![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের ব্যাংকিং নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে চিন্তা ভাবনা করছি। ব্যাংকওয়ালারা বছরান্তে যে লাভ দেয়, সেটাকে ইন্টারেস্ট কিংবা সোজা বাংলাতে সুদ বলা হয়।
ইসলামে সুদকে হারাম করা হয়েছে।তাই ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তা করছি।
এটাকে যদি সুদ না বলে মুনাফা বলা হয়, তবে সব ঠিক হয়ে যায়।আক্ষরিক অনুবাদেই গন্ডগোল নিহিত, আর কোনো গুণগত পরিবর্তন আছে বলে মনে হয় না।
আমি এক জনের কাছে জিজ্ঞাসা করলাম, তিনি বললেন, যদি কোনো রেট নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়, তবে সেটা সুদ হবে, না হলে সমস্যা নাই। কারণ, ব্যাংক ওয়ালারা আমার টাকা দিয়ে যে ব্যবসা করবে, সেটাতে লাভও হতে পারে, লসও হতে পারে। ব্যাংকওয়ালারা শুধু লাভের ভাগ দিবে, লসের ভাগ না দিলে সেটা জায়েজ হবে না।
কিন্তু কথা হলো, কোনো ব্যাংক কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠান লাভ হয় না, এমন ব্যবসায় বিনোয়োগ করে না। ব্যাংকার যদি ১৫% লাভে বিনিয়োগ করে, তবে আমাকে সেই টাকার ১২% লাভ দিতেই পারে। কারণ টাকাটা আমার, আমি ব্যাংককে দিয়েছি ব্যবসা করার জন্য।
প্রতিটা ক্ষেত্রেই কিন্তু লাভের পরিমান নির্দিষ্ট করা যাচ্ছে।
কিছু টাকা এফডিআর করার জন্য কয়েকটা ব্যাংকে গেলাম, তারা সবাই কমবেশি ১২% থেকে ১২.৫০% প্রফিট দিচ্ছে।
কিন্তু ইসলামী ব্যাংকে শুনলাম একটু অন্যরকম। তারা বলছে ১০.৫% ফিক্সড পাবোই, বাকীটা টা হলো লাভের অংশ। মানে ১০.৫% তারা আমাকে নির্দিষ্ট করে দিচ্ছে, বাকীটা প্রফিট শেয়ারিং ব্যাংক এবং আমার মাঝে।
ইসলামী এবং সাধারণ ব্যাংক, দুইটা ক্ষেত্রেই আমার কাছে ব্যবসাটা একই রকমই মনে হয়েছে।
ইসলামী ব্যাংকে রাখলে মানুষ মনে করে এটা মুনাফা, আর অন্য ব্যাংকে রাখলে মনে করে সুদ। আসল ব্যাপারটা যে একই, সেটা কেউ খেয়াল করে না।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২০
এক্সপেরিয়া বলেছেন: যুক্তি দেখানো নয়, আমি জানতে চাচ্ছি মূল তফাৎ কই?
ইসলামবোদ্ধা আমিও নই, তাই সূক্ষ তফাৎ কই আছে,সেটাও জানতে চাই।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
কালোপরী বলেছেন: ইসলামী ব্যাংকে আপনার টাকা নিয়ে সেটা ব্যবসায় বিনিয়োগ করা হয়, ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে কিনা দেখা হয় সেই ক্রয় বিক্রয়ের লভ্যাংশের ভাগই ডিপোজিটকারীদের দেয়া হয়। আর সুঁদী ব্যাংকে টাকা সরাসরি ঋণ হিসেবে দেয়া হয় এবং নির্দিষ্ট সময় শেষে নির্দিষ্ট হারে ফেরত নেয়া হয়।
ইসলামী ব্যাংকে খেয়াল রাখা হয় যে যেখানে বিনিয়োগ করা হয়েছে সেখানে ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে কিনা এবং সেটা সমাজের কল্যাণ হয় এমন খাতে বিনিয়োগ হচ্ছে কিনা। যেমন আকিজ গ্রুপ এর সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে বিনিয়োগ দেয়া হলেও আকিজ টোব্যাকো তে কোন রকম বিনিয়োগ করা হয় নাই।
আমি অনেক আলসে মানুষ, অনেক লিখার ধৈর্য নাই। লিখতে গেলে একটা পোস্টই হয়ে যাবে।
জানার ইচ্ছে থাকলে ব্যাংকে আসবেন, যে কোন প্রশ্নের জন্যই স্বাগতম রইল
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১১
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে যদি আমি ব্যবসায় লস করি, ইসলামী ব্যাংক কি আমার লসের ভাগ নিবে?
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
কালোপরী বলেছেন: ইসলামী অর্থনীতিতে বিনিয়োগ করার অনেক গুলো পদ্ধতি আছে মুদারাবা, মুশারাকা, বাই মুরাবাহা, মুয়াজ্জাল, শেরকাতুল মেল্ক একেকটার পদ্ধতি একেক রকম। অংশিদারিত্বের ভিত্তিতে লাভ লোকসানের অংশ নির্ভর করে।
বিশাল আলোচনা ভাইজান, আমি এত ধৈর্যশীল না
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমাকে কোনো লিংক দিতে পারবেন? যেখানে বিস্তারিত বাংলাতে লিখা আছে?
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬
নীড় ~ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে যদি আমি ব্যবসায় লস করি, ইসলামী ব্যাংক কি আমার লসের ভাগ নিবে?
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে যায়া কবি হয় নিরব হয়া যান অথবা ত্যানা পেচান। বাংলা ব্লগের গত ৫-৬ বছরের ইতিহাসে ইসলামি সুদ নিয়ে কোন পোস্টেই আপনার এই সহজ একটা প্রশ্নের উত্তর েকউ দিলোনা।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০১
এক্সপেরিয়া বলেছেন: লাভ লস সব ব্যবসাতেই থাকে, কিন্তু কোনো ব্যাংকই লস খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, এমন কোনো ব্যবসাতে বিনিয়োগ করবে না।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৯
পানকৌড়ি বলেছেন: ভাই একটু কষ্ট করে ব্যাংকে যাননা । সরাসরি প্রশ্নত্তোরের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারবেন । সবকিছু যদি লিংকে চান তাহলে অনেক উত্তর বাকি থেকে যাবে।
আর একটা কথা আপনি কি লোন প্রত্যাশি ?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: একটা এফডিআর খোলার জন্য আমি বেশ কয়েকটা ব্যাংকে খবর নিয়েছি, ইসলামী ব্যাংকেও।
তারা কিন্তু ব্যবসা করার আগেই ১০.৫% প্রফিট ডিক্লেয়ার করে দিচ্ছে, এর বেশি যদি প্রফিট হয়, সেটা ব্যাংকের সাথে শেয়ার করতে হবে, এমনটাই আমাকে জানিয়েছে।
আমার কথা হলো, ব্যবসা করার আগেই যদি প্রফিট ঘোষণা করে দেয়, তবে সেটাকে কি বলবেন? এটা তো অন্য ব্যাংকের ১২% সুদের মতোই, তাই না?
