![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যাবিলনের শূণ্য উদ্যান-
ছোটবেলায় সামাজিক বিজ্ঞান বই এ পড়া প্রাচীন পৃথিবীর সপ্ত আশ্চর্য এর একটি ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বা ঝুলন্ত বাগান এর কথা মনে আছে আপনার?আদতে এই উদ্যানটি কেমন ছিল? তার দিয়ে ঝুলিয়ে তৈরি করা হয়েছিল বাগানটি নাকি এটি ছাদ বাগানের প্রাচীন রূপ? নাকি ঝুলন্ত বাগান বলে কিছুই ছিল না?
কে কখন তৈরি করেছিলেন?
ইরাকের প্রাচীন নগরী ব্যাবলনিয়ানের রাজা নেবুচাদনেজার আনুমানিক খ্রি:পূ: ৬০০ সালে ব্যাবিলন নগরে এই বাগান তৈরি করেন। জায়গাটি বর্তমান ব্যাবিল প্রদেশের রাজধানী আল হিলাহর কাছে অবস্থিত ছিল। দৃষ্টিনন্দন এই বাগান নেবুচাদনেজার তৈরি করেছিলেন তার স্ত্রী অ্যামিতিস এর জন্য।অ্যামিতিস ছিল প্রাচীন মিডিয়ান সম্রাট সাইঅ্যাকারিস এর কন্যা।(কারো মতে তার নাতি)অ্যামিতিস যেখানে বড় হয়েছিলেন সেখানকার পরিবেশ ছিল সবুজ-সুফলা। গাছ-গাছলায় ছিল ভর্তি। ছিল পাহাড়। যার ফলে ব্যাবিলনের রুক্ষ মরুময় পরিবেশ তার ভাল লাগেনি। মানিয়ে নিতে না পারায় রাণী হয়ে পড়েন গৃহকাতর। রাজা নেবুচাদনেজার এই পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য তৈরি করেন এক আশ্চর্যময় বাগান। যা প্রাসাদ থেকে দেখলে পাহাড়ের উপর নানা গাছ গাছড়ায় ভর্তি বাগান বলে মনে হত।
কিভাবে তৈরি করা হয়েছিল?
ব্যাবিলন শহর এবং শূন্য উদ্যানটি নিয়ে নানা কথা চালু আছে। একেক ইতিহাসবিদ একেকভাবে নগর ও তার বাগানটির গঠন সম্পর্কে ধারনা দিয়েছেন।গ্রীক ইতিহাসবিদ হেরোডোটাস খ্রি:পূ:৪৫০ সালে তার বর্ণনায় বলেছিলেন ব্যাবিলন তৎকালীন অন্যান্য শহর থেকে ঐশ্বর্যর দিক থেকে অনেক এগিয়ে ছিল। নগরটিকে ঘিরে তৈরি করা হয়েছিল ৫৬ মাইল লম্বা দেয়াল যা ছিল ৮০ ফুট পুরু আর ৩২০ ফুট উঁচু।তার মতে দেয়ালের উপর দিয়ে ৪ ঘোড়া বিশিষ্ট যান অনায়াসে একটি আরেকটিকে ক্রস করতে পারত।বেশীরভাগ ইতিহাসবিদ তার এই বর্ণনার সাথে সহমত প্রকাশ করলেও বর্তমানে প্রত্নতাত্ত্বিকদের গবেষণায় জানা যায় ব্যাবিলন শহরের দেয়ালটি সর্ব্বোচ্চ ১০ মাইল হওয়ার সম্ভাবনা আছে এবং উচ্চতাও অনেক কম হবে।
ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বা ঝুলন্ত বাগান টির নাম শুনে মনে হতে পারে এটি তার বা রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। প্রকৃতপক্ষে ব্যাপারটি এমন নয়। মূলত এটি বিশাল আকার নিয়ে তৈরি ছাদ বাগানই ছিল। ঝুলন্ত বাগান নামটি আসলে এসেছে গ্রীক ইতিহাসবিদদের ব্যবহার করা শব্দ “ক্রিমাসটোস” থেকে যা শুধু ঝুলন্ত নয় বরং উদগত বা বের হয়ে আসাও বুঝায়।
চতুর্ভুজাকৃতি বাগানটি দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে ছিল ৪০০ ফুট। আর এর উচ্চতা ছিল শহরের দেয়ালের সমান। যেহেতু শহরের দেয়াল এর উচ্চতা নিয়ে বিতর্ক আছে তাই এই বাগান ভূমি থেকে ঠিক কতটা উঁচুতে অবস্থিত ছিল তা নিয়েও বিতর্ক আছে।তবে সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য ধারনা হল বাগানটির সবচেয়ে উঁচু অংশটি ভূমি থেকে সর্ব্বোচ্চ ৮০ ফুট উঁচুতে ছিল।
