক জীবন গড়ি

বিবেক ও সত্য

স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম

বিবেক ও সত্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

যদি পরকাল সত্যি হয়, আস্তিক জিতবে নাকি নাস্তিক জিতবে?

২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৪



ধর্মে বিশ্বাসিরা মাঝে মাঝে এ কথা বলে আত্মতৃপ্তি পায় যে পরকাল মিথ্যা হল কাহারও লস নেই কিন্তু সত্য হলে তারাই জিতবে ধর্মে অবিশ্বাসিরা তখন বিপদে পড়বে।

দৃষ্টিকোন-২
সত্যিকার অর্থে পরকাল যদি সত্যিই থাকে তাহলে ধর্মে অবিশ্বাসিরাই রক্ষা পাবে। কারন সৃষ্টিকর্তা নিশ্চয়ই এমন অবিচারক হবেন না যে কোন ব্যক্তি তার বিবেক-বুদ্ধি ব্যবহার করে বুদ্ধিমান মানুষ হিসাবে জীবন যাপন করার অপরাধে তার শাস্তি হবে।বরং স্রষ্টা যে তাকে বিবেক-বুদ্ধির মত এক বড় নেয়ামত দিয়েছেন। স্রষ্টা প্রদত্ত এ বিবেক-বুদ্ধি ব্যবহার করে সুস্থ জীবন যাপন করাই বিবেক-বুদ্ধি নামক নেয়ামতের শুকরিয়া আদায়। আর বিবেক-বুদ্ধিকে পৈত্রিক ধর্মের প্রতি বন্ধক রেখে ধর্মের অন্ধ অনুকরন করা হল চরম অকৃতজ্ঞতা।স্রষ্টা-প্রদত্ত বিবেক-বুদ্ধি ব্যবহার না করে ধর্মের অন্ধ আনুগত্যর কারনে মানবতার যে সকল ক্ষতি হয়েছে তার জন্য তাদেরকে বরং শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।
দৃষ্টিকোন-২
পরকাল যদি সত্যিই হয় তাহলে প্রশ্ন আসে কোন ধর্মের আলোকে পরকাল। ইসলাম ধর্মের আলোকে পরকাল হল মুসলিম ছাড়া বাকি সবার রক্ষা নেই। আবার হিন্দু ধর্মের পরকাল হলে তখন মুসলমানদের রক্ষা নেই।এ দৃষ্টিকোন থেকে নির্দিষ্ট একটি ধর্মের লোক বাদে বাকি সবার রক্ষা নেই-যারা কোন ধর্মে বিশ্বাস করে না তারা যেহেতু বাকি সবার (যে ধর্মের পরকাল তারা ছাড়া) মধ্যে পড়ে, সে কারনে এ দৃষ্টিকোন থেকে ধর্মে অবিশ্বাসিরাও রক্ষা পাবে না।
যেহেতু এ দৃষ্টিকোন একটি হাস্যকার বিষয়।সৃষ্টিকর্তা এত বড় অবিচারক ও বেকুফ নন। সুতরাং এ দৃষ্টিকোনের সম্ভাবনা -০%।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

অসভ্য রাইটার বলেছেন: হুদেই

২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ?

২| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা থাকতে পারে, ঈশ্বর ফিশ্বর বলে কিছু নেই।।।। সম্ভাবনা সত্য হলে কিন্তু বিপদ!

২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫০

কল্লোল পথিক বলেছেন:






নাস্তিক হতে হলে অনেক পড়ালেখা করতে হয়!

২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমি বললাম ‘গতকাল দেখলাম একটি তালগাছ আমার সাথে কথা বলছে’- আপনি যদি এটি অন্ধভাবে বিশ্বাস করেন তাহলে তো কোন জ্ঞান-বুদ্ধির ব্যবহার করতে লাগছে না। অন্ধত্ব বর্জন করতে লেখা-পড়া লাগে।

৪| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫১

কল্লোল পথিক বলেছেন:






নাস্তিক হতে হলে অনেক পড়ালেখা করতে হয়!

