নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ২৫ আগস্ট ছিল এমন একজন মানুষের জন্মদিন যার নাম বাংলাদেশে মুখে আনা আনেক সাহসের কাজ আর লেখা কল্পনাতীত । তবে আমি আজ একটা সাহসের কাজ করছি । অবশ্য বেশ কয়েক বছর যাবৎ আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া কিছুটা হলেও এমন সাহসের কাজটা করছেন । তবে সবচেয়ে ভাল লাগলো দৈনিক আমাদের নতুন সময়ে তার জন্মদিন নিয়ে ছাপা কয়েকটা লেখা দেখে । তাই তারা ও কিন্ত কম সাহস দেখায় নি । এই জন্য অবশ্যই দৈনিক আমাদের নতুন সময় ধন্যবাদ প্রাপ্য ।আমি যার কথা বলছি তিনি আর কেউ নন লেখালেখির কারন দেশ থেকে নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন । লেখালেখির ও নিজের স্বাধীন মত প্রাকাশের কারনে মাতৃভুমি থেকে বিতারিত অনেকেই হয়েছেন এর আগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সময় কালে ও দেশ থেকে বিতারিত করা হয়েছিল কবি দাউদ হায়দার কে । মানুষ মানেই ভিন্নমত একেক মানুষের চিন্তা ধ্যান ধারনা ভিন্ন হবে এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু ভিন্ন মত প্রকাশের জন্য কাউকে হত্যা করা বা নির্বাসনে পাঠানো কত টুকু সভ্যতার লক্ষন সেটাই সব সময় প্রশ্ন থেকে যায় । তসলিমা নাসরিনের লেখায় ক্ষুব্ধ ছিল ইসলাম ধর্মীয় কিছু উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠি তাই তারা তার লেখার প্রতিবাদ লেখনির মাধ্যমে না করে হাতে তুলেনিয়েছিলেন রামদা আর আগুন । ১৯৮৬ সালে শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা নামক তাঁর প্রথম কবিতা সংকলন প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ এ নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে ও ১৯৯০ সালে আমার কিছু যায় আসে না কাব্যগ্রন্থগুলি প্রকাশিত হয়। এই সময় তসলিমা নাসরিন নাসরিন নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত সাপ্তাহিক খবরের কাগজ নারী অধিকার বিষয়ে লেখা শুরু করেন।তাঁর কাব্যগ্রন্থ ও সংবাদপত্রের কলামে নারীদের প্রতি মুসলিম উগ্র মৌলবাদীদের শোষণের কথা লেখায় ১৯৯০ সালে কিছু মুসলিম ধর্মীয় উগ্রবাদী সাপ্তাহিক খবরের কাগজ পত্রিকার অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।
বাংলাদেশের মুসলিমদের দ্বারা একটি সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের ওপর অত্যাচারের বর্ণনা নিয়ে ১৯৯৩ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তসলিমা নাসরিনের পঞ্চম উপন্যাস লজ্জা প্রকাশিত হয় । এই উপন্যাসটি প্রকাশের পর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় মুসলিম মৌলবাদীরা তসলিমার ওপর শারীরিক ভাবে নিগ্রহ করে ও তাঁর এই উপন্যাস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবী জানায়। গ্রন্থমেলা কর্তৃপক্ষ তাঁকে মেলায় প্রবেশ করতে নিষেধ করেন। এই বছর অক্টোবর মাসে কাউন্সিল অব ইসলামিক সোলজার্স নামক এক মৌলবাদী সংগঠন তাঁর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করে।এর ১৯৯৪ সালে দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকার এক সাক্ষাৎকারে প্রকাশের পর থেকে তৎকালীন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শরিক জামাত-ই-ইসলাম ও মওদুদীবাদে বিশ্বাসীরা সারা দেশে তসলিমা নাসরিনের ফাঁসির দাবিতে এক ভয়ংকর অবস্হা তৈরি করে সারা দেশে থেকে আহত তাদের তিন লাখ অনুসারি একযোগে ঢাকা শহরে নৈরাজ্যের জন্ম দেয় যেমনটি আমরা দেখেছি ২০১৩ সালের ৫ মে । এর পর সরকারের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করার অভিযোগে জামিন অযোগ্য মামলা করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। গ্রেপ্তার এড়াতে পরবর্তী দুই মাসে লুকিয়ে থাকার পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয় এবং তসলিমা বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন।
