![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্রষ্টা প্রদ্ত্ত বিবেক ও বিচার-বিবেচনা শাক্তি ব্যবহার করে বুদ্ধিবৃত্তিক ও আলোকিত জীবন গড়াই সত্যিকার মানুষের আসল কর্ম
কোরানের মত অস্পষ্ট ,দুর্বোধ্ ও স্ববিরোধী কিতাব দুনিয়াতে দ্বিতীয়টা নেই
============================================
কোরান বলেছে তার মধ্যেকার প্রতিটা বিষয় পরিস্কার ও বিস্তারিত-
-------------------------------------------------------------------------
সুরা নাহল-১৬:৮৯:আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা প্রত্যেক বস্তুর সুস্পষ্ট বর্ণনা, হেদায়েত, রহমত এবং মুসলমানদের জন্যে সুসংবাদ।
সুরা হুদ -১১:১:এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য।
সুরা আলআনআম- ৬: ১৪:----তবে কি আমি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন বিচারক অনুসন্ধান করব, অথচ তিনিই তোমাদের প্রতি বিস্তারিত গ্রন্থ অবতীর্ন করেছেন।
সুরা হামিম সেজদা -৪১:৩এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য।
-------------------------------------------------------------------------
সুতরাং ধরে নেয়া যায় যে কোরানে দুনিয়ার সব বিষয়ই সুস্পষ্টভাবে বর্নিত আছে। কিন্তু ঘটনা কি সত্য ? মুহাম্মদের ব্যাক্তিগত কিছু চাওয়া পাওয়া - যেমন বহু বিবাহ , ডাকাতি , লুটপাটের মালের ভাগাভাগি , বন্দিনী নারী ধর্ষন, অবিশ্বাসীকে হত্যার কথা সহ আল্লাহর হুমকি ধামকি ছাড়া কোরানে আর কি আছে ? যদি ধরে নেই , কোরানে যে সব বিষয়ের অবতারনা করা হয়েছে, অন্তত: সেসব বিষয়ের সুস্পষ্ট ও বিস্তারিত বর্ননা আছে। কিন্তু বিষয়টা কি তাই ? কোরানে বহু পুর্ববর্তী নবীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেমন - ইব্রাহীম, মুসা , দাউদ ইত্যাদির , কিন্তু তাদের জীবনের বিস্তারিত ঘটনার কোন বর্ননা আছে ? নাই , হুট হাট করে তাদের সম্পর্কে অতি সামান্য কিছু কথা আছে। তাহলে কিভাবে আমরা বুঝব যে ইব্রাহীম , মুসা বা দাউদ সোলেমান ইত্যাদিরাও নবী ছিল? আর কিভাবেই বা বুঝব কোথায় তারা জন্মেছিল ও তাদের ধর্ম প্রচার করেছিল ? কোরানে কি তাদের কথা বিস্তারিত আছে ? ঘটনার এখানেই শেষ নয়, এরপরেই কোরান বলছে -
-----------------------------------------------------------------------------
সুরা আল ইমরান -৩:৭:তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।
-----------------------------------------------------------------------------
অর্থাৎ কোরান বলছে কিছু আয়াত সুস্পষ্ট আর কিছু রূপক বা অস্পস্ট। তার মানে আগে যে বার বার কোরান বলল , তার আয়াতের বিষয়বস্তু সুস্পস্ট ও বিস্তারিত , এই ৩:৭ আয়াতে ঠিক তার উল্টো কথা বলছে।
এসব আয়াতের বিষয় মুমিনদের চোখের সামনে তুলে ধরলেও তারা এর মধ্যে স্ববিরোধীতা দেখে না। কোরান একবার বলছে - এর সব আয়াত পরিস্কার ও বিস্তারিত, আবার অন্য যায়গায় বলছে - কিছু আয়াত পরিস্কার ও কিছু রূপক বা অস্পষ্ট - সরাসরি এই স্ববিরোধী কথা কোরানে বলা থাকলেও মুমিনদের বোধ বুদ্ধি এখানে লোপ পেয়ে যায় আর তারা এর মধ্যে স্ববিরোধীতা দেখে না। কারন এতকিছুর পর কোরান বলছে -
-----------------------------------------------------------------------------
সুরা নিসা -৪:৮২:এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতো অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
------------------------------------------------------------------------------
কোরান ভিন্ন ভিন্ন আয়াতে সুস্পষ্টভাবে স্ববিরোধী কথা বলেই আবার দাবী করছে তাতে কোন স্ববিরোধীতা নেই। সুতরাং এখন মুমিনদেরকে সামনে যতই কোরানের মধ্যে থেকে স্ববিরোধী বক্তব্য তুলে ধরা হোক না কেন , মুমিনরা সেটা কোনভাবেই স্বীকার করবে না , কারন কোরান বলেছে তাতে কোন স্ববিরোধীতা নেই। সুতরাং সুস্পষ্টভাবেই মূর্খ , অন্ধ , উন্মাদ , ও পাগল এবং জড়বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ না হলে তার পক্ষে খাটি বা সহিহ মুমিন হওয়া অসম্ভব।
সংগৃহীত:view this link
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৮
৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের সৃষ্টিকর্তার বিধান হওয়ার পক্ষে কুরআনের প্রমান ও তা খন্ডন
৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৯
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: গুলিস্তানে কি আজকাল দাউদ-বিখাউজের মলম বেচে না?
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪১
বিবেক ও সত্য বলেছেন: জবাব দিতে পারবেন না, এ কারনে...............
৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৩
অরক্স বলেছেন: পুরান ছাগলে ঘাস পায় না, নতুন ছাগলের আমদানী।
৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
বিবেক ও সত্য বলেছেন: view this link
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩৬
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: স্ববিরোধী অজস্র আয়াত রয়েছে। একটা আরেকটাকে বাতিল করে দেয়।
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: আগে ব্লগে জামাতপন্থী ব্লগারদের নিজের বাবা,চাচাকে মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণে যথেষ্ট কসরত করতে দেখা যেত।
ইদানীং ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষী সাধুবাবাদের মাঝে নতুন এক প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে।
আমি মাদরাসায় পড়েছি, আরবি জানি, বাবা-মা দরবেশ, চাইলে আন্তর্জাতিক ক্ষতিসম্পন্ন ইসলামী ব্যক্তিত্ব হইতে পারতাম শুধু সত্যের খাতিরে ইসলামের বিরুদ্ধে লাগছি ইত্যাদি ইত্যাদি......... আরও কত ডউয়ার ছাল।
আফসোস, আপনার এ পথ পরিবর্তনে ইসলাম এতীম হইয়া গেল!
"জানো হে অধম হতে পারতুম আমি বিশ্বের মহাজ্ঞানী
দিকে দিকে শুধু শুনিতে পাইতে আমার বিজয়ধ্বনি।
ভাগ্যই পথে বাঁধা হল মোর তাই করি আজ ভাঁড়ামি
তবুও আমি গুণিনা কাউরে জানি আমিই সেরা আমি।"
৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: আগে ব্লগে জামাতপন্থী ব্লগারদের নিজের বাবা,চাচাকে মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণে যথেষ্ট কসরত করতে দেখা যেত।
ইদানীং ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষী সাধুবাবাদের মাঝে নতুন এক প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে।
আমি মাদরাসায় পড়েছি, আরবি জানি, বাবা-মা দরবেশ, চাইলে আন্তর্জাতিক ক্ষতিসম্পন্ন ইসলামী ব্যক্তিত্ব হইতে পারতাম শুধু সত্যের খাতিরে ইসলামের বিরুদ্ধে লাগছি ইত্যাদি ইত্যাদি......... আরও কত ডউয়ার ছাল।
আফসোস, আপনার এ পথ পরিবর্তনে ইসলাম এতীম হইয়া গেল!
"জানো হে অধম হতে পারতুম আমি বিশ্বের মহাজ্ঞানী
দিকে দিকে শুধু শুনিতে পাইতে আমার বিজয়ধ্বনি।
ভাগ্যই পথে বাঁধা হল মোর তাই করি আজ ভাঁড়ামি
তবুও আমি গুণিনা কাউরে জানি আমিই সেরা আমি।"
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: গুলিস্তানে কি আজকাল দাউদ-বিখাউজের মলম বেচে না?
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
বাবাজান বলেছেন: প্রাণ ঢালা অভিনন্দন জানিয়ে......
