নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের দেশ আস্তে আস্তে এমন এক পর্যায়ে চলে আসছে প্রতি মুহুর্তে ই কোন অঘটন অঘটনের জন্ম নিচ্ছে বা জন্ম দিচ্ছি। তাই কোনটা রেখে কোনটার আলোচনা করবো বা কোনটা নিয়ে ভাববো তা খুবই মুশকিল। যদিও প্রতিটি ঘটনা আমাদের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করে তার পর ও কোন ঘটনাকেই আমরা গুরুত্ব সহকারে নিতে পারছিনা বা গুরুত্ব দিতে ব্যর্থ হচ্ছি আর এ ই হচ্ছে সকল অঘটনের অন্যতম মুল কারণ। অতিসম্প্রতি সোস্যাল মিডির জনপ্রিয় তরুন ইসলামী আলোচক আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান তার গাড়ীর চালক ও দুই সঙ্গী সহ হঠাৎ করেই উধাও হয়ে গেছেন রাজধানীর ঢাকার রংপুর থেকে ঢাকায় ফেরার পথে গাবতলী বা তার আশপাশ থেকে। আদনান ও তার সহযোগিদের নিখোঁজ হওয়ায় তাদের পরিবার খুবই উদ্বিগ্ন আর এটাই স্বাভাবিক। নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে আদনানের পরিবার প্রশাসনের বিভিন্ন দরজায় ধন্যাদিয়ে ও তেমন কোন সহযোগিতা ই পায় নি। আদনান ও তার সঙ্গীদের নিখোঁজের ব্যাপারে আদনানের পরিবার থেকে ঢাকার শহরের কয়েকটি থানা সাধারন ডায়েরি করতে গিয়ে নাকি কোন সাধারন ডায়েরি করতে পারেন নি। অবশেষে আদননানের পরিবার রংপুর সদর থানায় একটি জিডি করতে স্বার্থক হয়েছে । আদনান যখন নিখোঁজ এমন সংবাদ প্রচার হওয়ার পর সাধারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ভুমিকা কি হওয়ার কথা ছিল? একটি স্বাধীন গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে প্রতিটি নাগরিকের জান মালের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব রাষ্ট্র তথা সরকারের পক্ষে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর। কিন্তু আমাদের দেশে সর্বক্ষেত্রে এমন টি ভাবা আকাশ কুসুম কল্পনা ছাড়া আর কিছুই না। যাই হউক আদনান ও সঙ্গীদের নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা শোনার পর থেকেই আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দায়িত্ব ছিল তাদের উদ্ধারে জোর তৎপর হওয়া কিন্তু সেটা না হয়ে আদনানের পরিবারকে সাধারন ডায়েরি করতে ঢাকা রংপুরের তেলেসমাতি দেখতে হলো। বাংলাদেশে গুম বা নিখোঁজ হওয়া নতুন কিছুই নয় তবে গত কয়েক বছর যাবৎ এক ভয়াবহ আতংকে পরিনত হয়েছে গুম ও নিখোঁজে ঘটনা। বিগত কয়েক বছরে গুম বা নিখোঁজ হওয়া কেউ কেউ জীবন নিয়ে ফিরে এসেছেন পরিবারের কাছে আবার কেউ লাশ হয়ে কারো আবার সন্ধান আজো মিলেনি। বর্তমান আওয়ামী জোট সরকার ২০০৮ সালের নির্বাচনে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর ২০১০ সালের ২৫ জুন রাতে বিএনপির ঢাকা মহানগরের নেতা ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের রমনা-শাহবাগ এলাকার সাবেক কমিশনার চৌধুরী আলম নিখোঁজ হন। দীর্ঘদিন পার হলেও আজো চৌধুরী আলমের কোন সন্ধান পাননি তার পরিবার। যদি ও তার পরিবারের দাবী যে চৌধুরী আলমের নিখোঁজ হওয়ার পেছনে রাষ্ট্রীয় একটি বাহিনীর অংশগ্রহণ আছে। এর পর ২০১২ সালের ১৬ এপ্রিল মধ্যরাতে ঢাকা থেকে গাড়ির চালক আনসার সহ নিখোঁজ হন বিএনপি নেতা সিলেট- ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এম. ইলিয়াস আলী। দীর্ঘদিন পার হলেও আজো বিএনপি নেতা এম. ইলিয়াস আলী ও তার গাড়ির চালক আনসারের কোন সন্ধান দিতে পারে নি আমাদের সরকার। ২০১৩ সালে রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজ হন একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া জামায়াতের নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার অন্যতম সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি। যদি পরে ভারতের পশ্চিম বঙ্গের কলকাতার দমদম কারাগারে বন্দী অবস্থায় সন্ধান মিলে। ২০১৫ সালের ১০ই মার্চ রাতে ঢাকা থেকে নিখোঁজ হন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহউদ্দিন আহমদ। নিখোঁজের দুই মাস পর ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলেং সন্ধান মিলে সালাহউদ্দিন আহমদের। ২০২০ সালের ১০ মার্চ হাতিরপুলের নিজ পত্রিকা কার্যালয়ের সামন থেকে নিখোঁজ হন সাংবাদিক ফটো সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল নিখোঁজের ৫৩ দিন পর বেনাপোল সীমান্তের কাছে থেকে তাকে আটক করে বিজিবি। তবে শফিকুল ইসলাম কাজল সংবাদমাধ্যম কে বলেছেন, ‘‘বেনাপোলে ছেড়ে দেয়ার আগ পর্যন্ত ৫৩ দিন আমার চোখ বাঁধা ছিল, মুখ আটকানো ছিল আর হাতে ছিল হ্যান্ডকাফ৷ এর আগে আমরা ২০১৭ সালের ৩ জুলাই ঢাকার শ্যামলীর আদাবরের নিজ বাড়ি থেকে ভোর পাঁচটার দিকে কলামিস্ট, লেখক ফরহাদ মজহারকে নাকি অপহরণ করা হয়। এর ১৮ ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাঁকে যশোরের অভয়নগরে একটি বাস থেকে উদ্ধার করে। আমাদের দেশে বিগত দিনের এই নিখোঁজের তালিকা অতিদীর্ঘ। যদি ও আমাদের সরকার বরাবর ই বলে আসছেন বাংলাদেশে গুমের মত কোন ঘটনা ঘটছে না। তবে আমাদের দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন গুলি সরকারের এই দাবী বরাবরই প্রত্যাখান করে আসছেন। মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের হিসাবে ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত দেশে ১১ জন গুম হয়েছেন। গত বছরের আগস্ট মাসে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের দেওয়া তথ্য ছিল, গত ১৩ বছরে বাংলাদেশে ৬০৪ জন গুমের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৭৮ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। ৮৯ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে এবং ৫৭ জন কোনো না কোনোভাবে ফিরে এসেছেন। এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন (এএইচআরসি) বাংলাদেশে ২০০৯ থেকে ২০১৯ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত গুম হওয়া ৫৩২ জনের একটি তালিকা প্রকাশ করেছিল ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে। কে কীভাবে গুম হয়েছিলেন, তারও বিস্তারিত সেখানে আছে। আমার বিশ্বাস আবু ত্ব-হা আদনান গুম হয়নি। তবে তিনি তার সঙ্গীদের নিয়ে যে আত্মগোপনে চলে গলেছেন এটা ও মানতে পারছি না। আবু ত্ব-হা আদনানের পরিবার থেকে বরারবরই বলে আসা হচ্ছে যে তিনি কোন রাজনৈতিক দল বা কোন ধর্মীয় সংগঠনের সাথে জড়িত নন। জানিনা কেন তারা বার বার এমন কথা বলছেন? হয়তো পুর্বের অনেক ঘটনার কারনে তাদের ধারনা সরকারি দলের বাহিরে ভিন্ন কোন রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সাথে জড়িত থাকলে হয়তো অন্য কিছু হতে পারে। আদৌ কি তাই একটি স্বাধীন গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ভিন্নমত থাকাটাই স্বাভাবিক। এর আগে ও ২০১৮ কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া আটক নেতা রাশেদের মা ও স্ত্রীকে এই এমনই