এর পর যদিও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তসলিমা নাসরিনের পক্ষে বিভিন্ন আন্দোলন প্রতিবাদ হলে ও বাংলাদেশের মাটিতে তার পক্ষে কথা বলার সাহস কেউ দেখায় নি । কারন বাংলাদেশে মসুলিম ধর্মীয় কিছু উগ্রবাদী এতটাই ভয়ংকর ও বেপরোয়া যে তাদের মতের বাহিরে যে কাউকে ই তারা হত্যাকরতে প্রস্তুত হউক সে যতই ধার্মিক । তার সবচেয়ে বড় প্রমান দেশের খ্যাতনামা ধর্মীয় আলোচক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে হত্যা । যাই হউক এ বছর আমরা দেখলাম ক্ষুদ্র পরিসরে হলেও রাজধানীর পরীবাগ সাংস্কৃতিক বিকাশ কেন্দ্রে তসলিমা পক্ষ তার জন্মদিনের কেক কেটে ও আলোচনার মাধ্যমে দিনটি পালন করেছে । সোস্যাল মিডিয়ায় ছিল তসলিমা নাসরিনের জন্মদিনের শুভেচ্ছার ছড়াছড়ি । মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবাই চায় অনেক সময় কারো কারো মতামত কোন ব্যক্তি গোষ্ঠি বর্ন বা ধর্মের বিপক্ষে যাওয়াটা অস্বাভাবিক নয় । এর জন্য প্রতিবাদ হতেই পারে তবে সেই সেই প্রতিবাদের ভাষা কখনো ই অসভ্য, হিংস্র হতে পারে না ।সভ্যতা শৃংখলা মেনে শৃংখলা শিখিয়ে ও যে আন্দোলন প্রতিবাদ করা যায় তা আমরা দেখেছি সদ্য শেষ হওয়া স্কুল কলেজের বাচ্চাদের নিরাপদ সড়কের দাবির আন্দোলন ।
আমাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাশীনরা কখনো ই তাদের ক্ষমতা হাত ছাড়া করতে চান না । তাই তারা সব সময়ই চান যে কোন মুল্যে বৃহৎ ভোট ব্যাংক হাতে রাখতে । বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম জনগোষ্ঠিকে খুশি রাখতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলই ই চান তাদের যে কোন দাবিকে যথাযথ মুল্যায়ন করতে । সে ক্ষেত্রে কোন ধর্মীয় সংখ্যালুদের স্বার্থের কিছুটা ক্ষতি হলে কার কি যায় আসে ? তসলিমা নাসরিন দেশান্তরি হয়ে ও কারো কাছে মাথা নত করেন নি তিনি আজো তার নীতিতে অটল । আর এই কারনেই হয়তো বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের তরুনদের একটি অংশ আজ তসলিমার ভক্তে পরিনত হয়েছে ।বাংলাদেশের হাজারো তরুন আজ তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় । হয়তো সে দিন বেশি দুরে নয় যেদিন বাংলাদেশের হাজারো তরুন রাজপথে মিছিল নিয়ে নামবে তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাবি নিয়ে । তাই তসলিমা নাসরিনের এই জন্ম দিন উপলক্ষে সরকারে কাছে এমন টি ই দাবি করবো তসলিমা নাসরিন যেন আগামী জন্মদিন তার প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের মাটিতে উৎযাপন করতে পারে ।
