নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ধত্ব ও গোড়ামিত্ব পরিহার করে জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক জীবন গড়ি

বিবেক ও সত্য

স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম

বিবেক ও সত্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি ইসলামকে ভালবাসেন তাই বলছেন ইসলামে সন্ত্রাসবাদ নেই।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬




আপনি ইসলামকে ভালবাসেন, এজন্য অবশ্যই ইসলামকে আপনি ভালবাসেন না যে ইসলাম সর্বশ্রেষ্ঠ বিধান এবং স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিধান।বরং আপনি ইসলামকে এজন্য ভালবাসেন যে ইহা আপনার পৈত্রিক সুত্রে পাওয়া, সৃষ্টিগতভাবে পৈত্রিকসুত্রে পাওয়া ধর্মের প্রতি যে দুর্বলতা সে কারনে ভালবেসেই যেহেতু ফেলেছেন তাই এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করা দায়িত্ব হয়ে দাড়ায়।এ কারনে আপনি এর গুনগান শুনতে পছন্দ করেন। এর শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানের জন্য গবেষনা প্রতিষ্ঠান তৈরি করছেন,অথচ শ্রেষ্ঠ জিনিসের শ্রেষ্ঠত্ব খুজে বের করতে গবেষনার প্রয়োজন হয় না, যা শ্রেষ্ঠ তা আপন মহিমায় ভাশ্বর।
আপনি যদি ইসলামে সন্ত্রাস নেই বলে কুরআন ও হাদিস থেকে বিশাল এক বক্তব্য প্রস্তুত করে এনে আমার সামনে উপাস্থাপন করেন, আমি অবশ্যই তা স্বীকার করবো সত্য বলে। শুধু স্বীকার নয়, বাস্তবেও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসলামের অনেক বক্তব্য রয়েছে।মানবতার পক্ষেও অনেক বক্তব্য রয়েছে। তবে একই সাথে, আপনি স্বীকার করেন আর নাই করেন, সন্ত্রাসকে উস্কে দেয় এমন বহু বক্তব্য রয়েছে আল কুরআন ও আল হাদিসে।অপব্যখ্যা নয়, বরং সরাসরি আছে। আপনি ইসলামের পক্ষ হয়ে পড়লে সেগুলো দেখতে পাবেন না। তবে যদি নিরপেক্ষভাবে পড়েন, আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, আপনি আমার কথার সত্যতা পাবেন।
শর্ত একটিই যে, যদি আপনার কাছে ইসলাম বড় নয়, সত্য অনেক বড়, আপনি সত্যেকে অনেক বেশি ভালবাসেন।
কুরআনের কোন আয়াত সন্ত্রাসবাদকে উস্কে দেয়, কোন হাদিসগুলো মানুষকে এরুপ সন্ত্রাস বানাচ্ছে তা বিস্তারিত ভিন্ন একটি পোষ্টে দিব। তবে যারা সত্যে গ্রহনের মানসিকতা রাখে আমার

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: সাবধান!! কুরআনের কোন আয়াত সন্ত্রাসবাদকে উস্কে দেয়, এটি খুজতে যেয়ে আবার মুসলিম না হয়ে যান। অনেকেই কোরআনের ভুল বের করতে যেয়ে মুসলমান হয়ে গেছে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৩

বিবেক ও সত্য বলেছেন: সন্ত্রাসবাদ নয়, বরং ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব খুজেতে গিয়ে যা পেলাম আল ‍কুরআনে তা বাধ্য করল আমাকে এ কথা বলতে যে কুরআন মানবরচিত।এবং এর অনেক বিধান মানবতার জন্য ক্ষতিকর। আপনি যদি সরল মনে ইসলামকে ভালবাসেন, তাহলে আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি যে নিরপেক্ষ মনে সত্যানুসন্ধানের উদ্দেশ্য কুরআন পড়লে আপনি অবশ্যই স্বীকার করতে বাধ্য হবেন যে এ কিতাব মানবতার জন্য ক্ষতিকর।
আপনি ইসলামের যতটুকু শিখেছেন হুজুরদের থেকে শুনে বা কিছু ইসলামী বই পড়ে। আপনি ইসলামকে কুরআন থেকে নেয়ার চেষ্টা করেননি।