এবার @অবিবেক ও মিথ্যা'র মূর্খতা সুলভ আচরন, ব্যাবহার, ও কথা বার্তার একটা জবাব দিয়ে নিই,,
এই বলদটা নিক নাম বিবেক ও সত্য দিছে অথচ কথা বার্তা যুক্তি বুদ্ধিতে মনে হয়, বস্তিতে জন্ম লইছে, শুধু মায়ের পরিচয়ে বাবা ছিলো কি ছিলোনা...! তা সে নিজেও জানেনা, শিখবে কি ঘুড়ার ডিম, কিচ্ছুই জানেনা, সঠিক কথাকে সে ভুল শুনে, ঠিক হ্যালোসিনেশন এর রুগীর ন্যায়,,
একটা বই পড়ে বুঝতে হলে সেই বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে, তা নাহলে সে বইটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনাও থাকবেনা, তাই কুরআন যেহেতু সর্বউচ্চ ভবিষ্যতবানী ও চ্যালেঞ্জ ও কিয়ামত পর্যন্ত বিধানদানকারী, সেই হিসেবে এর ইতিহাস বস্তিতে থেকে পাওয়া যাবেনা, তা শিখতে হলে বা জানতে হলে, কোনো ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে শিখতে হবে,, তা না হলে এর ইতিহাস বা মূল বিষয় সমূহ জানা যাবেনা, যেমন এই বেকুব ও সত্ত্ব কোরআন শিখেছিলো, এক ভাঙ্গাড়ী ওয়ালার কাছ থেকে, মানে একদিন এক লাইব্রেরির মালিক লক্ষ করলো তার লাইব্রেরিতে কুরআনের বাংলা তরজমা ও অন্যান্য বই অনেকদিন যাবৎ বিক্রি না হওয়ায় কাগজ গোলো পুরাতন হয়ে যাচ্ছে, তাই সে এই বই সহ কুরআনের তরজমাটাও এক পুরাতন বই ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিলো, অর্থাৎ যারা মানুষের পুরাতন বই খাতা কেজি হিসাবে কিনে নেয়, এবং তারা তার বিনিময়ে অনেক সময় সুটকি মাছ, জিরা,দারচিনি, দিয়ে যায়,
তো সেই পুরাতন বই ক্রেতা লাইব্রেরির মালিকের নিকট থেকে সেই পুরাতন বই কিনে নিয়ে এক বস্তির কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তো বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটি সেই বস্তিতেই থাকতো, তার মায়ের কাছে বড় হচ্ছে আর গ্রামের সাধারন স্কুলে যায় তাও মাঝে মাঝে, এভাবে মাতৃভাষাটা মোটামুটি কোনো রকমে শিখছে আরকি, তো বিবেক ও সত্য নিকের ব্যক্তিটির মা বাইড়ে দাড়িয়ে ছিলো, এমন সময় সেই পুরাতন বই ক্রেতা লোকটি সুঠকি মাছ ও তেজ পাতা নিয়ে উপস্থিত হয়ে বললো, "আছে কি পুরাতন বই খাতা বিক্রি করতে পারেন"
বস্তির ভিতর থেকে বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটির মা তার ছেলে তথা মিস্টার বেকুব ও সত্ত্ব যে স্কুলে পড়তো সেই স্কুল থেকে যে বই দিছিলো সেই বই গোলো নিয়ে এসে বললো, হে সুঠকি মাছ ওয়ালা এই বই ৩ টা নিয়ে কিছু সুঠকি মাছ ও দারচিনি, দিন, তো বই ক্রেতা দেখলো বই গোলো নতুন, ক্লাস টু তে যে বই গোলো দেয়া হয়েছে তাই বই গোলো নিয়ে নিলো, এবং তার বিনিময়ে কিছু দারচিনি ও সুঠকি মাছ দিয়ে বিদায় দিবে তখন বেকুব ও সত্ত্বের মা বললোঃ আমার ছেলে স্কুলে নতুন ক্লাসে উঠেছে, তো এই বই গুলো সে পেয়েছে তো আপনার কাছে সুঠকি মাছের বিনিময়ে সেই বই গুলো বিক্রি করেছি, এখন একটা বইও যদি না থাকে তবে আমার পুলাডা স্কুলে গিয়া পড়বে কি..? তাই দয়া করে আমাকে একটি বই দিলে আমার পুলাডা পড়তে পারতো, তো সেই সুঠকি মাছ ওয়ালা দেখলো নতুন বই, তাই সে তা রেখে দিয়ে ঝাকা থেকে সেই পুরাতন কুরআনের তরজমাটি হাতে দিয়ে ভেগে গেলো...
অতঃপর বেকুব ও সত্ত্ব বাড়ি এসে দেখলো স্কুলের বইটি নেই, একটি পুরাতন বাংলা কুরআনের তরজমা রয়েছে, তো এভাবেই সে কুরআন শিখেছে ও বুঝেছে,
আমাদের মনে রাখতে হবে, কিছু ব্যবসায়ীরা কুরআনের বাংলা তরজমা বাজারে ছাড়ছে যাতে, না আছে কুরআনের ইতিহাস, না আছে প্রত্যেক আয়াতের শানে নুযুল, আর না আছে সঠিক তরজমা, তো বস্তিতে থেকে এভাবেই হয়তো সে কুরআনের তরজমা জানছে, আর এনে আইয়া পন্ডিতগিরী দেহাইতাছে,,
অথচ শানে নুযুল জানেনা, কিচ্ছুই জানেনা,,,
এই কথাটাও জানেনা, যা বলে গিয়েছেন তিনি যার উপর এই কিতাব নাজিল হয়েছে তিনি বলেন " ইন্নাল কুরআনা ইউ ফাচ্ছিরু বায়া দহু বায়াদহ্ " আল হাদিছ
নিশ্চয় কুরআন এক আয়াত আরেক আয়াতের তাফছির করে
তাহলে কুরআন বুঝার জন্য কিছু কিছু আয়াত নাস্তিক বা কাফেরের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করে এখানে পেস্ট করা বা লিংক দেয়া, নিজের বস্তির মূর্খ অভিজ্ঞতা থেকে কুরআন না বুঝতে পারার কথা, ও সেই সাথে সমালোচনা করে নিজের বস্তিতে থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের আলোকে পুস্ট দিয়ে, নিজে কখনোই কুরআন বুঝতে পারবিনা,
"নিশ্চয় এলমে দ্বিন বা শিক্ষা করা ফরয"
সে সৌভাগ্য তো তুর হয় নাই..!
তুই যে কথা তুলে ধরেছিস, ও যাকে কুরআন এক আয়াতের সাথে আরেক আয়াত সাংঘর্ষিক বলে দাবি করেছিস তা ডাহা মিথ্যা ও নিজের চরম মূর্খতার বহির প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়,
আর তুই যেসব আয়াতে কারিমা তুলে ধরে সাংঘর্ষিক হিসেবে উপস্থাপন করেছিস, তরজমা থেকে, আর তুই যতোটুকু জানিস, তার চেয়ে মনে হয় কম জানে যাদের ভাষাতেই এই পবিত্র গ্রন্থটি নাজিল হয়েছে,
ঐ শুনে রাখ, তুই নিজে গ খেলেও আমি গ খাইনি,
যাদের ভাষাতেই এটা অবতীর্ন তারা কি দ্যাখেনি কোন্টা সাংঘর্ষিক,, হালার ভোদাই কোথাকার..!!
আমি ইচ্ছে করলে এহন পারি যেসব পবিত্র আয়াত সাংঘর্ষিক মনে হয়েছে তুর কাছে তার একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে কিন্তূ মূর্খকে উপদেশ দেয়া মানেই উলু বনে মুক্তা ছাড়ানো
প্রবাদ আছেনা...!
" শিক্ষিত আকারে (া) বিকারে বুঝে কিন্তূ মুর্খরে ঘাড়ে গুতাইলেও বুঝেনা"
আর তুই তো ভালো একটা মা পাসনাই, আমি যহন তোর মাকে তালাক দিছিলাম, কারন ছিলো পর পুরুষের সাথে মিশতো,, তারপর তুর মা বস্তিতে থাকতো, দুই বছর পর তুর জন্ম হয়েছিলো, আর তারপর দেখলাম, তুই কিভাবে বস্তিতে বেড়ে উঠলি, এবং কিভাবে অশিক্ষত রয়ে গেলি.... সর.. সর.. তুই আমাকে একদম বাবাজান বলবিনা, আমি তুর মাকে বিয়ে করলেও তুকে জন্ম দেয়নি সর.. আমার চোখের সামনে থেকে..!
বিঃদ্রঃ→
মন্তব্যে ব্যবহৃত কথা গুলো বলা হয়েছে এজন্যই যে সে কোন্ ধরনের কুরআন পাঠক তা প্রমানের জন্য, বাস্তবতার সাথে কেউ উদাহারন মিলাতে পারেন
শেষ কথা
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
বাবাজান বলেছেন: মমিন ভাইদের প্রাণ ঢালা অভিনন্দন জানিয়ে......