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমি বললাম ‘গতকাল দেখলাম একটি তালগাছ আমার সাথে কথা বলছে’- আপনি যদি এটি অন্ধভাবে বিশ্বাস করেন তাহলে তো কোন জ্ঞান-বুদ্ধির ব্যবহার করতে লাগছে না। অন্ধত্ব বর্জন করতে লেখা-পড়া লাগে।

৫| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

ওমর সাহিত্যিক বলেছেন: আপনার লেখাটি একটি ভিত্তিহীন, অমূলক, ভ্রান্ত ধ্যন ধারনায় পরিপূর্ণ। আপনি কিছুই জানেননা বলে মনে হচ্ছে

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: অনেকে এ কথা বলেন যে সকল যুক্তি বাদ দিলাম, যদি পরকাল সত্যিই সত্যিই সংঘঠিত হয়ে যায় তখন ধার্মিকেরাই বেচে যাবে। আমার আলোচনা সে ’যদি’ এর ব্যখ্যা। এখানে কোন কথাটি অমূলক?

৭| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:১২

মহা সমন্বয় বলেছেন: প্রথমত পরকাল বলতে কিছু নেই। আর যদি থাকেই তাহলে আমি যে নেই বললাম তাতে পরকালের কিছুই আসে যায় না বা মিথ্যা হয়ে যাবে না। আমি পরকালের কোন সত্যতা পায়নি বিধায় পরকালকে অস্বীকার করছি। যার কোন সত্যতা পায়নি মিথ্যাভাবে তা বিশ্বাস করে বেহেশতে যেতে চাই না। যারা অন্ধকারে বিশ্বাস করে মিথ্যার স্তুতি করে বহেশতো হচ্ছে তাদের স্থান।

এইবার আসি আসল কথায়- সত্যি যদি পরকাল বলে কিছু থেকেই থাকে তাহলে নাস্তিকদের কোন ভয় নেই আর তারা দুঃখিতও হবে না। কারণ নাস্তিকরা মিথ্যা রটায় না তারা যা না জানে সে বিষয় মিথ্যা আজগুবি রচনা করে না। তরা যতটুকু জানতে পেরেছে ততটুকুর মধ্যেই সিমাব্ধ থাকে। সুতরাং পরকালে নাস্তিকরাই সবচেয়ে বেশী সুবিধা পাবে তারা স্রষ্টাকে স্বীকার করুক আর না করুক। ধর্মিকরাই ধরা খাবে কারণ প্রতিটি ধর্মই পরকাল,স্রষ্টার নামে মিথ্যা আর মিথ্যা রচনা করেছে আর পৃথিবীতে নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে। নৈরাজ্য সৃষ্টি আর মানুষকে মিথ্যা ভয় এবং অন্ধকারের দিকে আহ্বান করার অপরাধে স্রষ্টার নামে মিথ্যা আজগুবি রটনার অপরাধে স্রষ্টা ধার্মিকদেরই সবার আগে পাঁকারও করবে।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:২৫

বিবেক ও সত্য বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। আপনি আমার চেয়ে সুন্দর করে ব্যখ্যা করেছেন। ধন্যবাদ।

৮| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:২১

মহসিন ৩১ বলেছেন: আপনাকে সর্বাগ্রে শিকার যেতে হবে যে পৃথ্বীবির এই জনমে আপনি কোন একটা ঘানি অবশ্যই টানতেছেন, ঠিক জয়নুল আবেদিনের গরুর গাড়ির 'মুরাল' টির মত ------ এবং আপনার গাড়িতে যে কেউ উঠার ক্ষমতা রাখে। তাহলে বিধাতা নিশ্চিত বুঝবেন যে আপনি ধান্ধাবাজ না; আসল আদমি।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: যে স্রষ্টা মানুষের ভাল-মন্দ বুঝার জ্ঞান দিয়েছেন, তিনিই সবকিছু বুঝবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৯| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

ইমরান আশফাক বলেছেন: হুদাই প্যাচাল, সৃস্টিকর্তা তার তরফ থেকে বারবার সতর্ককারী প্রেরন করেছেন সকল সম্প্রদায়ের কাছে। আপনার প্রয়োজন পোস্টিং দেয়ার আগে আরেকটু চিন্তাভাবনা করা (খোলা মনে)।

