নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ও বলতে চাই !

ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন

ব্লগিং হউক সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার।

ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বৈরাচারের দোসরা গন আকাংখা নৎসাতের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:০৮

২০২৪ সাল ছিল আমাদের বাংগালী জাতির জীবনে একটি ঘটনা বহুল ঐতিহাসিক বছর। ২০২৪ আমাদের জন্য বেদনা, আত্মত্যাগ সেই সাথে ছিল অর্জনের ও বছর। বছরের শুরুটা হয়েছিল একটি বির্তক আর বিবেক বর্জিত অধ্যায় দিয়ে। ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি আমি,তুমি আর ডামির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। অবশ্য এর আগের দুইটি নির্বাচন ও ছিল চরম বির্তকের। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ প্রযোজনায় অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী জোট সরকার গঠনের পরই শেখ হাসিনা তার অতীতের সকল প্রতিশ্রুতি ভুলে গিয়ে হয়ে ওঠেন এক প্রতিহিংসা পরায়ন সরকারের। একে একে দেশের মানুষের সকল গনতান্ত্রিক অধিকার হরন করে দেশকে একটি অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী রাষ্ট্রের পরিনত করতে মোটেও দ্বিধা করেন নাই। বাংলাদেশকে একটি দুর্নীতি, সন্ত্রাস আর অপশাসনের উর্বর ভূমিতে পরিনত করেছিল শেখ হাসিনার আওয়ামী জোট সরকার। শেখ হাসিনার পরিবার হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশের রাজ পরিবার। গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনার দোসররা কেউ ট্রিলিয়নার কেউ বা আবার বিলিয়নে পরিনত হয়ে আমেরিকা কানাডা সহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রাজকীয় জীবন যাপন করছেন। আতি আর পাতি যারা আছেন তারা কোটি কোটি টাকা কামিয়ে দেশেই তৈরি করেছেন আলিশান রাজকীয় জীবন। গত পনের বছর বাংলাদেশের সাধারন মানুষ কার্যত ছিল গুম,খুন সহ নানা আতংকে জিম্মি। দেশের সাধারন৷ মানুষ চেয়ে ছিল মুক্ত নিশ্বাস নেওয়ার একটু সুযোগ সেটা যে কোন মূল্যেই হউক। আর এই সুযোগ ই হাতছানি দেয় গত জুলাই মাসে সরকারি চাকুরিতে কোটার বৈষম্য দুর করতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাধ্যমে। যদিও এই কোটা সংস্কার আন্দোলন ২০১৩ সালেই শুরু হয়েছিল এর পর বিভিন্ন সময় আমাদের বৈষম্যের শিকার শিক্ষার্থীরা সরকারি চাকুরিতে কোটার সংস্কার নিয়ে আন্দোলন হয়েছিল। পরবর্তী নানা নাটকীয়তার ফলশ্রুতিতে সরকারি চাকুরির কোটা নিয়ে আদালতের এক রায়কে কেন্দ্র করে গত ১লা জুলাই জোড়ালো ভাবে আন্দোলন শুরু হয়। প্রথমে শেখ হাসিনা ও তার দোসররা ভেবেছিল পূর্ববর্তী সকল আন্দোলনের মত হয়তো এই আন্দোলনকে তাদের অনুগত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য সহ সদ্য নিষিদ্ধ ঘোষিত তাদেরই সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ এবং অন্যান অঙ্গ সংগঠনের সন্ত্রাসীদের দিয়ে দমন করে দিতে স্বার্থক হবে। সেই লক্ষ্যে তারা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর নির্মম নির্যাতন চালায়ি দমন চেষ্টা করে। শুরু করে গনহত্যা। ১৬ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন দমাতে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে ৫ জন নিহত হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৬ জুলাই থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত আন্দোলনে অংশ নেওয়া ২৬৬ জন শহীদ হন। আর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালের জুলাই - আগস্টের গনঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনকে হঠাতে প্রায় দুই হাজারের মত ছাত্র- জনতার জীবন কেড়ে নেয় শেখ হাসিনার অনুগত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও তার দলীয় সন্ত্রাসীরা আহত হন প্রায় পঁচিশ হাজারের মত মানুষ। আর এদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে ৫ আগষ্ট ২০২৪ বাংলাদেশের মাটি থেকে ক্ষমতা ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয় স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের ইতিহাসে রচিত হয় এক নতুন অধ্যায় বাংগালীর বীরত্বের আরেক নতুন ইতিহাস।