চতুর্ভুজাকৃতির এই বাগানটির ছাদেই গাছ রোপণ করা হয়েছিল। তবে বাগানের ছাদ সমতল ছিল না। ধনুকাকৃতিতে করা একটির চেয়ে আরেকটি ক্রমান্বয়ে উঁচু হওয়া ছাদ তৈরি করা হয়েছিল প্রথম।ছাদগুলো কিউব আকৃতির ছককাটা স্তম্ভর উপর দাড় করানো ছিল। ভিত্তিগুলো পর্যাপ্ত ভার যাতে সামলাতে পারে তাই মাটির বেশ গভীর পর্যন্ত ঢালাই করা হয়েছিল। এই আকৃতিতে ছাদ তৈরির ফলে সামনে থেকে বাগানটিকে পাহাড়ের মত মনে হত। ছাদের উপরে উঠার জন্য পেঁচানো সিঁড়ি তৈরি করা হয়েছিল। কিছু ইতিহাসবিদের বর্ণনায় সিঁড়ির পাশ দিয়ে মোটা নল রাখার স্থান ছিল যাতে করে ছাদের একদম উপর পর্যন্ত পানি উঠানো যায়। এই বিষয়টি বেশ বিতর্কিত কারণ যদি কমপক্ষে ৮০ ফুট উঁচুও বাগানটি হয় তবু এত উপরে নল দিয়ে পানি তুলতে হলে মোটর-পাম্প ব্যবহার করতেই হবে।ছাদ,স্তম্ভ এবং সিঁড়ি সবকিছুই তৈরি করা হয়েছিল ইট এবং বিটুমিন দ্বারা। অবশ্য কারো মতে স্তম্ভ ও ছাদ তৈরিতে পাথর ব্যবহার করা হয়েছিল।
ছাদে প্রথম বসানো হয়েছিল নলখাগড়া বিটুমিন এর দ্বারা।তারপর দুইস্তরে ইট বসানো হয়েছিল জিপসাম এর উপর।মাটির আর্দ্রতা যাতে বজায় থাকে এবং পানি যেন অধিকসময় থাকতে পারে তাই সীসার একটি আবরণ বসানো হয়েছিল এর উপর। সর্বশেষ ঢালা হয়েছিল পর্যাপ্ত পরিমাণ মাটি।
পানি সরবরাহ-
কোনও সন্দেহ নেয় বাগানে নিয়মিত পানি সরবরাহটি ছিল সবচেয়ে জটিল কাজ। ইরাকে সাধারণত সারাবছরে বৃষ্টিপাত তেমন একটা হয় না তাই পুরো বছরই কৃত্রিমভাবে পানি সরবরাহ করতে হত বাগানটিতে। বাগানের সর্ব্বোচ্চ অংশ যা কমপক্ষে ৮০ ফুট ছিল তাতে পানি উঠানোটা বেশ শ্রমসাধ্য ও ব্যয়বহুল বটে। তাই কেউ কেউ ধারনা দিয়েছেন বাগানটিতে পানি উঠাতে নিশ্চয় পাম্প ব্যবহার করা হত। তবে কিছু ইতিহাসবিদের বর্ণনায় পাওয়া যায় বাগানটিতে ১০৫০ জনের মত মালী কাজ করত। বাগানটি ছিল ইউফ্রেটিস নদীর তীরে অবস্থিত তাই ম্যানুয়ালি পানি উঠানো শ্রমসাধ্য হলেও অসম্ভব ছিল না।
তবে বেশীরভাগ ইতিহাসবিদদের মতেই বাগানটিতে পানি তুলতে যন্ত্রের ব্যবহার করা হত। কারো কারো মতে ইউফ্রেটিস নদী থেকে পানি তুলতে স্ক্রু পাম্প ব্যবহার করা হত তবে ধারনাটি তেমন একটা বিশ্বাসযোগ্য নয় কারণ স্ক্রু পাম্প আবিষ্কার করেছিলেন বিজ্ঞানী আর্কিমিডিস(খ্রি:পূ:২৮৭-২১২) সাল এর মধ্যে। যা ব্যাবিলনের ঝুলন্ত বাগান ভূমিকম্পে ধ্বংস হওয়ার সময়কালীন। তবে এক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য সমাধান ধরা যায় চেইন পাম্পকে। যদি বাগানে পানি তুলতে যন্ত্রই ব্যবহার করা হত তাহলে চেইন পাম্পই সবচেয়ে কার্যকরী উপায় ছিল রাজা নেবুচাদনেজার এর জন্য।
যত বিতর্ক ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান নিয়ে-