এবার @অবিবেক ও মিথ্যা'র মূর্খতা সুলভ আচরন, ব্যাবহার, ও কথা বার্তার একটা জবাব দিয়ে নিই,,
এই বলদটা নিক নাম বিবেক ও সত্য দিছে অথচ কথা বার্তা যুক্তি বুদ্ধিতে মনে হয়, বস্তিতে জন্ম লইছে, শুধু মায়ের পরিচয়ে বাবা ছিলো কি ছিলোনা...! তা সে নিজেও জানেনা, শিখবে কি ঘুড়ার ডিম, কিচ্ছুই জানেনা, সঠিক কথাকে সে ভুল শুনে, ঠিক হ্যালোসিনেশন এর রুগীর ন্যায়,,
একটা বই পড়ে বুঝতে হলে সেই বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে, তা নাহলে সে বইটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনাও থাকবেনা, তাই কুরআন যেহেতু সর্বউচ্চ ভবিষ্যতবানী ও চ্যালেঞ্জ ও কিয়ামত পর্যন্ত বিধানদানকারী, সেই হিসেবে এর ইতিহাস বস্তিতে থেকে পাওয়া যাবেনা, তা শিখতে হলে বা জানতে হলে, কোনো ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে শিখতে হবে,, তা না হলে এর ইতিহাস বা মূল বিষয় সমূহ জানা যাবেনা, যেমন এই বেকুব ও সত্ত্ব কোরআন শিখেছিলো, এক ভাঙ্গাড়ী ওয়ালার কাছ থেকে, মানে একদিন এক লাইব্রেরির মালিক লক্ষ করলো তার লাইব্রেরিতে কুরআনের বাংলা তরজমা ও অন্যান্য বই অনেকদিন যাবৎ বিক্রি না হওয়ায় কাগজ গোলো পুরাতন হয়ে যাচ্ছে, তাই সে এই বই সহ কুরআনের তরজমাটাও এক পুরাতন বই ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিলো, অর্থাৎ যারা মানুষের পুরাতন বই খাতা কেজি হিসাবে কিনে নেয়, এবং তারা তার বিনিময়ে অনেক সময় সুটকি মাছ, জিরা,দারচিনি, দিয়ে যায়,
তো সেই পুরাতন বই ক্রেতা লাইব্রেরির মালিকের নিকট থেকে সেই পুরাতন বই কিনে নিয়ে এক বস্তির কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তো বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটি সেই বস্তিতেই থাকতো, তার মায়ের কাছে বড় হচ্ছে আর গ্রামের সাধারন স্কুলে যায় তাও মাঝে মাঝে, এভাবে মাতৃভাষাটা মোটামুটি কোনো রকমে শিখছে আরকি, তো বিবেক ও সত্য নিকের ব্যক্তিটির মা বাইড়ে দাড়িয়ে ছিলো, এমন সময় সেই পুরাতন বই ক্রেতা লোকটি সুঠকি মাছ ও তেজ পাতা নিয়ে উপস্থিত হয়ে বললো, "আছে কি পুরাতন বই খাতা বিক্রি করতে পারেন"
বস্তির ভিতর থেকে বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটির মা তার ছেলে তথা মিস্টার বেকুব ও সত্ত্ব যে স্কুলে পড়তো সেই স্কুল থেকে যে বই দিছিলো সেই বই গোলো নিয়ে এসে বললো, হে সুঠকি মাছ ওয়ালা এই বই ৩ টা নিয়ে কিছু সুঠকি মাছ ও দারচিনি, দিন, তো বই ক্রেতা দেখলো বই গোলো নতুন, ক্লাস টু তে যে বই গোলো দেয়া হয়েছে তাই বই গোলো নিয়ে নিলো, এবং তার বিনিময়ে কিছু দারচিনি ও সুঠকি মাছ দিয়ে বিদায় দিবে তখন বেকুব ও সত্ত্বের মা বললোঃ আমার ছেলে স্কুলে নতুন ক্লাসে উঠেছে, তো এই বই গুলো সে পেয়েছে তো আপনার কাছে সুঠকি মাছের বিনিময়ে সেই বই গুলো বিক্রি করেছি, এখন একটা বইও যদি না থাকে তবে আমার পুলাডা স্কুলে গিয়া পড়বে কি..? তাই দয়া করে আমাকে একটি বই দিলে আমার পুলাডা পড়তে পারতো, তো সেই সুঠকি মাছ ওয়ালা দেখলো নতুন বই, তাই সে তা রেখে দিয়ে ঝাকা থেকে সেই পুরাতন কুরআনের তরজমাটি হাতে দিয়ে ভেগে গেলো...
অতঃপর বেকুব ও সত্ত্ব বাড়ি এসে দেখলো স্কুলের বইটি নেই, একটি পুরাতন বাংলা কুরআনের তরজমা রয়েছে, তো এভাবেই সে কুরআন শিখেছে ও বুঝেছে,
আমাদের মনে রাখতে হবে, কিছু ব্যবসায়ীরা কুরআনের বাংলা তরজমা বাজারে ছাড়ছে যাতে, না আছে কুরআনের ইতিহাস, না আছে প্রত্যেক আয়াতের শানে নুযুল, আর না আছে সঠিক তরজমা, তো বস্তিতে থেকে এভাবেই হয়তো সে কুরআনের তরজমা জানছে, আর এনে আইয়া পন্ডিতগিরী দেহাইতাছে,,
অথচ শানে নুযুল জানেনা, কিচ্ছুই জানেনা,,,
এই কথাটাও জানেনা, যা বলে গিয়েছেন তিনি যার উপর এই কিতাব নাজিল হয়েছে তিনি বলেন " ইন্নাল কুরআনা ইউ ফাচ্ছিরু বায়া দহু বায়াদহ্ " আল হাদিছ
নিশ্চয় কুরআন এক আয়াত আরেক আয়াতের তাফছির করে
তাহলে কুরআন বুঝার জন্য কিছু কিছু আয়াত নাস্তিক বা কাফেরের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করে এখানে পেস্ট করা বা লিংক দেয়া, নিজের বস্তির মূর্খ অভিজ্ঞতা থেকে কুরআন না বুঝতে পারার কথা, ও সেই সাথে সমালোচনা করে নিজের বস্তিতে থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের আলোকে পুস্ট দিয়ে, নিজে কখনোই কুরআন বুঝতে পারবিনা,
"নিশ্চয় এলমে দ্বিন বা শিক্ষা করা ফরয"
সে সৌভাগ্য তো তুর হয় নাই..!
তুই যে কথা তুলে ধরেছিস, ও যাকে কুরআন এক আয়াতের সাথে আরেক আয়াত সাংঘর্ষিক বলে দাবি করেছিস তা ডাহা মিথ্যা ও নিজের চরম মূর্খতার বহির প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়,
আর তুই যেসব আয়াতে কারিমা তুলে ধরে সাংঘর্ষিক হিসেবে উপস্থাপন করেছিস, তরজমা থেকে, আর তুই যতোটুকু জানিস, তার চেয়ে মনে হয় কম জানে যাদের ভাষাতেই এই পবিত্র গ্রন্থটি নাজিল হয়েছে,
ঐ শুনে রাখ, তুই নিজে গ খেলেও আমি গ খাইনি,
যাদের ভাষাতেই এটা অবতীর্ন তারা কি দ্যাখেনি কোন্টা সাংঘর্ষিক,, হালার ভোদাই কোথাকার..!!
আমি ইচ্ছে করলে এহন পারি যেসব পবিত্র আয়াত সাংঘর্ষিক মনে হয়েছে তুর কাছে তার একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে কিন্তূ মূর্খকে উপদেশ দেয়া মানেই উলু বনে মুক্তা ছাড়ানো
প্রবাদ আছেনা...!
" শিক্ষিত আকারে (া) বিকারে বুঝে কিন্তূ মুর্খরে ঘাড়ে গুতাইলেও বুঝেনা"
আর তুই তো ভালো একটা মা পাসনাই, আমি যহন তোর মাকে তালাক দিছিলাম, কারন ছিলো পর পুরুষের সাথে মিশতো,, তারপর তুর মা বস্তিতে থাকতো, দুই বছর পর তুর জন্ম হয়েছিলো, আর তারপর দেখলাম, তুই কিভাবে বস্তিতে বেড়ে উঠলি, এবং কিভাবে অশিক্ষত রয়ে গেলি.... সর.. সর.. তুই আমাকে একদম বাবাজান বলবিনা, আমি তুর মাকে বিয়ে করলেও তুকে জন্ম দেয়নি সর.. আমার চোখের সামনে থেকে..!
বিঃদ্রঃ→
মন্তব্যে ব্যবহৃত কথা গুলো বলা হয়েছে এজন্যই যে সে কোন্ ধরনের কুরআন পাঠক তা প্রমানের জন্য, বাস্তবতার সাথে কেউ উদাহারন মিলাতে পারেন
শেষ কথা
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
বাবাজান বলেছেন: মমিন ভাইদের প্রাণ ঢালা অভিনন্দন জানিয়ে......
