নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ধত্ব ও গোড়ামিত্ব পরিহার করে জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক জীবন গড়ি

বিবেক ও সত্য

স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম

বিবেক ও সত্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি ’ইসলাম’ নামক ধর্ম খুজছি, এখনো পায়নি। কেউ কি পেয়েছেন?

০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪



প্রাক-কথা:
বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত ধর্মের একটি ধর্মের নাম ‘ইসলাম’। কুরআনকে বলা হয় ইসলাম ধর্মের মুল কিতাব।এর সাথে রয়েছে আরো তিনটি যা ইসলামের আইনের উৎস বলে বিবেচিত হয়। সে তিনটি হল-
১. হাদিস ২. ইজমা ৩. কিয়াস
যদি বলা হয় অমুক কাজ ইসলামে অনুমোদন দেয় না,তখন এ কথার অর্থ হয় যে উপরোক্ত ৪ টিতে বা ৪ টির যে কোন একটিতে উক্ত কাজের অনুমোদন পাওয়া যায়নি।সুতারাং ইসলাম ধর্ম বলতে উক্ত ৪ টির সমন্বিত বিধানকে বুঝায়। সরল অর্থে কথাগুলো সুন্দরই শোনায়।
সত্য কথা বলতে একমাত্র আল কুরআনকে অবিকৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।আর হাদিস শাস্ত্র। সকল ইসলামি বিশেষজ্ঞ স্বীকার করেন যে দু’চারশ নয় বরং লক্ষ লক্ষ হাদিস নবীর নামে রচিত হয়েছে।এসব জাল হাদিস থেকে সঠিক হাদিস বাছাইয়ের জন্য কিছু পদ্ধতি বের করা হয়েছে। সত্যে বলতে কি এর কোনটিই দ্বারা কোন হাদিস জাল না সঠিক সে ব্যপারে ১০০% নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়।
ইজমা মানে ঐক্যমত । প্রকৃত পক্ষে ১০০% ঐক্যমত বলে কোন বিধান নেই বললেই চলে । আর কিয়াস । যে বিষয়ে কুরআন ও হাদিসে কোন সমাধান পাওয়া যায় না সে বিষয়ে কুরআন-হাদিস বিশেষজ্ঞগন যে সিদ্ধান্ত বা সমাধান দেন সেটিই কিয়াস বলে পরিচিত। অতএব কুরআন ছাড়া বাকি ৩ টির নির্ভরযোগ্যতা নেই।
ইসলাম ধর্মের অনুসন্ধান:
