নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ একটি আজব রাষ্ট্রের দিকে ধাবিত হচ্ছে? দেশের এক শ্রেণীর মানুষের কাছে নীতি নৈতিকতা, মানবতা বা ধর্ম কিছুই অবশিষ্ট আছে বলে মনে হয় না। দেশ আজ লুটেরাদের কবলে। একের পর এক আলাদিনের চেরাগের ঘটনা বিবেকবান মানুষকে যেমন স্তম্ভিত করে তেমনি করে ব্যথিত। আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি প্রান প্রিয় বাংলাদেশের মূল ভিত্তি ই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালে মাহন মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অগ্রজদের আত্মত্যাগ ই আমাদের পথচলার অনুপ্রেরণা ও আর্দশ হওয়ার কথা। কারন ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অগ্রজদের আত্মত্যাগে যদি আমাদের প্রানপ্রিয় বাংলাদেশের জন্ম না হতো আমরা যদি স্বাধীন বাংলাদেশে না পেতাম তা হলে আজকের অনেক রথী মহারথী সম্ভবত চাপরাশি ও হতে পারতেন না বলে মনে হয় না। আর সেই রথী মহারথীরাদের বিরাট অংশই আজ দেশকে ধ্বংসের মুখে এনে দাড় করিছে। দুর্নীতির রাহু আজ গ্রাস করছে সমগ্র বাংলাদেশকে। একের পর এক দুর্নীতির যে চিত্র সামনে আসছে তাতে দেশের একজন সাধারন মানুষ হিসেবে নিজের ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অস্তিত্ব নিয়ে চিন্তিত।
গত কয়েক দিন পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদের লুটপাট ও দূর্নীতির মহাপ্রদর্শনী ছিল উপভোগ করা মত। সেই সাথে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের ও কথা শুনাগেল। আজিজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা ও পেল। যাই হোক যেই বেনজীরকে নিয়ে এত আলোচনা সমালোচনা সেই বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যরা বিশেষ আতিথেয়তায় দেশ ছেড়েছেন ব্যাংকে থাকা অবৈধ আয়ের কোটি কোটি টাকা নিয়ে। বেনজীরের আলোচনা হয়তো কয়েক দিন থাকবে তার পর তা মাটি চাপা পরে যাওয়ার সম্ভাবনা ই বেশি। দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে হয়তো বেনজীরকে ও দায় মুক্তি দেওয়া হতে পারে কোন এক দ্বৈত্যের ইশারায়। যেই দ্বৈত্যের আশীর্বাদে বেনজীর হয়েছেন হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ মালিক ও অসীম ক্ষমতাধর। বেনজীর তার সেই অবৈধ অসীম শক্তি ও ক্ষমতা দিয়ে এত সব অবৈধ সম্পদের মলিক হয়েছেন এটা ই সত্যি। এবার আসি সময়ের আলোচিত ছাগলের কথা নিয়ে। ইতোমধ্যে ছাগল সমাচার যদিও সকলের জানা তার পর ও একটু আলোচনা করছি। অবাধ দুর্নীতিতে দেশের একটি বিশেষ শ্রেনী আজ বিশাল অর্থ সম্পদ, বিত্ত বৈভবের মালিক। যাদের স্ত্রীদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা হয় সিংগাপুর, দুবাই, লন্ডন বা নিউইয়র্ক থেকে। বসতভিটা গড়েছেন মালয়েশিয়া, আমেরিকা, কানাডা বা অস্ট্রেলিয়ার মত উন্নত কোন দেশের বেগম পাড়ায়। রোজার শেষার্ধে চলে যায় পবিত্র ভূমি মক্কা, মদিনায় পাপ মোচনের জন্য আর ইদুল আজহায় আল্লাহকে খুশির করার উদ্দেশ্যে তাদের ছেলেপুলেরা কিনেন পনের লাখ টাকার উচ্চ বংশীয় ছাগল কিংবা কোটি টাকার উচ্চ বংশীয় গরু। জানিনা আল্লাহ ঘর তাওয়াফ ও নবী ( সাঃ) রওজা মুবারক জিয়াত ও উচ্চ বংশীয় ছাগল ও গরুর কুরবানিতে সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ ও প্রিয় নবী ( সাঃ) কতটুকু সন্তুষ্ট ও খুশি হন?