এবার @অবিবেক ও মিথ্যা'র মূর্খতা সুলভ আচরন, ব্যাবহার, ও কথা বার্তার একটা জবাব দিয়ে নিই,,
এই বলদটা নিক নাম বিবেক ও সত্য দিছে অথচ কথা বার্তা যুক্তি বুদ্ধিতে মনে হয়, বস্তিতে জন্ম লইছে, শুধু মায়ের পরিচয়ে বাবা ছিলো কি ছিলোনা...! তা সে নিজেও জানেনা, শিখবে কি ঘুড়ার ডিম, কিচ্ছুই জানেনা, সঠিক কথাকে সে ভুল শুনে, ঠিক হ্যালোসিনেশন এর রুগীর ন্যায়,,
একটা বই পড়ে বুঝতে হলে সেই বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে, তা নাহলে সে বইটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনাও থাকবেনা, তাই কুরআন যেহেতু সর্বউচ্চ ভবিষ্যতবানী ও চ্যালেঞ্জ ও কিয়ামত পর্যন্ত বিধানদানকারী, সেই হিসেবে এর ইতিহাস বস্তিতে থেকে পাওয়া যাবেনা, তা শিখতে হলে বা জানতে হলে, কোনো ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে শিখতে হবে,, তা না হলে এর ইতিহাস বা মূল বিষয় সমূহ জানা যাবেনা, যেমন এই বেকুব ও সত্ত্ব কোরআন শিখেছিলো, এক ভাঙ্গাড়ী ওয়ালার কাছ থেকে, মানে একদিন এক লাইব্রেরির মালিক লক্ষ করলো তার লাইব্রেরিতে কুরআনের বাংলা তরজমা ও অন্যান্য বই অনেকদিন যাবৎ বিক্রি না হওয়ায় কাগজ গোলো পুরাতন হয়ে যাচ্ছে, তাই সে এই বই সহ কুরআনের তরজমাটাও এক পুরাতন বই ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিলো, অর্থাৎ যারা মানুষের পুরাতন বই খাতা কেজি হিসাবে কিনে নেয়, এবং তারা তার বিনিময়ে অনেক সময় সুটকি মাছ, জিরা,দারচিনি, দিয়ে যায়,
তো সেই পুরাতন বই ক্রেতা লাইব্রেরির মালিকের নিকট থেকে সেই পুরাতন বই কিনে নিয়ে এক বস্তির কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তো বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটি সেই বস্তিতেই থাকতো, তার মায়ের কাছে বড় হচ্ছে আর গ্রামের সাধারন স্কুলে যায় তাও মাঝে মাঝে, এভাবে মাতৃভাষাটা মোটামুটি কোনো রকমে শিখছে আরকি, তো বিবেক ও সত্য নিকের ব্যক্তিটির মা বাইড়ে দাড়িয়ে ছিলো, এমন সময় সেই পুরাতন বই ক্রেতা লোকটি সুঠকি মাছ ও তেজ পাতা নিয়ে উপস্থিত হয়ে বললো, "আছে কি পুরাতন বই খাতা বিক্রি করতে পারেন"
বস্তির ভিতর থেকে বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটির মা তার ছেলে তথা মিস্টার বেকুব ও সত্ত্ব যে স্কুলে পড়তো সেই স্কুল থেকে যে বই দিছিলো সেই বই গোলো নিয়ে এসে বললো, হে সুঠকি মাছ ওয়ালা এই বই ৩ টা নিয়ে কিছু সুঠকি মাছ ও দারচিনি, দিন, তো বই ক্রেতা দেখলো বই গোলো নতুন, ক্লাস টু তে যে বই গোলো দেয়া হয়েছে তাই বই গোলো নিয়ে নিলো, এবং তার বিনিময়ে কিছু দারচিনি ও সুঠকি মাছ দিয়ে বিদায় দিবে তখন বেকুব ও সত্ত্বের মা বললোঃ আমার ছেলে স্কুলে নতুন ক্লাসে উঠেছে, তো এই বই গুলো সে পেয়েছে তো আপনার কাছে সুঠকি মাছের বিনিময়ে সেই বই গুলো বিক্রি করেছি, এখন একটা বইও যদি না থাকে তবে আমার পুলাডা স্কুলে গিয়া পড়বে কি..? তাই দয়া করে আমাকে একটি বই দিলে আমার পুলাডা পড়তে পারতো, তো সেই সুঠকি মাছ ওয়ালা দেখলো নতুন বই, তাই সে তা রেখে দিয়ে ঝাকা থেকে সেই পুরাতন কুরআনের তরজমাটি হাতে দিয়ে ভেগে গেলো...
অতঃপর বেকুব ও সত্ত্ব বাড়ি এসে দেখলো স্কুলের বইটি নেই, একটি পুরাতন বাংলা কুরআনের তরজমা রয়েছে, তো এভাবেই সে কুরআন শিখেছে ও বুঝেছে,
আমাদের মনে রাখতে হবে, কিছু ব্যবসায়ীরা কুরআনের বাংলা তরজমা বাজারে ছাড়ছে যাতে, না আছে কুরআনের ইতিহাস, না আছে প্রত্যেক আয়াতের শানে নুযুল, আর না আছে সঠিক তরজমা, তো বস্তিতে থেকে এভাবেই হয়তো সে কুরআনের তরজমা জানছে, আর এনে আইয়া পন্ডিতগিরী দেহাইতাছে,,
অথচ শানে নুযুল জানেনা, কিচ্ছুই জানেনা,,,
এই কথাটাও জানেনা, যা বলে গিয়েছেন তিনি যার উপর এই কিতাব নাজিল হয়েছে তিনি বলেন " ইন্নাল কুরআনা ইউ ফাচ্ছিরু বায়া দহু বায়াদহ্ " আল হাদিছ
নিশ্চয় কুরআন এক আয়াত আরেক আয়াতের তাফছির করে
তাহলে কুরআন বুঝার জন্য কিছু কিছু আয়াত নাস্তিক বা কাফেরের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করে এখানে পেস্ট করা বা লিংক দেয়া, নিজের বস্তির মূর্খ অভিজ্ঞতা থেকে কুরআন না বুঝতে পারার কথা, ও সেই সাথে সমালোচনা করে নিজের বস্তিতে থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের আলোকে পুস্ট দিয়ে, নিজে কখনোই কুরআন বুঝতে পারবিনা,
"নিশ্চয় এলমে দ্বিন বা শিক্ষা করা ফরয"
সে সৌভাগ্য তো তুর হয় নাই..!
তুই যে কথা তুলে ধরেছিস, ও যাকে কুরআন এক আয়াতের সাথে আরেক আয়াত সাংঘর্ষিক বলে দাবি করেছিস তা ডাহা মিথ্যা ও নিজের চরম মূর্খতার বহির প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়,
আর তুই যেসব আয়াতে কারিমা তুলে ধরে সাংঘর্ষিক হিসেবে উপস্থাপন করেছিস, তরজমা থেকে, আর তুই যতোটুকু জানিস, তার চেয়ে মনে হয় কম জানে যাদের ভাষাতেই এই পবিত্র গ্রন্থটি নাজিল হয়েছে,
ঐ শুনে রাখ, তুই নিজে গ খেলেও আমি গ খাইনি,
যাদের ভাষাতেই এটা অবতীর্ন তারা কি দ্যাখেনি কোন্টা সাংঘর্ষিক,, হালার ভোদাই কোথাকার..!!
আমি ইচ্ছে করলে এহন পারি যেসব পবিত্র আয়াত সাংঘর্ষিক মনে হয়েছে তুর কাছে তার একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে কিন্তূ মূর্খকে উপদেশ দেয়া মানেই উলু বনে মুক্তা ছাড়ানো
প্রবাদ আছেনা...!
" শিক্ষিত আকারে (া) বিকারে বুঝে কিন্তূ মুর্খরে ঘাড়ে গুতাইলেও বুঝেনা"
আর তুই তো ভালো একটা মা পাসনাই, আমি যহন তোর মাকে তালাক দিছিলাম, কারন ছিলো পর পুরুষের সাথে মিশতো,, তারপর তুর মা বস্তিতে থাকতো, দুই বছর পর তুর জন্ম হয়েছিলো, আর তারপর দেখলাম, তুই কিভাবে বস্তিতে বেড়ে উঠলি, এবং কিভাবে অশিক্ষত রয়ে গেলি.... সর.. সর.. তুই আমাকে একদম বাবাজান বলবিনা, আমি তুর মাকে বিয়ে করলেও তুকে জন্ম দেয়নি সর.. আমার চোখের সামনে থেকে..!