৮ আগষ্ট ২০২৪ প্রফেসর ড.মুহাম্মদ ইউনুসে নেতৃত্ব বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের সমর্থনে গঠিত বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ৫ আগষ্ট স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পালালেও এখনো তার দোসদের অনেকেই প্রকাশ্যে আবার অনেকেই ঘাপটি মেরে গিরগিটির মত রং পাল্টে আছে দেশের বিভিন্ন স্হানে বিভিন্ন পার্যায়ে।
একটি রাষ্ট্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রশাসন সেই প্রশাসনের ক্ষেত্রে শূন্য পদ বাদে বর্তমানে কর্মরত মোট ১২ লাখ ৩১ হাজার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে নিয়োগ পাওয়া প্রায় সাত লাখ ও পদোন্নতি পাওয়া আরও সাড়ে তিন লাখের বেশি। তাই সবমিলিয়ে সরাসরি নিয়োগ প্রশাসনের পদোন্নতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যাটা ১০ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৩ জন। যাদের সকলেই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় বহাল তবিয়তে কর্মরত আছেন। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা নিজের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার জন্য প্রশাসন সহ রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটা স্তরকে এতটা নোংরা ভাবে দলীয়করণ করেছেন যে ওখান থেকে এত সহজে শুধু বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ই নয় ভবিষ্যতে নির্বাচিত সরকার ও চাইলে বের হয়ে আসতে পারবে বলে মনে হয় না।

সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রকাশ্যে ও ঘাপটি মেরে থাকা শেখ হাসিনার সুবিধা ভোগী দোসররা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ অকার্যকর করতে সেই সাথে শেখ হাসিনা ও তার সরকারের থাকা কর্তব্যক্তিদের নানা রক্ষা করতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছেন। তার যথেষ্ট প্রমান আজ জাতির সামনে স্পষ্ট। প্রথম যেই প্রশ্নটি আসে তা হলো ক্ষমতা ত্যাগের পরে শেখ হাসিনার দেশ থেকে পলায়ন নিয়ে। গত ১৮ আগস্ট আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়ে ছিলেন
গত ৫ অগাস্ট ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানে মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাজনৈতিক দলের নেতা, বিচারক, সরকারি আমলা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ প্রায় ৬২৬ জন ব্যক্তি দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছিলেন জীবন রক্ষার্থে। সেনাবাহিনী তাদের আশ্রয় দিয়ে প্রান রক্ষা করে অবশ্যই প্রশংসনীয় ভুমিকা পালন করেছেন। একজন জন মানুষের জীবন রক্ষা প্রত্যেক সভ্য মানবিক মানুষের দায়িত্ব। এখানে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন যারাই জীবন রক্ষার্থে বিভিন্ন সেনানিবাসে আশ্রয় নিয়েছিলেন কি কারনে তারা তাদের জীবন হুমকির মুখে আছে বলে ধারনা করেছিলেন, পরবর্তী আমাদের সেনাবাহিনী তাদের জীবনকে নিরাপদ করতে কেন তাদেরকে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে দিলেন না সর্বোপরি বিভিন্ন সেনানিবাসে আশ্রয় নেয়া ৬২৬ জনের পরিচয় কি এবং বর্তমানে তাদের অবস্থান ই বা কোথায়? ইতোমধ্যে আমরা দেখলাম সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাসান মাহমুদ, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পুলিশের মনিরুল, ডিবির হারুন, সহ শেখ হাসিনার আস্থাভাজন অনেক অপরাধী ই নানা ভাবে দেশ থেকে পালিয়েছেন তাদের কেউ বিমানবন্দর দিয়ে কেউ বা আবার অবৈধ ভাবে সীমান্ত পারি দিয়ে। এর মধ্যে কেউ কেউ আবার সীমান্তে ধরা ও খেয়েছেন কেউ আবার জীবন ও দিয়েছেন। স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন হলো আওয়ামী সরকারের আমালের এই সকল অপরাধীদের দেশ থেকে পালাতে কারা সহযোগিতা করেছেন? এটা একদম পরিস্কার যে প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে থাকা শেখ হসিনার আমলের বিশেষ সুবিধা ভোগী গোষ্ঠী ই তাদের সহযোগীদের দেশ থেকে পালাতে বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করেছেন। শেখ হাসিনা ও তার দোসররা গত ১৫ বছরে দুর্নীতির মাধ্যমে লাখ লাখ কোটি টাকা দেশ থেকে নিয়ে দেশ কে ধ্বংসের দারপ্রান্তে এনে দাড় করিয়ে ছিলেন। শুধু মাত্র সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৬২০টি বাড়ির খোঁজ পেয়েছে সিআইডি। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মত এমন প্রচুর মন্ত্রী এমপি আমলা কামলা শেখ হাসিনার পরশ পাথরের ছোঁয়ায় কেউ কোটিপতি কেউ বা আরবপতি। আর এই সব সুবিধা ভোগী মানুষ গুলি তাদের অবৈধ সম্পদের কিঞ্চিৎ ব্যবহার করে দেশকে অস্থিতিশীল করতে সক্ষম। আর সেটাই তারা করে যাচ্ছেন।