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০০
নীড় ~ বলেছেন: উপরে অলরেডী একজন ত্যানা পেচাইয়া দড়িও পাকাইয়া ফেলসেন।
সহজ একটা প্রশ্ন - কিন্তু এদের কাছে যেহেতু উত্তর নাই সেহেতু দেখবেন আজাইরা কিছু এরাবিক টার্ম উল্লেখ কইরা বুঝ দিবে আপনারে যে এসব কঠিন ব্যাপার স্যাপার সবাই বুঝবেনা
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৬
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ত্যানা পেঁচানো নয়, আমি বিস্তারিত ব্যাখ্যা জানতে চাই।
৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৫
কালোপরী বলেছেন: নীড় উত্তর দেয়া শুরু করলে আপনারই ত্যানা পেচায়ে যাবে। ভদ্রভাবে কথা বলবেন।
লেখক ভাইয়া আপনি যদি ঢাকায় থাকেন একটু কষ্ট করে ব্যাংকে এসে দেখা করেন। আপনাকে রেফারেন্স সহ বই পুস্তক যা লাগে দরকার হলে আমি আপনাকে নিজের খরচে কিনে দেব। ধন্যবাদ
এ ব্যাপার গুলো অনেক ব্যাখ্যা সহকারে বুঝাতে হয়। তারপরও
ইসলামের অর্থনীতির একটি দিক উল্লেখ করে যাই। রাসুল (সা) বিবি খাদিজার ব্যবসায়ের অংশীদার ছিলেন। বিবি খাদিজার ছিল পুঁজি, রাসুল (সা) এর শ্রম। এ ধরণের বিনিয়োগে পুঁজি যার লোকসান হলে তাকেই বহন করতে হবে কিন্তু লাভ হলে পূর্ব নির্ধারিত হারে উভয়ের মধ্যে নির্দিষ্ট অনুপাতে বন্টিত হবে। পাশাপাশি যিনি শ্রম দিবেন তাকে শ্রমের মজুরিও দিতে হবে। এ পদ্ধতিকে ইসলামী পরিভাষায় মুদারাবা বলে।
আশা করি বুঝা গেছে ইসলামী বিনিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা নিয়েই ব্যাংকার হয়েছি। অমাবস্যার রাতে চাঁদের ছায়া দেখা যেতেও পারে এই আশা করে না
লেখকের প্রতি আর কিছু জানতে চাইলে আমার ব্লগে নক করলেই হবে। ভাল থাকবেন।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২০
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ৫৭০ সালে যেতে চাচ্ছি না, এখনকার ট্রাডিশন কি সেটা বললে খুশি হবো।
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে যদি আমি ব্যবসায় লস করি, ইসলামী ব্যাংক কি আমার লসের ভাগ নিবে?
ঝুকিহীন কোনো ব্যবসা আছে কিনা?
৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৩
আদৃতা হাসান বলেছেন: ইসলামী ব্যাংকে রাখলে মানুষ মনে করে এটা মুনাফা, আর অন্য ব্যাংকে রাখলে মনে করে সুদ। আসল ব্যাপারটা যে একই, সেটা কেউ খেয়াল করে না।
- সহমত।
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে যদি আমি ব্যবসায় লস করি, ইসলামী ব্যাংক কি আমার লসের ভাগ নিবে?
- আমি ও জানতে চাই।
"ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিলে তখন কেন ফিক্সড রেটে টাকা ফেরত দিতে হয় "দিগন্ত টিভিতে একদিন সরল পথ অনুষ্ঠানে একদিন একজন এই প্রশ্নটি করেছিলো, কিন্ত জবাব দেয়া হয়নি, বলা হয়েছে পরে বলবে, যদিও সে পরে আর আসেনি।
যেটা জানি, সেটা বলি। ধরেন, আপনি এক লাখ টাকা লোন নিলেন মটর সাইকেল কিনবেন বলে। ইসলামি ব্যান্ক আপনাকে এক লাখ টাকা দিলো মটর সাইকেল কিনতে। যদিও আপনি কিনলেন কিন্ত এই মটর সাইকেলের মালিক হল ইসলামি ব্যান্ক। আপনাকে লোনের ইন্টারেস্ট রেট(যদিও ওরা ইন্টারেস্ট এর জায়গায় অন্য কোন শব্দ বলে) অনুযায়ী ধরেন দুই বছরে দুই লাখ টাকা মোট ফেরত দিতে হবে। তাহলে যেটা হবে সেটা হলো, ইসলামি ব্যান্ক থেকে আপনি মোটর সাইকেলটি দুই লাখ টাকা দিয়ে কিনবেন। যতদিন টাকা না শোধ হবে, মটর সাইকেল ওদের। টাকা শোধ হয়ে গেলে আপনার। টাকা শোধ না করতে পারলে মটর সাইকেল কিন্ত ওদের ই থাকলো। মটর সাইকেল চুরি গেলেও কিন্ত আপনাকে দুই লাখ টাকা শোধ করতেই হবে ।
ভাই ওরা ধর্মের নামে যা করছে সেটা নিয়ে কিছু বলার নাই। আমরা ইসলাম সম্পর্কে যেমন জানিনা, তেমনি শিক্ষার আলোও আমাদের মাঝে নেই।এরই সুজোগ এরা নিচ্ছে। মহানবী( সা: ) চীন দেশে যাবার কথা এমনি এমনি বলেননি। কুরআনের প্রথম আয়াতই হল 'পড়'। আমাদেরকে আল্লাহ পড়তে বলেছেন সবার আগে। আমরা সেটা শুনি না। সো, ওরা তো সুযোগ নেবেই।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ মোটরসাইকেল এর সুন্দর উদাহরণ এর জন্য।
কালোপরী কোনো ব্যাখ্যা দেয় কিনা এই ব্যাপারে, সেটার জন্য অপেক্ষা করছি।
৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৫
কালোপরী বলেছেন: ইসলামী অর্থনীতি নবীজির যুগে যা ছিল তাই আছে এখনও।
কোন কোন পদ্ধতিতে বিনিয়োগ নিলে ব্যাংকও আপনার সাথে লোকসানের অংশীদার হবে। আপনি বিনিয়োগ কিভাবে নিতে চান তার উপর নির্ভর করে।
ঠিক এ কারণেই বিনিয়োগ পদ্ধতি গুলো বিশদ ভাবে জানা প্রয়োজন
ইসলামী ব্যাংক বছর শেষে যে প্রফিট অর্জন করে তা মুনাফার ফাইনাল রেট এবং সেটাই পরবর্তী বছরের জন্য প্রভিশনাল রেট, ফাইনাল নয়।
ফিক্সড ডিপোজিট এর ক্ষেত্রে ৩ মাস, ৬ মাস, ১২ মাসের জন্য প্রভিশনাল রেট ১০.৫০, ২৪ মাসের জন্য ১১ এবং ৩৬ মাসের জন্য ১১.৫০% এ হার গত বছরের ফাইনাল রেটের ভিত্তিতে প্রভিশনাল রেট হিসেবে বিবেচিত হয়। ডিসেম্বর ৩০ তারিখে প্রাপ্ত প্রফিট রেট হবে এ বছরের জন্য ফাইনাল রেট এবং সেটি যদি প্রভিশনাল রেটের চেয়ে বেশি হয় তবে ডিপোজিটকারীকে বেশি দেয়া হবে, যদি কম হয় তবে কম দেয়া হবে। এবং এ বছরের প্রাপ্ত ফাইনাল রেটই ইনশাল্লাহ সামনের বছরের জন্য প্রভিশনাল রেট হিসেবে ঘোষনা করা হবে।
সারাদিন ব্যাংকে এই সবই গেজাই প্লাস এগুলার উপর পরীক্ষাও দেই। আর ভাল লাগে না। জানতে চাইলে যে কোন ব্রাঞ্চে যান বড় কোন অফিসারের সাথে কথা বলেন
এটাই লাস্ট কমেন্ট
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৫
এক্সপেরিয়া বলেছেন: প্রভিশনাল রেট আর ফাইনাল রেট, এই ব্যাপার গুলো আমরাও হালকা পাতলা জানি, কিন্তু এর মাঝে ইসলাম কই লুকিয়ে আছে, সেটা জানতে চাইছি।
আপনি পরীক্ষায় সফলকাম হন, সেটাই কামনা করি।
আর একটা কথা, দয়া করে আমাকে নাস্তিক কেউ মনে করবেন না।
১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬
নীড় ~ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে যদি আমি ব্যবসায় লস করি, ইসলামী ব্যাংক কি আমার লসের ভাগ নিবে?