বিঃদ্রঃ→
মন্তব্যে ব্যবহৃত কথা গুলো বলা হয়েছে এজন্যই যে সে কোন্ ধরনের কুরআন পাঠক তা প্রমানের জন্য, বাস্তবতার সাথে কেউ উদাহারন মিলাতে পারেন
শেষ কথা
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
বাবাজান বলেছেন:
ব্লগ অনুসন্ধান
Search
সহযোগিতা
বাবাজান
০
Home Banner
সকল পোস্ট
নির্বাচিত পোস্ট
নোটিশ বোর্ড
অনুসারিত ব্লগ
বাবাজান ব্লগ
নতুন ব্লগ লিখুন
পোস্টটি যিনি লিখেছেন
বিবেক ও সত্য বিবেক ও সত্য
অনুসরণ করুন
অন্ধত্ব ও গোড়ামিত্ব পরিহার করে জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তিক জীবন গড়ি
অ্যালকোহলে নারীরা আর পিছিয়ে নেই
মাথায় বল রেখে বিশ্ব রেকর্ড গড়া বাংলাদেশির হতাশার গল্প
সাংবাদিক হত্যার বিচার প্রক্রিয়া আবারও প্রশ্নবিদ্ধ
‘মেয়েরা মেয়েদের শত্রু, কথাটা অপ্রিয় হলেও সত্যি'
ইউরোপে ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা বেশি নয়
from: dw.com
কুরআনের স্ব-বিরোধী বক্তব্য
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
কোরানের মত অস্পষ্ট ,দুর্বোধ্ ও স্ববিরোধী কিতাব দুনিয়াতে দ্বিতীয়টা নেই
============================================
কোরান বলেছে তার মধ্যেকার প্রতিটা বিষয় পরিস্কার ও বিস্তারিত-
-------------------------------------------------------------------------
সুরা নাহল-১৬:৮৯:আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা প্রত্যেক বস্তুর সুস্পষ্ট বর্ণনা, হেদায়েত, রহমত এবং মুসলমানদের জন্যে সুসংবাদ।
সুরা হুদ -১১:১:এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য।
সুরা আলআনআম- ৬: ১৪:----তবে কি আমি আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন বিচারক অনুসন্ধান করব, অথচ তিনিই তোমাদের প্রতি বিস্তারিত গ্রন্থ অবতীর্ন করেছেন।
সুরা হামিম সেজদা -৪১:৩এটা কিতাব, এর আয়াতসমূহ বিশদভাবে বিবৃত আরবী কোরআনরূপে জ্ঞানী লোকদের জন্য।
-------------------------------------------------------------------------
সুতরাং ধরে নেয়া যায় যে কোরানে দুনিয়ার সব বিষয়ই সুস্পষ্টভাবে বর্নিত আছে। কিন্তু ঘটনা কি সত্য ? মুহাম্মদের ব্যাক্তিগত কিছু চাওয়া পাওয়া - যেমন বহু বিবাহ , ডাকাতি , লুটপাটের মালের ভাগাভাগি , বন্দিনী নারী ধর্ষন, অবিশ্বাসীকে হত্যার কথা সহ আল্লাহর হুমকি ধামকি ছাড়া কোরানে আর কি আছে ? যদি ধরে নেই , কোরানে যে সব বিষয়ের অবতারনা করা হয়েছে, অন্তত: সেসব বিষয়ের সুস্পষ্ট ও বিস্তারিত বর্ননা আছে। কিন্তু বিষয়টা কি তাই ? কোরানে বহু পুর্ববর্তী নবীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে যেমন - ইব্রাহীম, মুসা , দাউদ ইত্যাদির , কিন্তু তাদের জীবনের বিস্তারিত ঘটনার কোন বর্ননা আছে ? নাই , হুট হাট করে তাদের সম্পর্কে অতি সামান্য কিছু কথা আছে। তাহলে কিভাবে আমরা বুঝব যে ইব্রাহীম , মুসা বা দাউদ সোলেমান ইত্যাদিরাও নবী ছিল? আর কিভাবেই বা বুঝব কোথায় তারা জন্মেছিল ও তাদের ধর্ম প্রচার করেছিল ? কোরানে কি তাদের কথা বিস্তারিত আছে ? ঘটনার এখানেই শেষ নয়, এরপরেই কোরান বলছে -
-----------------------------------------------------------------------------
সুরা আল ইমরান -৩:৭:তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।
-----------------------------------------------------------------------------
অর্থাৎ কোরান বলছে কিছু আয়াত সুস্পষ্ট আর কিছু রূপক বা অস্পস্ট। তার মানে আগে যে বার বার কোরান বলল , তার আয়াতের বিষয়বস্তু সুস্পস্ট ও বিস্তারিত , এই ৩:৭ আয়াতে ঠিক তার উল্টো কথা বলছে।
এসব আয়াতের বিষয় মুমিনদের চোখের সামনে তুলে ধরলেও তারা এর মধ্যে স্ববিরোধীতা দেখে না। কোরান একবার বলছে - এর সব আয়াত পরিস্কার ও বিস্তারিত, আবার অন্য যায়গায় বলছে - কিছু আয়াত পরিস্কার ও কিছু রূপক বা অস্পষ্ট - সরাসরি এই স্ববিরোধী কথা কোরানে বলা থাকলেও মুমিনদের বোধ বুদ্ধি এখানে লোপ পেয়ে যায় আর তারা এর মধ্যে স্ববিরোধীতা দেখে না। কারন এতকিছুর পর কোরান বলছে -
-----------------------------------------------------------------------------
সুরা নিসা -৪:৮২:এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতো অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
------------------------------------------------------------------------------
কোরান ভিন্ন ভিন্ন আয়াতে সুস্পষ্টভাবে স্ববিরোধী কথা বলেই আবার দাবী করছে তাতে কোন স্ববিরোধীতা নেই। সুতরাং এখন মুমিনদেরকে সামনে যতই কোরানের মধ্যে থেকে স্ববিরোধী বক্তব্য তুলে ধরা হোক না কেন , মুমিনরা সেটা কোনভাবেই স্বীকার করবে না , কারন কোরান বলেছে তাতে কোন স্ববিরোধীতা নেই। সুতরাং সুস্পষ্টভাবেই মূর্খ , অন্ধ , উন্মাদ , ও পাগল এবং জড়বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ না হলে তার পক্ষে খাটি বা সহিহ মুমিন হওয়া অসম্ভব।
সংগৃহীত:view this link
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৪
৩০৩ বার পঠিত০০ ১৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর
১. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৬ ০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমি ’ইসলাম’ নামক ধর্ম খুজছি, এখনো পায়নি। কেউ কি পেয়েছেন?
২. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৮ ০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের আইন কি সৃষ্টিকর্তার আইন?
৩. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২০ ০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের সৃষ্টিকর্তার বিধান হওয়ার পক্ষে কুরআনের প্রমান ও তা খন্ডন
৪. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৯ ০
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: গুলিস্তানে কি আজকাল দাউদ-বিখাউজের মলম বেচে না?
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪১ ০
লেখক বলেছেন: জবাব দিতে পারবেন না, এ কারনে...............
৫. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৩ ২
অরক্স বলেছেন: পুরান ছাগলে ঘাস পায় না, নতুন ছাগলের আমদানী।
৬. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪৪ ০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: view this link
৭. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩৬ ০
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: স্ববিরোধী অজস্র আয়াত রয়েছে। একটা আরেকটাকে বাতিল করে দেয়।
৮. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯ ১
আশাবাদী অধম বলেছেন: আগে ব্লগে জামাতপন্থী ব্লগারদের নিজের বাবা,চাচাকে মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণে যথেষ্ট কসরত করতে দেখা যেত।
ইদানীং ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষী সাধুবাবাদের মাঝে নতুন এক প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে।
আমি মাদরাসায় পড়েছি, আরবি জানি, বাবা-মা দরবেশ, চাইলে আন্তর্জাতিক ক্ষতিসম্পন্ন ইসলামী ব্যক্তিত্ব হইতে পারতাম শুধু সত্যের খাতিরে ইসলামের বিরুদ্ধে লাগছি ইত্যাদি ইত্যাদি......... আরও কত ডউয়ার ছাল।
আফসোস, আপনার এ পথ পরিবর্তনে ইসলাম এতীম হইয়া গেল!
"জানো হে অধম হতে পারতুম আমি বিশ্বের মহাজ্ঞানী
দিকে দিকে শুধু শুনিতে পাইতে আমার বিজয়ধ্বনি।
ভাগ্যই পথে বাঁধা হল মোর তাই করি আজ ভাঁড়ামি
তবুও আমি গুণিনা কাউরে জানি আমিই সেরা আমি।"
৯. ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯ ০
আশাবাদী অধম বলেছেন: আগে ব্লগে জামাতপন্থী ব্লগারদের নিজের বাবা,চাচাকে মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণে যথেষ্ট কসরত করতে দেখা যেত।
ইদানীং ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষী সাধুবাবাদের মাঝে নতুন এক প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে।
আমি মাদরাসায় পড়েছি, আরবি জানি, বাবা-মা দরবেশ, চাইলে আন্তর্জাতিক ক্ষতিসম্পন্ন ইসলামী ব্যক্তিত্ব হইতে পারতাম শুধু সত্যের খাতিরে ইসলামের বিরুদ্ধে লাগছি ইত্যাদি ইত্যাদি......... আরও কত ডউয়ার ছাল।
আফসোস, আপনার এ পথ পরিবর্তনে ইসলাম এতীম হইয়া গেল!
"জানো হে অধম হতে পারতুম আমি বিশ্বের মহাজ্ঞানী
দিকে দিকে শুধু শুনিতে পাইতে আমার বিজয়ধ্বনি।
ভাগ্যই পথে বাঁধা হল মোর তাই করি আজ ভাঁড়ামি
তবুও আমি গুণিনা কাউরে জানি আমিই সেরা আমি।"
১০. ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮ ০
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: গুলিস্তানে কি আজকাল দাউদ-বিখাউজের মলম বেচে না?
১১. ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪ ০
বাবাজান বলেছেন: প্রাণ ঢালা অভিনন্দন জানিয়ে......