১০| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: কোনটি সৃষ্টিকর্তার বানী তার প্রমান কি দিতে পারবেন? আমি কোন সৃষ্টিকর্তার বাণী পায়নি,মানবরচিত বাণীকে স্রষ্টার নামে চালিয়ে দেয়া হয়েছে।

১১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: আপনি বরং hallucination নিয়ে পড়াশুনা করেন ; সেখান থেকে পাওয়া কিছু লিখেন । সৃষ্টিকর্তা থাকলে তো তার আইন বিষয়ও আছে। সেটা ভঙ্গকারীরাও থাকবে, স্বাভাবিক ব্যাপার ;তাই না। তা নইলে ............ সবারই চাচা আপন পরান বাঁচা অবস্থা হয় দুনিয়াতে ।

১২| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

বিবেক ও সত্য বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা থাকলে যে তর আইন বিষয় থাকতেই হবে এমন বিষয়ে কিভাবে নিশ্চিত হন?

১৩| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৮

মহসিন ৩১ বলেছেন: এগুলা তো চরম বিতর্কের বিষয় ; ঠিক যেমন তার সমাধান ও আসে গৎবাঁধা ...... যে; মাথা ব্যথা ?? তাহলে মাথাটাই কেটে ফেল!! ...... এর উত্তর তো আপাদমস্তক খুঁজলাম , পেলাম তো না। কান খোলা রেখে ...... শহরের গাড়ির ভেঁপু শুনছি কান পেতে ।

১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

সেলিম৮৩ বলেছেন: অাপনার শিরোনামটাই ভুল।
নাস্তিক সেই যে অাল্লাহর অস্তিত্বই স্বীকার করেনা।
সৃষ্টি অার স্রষ্টার পার্থক্য কতখানি-এ বিষয়ে কি অাপনার কোন ধারনা অাছে?
একজন স্রষ্টা একটি বিবেকসম্পন্ন প্রানী তথা মানুষ সৃষ্টি করে তার পথ দেখাবেন না -এটা কিভাবে সম্ভব?
হিন্দু ধর্মে কোন পরকালে বিশ্বাস নেই। তারা বিশ্বাস করে, অামরা মরার পর অাবার অামাদের কাজ অনুসারে মানুষ অথবা অন্য কোন প্রানী হয়ে পৃথিবীতে অাসবো। এটা মানুষের হাতে লিখিত চিন্তাভাবনা।
খৃষ্টানরা তাওরাতকে নিজেদের মত করে কাটছাট করে ঈশা(অাঃ) অাল্লাহর পূত্র বানিয়েছে।
ইহুদীদের প্রায় খৃষ্টানদের মত একই অবস্থা।
যাহোক, অাপনি যে যুক্তি দিয়ে সবকিছু মোকাবেলা করতে চান -এটা অাপনার গন্ডমূর্খতারই পরিচয়।
পরকাল অস্বীকার করে অাবার পরকালে লাভবান হবেন-অত্যান্ত হাস্যকর ব্যাপার।
ঠিক প্রস্তুতি না নিয়ে পরীক্ষা হলে পরীক্ষা দেয়ার মত।
একটি পিপড়াকে যদি অাইফেল টাওয়ারের হিসাব কষতে বলেন-তবে ঐ পিপড়াকে যে দশা হবে । অাপনি অাল্লাহর সৃষ্টি হিসাবে তার পরকাল, দোষখ, বেহেস্ত খুজে বের করা তার থেকে হাজার কোটি গুন কঠিন হবে।
সুতরাং সামান্য এই দানকৃত মগজ দিয়ে লাফালাফি না করে-জ্ঞানের স্বীমাবদ্ধতার কথা চিন্তা করে সেই অাল্লাহর নিকট মাথা নোয়ান।
যিনি অাপনাকে -অামাকে সৃষ্টি করেছেন।
কারণ, অাল্লাহ নিজেই বলেছেন, অামি এই সমস্ত অবিশ্বাসী, অস্বীকারকারীদের প্রতি বেখেয়াল নই। এরা কেবলমাত্র মৃর্ত্যূ পর্যন্তই অবকাশ পাবে। তারপর তাদের জন্য অপেক্ষা করছে মর্মন্দুদ শাস্তি।








আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.