কথা বলতে শুনেছি যে রাশেদ বা তার পরিবারের কোউ কোন রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত না। এমন কথা কি প্রমান করে যে বাংলাদেশে ভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন বা দল করা ই একটা অপরাধ? জানিনা আদনান এখন কোথায় আছে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ই বা আদনান কে উদ্ধারের জন্য কতটা তৎপর এর কতটুকু ই বা অগ্রগতি হয়েছে। তবে আদনানা তার মায়ের কোলে ফিরে আসবে একজন নাগরিক হিসেবে এটাই প্রত্যাশা।
পরীমনির বাংলাদেশের এই সময়কার একজন জনপ্রিয় ও আলোচিত অভিনেত্রী। অতিসম্প্রতি তার ভেরিফাইড ফেইসবুক আইডি থেকে এক স্ট্যাটাসে তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে জানান তার উপর শারীরিক নির্যাতন হয়েছে তাকে ধর্ষন ও হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। তিনি থানায় গিয়ে অভিযোগ করতে চাইলে এমন কি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেককেই ঘটনা অবহিত করলে ও তার কোন প্রতিকার পান নি। ঘটনাটি সত্যি বেদনা দায়ক একজন নারী শারীরিক ভাবে নির্যাতনের শিকার হবেন তাকে ধর্ষন ও হত্যার চেষ্টা করা হবে তা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। তাই এই ঘটনার সোস্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ পাওয়ার পর ই সংবাদ কর্মীরা ছুটেযান পরী মনির বাসায় ঘটনার বিস্তারিত প্রকাশ পায় আমাদের মুল ধারার সংবাদমাধ্যমে। এর পর ই এই ঘটনা নিয়ে হৈচৈ শুরু হয় রাষ্ট্রের বিভিন্ন স্তরে। পরের দিন পরীমনির করা মামলার প্রধান আসামী জাতির পার্টির ( জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য উত্তরা ক্লাবের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও উত্তরা বোট ক্লাবের সদস্য নাসির ইউ আহমেদ ও তুহিন সিদ্দিকী অমিকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। অবশ্য পুলিশের এই তৎপরতায় পরীমনি বর্তমানে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে। পরীমনির এই ঘটনা প্রকাশ পাওয়ার সংবাদকর্মীরা সহ সমাজের তথাকথিত প্রগতিশীল ও নারীবাদীদের একটি বিরাট অংশ ক্ষোভে ফেঁটে পরেন। এমন একটি ঘটনায় সবার ভিতর ই ক্ষোভের জন্ম নেয় সবাই এই ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনার সুষ্ঠ বিচার হবে এটাই প্রত্যাশা করেন। আমি একটু আগে প্রগতিশীল এবং নারীবাদীদের একটি অংশকে তথাকথিত বলে উল্লেখ করেছি এই নিয়ে হয়তো আমাকে কেউ অন্য ভাবে দেখতে পারেন। এই তো কিছু দিন আগে রাজধানীর বনানীতে নিজ বাসায় মারা গেছেন কলেজ ছাত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়া। মুনিয়া মৃত্যুর কারন হিসেবে তার বড় বোন নুসরাত জাহাম বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে অনেক দেনদরবার করে আত্মহত্যায় প্ররোচনার’ মামলা করেন। এর পর ও ঐ মামলা সম্পর্কে মুনিয়ার বড় বোন মামলার বাদী নুসরাত জাহান বলে আসছেন, এটা আত্মহত্যা, নাকি হত্যা- সেটা তদন্তেই বেরিয়ে আসবে। ‘বিয়ের প্রলোভন’ দেখিয়ে মুনিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন দেশের অন্যতম ব্যাবসায়ী গ্রুপ বসুন্ধরার এমডি সায়েম সোবহান আনভীর। কিন্তু বিয়ে না করে তিনি উল্টো ‘হুমকি’ দিয়েছিলেন মুনিয়াকে। যাই হউক ইতোমধ্যে মুনিয়ার মৃত্যু ঘটনা মাটি চাপা পরে গেছে। সায়েম সোবহান আনভীর ইতোমধ্যে দেশের ঐতিহ্যবাহী ও দেশসেরা একটি