![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
না দেখে কি বিশ্বাস করা যায়?
বিশ্বাস কখনো না দেখে হয় না-হোক সে দেখা বাহ্যিক চোখ দ্বারা বা অন্ত:চক্ষু দ্বারা। প্রত্যেক মানুষের ৪ টি চক্ষু আছে-দুটি বাহ্যিক চক্ষু অপর দুটি অন্ত:চক্ষু।আমকে আম, কাঠালকে কাঠাল বলে আমরা বিশ্বাস করি বাহ্যিক চোখ দ্বারা দেখে। আবার বাহ্যিক চোখ দ্বারা না দেখে বিশ্বাস করি এমন কিছু বিশ্বাস আছে। যেমন-বাতাস, অক্সিজেন ইত্যাদি।এগুলোকে বাহ্যিক চোখ দ্বারা দেখা যায় না ঠিকই তবে অন্ত:চক্ষু দ্বারা দেখা যায়।
কে আমার পিতা তা না দেখে বিশ্বাস করলে ধর্মে না দেখে বিশ্বাস করতে সমস্যা কেন?
ধর্মে বিশ্বাস আর জন্মদাতায় বিশ্বাস এর মধ্যে বিস্তর পার্থক্ষ আছে।
প্রথমত: জন্মের পর থেকে যাকে পিতা হিসাবে জানি, তিনিই যে আমার সত্যিই পিতা তার পক্ষে প্রমান হল:
১. মিথ্যা পিতার মনে সন্তানের প্রতি অগাধ ভালবাসা থাকে না
২. মিথ্যা পিতা হলে, তা যতই গোপন করা হোক না কেন সে বিষয়ে কম-বেশি কানাঘুষা হয় যা পিতা সম্পর্কে সন্দেহের সুযোগ করে দেয়। যখন সন্দেহের অবকাশ থাকে তখন যাচাই-বাছাইয়ের প্রশ্ন আসে। আপনি যাকে পিতা হিসাবে তার সম্পর্কে কানাঘুষা হলে আপনি নিশ্চয়ই মনে মনে সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের ব্যপারে উদ্যেগি হতেন।
সাধারণত: সত্য পিতার ব্যপারে এরুপ কানা-ঘুষা হয় না তাই যাচাই ছাড়াই বিশ্বাস করা হয়।
৩. পৃথিবীতে হাজার হাজার ধর্ম আছে। সবাই নিজেদের সঠিক আর অপরকে বেঠিক বলে। কিন্তু পিতার ক্ষেত্রে হাজার হাজার মানুষ এসে দাবি করে না যে আমি তোমার পিতা।তাই অনুসন্ধানের প্রয়োজন পড়ে না। তাছাড়া যদি এমন ঘটেই যায় যে আমি যাকে আমার পিতা বলে বিশ্বাস করি সত্যিকার অর্থে তিনি আমার পিতা নন, তাহলে এতে আমার কিইবা ক্ষতি আছে?
৪. যে বিষয়টি যতবড় গুরুতর তা বিশ্বাসের ক্ষেত্রে ততবড় প্রমানের প্রয়োজন পড়ে।যেমন ধরুন-একজন হাতে একটি বই নিয়ে বলল যে এ বইটি আমি লিখেছি, আপনি সামান্য কিছু পর্যালোচনা বা চিন্তা করে হয়ত বিশ্বাস করবেন বা অবিশ্বাস করবেন। আপনার এ বিশ্বাস/অবিশ্বাস কারো কিছু যায় আসে না। আপনি এ ধরনের কিছু বিশ্বাস করতে খুব বেশি যাচাই-বাছাইয়ে যাবেন না, কারন আপনি জানেন যে উক্ত লোক উক্ত বইয়ের লেখক হিসাবে আপনি বিশ্বাস করলেই আপনার কোন লাভ/ক্ষতি নেই বা অবিশ্বাস করলেও কোন লাভ/ক্ষতি নেই।
কিন্তু বিষয়টি যদি এমন গুরুতর হয় যে উক্ত বই আপনার জীবন নিয়ে কথা বলার দাবি রাখে, উক্ত বইয়ে বিশ্বাস না করলে আপনার জীবনের বারোটা বাজার সম্ভাবনা আছে, তাহলে কি আপনি বিষয়টিকে এত সাধারণভাবে নিবেন? নিশ্চয়ই তা গভীরভাবে যাচাই-বাছাইয়ের দাবি রাখে, নয় কি?