জানতে চাই, জানতে চাই,জানতে চাই
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২
এক্সপেরিয়া বলেছেন: জানতে চাই, জানতে চাই,জানতে চাই
১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪২
আদৃতা হাসান বলেছেন: ইসলামের অর্থনীতির একটি দিক উল্লেখ করে যাই। রাসুল (সা) বিবি খাদিজার ব্যবসায়ের অংশীদার ছিলেন। বিবি খাদিজার ছিল পুঁজি, রাসুল (সা) এর শ্রম। এ ধরণের বিনিয়োগে পুঁজি যার লোকসান হলে তাকেই বহন করতে হবে কিন্তু লাভ হলে পূর্ব নির্ধারিত হারে উভয়ের মধ্যে নির্দিষ্ট অনুপাতে বন্টিত হবে। পাশাপাশি যিনি শ্রম দিবেন তাকে শ্রমের মজুরিও দিতে হবে। এ পদ্ধতিকে ইসলামী পরিভাষায় মুদারাবা বলে।
এই মতবাদ অনুযায়ি আমি ব্যবসা করার জন্য লোন নিলে পুজি হল ব্যান্কের। আমি শ্রম দিবো। তার মানে লাভের নির্দিষ্ট অনুপাত আমি পাবো ,পাশাপাশি শ্রমের মজুরিও পাবো। লস হলে সেটা কিন্ত ব্যান্কের হবে, আমার না। কিন্ত সেটা তো করা হয়না। লস হোক আর লাভ হোক, কথা হল ঐ বিনিয়োগের টাকার চেয়ে বেশি টাকাই আমাকে ফেরত দিতে হবে।
এই বিষয়টা অনেক সেনসিটিভ, তাই এটা নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছা করেনা। কিন্ত দুনিয়াতে এতগুলো মানুষের সরলতার সুযোগ যারা নিচ্ছে, আখিরাতে আল্লাহর কাছে তাদের ঠিকই জবাব দিতে হবে। আর ওদের দোষ দিয়েও লাভ নেই। আমরা যদি ইসলাম ঠিকমত জানতাম। যদি ওদের কথার মারপ্যাচ বোঝার মত নলেজ আমাদের থাকতো, ওরা তো এই সুযোগ নিতে পারতোনা।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
এক্সপেরিয়া বলেছেন: মোটরসাইকেলের উদাহরণটা পছন্দ হয়েছে।
১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
নীড় ~ বলেছেন: কালোপরী বলেছেন: জানতে চাইলে যে কোন ব্রাঞ্চে যান বড় কোন অফিসারের সাথে কথা বলেন
এটাই লাস্ট কমেন্ট
সেই পুরনো সেম ত্যানা পেচানোর স্টাইল।
উনারা দাবী করছেন ইসলামি ব্যংকিং একটি প্রমিত ইসলামি ব্যবস্হা। কিন্তু যখনই আপনি জানতে চাইবেন কিছু তখনই বলবে ব্যাংকে আসেন।
ইসলামি ব্যাংকিং এর উপর কেন কোনো নিভর্রযোগ্য/ডিটেইলস রেফারেনস্ অনলাইনে নাই?
কারন অনলাইনে ভুংভাং সমভব না। ব্যাংকে গেলে ভুংভাং দিয়া আপনেরে কিছু বুঝ দিবো আর আপনে ফাকফোকর ধরাইয়া দিলে বলবে আপনের লগে ব্যাবসা করুমনা আপনি অন্য ব্যাংকে যান।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৭
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমাকে ভুংভাং বুঝানো সম্ভব নয়, সেটা আমি জানি।
১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭
চানাচুর বলেছেন: confused hote hote fused hoye ekhon ami tubelight er moto joltesi r nivtesi
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমরা হয়ত মুদ্রার একপিট দেখি, অন্যপিঠ দেখি না।তাই কনফিউজড হয়ে যাই।
১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০
চানাচুর বলেছেন: apnar ai post besh kajer... kichudin age ek relative islami bank e taka rekhe sud khayna bole emon ek vaab nilo j ....
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৪
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আপনার কিংবা ব্যাংকের নিয়ত কি আছে, সেটাই আসল কথা।
বাংলাদেশে প্রচলিত সব ব্যাংকই একই ধরণের ব্যবসা করে আসছে। কেউ লাভকে সুদ বলছে, কেউ বলছে মুনাফা। আপনি যেভাবেই আপনার বিনিয়োগকৃত টাকার রিটার্ণ নিবেন, ঐ একই টাকাই তো পাবেন, তাই না?
১৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫০
কায়সার ইয়াসিন বলেছেন: খুব ভাল একটা পোস্ট।এটা নিয়ে আমার ও অনেক কিছু জানার ছিল।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৭
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমারও জানার ইচ্ছে থেকেই এই পোস্ট। কিন্তু আসল ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম না।
১৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১
ডিগবাজি বলেছেন: ভাই আপনি যদি সত্যি জানতে চান তবে এক কথা আর যদি ইসলাম কে অপমান করতে চান তবে আরেক কথা।
ভদ্রলোক ছাড়া কাউকে যুক্তি দিয়ে বোঝানো যায়না।
*ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে যদি আমি ব্যবসায় লস করি, ইসলামী ব্যাংক কি আমার লসের ভাগ নিবে?
