![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
আপনি বংশগতভাবে যে ধর্ম পেয়েছেন তার প্রতি সহজাত ভালবাসা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ধর্ম যদি ক্ষতিকর না হয় তাহলে আপনার এ ভালবাসায় কারো আপত্তি থাকার কথা নয়।ধর্ম যে সকল ক্ষতি করছে তার মধ্যে জঙ্গিবাদ অন্যতম একটি।আপনি হয়ত বলবেন, যারা জঙ্গি তারা মূলত ধর্মের শত্রু, আমার ধর্ম মানবতা শেখায়।এরপক্ষে আপনি অনেক রেফারেন্স ও প্রমান দেখাতে পারবেন।
আপনি যে সকল প্রমান দেখাবেন তা মিথ্যা নয়। তবে যারা জঙ্গি হচ্ছে তারাও যে ঐ একই ধর্মীয় পুস্তক থেকে হচ্ছে সেটিও মিথ্যা নয়। আপনার নিজ ধর্মের প্রতি আপনার সহজাত ভালবাসার কারনে নিজ ধর্মের এরুপ সমালোচনা শুনতে মনে একটু কষ্ট লাগে ঠিকই।কিন্তু সত্যে বড়ই নিষ্ঠুর।
আমি ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানে জীবনের কম সময় ব্যয় করিনি।ইসলাম নিয়ে যথেষ্ট পড়াশোনা করা হয়েছে। আমি কুরআনে এমন অনেক বানীও পেয়েছি যা মানুষকে জঙ্গি বানায়।যারা জঙ্গি হামলা চালিয়ে নিজেদের জবিনটা দিয়ে দিল, কুরআন থেকে কিছু দলিল না দিলে তাদেরকে তাদের নিজেদের জীবন দিতে রাজি করানো যেত না।
যারা জঙ্গি হামলা করল সকলে তাদেরকে গালি দিচ্ছে। যারা জঙ্গি হামলা করল, আমি তাদেরকেও ভিকটিম বলি। যে ধর্মীয় বিধান তাদেরকে জঙ্গি করল সেটাই মূল নিন্দনীয়।যে ধর্মীয় পুস্তক এ জঙ্গি যুবকদের নিজেদের জীবন এবং সেই সাথে নিরিহ কিছু লোকের জীবন অকালেও ঝরাল, মুল দায়টি সেই পুস্তকের।
২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ভাই, আপনি যে সম্পূর্ণ কুরআন নিরপেক্ষ মন নিয়ে বুঝার স্বার্থে পড়েন নি, সেটা আমি গ্যারান্টি (চ্যালেঞ্জ করে) দিয়ে বলতে পারি। আপনি আত্ম-সমালোচনা করে দেখুন যে আমার চ্যালেঞ্জ কতটুকু সত্য।
আমি দাবি করলাম যে আমি নিজে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানে জীবনের কম সময় ব্যয় করিনি, আর আপনি বললেন যে আমি নাকি কিভাবে ইষলাম কে পোচানো যায় তা নিয়ে ভেবেছেন। আপনি যদি অনুমান করেন সেখানে তো জোর করার কিছু নেই। তবে ইসলামের আলোকে সন্দেহের ভিত্তিকে কথা বলা হারাম (আল-কুরআন)
আমি যদি ইসলামের প্রশংসা করতাম, তাহলে আপনি বিশ্বাস করতেন। এটাকে বলে অন্ধ বিশ্বাস। কেউ বিশ্বাস করল যে মশার কামড় খেলে শরীরের উপকার হয়। এখন মশার কামড়ের পর যখন রোগ হয় তখন সে বলে যে স্রষ্টার অসন্তুষ্টির পাত্র হওয়ার তার রোগ হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে মশার কামড় ভাল। এ অন্ধ ব্যক্তির এহেন মুর্খকর্মের পক্ষে যিনি কথা বলেন তাকে শ্রদ্ধা করে, আর যিনি সমালোচনা করেন তাকে বলে-------,যেমনটি আপনি করলেন।
আমাকে বিশ্বাস করা লাগবে না,তবে নিরপেক্ষ মন নিয়ে সম্পূর্ণ কুরআন পড়েন, অন্ধত্ব মুক্ত হন,অবশ্যই দেখতে পাবেন কতবড় মুর্খতা আপনাকে পেয়েছিল।
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৫২
মহা সমন্বয় বলেছেন: এখানে জঙ্গিবাদের ট্রেনিং দেয়া হয়।
ইসলাম সমন্ধে গভীর জ্ঞান আছে অথচ ধর্মীয় প্রভাব মুক্ত এমন কোন সাইকোলজিস্ট অথবা কোন সমাজ বিজ্ঞানী যদি বলে যে আমি জঙ্গিবাদের ভুল ব্যখ্যা করেছি। তাহলে আমি এই কমেন্টটি ডিলিট করে দিতে বাধ্য থাকিব। আর আমার এই ভুল ব্যাখ্যার দায়ে সামু কর্তৃপক্ষ যদি আমার বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নেয় তাহলে আমার কোন অভিযোগ থাকিবে না।
বিস্তারিত এই পোস্টের নিচের কমেন্টে Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪৮
ওমর সাহিত্যিক বলেছেন: না। আপনি ইসলাম নিয়ে গবেষণা করেন নি। করলে জানতে পারতেন ইসলামের ছায়াতলে এসে মানুষ কতটা সুস্থির হয়েছে। আপনি যেটা করেছেন সেটা হলো কিভাবে ইষলাম কে পোচানো যায় তা নিয়ে ভেবেছেন । মাকড়সার মত। মাকড়শা মধু থেকে বিষ সংগ্রহ করে