ধর্ম মানুষের জীবন নিয়ে কথা বলার দাবি করে। ধর্ম না মানলে পরজগতে কঠিন শাস্তির দাবি করে। বিষয়টি গুরুতর, তাই তা সম্মকভাবে যাচাই-বাছাইয়ের দাবি রাখে। ধর্মের কারনে লক্ষ লক্ষ অর্থ ব্যয় হয়, এমনকি জিহাদের জন্য নিজ জীবন উৎসর্গের দাবি রাখে। সুতরাং ধর্মটা যদি মানবরচিত হয় তাহলে সব মিথ্যা আশায় জীবনটা ব্যয় করা পাগলামি ও বোকামি বৈ কিছু নয়। তাই আগে ধর্ম মানব রচিত নাকি স্রষ্টা প্রদত্ত তা যাচাই বাছাই করে মানাই বুদ্ধিমত্তার কাজ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: সত্য বড়ই তিক্ত জিনিস
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০৭
দুর্গম পথের যাত্রী বলেছেন: বাতাস অক্সিজেন যেভাবে অন্তঃচক্ষু দিয়ে দেখেন ঠিক সেভাবেই অন্তঃচক্ষু দিয়ে ধর্মকে দেখা যায়
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: হ্য,যদি সেভাবে দেখা যায় তাহলে ধর্মকে গ্রহণ করা যায়। সেই জন্য যদি দাবি করা হয় যে অমুক ধর্ম স্রষ্টা প্রদত্ত তাহলে এটাই স্বাভাবিক যে সে ধর্ম স্রষ্টার হওয়ার পক্ষে প্রমান উপাস্থাপন করবে।
কোন ধর্মই সে প্রমান উপাস্থাপন করতে পারেনি। প্রমান নেই বলেই ভয় দেখায় যে সাবধান এর যৌক্তিকতা নিয়ে ভাবলেও ইমান তথা বিশ্বাস চলে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০১
মহা সমন্বয় বলেছেন: আমি আমার বাবাকে আমার জন্মদাতা বা পিতা হিসেবে বিশ্বাস করি এটা হচ্ছে বিশ্বাস, যুক্তিসঙ্গত বিশ্বাস যার পুরোটাই হচ্ছে বাস্তবতা। আর ধর্মের ওই আজগুবি বিশ্বাস হচ্ছে অন্ধবিশ্বাস, অযৌক্তিক বিশ্বাস যার কোনই বাস্তবতা নেই, নেই কোন সত্যতাও।
বিশ্বাস আর অন্ধবিশ্বাসের মধ্যে রয়েছে এক বিস্তর ব্যাবধান।
অনেকেই অন্ধবিশ্বাস আর বিশ্বাসকে গুলিয়ে ফেলে।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: চমৎকার বলেছেন।
৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩১
মহা সমন্বয় বলেছেন: একজন মানুষ তার বাবা বা তার মা'র স্বামীকে তার জন্মদাতা বা পিতা হিসেবে অবশ্যই অবিশ্বাস করবে, যদি সে দেখে যে তার মা বিভিন্ন পুরুষের সাথে রাত্রি যাপন করে তাহলেই শুধু তার মনে সন্দেহের উদ্রেক হবে।
যারা তার বাবাকে জন্মদাতা হিসেবে মনে নেয়াকে অন্ধবিশ্বাস মনে করে তারা কি তাদের মায়ের চরিত্র নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন? তাদের মায়ের এক্টিভিটি কি তেমন?