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এরকম আরো ১০০ টা হামলাও যদি হয় ইসলামের নামে তবু প্রকৃত মুসলমানদের ঈমান যাবে না। কেউ এসব সন্ত্রাসীদের সাপোর্ট করতে পারে না...

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: প্রকৃত মুসলমান কে আর কে অপ্রকৃত মুসলমান তার সার্টিফিকেটদাতা নিশ্চয়ই আপনি নন। আপনার দৃষ্টিতে তারা প্রকৃত মুসলমান নন আর তাদের দৃষ্টিতে তো আপনি প্রকৃত মুসলমান নন।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। উনি ব্যখ্যা দিতে
গিয়ে নিজেই কোরানের হেপজো করবেন
বলে বিশ্বাস। তাই বিবেক ও সত্যকে বলব
আপনি কোরআনের প্রতিটি পাতার বিশ্লেশন
পরুন। নিশ্চয় আপনার বিবেক আরও বেড়ে
যাবে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রচার-প্রসারের সাধনার এক পর্যায়ে আমি ব্যর্থ হয়েছি প্রমান করতে কুরআন হাদিসের এমন অনেক কিছু আছে যাকে মানবতার জন্য কল্যানকর হিসাবে। আপনি মুসলিম, অথচ আমার বিশ্বাস আপনি সম্পূর্ন কুরআন বুঝে পড়েননি।
আমার জানামতে ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মিরা কুরআন বেশি অধ্যয়ন করে থাকে। তারাই তাদের সিলেবাসে সম্পূর্ণ কুরআন বুঝার জ্ঞান সর্বাগ্রে রাখতে পারেনি, অথচ সাথী হতে গেলে যতগুলো বই পড়া লাগে আল কুরআনে তার চেয়ে অনেক কম পৃষ্ঠা। ইসলামের সর্ব প্রধান বিষয় আল-কুরআন সকল সিলেবাসের সর্বাগ্রে থাকবে সেটাই স্বাভাবিক।
কারন আছে।
আপনিও কুরআন পড়ুন, নির্দিষ্ট কিছু তাফসিরের মুখাপেক্ষি না হয়ে,নিরপেক্ষ মনে। দেখবেন আপনি কি পান।

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৪

আহসান আরিয়ান বলেছেন: জনাব বিবেক,

আপনার উপরের লেখাটি পড়লাম (বিভিন্‌ন বিষয়ে আরও বেশ কিছু লিখেছেন দেখলাম) , এখনই কোনো মন্‌তব্য করতে চাচ্ছি না।
আপনার সমস্‌ত লেখা (আই মিন কোর'আন/ইসলাম নিয়ে আপনার যত লিখতে মন চায়) যেদিন শেষ হবে, আমি সেদিন আপনার সাথে কথা বলতে চাই। আপনার বিবেক আপনাকে কোথায় নিয়ে যায়, আপনি কতটুকু সত্য বের করলেন আমিও জানতে চাই।
আশা করি সে সুযোগ আপনি দিবেন।

ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৮

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে মাঝে মাঝে প্রশ্ন করবেন? না, হলে বুঝবো কি করে আমি কথা সঠিকভাবে বুঝাতে পারছি কিনা। আর আপনিও আপনার জ্ঞান শেয়ার করুন। আমি যদি ভূল বুঝে থাকি, তাহলে সংশোধন করার দায়িত্বও তো পড়ে আপনার উপর। আমি তো গোড়াদের মত বলছি না যে কারো কথা শুনবো না। যুক্তি দিয়ে বলুন। আমি অবশ্যই সকল যুক্তিসঙ্গত কথা মানব।