আধুনিক বেশীরভাগ গবেষকদের ধারনা ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বলতে কিছুই আসলে ছিল না। এটি সাহিত্যিকদের সৃষ্টি।
বাগানের কোনও অস্তিত্ব বর্তমানে নেই এটিই শুধু এই সিদ্ধান্তের জন্য দায়ী নয় এর পিছনে আরও কিছু কারণ আছে।
বাগানটি সম্পর্কে প্রথম লেখেন ব্যাবলনিয়ান পুরোহিত বেরোসাস খ্রি:পূর্ব ৪০০ সালের দিকে।মূলত তার লেখার উপর ভিত্তি করেই পরবর্তীতে গ্রীক ইতিহাসবিদ গন এই বাগানের সম্পর্কে লেখেন যাদের কেউই আদৌ বাগানটি নিজ চোখে দেখেন নি।
যখন বাগানটি তৈরি করা হয় তখনকার কোনও লেখকের বর্ণনায় এই বাগানের কথা পাওয়া যায়নি। ব্যাপারটি বেশ রহস্যময়। এত বড় একটি সৃষ্টি সে সময়ের লেখক বা ইতিহাসবিদদের লেখায় ফুটে উঠল না কেন?
আবার ইদানীং কিছু গবেষক ও ইতিহাসবিদ মনে করেন ব্যাবিলনের ঝুলন্ত বাগান আসলে ব্যাবিলন এ ছিল না। এটি ছিল ইরাকেরই প্রাচীন সাম্রাজ্য এসিরিয়ার নগর নিনেবেহ তে। এবং নির্মাণ করেছিলেন এসিরিয়ার রাজা সিনেক্রেব টাইগ্রিস নদীর তীরে খ্রি:পূ:৬৮১ সালের দিকে। তবে এই দাবীর স্বপক্ষে শক্ত প্রমাণ তোলা যায় না গ্রীক ইতিহাসবিদদের জন্য।
এতসব বিতর্কের পর ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান সম্পর্কে কিছুটা আশা দেখান জার্মান প্রত্নতাত্ত্বিক রবার্ট কোল্ডওয়ে।১৮৯৯ সালে তিনি ব্যাবিল শহরে খনন কাজ শুরু করেন। রাজা নেবুচাদনেজার এর প্রাসাদ,দুর্গ,টাওয়ার অব ব্যাবিল এবং নগর রক্ষাকারী দেওয়াল সবই পাওয়া যায় তার খনন কাজে। শেষদিকে তিনি ১৪টি রুমবিশিষ্ট একটি স্থান খুঁজে পান যার ছাদ ছিল পাথরের তৈরি। ব্যাবিলনের প্রাচীন ইতিহাস অনুযায়ী উত্তর দিকের দুর্গ এবং ঝুলন্ত বাগান ছাড়া আর কোথাও ছাদ তৈরিতে পাথর ব্যবহারের কথা উল্লেখ ছিল না। এবং ঐ দুর্গ তিনি আগেই খুঁজে পাওয়ায় এই স্থানটিই ঝুলন্ত বাগান ছিল তা দাবী করেন তিনি। এমনকি তিনি চেইন পাম্প ব্যবহার করা হত এমন একটি কক্ষও খুঁজে পান। যা বাগানটির অস্তিত্ব স্বপক্ষে জোরালো প্রমাণ দেয়।
তবে আধুনিক গবেষকদের মতে কোল্ডম্যান এর এই দাবী ভুল। কারণ যে অংশটি তিনি ঝুলন্ত বাগান বলে চালিয়ে দিয়েছেন তা নদী থেকে অনেক দূর যা ইতিহাসবিদদের বাগানের অবস্থান সম্পর্কে বর্ণনা এবং পানি সরবরাহের সমস্যা উভয় দিক থেকেই বেশ অসুবিধাজনক।তাছাড়া আধুনিক অনেক প্রত্নতত্ত্ববিদদের মতে এই অংশটি কোনও উদ্যান হিসাবে নয় বরং প্রাসশনিক কাজকর্ম এবং স্টোররুম হিসাবে ব্যবহৃত হত।
তবে সর্বশেষ কথা হল বাগানটির গঠন ও অবস্থানগত দিক নিয়ে নানা বিতর্ক থাকলেও প্রাচীন ইরাকে একটি আধুনিক ছাদবাগান ছিল একথা অবশ্য কেউই অস্বীকার করেনি।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৬
ক্রস ফায়ার০০৭ বলেছেন: অসাধারণ বললে কম হবে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: থ্যাংকস।
৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
অনেক কিছু জানলাম.......
