![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
একটি দৃষ্টান্ত দেই-আপনার অফিসের বস আপনাদের বলল প্রতিদিন সকালে তোমরা খেতে পার।
এবার বিতর্ক শুরু হল- কেউ বলল বস সকাল বলতে বাসায় প্রতিদিন সকালে খেতে বলেছেন, কেউ বলল অফিসে খেতে বলেছেন, কেউ বলল অফিসে এসে সামন্য নাস্তা করার পরমিশন দিয়েছেন, কেউ খুজবেন কোন প্রেক্ষাপটে বস কথা বললেন সে অনুসারে বসার কথার অর্থ অমুকটি, কেউ বলবেন বস এ কথা বলার সময় অমুক মুডে ছিল তাই তিনি অমুকটি বুঝিয়েছেন। এভাবে আরো অনেক মত হতে পারে। নানা মুনির নানা মত,এটাই স্বাভাবিক।প্রত্যেকেই বসের অনুগত হতে চাই। তবে বসের কথা সুনির্দিষ্ট না হওয়া মোটামুটি বসের অনুসারীরা বেশকিছু ফেরকায় (দলে) বিভক্ত হযে গেল।পরস্পর পরস্পরকে বসের শত্রু মনে করে আর প্রত্যে্ক দলই বসের খাটি অনুসারী হিসাবে দাবি করে্।
এবার দেখুন কতটি দল তৈরি হল? প্রত্যেকটি দল বিতর্ক করল? যারা বাগ্বিতায় ভাল তারা জিতল? আমি বলবো মুল দোষটা কার? বস বিষয়টি পরিস্কার করে বললে এত মতবিরোধ ও দ্বন্দ হতো না। নিশ্চয়ই মুল দোষ বসের,নয় কি? এমন বসকে আর যায় বলেন আস্ত বেকুফ ছাড়া আর কিছু বলা যায় কি?
আমার সৃষ্টিকর্তা বেকুফ নন।
আল কুরআনের বক্তব্য মুলত এরুপ বহু ব্যখ্যার অবকাশ রাখে। আপনি বলবেন তাহলে আমি কি আল্লাহকে দায়ি করছি? না, বরং আমি মনে করি না আল্লাহ এত বেকুফ যে তিনি আমাদে এত নিম্নমানের বিধান দিবেন যার কারনে এত হাজারও ফেরকা হওয়ার সুযোগ থাকবে। কুরআন মানব রচিত,তাই এত জগাখিচুড়ি অবস্থা।
আপনি জঙ্গিবাদদের সাথে তর্ক করে হয়ত জিতবেন/হারবেন। সত্যিকার অর্থে কারা সঠিক তা বলার মুল কর্তৃপক্ষ আপনি নন।
প্রশ্ন: বসকে জিজ্ঞাসা না করে বিতর্ক করা বোকামি নয় কি?
প্রথম কথা হল বুদ্ধিমান বস তার বক্তব্য অত্যান্ত সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্টভাবে দেবেন এটাই স্বাভাবিক। হ্য, বস যদি একান্তই বেকুফ বা স্বল্প বুদ্ধির হয় তখন আর করার কি? তখন তো জিজ্ঞাসা করতেই হবে। কিন্তু দৃষ্টান্তটি মুলত আল কুরআন স্রষ্টার বিধান কিনা সেটা বোঝাতে।এখানে বস বলতে স্রষ্টা আর তার কথা বলতে কুরআনকে বুঝানো হয়েছে।
প্রথম কথা হল মানুষ বস বোকা হতে পারে, তা মেনে নেয়া যায় কিন্তু স্রষ্টা এমন বোকার মত বিধান দিবেন যার জন্য আবার প্রশ্ন করা লাগবে তা মেনে নেয়া যায় না। তারপরও যদি প্রশ্ন করার কথা বলি, মানুষ বসের কাছে প্রশ্ন করার সুযোগ আছে কিন্তু কুরআনের অস্পষ্টতার জবাব সৃষ্টিকর্তার কাছে জিজ্ঞাসা করার সুযোগ নেই।
একটু বিস্তারিত ব্যখ্যা করা হয়েছে নিম্নের লিঙ্কে:
কুরআনের আইন কি সৃষ্টিকর্তার আইন?
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। পিস টিভি বাংলা হওয়ার আগ থেকেই আমি সরাসরি জাকির নায়েকের ইংলিশ বক্তব্যে শুনে আসছি। তার প্রায় সবগুলো বক্তব্য আমি শুনেছি। তার লেকচার সমগ্র যা পিস পাবলিকেশন থেকে প্রকাশিত তা আমার সংগ্রহে আছে এবং আমি তা পড়েছি। সমগ্র কুরআনের কোথায় কি বক্তব্য আছে তা আমার জানা। আমি ভালভাবে পড়ার পরই দেখতে পেয়েছি এটি মানব রচিত কিতাব।
আপনার প্রতিও আমার চ্যালেঞ্জ যে আপনি অন্ধত্ব বর্জন করে নিরেট সত্য জানার জন্য সমগ্র কুরআন পড়ুন এবং নিরপেক্ষভাবে পর্যালোচনা করুন, আপনি আমার মতই কথা বলবেন।
জাকির নায়েকের প্রতিটি কথা আমি খন্ডন করতে পারবো। তিনি কুরআনের বিভিন্ন বক্তব্য চাতুর্য্যর সাথে ব্যখ্যা করেছেন।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
প্রবালরক বলেছেন: শুনেছি খ্রিষ্টধর্মে ভাগ আছে ৩৪০০০ ।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্মই মানবতার মধ্যে এত বিভেদ তৈরি করছে
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: কুরআন মানব রচিত,তাই এত জগাখিচুড়ি অবস্থা।
কুরআন মানব রচিত, তার প্রমাণ কি?