গত ২৫ আগস্ট ছিল এমন একজন মানুষের জন্মদিন যার নাম বাংলাদেশে মুখে আনা আনেক সাহসের কাজ আর লেখা কল্পনাতীত । তবে আমি আজ একটা সাহসের কাজ করছি । অবশ্য বেশ কয়েক বছর যাবৎ আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া কিছুটা হলেও এমন সাহসের কাজটা করছেন । তবে সবচেয়ে ভাল লাগলো দৈনিক আমাদের নতুন সময়ে তার জন্মদিন নিয়ে ছাপা কয়েকটা লেখা দেখে । তাই তারা ও কিন্ত কম সাহস দেখায় নি । এই জন্য অবশ্যই দৈনিক আমাদের নতুন সময় ধন্যবাদ প্রাপ্য ।আমি যার কথা বলছি তিনি আর কেউ নন লেখালেখির কারন দেশ থেকে নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন । লেখালেখির ও নিজের স্বাধীন মত প্রাকাশের কারনে মাতৃভুমি থেকে বিতারিত অনেকেই হয়েছেন এর আগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সময় কালে ও দেশ থেকে বিতারিত করা হয়েছিল কবি দাউদ হায়দার কে । মানুষ মানেই ভিন্নমত একেক মানুষের চিন্তা ধ্যান ধারনা ভিন্ন হবে এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু ভিন্ন মত প্রকাশের জন্য কাউকে হত্যা করা বা নির্বাসনে পাঠানো কত টুকু সভ্যতার লক্ষন সেটাই সব সময় প্রশ্ন থেকে যায় । তসলিমা নাসরিনের লেখায় ক্ষুব্ধ ছিল ইসলাম ধর্মীয় কিছু উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠি তাই তারা তার লেখার প্রতিবাদ লেখনির মাধ্যমে না করে হাতে তুলেনিয়েছিলেন রামদা আর আগুন । ১৯৮৬ সালে শিকড়ে বিপুল ক্ষুধা নামক তাঁর প্রথম কবিতা সংকলন প্রকাশিত হয়। ১৯৮৯ এ নির্বাসিত বাহিরে অন্তরে ও ১৯৯০ সালে আমার কিছু যায় আসে না কাব্যগ্রন্থগুলি প্রকাশিত হয়। এই সময় তসলিমা নাসরিন নাসরিন নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত সাপ্তাহিক খবরের কাগজ নারী অধিকার বিষয়ে লেখা শুরু করেন।তাঁর কাব্যগ্রন্থ ও সংবাদপত্রের কলামে নারীদের প্রতি মুসলিম উগ্র মৌলবাদীদের শোষণের কথা লেখায় ১৯৯০ সালে কিছু মুসলিম ধর্মীয় উগ্রবাদী সাপ্তাহিক খবরের কাগজ পত্রিকার অফিস ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে।
বাংলাদেশের মুসলিমদের দ্বারা একটি সংখ্যালঘু হিন্দু পরিবারের ওপর অত্যাচারের বর্ণনা নিয়ে ১৯৯৩ সালের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় তসলিমা নাসরিনের পঞ্চম উপন্যাস লজ্জা প্রকাশিত হয় । এই উপন্যাসটি প্রকাশের পর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় মুসলিম মৌলবাদীরা তসলিমার ওপর শারীরিক ভাবে নিগ্রহ করে ও তাঁর এই উপন্যাস নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবী জানায়। গ্রন্থমেলা কর্তৃপক্ষ তাঁকে মেলায় প্রবেশ করতে নিষেধ করেন। এই বছর অক্টোবর মাসে কাউন্সিল অব ইসলামিক সোলজার্স নামক এক মৌলবাদী সংগঠন তাঁর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করে।এর ১৯৯৪ সালে দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকার এক সাক্ষাৎকারে প্রকাশের পর থেকে তৎকালীন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শরিক জামাত-ই-ইসলাম ও মওদুদীবাদে বিশ্বাসীরা সারা দেশে তসলিমা নাসরিনের ফাঁসির দাবিতে এক ভয়ংকর অবস্হা তৈরি করে সারা দেশে থেকে আহত তাদের তিন লাখ অনুসারি একযোগে ঢাকা শহরে নৈরাজ্যের জন্ম দেয় যেমনটি আমরা দেখেছি ২০১৩ সালের ৫ মে । এর পর সরকারের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করার অভিযোগে জামিন অযোগ্য মামলা করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। গ্রেপ্তার এড়াতে পরবর্তী দুই মাসে লুকিয়ে থাকার পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয় এবং তসলিমা বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন।