এবার ইদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির জন্য পনের লাখ টাকার ছাগল কিনে আলোচনায় আসেন মুশফিকুর রহমান ইফাত নামে এক তরুণ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যানে পনের লাখ টাকার ছাগল কিনে ভাইরাল হয় রিফাত। পরে ফিরাতের পরিচয় খোঁজতে গিয়ে বের হয়ে আসে রিফাতের পিতৃ পরিচয়। এত দামী ছাগল কেনা রিফাত আর কেউ নন তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদ্য সাবেক কর্মকর্তা ড. মতিউর রহমান। যদি ও মতিউর তার নিজের পাপ ঢাকতে খোদ নিজ পুত্র ইফাতকে ই অস্বীকার করে বসেন কোন এক বেসরকারি টিভি চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে। তবে সত্য কি কখনোই মাটি চাপা দেওয়া যায়? না মোটে ও না। সত্য মাটি চাপা দিলে ও তার থেকে কোন এক সময় চারা গজাবেই। মতিউরের বেলাও তাই হয়েছে। পরে দেখা গেল যেই মেয়েকে কানাডার সুখের রাজ্যে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য মতিউরের অবৈধ আয়ের একটি বিরাট অংশ কানাডায় মেয়েকে পাঠিয়েছে এমনকি দেশে ও বানিয়েছেন শত শত কোটি টাকার মালিক সেই মেয়ে ফারজানা রহমান ইপ্সিতাও তার বাবাকে নিয়ে মারমুখী কথাবার্তা বলতে টেরেননি। সম্প্রতি বাবা মতিউরকে নিয়ে ইপ্সিতার বেশ কিছু আক্রমনাত্মক অডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমার মনে হয় মতিউরের জন্য তার মেয়ে ইপ্সিতার ঐ সকল আক্রমনাত্মক কথা গুলিই উপযুক্ত প্রাপ্য। কারন মতিউর যেমন তার অবৈধ সম্পদ রক্ষার জন্য নিজ পুত্রকে অস্বীকার করে প্রমান করলেন দুর্নীতিবাজদের কাছে সময় বিশেষ সন্তান মূল্যহীন ঠিক তদ্রূপ মতিউরের মেয়ে ইপ্সিতার ও প্রমান করলো যে একজন পিতা রাষ্ট্রের নাগরিকদের সাথে প্রতারনা করে সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে অবৈধ সম্পদ অর্জন করে কানাডা, অস্ট্রেলিয়ায় যতই বাড়ী গাড়ী করে দেন না কেন বিশেষ বিশেষ সময়ে এই সন্তান ই তাদের নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় পিতাকে ও ছাড় দিবেন না। অবশ্য শুধু ইপ্সিতা ই নয় প্রত্যেক দুর্নীতিবাজদের সন্তানদের এমন ই চরিত্র হওয়া উচিত। এর আগে আমরা দেখেছি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমানের নৃশংস হত্যার ঘটনা। পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের পরিদর্শক মাহফুজুর রহমানের অঢেল অবৈধ আয়ে বখে গিয়েছিল তাদের ই কণ্যা ঐশী রহমান। পরে নেশার টাকা ও বন্ধুদের সখ পুরনের টাকা যোগাড় করতে খুন করেন বাবা মাকে।
এবার আসি মতিউর রহমান সহ সম্প্রতি কালে আলোচিত কয়েক জন সরকারী কর্মচারীর দুর্নীতির আলাপ নিয়ে। মতিউর রহমান ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টে ডেই সাথে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সোনালী ব্যাংক পিএলসি-র পরিচালক। আর এসব পদে থেকেই মতিউর বনে গেছেন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে সদ্য সাবেক এনবিআর সদস্য মতিউর রহমান কতটা ক্ষমতাধর ছিলেন তার কিছু প্রমান মিলে প্রতিষ্ঠানটির সাবেক চেয়ারম্যান বদিউর রহমানের লেখা বই ও সম্প্রতি বিভিন্ন বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টক শো গুলিতে তার বক্তব্যে । ২০০৭ সালের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এনবিআরের চেয়ারম্যান ছিলেন বদিউর রহমান। এসময়ে চট্টগ্রামে কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন মতিউর রহমান। রাজস্ব প্রশাসনে গতি আনার উদ্দেশ্যে মতিউর রহমান সহ কিছু কর্মকর্তাকে বদলির সিদ্ধান্ত নেন চেয়ারম্যান বদিউর রহমান। এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মতিউরের পক্ষে তদবির-সুপারিশের পাল্টা চাপ আসতে শুরু করে । প্রথমে তা আসে রাজস্ব বোর্ডের ভেতর থেকেই। ঐ সময় দেশে যেহেতু সেনা সমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় ছিল তাই তৎকালীন সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এমনকি স্বয়ং তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল মঈন উদ্দিন আহমেদ পর্যন্ত মতিউরের বদলী ঠেকাতে তদবির করেন। বদিউর রহমান করো তদবির তোয়াক্কা না করে মতিউরকে রাজশাহীতে বদলি করার খেসারত হিসেবে নাকি বদিউর রহমানের ভাগ্যে এনবিআরের চেয়ারম্যানের পদ আর দীর্ঘায়িত হয় নাই। বদিউর রহমানের লেখা " সরকারি চাকুরিতে আমার অনুভূতি সমগ্র " বইয়ের " কোদালকে কোদাল বলি " শীর্ষক ষষ্ঠ অংশে এমন টি ই লিখেছেন তিনি ৷ তার বইয়ে তিনি আরো লিখেছেন যে মতিউর রহমানে যাতায়াত ছিল সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া ও সাইফুর রহমানের বেডরুম পর্যন্ত। সাইফুর রহমানের স্ত্রীর মৃত্যুর পর এই মতিউর নাকি কবরস্থানে গিয়ে খন্দকার মোশতাক আহমেদের মত কান্নাকাটি ও করেছেন। আর সেই ক্ষমতার জোরে মতিউর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যরা আজ হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন। মতিউর খুবই ভাল করেই জানতেন যে তার অর্থ সম্পদ রক্ষার করার জন্য রাজনীতির কোন বিকল্প নাই তাই তিনি তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকীকে যুক্ত করেন সরকার দলীয় রাজনীতিতে। তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকী ছিলেন সরকারি তিতুমীর কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। ২০২২ সালে সেই চাকুরী ছেড়েদিয়ে স্বামীর অবৈধ অর্থের জোরে রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে ই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নরসিংদির রায়পুরা উপজেলার চেয়ারম্যান হন। সেই সাথে বাগিয়ে নেন নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণবিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব। ছাগল কাণ্ডের পর মতিউর স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকী ও চলে যান লোকচক্ষুর আড়ালে। এর পর হুট করেই ২৭ জুন জনসমক্ষে এসে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে করে বসেন এক বিস্ফোরক মন্তব্য। তিনি বলেন, " বড় বড় সাংবাদিকদের কিনেই তারপর এসেছি, সব থেমে যাবে "। পরে যদিও তিনি তার এমন বক্তব্য অস্বীকার করেন। তবে মতিউর স্ত্রী লায়লা কানিজ লাকী বড় বড় সাংবাদিক কেনার মন্তব্য কিন্তু একেবারে উপেক্ষা করার মত নয়। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক সাংবাদিক আছেন যাদের লক্ষ্য মতিউরদের মতই টাকা কামানো। সেই অর্থ কোন পথে কিভাবে আসছে তা নিয়ে ভাবার মত হিতাহিত জ্ঞান এই মুহুর্তে তাদের আছে বলে মনে হয় না। এর আগে ২০১৪ সালে নারায়ণগঞ্জ- ৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও কিন্তু সাংবাদিকদের নিয়ে ঔদ্ধত্যপূর্ন মন্তব্য করতে দ্বিধা করেন নাই।
