![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
অনেকে বলে থাকেন যে ধর্ম নিয়ে এত আপত্তির কি দরকার, যার যা মনে চাই তাকে তা পালন করতে দেয়া উচিত। আমি এর জবাব একটি দৃষ্টান্ত দিয়ে দিতে চাই। দৃ্ষ্টান্তটি হল:
মনে করুন আপনি প্রতিদিন অফিসে যেতে সময় রাস্তায় একজন লোককে দেখেন যে সে একটি গাছের গোড়ায়ে এক কেজি দুধ ঢালে, আবার কখনও কখনও গাছের গোড়ায় তার ঢালা দুধ মিশ্রিত কাদা তার পুরো শরীরে মাখে। এ ধরনের বেশ কিছু পাগলামি সে নিয়মিত করে থাকে। এ কর্মগুলো করার পিছনে তার কিছু বিশ্বাস কাজ করে।তার এ কর্ম নিয়ে কথা বলতে গেলে সে রেগে যায়, তার বিশ্বাসে আঘাত লাগে।যার ফলে লোকে তার এহেন কর্ম দেখে দূর থেকে শুধু হাসে, কিন্তু কিছু বলে না।
আপনি এ লোকের কর্ম সম্পর্কে কি বলবেন? কেউ কেউ হয়ত বলবেন যে উনি পাগলামি করে শান্তি পেলে তাকে তাই করতে দেয়া উচিত।কারো পাগলামি বাড়ানো উচিত না, তবে তার চিকিৎসা হওয়া উচিত এটা সকল সুস্থ মানুষে শিকার করবে, নয় কি? যে এ ধরনের কিছু বিশ্বাস ধারা পাগলা হয়েছে তথা রোগি নিজে তো নিজের সমস্যা বোঝার কথা নয়, তার পাগলামি চেতিয়ে দিলে পাগলামি তো বাড়বে সেটাই স্বাভাবিক।কিন্তু যারা সুস্থ তাদের কিছু দায়িত্ব কর্তব্য আছে। এ লোকদের চিকিৎসা করে সুস্থ করলে লোকটি নিজেও যেমন উপকৃত হবে সমাজও উপকৃত হবে।অতএব কেউ পাগলামি করলে তাকে তার পাগলামিতে ছেড়ে দেয়া দায়িত্ব ফাকি দেয়ারই নামান্তর।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: হ্য, চিকিৎসা হওয়া উচিত এতটুকু বুঝলেই হল। এর অর্থ ধর্ম নিয়ে অবশ্যই আলাপ-আলোচনার প্রয়োজন।
আপনার চিকিৎসা হওয়া প্রয়োজন আমি তো এভাবে কথা বলিনি। আপনার গায়ে লাগল কেন?
পাগলামি তাকেই বলে যার কোন যৌক্তিক উত্তর নেই। আমি এ পর্যন্ত যতগুলো পোষ্ট করেছি সে গুলোর কোনটিরই এ পর্যন্ত কেউ একটি যুক্তি খন্ডন করতে পেরেছে বলে আপনি দেখাতে পারবেন না। লেখা পড়ে যারা যতটুকু ভূল বুঝেছে ততটুকু আপত্তি করেছে, পরে আমি যখন জবাব দিয়েছি তারা তখন মেনে নিয়েছে।
অর্থ্যাৎ, আমার সবগুলো কথা যৌক্তি ও সঠিক।
ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: যার যার ধর্ম সে পালন করলে তো কথাই ছিল না।
ধর্ম মানেই হচ্ছে অন্যের উপর বোঝা চাপিয়ে দেয়া।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৩
বিবেক ও সত্য বলেছেন: সহমত
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
নগরবালক বলেছেন: ছাগল এবং আহাম্মক আপনাকে এই উপাধি দেয়াই যায়। কিন্তু দিলে সেটা ভদ্র ব্যাবহার হবেনা তাই দিলাম না
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: যাদের কথার কোন ভিত্তি নেই, তাদের শেষ আশ্রয় গালি দেয়া। আপনার কথার কোন ভিত্তি থাকলে আপনি ভদ্র ভাষায় সুনির্দিষ্টভাবে বলতে পারতেন যে আমার অমুক কথাটি ঠিক নয়। সেরুপ কোন যুক্তি আপনার কাছে নেই, যখন যুক্তি না থাকে তখন উগ্রতা থাকে।
আপনাদে জন্য মায়া হয়।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:৩২
shiponblog বলেছেন: " ধর্ম নিয়ে এত চুলকানি কেন, যার যার ধর্ম তাকে পালন করতে দিন ।এ কথা কি ঠিক?"