নিরেট গর্দভ, অপদার্থ আর খাচ্চর টইপের ছাগল রাই শুধু এমন অযৌক্তিক প্রশ্ন করে। কারণ এসব ছাগলরা বিনা কারণে তাদের মা'য়ের চরিত্র নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে যা সম্পূর্ণ অন্যায় এবং অনৈতিক।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: অন্ধ বিশ্বাসকে বৈধতা দিতে পিতার প্রতি বিশ্বাসের দৃষ্টান্ত দিতে চেষ্টা করা হয়।
৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: যারা বিনা করণে তাদের মায়ের চরিত্র নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেন? তাদের মনে যদি সন্দেহ থেকেই থাকে তারা ডি,এন,এ টেস্ট করে নিলেই তো পারে। এমন তো না যে এখানে পরীক্ষা করার কোন সুযোগই নেই।
খামোখা অযৌক্তিক প্রশ্ন করে লাভ কি? আসলে এরা যৌক্তিক আর অযৌক্তিকের পার্থক্য বুঝতে পারে না। কারণ ধর্ম তাদের দিয়েছে এক বিশাল অন্ধত্বের রাজত্ব
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমি এ পর্যন্ত যতগুলো লেখা পোষ্ট করেছি ধর্মের অসারতা প্রমান করে তার একটিরও যুক্তি কেউ খন্ডন করতে পারেনি।
তবে অন্ধ বিশ্বাসের প্রতি তারা অটল। কারন কার কত বড় বিশ্বাস তার প্রতিযোগিতা চলে।
৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৩৫
জনৈক আগন্তুক বলেছেন: ধর্ম আসলে আছে কি নেই স্রষ্টা আছে কি নেই মানতে কষ্ট হলে বিশ্বাস না হলে মরে দেখেন প্রমান পেয়ে যাবেন। মানুষের বিশ্বাস নিয়ে টানাটানি করার চেয়ে মরে গিয়ে সত্য জেনে নেন। কারো বিশ্বাস অবিশ্বাসে আপনার কোনো লাভ / ক্ষতি নেই। অন্তুচক্ষু বিবেকবোধ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে যারা শুধু বাতাস আর অক্সিজেন ই টের পায় , স্রষ্টার উপস্থিতি টের পায় না তাদের জন্য মৃত্যুই সবচেয়ে বড় প্রমান। আপনাকে বিশ্বাস করানোর জন্য স্রষ্টা আপনার কাছে নেমে এসে বলবে না আমি তোমার স্রষ্টা !!! আপনার বিশ্বাস বা অবিশ্বাসে স্রষ্টার কিছু আসে যায় না।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: চাদের মা বুড়ি রাতে চাদে বসে পান খায়। বিশ্বাস না হয় আজই চাদে যেয়ে দেখুন, প্রমান পেয়ে যাবেন। আপনি চাদের মাকে বিশ্বাস করেন আর নাই করেন এতে চাদের মায়ের কিছু আসে যায় না। -কেউ যদি আপনাকে এভাবে কথা বলে তার সম্পর্কে আপনি কি বলবেন বা ভাববেন একা একা মনে মনে কল্পনা করে দেখুন তো? বিস্তারিত দেখুন-ধর্ম নিয়ে এত চুলকানি কেন, যার যার ধর্ম তাকে পালন করতে দিন ।এ কথা কি ঠিক?
স্রষ্টার উপস্থিতি অস্বীকার করে তো আমি কিছু লিখিনি, আপনি কেন লিখলেন যে ‘স্রষ্টার উপস্থিতি টের পায় না’?
স্রষ্টা সম্পর্কে আমার বিশ্বাস জানতে মন দিয়ে পড়ুন- স্রষ্টার অস্তিত্ব:একটি নিরপেক্ষ বিশ্লেষন (আস্তিক-নাস্তিক উভয়ের প্রশ্নের সঠিক সমাধান)
৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৪
এম এ মুক্তাদির বলেছেন: পিতা বাস্তব সত্য (মৃত হলেও), ধর্ম বানানো কথা । বুদ্ধি খাটিয়ে একটু চিন্তা করলেই বোঝা যায় কেন ধর্ম তৈরী করা হয়েছে ।
তবে বোকারা তা কোন দিনই বুঝবে না ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৫
বিবেক ও সত্য বলেছেন: জন্মগতভাবে প্রাপ্ত ধর্মের প্রতি মানুষের এক সহজাত কঠিন প্রেম থাকে যার কারনে ধর্মের পক্ষে কথা শুনতে ভাল লাগে। এ ভাল লাগার কারনে ধর্মের পক্ষে অনেক গুনগান রচনা করে মনকে স্বান্তনা দেয়। এর ভূল থাকতে পারে তা ভাবতেই পারে না, এ কারনে পরিনামে তারা বোকাতে রুপান্তরিত হয়।
৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
আহলান বলেছেন: কোথায় থেকে এলাম কোথায় চলে যাব .... এই বিষয়টি নিয়ে যারা গবেষণা করেন, তারা স্রষ্টার অস্তিত্ব ঠিকই টের পায় ... জীবনটা তো আর হটাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসেনি ...