সম্প্রতি হয়তো কোন অজনা কারনে বেশ কয়েকজন দুর্নীতিবাজের মুখোশ উন্মোচন করা হচ্ছে। প্রায়ই কারো কারো নাম প্রকাশ হচ্ছে সংবাদমাধ্যমে। তাদের মধ্যে আছেন এনবিআরের আরেক কর্মকর্তা কাজী আবু মাহমুদ ফয়সাল, কাস্টমস ভ্যালুয়েশন অ্যান্ড ইন্টারনাল অডিট বিভাগের কমিশনার মোহাম্মদ এনামুল হক, বিআইডব্লিউটিএ’র প্রকৌশলী সুলতান আহমেদ খান, সিটি এসবির অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ রফিকুল ইসলাম শিমুল, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার। নাম ধরে খোঁজ করলে এমন হাজারো নাম আসবে। তার চেয়ে ভাল হবে খোঁজ করার দায়িত্বটা না হয় গুগলকে দিলাম। তবে একটি মজার বিষয় হলো ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের আগে পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ ১১ কর্মকর্তা আওয়ামী লীগ প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন শামসুদ্দোহা খন্দকার। আরো একটি আশ্চর্যের বিষয় হলো বর্তমানে আলোচিত অনেক দুর্নীতিবাজ ই বিভিন্ন সময় দুদক দায়মুক্তির সার্টিফিকেট পেয়েছেন। বাংলাদেশের ক্রমাগত অগণতান্ত্রিক পন্থায় রাষ্ট্র পরিচালিত হওয়ার কারনে দেশ আজ আর সাধারণ মানুষের হাতে নাই। দেশ চলে গেছে দুর্নীতিবাজদের রাহুরগ্রাসে। জাতি হিসেবে আজ আমরা বিশ্বের কাছে কতটাই না হেয়। তা অবশ্য আমাদের রাষ্ট্র পরিচালকদের মোটও হেয় করে বলে আমার মনে হয়না। দেশের বর্তমান এই করুন দশার আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে কোন পথে নিয়ে যাবে সেটাই বড় প্রশ্ন? আমাদের অগ্রজেরা নিজের জীবন উৎসর্গ করে আমাদের জন্য স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ উহার দিয়ে আমাদেরকে চিরঋনী করে গেছেন। আমরা কি পারবো তাদের ঋনের কিঞ্চিৎ শোধ করে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর বাংলাদেশ রেখে যেতে?
২| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
এম ডি মুসা বলেছেন: দুঃখিত যার কোটা আছে সে কোটা পাবে । যে খয়রাতি সে পড়াশোনা করে বেইজ্জত হয়ে বাঁচবে। ধনীরা ধনী হবে গরিব আরো গরিব হয়ে যাবে। আগে মানুষ ক্ষেত খামারে কাজ করে খেত পড়াশোনা করে । বর্তমানে মাটি কাটে ঢেকু, সেখানে কর্ম হারা।, ধান কাটে মেশিন সেখানে কর্ম হারা। কল কারখানায় যন্ত্র দিয়ে কাজ করে। রোবট দিয়ে কাজ করবে । মানুষ কি করবে কাজ নাই। গরিব কাজ পাবে না। ক্ষুদার জ্বালায় আত্ন হত্যার সংখ্যা বাড়বে হতে পারে....।
৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বেনজির, মতিউররের মত দুর্নীতিবাজদের মুখোশ উন্মোচন হচ্ছে , এটা অবস্যই ইতিবাচক। তবে এদের নিয়ে ট্রল করে আমারা এদের আরো প্রশ্রয় দিচ্ছি। এখন প্রয়োজন এদের বিচার করার জনমত গঠনের দিকে আমাদের তৎপর হওয়া।
৪| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কোন আশা দেখিনা এই দেশ নিয়ে
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
পুরানমানব বলেছেন: পাবে না ।