![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
আল-কুরআনকে বলা হয় স্রষ্টা প্রদত্ত কিতাব (পুস্তক)। এ কিতাবের একটি কথাও মানব রচিত নয়। আমি সম্পূর্ণ কুরআন পড়ে এ কিতাবে যে আলোচনা পেয়েছি তার সারকথা হল নিম্নরুপ:
১. স্রষ্টার অস্তিত্ব ও তার যৌক্তিকতা, তার একত্ব, স্রষ্টার গুনাবলী ইত্যাদি। (কুরআনের প্রায় ৩০%)
২. জান্নাত-জাহান্নাম, হাশর,পরকাল,ফেরেশতা ইত্যাদি (কুরআনের প্রায় ৩০%)
৩. নবী-রসুল ও তাদের জীবনাতিহাস ও কিছু ঘটনা (কুরআনের প্রায় ২০%)
৪. আইন-কানুন ও বিধি-বিধান, নৈতিকতা ইত্যাদি (কুরআনের প্রায় ১৫%)
৫. অন্যান্য বিষয় (কুরআনের প্রায় ৫%)
পর্যালোচনা:
এক থেকে তিন নং বিষয় যা কুরআনের ৮০% জুড়ে আলোচিত হয়েছে। এ বিষয়গুলোর সারকথা সব ধর্মেই এক।এমন কি নাস্তিকেরাও এ বিষয়গুলোর যৌক্তিকতাকে অস্বীকার করে না।নাস্তিকেরা এ বিষয়গুলো অস্বীকার করে ঠিকই তবে যে কারনে অস্বীকার করে সে প্রশ্নের কোন উত্তরই দেয়া হয়নি। যে যৌক্তিকতা উক্ত বিষয়গুলোর মধ্যে ব্যখ্যা করা হয়েছে সে যৌক্তিকতাকেও নাস্তিকেরা স্বীকার করে, ভিন্ন কারনে নাস্তিকরা নাস্তিক হয়।মানুষের মনের কথা বুঝতে না পারা মানুষের দূর্বলতা।স্রষ্টা রচিত কিতাবের বৈশিষ্ট এমন হয় না, হতে পারে না।
সুতরাং আল কুরআনের প্রায় ৮০% জুড়ে যা রয়েছে তা জীবন বিধান নয়, তা কিছু বিষয় যা বিশ্বাসের মুখাপেক্ষি।এ বিষয়গুলো বড় জোর কুরআনের ১% জায়গাতে সেরে ফেলে মানুষের জীবন বিধান পূর্ণাঙ্গরুপে দেয়া যেত।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের মাত্র ১৫% জুড়ে আইন-কানুনের বর্ননা। ইসলামিক আইন-কানুন বলতে আল্লাহর আইন বলে মুলত ধোকা দেয়া হয়। ইসলামিক আইন মূলত মুসলিম হুজুরদের বানানো আইন। নিম্নের লিঙ্ক দেখুন:আল্লাহর আইন চাই
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪০
আব্দুল্লাহ ইথার খান বলেছেন: ভাই ধানাই পানাই বাদ দিয়ে বলেন ,
১* ভাই ইসলামের কোন কোন আইন খানা মোল্লাগো তৈরী ? যা নবীজী যেভাবে বিচারের পন্থা দেখিয়ে গিয়েছেন তার বাইরে নতুন ফরমেটে তৈরী হয়েছে ?
মাত্র ৫ টা আইন দেন ? যথাযথ সোর্স সহ।
২* আর আপনি যে সৃষ্টিকর্তাকে মানেন না তার যৌক্তিক কারন কি ?
৩* কোরআন মজীদের ৮০% শতাংশ কেন অমুলক এবং বাড়তি মনে হলো আপনার ?
যদি ভালো ব্লাগার হয়ে থাকেন তাহলে,
আগে উত্তর দিবেন পরে আবার আমাকে পাল্টা প্রশ্ন করবেন?
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: ১ নং প্রশ্নের উত্তর লিঙ্কে দেয়া লেখায় আছে।
২ নং প্রশ্নটি আপনার আমার সম্পর্কে ভূল ধারনা। আপনি কোথায় পেলেন যে আমি সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করি না।
আর ৮০% শতাংশ সম্পর্কে আমি বলিনি অমূলক। আমি বলেছি সেকেন্ডারি গুরুত্বপূর্ণ। তা কেন তা এ পোষ্টের পর্যালোচনা শিরোনামে সংক্ষেপে ব্যখ্যা করা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৬
আব্দুল্লাহ ইথার খান বলেছেন: সুতরাং আল কুরআনের প্রায় ৮০% জুড়ে যা রয়েছে তা জীবন বিধান নয় ?
বড় জোর কুরআনের ১% জায়গাতে সেরে ফেলে মানুষের জীবন বিধান পূর্ণাঙ্গরুপে দেয়া যেত।
বুঝলাম !
তাহলে ভাই আপনি এক কাজ করুন না , এই ৮০% কে ১% এ লিখে দিয়ে আমাদের বহুমুল্যবান সময় বাচাঁন। আর ইতিহাসের সেটা সারাংশ লেখক হয়ে আজীবন প্রত্যেক মুসলমানের মনে স্থান করে নিন।
আর এটা বলুন
ফিকাহের মাসলা মাসায়েল, জীবনঘনিষ্ট বিষয় তাহলে বাকী ২০% থেকে কিভাবে তৈরী হবে ?
আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজীদ দিয়েছেন মানব জাতীর পথ প্রদর্শনের জন্য। এখানে যা আছে তার এক রত্তিও যদি অপ্রয়োজনীয় নয়।
যেহেতু পড়েছেন তাই বললাম।