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:০৯
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি যদি কোন পুস্তক হাতে নিয়ে দাবি করেন যে এটা স্রষ্টার তাহলে তা প্রমান করার দায়িত্ব আপনার উপরই পড়ে। আমার কাছে একটি মাছ আছে, সেটা মানুষের মত কথা বলে - আমি এরুপ দাবী করলে সে দাবীর পক্ষে প্রমান দেয়ার দায়িত্ব নিশ্চয়ই আমার উপর পড়ে। প্রমান না দিতে পারাটাই প্রমান করে যে আমি আমার দাবিতে মিথ্যাবাদী।
কুরআন স্রষ্টার হওয়ার পক্ষে প্রমান নেই,এটাই কুরআন মানবরচিত হওয়ার পক্ষে সবচেয়ে বড় প্রমান। কুরআনে এত জগাখিচুড়ি অবস্থা-এটা মানব রচিত কিতাবের বৈশিষ্ট । এটা কুরআন মানবরচিত হওয়ার পক্ষে প্রমান। আধুনিক যুগের মানব কর্তৃক রচিত কোন বইয়ের মান কুরআনের চেয়ে বহু উচ্চে।
অন্ধ শ্রদ্ধাবোধ ছাড়া নিরপেক্ষভাবে পড়ুন, সত্য উদ্ভাসিত হবে।
এছাড়া বহু প্রমান আছে কুরআন মানব রচিত হওয়ার পক্ষে।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৩
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ...........
আমি তো আমার মতো বুঝি। কিন্তু তারা তো বোঝে না।
সেই জন্য প্রশ্নটা করেছিলাম।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪০
দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: লেখক বলেছেন: সমগ্র কুরআনের কোথায় কি বক্তব্য আছে তা আমার জানা। আমি ভালভাবে পড়ার পরই দেখতে পেয়েছি এটি মানব রচিত কিতাব।
কয়দিন ধরে দেখছি একই পোস্ট ঘুরিয়ে ফিরয়ে দিচ্ছেন। আপনার মতে কোরআন মানব রচিত। আপনার মতে এমন কোনো কিতাব আছে কি যেটি স্রষ্টা থেকে এসেছে? নাকি আপনি নাস্তিক?
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৫
বিবেক ও সত্য বলেছেন: মানুষ ব্যক্তি স্বার্থে লড়াই করে সেটা ভিন্ন কথা। সেখানে কমপক্ষে অপরাধ বোধ কম বেশি কাজ করে।
কিন্তু আপনাকে মারলে আমার সওয়াব হবে, কারন আপনি ইসলামের শত্রু এরুপ মানসিকতা হত্যাকান্ডকে উৎসাহিত করে।
যে আইন মানুষে মানুষে বিভক্তি তৈরি করে তা কখনও কল্যানকর হতে পারে না।
নিচের লিঙ্কটি দেখুন:http://www.somewhereinblog.net/blog/wise/30145559
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১১
দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: আপনার মতে এমন কোনো কিতাব আছে কি যেটি স্রষ্টা থেকে এসেছে? প্রশ্নের জবাব দেয়ার সাহস নেই?
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমার মতে স্রষ্টা থেকে আসা কোন কিতাব নেই। আমার লেখা থেকে সেটা বোঝার কথা। ধন্যবাদ।
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: ধন্যবাদ। তাহলে তো মনে হয় আপনার মতে স্রষ্টা বলে কেউ নেই।
স্রষ্টা বা ধর্ম এই জিনিষটি তাহলে পৃথিবীতে কিভাবে এসেছিলো? কে এনেছিলো, কেন এনেছিলো? কোন ইতিহাস, যুক্তি বা কারণ জানা আছে আপনার?
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমি বলিনি যে স্রষ্টা বলে কেউ নেই।
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ধর্ম কিভাবে হল সেটা আলাদা আলোচ্য বিষয়। আমি এ জগতে স্রষ্টা প্রদত্ত কোন বিধান পায়নি, সেটা আমি বলতে পারবো। এখন স্রষ্টার নামে কে বা কারা এ ধর্মগুলো তৈরি করলো সেটা ভিন্ন বিষয়, সে বিষয়ে আমার পর্যবেক্ষন আছে যা ভিন্ন পোষ্টে আলোচনা করা যেতে পারে।
আর স্রষ্টা সম্পর্কে আমার ধারনা নিম্নের লিঙ্কে:
কারা অসার:আস্তিক না নাস্তিক
সাথে নিম্নের লিঙ্কটিও প্রাসঙ্কিক:
পৃথিবীতে মোট ধর্মের সংখ্যা-১(এক)/প্রামান্য ব্যখ্যা
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১০
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: মূল দোষ সরকারের, কারণ কবর ব্যবসা, মাজার ব্যবসা, পিস টিভি বন্ধের রেখে ধর্ম ব্যবসায়ীদের ব্যবসা করার সুযোগ দিয়ে আপনার মতো দুর্বল মনের লোকেদের বিভ্রান্ত করছে।