উত্তর- ইসলামী ব্যাংক লোন/ ঋন দেয়না। বিনিয়োগ করে। ত্বাত্তিক ভাবে, আপনি লস করলে ব্যাংক অবশ্যই লস নিবে নিলে ইসলামী ব্যাংক আর ইসলামী ব্যাংক থাকবে না।
* এখন বলবেন তবে ব্যাংকের কোন উদাহরণ দেখান যে ব্যাংক লস নিয়েছে, অথবা আমরা টাকা রাখলে প্রতি বছর কেন লাভ দেয়।
উত্তর- ব্যাংক ঝুকি পুর্ন বিনিয়োগ করেনা।আপনার বিনিয়োগের চুক্তি পত্র দেখুন, আপনি ব্যাংকের টাকা নিয়ে ঝুকিপুর্ন ব্যাবসা করেছেন তাই আপনার লস হয়েছে কিন্তু ব্যাংক আপনাকে ঝুকিপুর্ন ভাবে বিনিয়োগ দেয়নি আপনার জমির দলিল জমা নিয়ে ব্যক্তিগত গ্যারান্টি নিয়ে বিনিয়োগ দিয়েছে তাই ব্যাংকের লাভ হয় তাই ব্যাংক প্রতি বছর আপনাকে লাভ দেয়।
* বলবেন হয়ত আমার দেখা অনেক গ্রাহক ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে পথের ফকির হয়ে গেছে তবুও ব্যাংকের পুরো টাকা লাভ সহ শোধ করতে হয়েছে কেন?
উত্তরঃ এ জন্য আপনাকে দেখতে হবে চুক্তি পত্র । কি চুক্তিতে আপনি বিনিয়োগ নিয়েছেন । ইসলামী ব্যাংক কেনা বেচা পদ্ধতিতে বিনিয়োগ করে । আপনি নিশ্চয় বাজার থেকে এক লাখ টাকার পণ্য কিনে বেচতে গিয়ে দশ হাজার টাকা লস করলে তার জন্য পণ্য মালিক কে দশ হাজার টাকা কম দিতে পারবেন না। তাই ব্যবসায়ি ফকির হলেও ব্যাংককে পুরো টাকাই দিতে হয়।
* বলবেন এটা ভুয়া কথা ,সব বিনিয়োগ বেচা কেনার মাধ্যমে কিভাবে হয়?
উত্তরঃ যাচাই করে দেখুন। সত্য কিনা মিথ্যা? ইসলামী ব্যাংকের আছে শক্তিশালী সরিয়া কমিটি যারা নিশ্চিত করে বিনিয়োগ এবং গৃহিত লাভ হালাল হচ্ছে কিনা? উপরে এক ভাই একটা উদাহরণ দিয়েছে। আমি কিছু দিচ্ছি। ১) সাধারন ব্যাংক বাড়ির জন্য আপনাকে লোন দেয় টাকা আপনি ১৫ ভাগ সুদে সময় হিসেব করে লোন শোধ করেন । অপর দিকে ইসলামী ব্যাংক আপনাকে টাকা দেয় বিনিময়ে চুক্তির মাধ্যমে আপনার বাড়ীর মালিকানা গ্রহণ করে আপনাকে ভাড়া দেয় এবং একই সাথে বিক্রি করে । ফলে বাড়ির মালিকের ভাড়া যেমন কোন ভাবে মিস হতে পারেনা তেমনি ইসলামী ব্যাংকের এই বিনিয়োগে লস হয়না । (এখানে বাড়ীর ভাড়া মালিকানার শেয়ার অনুসারে বন্টিত হয় আপনি যদি বিনিয়োগ নেয়া টাকা শোধ করে দেন তবে আপনি মালিক হয়ে যাবেন ব্যাংক কে আর ভাড়া দিতে হবেনা, যখন যতটুকু শোধ দিবেন তত খানি মালিকানা আপনার হবে ভাড়া ও সেই অনুপাতে কমে যাবে) । গাড়ির বিনিয়োগ ও একি রকম ।
২)টাকা দিয়ে ব্যাবসায়িরা নিশ্চয় কিছুনা কিছু কিনে? আর ব্যাংক ও কাউকে দান করার জন্য টাকা ধার দেয়না। সুতরাং বিনিয়োগ কে বেচাকেনায় কনভার্ট করা কঠিন কিছু নিশ্চয় নয়।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩১
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ৮ নাম্বার মন্তব্যে আদৃতা হাসান যে মোটরসাইকেলের কথা বললেন, সেই ব্যাপারে কিছু বলবেন কি?
১৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৬
ডিগবাজি বলেছেন: হ্যা ভাই , আদৃতা হাসান ভাই কথা ঠিক আছে।
কথা হচ্ছে আপনার কনফিউশন কোথায় জানালে কি বলা উচিত বুঝতে পারতাম।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪০
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ধরেন, আপনি এক লাখ টাকা লোন নিলেন মটর সাইকেল কিনবেন বলে। ইসলামি ব্যান্ক আপনাকে এক লাখ টাকা দিলো মটর সাইকেল কিনতে। যদিও আপনি কিনলেন কিন্ত এই মটর সাইকেলের মালিক হল ইসলামি ব্যান্ক। আপনাকে লোনের ইন্টারেস্ট রেট(যদিও ওরা ইন্টারেস্ট এর জায়গায় অন্য কোন শব্দ বলে) অনুযায়ী ধরেন দুই বছরে দুই লাখ টাকা মোট ফেরত দিতে হবে। তাহলে যেটা হবে সেটা হলো, ইসলামি ব্যান্ক থেকে আপনি মোটর সাইকেলটি দুই লাখ টাকা দিয়ে কিনবেন। যতদিন টাকা না শোধ হবে, মটর সাইকেল ওদের। টাকা শোধ হয়ে গেলে আপনার। টাকা শোধ না করতে পারলে মটর সাইকেল কিন্ত ওদের ই থাকলো। মটর সাইকেল চুরি গেলেও কিন্ত আপনাকে দুই লাখ টাকা শোধ করতেই হবে ।
এখানে লসের অংশ ব্যাংক শেয়ার করবে কিনা?
১৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫১
ডিগবাজি বলেছেন: আপনি লোন না নিয়ে নগদ টাকা দিয়ে জিনিসটা কেনার পর চুরি হয়ে গেলে বিক্রেতা কি লস শেয়ার করে?
করেনা, ইসলামী ব্যাংক ও এখানে লস শেয়ার করেনা কারন সে বিক্রেতা। আর ব্যাংক হচ্ছে টরেন্ট এর মত ,এর নিজস্ব সার্ভার নেই বিশ্বব্যাপি কোটি সাধারন ব্যবহার কারীর ফাইল যেমন টরেন্ট এর মাধ্যমে লেনাদেনা হয় তেমনি দেশের কোটি গ্রাহকের টাকা অন্যকে বিনিয়োগ দেয়। কোটি গ্রাহক যদি কোন দয়ালু মালিকের মত করে আপনার চুরি যাওয়ার খবর পেয়ে আপনাকে বিনামুল্যে আরেকটা দেয় তবে ইসলামী ব্যাংক ও আপনার বিনিয়োগ মাফ করে দিতে পারবে।
১৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪
আদৃতা হাসান বলেছেন: ১। আমি যখন টাকা জমা রাখি তখন - আমার আমানত ব্যান্ক বিনিয়োগ করবে, যা লাভ বা লস হবে তার উপর ভিত্তি করে আমি মুনাফা পাবো।
২। ব্যান্ক যখন আমাকে টাকা দিবে - কোটি গ্রাহক যদি কোন দয়ালু মালিকের মত করে আপনার চুরি যাওয়ার খবর পেয়ে আপনাকে বিনামুল্যে আরেকটা দেয় তবে ইসলামী ব্যাংক ও আপনার বিনিয়োগ মাফ করে দিতে পারবে।
এই কোটি গ্রাহক তো ১ নম্বর পয়েন্টের আমি, যে লস হলে সে অনুপাতে মুনাফা পাবো।
আর কিছু বলার দরকার আছে
২০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৪
তারছেড়া লিমন বলেছেন: যেই লাউ সেই কদু.....................এতদিনের পরানেকা ষব মিত্যি হইয়ি গ্যালো।।।
এই কতা গুলো মানলে তো এনজিও রা ১০০% ইসলামি ব্যাংক এর নিয়ম অনুসারি........ এরা বলেই দেয় আমরা ১০০০ টাকায় ১১২৫ টাকা নিব । তাইলে এরা সুদখোর হইলো ক্যামতে......