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩০

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা পুরো মানবজাতিকে হত্য করার সমান নিন্দনীয় অপরাধ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, "মানুষ হত্যকারী বা পৃথিবীতে অনর্থ সৃষ্টিকারী ব্যক্তি ছাড়া কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন দুনিয়ার সমগ্র মানবজাতিকে হত্যা করল আর কেউ কারো প্রাণ রক্ষা করলে সে যেন পৃথিবীর সমগ্র মানবগোষ্ঠীকে প্রাণে রক্ষা করল।" (সুরা আল মায়িদা, আয়াত : ৩২)। ---------- সর্বপ্রথম এই আয়াতটিকে খন্ডন করুন। দেখা যাক আপনার বিবেক কতটা বিবেকবান।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি জামায়াতে ইসলামির কাছে যান আপনি ইসলামি আ্ইন প্রতিষ্ঠার এক ধরনের কর্মপন্থা পাবেন। তারা আপনাকে কুরআন ও হাদিস থেকেই তাদের কর্মপন্থার পক্ষে ব্যখ্যা দিবে। আপনি চরমোনাইর কাছে যান তারা আপনাকে আরেকটি কর্মপন্থা দেখাবে, সে কর্মপন্থার পক্ষে তারাও দলিল দেখাবে। আপনি হিযবুত তাহরিরের কাছে যান, তারা আপনাকে আরেক ধরনের কর্মপন্থা দেখাবে যার পক্ষে তারাও কুরআন-হাদিস থেকে দলিল দেখাবে। একইভাবে জামায়াতুল মুজাহিদিনের কাছে যান তারাও আপনাকে ইসলাম প্রতিষ্ঠার এক কর্মপন্থা দেখাবে যার পক্ষে তারাও কুরআন-হাদিস থেকে দলিল দেখাবে।
আমি ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশে বিরাজমান বহু ফেরকার লোকদের সাথে মিশেছি এবং তাদের কর্মপন্থা ও তার পক্ষে কুরআন-হাদিসের দলিলগুলো নিরপেক্ষ মনে অধ্যায়ন করেছি। এমনকি আমার জঙ্গিবাদি গ্রুপের কর্মিদের সাথেও মিশেছি। তবে তারা কোন জঙ্গিবাদি গ্রুপ আমার জানা নেই। সেটা হল বাংলাদেশে যখন ৬৪ টি জেলায় একযোগে বোমা হামলা হল তার আনুমানিক একবছর আগে একজন ছাত্র আমাকে বলছিল যে তারা অতি শিঘ্রই বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলে নিতে যাচ্ছে, তাদের সার্বিক প্রস্তুতি প্রায়ই সম্পন্ন। আমাকে সে বলেনি তার দলের নাম। ৬৪ টি জেলায় হামলার পর আমার মনে হয়েছে সে উক্ত গ্রুপের কর্মি।
এক শিবির কর্মি পরবর্তীতে সে কোন এক জঙ্গি গ্রুপে যোগ দেয়, সেও গোপনীয়তার স্বার্থে তার জঙ্গি গ্রুপের নাম আমার কাছে প্রকাশ করেনি, তবে আমাকে দাওয়াত দিয়েছে যে তারাই সঠিক ইসলামের অনুসারী। তার দেযা দলিলগুলোও আমি মনোযোগ সহকারে শুনেছি।
এই সকল অধ্যয়ন ও গবেষনার পর আমি পেলাম যে আসলে কুরআন-হাদিসে বহু কথা বহু অস্পষ্টতা রয়েছে যার বিভিন্ন ব্যখ্যা সম্ভব আর সকল পক্ষেই হাদিস আছে (যেহেতু লক্ষ লক্ষ বানোয়াট হাদিস রয়েছে।)।
সুতরাং আপনি যে দলিল দিলেন এটা আপনার দলিল, আমি কুরআন থেকে জঙ্গিবাদের পক্ষেও দলিল দিতে পারব। এভাবে বিতর্ক করল এক বিশাল বিতর্ক হবে যা শেষ হওয়ার নয়। এবার আপনি নিম্নের লিঙ্কটি দেখুন:

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: আর আপনি যেদিন ওইসব জানিয়ে বিস্তারিত লিখে পোস্ট দিবেন। সেদিনই আপনি ব্যান খাবেন, ঠিক আমার মত। :(
এসব বাদ নিয়ে, ফাজায়েলে আমল, শানে নূযুল, নামাজের মধ্যে কি কি বৈজ্ঞানিক উপকারীতা পাওয়া গেল, রমজান মাসে জিহাদের ফজিলত এইসব নিয়ে পোস্ট দেন। জাতি উপকৃত হইবে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: মহাসত্য সবসময় সকলের মনের সকল প্রশ্নের যৌক্তিক উত্তর দিতে নির্ভিক। মিথ্যই সবসময় ভয় পায় সত্য প্রকাশিত হওয়ার। এ কারনেই ধর্মান্ধরা সত্য কথা বললে আপনাকে ব্যন করার জন্য উঠে পড়ে লাগে, কারন সত্য প্রকাশিত হয়ে গেলে তাদের সমস্যা, গোমর ফাক।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: লিঙ্কটি হল:কুরআনের আইন কি সৃষ্টিকর্তার আইন?

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৪৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: সুন্দর বলেছেন, কিন্তু এদের সাথে পারা মুশকিল, প্রথমত বেশি কিছু লেখা যায় না দ্বিতীয়ত, এরা তাদের হাবাগোবা যুক্তি দ্বারা আপনাকে কুপোকাত করবেই।

সত্য যুক্তি সম্বলীত কোন ছবি পোস্ট করলে তো খবরই আছে। তারা আপনাকে দশ হাত দেখে নিবে। অথচ তারা বুঝে না সত্য যুক্তি সম্বলীত একটি ছবি হাজারটি বাক্যের চেয়ে উত্তম। যে কারণে ওই সব ছবি তাদের আঁতে ঘাঁ লাগে। তারা তা সহ্যই করতে পারে না। তারা যদি সত্যবাদী হয়ে থাকে তাহলে তারা মুক্তমনাদের বিরুদ্ধে, কার্টুন, ছবি, ব্যাঙ্গ পোস্ট করুক। আমি তাদের আশ্বস্ত করছি এ জন্য কোন মুক্তমানাই তাদের গালি দিবে না আর কতল করার তো প্রশ্নই আসে না। কারণ মুক্তমনারা জানে সত্য উদ্ভাসিত হয় তার আপন মহিমায়। এসব কার্টুন, ছবি, ব্যাঙ্গ কখনোই সত্যের পথে বাঁধা হতে পারবে না। B-)

আপনি বেশি কিছু লিখবেন, এরা আপনার লেখার মধ্যে থেকে গালি খুঁজে বের করবে,উস্কানি,কুটুক্তি মুলক শব্দ খুঁজে বের করবে। প্রতি লাইনে লাইনে তাদের অনুভূতি আহত হবে। তারপর তা নিয়ে সমুতে রিপোর্ট করবে। ঠিক যে ভাবে তারা তাদের আজগুবি গ্রন্থ থেকে বিগ্যিয়ান বের করে। :-P

'মুমিন বান্দা' 'ফতওয়া" 'অন্ধকারী' 'মগজ ধোলাই'
এই শব্দগুলো কি গালি? এগুলো কি গালির সমতুল্য? অথচ এই শব্দগুলোকে তারা গালি হিসেবে ধরে নিছে। কেউ কেউ ওই শব্দগুলোকে উস্কানি,কুটুক্তি বলে মনে করেন। আপনি কিছুই লিখতে পরবেন না তাদের অনূভূতিতে আঘাত লাগবেই।