এবার @অবিবেক ও মিথ্যা'র মূর্খতা সুলভ আচরন, ব্যাবহার, ও কথা বার্তার একটা জবাব দিয়ে নিই,,
এই বলদটা নিক নাম বিবেক ও সত্য দিছে অথচ কথা বার্তা যুক্তি বুদ্ধিতে মনে হয়, বস্তিতে জন্ম লইছে, শুধু মায়ের পরিচয়ে বাবা ছিলো কি ছিলোনা...! তা সে নিজেও জানেনা, শিখবে কি ঘুড়ার ডিম, কিচ্ছুই জানেনা, সঠিক কথাকে সে ভুল শুনে, ঠিক হ্যালোসিনেশন এর রুগীর ন্যায়,,
একটা বই পড়ে বুঝতে হলে সেই বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে, তা নাহলে সে বইটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনাও থাকবেনা, তাই কুরআন যেহেতু সর্বউচ্চ ভবিষ্যতবানী ও চ্যালেঞ্জ ও কিয়ামত পর্যন্ত বিধানদানকারী, সেই হিসেবে এর ইতিহাস বস্তিতে থেকে পাওয়া যাবেনা, তা শিখতে হলে বা জানতে হলে, কোনো ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে শিখতে হবে,, তা না হলে এর ইতিহাস বা মূল বিষয় সমূহ জানা যাবেনা, যেমন এই বেকুব ও সত্ত্ব কোরআন শিখেছিলো, এক ভাঙ্গাড়ী ওয়ালার কাছ থেকে, মানে একদিন এক লাইব্রেরির মালিক লক্ষ করলো তার লাইব্রেরিতে কুরআনের বাংলা তরজমা ও অন্যান্য বই অনেকদিন যাবৎ বিক্রি না হওয়ায় কাগজ গোলো পুরাতন হয়ে যাচ্ছে, তাই সে এই বই সহ কুরআনের তরজমাটাও এক পুরাতন বই ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিলো, অর্থাৎ যারা মানুষের পুরাতন বই খাতা কেজি হিসাবে কিনে নেয়, এবং তারা তার বিনিময়ে অনেক সময় সুটকি মাছ, জিরা,দারচিনি, দিয়ে যায়,
তো সেই পুরাতন বই ক্রেতা লাইব্রেরির মালিকের নিকট থেকে সেই পুরাতন বই কিনে নিয়ে এক বস্তির কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তো বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটি সেই বস্তিতেই থাকতো, তার মায়ের কাছে বড় হচ্ছে আর গ্রামের সাধারন স্কুলে যায় তাও মাঝে মাঝে, এভাবে মাতৃভাষাটা মোটামুটি কোনো রকমে শিখছে আরকি, তো বিবেক ও সত্য নিকের ব্যক্তিটির মা বাইড়ে দাড়িয়ে ছিলো, এমন সময় সেই পুরাতন বই ক্রেতা লোকটি সুঠকি মাছ ও তেজ পাতা নিয়ে উপস্থিত হয়ে বললো, "আছে কি পুরাতন বই খাতা বিক্রি করতে পারেন"
বস্তির ভিতর থেকে বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটির মা তার ছেলে তথা মিস্টার বেকুব ও সত্ত্ব যে স্কুলে পড়তো সেই স্কুল থেকে যে বই দিছিলো সেই বই গোলো নিয়ে এসে বললো, হে সুঠকি মাছ ওয়ালা এই বই ৩ টা নিয়ে কিছু সুঠকি মাছ ও দারচিনি, দিন, তো বই ক্রেতা দেখলো বই গোলো নতুন, ক্লাস টু তে যে বই গোলো দেয়া হয়েছে তাই বই গোলো নিয়ে নিলো, এবং তার বিনিময়ে কিছু দারচিনি ও সুঠকি মাছ দিয়ে বিদায় দিবে তখন বেকুব ও সত্ত্বের মা বললোঃ আমার ছেলে স্কুলে নতুন ক্লাসে উঠেছে, তো এই বই গুলো সে পেয়েছে তো আপনার কাছে সুঠকি মাছের বিনিময়ে সেই বই গুলো বিক্রি করেছি, এখন একটা বইও যদি না থাকে তবে আমার পুলাডা স্কুলে গিয়া পড়বে কি..? তাই দয়া করে আমাকে একটি বই দিলে আমার পুলাডা পড়তে পারতো, তো সেই সুঠকি মাছ ওয়ালা দেখলো নতুন বই, তাই সে তা রেখে দিয়ে ঝাকা থেকে সেই পুরাতন কুরআনের তরজমাটি হাতে দিয়ে ভেগে গেলো...
অতঃপর বেকুব ও সত্ত্ব বাড়ি এসে দেখলো স্কুলের বইটি নেই, একটি পুরাতন বাংলা কুরআনের তরজমা রয়েছে, তো এভাবেই সে কুরআন শিখেছে ও বুঝেছে,
আমাদের মনে রাখতে হবে, কিছু ব্যবসায়ীরা কুরআনের বাংলা তরজমা বাজারে ছাড়ছে যাতে, না আছে কুরআনের ইতিহাস, না আছে প্রত্যেক আয়াতের শানে নুযুল, আর না আছে সঠিক তরজমা, তো বস্তিতে থেকে এভাবেই হয়তো সে কুরআনের তরজমা জানছে, আর এনে আইয়া পন্ডিতগিরী দেহাইতাছে,,
অথচ শানে নুযুল জানেনা, কিচ্ছুই জানেনা,,,
এই কথাটাও জানেনা, যা বলে গিয়েছেন তিনি যার উপর এই কিতাব নাজিল হয়েছে তিনি বলেন " ইন্নাল কুরআনা ইউ ফাচ্ছিরু বায়া দহু বায়াদহ্ " আল হাদিছ
নিশ্চয় কুরআন এক আয়াত আরেক আয়াতের তাফছির করে
তাহলে কুরআন বুঝার জন্য কিছু কিছু আয়াত নাস্তিক বা কাফেরের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করে এখানে পেস্ট করা বা লিংক দেয়া, নিজের বস্তির মূর্খ অভিজ্ঞতা থেকে কুরআন না বুঝতে পারার কথা, ও সেই সাথে সমালোচনা করে নিজের বস্তিতে থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের আলোকে পুস্ট দিয়ে, নিজে কখনোই কুরআন বুঝতে পারবিনা,
"নিশ্চয় এলমে দ্বিন বা শিক্ষা করা ফরয"
সে সৌভাগ্য তো তুর হয় নাই..!
তুই যে কথা তুলে ধরেছিস, ও যাকে কুরআন এক আয়াতের সাথে আরেক আয়াত সাংঘর্ষিক বলে দাবি করেছিস তা ডাহা মিথ্যা ও নিজের চরম মূর্খতার বহির প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়,
আর তুই যেসব আয়াতে কারিমা তুলে ধরে সাংঘর্ষিক হিসেবে উপস্থাপন করেছিস, তরজমা থেকে, আর তুই যতোটুকু জানিস, তার চেয়ে মনে হয় কম জানে যাদের ভাষাতেই এই পবিত্র গ্রন্থটি নাজিল হয়েছে,
ঐ শুনে রাখ, তুই নিজে গ খেলেও আমি গ খাইনি,
যাদের ভাষাতেই এটা অবতীর্ন তারা কি দ্যাখেনি কোন্টা সাংঘর্ষিক,, হালার ভোদাই কোথাকার..!!
আমি ইচ্ছে করলে এহন পারি যেসব পবিত্র আয়াত সাংঘর্ষিক মনে হয়েছে তুর কাছে তার একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে কিন্তূ মূর্খকে উপদেশ দেয়া মানেই উলু বনে মুক্তা ছাড়ানো
প্রবাদ আছেনা...!
" শিক্ষিত আকারে (া) বিকারে বুঝে কিন্তূ মুর্খরে ঘাড়ে গুতাইলেও বুঝেনা"
আর তুই তো ভালো একটা মা পাসনাই, আমি যহন তোর মাকে তালাক দিছিলাম, কারন ছিলো পর পুরুষের সাথে মিশতো,, তারপর তুর মা বস্তিতে থাকতো, দুই বছর পর তুর জন্ম হয়েছিলো, আর তারপর দেখলাম, তুই কিভাবে বস্তিতে বেড়ে উঠলি, এবং কিভাবে অশিক্ষত রয়ে গেলি.... সর.. সর.. তুই আমাকে একদম বাবাজান বলবিনা, আমি তুর মাকে বিয়ে করলেও তুকে জন্ম দেয়নি সর.. আমার চোখের সামনে থেকে..!
বিঃদ্রঃ→
মন্তব্যে ব্যবহৃত কথা গুলো বলা হয়েছে এজন্যই যে সে কোন্ ধরনের কুরআন পাঠক তা প্রমানের জন্য, বাস্তবতার সাথে কেউ উদাহারন মিলাতে পারেন
শেষ কথা
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
১২. ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫ ০
বাবাজান বলেছেন: মমিন ভাইদের প্রাণ ঢালা অভিনন্দন জানিয়ে......