২১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৭
ভাল্লুক আকবর বলেছেন: Click This Link
২২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৮
ভাল্লুক আকবর বলেছেন: go to that link & it will enlighten u i guess. r na jene amn montobbo koiren na....
২৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৩
জেট টু এ বলেছেন: কেউ সরাসরি খায় কেউ ঘুরাইয়া । সুদ ই খায় ।
২৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৮
ডিগবাজি বলেছেন: আদৃতা হাসান@ এই কোটি গ্রাহক তো ১ নম্বর পয়েন্টের আমি, যে লস হলে সে অনুপাতে মুনাফা পাবো।আর কিছু বলার দরকার আছে.
আপনার কথা বুঝলাম না। লস হলে মুনাফা পাবেন কিভাবে?
অনেকে আছেন বিচার মানি তাল আমার।
আবার অনেকে আছেন আরও গোয়ার বলে বিচার মানিনা তালগাছ কোন হালার
২৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
আদৃতা হাসান বলেছেন: @ডিগবাজি,আপনি হ্য়তো খেয়াল করেন নি, যে আমি অনুপাত শব্দটা ব্যবহার করেছি।
আমার আমানত ব্যান্ক বিনিয়োগ করবে, যা লাভ বা লস হবে তার উপর ভিত্তি করে আমি মুনাফা পাবো।
এই মতবাদ অনুযায়ি, লস হলে আমার মুনাফার অংশ কমে যাবার কথা, তার মানে আমি গ্রাহক কিন্তু লস শেয়ার করতে চুক্তিবদ্ধ।
আজেবাজে শব্দ ব্যবহার করার তো প্রয়োজন নেই। আপনার নিজের যুক্তিতে নিজেই আটকে গিয়েছেন, সেটা খেয়াল করুন।
২৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১২
নিভৃত সরল ভাবনা বলেছেন: ভালো একটা পোস্ট দিয়েচেন আমার ও জানা জরুরি দরকার....।
২৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮
নীড় ~ বলেছেন: লেখক বলেছেন: জানতে চাই, জানতে চাই,জানতে চাই
২৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮
ডিগবাজি বলেছেন: আদৃতা হাসান@ আমি আপনাকে কিছু বলি নাই। কিন্তু অনেকে দেখেন সেই পুর্ব পুরুষের বানী কচলে যাচ্ছে।
আর কোথাও লস হলে তো ব্যাংকের সামগ্রিক লাভ কম হবে কিন্তু লস তো হচ্ছে না। হ্যা লস হয় যখন দেখা যায় অফিসার যে জমির দলিল জমা রেখেছেন তা ভুয়া এবং বিনিয়োগ গ্রহিতা লাপাত্তা তখন তো লস হয় আর সে লস তো সবার মাঝে ভাগ হয়। কিন্তু আপনি যে লসের কথা বলছেন সেক্ষেত্রে শুধু গ্রাহকের লস হয় ব্যাংকের লস হয়না।
২৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
প্লাটো বলেছেন: ভালো লাগলো। ফেয়ার তর্ক বিতর্কের জন্য আবশ্যকীয় প্লাটফর্ম হিসাবে ব্লগের উপরে আর কোন প্লাটফর্মের কথা মনে আসেনা।
বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের কাছে তার দায়বদ্ধতা বা সুদী টাকার সঙ্গে তার হালাল মুনাফার সংমিশ্রন এইসব আপাতত তুলে রেখে বরং উপরে আলোচনাটুকুর সারাংশ যেটা দাঁড়ালো যে-
আমি ব্যাক্তি হিসাবে যখন ব্যাঙ্কে বিনিয়োগকারী, মানে আমার কষ্টার্জিত টাকা যখন তার হাতে তুলে দেব, তখন তার ব্যাবসার ঝুঁকি আমাকে নিতে হবে। মানে ব্যাঙ্কের লস হলে আমারও লস, মুনাফা হলে আমারও মুনাফা।
কিন্তু ইসলামী ব্যাঙ্ক যখন আমার ( ব্যাক্তি উদোক্তার) ব্যাবসায় বিনিয়োগকারী তখন সে ঝুঁকির আশপাশেও নাই, শেষ পর্যন্ত ঝুঁকি আমার। মুনাফা হলে সে ভাগ নিতে প্রস্তুত কিন্তু লস হলে সেটা আমার। আমার জমি বাড়ী স্থাবর সম্পত্তির দলিল বন্ধক রেখে আমাকে তার সঙ্গে ব্যবসা করতে হচ্ছে। পথের ফকির হলে আমি হব, সে নয়।
আমার বোঝায় কোন ঘাটতি থাকলে কেউ জানাবেন।
৩০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯
নীড় ~ বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন: কিন্তু আপনি যে লসের কথা বলছেন সেক্ষেত্রে শুধু গ্রাহকের লস হয় ব্যাংকের লস হয়না
আমার প্রশ্নটা এইখানেই। আপনারাই কইতাছেন ইসলামী ব্যাংকিং মানে সুদ না বরং থিওরি মতে হালাল অংশীদারী ব্যবসা যার লাভ ক্ষতি দুই পক্ষই বহন করবে ।
কিন্তু বাস্তবে তো তা হয়না । ইসলামি ব্যাংক কখনো ক্ষতির ভাগ নেইনা।
৩১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
নীড় ~ বলেছেন: প্লাটো বলেছেন:
আমি ব্যাক্তি হিসাবে যখন ব্যাঙ্কে বিনিয়োগকারী, মানে আমার কষ্টার্জিত টাকা যখন তার হাতে তুলে দেব, তখন তার ব্যাবসার ঝুঁকি আমাকে নিতে হবে। মানে ব্যাঙ্কের লস হলে আমারও লস, মুনাফা হলে আমারও মুনাফা।
কিন্তু ইসলামী ব্যাঙ্ক যখন আমার ( ব্যাক্তি উদোক্তার) ব্যাবসায় বিনিয়োগকারী তখন সে ঝুঁকির আশপাশেও নাই, শেষ পর্যন্ত ঝুঁকি আমার। মুনাফা হলে সে ভাগ নিতে প্রস্তুত কিন্তু লস হলে সেটা আমার। আমার জমি বাড়ী স্থাবর সম্পত্তির দলিল বন্ধক রেখে আমাকে তার সঙ্গে ব্যবসা করতে হচ্ছে। পথের ফকির হলে আমি হব, সে নয়।
্প্রশ্ন এইখানেই - লস যদি ব্যাংক না নেই তাহলে কিসের অংশিদারি ব্যাবসা?