ইতোমধ্যে আমরা দেখলাম জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হত্যার দুটি মামলা থেকে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ। কিন্তু আদালতে ওই প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আগেই বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফকে ইতিমধ্যে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ডিবি সূত্র মতে ডিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে জাহাঙ্গীর আরিফ স্বীকার করেন, তিনি অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) সানজিদা আফরিনের নির্দেশেই এমন গর্হিত কাজটি করেছেন। ইতোমধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সানজিদাকে সাময়িক বরখাস্ত করে বরিশাল রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে বারডেম হাসপাতালের এক ঘটনায় বিশেষ আলোড়ন সৃষ্টি করেন এই সানজিদা।

দেশের মানুষের আকাঙ্খার বাস্তবায়নে ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রের বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কারে বিশেষ উদ্যোগের ই ধারাবাহিকতায় ১৭ ডিসেম্বর জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী উপ-সচিবদের পদোন্নতি দিয়ে পরীক্ষা এবং প্রশাসন ক্যাডারদের কোটা ৭৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫০ শতাংশ করার সুপারিশ করেন। এতেই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে শেখ হাসিনার সুবিধাভোগী আমলারা। গিরগিটির মত রং পাল্টে সুশীল সেজে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে নামে এই সকল আমলারা। আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী পদত্যাগ সহ শৃঙ্খলা না মেনে নানা ধরনের হুমকি-ধমকি ও নিয়ম ভেঙে সচিবালয়ে শোডাউন ও করেন। মাঠে নামেন অন্য ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারাও। তাদের সংগঠন আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদ কলম বিরতির নামে একঘন্টা কাজ থেকে বিরত থাকেন। এছাড়াও রীতিমতো ব্যানার টাঙ্গিয়ে সভা করেন প্রশাসন ক্যাডারের বর্তমান ও সাবেক প্রায় দেড় হাজার কর্মকর্তা। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হয়ে সরকারের প্রতি এমন অবস্থান চাকরি বিধি ও শিষ্টাচারের লঙ্ঘন গো বটেই সেই সাথে রাষ্ট্র ও সরকারকে অস্থিতিশীল করার ও ষড়যন্ত্র।

শেখ হাসিনার অবৈধ ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করতে আমাদের গণমাধ্যম ও কিছু পদস্হ নেতা ও ব্যক্তিরা বিশেষ ভুমিকা পালন করেছেন। এর বিনিময়ে তারা শেখ হাসিনার সরকারের কাছ থেকে নানান অবৈধ সুবিধা হাতিয়ে নিয়েছেন। অবশ্য এই চাটুকার সাংবাদিকদের চাটুকারিতারই আবার শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা ছাড়া করতে বিশেষ অবদান রেখেছেন। যার প্রমান গত ১৪ জুলাই শেখ হাসিনার চীন সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলন। এখনো আমাদের গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার দোসররা ঘপটি মেরে গিরগিটির মত রং পাল্টে আছে সুযোগ পেলেই তারা আবার তাদের আপন চরিত্রে ফিরে আসবেন নতুন রূপে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশের মানুষের আশা আকাংখা বাস্তবায়নে সরকার। এই সরকার যদি কোন কারনে ব্যর্থ হয় তাহলে এর দায় আরো বহু কাল বহন করতে হবে আমাদের সমগ্র জাতিকে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কোন ভাবেই ব্যর্থ হগে দেওয়া যাবে না। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব হবে রাষ্ট্রের বিভিন্ন পর্যায়ে প্রকাশ্যে ও ঘাপটি মেরে থাকা স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোসরদের যে কোন মুল্যে প্রতিহত করে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়ে দেশ ও জাতিকে নতুন পরিচয়ে অভিষিক্ত করা।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২৭

কামাল১৮ বলেছেন: নির্বাচনে যদি প্রধান বিরোধিদল অংশগ্রহন না করে সেই নির্বাচন এমনি হবে।

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:১৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এসেছে নতুন দালাল তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: দাগ থেকে যদি ভালো কিছু হয় তাহলে দাগই ভালো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.