এবার @অবিবেক ও মিথ্যা'র মূর্খতা সুলভ আচরন, ব্যাবহার, ও কথা বার্তার একটা জবাব দিয়ে নিই,,
এই বলদটা নিক নাম বিবেক ও সত্য দিছে অথচ কথা বার্তা যুক্তি বুদ্ধিতে মনে হয়, বস্তিতে জন্ম লইছে, শুধু মায়ের পরিচয়ে বাবা ছিলো কি ছিলোনা...! তা সে নিজেও জানেনা, শিখবে কি ঘুড়ার ডিম, কিচ্ছুই জানেনা, সঠিক কথাকে সে ভুল শুনে, ঠিক হ্যালোসিনেশন এর রুগীর ন্যায়,,
একটা বই পড়ে বুঝতে হলে সেই বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে, তা নাহলে সে বইটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনাও থাকবেনা, তাই কুরআন যেহেতু সর্বউচ্চ ভবিষ্যতবানী ও চ্যালেঞ্জ ও কিয়ামত পর্যন্ত বিধানদানকারী, সেই হিসেবে এর ইতিহাস বস্তিতে থেকে পাওয়া যাবেনা, তা শিখতে হলে বা জানতে হলে, কোনো ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে শিখতে হবে,, তা না হলে এর ইতিহাস বা মূল বিষয় সমূহ জানা যাবেনা, যেমন এই বেকুব ও সত্ত্ব কোরআন শিখেছিলো, এক ভাঙ্গাড়ী ওয়ালার কাছ থেকে, মানে একদিন এক লাইব্রেরির মালিক লক্ষ করলো তার লাইব্রেরিতে কুরআনের বাংলা তরজমা ও অন্যান্য বই অনেকদিন যাবৎ বিক্রি না হওয়ায় কাগজ গোলো পুরাতন হয়ে যাচ্ছে, তাই সে এই বই সহ কুরআনের তরজমাটাও এক পুরাতন বই ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিলো, অর্থাৎ যারা মানুষের পুরাতন বই খাতা কেজি হিসাবে কিনে নেয়, এবং তারা তার বিনিময়ে অনেক সময় সুটকি মাছ, জিরা,দারচিনি, দিয়ে যায়,
তো সেই পুরাতন বই ক্রেতা লাইব্রেরির মালিকের নিকট থেকে সেই পুরাতন বই কিনে নিয়ে এক বস্তির কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তো বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটি সেই বস্তিতেই থাকতো, তার মায়ের কাছে বড় হচ্ছে আর গ্রামের সাধারন স্কুলে যায় তাও মাঝে মাঝে, এভাবে মাতৃভাষাটা মোটামুটি কোনো রকমে শিখছে আরকি, তো বিবেক ও সত্য নিকের ব্যক্তিটির মা বাইড়ে দাড়িয়ে ছিলো, এমন সময় সেই পুরাতন বই ক্রেতা লোকটি সুঠকি মাছ ও তেজ পাতা নিয়ে উপস্থিত হয়ে বললো, "আছে কি পুরাতন বই খাতা বিক্রি করতে পারেন"
বস্তির ভিতর থেকে বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটির মা তার ছেলে তথা মিস্টার বেকুব ও সত্ত্ব যে স্কুলে পড়তো সেই স্কুল থেকে যে বই দিছিলো সেই বই গোলো নিয়ে এসে বললো, হে সুঠকি মাছ ওয়ালা এই বই ৩ টা নিয়ে কিছু সুঠকি মাছ ও দারচিনি, দিন, তো বই ক্রেতা দেখলো বই গোলো নতুন, ক্লাস টু তে যে বই গোলো দেয়া হয়েছে তাই বই গোলো নিয়ে নিলো, এবং তার বিনিময়ে কিছু দারচিনি ও সুঠকি মাছ দিয়ে বিদায় দিবে তখন বেকুব ও সত্ত্বের মা বললোঃ আমার ছেলে স্কুলে নতুন ক্লাসে উঠেছে, তো এই বই গুলো সে পেয়েছে তো আপনার কাছে সুঠকি মাছের বিনিময়ে সেই বই গুলো বিক্রি করেছি, এখন একটা বইও যদি না থাকে তবে আমার পুলাডা স্কুলে গিয়া পড়বে কি..? তাই দয়া করে আমাকে একটি বই দিলে আমার পুলাডা পড়তে পারতো, তো সেই সুঠকি মাছ ওয়ালা দেখলো নতুন বই, তাই সে তা রেখে দিয়ে ঝাকা থেকে সেই পুরাতন কুরআনের তরজমাটি হাতে দিয়ে ভেগে গেলো...
অতঃপর বেকুব ও সত্ত্ব বাড়ি এসে দেখলো স্কুলের বইটি নেই, একটি পুরাতন বাংলা কুরআনের তরজমা রয়েছে, তো এভাবেই সে কুরআন শিখেছে ও বুঝেছে,
আমাদের মনে রাখতে হবে, কিছু ব্যবসায়ীরা কুরআনের বাংলা তরজমা বাজারে ছাড়ছে যাতে, না আছে কুরআনের ইতিহাস, না আছে প্রত্যেক আয়াতের শানে নুযুল, আর না আছে সঠিক তরজমা, তো বস্তিতে থেকে এভাবেই হয়তো সে কুরআনের তরজমা জানছে, আর এনে আইয়া পন্ডিতগিরী দেহাইতাছে,,
অথচ শানে নুযুল জানেনা, কিচ্ছুই জানেনা,,,
এই কথাটাও জানেনা, যা বলে গিয়েছেন তিনি যার উপর এই কিতাব নাজিল হয়েছে তিনি বলেন " ইন্নাল কুরআনা ইউ ফাচ্ছিরু বায়া দহু বায়াদহ্ " আল হাদিছ
নিশ্চয় কুরআন এক আয়াত আরেক আয়াতের তাফছির করে
তাহলে কুরআন বুঝার জন্য কিছু কিছু আয়াত নাস্তিক বা কাফেরের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করে এখানে পেস্ট করা বা লিংক দেয়া, নিজের বস্তির মূর্খ অভিজ্ঞতা থেকে কুরআন না বুঝতে পারার কথা, ও সেই সাথে সমালোচনা করে নিজের বস্তিতে থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের আলোকে পুস্ট দিয়ে, নিজে কখনোই কুরআন বুঝতে পারবিনা,
"নিশ্চয় এলমে দ্বিন বা শিক্ষা করা ফরয"
সে সৌভাগ্য তো তুর হয় নাই..!
তুই যে কথা তুলে ধরেছিস, ও যাকে কুরআন এক আয়াতের সাথে আরেক আয়াত সাংঘর্ষিক বলে দাবি করেছিস তা ডাহা মিথ্যা ও নিজের চরম মূর্খতার বহির প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়,
আর তুই যেসব আয়াতে কারিমা তুলে ধরে সাংঘর্ষিক হিসেবে উপস্থাপন করেছিস, তরজমা থেকে, আর তুই যতোটুকু জানিস, তার চেয়ে মনে হয় কম জানে যাদের ভাষাতেই এই পবিত্র গ্রন্থটি নাজিল হয়েছে,
ঐ শুনে রাখ, তুই নিজে গ খেলেও আমি গ খাইনি,
যাদের ভাষাতেই এটা অবতীর্ন তারা কি দ্যাখেনি কোন্টা সাংঘর্ষিক,, হালার ভোদাই কোথাকার..!!
আমি ইচ্ছে করলে এহন পারি যেসব পবিত্র আয়াত সাংঘর্ষিক মনে হয়েছে তুর কাছে তার একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে কিন্তূ মূর্খকে উপদেশ দেয়া মানেই উলু বনে মুক্তা ছাড়ানো
প্রবাদ আছেনা...!
" শিক্ষিত আকারে (া) বিকারে বুঝে কিন্তূ মুর্খরে ঘাড়ে গুতাইলেও বুঝেনা"
আর তুই তো ভালো একটা মা পাসনাই, আমি যহন তোর মাকে তালাক দিছিলাম, কারন ছিলো পর পুরুষের সাথে মিশতো,, তারপর তুর মা বস্তিতে থাকতো, দুই বছর পর তুর জন্ম হয়েছিলো, আর তারপর দেখলাম, তুই কিভাবে বস্তিতে বেড়ে উঠলি, এবং কিভাবে অশিক্ষত রয়ে গেলি.... সর.. সর.. তুই আমাকে একদম বাবাজান বলবিনা, আমি তুর মাকে বিয়ে করলেও তুকে জন্ম দেয়নি সর.. আমার চোখের সামনে থেকে..!
বিঃদ্রঃ→
মন্তব্যে ব্যবহৃত কথা গুলো বলা হয়েছে এজন্যই যে সে কোন্ ধরনের কুরআন পাঠক তা প্রমানের জন্য, বাস্তবতার সাথে কেউ উদাহারন মিলাতে পারেন
শেষ কথা
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
১৩. ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৫ ০
বাবাজান বলেছেন: মমিন ভাইদের প্রাণ ঢালা অভিনন্দন জানিয়ে......