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য......।
++++++
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা মামা।
৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৯
অনিক আহসান বলেছেন: মন খারাপ নিয়া ঘুমাতে গেলে দুঃস্বপ্ন দেখবেন..
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপনি তো ভাল সাইকোলজিস্ট হতে পারবেন। সত্যি সত্যি ঐ রাতে খুব ভয়াবহ দু:স্বপ্ন দেখেছি।
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৯
শ।মসীর বলেছেন: কেন াজনি এ নিয়ে আগে কখনো জানা হয়নি ইচ্ছা থাকলেও- আজকে জানলাম ধন্যবাদ...।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:১২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা শামসীর ভাই।
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১২
দূর্যোধন বলেছেন: বাহ ! আগ্রহ মিটলো
মন ভালো করার চেষ্টা করুন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:১২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: দেখি।
৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২২
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
ছোট বেলা থেকে নাম শুনেছি ।
আজকে একটি ধারনা তৈরি হল ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৯
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: থ্যাংকস পড়ার জন্য।
৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৪
মনে নাই বলেছেন: বাহ! ভালো একটি লেখা পড়লাম।
এই উদ্যানটা নিয়ে জানার ইচ্ছে ছিল অনেকদিনের, কিন্তু কখনোই জানা হয়ে উঠেনি, আজ না চাইতেই হাতের কাছে পেয়ে গেলাম। ধন্যবাদ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৯
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা।
৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৯
সানজিদা হোসেন বলেছেন: ভাল লাগলো
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: থ্যাংকস।
১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৪
এস বাসার বলেছেন: বরাবরের মতোই চমৎকৃত হলাম। ধন্যবাদ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা।
১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৯
টানজিমা বলেছেন: কত কিশু জানার বাকি ছিল।....
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমারো
১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৭
সকাল বেলার ঝিঝি পোকা বলেছেন: আসলেই অনেক অজানা জানলাম।
আপনাকে ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা।
১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৭
poloy বলেছেন: ভাল লাগলো ধন্যবাদ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা।
১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪২
সায়েম মুন বলেছেন: অনেক দিন পর ঘুম থেকে উঠে আবারও ঘুম
এরকম একটা বাগান বানাতে চাই
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমি সেই বাগানে বেড়াতে আসতে চাই।
১৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৯
নীরব 009 বলেছেন: শুন্য ভাই, অনেক দিন পর অনেক সুন্দর একটা পোস্ট নিয়ে হাজির হলেন।
খুব ভাল লাগলো। আপনাকে ফেবুতেও কম দেখি। আছেন কেমন?
মন ভাল হোক। শুভ রাত্রি।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ফেবুতে আসি তো তবে অফলাইনে থাকা হয়।
ভাল আছি আমি আপনি কেমন?
১৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। খুব ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভ কামনা আংকেল।
১৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৬
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট।
++++++
পোষ্ট প্রিয়তে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০৩
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: নাইস পোস্ট জানার ইচ্ছে ছিলো।
মন ভালো হয়ে যাক এই কামনা করি
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: থ্যাংকু।
১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪৪
কাজলভোমোরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। দারুন লেখা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা।
২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ পোস্ট। মন খারাপ কেন ব্রো?