৩২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮
ডিগবাজি বলেছেন: আসলে সব ব্যাংক ই তাই , তা না হলে কেন বলা হবে ব্যাঙ্ক হচ্ছে রোদেলা আবহাওয়ায় ছাতা ধার দেয় আর মেঘ দেখলে ফেরত চায়। এখানে ইসলামী ব্যাংক এবং অইসলামী ব্যাংক সমান কিন্তু ইসলামী ব্যাংক অকল্যাণকর খাতে বিনিয়োগ করেনা, ফটকাবাজি ব্যাবসায় টাকা দেয়না এর মাধ্যমে সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় থাকে।
একটা উদাহরণ দিচ্ছি, এক বাবার কাছে তার ছেলে গিয়ে আবদার করল বাবা টাকা দাও আমি জুয়া খেলব খেলে তোমাকে ডাবল টাকা ফেরত দেব বাবা টাকা দিয়ে দিল এবং সে পরদিন চারগুন টাকা লাভ করে বাবাকে ডাবল টাকা ফেরত দিল এবং নিজে বাকি টাকা ভোগ করল । এখানে ছেলে টাকা উপার্জন করলেও তা সমাজে কোন ভুমিকা রাখবেনা। কারন সেটা অন্যের হারান টাকা কাঁরও চোখের পানি তার মুখে হাসি হয়ে এসেছে।
আর অবশেষে সে লোভি বাবার কাছে বড় দান মারার জন্য বেশি টাকা চাইল তখন ও বাবা দিয়ে দিল এবং জূয়াড়ির কাছে হেরে ঘরে ফিরে এল। অপর দিকে আরেক বাবার কাছে তার ছেলে একই উদ্দেশ্য টাকা চাইলে বাবা তাকে ফিরিয়ে দিল বললো জুয়া ক্ষতিকর তুমি ষ্টেশনারী দোকান দেয়ার জন্য টাকা চাইলে আমি দিতে পারি এবং ছেলে টাকা নিল এবং ব্যাবসা শুরু করল।
এখন বলুন কোনটা ভাল?
যেখানে সকল ব্যাংক শেয়ার বাজারিদের বিনিয়োগ দিয়ে তাদের আত্মহত্যার পথে এগিয়ে নিয়ে গিয়ে নিজেদের লাভ এর ঝোলা বোঝাই করেছে সেখানে ইসলামী ব্যাংক এ খাতে বিনিয়োগ করিনি । কারন সুদ হারাম, আর বেচাকেনা ছাড়া লাভ সরিয়া সম্মত হয়না।
আরেকটা বলি ইসলামী ব্যাংক এ বিনিয়োগ নিতে গেলে আপনার বিরক্তি এসে যাবে, কারন তারা আপনার প্রজেক্ট প্লান চাইবে, ভিজিট করবে ( অন্যরাও করে থাকে তবে শিথিল ভাবে) আপনাকে যাচাই বাছাই করবে তার পর বিনিয়োগ দিয়েও আপনার উপর খবরদারী করবে আপনি টাকা নিয়ে ভিন্ন খাতে ব্যবহার করছেন কিনা? আপনি বলবেন কেন ভাই আমি টাকা নিয়েছি লাভ সহ ফেরত দিলেইতো হল কেন এত বাড়াবাড়ী ? কারন সমাজে টাকা বানাবার অনেক সর্টকার্ট পথ আছে যা বিনিয়োগ গ্রহিতার জন্য সোনার ডিম পাড়া হাস হলেও সাধারনের জন্য গলার ফাস। যেমন ব্যাংকের টাকায় মজুত দারি করে পণ্যের দাম বাড়ানো , শিল্প বিনিয়োগের নামে হাজার কোটি টাকা নিয়ে নামে বেনামে জমি কিনে জমির দাম বাড়ানো এর ফলে তারা ব্যাংকের টাকায় ধনী থেকে মহা ধনী হবে কিন্তু আপনি আমি চুপসে যাব। ইসলামী ব্যাংকের কেনা বেচা পদ্ধতির কারনে অনেক বিনিয়োগ আটকে যায় শুধু মাত্র প্রকৃত ব্যবসায়িরা প্রকৃত কারনে বিনিয়োগ নিতে পারে যা মানুষের জন্য বড়ি প্রয়োজন
এই রকম হাজার ও উদাহরণ দেয়া যায় যেখানে অন্ধ ও বুঝতে পারবে ইসলামী ব্যাংক কেন সমাজের জন্য দরকার।
৩৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭
নীড় ~ বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন: আসলে সব ব্যাংক ই তাই , তা না হলে কেন বলা হবে ব্যাঙ্ক হচ্ছে রোদেলা আবহাওয়ায় ছাতা ধার দেয় আর মেঘ দেখলে ফেরত চায়। এখানে ইসলামী ব্যাংক এবং অইসলামী ব্যাংক সমান কিন্তু ইসলামী ব্যাংক অকল্যাণকর খাতে বিনিয়োগ করেনা, ফটকাবাজি ব্যাবসায় টাকা দেয়না এর মাধ্যমে সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় থাকে।
আলটিমেটলি আপনি স্বীকার করে নিলেন যে ইসলামী এবং ননইসলামি ব্যাংকিং আসলেএকই জিনিস শুধূ ননইসলামি তে টার্মগুলা ইংরেজি আর ইসলামি ব্যাংকে এরাবিক ।
৩৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ডিগবাজি বলেছেন: আমি বুঝিনা কেন মানুষ ইসলামী ব্যাংককে দাতব্য প্রতিষ্ঠান ভাবছে। ব্যবসা আপনি করছেন রিস্ক নিচ্ছেন আপনি আর লস কেন ব্যাংক নেবে আর ব্যাংকের কাছ থেকে আপনি ১ লাখ টাকা নিয়ে যদি ১ লাখ টাকা লাভ করেন তখন কি ব্যাংককে আপনি শেয়ার দেন নাকি বিনিয়োগ চুক্তি মোতাবেক লাভ দেন,
মনে করেন আপনার বন্ধুর কাছ থেকে ধার নিয়ে ব্যাবসা করলেন এখানে লস করলে লস কি আপনার বন্ধু নিবে না আপনি তা দাবি করেন আবার লস না হয়ে অনেক লাভ করলেন সে ক্ষেত্রে আপনি লাভের ভাগ আন্দাজে দিয়্যে দেবেন না আপনার পুর্ব কথা অনুসারে কাজ করবেন ?
তাহলে ইসলামী ব্যাংক একই কাজ করলে তা কেন দোষের?
আদৃতা হাসান@ কমেন্ট ১৯ => সেই কোটি গ্রাহকের আপনি একজন কিন্তু আপনি মেজরিটি নন । আর এখানে আমি কথাটি রুপকার্থে বলেছি
নীড় ~কমেন্ট ৩১>> ব্যাংকে গ্রাহক এবং ব্যাংকের মাঝে যে চুক্তি হয় সেই চুক্তি অনুসারেই কাজ হয়। তবে মজার ব্যাপার হল আপনারা সবাই বলছেন ব্যাংক কেন লস শেয়ার করেনা কেঊ কিন্তু বলছেন গ্রাহক লাভ শেয়ার করে কিনা? আসলে এই কারনেই ইসলামী ব্যাংকের মুশারাকা ব্যবসা বন্ধ হয়ে গিয়েছে মুল ইসলামী ব্যাঙ্কিং হচ্ছে মুশারাকা পদ্ধতি যেখানে লাভ লস শেয়ার হয় কিন্তু ইসলামী ব্যাংক তার যাত্রাকালে মুশারাকা মোডে বিনিয়োগ দিয়ে দেখেছে কোন গ্রাহকের লাভ হয়না সবারই কেবল লস হয় (আমরা এতি সত্যবাদি) তাহলে ব্যাংক টিকবে কিভাবে। ?