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
বিবেক ও সত্য বলেছেন: স্রষ্টা সম্পর্কে সঠিক ধারনা পেতে-
স্রষ্টার অস্তিত্ব:একটি নিরপেক্ষ বিশ্লেষন (আস্তিক-নাস্তিক উভয়ের প্রশ্নের সঠিক সমাধান)
৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
বিবেক ও সত্য বলেছেন: পৃথিবীতে মোট ধর্মের সংখ্যা-১(এক)/প্রামান্য ব্যখ্যা
১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০১
মহা সমন্বয় বলেছেন: আহলান @ এলেম আমি কোথা থেকে আর কোথায়ই বা যাব? এ চিন্তা থেকেই মানুষ রচনা করছে যত সব আজগুবি বিষয়।
আমরা প্রকৃতি থেকে এসেছি প্রকৃতিতেই মিশে যাব, দ্যাটস ইট।
সোজা কথা জন্মের আগে আপনি যেমন অস্তি্ত্ববিহীন ছিলেন মৃত্যুর পরেও ঠিক তেমনই অস্তিত্ববিহীন হয়ে যাবেন। এ সহজ কথাটা মেনে নিতে এত কষ্ট ক্যারে?? নাকি ধর্মের ওই মনগড়া আজগুবি বিষয় ভাল লাগে??
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
বিবেক ও সত্য বলেছেন: হয়তবা সত্য। এটা আমাদের অনুমান। এ বিষয়ে আমাদের কারো নিশ্চিত জ্ঞান নেই।
১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৩২
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই, আরেকটু পড়ালেখা করে এসে এই সব বিষয়ে লিখলে ভাল হয় না । ইদানিং হয়েছে এক বিপদ তথাকথিত ধার্মিকেরা আমপাড়া ডিমপাড়া পড়া শেষ হতে না হতেই ধর্মের বয়ান দিতে শুরু করে, আবার এদিকে আহম্মক নাস্তেকেরা জ্ঞান দিতে শুরু করে অবিজ্ঞানীদের লেখা দুই পাতা "সহজ ভাষায় বিজ্ঞান" টাইপ দুপাতা পড়েই।
ভাই সাহেব প্লেটো থেকে শুরু করে ভিটগেনস্টাইন দর্শনের ইতিহাস অনেক লম্বা। নিদেন পক্ষে দুই-চার পাতা করে প্লেটো, একুইনাস, লক, হিউম, বার্কলে, কান্ট, স্পিনোজা, হেগেল, মার্কস, নিৎসে, রাসেল, জা পল সার্তে, ফুকো, দেরীদা পড়ুন। আর এদিকে নিদেন পক্ষে ধর্মপদ থেকে উপনিষদ, সাংখ্য, রামকৃষ্ণ, বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ পড়ুন তারপর না হয় এসব বিষয়ে জ্ঞান দিবেন...! তাইলে মনে হয় একটু ভাল হইতো.........।
এটা করলে একটু ভাল হয় না?
২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০২
বিবেক ও সত্য বলেছেন: যদি সুনির্দিষ্টভাবে যুক্তি খন্ডন করতে না পারেন, তাহলে এভাবে কথা বলার অর্থ নেই। তবে আপনাররা যুক্তি খন্ডন করতে পারবেন না, এ কারনেই এভাবে কথা বলছেন। নিজেদের মহাজ্ঞানি দাবি করেন অথচ একটি যুক্তিও খন্ডন করার যোগ্যতা নেই।
১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:২৮
মহা সমন্বয় বলেছেন: @ শ্রাবণধারা , দু্ই পাতা বিজ্ঞান আর চার পাতা ইতিহাস পড়লেই ধর্মের অসাড়তা বুঝা যায়। এ জন্য মহাজ্ঞানী হতে হয় না। এ জন্য যা প্রয়োজন হয় তা হচ্ছে সত্য অনেষণকারী মন এবং নিরপেক্ষ ভাবনা।
ধন্যবাদ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
বিবেক ও সত্য বলেছেন: এ জন্য যা প্রয়োজন হয় তা হচ্ছে সত্য অনেষণকারী মন এবং নিরপেক্ষ ভাবনা। -
আপনার এ কথাটি অত্যান্ত চমৎকার ও জ্ঞানগর্ভ।
১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৫১
আহলান বলেছেন: প্রকৃতি থেকে তাহলে এখন কেনো এমনি এমনিই আপনার মতো মানুশ আর গরু গাধা পয়দা হয় না? বাপের প্রয়োজন হয় কেনো? একটা গাছ গজাতেও তো বীজের প্রয়োজন হয়। নিজেদেরকে ফুটপাথের সর্ব রোগ বিশেষজ্ঞদের মতো মনে করেন আরকি! @ মহা সমন্বয়।
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমরা কোথা থেকে কিভাবে আসলাম এ বিষয়ে নিশ্চিত কোন জ্ঞান পৃথিবীর কোন মানুষের কাছেই নেই। যা আপনি সুনিশ্চিত জানেন না তা নিয়ে বিতর্কের কি প্রয়োজন? না জানা বিষয় নিয়ে বিতর্ক করা মূর্খতা।
১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
মহা সমন্বয় বলেছেন: প্রকৃতির কোন বাপের প্রয়োজন হয় না মিঃ আহলান, প্রকৃতি কেউ সৃষ্টি করে না প্রকৃতি থেকেই সবকিছু সৃষ্টি হয়। প্রকৃতির বাপের খোঁজ এখনও পাওয়া যায়নি। যা পাওয়া যায়নি তা নিয়ে মিথ্যা রটিয়ে কি সুখ পান?