ক্রীড়া সংগঠনের চেয়ারম্যান ও নির্বাচিত হয়েছেন। পুলিশের চোখে আনভীর পালাতক থাকলে ও বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) এর নেতারা কিন্তু ঠিক ই তাকে খুঁজে বের করে অভিনন্দন জানাতে ভুল করেন নি। মুনিয়ার মৃত্যুর পর আমাদের দেশের সাংবাদিক সংবাদমাধ্যম প্রগতিশীল ও নারীবাদীদের ভিতর একটা বিরাট পরিবর্তন দেখেছি। এই ঘটনার পর তারা সুখ নিদ্রায় চলে গিয়েছিলেন। মুনিয়া ও যে পিতা-মাতা হারা একজন মুক্তিযোদ্ধার অসহায় অল্পবয়সী মেয়ে তা তারা কোন ভাবেই খেলাই আনতে পারেন নি। ওটা ও যে একটা অন্যায় ছিল তা তারা বেমালুম ভুলেই গিয়েছিলেন। আনভীরে বাবার টাকা যেন সবাই কে স্মৃতিশক্তি হীন বানিয়ে ফেলেছিল। আজ দেখছি অনেক তথাকথিত নারীবাদীরা পরীমনির জন্য কত করুনা করে কলম ধরেছে প্রতিবাদে ফেঁটে পরছেন! হ্যাঁ পরীমনির সাথে যদি অন্যায় হয়ে থাকে তার প্রতিবাদ অবশ্যই করতে হবে শত বার করতে হবে হাজার বার করতে হবে। যতক্ষণ না অপরাধীর বিচারের মাধ্যমে সাজা না হবে ততোক্ষণ পর্যন্ত অন্যায়ের প্রতিবার করতে ই হবে। তবে তখনই প্রশ্ন সমালোচনা হয় যখন আপনরা আপনাদের প্রতিবাদকে আপনাদের ব্যক্তি সুবিধা হাসিলের চাবি কাঠিতে পরিনত করেন। এর আগে আমরা দেখেছি একটি টেলিভিশনের টকশোতে নারী সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টিকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছিলেন দেশের খ্যাতনামা আইনজীবী ও তত্বাবধায়ক সরকারে সাবেক উপদেষ্টা ব্যরিস্টার মইনুল হোসেন এর পর দেশের প্রগতিশীল মানুষের মনে ক্ষোভের জন্ম হয়েছে ব্যারিষ্টার মইনুকে জেলে যেতে হয়েছে। অথচ গত বছর দেশে করোনার ভয়াবহতার সময় সাংবাদিক স্বামী প্লাবন ও তার পরিবার কতৃক নির্মম শারীরি ও মানষীক নির্যাতনের শিকার হন দৈনিক সমকালের নারী সাংবাদিক সাজিদা ইসলাম পারুল। পরুলের পক্ষে তার প্রতিষ্ঠান দাড়ালে পারুলকে নিজের বিচারের পাওয়ার জন্য নিজেকেই প্রতিবাদী হয়ে দাড়াতে হয়েছে অবশেষে থমকে ও যেতে হয়েছে। মামলা হওয়ার পর ও যে কোন অদৃশ্য শক্তির বলে প্লাবনের টিকিটি পর্যন্ত ছুতে পারেন নি আমাদের প্রশাসন। এই তো সেদিন মধুপুরের ক্ষুদ্র জাতিসত্তার এক নারীকে বর্বরভাবে ধর্ষণ করে তিন মদ্যপ। আমরা কয় জন ঐ ধর্ষনের শিকার নারীর খবর রেখেছে বা এর প্রতিবদ করেছি। আজ আমরা বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে অন্যায়কে অন্যায় বলতে একেবারে ই ভুলে গেছি। তাই আজ আমাদের সমাজ তথা রাষ্ট্রের মানুষ গুলি নানান ভাবে অন্যায়ের শিকার। আমরা যদি প্রতিটি অন্যায়কে অন্যায় ভেবে প্রতিবাদ করতে পারতাম তা হলে আজ আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান ও তার সঙ্গীদের এত দিন নিখোঁজ অবস্হায় থাকতে হতো না পরীমনিকে ও এমন লাঞ্চনা বঞ্চনার শিকার হতে হতো না। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশর একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে এটাই প্রত্যাশা আদনানা ফিরে আসুক তাদের পরিবারের কাছে পরীমনিরা যেন পায় তাদের সাথে ঘটে যাওয়া অন্যায়ের ন্যায়বিচার।
২| ১৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৫৪
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: মিস্টার ত্বহা ফিরে এসেছেন বলেই তো নিউজে দেখলাম
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: অভিমানী ত্বহা বাবু সোনা ফেরত এসেছেন, গোস্যা করেছিলেন মনে হয়।