এই যে আমি কমেন্টটা করলাম, ফরেশতারা এই কমেন্টের স্ক্রীনশট তাদের কাছে পাঠিয়ে দিবে। এই কমেন্টেও তারা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অনেক কিছু খূঁজে বের করবে।

অন্যদিকে খেয়াল করুণ- ফেসবুকে মুক্তমনাদের স্ট্যাটসে গিয়ে দেখুন মুমিন বান্দরেরা গালির ব্ন্যা ছুটিয়ে দিচ্ছেন। গালির মাধ্যমে তারা তাদের মহান ধর্মকে প্রতিষ্ঠিত করছেন। সেকি গালি ভাই!!! কুলাংগার নাস্তিকের বাঁচ্চা, মা,বাবা, চৌদ্দগুষ্ঠিকে যৌনীয় গালি, জুতা পেটা সহ আরও কত কি? :||
আমি ঠিক বুঝলাম না এসব গালি এরা কোন গ্রন্থ থেকে পেল? মিথ্যে বলবোনা, আমি কিন্তু তাদের পবিত্র ধর্ম গ্রন্থে কোন গালি খুঁজে পাইনি।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মান্ধতা একটি মানসিক রোগ। ধর্মব্যবসায়ীরা তাদে ক্ষুদ্র স্বার্থে চাই এ রোগ টিকিয়ে রাখতে। এ রোগ মানুষকে মারাত্মকভাবে বিকারগ্রস্ত করে ফেলে। চিকিৎসাও অতি কঠিন। এরজন্য প্রয়োজন সুদক্ষ মানসিক ডাক্তার। যারা বর্তমানে মুক্ত চিন্তার দাবিদার বলে পরিচিত, তারা এ রোগের সুচিকিৎসা না করে বরং রোগিদে উগ্রতা বাড়িয়ে দেয়। যেমনিভাবে পাগলের পিছনে ছোট ছেলে-মেয়েরা চিল্লা-চিল্লি করে পাগলামি বাড়িয়ে দেয়।
এ রোগিদের দক্ষ চিকিৎসক এ সময়ে অতীব প্রয়োজন।
মুক্তচিন্তার অধিকারীদের প্রতি আবেদন একটি সুন্দর সংস্থা গঠন যার গবেষনা ও কর্ম হবে ধর্মান্ধদের উগ্রতা না বাড়িয়ে সঠিক ও বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে চিকিৎসা।

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৫০

মহা সমন্বয় বলেছেন: কোরান স্রষ্টার বাণী কি না? এ নিয়ে যদি আমার মধ্যে বিন্দুমাত্র সন্দেহ এবং স্বংশয় থাকত তাহলে কিছুইতে ধর্ম থেকে বের হতাম না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি স্রষ্টা প্রদত্ত বিবেক-বুদ্ধি ব্যবহার করে সুন্দর মানুষ হতে চাইলেন মুসলমানদের ভাষায় আপনি জাহান্নামি আর যারা তাদের বিবেককে পৈত্রিক সুত্রে প্রাপ্ত ধর্মের কাছে বন্ধক রেখে চরম অন্ধভাবে স্ব-ধর্ম পুজা করে গেল তারা নাকি জান্নাতি। স্রষ্টা কি এতই অবিচারক?
http://www.somewhereinblog.net/blog/wise/30141663

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ২:০৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: আমিও আপনার মতই বলছি, আমি যদি ভুল হয়ে থাকি, আমি যদি পথভ্রষ্ট হয়ে থাকি তাহলে যে কেউ আমাকে পথ দেখাতে পারেন। সে কে, ছোট না বড় তা আমার দেখার বিষয় না সে যদি সত্য যুক্তি দিয়ে আমাকে বুঝ দান করতে পারেন। তাহলে ধর্মের কোলে আশ্রয় নিতে আমার কোনই সমস্যা নেই। আর প্রতিটি মুক্তমনাই সবসময় সত্যের দিকেই ধ্বাবিত হয়, সত্য যুক্তির কাছে মাথা পেতে নেয়া লজ্জার কিছু নেই বরং তা গৌরবের। :)