নোপ আমারা মোটও নিজেদের ফুটপাথের সর্ব রোগ বিশেষজ্ঞদের মত মনে করি না এটা হচ্ছে ধর্ম এবং ধার্মিকদের কাজ।
ধর্মই নাকি মানুষকে অজানা অজ্ঞাত বিষয়ে জ্ঞান দান করে।
আসলে জ্ঞান তো নয় দান করে হচ্ছে অন্ধাকর।
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: অজানা বিষয়ে অনেক মিথ্যা রচনা করা যায়। তবে ধার্মিকেরা খারাপ নয়, তবে মানসিকভাবে ধর্মীয় অন্ধত্বতা দ্বারা অসুস্থ। চিকিৎসা অতি কঠিন,তবে একেবারেই অসম্ভব নয়। তবে ঝগড়া কোন রোগের প্রতিষেধক নয়। সুন্দর ভাষায় বিতর্ক সত্যের দিকে যেতে সহায়তা করে।
১৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
শ্রাবণধারা বলেছেন: "মহা সমন্বয় বলেছেন: @ শ্রাবণধারা , দু্ই পাতা বিজ্ঞান আর চার পাতা ইতিহাস পড়লেই ধর্মের অসাড়তা বুঝা যায়। এ জন্য মহাজ্ঞানী হতে হয় না। এ জন্য যা প্রয়োজন হয় তা হচ্ছে সত্য অনেষণকারী মন এবং নিরপেক্ষ ভাবনা।"
জী জনাব ছঠিক বলেছেন। যাহাদের পুঁচ্ছদেশ থেকে সবেগে জ্ঞান উৎপাদন হয়, তাহাদের দু-চার পাতা কেন, কিছু না পড়লেও চলে ।
রবি সাহেব লিখেছিলেন " সত্য যে কঠিন , / কঠিনেরে ভালোবাসিলাম , /সে কখনো করে না বঞ্চনা ।" আপনাদিগকে দেখিলে তিনি বুঝিতেন "সত্য কত সহজ, প্রকৃতিক কর্মের ন্যয় বাঙ্গলার নাস্তেকেরা তাহারা সকাল সন্ধ্যা ত্যাগ করেন।
১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৪১
মহা সমন্বয় বলেছেন: @ শ্রাবণধারা রবি দা আরও বলিয়াছেন
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ আরও লিখিয়াছেন।
আশা করি রবীন্দ্রনাথ নিয়ে আরও দু পাতা ঘাঁটাঘাঁটি করবেন।
১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৫৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: "লেখক বলেছেন: তবে আপনারা যুক্তি খন্ডন করতে পারবেন না, এ কারনেই এভাবে কথা বলছেন। নিজেদের মহাজ্ঞানি দাবি করেন অথচ একটি যুক্তিও খন্ডন করার যোগ্যতা নেই। "
ভাই রাগ করেন কেন, খারাপ কিছুতো বলি নাই, বই পুস্তক পুড়াই ফেলতেও বলি নাই। একটু পড়া লেখা করতে বলেছি - এতেই এত রাগ?
"মহা সমন্বয় বলেছেন: আশা করি রবীন্দ্রনাথ নিয়ে আরও দু পাতা ঘাঁটাঘাঁটি করবেন।"
জী ভাই, রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি আমার এখনও অনেক বাকী আছে । রবীন্দ্রনাথ নিয়ে আমার আগ্রহ সীমাহীন, শুধু রবি নন, তার পরিবার এবং তাদের অন্দরমহল সম্পর্কেও । তবে আপনার মনে হয় যাবতীয় ঘাটাঘাটি শেষ হয়েছে, আপনি নির্বান প্রাপ্ত হয়েছেন !!!