২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: একটা কিছু হারিয়ে যাচ্ছে আমার জীবন থেকে। যা আমার খুব দরকার ছিল।
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩২
অধরা নীল বলেছেন: অনেক ভালো লাগল.......এমন তথ্যবহুল একটি পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ......
মন খারাপ করে থাকবেন না ভাইয়া......
ভালো থাকবেন....অনেক ভালো......
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: থ্যাংকস ব্রো।
২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৫
আশার রাজ্যে নিরাশার মেঘ বলেছেন: +++++
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: থ্যাংকস।
২৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: জানলাম অনেক কিছু। ধন্যবাদ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৫
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ইয়েস ম্যাডাম!
২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৩
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। সুন্দর করে লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা।
২৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৭
কি নাম দিব বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক আন্ডা ভাইয়া। কেমন আছেন?
মন খারাপ কেন?
দুর্দান্ত পোস্ট। সুন্দর
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ভাল না কিনাদি। মন ভালো থাকে না ইদানিং।
কেন খারাপ তা অনেক সময় নিজেও বুঝি না।
২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৭
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: কতো কিছু অজানারে ? প্লাস
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ঘুমিয়ে থাকলে তো এমনি হবে।
২৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৯
চন্দ্রগ্রহণ বলেছেন: ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বরাবরই রহস্যময় লাগত। ভাল লাগলো বিস্তারিত জেনে।
মন খারাপ থাকলে ঘুমানোই ভাল। মন ভাল হোক তাড়াতাড়ি....
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: হচ্ছে না তো..
২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১২
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: দারুন পোস্ট!
ছোটবেলায় খুব আগ্রহ ছিল। বড় হওয়ার পর জেনেছি। আজ আরো ভাল মত জানার সুযোগ করে দিলেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাংকস।
২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১২
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: daruN poS=t ++++++++++++
এ জীবনে মন খারাপ করে কে কি পেয়েছে?? মন খারাপ করবেন না !! পজিটিভ চিন্তা করুন, দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে........আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা !!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: কিছুই পায় নি তা ঠিক তবে.......... তারপরও কিছু থেকে যায়।
৩০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৮
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: বেশ লেখা ।
শূন্যদা আবার ইক ব্লগে নিয়মিত হবে ?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: খুব ইচ্ছা করে ব্লগিং করতে কিন্তু সময় আর হয় না। আপনাদের মিস করি তানিম।
৩১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১১
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: Sundor post. Onek kichu jana holo shunnoda. Amake ekjon bolechilo, bagane pani deoar jonno ufretris nodir water current use kora hoto. Currenter maddhome chaka ghurano hoto, chakar sathe chain lagano chilo, zeta kopikoler moto kaj kore pani upore automatically pouche dito.
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমিনুল ভাই কতদিন পর!! চট্রগ্রাম আসার কথা আছে ডিসেম্বরে। দেখা হতে পারে হয়ত প্রিয় মানুষটার সাথে।
৩২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭
শায়মা বলেছেন: শুন্য উপত্যকা নিয়ে কবে লিখবা ভাইয়া?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: লেখব লেখব
৩৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:২৬
মিরাজ is বলেছেন: বরাবরের মতো তথ্যবহুল পোষ্ট।
প্রায় হারিয়ে যাওয়া প্রিয় এক ব্লগার । ভালো ছিলেন আশা করি।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ভালো থাকার চেষ্টা করছি। এর বেশী কিছু না।
৩৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০
করবি বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল লেখা ।
শুভেচ্ছা.........
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৩৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
নেক্সাস বলেছেন: খুব ভাল লাগা তথ্যবহুল একটা পোষ্ট।
আমার প্রশ্ন সত্যি কি উপত্যাকা শুন্য?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৫
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: হুম শূণ্য। পূর্ণ করার ইচ্ছাও নাই।এই তো বেশ।
৩৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৭
মহাবিশ্ব বলেছেন:
বাঃ দারুণ তথ্যালেখ্য। খুব ভালো লাগলো শূন্য উপত্যকা।
শুভকামনা, ভালো থাকবেন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: অনেক লেট হল। ভাল থাকবেন আপনিও।
৩৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৪
মোঃ জুলকার নাঈন বলেছেন:
ছোট বেলায় আসলেই কল্পনাটা কেমন যেন ছিল-- ঝুলন্ত বাগান--- ভাবতেই অবাক হওয়ার ব্যপার-- এখন পুরাই ক্লিয়ার।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা।
৩৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮
আবু সালেহ বলেছেন: ছোটবেলায় পড়ার সময় এই উদ্যান নিযে কতই না অবাক হতাম....আর নিজেই মনে মনে হরেক রকম এক একটা উদ্যান তৈরী করতাম...
