নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছু ছাগু ফেইস বুক ও ব্লগে লিখতেছে যে পাকিস্হান নেপালে ভূমিকম্পে আক্রান্তদের জন্য ত্রান সামগ্রী হিসেবে যে গরুর মাংস ও গরুর মাংসের মাসালা পাঠিয়ে নাপাল কে যে উদ্ধার করতে চেষ্টা র ছে তা নাকি নেপালের মুসলিম জনগোষ্ঠির জন্য । জানিনা নেপাল কবে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট দেশ হলো ? যেখানে সবাই জানে যে মাত্র কিছুদিন আগে ও নেপাল ছিল পৃথিবীতে এক মাত্র হিন্দু রাষ্ট্র । সেখানে ’গো হত্যা’ মহাপাপের কাজ বলেই বিবেচিত হয় এবং এখনও রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ। গরুকে নেপালবাসী মাতৃজ্ঞানে পূজো করে থাকেন। কিন্তু সেখানে এত বড় দূর্যোগের সময় ত্রাণ সাহায্য হিসেবে গরুর মাংস ও গরুর মাংসের মাসালা পাঠানো নেপালের মানুষের সাঠে নির্মম রসিকতা ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না । এক সৌদি প্রবাসী জামাত-শিবিরের ছাগু তার ফেইসবুক স্টাটাসে লিখেছে সৌদিতে নাকি ভারতীয় ও নেপানি হিন্দুরা গরুর মাংস খায় । যদি কোন হিন্দু কোথাও কারো সাথে বসে গরুর মাংস খায় সেটা তো তার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার সেটা নিয়ে কোন জাতকে নিয়ে রসিকতা করা আদৌ কতটুকু যুক্তি যুক্ত সেটাই বড় প্রশ্ন ? ধরুন পাকিস্হান বাংলাদেশে যে সকল দূর্যোগ হয় তখন ত্রাণ সাহায্য হিসেবে যদি আমেরিকা বা অন্য কোন রাষ্ট্র শুয়োরের মাংস পাঠায় তা কত টুকু যুক্তি সংগত হবে ? তখন কি বলাহবে যে ঐ গুলি পাকিস্হানের খ্রিষ্টানদের জন্য পাঠানো হয়েছে । আমি আমেরিকা ও দক্ষিন কোরিয়াতে অনেক পাকিস্হানি সহ অনেক মুসলমানদের দেখেছি যারা তৃপ্তি সহকারে শুয়োরে মাংস দিয়ে ভুরিভোজ করে । তো এটার জন্য কি আপনি ধরে নিবেন সমগ্র জাতির কথা । এখানে সবারই উচিত ছিল নেপালের বৃহৎ জনগোষ্ঠির কথা চিন্তা করা । কিন্ত পাকিস্হান হয়তো নেপালের বৃহৎ জনগোষ্ঠির কথা চিন্তা করেছে ঠিক ই তবে পাকিস্হানিরা ওদের স্বভাব সুলভ দৃষ্টিতে ই নেপালের বৃহৎ জনগোষ্ঠির সাথে তাদের চরম বিপদের দিনে কিছু মসকরা করেছে মাত্র । আর একটি বিপদগ্রস্ত অসহায় জাতির সাথে তাদের ধর্মের নিষিদ্ধ খাবার গরুরমাংস ও গরুর মাংসের মাসাল ত্রাণ সাহায্য পাঠিয়ে যে মসকরা করলো তা থেকে ই আবার ও প্রমানিত হলো যে পাকিস্হান বিশ্বের মধ্যে অন্যতম বর্বর ও অসভ্য জাতি ।
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩২
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: ভাই আমি খবর করি নাই ।
২| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ধরেন বাংলাদেশ এ কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ হইলো আর ভারত শুকরের মাংশ পাঠাইলো তখন আমাদের কেমন লাগবে ?পাকিস্তান একটু বোকা জাতি ওদের সশস্ত্র বাহিনী ওদের নিজের দেশে ঈদ এর জামাতে প্লেন থেকা বোমা ফালাইছে এমন কাহিনীও শুনা যায়। তারপরও তারা আগাইছে এটা ভালো
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩৩
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: পাকিস্হানিরা বর্তমানে বর্বর জাতি হিসেবে বিবেচিত ।
৩| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১:০০
বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: হুম কিছু বুঝিনা ।
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩৩
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: নাই বুঝাই ভাল ।
৪| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১:১৬
মিতক্ষরা বলেছেন: গরুর মাংশ তো পাঠায় নি। পাঠিয়েছে "বিফ মশলা"। সেই মশলা নামে "বিফ মশলা" হলেও যে কোন মাংশে দেয়া যায়। "মশলা" জিনিসটা পুরো ভেজিটেবল। পাকিস্তানী মশলাগুলো বেশ জনপ্রিয়।
নেপাল এই বিষয়টি নিয়ে এত বাড়াবাড়ি কেন করতে গেল কে জানে।
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩০
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: এটা গরুর মাংশের মশলা নয়, গরুর মাংশের মিল-রেডি-টু-ইট বা এমআরই.
৫| ০৩ রা মে, ২০১৫ সকাল ১১:২২
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: এটা গরুর মাংশের মশলা নয়, গরুর মাংশের মিল-রেডি-টু-ইট বা এমআরই. পাকিস্তানের প্যানাফুড এটা সশস্ত্রবাহিনীর জন্যে বানায়. একটা আপতকালিন মিলিটারি খাবার প্যাকেজ যেখানে গরুসহ ১২ রকমের ভ্যারাইটি আছে. এখন ঐ ১২টি আইটেমের মধ্য ২টি হল বিফ যা খেয়াল করে বাদ দিয়ে পাঠানো উচিত ছিল. কিন্তু তাত্ক্ষণিকতার তাড়াহুড়ায় আর আমলাতান্ত্রিক অসতর্কতায় ১০টি খাবার আইটেমের সাথে ২টা অনাকাক্ষিত আইটেম ঢুকে গেলে ব্যাপারটা দাতার জন্য লজ্জার হয়, কিন্তু প্রাপকের তা দাতাকে অবগত করার বাইরে ইস্যু করা রুচিকর না. তারা ঐ আইটেমের এমআরইগুলা ফেলে দিলেই হল. কিন্তু যদি দেখা যায়, বেশিরভাগ এমআরই গরুর আইটেমের, তাহলে এটা ইচ্ছাকৃত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, তখন এটা একটা ইস্যু. তো এই দুই সম্ভাবনার মাঝে কোনটা ঘটেছে তা আমরা জানতো পারছি না (তবে দ্বিত্বীয়টি হলে পত্রিকাগুলো না জানিয়ে পারত না).
আমার ধারণা, ভারতে গোহত্যা নিয়ে মোদী সরকার একটা জঘন্য রাজনীতি চালাচ্ছে যা মোদীপন্থী নেপালিদের রাজনীতি করতে প্ররোচিত করছে ভারতের হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িক শক্তির মদদে. আপনি দেখবেন, এই খবরের উতসাহী প্রচারক ভারতীয় পত্রিকাগুলো, যেগুলা আবার মোদীর হিন্দুবাদীতার সমর্থক.
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩৪
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: সব জায়গাই রাজনীতি ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
আলপিন ম্যান বলেছেন: নেপালে মোট জনসংখ্যার ৪.২ % মুসলিম বসবাস করে। তবে আপনার খবরটি ২-১ দিনের পুরনো।