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমি রাগ করলাম কোথায়? আমি খেলতে নেমেছি, আপনি খেলতে সাহস পাচ্ছেন না। আবোল তাবোল বকছেন।
আমি একটি কথা বললাম, আপনার যুক্তিতে যদি তা ভূল মনে হয় তাহলে প্রমান করুন। আমি তো চ্যালেঞ্জ করলাম। আপনি পারছেন না কোন যুক্তি খন্ডন করতে।
আমি কোন বই পড়েছি বা পড়িনি তা দিয়ে মানুষের জ্ঞানের পরিমাপ হয় না। কেউ এক হাজার বই পড়ে যে জ্ঞান অর্জন করে আবার কেউ মাত্র একশত বই পড়ে তার চেয়ে বেশি জ্ঞানি হতে পারে। নজরুলকে জ্ঞানী হয়েছেন যতটুকু তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি বই পড়া লোক আছে যারা নজরুলের ছাত্র হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। সুতরাং কে কয়টা বই পড়ল সেটা নিয়ে বিতর্ক করা বড়ই মুর্খতা।
আপনি পারলে আমার যুক্তি খন্ডন করুন। আর যদি না পারেন, সত্যর প্রতি ভীতি থাকে, তাহলে সটকে পড়ুন।
সত্য গ্রহণের ইচ্ছা থাকলে সাথে থাকুন। সত্যর প্রতি মাথা নত করাকেই আমার বিজয় মনে করি।
১৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নামহীন ব্যক্তি বলেছেন: সবাই সত্য ধর্মের ধারণা জানতে চায়, এটাই স্বাভাবিক। পৃথিবীতে একমাত্র সত্য ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। এটা প্রমাণিত। এই ধর্মের একটা কিতাব রয়েছে যা মহান স্রষ্টা শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উপর নাযিল করেছে সমগ্র মানবজাতিকে সঠিকপথ দেখানোর জন্য। এই কিতাবটির নাম হচ্ছে 'আল-কুরআন'। এই পর্যন্ত কোনে ব্যক্তি এই কিতাবটিকে ভুল প্রমাণিত করতে পারে নাই। অথচ অন্যান্য ধর্মেরগ্রন্থের মধ্যে অসংখ্য বৈজ্ঞানিক ভুল রয়েছে যা এই বইটিতে নেই। আমি সবাইকে চ্যালেঞ্জ করছি, যে ব্যক্তি এই বইটিকে ভুল প্রমাণিত করবে আমি তখনই তার ধর্ম পালন করব। কিন্তু কেউ পারবে না। পারলে চেষ্টা করেন। এই কিতাবে অনেকগুলো বৈজ্ঞানিক বিষয় আছে। পবিত্র আল কুরআনে উল্লেখ আছে চাঁদের নিজস্ব আলো নেই। অথচ আমাদের বিজ্ঞান এটা জানতে পেরেছে ৫০-১০০ বছর আগে কিন্তু ১৪০০ বছর আগের এই কিতাবটিতে এই কথা কে বলতে পারে? তেমনেভাবেই আরো আছে, পানিচক্রের কথা, বিগব্যান অথাৎ পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে এর কথা আরো অসংখ্যক অথাৎ এক হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানের কথা রয়েছে যা বর্তমান বিজ্ঞানের সাথে মিল। আমার প্রশ্ন হইল, আমার বিজ্ঞান এইগুলো জেনেছে ৫০-১০০ বছর আগে কিন্তু ১৪০০ বছর আগে এইগুলো কে বলতে পারে? আরেকটা কথা হল ইসলাম ধর্মের পিছনে পশ্চিমা মিডিয়া এমন লেগেছে তারাই ইসলাম ধর্মের অপপ্রচার করে। প্রত্যেক ধর্মেরই কিছু কুলঙ্কার লোক থাকে। তারা মুসলান দাবি করে অন্যায়মূলক কাজ করে আর মিডিয়া এইগুলো প্রচার করে বলে ইসলাম ধর্ম খারাপ। অথচ তারা ইসলাম ধর্মের ভালো দিকগুলো কখনো প্রচার করে না।