ধন্যবাদ...পোস্টের জন্য....
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: শুভকামনা রইল ভাল থাকবেন।
৩৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৩
যাযাব৮৪ বলেছেন: আসাদ
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৫
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: বুঝলাম না। আসাদ মানে?
৪০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮
রোকন রাইয়ান বলেছেন: ভালো লাগলো, ব্লগে আসা হয় না নাকি>>??
অনেক আগের পোস্ট.. আগের মতো দেখি না কেন?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: সময় হয় না আর। তাই আসি না।
আপনি ভালো আছেন তো?
৪১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
মুখোশে ঢাকা আমি মুকিত বলেছেন: শুভ নববর্ষ। ২০১২ হোক আনন্দ উচ্ছলতার বছর
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৪
নীল কষ্ট বলেছেন: আপনার মন খারাপ আমার মন খারাপ তাহাদের মন খারাপ আমাদের সবার মন খারাপ.......কি করা যায়!?_______সবার মনটাকে বস্তাবন্দী করে সমুদ্রে ফেলে আসা যায় না। যাদের মন নেই তাদের এই মন খারাপের যন্ত্রণাও নেই।
তথ্যমূলক পোস্ট পড়তে আসলেই ভালো লাগে
সমসয়টা কাজে লাগে।
ভালো লাগা + জ্ঞানার্জন দুটোই হয় একসাথে
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: এখন আর মন খারাপ নাই।
৪৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাই আপনি কই? দুই মাস হয়ে গেল কোন পোস্ট নাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ভাল লাগে না ব্লগিং করতে। মার্চের পরে অবশ্য নিয়মিত ব্লগিং এ সম্ভবত ফিরে আসব আবার।
৪৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪
সোমহেপি বলেছেন: আরেকটা শূণ্যপিডিয়ার জন্ম হতে চলেছে নাকি?
১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: কেমন আছ সোম ভাই?
৪৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:৩৪
শাফ্ক্বাত বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। অদ্ভূত ব্যাপার না? কিভাবে আমরা জেনারেল নলেজের বই মুখস্থ করে এসেছি এতদিন, নলেজের কোনও ভিত্তি পাওয়া যাচ্ছেনা এখন!!!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: কতকিছু যে নতুন করে জানা হচ্ছে!
৪৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৬
আরিয়ানা বলেছেন: চমৎকার ইনফরমেশন সহ পোস্ট!! ভাল লাগলো।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২১
রাতুল_শাহ বলেছেন: পোষ্টটা আমার শো-কেজে সাজিয়ে রাখব।
আর আপনার জন্য +++++++++ (অবশ্য ঘুষ হিসেবে দিলাম। )
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: হা হা হা!! তাহলেতো র্যাব কে খবর দেওয়া লাগে!!
ধন্যবাদ
৪৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৮
জামিনদার বলেছেন: শূন্য উপতক্যার ব্লগে শূন্য উদ্যানের বিবরণ। চমৎকার বর্ণনা
১৬ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: হা হা। হুম,ঠিক।
৪৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৪৫
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: আপনার শ্রমসাধ্য লেখাটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ.....চমৎকার বিবরণ.......অনেক কিছু জানলাম........
১৬ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: হুম। স্বাগতম।
৫০| ৩১ শে মে, ২০১২ সকাল ৯:৪২
ডট কম ০০৯ বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০১
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: থ্যাংকস।
৫১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
তোহফা বলেছেন: রহস্যময় যে পনেরটি পান্ডুলিপি আছে সেটা নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১৫
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ওকে
৫২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
হনোলুলুর হনুমান বলেছেন: বাহ! মগা প্লাম!
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৪
দারাশিকো বলেছেন: বাহ, দারুন তথ্যপূর্ন একটি লেখা। জানার ইচ্ছে ছিল, কিন্তু খোজা হয় নি, এবার হাতের কাছে পেয়ে গেলাম। কৃতজ্ঞতা