৩৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০
ডিগবাজি বলেছেন: নীড় ~ কমেন্ট ৩৩।
আলটিমেটলি আপনি স্বীকার করে নিলেন যে ইসলামী এবং ননইসলামি ব্যাংকিং আসলেএকই জিনিস শুধূ ননইসলামি তে টার্মগুলা ইংরেজি আর ইসলামি ব্যাংকে এরাবিক ।
আপনার যা বুঝে আসে তাই আপনি বুঝে নেন।
তবে আমি যা বলেছি তা তো মনে হয় না শুধু টার্ম গুলো সাধারন ব্যাংকে ইংরেজি আর ইসলামী ব্যাংকে আরবি আর ও কিছু পার্থক্যর কথা তো আছে সেগুলি কিন্তু আপনার কাছে কিছু না মনে হলেও জ্ঞানী লোকের কাছে অনেক কিছু।
৩৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩
আদৃতা হাসান বলেছেন: আসলে সব ব্যাংক ই তাই , তা না হলে কেন বলা হবে ব্যাঙ্ক হচ্ছে রোদেলা আবহাওয়ায় ছাতা ধার দেয় আর মেঘ দেখলে ফেরত চায়। এখানে ইসলামী ব্যাংক এবং অইসলামী ব্যাংক সমান
-- সেটাই তো আমরা বলছি, তাহলে আর মানুষকে কথার মারপ্যাচে ফেলে প্রতারনা করা কেন।
কিন্তু ইসলামী ব্যাংক অকল্যাণকর খাতে বিনিয়োগ করেনা, ফটকাবাজি ব্যাবসায় টাকা দেয়না এর মাধ্যমে সমাজে অর্থনৈতিক ভারসাম্য বজায় থাকে।
--যখনি যুক্তিতে আটকে গেলেন তখনি নিয়ে এলেন অকল্যাণকর খাতের কথা। খুব ভাল কথা, ইসলামী ব্যাংক অকল্যাণকর খাতে বিনিয়োগ করেনা। কিন্ত মানুষকে যে প্রতারনা করে যাচ্ছে সেটার কি? আমার টাকা যখন নিবে তখন এক নিয়ম আর আমি যখন টাকা নিবো তখন আর এক নিয়ম। এটা কি ফটকাবাজি না? আরে ওরা তো বললেই পারে যে আমরা অন্য ব্যান্কের চেয়ে ভালো কারন অকল্যাণকর খাতে বিনিয়োগ করিনা। সুদ আর মুনাফা নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে কেন? ইসলামের নামে এতবড় প্রতারনা করে যাচ্ছে কেন?
আমি বুঝিনা কেন মানুষ ইসলামী ব্যাংককে দাতব্য প্রতিষ্ঠান ভাবছে। ব্যবসা আপনি করছেন রিস্ক নিচ্ছেন আপনি আর লস কেন ব্যাংক নেবে আর ব্যাংকের কাছ থেকে
-- আমরা দাতব্য প্রতিষ্ঠান ভাবছিনা। আমরা বলতে চাইছি, আমি যখন টাকা জমা রাখি তখন ব্যান্কের লস শেয়ার করতে রাজি হয়ে সে অনুপাতে মুনাফা নিতে রাজি হই। আর ব্যান্কের কাছ থেকে যখন আমি টাকা নেই, তখন ব্যান্ক লস শেয়ার করতে চুক্তিবদ্ধ হয়না, সে ঠিকই নির্দিষ্ট হারে টাকা ফেরত নেয়। এবার বলেন এটা কেন সুদ বলা হবেনা? আপনার কথামত অন্য ব্যান্কের সাথে যদি পার্থক্য এখানে নাই থাকে, তাহলে আর ওরা ইসলামি নীতি কিভাবে মেনে চললো? আমার টাকা ব্যান্ক নেবার সময় ব্যান্কের লসের ভাগ আমি নিবো, আর ব্যান্কের টাকা আমি নেবার সময় আমার লসের ভাগ ব্যান্ক নিবেনা, এরপরেও এটা ইসলামি ব্যান্কিং হয় কিভাবে????
৩৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২২
আদৃতা হাসান বলেছেন: মনে করেন আপনার বন্ধুর কাছ থেকে ধার নিয়ে ব্যাবসা করলেন এখানে লস করলে লস কি আপনার বন্ধু নিবে না আপনি তা দাবি করেন আবার লস না হয়ে অনেক লাভ করলেন সে ক্ষেত্রে আপনি লাভের ভাগ আন্দাজে দিয়্যে দেবেন না আপনার পুর্ব কথা অনুসারে কাজ করবেন ?
তাহলে ইসলামী ব্যাংক একই কাজ করলে তা কেন দোষের?
-- লস করলে বন্ধু নিবেনা, লাভ করলেও নিবেনা, কারন বন্ধু আমার ব্যবসার অংশীদার না। বন্ধুকে সেই পরিমান টাকা আমার ফেরত দিতে হবে, যদি এর চেয়ে বেশি টাকা দেই তবে সেটা সুদ ধরা হবে । এখন ইসলামি ব্যাংক যদি লস শেয়ার না করে, লাভ শেয়ার কিভাবে করবে???? আর যদি লাভ/লস শেয়ার নাই করে, তবে যে পরিমান টাকা আমাকে ধার দিলো, তার চেয়ে বেশি টাকা কেন ফেরত নিবে??? যেহেতু ফেরত নিবে বেশি টাকা, সেটা সুদ হবেনা কেন???
আমানতকারি যদি লাভ/লসের অনুপাতে মুনাফা পায়, সেই আমানতকারির টাকা যদি এই নিয়মে বিনিয়োগ করা হয় যেখানে ব্যান্ক বিক্রেতা, লআভ লসের অংশিদার না, তাহলে আমানতকারির বিনিয়োগ কি সুদি ব্যবসার সাথে মিলিয়ে ফেলা হলো না???
৩৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩০
আদৃতা হাসান বলেছেন: ইসলামী ব্যাংক একই কাজ করলে তা কেন দোষের সেটা আগের কমেন্টেই বলেছি।
তবে মজার ব্যাপার হল আপনারা সবাই বলছেন ব্যাংক কেন লস শেয়ার করেনা কেঊ কিন্তু বলছেন গ্রাহক লাভ শেয়ার করে কিনা? আসলে এই কারনেই ইসলামী ব্যাংকের মুশারাকা ব্যবসা বন্ধ হয়ে গিয়েছে মুল ইসলামী ব্যাঙ্কিং হচ্ছে মুশারাকা পদ্ধতি যেখানে লাভ লস শেয়ার হয় কিন্তু ইসলামী ব্যাংক তার যাত্রাকালে মুশারাকা মোডে বিনিয়োগ দিয়ে দেখেছে কোন গ্রাহকের লাভ হয়না সবারই কেবল লস হয় (আমরা এতি সত্যবাদি) তাহলে ব্যাংক টিকবে কিভাবে। ?