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৭
বিবেক ও সত্য বলেছেন: এই পর্যন্ত কোনে ব্যক্তি এই কিতাবটিকে ভুল প্রমাণিত করতে পারে নাই।
এটা আপনার বিশ্বাস। আপনি জন্মগতভাবে ইসলামকে ভালবাসেন, তবে কোনদিন নিজে যাচাই করে দেখেন নি। ইসলামের হাজারও ভূল হাজারও লোকে দেখিয়েছে। আপনি তো তাদের বক্তব্য, লেখনি পড়েননি। আপনি তাদের বক্তব্যর প্রতুত্তর শুনেছেন ইসলামের পক্ষের লোকদের থেকে। এক পক্ষের কথা শুনলে কোনদিনই কোন বিষয়ে সঠিক জ্ঞান হয়নি।
কুরআনের বেশিরভাগ বক্তব্য বিজ্ঞানের পক্ষে নয়, বরং বিপক্ষে। কুরআনে আধুনিক বিজ্ঞানের পক্ষে কথা আছে বলে যা শুনেছেন তা আসলে ডাহা মিথ্যা। আমিও আপনার মত বিশ্বাস করতাম। পরে নিজে কুরআন পড়ে যা দেখলাম, তা আমার তথাকথিত ইসলামিক স্কলারদের সম্পর্কে ধারন সম্পূর্ণ পাল্টে দিল।
নিজে কুরআন পড়ুন, আংশিক নয় সম্পূর্ণ। তাহলেই দেখতে পাবেন সত্য কি।
১৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৪৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: @শ্রাবণধারা
তবে আপনার মনে হয় যাবতীয় ঘাটাঘাটি শেষ হয়েছে, আপনি নির্বান প্রাপ্ত হয়েছেন !!! জ্বী না ভাই একদমই না।
ঘাঁটাঘাঁটির এই প্রক্রিয়া কখনও শেষ হবার নয়। একজন মানুষের পক্ষে তবাৎ বিষয়ের জ্ঞান অর্জন কারাও সম্ভব নয়।
কিন্তু ধর্মান্ধরা মনে করে সবকিছুর জ্ঞান তারা অর্জন করে ফেলেছে ( যেহেতু তারা স্রষ্টা প্রদত্ত গ্রন্থ থেকে জ্ঞান আর্জন করে) যে কারণে সবকিছুই তারা ধর্ম দ্বারা বিশ্লেষণ করে যা সম্পূর্ণ মনগড়া যার পুরোটাই বিশ্বাস নির্ভর।
সমস্যা হচ্ছে ঘাঁটাঘাঁটি খুব একটা করা যায় না বেশী ঘাঁটাঘাঁটি করতে গেলেই ধর্ম দ্বারা তা স্তব্দ করে দেয়া হয়, এটা একটা সমস্যা।
এই লোকের কিছু পোস্ট আছে দেখতে পারেন view this link
উক্ত লিংকের পোস্টগুলো জাস্ট একটা উদাহারণ। এমন অনেক বিষয় আছে যা বেশি ঘাঁটাঘাঁটি, সঠিক ব্যাখ্যা, সঠিক ঘটনা উদঘাটন করতে গেলেই, বিশ্বাস ও ধর্মীয় চেতনা টেনে এনে তা থামিয়ে দেওয়া হয়। আর বেশিরভাগ ব্যাখ্যাই তারা বিশ্বাস নির্ভর ব্যাখ্যা করে থাকে যদিও বিশ্বাস নির্ভর ব্যাখ্যা অধিকাংশই ভুল হয়।
এখন আসি স্রষ্টার ব্যাপারে- স্রষ্টা আছে কি না নাই? এ ব্যাপারে মানুষ জ্ঞান, বুদ্ধি,বিচার, বিবেচনা দ্বারা যাচাই বাছাই করুক, ধর্মীয় বিশ্বাস দ্বারা নয়, আমি এটাই চাই। কারণ ধর্মগ্রন্থগুলো ভুল আর না না অসঙ্গতিতে ভরপূর। ( জানি ইতিমধ্যেই অনেকেই আমাকে পাগল ভাবা শুরু করছে। ) আর ওইসব ঐশ্বীগ্রন্থ থেকে যারা জ্ঞান অর্জন করে তাদের চিন্তাধারা,তাদের ব্যাখ্যা অধিকাংশই ভুল আর সত্য থেকে শত সহস্র মাইল দূরে অবস্থান করে।
নি:শ্চই স্রষ্টা নির্বোধ নন, কিন্তু ধর্মগ্রন্থগুলোর স্রষ্টা সম্পূর্ণ নির্বোধ,বধির,অথর্ব, অজ্ঞ। যদিও প্রতিটি ধর্মগ্রন্থ দাবী করে তাদের স্রষ্টা নাকি সর্বোচ্চো তত্বজ্ঞানী। এটা একদম মিথ্যা কথা। আমি স্বাক্ষ্য প্রদান করিতেছি যে; সবগুলো ধর্মগ্রন্থের স্রষ্টাই মিথ্যা স্রষ্টা, যদি আমি তা স্বীকার করি তাহলে নিশ্চই আমি মিথ্যাবাদীদের দলে অন্তর্ভুক্ত হব।