কিন্তু উপরোক্ত ছবির মত যদি কেউ লাঠি নিয়ে তাড়া করে বা যদি গলায় ছুরি ধরে বা পিস্তল তাক করে বলে, স্বীকার কর কোরন স্রষ্টার বাণী তাহলে হয়ত জীবন বাঁচানোর তাগিদে স্বীকার করতে হবে। যদিও মুক্তমনারা মিথ্যা ঘৃণা করেন তবুও প্রাণ বাঁচাতে মিথ্যা বলা জায়েজ আছে বলে আমি মনে করি। :)

১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

আহলান বলেছেন: ব্লগারগন কিই বা করবে? এমন পোষ্টেই ঝাকে ঝাকে মন্তব্য পড়ে .. ! কেন যে ইসলামের বিরুদ্ধে কলম ধরতে পারি না ...? সাবাই তাহলে কত রকম ভাবে মন্তব্যের ডালি নিয়ে পোষ্টে বেড়াতে আসতো ... ভাই আপনি সফল .... এখানে এমন পোষ্টের মাধ্যমেই হিট হওয়া যায় .... চালিয়ে যান ভাই ... যেখানকার পাঠক যা খায় , তাকে সেটাই খাওয়ানো উচিৎ ...

১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

মেহেদী হাসান (রনি) বলেছেন: আপনি তো বললেন ভাই এতোকিছু! মানলাম!
কিন্তু আপনি কোন ধর্মের লোক জানতে পারি?
মানে আপনার পিতা কোন ধর্মের লোক ছিলো????
যদি অন্য ধর্মের হোন তাহলে সে ধর্ম কি সঠিক?
সে ধর্ম কি সত্য?
সে ধর্ম কি সম্পূর্ন?
আপনি তো বললেন আমরা ইসলাম পিতৃ সূত্রে পেয়েছি বলে ভালোবাসি! আমি আপনাকে বলছি আপনি আমাকে বলছি আপনি আমাকে এমন ধর্ম দেখান যেটা ইসলাম থেকে ভালো! বা যুক্তিসঙ্গত! আমি সে ধর্মের অনুসারী হবো! কথা দিলাম! আমি সত্যে বিশ্বাস করি!
আর আল্লাহও বলেছেন সত্যের জন্য জীবন দিতে!
ধন্যবাদ!

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:১০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যর জন্য ও সুন্দর মানসিকতার জন্য
আপনার এ কথাটি সবচেয়ে সুন্দর লেগেছে-”কথা দিলাম! আমি সত্যে বিশ্বাস করি!”
আপনার প্রশ্নের উত্তর আমার ব্লগের বিভিন্ন লেখার মধ্যে নিহিত রয়েছে। একটু কষ্ট করে আমার ব্লগের লেখাগুলো পড়ার অনুরোধ করছি।
আপনি সত্যিই সত্যের পথেক হলে কিছুটা হলেও আপনার মনের মত কিছু কথা পাবেন।
বাকি কথা আমি পর্যায়ক্রমে বলবো

১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: যেমনিভাবে পাগলের পিছনে ছোট ছেলে-মেয়েরা চিল্লা-চিল্লি করে পাগলামি বাড়িয়ে দেয়। =p~
যাথার্থই বলেছেন :D
যারা মহা সত্য প্রকাশ করতে চায় তাদের আরও সতর্ক হয়ে লেখা উচিৎ তা না হলে উগ্রতা বৃদ্ধিই্ পাবে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:১২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: সহমত

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার বুঝতে না পারার দায় কেবলই আপনার!

শিক্ষক ক্লাসে পড়ায় একসাথে সবাই কিন্তু প্রথম হয়না। জিপিএ৫ও পায়না!