এবার @অবিবেক ও মিথ্যা'র মূর্খতা সুলভ আচরন, ব্যাবহার, ও কথা বার্তার একটা জবাব দিয়ে নিই,,
এই বলদটা নিক নাম বিবেক ও সত্য দিছে অথচ কথা বার্তা যুক্তি বুদ্ধিতে মনে হয়, বস্তিতে জন্ম লইছে, শুধু মায়ের পরিচয়ে বাবা ছিলো কি ছিলোনা...! তা সে নিজেও জানেনা, শিখবে কি ঘুড়ার ডিম, কিচ্ছুই জানেনা, সঠিক কথাকে সে ভুল শুনে, ঠিক হ্যালোসিনেশন এর রুগীর ন্যায়,,
একটা বই পড়ে বুঝতে হলে সেই বইয়ের ইতিহাস জানতে হবে, তা নাহলে সে বইটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারনাও থাকবেনা, তাই কুরআন যেহেতু সর্বউচ্চ ভবিষ্যতবানী ও চ্যালেঞ্জ ও কিয়ামত পর্যন্ত বিধানদানকারী, সেই হিসেবে এর ইতিহাস বস্তিতে থেকে পাওয়া যাবেনা, তা শিখতে হলে বা জানতে হলে, কোনো ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে শিখতে হবে,, তা না হলে এর ইতিহাস বা মূল বিষয় সমূহ জানা যাবেনা, যেমন এই বেকুব ও সত্ত্ব কোরআন শিখেছিলো, এক ভাঙ্গাড়ী ওয়ালার কাছ থেকে, মানে একদিন এক লাইব্রেরির মালিক লক্ষ করলো তার লাইব্রেরিতে কুরআনের বাংলা তরজমা ও অন্যান্য বই অনেকদিন যাবৎ বিক্রি না হওয়ায় কাগজ গোলো পুরাতন হয়ে যাচ্ছে, তাই সে এই বই সহ কুরআনের তরজমাটাও এক পুরাতন বই ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দিলো, অর্থাৎ যারা মানুষের পুরাতন বই খাতা কেজি হিসাবে কিনে নেয়, এবং তারা তার বিনিময়ে অনেক সময় সুটকি মাছ, জিরা,দারচিনি, দিয়ে যায়,
তো সেই পুরাতন বই ক্রেতা লাইব্রেরির মালিকের নিকট থেকে সেই পুরাতন বই কিনে নিয়ে এক বস্তির কাছ দিয়ে যাচ্ছিলো, তো বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটি সেই বস্তিতেই থাকতো, তার মায়ের কাছে বড় হচ্ছে আর গ্রামের সাধারন স্কুলে যায় তাও মাঝে মাঝে, এভাবে মাতৃভাষাটা মোটামুটি কোনো রকমে শিখছে আরকি, তো বিবেক ও সত্য নিকের ব্যক্তিটির মা বাইড়ে দাড়িয়ে ছিলো, এমন সময় সেই পুরাতন বই ক্রেতা লোকটি সুঠকি মাছ ও তেজ পাতা নিয়ে উপস্থিত হয়ে বললো, "আছে কি পুরাতন বই খাতা বিক্রি করতে পারেন"
বস্তির ভিতর থেকে বিবেক ও সত্য নিক নামের ব্যক্তিটির মা তার ছেলে তথা মিস্টার বেকুব ও সত্ত্ব যে স্কুলে পড়তো সেই স্কুল থেকে যে বই দিছিলো সেই বই গোলো নিয়ে এসে বললো, হে সুঠকি মাছ ওয়ালা এই বই ৩ টা নিয়ে কিছু সুঠকি মাছ ও দারচিনি, দিন, তো বই ক্রেতা দেখলো বই গোলো নতুন, ক্লাস টু তে যে বই গোলো দেয়া হয়েছে তাই বই গোলো নিয়ে নিলো, এবং তার বিনিময়ে কিছু দারচিনি ও সুঠকি মাছ দিয়ে বিদায় দিবে তখন বেকুব ও সত্ত্বের মা বললোঃ আমার ছেলে স্কুলে নতুন ক্লাসে উঠেছে, তো এই বই গুলো সে পেয়েছে তো আপনার কাছে সুঠকি মাছের বিনিময়ে সেই বই গুলো বিক্রি করেছি, এখন একটা বইও যদি না থাকে তবে আমার পুলাডা স্কুলে গিয়া পড়বে কি..? তাই দয়া করে আমাকে একটি বই দিলে আমার পুলাডা পড়তে পারতো, তো সেই সুঠকি মাছ ওয়ালা দেখলো নতুন বই, তাই সে তা রেখে দিয়ে ঝাকা থেকে সেই পুরাতন কুরআনের তরজমাটি হাতে দিয়ে ভেগে গেলো...
অতঃপর বেকুব ও সত্ত্ব বাড়ি এসে দেখলো স্কুলের বইটি নেই, একটি পুরাতন বাংলা কুরআনের তরজমা রয়েছে, তো এভাবেই সে কুরআন শিখেছে ও বুঝেছে,
আমাদের মনে রাখতে হবে, কিছু ব্যবসায়ীরা কুরআনের বাংলা তরজমা বাজারে ছাড়ছে যাতে, না আছে কুরআনের ইতিহাস, না আছে প্রত্যেক আয়াতের শানে নুযুল, আর না আছে সঠিক তরজমা, তো বস্তিতে থেকে এভাবেই হয়তো সে কুরআনের তরজমা জানছে, আর এনে আইয়া পন্ডিতগিরী দেহাইতাছে,,
অথচ শানে নুযুল জানেনা, কিচ্ছুই জানেনা,,,
এই কথাটাও জানেনা, যা বলে গিয়েছেন তিনি যার উপর এই কিতাব নাজিল হয়েছে তিনি বলেন " ইন্নাল কুরআনা ইউ ফাচ্ছিরু বায়া দহু বায়াদহ্ " আল হাদিছ
নিশ্চয় কুরআন এক আয়াত আরেক আয়াতের তাফছির করে
তাহলে কুরআন বুঝার জন্য কিছু কিছু আয়াত নাস্তিক বা কাফেরের ব্লগ থেকে সংগ্রহ করে এখানে পেস্ট করা বা লিংক দেয়া, নিজের বস্তির মূর্খ অভিজ্ঞতা থেকে কুরআন না বুঝতে পারার কথা, ও সেই সাথে সমালোচনা করে নিজের বস্তিতে থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের আলোকে পুস্ট দিয়ে, নিজে কখনোই কুরআন বুঝতে পারবিনা,
"নিশ্চয় এলমে দ্বিন বা শিক্ষা করা ফরয"
সে সৌভাগ্য তো তুর হয় নাই..!
তুই যে কথা তুলে ধরেছিস, ও যাকে কুরআন এক আয়াতের সাথে আরেক আয়াত সাংঘর্ষিক বলে দাবি করেছিস তা ডাহা মিথ্যা ও নিজের চরম মূর্খতার বহির প্রকাশ ছাড়া আর কিছুই নয়,
আর তুই যেসব আয়াতে কারিমা তুলে ধরে সাংঘর্ষিক হিসেবে উপস্থাপন করেছিস, তরজমা থেকে, আর তুই যতোটুকু জানিস, তার চেয়ে মনে হয় কম জানে যাদের ভাষাতেই এই পবিত্র গ্রন্থটি নাজিল হয়েছে,
ঐ শুনে রাখ, তুই নিজে গ খেলেও আমি গ খাইনি,
যাদের ভাষাতেই এটা অবতীর্ন তারা কি দ্যাখেনি কোন্টা সাংঘর্ষিক,, হালার ভোদাই কোথাকার..!!
আমি ইচ্ছে করলে এহন পারি যেসব পবিত্র আয়াত সাংঘর্ষিক মনে হয়েছে তুর কাছে তার একটা সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে কিন্তূ মূর্খকে উপদেশ দেয়া মানেই উলু বনে মুক্তা ছাড়ানো
প্রবাদ আছেনা...!
" শিক্ষিত আকারে (া) বিকারে বুঝে কিন্তূ মুর্খরে ঘাড়ে গুতাইলেও বুঝেনা"
আর তুই তো ভালো একটা মা পাসনাই, আমি যহন তোর মাকে তালাক দিছিলাম, কারন ছিলো পর পুরুষের সাথে মিশতো,, তারপর তুর মা বস্তিতে থাকতো, দুই বছর পর তুর জন্ম হয়েছিলো, আর তারপর দেখলাম, তুই কিভাবে বস্তিতে বেড়ে উঠলি, এবং কিভাবে অশিক্ষত রয়ে গেলি.... সর.. সর.. তুই আমাকে একদম বাবাজান বলবিনা, আমি তুর মাকে বিয়ে করলেও তুকে জন্ম দেয়নি সর.. আমার চোখের সামনে থেকে..!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৬
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আমি ’ইসলাম’ নামক ধর্ম খুজছি, এখনো পায়নি। কেউ কি পেয়েছেন?