আমি আরও স্বাক্ষ্য প্রদান করিতেছি যে- প্রতিটি ধর্মগ্রন্থই মানুষ্য রচিত আর এ ব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহ এবং স্বংশ্বয় নেই।
( তারমানে এই না যে আমি দুনিয়ার সবকিছু জেনে ফেলেছি, ধর্মগ্রন্থ অস্বীকার করার মানে দুনিয়ার সবকিছু জেনে ফেলা নয়। আর যেহেতু একজন মানুষের পক্ষে দুনিয়ার সবকিছু জেনে ফেলা সম্ভব নয় সুতরাং ধর্মগ্রন্থগুলো সঠিক এটাও কাজের কথা নয় )
যেখানে একটু অজানা, যেখানেই একটু রহস্য, যেখানেই ব্যাখ্যা পেতে একটু দেরী হয়েছে সেখানেই ধর্মগুলোর বারাবাড়ি। টেনে আনা হয়েছে, আল্লা,খোদা,ফেরেশতা,জ্বীন,ভূত, আত্না, পাপ,পূণ্য ইত্যাদি না আজগুবি বিষয়। view this link
আমার শেষ কথা হচ্ছে- স্রষ্টা বা অতি প্রাকৃত কোন এক মহা শক্তি যদি কেউ খুঁজতে চায় তাহলে- ধর্মের বাইরে গিয়ে খুঁজুক। মানুষের জ্ঞান, বুদ্ধি,বিচার, বিবেচনা দ্বারা। অন্ধবিশ্বাস দ্বারা নয়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৫
বিবেক ও সত্য বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
২০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:২২
শ্রাবণধারা বলেছেন: @ মহা সমন্বয়, আপনি বুদ্ধের যে বচন খানা দিয়েছেন এটাই ধর্ম । তাহলে ধর্ম কি করিয়া আপনাকে স্তব্ধ করিয়া দিল?
আপনার প্রদত্ত লিংকের প্যারা-ছাগলের উপাখ্যানটা পড়িলাম । এই ছাগ-গল্প বিশ্বাসের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই ।
আমার মত এই যে ধর্ম মোটেও বিশ্বাসের উপর প্রতিষ্ঠিত নয়, তাহা হইলে বুদ্ধ বিশ্বাস বলেই বুদ্ধ হইয়া যাইতেন । এটা জ্ঞানার্জন, আত্নশুদ্ধি আর সৎকর্মের উপর প্রতিষ্ঠিত । শুভকামনা ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
বিবেক ও সত্য বলেছেন: বুদ্ধর সব কথা আমি পড়িনি, তাই তার অন্য কথার ব্যপারে মন্তব্য নেই। তবে জনবা মহা সমন্বয় এর উদ্বৃত করা বুদ্ধের বচনের সাথে ১০০% একমত। এটা অত্যান্ত চমৎকার কথা।
শ্রাবণধারা বলেছেন এ কথা মানাই নাকি ধর্ম। যদি তাইই হয় তবে এ ধর্ম মানতে কোন বু্দ্ধিমান লোক আপত্তি করবে না। তবে প্রচলিত ধর্মগুলোর তথা ইসলাম, হিন্দু, খ্রিষ্টান,ইয়াহুদি ইত্যাদি বানী এ কথার সাথে সাংঘর্ষিক।
শ্রাবণধারা বলেছেন,ধর্ম মোটেও বিশ্বাসের উপর প্রতিষ্ঠিত নয়- আপনার ধারনা ভূল।
মুসলামা সন্তানকে শুরু থেকে শেখানো হয় ৭ টি বিষয়ে প্রতি তাদেরকে বিশ্বাস রাখতে হবে, না হয় তাদের ইমান (বিশ্বাস) চলে যাবে।
বিস্তারিত:যে কিতাব মানুষকে বিশ্বাসের জন্য জোর করে তা স্রষ্টার হতে পারে না (কুরআন মানব রচিত):
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৫৮
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: অপ্রিয় সত্য যা সবার মনে আছে কিন্তু প্রকাশ করে না।