যে আয়াত সমূহকে দিয়ে আপনি ইসলাম সন্ত্রাসের ধর্ম হিসাবে প্রমাণ করেত চাইছেন- অবস্থান ভেদে সেই একই নীতি আপনি নিজেও ফলো করেন।
খুবই সিম্পল- একটা ধর্ষন ঘটলে আপনি কি করেন- ঐ পোষ্টে গিয়ে তার জন্য সবচে কঠিনতম শাস্তিটা দেবার কেমনট করেন..এবং কঠোর ভাষায় তিরস্কার করেন। করেন নাকি?
কেন? আপনার দায়বোধ, সমাজেক সুস্থ রাখার, অন্যায়কে প্রতিহত করার। সুস্থ সুন্দরের বিকাশের দায় থেকেই।

আজকের প্রথম বিশ্ব বাকী দুনিয়ার বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ চালাচ্ছে- নিজেদের স্বার্থেই তারা সেল্ফলিডারশিপের দায় নিয়ে পুরা বিশ্বকে হম্বিতম্বি করছে একটা পয়েন্ট অব ভিউ থেকে। তারা সঠিক তাদের বিচারে ভুলকে প্রতিহত করা, বিশ্ব শান্তি এবং নিরাপত্তার দোহাই দিয়েই করছে। তারা একক হিসাবে নিজে দাবী করছে এবং তা বাস্তবায়নে সত্য মিথ্যা মিশিয়ে বিম্বকে নিয়ন্ত্রনে রাখতেই কার্যক্রম চালােচ্ছ....
এমনকি অন্য রাষ্ট্রের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে লঙ্গন করেও।

আপনি কিন্তু তাকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র বলার আস্পর্ধা রাখেন না।

কিন্তু সেই একই দায় থেকে- সমাজকে সুন্দর, সুস্থ, অন্যায়মুক্ত রাখতে, শান্তি, স্থিতিশিলতা এবং উন্নয়নের জন্য প্রথমত আহবান, ২য়ত প্রজ্ঞার সাথে বোঝানো, ৩য়ত না বুঝলেও তাদেরকে তাদের হালে ছেড়ে দেবার আহবান এবং সবশেষে যদি আপনার প্রতি তারা মারমূখি হয় এবং তা নিয়মিত হতেই থাকে তখন ডিফেন্সিভ ওয়ারের অনুমতি দিয়েছে- তাই আপনার কাছে বিষম মন্দ লাগলো! এত এত সব কন্ডিশনকে আপনি ইগনোর করে স্রেফ আংশিক বাক্যকেই ধরলেন ???
একাত্তরে যেমন আমরা পাকিদের পেলেই জবাই করেছি-তাদের নৃশংসতম উপায়ে পরাজিত হত্যা করাও ছিল আমাদের জন্য আনন্দের... এখন কি আপনি সেই বােধে চলেন? না েকান সুস্থ মানুষ চলে। হিরোশিমা -নাগাসাকি ধ্ভংসের পরও আেমরিকা জাপানের সবচে ভাল বন্ধু.....অথচ যুদ্ধকালে কিন্তু তা ছিল না! তেমনি যুদ্ধকালীন সময়ের নীতিকে আপনি সাধারন সময়ের সাথে ওভারলেপ করে এভারেজ সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন ইসলামই খারাপ!!!!!!!!!!!!!!
বিস্ময়কর নয়?
আপনার ভাবনার সীমাবদ্ধতায় বিস্মিত!!!!!!!!!!!!!!!!!