এর পর যদিও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তসলিমা নাসরিনের পক্ষে বিভিন্ন আন্দোলন প্রতিবাদ হলে ও বাংলাদেশের মাটিতে তার পক্ষে কথা বলার সাহস কেউ দেখায় নি । কারন বাংলাদেশে মসুলিম ধর্মীয় কিছু উগ্রবাদী এতটাই ভয়ংকর ও বেপরোয়া যে তাদের মতের বাহিরে যে কাউকে ই তারা হত্যাকরতে প্রস্তুত হউক সে যতই ধার্মিক । তার সবচেয়ে বড় প্রমান দেশের খ্যাতনামা ধর্মীয় আলোচক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে হত্যা । যাই হউক এ বছর আমরা দেখলাম ক্ষুদ্র পরিসরে হলেও রাজধানীর পরীবাগ সাংস্কৃতিক বিকাশ কেন্দ্রে তসলিমা পক্ষ তার জন্মদিনের কেক কেটে ও আলোচনার মাধ্যমে দিনটি পালন করেছে । সোস্যাল মিডিয়ায় ছিল তসলিমা নাসরিনের জন্মদিনের শুভেচ্ছার ছড়াছড়ি । মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবাই চায় অনেক সময় কারো কারো মতামত কোন ব্যক্তি গোষ্ঠি বর্ন বা ধর্মের বিপক্ষে যাওয়াটা অস্বাভাবিক নয় । এর জন্য প্রতিবাদ হতেই পারে তবে সেই সেই প্রতিবাদের ভাষা কখনো ই অসভ্য, হিংস্র হতে পারে না ।সভ্যতা শৃংখলা মেনে শৃংখলা শিখিয়ে ও যে আন্দোলন প্রতিবাদ করা যায় তা আমরা দেখেছি সদ্য শেষ হওয়া স্কুল কলেজের বাচ্চাদের নিরাপদ সড়কের দাবির আন্দোলন ।
আমাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাশীনরা কখনো ই তাদের ক্ষমতা হাত ছাড়া করতে চান না । তাই তারা সব সময়ই চান যে কোন মুল্যে বৃহৎ ভোট ব্যাংক হাতে রাখতে । বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম জনগোষ্ঠিকে খুশি রাখতে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলই ই চান তাদের যে কোন দাবিকে যথাযথ মুল্যায়ন করতে । সে ক্ষেত্রে কোন ধর্মীয় সংখ্যালুদের স্বার্থের কিছুটা ক্ষতি হলে কার কি যায় আসে ? তসলিমা নাসরিন দেশান্তরি হয়ে ও কারো কাছে মাথা নত করেন নি তিনি আজো তার নীতিতে অটল । আর এই কারনেই হয়তো বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশের তরুনদের একটি অংশ আজ তসলিমার ভক্তে পরিনত হয়েছে ।বাংলাদেশের হাজারো তরুন আজ তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় । হয়তো সে দিন বেশি দুরে নয় যেদিন বাংলাদেশের হাজারো তরুন রাজপথে মিছিল নিয়ে নামবে তসলিমা নাসরিনের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দাবি নিয়ে । তাই তসলিমা নাসরিনের এই জন্ম দিন উপলক্ষে সরকারে কাছে এমন টি ই দাবি করবো তসলিমা নাসরিন যেন আগামী জন্মদিন তার প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশের মাটিতে উৎযাপন করতে পারে ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে এক মত ।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৬
স্রাঞ্জি সে বলেছেন: সামুতে কেউ তাঁর জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানায়নি। আমন জানিয়েছি।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: সেটাই স্বাভাবিক
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১৪
লায়নহার্ট বলেছেন: {উনি ঠান্ডা মাথায় খেলেননি, এটা ওনার নিজের ব্লানডার!}
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩২
চাঙ্কু বলেছেন: ব্লগেই দেখবেন এখন কতজন আপনার মুন্ডুপাত করবে!! একজন নাগরিককে তার নিজের দেশে ঢুকতে না দেওয়া চরম অন্যায় আর অসভ্যতা! পশ্চিমে হলে তসলিমা সরকারের নামে মামলা করত!
