নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ও বলতে চাই !

ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন

ব্লগিং হউক সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার ।

ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিরপুরের বিহারী গোষ্ঠী আমাদের ক্ষমা করো !

১৪ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

আমরা বাংলাদেশীরা যাদের কে বিহারী নামে চিনি তারা ১৯৭১ এর আটকে পরা পাকিস্তানি বিহারীদের উত্তসূরিরা যদি ও মনে প্রাণে পাকিস্তানি আচার-অচরন কৃষ্টি-কালচারে বিশ্বাসী কিন্ত বিহারীদের নতুন প্রজন্ম তা মোটে ও মানতে নারাজ । স্বাধীনতার ৪৩ বছর যাবৎ বিহারীরা তাদের মাতৃভুমিতে ফিরে যাওয়ার আকুন অপেক্ষায় থাকলে ও নানা প্রতিকুলতার কারনে তা আজো সম্ভব হয়নি ।আমাদের দেশে প্রায় ৬৬টি বিহারী ক্যাম্প রয়েছে যে খানে একটি ঘরের ভিতর বাবা, মা, ছেলে-পুলে নাতি-নাতকুর সহ দশ বারো জন গাদা-গাদি করে থাকে মানবেতর ও হতঃ দরিদ্র তাদের জীবন।তার পর ও তারা অত্যন্ত আপ্যায়ন প্রিয় বেনারশি শাড়ীর ব্যবসার সুবাদে প্রায় মিরপুরের বিভিন্ন বিহারি ক্যাম্প এলাকায় যেতে হয় এবং অনেকের সাথে রয়েছে খুবই বন্ধুত্ব পূর্ণ সম্পর্ক । বিহারীরা প্রত্যেক শবেবরাতের রাতেই আঁতশ বাজ ফুটায় কখনো ই এমন জখন্যতম ঘটনা ঘটেনি । শোনা যায় মিরপুরের একটি প্রভাবশালী মহল দীর্ঘ দিন যাবৎ যে কোন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বিহারীদের উৎছ্বেদ করে ক্যাম্প এলাকা নিজ দখলের পায়তারা করছে তাই এ ঘটনা কি তার ই বঃহিপ্রকাশ ? নিড়ীহ ঘুমন্ত নারী ও শিশু সহ যারা ই এ ঘটনায় হতাহত হয়েছে তাদের প্রতি সমবেদনা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই তার পর ও এঘটনায় হতাহতদের প্রতি রহিল সমবেদনা । এই ন্যক্কার জনক ঘটনার কি বা কাকে ই নিন্দা জানবো । আমাদের বাংলাদেশীদের তো এমন হওয়ার কথা ছিল না !

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

রেজওয়ান26 বলেছেন: এ হত্যার বিচার করতে হবে । নিরুপায় মানুষকে হত্যা করে বিরত্ব দে খায় কাপুরুষরা। হত্যাকরীদের দ্রুত আটক করে বি চারে র মুখোমুখি করা হোক ।

২| ১৪ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

দেশের মালিক বলেছেন: একমত

৩| ১৪ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: কে বিচার করবে? অবাস্তব আশা!

৪| ১৪ ই জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩

নাহিদ তামিম বলেছেন: আতশবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিহারিদের ওপর হামলা করেছে সেখানকার স্থানীয়রা। এতে ঘটনা স্থলে নিহত হয়ে ৯, ১০, অথবা ১১ জন। শবেবরাতের আতশবাজি পটকা ফাটানো নিষিদ্ধ। এটা বিভিন্ন গণমাধ্যমে ও এলাকায় এলাকায় মাইকিং করে প্রচার করার পরও বিহারি ক্যাম্পে কেনো প্রশাসনকে বৃধ্বাঙ্গুলি দেখিয়ে আতশবাজি ফোটানো হল তার রহস্য উন্মোচন করতে হবে। এটা সর্বজন বিদিত। বিহারি ক্যাম্পে এক শ্রেণীর দুর্বৃত্ত থাকে যারা সব সময় প্রশাসনের কথায় কোনো পাত্তা দেয় না। অনেকটা ডেম কেয়ার ভাব। মিরপুর থেকে বিহারি ক্যাম্পে উঠিয়ে দেয়া হোক। একদিকে এই বিহারিরা বাংলাদেশি হবার সুযোগ পাবে আরেক দিকে বিহারি সেজে মহম্মদপুরের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা বিহারি স্ট্যাটাসে দখল করে রাখবে এটা হতে পারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.