১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৩

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি আমার কথার ভূল বুঝেছেন।
নিম্নের লিঙ্কগুলো দেখার অনুরোধ করছি এবং পরবর্তী পোষ্ট পড়ার অনুরোধ করছি, আশা করি আপনার ভূল ভাঙ্গবে:
http://www.somewhereinblog.net/blog/wise/30143295

১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪

ডা.আব্দুল্লাহ আহমেদ বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে কাউকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা পুরো মানবজাতিকে হত্য করার সমান নিন্দনীয় অপরাধ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, "মানুষ হত্যকারী বা পৃথিবীতে অনর্থ সৃষ্টিকারী ব্যক্তি ছাড়া কেউ কাউকে হত্যা করলে সে যেন দুনিয়ার সমগ্র মানবজাতিকে হত্যা করল আর কেউ কারো প্রাণ রক্ষা করলে সে যেন পৃথিবীর সমগ্র মানবগোষ্ঠীকে প্রাণে রক্ষা করল।" (সুরা আল মায়িদা, আয়াত : ৩২)।
কোন একটি আয়াতের অংশ অথবা একটি আয়াতের আগে বা পরের বক্তব্য এবং শানে নুযুল এবং সেই সাথে সাহাবীদের

আমল থেকে কুরআনের ব্যাখ্যা না করার কারণে কেউ কেউ কুরআনকে অপব্যাখ্যা করছে। কারণ অল্প বিদ্যা ভয়ংকারী। অল্প বিদ্যা ও খন্ডিত বিদ্যা জানলে মানুষ কুরআনকে ভুল বুঝে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০৪

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ভাই, আমার লেখাটি কি সম্পূর্ণটা পড়েছেন?
আমার লেখার নিম্নের লাইনগুলো ভাল করে পড়লে উপরোক্ত মন্তব্য করার কথা নয়:
”আপনি যদি ইসলামে সন্ত্রাস নেই বলে কুরআন ও হাদিস থেকে বিশাল এক বক্তব্য প্রস্তুত করে এনে আমার সামনে উপাস্থাপন করেন, আমি অবশ্যই তা স্বীকার করবো সত্য বলে। শুধু স্বীকার নয়, বাস্তবেও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ইসলামের অনেক বক্তব্য রয়েছে।মানবতার পক্ষেও অনেক বক্তব্য রয়েছে। তবে একই সাথে, আপনি স্বীকার করেন আর নাই করেন, সন্ত্রাসকে উস্কে দেয় এমন বহু বক্তব্য রয়েছে আল কুরআন ও আল হাদিসে।অপব্যখ্যা নয়, বরং সরাসরি আছে। আপনি ইসলামের পক্ষ হয়ে পড়লে সেগুলো দেখতে পাবেন না। তবে যদি নিরপেক্ষভাবে পড়েন, আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, আপনি আমার কথার সত্যতা পাবেন। ”

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: অফটপিকঃ নাস্কিকতার সঙ্গা কি?? ১. যিনি স্রষ্টায় বিশ্বাস করেন না ,২. যিনি স্রষ্টার বিধানকে অস্বীকার করেন ,৩. বিশ্বাস করেন- স্রষ্টার বিধান থাকা সম্ভব নয় ,৪. নাকি অন্যকিছু ?

নাস্তিক কত প্রকার?? অনুসন্ধাত্‍সী মন জানতে চায় ।।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: নাস্তিকতাকে বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করতে পারে। তবে শাব্দি অর্থে নাস্তিক বলতে যা বুঝায় সে অর্থে আমি মোটেই নাস্তিক নই।

১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

মহসিন ৩১ বলেছেন: prejudiced মানেই বাক্তির চোনা, তারপর মানুষের রচনা।এক, বিশাল , বিড়ম্বিত ; প্রলম্বিত আলোচনা। এই বিচ্ছিরি prejudiced বস্তুটি মানুষকে বানায় অমানুষ আর মাথাকে বানাতে চায় দাস। কারণ আসল কথা যেটা সব মানুষের সাথেই যে সত্তাটি থাকে সেটাকে হাইজ্যাক করা গেলেও, মানুষের মাথাকে এত সহজে হাইজ্যাক করা যায় না। এখানেই বলদগুলার দৃষ্টি নিবিদ্ধ থাকে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩৩

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্ম মানুষকে চরম হাদারাম বানায়:
http://www.somewhereinblog.net/blog/wise/30141358

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.