আপনার কথাটা কি ঠিক??? যে যুক্তি দিয়ে আপনি বলতে পারেন কথাটা ঠিক না ঐ একই যুক্তি দিয়ে আপনার যুক্তিকে বাদ দেওয়া যাই।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার সাথে দ্বিমত, নয় সহমত। কারন আপনার কাছে যা পাগলামি আমার কাছে তা বুদ্ধিমত্তার, আবার আমার কাছে যা বুদ্ধিমত্তার আপনার কাছে তা পাগলামি। এটা হতে পারে। এ কারনেই তো পরস্পপরের চিন্তা শেয়ার করা প্রয়োজন, একে তো চুলকানি বলা ঠিক নয়।
তবে পারস্পরিক চিন্তার ভিন্নতা আর ধর্মীয় কারনে চিন্তার ভিন্নতা এক নয়। ধর্মীয় কারনে চিন্তার ভিন্নতা মূলত চিন্তার ভিন্নতাই নয়, যারা ধর্ম দ্বারা অন্ধ তারা তো চিন্তাই করে না, যুক্তি শোনে না, এটা তো মারাত্মক রোগ।
আপনি তো যুক্তি দিলেন, যারা চরম অন্ধ তারা যুক্তি দেয় না, গালি দেয়। তবে সকল ধর্মপালনকারী ধর্মান্ধ নয়, তারা যুক্তি শোনে। এ শ্রেনীর লোকদের দীর্ঘদিন সময় দিলে তাদের ভূল ভাঙ্গবে,তাদের আলো দেখানো সম্ভব। কিন্তু যারা বলবে চাদের ভিতরে বুড়ি আছে, আর আপনি যুক্তি দিলে সে আপনার যুক্তি না শুনবে আর না খন্ডনের চেষ্টা করবে, সরাসরি গালিগালাজ শুরু করবে,তাদেরকে আলো দেখাবেন কি করে?
ধন্যবাদ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার সাথে দ্বিমত নয়, সহমত। কারন আপনার কাছে যা পাগলামি আমার কাছে তা বুদ্ধিমত্তার, আবার আমার কাছে যা বুদ্ধিমত্তার আপনার কাছে তা পাগলামি-এটা হতে পারে। এ কারনেই তো পরস্পপরের চিন্তা শেয়ার করা প্রয়োজন, একে তো চুলকানি বলা ঠিক নয়।
তবে পারস্পরিক চিন্তার ভিন্নতা আর ধর্মীয় কারনে চিন্তার ভিন্নতা এক নয়। ধর্মীয় কারনে চিন্তার ভিন্নতা মূলত চিন্তার ভিন্নতাই নয়, যারা ধর্ম দ্বারা অন্ধ তারা তো চিন্তাই করে না, যুক্তি শোনে না, এটা তো মারাত্মক রোগ।
আপনি তো যুক্তি দিলেন, যারা চরম অন্ধ তারা যুক্তি দেয় না, গালি দেয়। তবে সকল ধর্মপালনকারী ধর্মান্ধ নয়, তারা যুক্তি শোনে। এ শ্রেনীর লোকদের দীর্ঘদিন সময় দিলে তাদের ভূল ভাঙ্গবে,তাদের আলো দেখানো সম্ভব। কিন্তু যারা বলবে চাদের ভিতরে বুড়ি আছে, আর আপনি যুক্তি দিলে সে আপনার যুক্তি না শুনবে আর না খন্ডনের চেষ্টা করবে, সরাসরি গালিগালাজ শুরু করবে,তাদেরকে আলো দেখাবেন কি করে?
ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫২
রুবিনা পাহলান বলেছেন: আপনি নিজেই পুরো অসুস্থ। কি বলেছেন আর কি উদাহরণ দিয়েছেন অযথাই আমার পাঁচ মিনিট নস্ট করেছি।আপনি ধর্মের ব্যাপারে কি করবেন ওটা আপনার ব্যাপার।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনি উদাহরনটি বোঝেননি। আপনাকে বোঝাতে ব্যর্থ হওয়ার দায় আমি নিচ্ছি। তবে কোন কিছু না বুঝলে প্রশ্ন করা ভদ্র ও বুদ্ধিমান লোকের কাজ। হঠাৎ নেতিবাচক মন্তব্য করা ভাল রুচির পরিচয় বহন করে না।
আপনার ধর্মের কোন কর্ম যতই পাগলামি মূলক হোউক না কেন তা আপনার কাছে অনেক মহৎ, আপনি ও আপনার অনুসারী বাদে বাকি লোকেরা আপনার কর্ম দেখে মনে মনে হাসে অথচ কিছু বলে না কারন আপনি কষ্ট পাবেন। ঠিক একইভাবে আপনি অপর ধর্মের লোকদের অনেক পাগলামিমূলক আনুষ্ঠানিকতা আপনি মনে মনে হাসেন, অথচ কিছু বলেন না, কারন তারা কষ্ট পাবে।
আমি যদি নির্দিষ্ট কোন ধর্মের লোকদের বাস্তব পাগলামি মূলক বিশ্বাস ও কর্মের উদাহরণ দেয় তা উক্ত ধর্মের লোক বাদে বাকি সবাই আমার দৃষ্টান্ব ভাল করে বোঝবে অথচ উক্ত ধর্মের লোকেরা কষ্ট পাবে। তাই আমি উদাহরনে কোন ধর্মের প্রতিপালিত কর্মের ব্যখ্যা না দিয়ে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে একটি পাগলামি মূলক কর্মের উদাহরণ দিয়ে বুঝাতে চেয়েছি যে প্রত্যেক পাগলামি মূলক কর্মের সমাধান প্রয়োজন। তাই ধর্মের সমালোচনা করা প্রয়োজন, তবে তা নিয়ে কোন ফ্যাসাদ সৃষ্টি ভাল না। তবে পুরোপুরি বিতর্ক এড়ানোও সম্ভব না। কিছু হৈ চৈ তো হবেই। তাই বলে কোন অন্যয় ও সমাজের জন্য ক্ষতিকর কিছু নিরবে চলতে দেয়াও ভাল কাজ না।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৪৪
বিদ্যুৎ চমক বলেছেন: আপনার কথার সাথে পুরোপুরি একমত, আপনার চিকিতসা হওয়া দরকার।