২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: সেটা জানি এর আগেও এমটি হয়েছে ।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাহ! কী চমৎকার। প্রোফাইল পিকে টুপি পরা ছবি(হয়তো নামাজের পর তোলা)। আর তসলিমার পক্ষে লেখা! ঈমান ঠিক আছে তো! নাকি সামাজিকতার জন্য লোক দেখানো নামাজ পড়েন?
তসলিমা নাসরিন ইসলাম বিরোধী লিখে দেশের আইন ভেঙেছেন। তিনি দেশে থাকতে হলে দেশের আইন মানতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা মানেই ধর্ম বিরোধী লেখালেখি নয়। সালমান রুশদীও এখনো ভারতের মত হিন্দুপ্রধান দেশে ফিরতে পারেনি।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: দেশে আইন আছে বলে আপনারা বিশ্বাস করেন ?
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দেশে মুক্তমনারাই জান হাতে নিয়ে ঘুরে। কখন সরকারী দল কেস দিয়ে জেলে ঢুকায় আবার কখন মৌলবাদীরা কোপ মারে সেই টেনশনেই তাদের ডায়াবেটিস, প্রেসার হবার অবস্থা। সেখানে তসলিমাকে দেশে ঢুকতে দিয়ে সরকারের গদি নিয়া টানাটানি তো পরে, তসলিমা মারতে গিয়া পুরা এয়ারপোর্ট উড়ায় দেবার সম্ভাবনা আছে বাংলাদেশের জঙ্গি মুসলমানদের
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: কেন হিংসে হয় ?
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯
কেতন বলেছেন: যে আবাল তার উপন্যাসে "শালা শুয়োরের বাচ্চা বাংলাদেশ" বলে গালি দিতে পারে, তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার দালালি করতে যায় আবার কোন আবাল?
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
আমি সম্পূর্ণ একমত।
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: তসলিমা দেশে আসিয়া "ক" এর পরে কার কার সাথে শুইয়াছেন তাহা লিখিয়া "খ" প্রকাশ করিবেন এই কামনা করি ! এখন যাহারা তাহার পক্ষে ওকালতি করিতেছেন, আশা করি তাহাদের নামও উহাতে থাকিবে ! "ক" প্রকাশের পর লেখক, বুদ্ধুজীবীরা যেমন হাইকোর্ট, সুপ্রিমকোর্টে দৌড়াদৌড়ি করিয়া উহা প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করাইয়াছিলেন, "খ" প্রকাশের পর তাহারাও দৌড়ের উফর থাকিবে ইহাও কামনা করি !
আমরা ম্যাংগোপিপল মজা দেখিব আর হাত তালি দিয়া সমর্থন করিব !
১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
যাদের লাজ লজ্জার বালাই নেই তারা ব্যতিত ধর্মের শত্রু, দেশের শত্রু, জাতির শত্রু- এই নির্লজ্জকে দেশে ফিরিয়ে অানার কথা কেউ ভাবতে পারে, বিশ্বাস হয় না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: আপনাদের কি লজ্জা হয় না ? নিজেদের আধুনিক ভাবছেন অথচ সমস্ত অপকর্ম করে বেরাচ্ছেন এত সব অপকর্মের পর ও নিজেদের ধর্মিক ভাবেন ? তসলিমা নাসরিন কোন অন্যায় যদি করে থাকেন তবে তার বিচার হওয়ার কথা দেশের মাটিতে দেশের আইন অনুসারে ।
১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৫
ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন বলেছেন: কোন সভ্য রাষ্ট্র এমন অবিচার করতে পারে না। কোন সভ্য মানুষ তা সমর্থন করতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তকে দেশে ঢুকতে না দেয়া বর্বরতা।
প্রতিক্রিয়াশীল সরকার ক্ষমতায় নেই। তাও এমন হওয়া কাম্য নয়