ইসলামী আইনের মাত্র ১০% আসে কুরআন থেকে সরাসরি। উক্ত ১০% আইনও বিভিন্ন ব্যখ্যা করা সম্ভব। এ ১০% আইন ব্যখ্যা করা হয় হাদিস,ইজমা ও কিয়াসের ভিত্তিতে যার কোনটিই নির্ভরযোগ্য নয় যা উপরে আলোচনা করা হয়েছে। যিনি যে মত বা আদর্শে বিশ্বাসী তিনি উক্ত ১০% আইনকে সেভাবে ব্যখ্যা করেন। হাদিসের সংখ্যা যেহেতু লক্ষ লক্ষ, যিনি যে মতের তিনি তার মতের সাথে মিলিয়ে হাদিস পেয়েই যান। আর যে বিষয়ে হাদিস পান না সে বিষয়ে নিজ মতাদর্শের আলোকে কিয়াস করেন। এখন আপনি ইসলাম নামে একক কোন ধর্মের অনুসন্ধান পাবেন না। ইসলাম নামীয় হাজার মতাদর্শ রয়েছে। যেমন-
১. মতাদর্শগত:
যেমন-জামায়াত ইসলামী, খেলাফতে মজলিস, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন (চরমোনাই), তালেবান, আইএসএস,হিযবুত তাহরীর, তাবলীগ,দেওবন্দী,সালাফি,জাহিরি ইত্যাদি ।
২. খুটিনাটি মাসয়ালাগত:
মাযহাবী,লা-মাযহাবী, আহলে হাদিস, রফয়াদিন পন্থী, মিলাদুন্নবী পন্থী,সিরাতুন্নবী পন্থী,জোরে আমিন পন্থী, দোয়াল্লি ও জোয়াল্লিন পন্থী,শবে বরাত পন্থী,লম্বা টুপি-গোলটুপি পন্থী, দাড়ি পন্থী, পোষাকি-অপোষাকি ঈমানদার পন্থী, বিদাতী-অবিদাতি,ফরযপন্থী, সুন্নত পন্থী(সুন্নি), আওলাদে রাসুল, তরিকতে রসুল ইত্যাদি।
৩. বিশ্বাসক গত:
মুতাজিলা,কাদরিয়া, জাবরিয়া, মুরজিয়া, মুশাব্বিয়া, জাহমিয়া, জারারিয়াহ, নাজ্জারিয়া, কালবিয়াহ, মারেফাতী, পীরপন্থী,আশেকে রসুল,কুরানিষ্ট,ইশনা আশারিয়া বা জাফরিয়া ,শিয়া,সুন্নি,জাইদিয়া,ইসমাইলিয়া,আলাভি বা নুসাইরি বা আনসারি,আহমদিয়া আঞ্জুমান ইশাত ই ইসলাম,সুফিজম ইত্যাদি।
এছাড়া আলেভি, বেকতাশি, বোরহানিয়া, মেভলেভি, বা’লাভিয়া, চিশতিয়া, রিফাঈ, খালবাতি, নকশাবন্দি, নি’মাতুল্লাহি, কাদেরিয়া, বোস্তামিয়া, সাধিলিল্লা, মাইজভান্ডারি, মোজাদ্দেদিয়া, কালান্ধারিয়া সহ হাজারও নাম জানা না জানা দলে বিভক্ত । সবাই নিজ নিজ দাবিতে সঠিক ইসলামের পতাকাবাহী।
আপনি যদি ইসলামের অনুসরন করেন তবে আপনাকে আগে বলতে হবে কোন মতাদর্শের ইসলাম।
আপনি হয়ত দৃষ্টান্ত দিয়ে বলবেন যে আম একটি কমন নাম, আমের মধ্যে বিভিন্ন জাত আছে যেমন – আম রুপালি, ফজলি, হিমসাগর—ইত্যাদি। সবগুলো জাতের একটি কমন নাম আম। তেমনিভাবে ইসলামের সবগুলো মতাদর্শের কমন নাম ইসলাম। ধর্মের ক্ষেত্রে এ কথা প্রযোজ্য নয়। যিনি যে ধরনের ইসলামে বিশ্বাসী তিনি নিজ মতাদর্শকেই একমাত্র সঠিক ইসলাম বলেন আর বাকিদের বলেন পথভ্রষ্ট।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: ইসলামের ধর্ম কী?

২| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

বিবেক ও সত্য বলেছেন: সব ধর্মের ধর্মই এক।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

আহলান বলেছেন: যিনি যে ধরনের ইসলামে বিশ্বাসী তিনি নিজ মতাদর্শকেই একমাত্র সঠিক ইসলাম বলেন আর বাকিদের বলেন পথভ্রষ্ট।

এক কথায় এটি বলা অযৌক্তিক। জ্ঞ্যানের অভাবে এমন বলা হয়।। কোন কিছু না জানা মানে এই নয় যে , সেটি মিথ্যা। খুজে না পাওয়ার অর্থ এই নয় যে সেটি নাই।

তবে সবাইকে সঠিকপন্থী বিবেচনা করার সুযোগ নাই। রাসুলে খোদা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই বলেছেন, ৭৩ ফের্কার কথা। তন্মধ্যে একটি মাত্র ফের্কা জান্নাতি। বাকি ৭২ ফের্কা জাহান্নামী। সঠিক পথ ও মত অনুসন্ধান আমরা করি না ... এটাই আমাদের বড় সমস্য ... সুন্দর পোষ্ট।

০১ লা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ। ফের্কা তো ভাই ৭৩ টি নয়, কয়েক হাজার আছে।
পৃথিবীতে স্রষ্টা সঠিক পথ অনুসন্ধানের জন্য পাঠাননি, অনুসরনের জন্য পাঠিয়েছেন। যদি স্রষ্টা কোন বিধান দিয়েই থাকেন তা অনুসন্ধানের প্রয়োজন হওয়ার কথা নয়। কোনটি স্রষ্টার বিধান তা বোঝানোর দায়িত্ব স্রষ্টার।
প্রায় প্রত্যেক মতাদর্শের লোকই দেখবেন ইসলামের জন্য বহু ত্যগ তিতিক্ষা করছে। একই কুরআন এত মতাদর্শ। কোনটি সঠিক তা সঠিক কর্তৃপক্ষের (স্রষ্টার) মাধ্যমে সত্যায়িত হওয়া আবশ্যক। এর কোন ব্যবস্থা নেই।
এটা প্রমান করে স্রষ্টা কোন বিধান দেননি।
মানব রচিত বিধান হওয়াই এত সমস্যা

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি খিচুড়ী খাইতে ভালোবাসি

০১ লা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বিবেক ও সত্য বলেছেন: জগা খিচুড়ী বেশি স্বাদের

৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল বিষয়ভিত্তিক লিখাটি । একটি বিষয়কে ভাল করে বুঝতে হলে পক্ষে বিপক্ষের সকল সকল লিখাকে গুরুত্বের সহিত নিতে হয় তাহলে সঠিক বিষয়টি বেরিয়ে আসে ।
ধন্যবাদ ।

০২ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য। সহমত পোষন করছি

৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১২

নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: কুরআনে বর্ণিত আদেশ নিষেধ মেনে চললে, রাসুল (স) কে অনুসরণ করলে আপনার আকীদা নিয়ে কারও সন্দেহ থাকার কথা নয়।

০২ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৪৪

বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের আদেশ-নিষেধেরও বহু ব্যখ্যা ও মত আছে। একই কুরআন ও হাদিসের অনুসরন করেই কিন্তু এত দল। কোন কোন ফের্কার কাছে কোন কোন ফের্কা কাফের। সবাই নিজেকে সঠিক বলে দাবী করে। প্রকৃত কর্তৃপক্ষ (আল্লাহ) যদি সত্যায়ন করে যে অমুক দল সঠিক তাহলে সেটিকেই আমরা ইসলাম বলতে পারতাম।
আমার স্রষ্টা এত বেকুফ নন যে এমন বিধান দিবেন যা থেকে এত ধরনের অর্থ গ্রহনের সুযোগ থাকবে যা বহু ফের্কা জন্মের কারন হবে। এটা প্রমান করে স্রষ্টা কোন বিধান দেননি।

৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: ইসলামে জঙ্গিবাদের কোন স্থান নেই, ইসলাম হচ্ছে পবিত্র শ্বান্তির ধর্ম।
সারা বিশ্বে যে জঙ্গি কার্যক্রম হচ্ছে এর সবই হচ্ছে নাস্তিকদের কাজ। ;)



......শুক্রবার রাতে অভিযান শুরু কিছু ক্ষণ পরেই এলাকা থেকে সংবাদ মাধ্যমকে সরিয়ে দেওয়া হয়............ ঘটনার দায় স্বীকার করে আইএস জানিয়েছিল, পণবন্দিদের হত্যা করা হয়েছে। রাতেই জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছিল যৌথ বাহিনী। জবাবে জঙ্গিরা আত্মসমর্পণের তিনটি শর্ত দিয়েছিল। শর্তগুলো হলো-
১. একদিন আগে ডেমরা থেকে আটক জেএমবি নেতা খালেদ সাইফুল্লাহকে মুক্তি দিতে হবে।
২. তাদেরকে নিরাপদে বের হয়ে যেতে দিতে হবে।
৩. ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তাদের এই অভিযান। এই অভিযানকে স্বীকৃতি দিতে হবে।
যৌথ বাহিনী হ্যান্ড মাইকে আত্মসমর্পনের আহ্বানের পরপরই জঙ্গিরা রেস্তোরাঁর মধ্যে থেকে চিৎকার করে তাদের এসব শর্তের কথা জানায়।
আলহামদুল্লীলায় দেশে ধীরে ধীরে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে আর সত্য উদ্ভাসীত হচ্ছে

৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মীয় নেতারা তাদের ক্ষুদ্র স্বার্থ রক্ষার্থে ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানে সদা ব্যস্ত। শ্রেষ্ঠ জিনিসের শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার করা লাগে না।

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: "ইসলামী আইনের মাত্র ১০% আসে কুরআন থেকে সরাসরি।"

আপনি এত নিখুদভাবে কি করে ক্যালকুলেট করলেন?? অনুসন্ধাত্‍সী মন জানতে চায় ।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫৫

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ভাই আমি বলিনি এটা নিখুত। এর ১৯/২০ হতে পারে। নিখুত হিসাব করলে হতে পারে ৫% অথবা সর্বোচ্চ ২০% । আপনি সর্বোচ্চটাই নিন। তারপর বিবেচনা করুন।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

হানিফঢাকা বলেছেন: জ্বী ভাই পেয়েছি। আপনিও পাবেন, ভাল করে কোন পূর্ব ধারনার বশবর্তী না হয়ে কোরআন কোরআন অধ্যয়ন করুন। আশা করি পেয়ে যাবেন। এটা খুবই সোজা একটা জিনিষ, কিন্তু বিশ্বাস করা এবং মানতে পারা খুব কঠিন হয়ে গেছে কারন মানুষের মস্তিস্ক বিভিন্ন ধারনা দ্বারা পূর্ণ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: পাইলে আমার যুক্তির উত্তর দিতে পারতেন। আমি আপনার কাছ থেকে শিখতাম।
পূর্ব ধারনার বশবর্তী না হয়ে অধ্যয়নই সত্য জানার একমাত্র উপায়। যারা মুসলিম তারা কিভাবে কুরআন অধ্যয়ন করে? প্রথমে মস্তিস্কে এটাকে সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ হিসাবে গ্রহণ করে তারপর সে ধারনার পুনরায় পাঠ গ্রহণ করে, নয় কি?

১১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:২৮

এম এ কাশেম বলেছেন: "আমি ’ইসলাম’ নামক ধর্ম খুজছি, এখনো পায়নি" -- পাবেন কেমনে , ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে আপনার জ্ঞান দেখে তো আমি বেহুশ।
রঙিন চশমা খোলে ফেলুন , সাদা চশমা পরে কোরান পড়ুন- খুজে পাবেন।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

বিবেক ও সত্য বলেছেন: রঙিন চশমা পরে যতদিন কুরআন পড়েছিলাম ততদিন আল কুরআনের শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার ও প্রসারে জীবনের বহু সময় ব্যয় করেছি। যখন রঙিন চশমা খুললাম তখন দেখি যে আমি কত বড় অন্ধকারে ছিলাম। আপনি তো আমার লেখার একটিরও একটি যুক্তি খন্ডন করতে পারলেন না। যুক্তি খন্ডন না করে মুল প্রসঙ্গ ছেড়ে এটা সেটা বলছেন। আপনি রঙিন চশমা খুলে (আপনি যে অন্ধভাবে মুসলিম তার প্রমাণ) নিরপেক্ষ চিন্তা করুন, আপনার প্রতি আমার ওপেন চ্যালেঞ্জ যে আপনি পরিশেষে শিকার করতে বাধ্য হবেনে যে আপনি কত বড় ভূলের মধ্যে ছিলেন। শর্ত হল:
১। আপনিও কি আমার দলে?
২। আমি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম মুল্যবোধ,কৃষ্টি-কালচারের অধিকারী। আপনিও কি?

১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি কি জানেন সত্যানুসন্ধান আপনার জীবনের সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.