-- আপনার কথাতেই স্পষ্ট কি ভয়াবহ প্রতারনা করা হচ্ছে সাধারন মানুষের সাথে। ব্যাংক টিকানোর জন্য যদি সাধারন নিয়মেই বিনিয়োগ করে তাহলে আর ইসলামি নামের পতাকা ওড়ানো কেন???? কেন ইসলামি ব্যান্কিং, সুদমুক্ত ব্যান্কিং বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করা??? ধর্মের নামে এতবড় প্রতারনা কেন???যে সুদমুক্ত নিয়মে বিনিয়োগ করতে টাকা জমা রাখলো সে টাকা সুদি ব্যবসার সাথে মিলিয়ে ফেলা হলো কেন???
৩৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১১
ডিগবাজি বলেছেন: -- সেটাই তো আমরা বলছি, তাহলে আর মানুষকে কথার মারপ্যাচে ফেলে প্রতারনা করা কেন।
ইসলামী ব্যাংক কোথায় প্রতারনা করল একটু স্পেফিফিক বলবেন কি?
আমিতো কোথাও প্রতারনা খুজে পাইনা । জানিনা আপনার কাছে প্রতারনার সংজ্ঞা কি?
৪০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯
ডিগবাজি বলেছেন: --যখনি যুক্তিতে আটকে গেলেন তখনি নিয়ে এলেন অকল্যাণকর খাতের কথা।
আমি কোথায় যুক্তিতে আটকে গেলাম বুঝলাম না।
দেশে মুসলিম আছে হিন্দু আছে খ্রিস্টান আছে আরও সবাই আছে, সবাই মানুষ। সবাই মোটামুটি একই কাজ করে সমাজে, যেমন খাওয়া , লেখা পড়া , বিয়ে, প্রার্থনা তবে সবাই কি একই রকম ভাবে করে?, মুসলমানেরা তাদের খাদ্য কোড মেনে চলে, হিন্দুরা ও তাদের কোড মানে, বিয়ের ক্ষেত্রে ও যে যার সংস্কার মেনে চলে, প্রার্থনা ও তাই এখানে সবাই সবার নিজস্ব রিতী মেনে চলে। তেমনি মুসলিম যদি সমাজে কাউকে না ঠকিয়ে নিজের মত করে ব্যবসা করে এবং বলে আমি ইসলাম মতে ব্যবসা করছি সেখানে প্রতারনার কি হল?
৪১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
ডিগবাজি বলেছেন: আদৃতা হাসান- কমেন্ট ৩৭-
লস করলে বন্ধু নিবেনা, লাভ করলেও নিবেনা, কারন বন্ধু আমার ব্যবসার অংশীদার না। বন্ধুকে সেই পরিমান টাকা আমার ফেরত দিতে হবে, যদি এর চেয়ে বেশি টাকা দেই তবে সেটা সুদ ধরা হবে । এখন ইসলামি ব্যাংক যদি লস শেয়ার না করে, লাভ শেয়ার কিভাবে করবে?
যেটুকু বোঝা দরকার সেটুকু বুঝবেন আর বাকিটুকু উলটা বুঝবেন সেটা কিন্তু ঠিক নয়।
ধরুন বন্ধুর কাছ থেকে আপনি একটা ট্রাক কিনলেন এই শর্তে আপনি দুই বছর পর ট্রাকের দাম শোধ করবেন এবং এই দুই বছর প্রতিদিন হারে ৩০০০ হাজার টাকা ভাড়া দেবেন এখন ৬মাস পরে আপনার ট্রাক দুর্ঘটনায় পড়ল এখন কি বন্ধু আপনার লস শেয়ার করবে।? আবার যদি ৬ মাস পরে ট্রাকের দাম বেড়ে যাওয়াতে আপনি ট্রাকটি দ্বিগুন দামে বিক্রি করলেন তখন কি বাড়তি টাকা আপনার বন্ধুকে দিবেন।? ( নিয়ম কি বলে)
এখানে বন্ধু যে প্রতিদিন হারে ৩০০০ টাকা ভাড়া নিচ্ছে সেটা যুক্তিসঙ্গত কিনা?
দুর্ঘটনায় পড়লে বন্ধু তার পুরা টাকা দাবী করলে আপনি কি দোষ খুজে পান ?
৪২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
আদৃতা হাসান বলেছেন: প্রতি দিন তিন হাজার (যার মানে প্রতি মাসে নব্বই হাজার টাকা) করে দুই বছর ধরে ভাড়া নেয়া (ইসলামি ব্যান্ক)আর প্রতি মাসে নব্বই হাজার টাকা করে দুই বছর ধরে টাকা নেয়া(নরমাল ব্যান্ক) কি একই কথা না???
ট্রাক দুর্ঘটনায় পড়লে লস হলে বা ট্রাকের দাম বেড়ে যাওয়াতে বিক্রি করে লাভ হলে কোনটাই বন্ধু শেয়ার করবেনা, কারন সে ব্যবসার অংশিদার না। কিন্তু ইসলামি ব্যান্কে যখন আমি টাকা জমা রাখি, আমি অংশিদার হয়ে রাখি। এই টাকাই যদি অন্য কাউকে ব্যান্ক ধার দেয়, সেটা অংশিদার হয়েই দেয়ার কথা। যদি না দেয়, যদি সেখানে লস হলে ব্যান্ক উঠে যাবে বলে নির্দিষ্ট রেটে টাকা ফেরত নেয়, তবে আমার টাকা সুদি ব্যবসাতে ব্যবহার হচ্ছে। এটাই ইসলামি ব্যান্কের প্রতারনা।
"এই কারনেই ইসলামী ব্যাংকের মুশারাকা ব্যবসা বন্ধ হয়ে গিয়েছে মুল ইসলামী ব্যাঙ্কিং হচ্ছে মুশারাকা পদ্ধতি যেখানে লাভ লস শেয়ার হয় কিন্তু ইসলামী ব্যাংক তার যাত্রাকালে মুশারাকা মোডে বিনিয়োগ দিয়ে দেখেছে কোন গ্রাহকের লাভ হয়না সবারই কেবল লস হয় (আমরা এতি সত্যবাদি) তাহলে ব্যাংক টিকবে কিভাবে। ?"
-- ব্যাংক টিকানোর জন্য যদি সাধারন নিয়মেই বিনিয়োগ করে আর ইসলামি ব্যান্কিং, সুদমুক্ত ব্যান্কিং বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে এটা কি ইসলামি ব্যান্কের প্রতারনা না?
নীড় ~ এবং প্লাটো যেমন বলেছেন:
আমি ব্যাক্তি হিসাবে যখন ব্যাঙ্কে বিনিয়োগকারী, মানে আমার কষ্টার্জিত টাকা যখন তার হাতে তুলে দেব, তখন তার ব্যাবসার ঝুঁকি আমাকে নিতে হবে। মানে ব্যাঙ্কের লস হলে আমারও লস, মুনাফা হলে আমারও মুনাফা।
কিন্তু ইসলামী ব্যাঙ্ক যখন আমার ( ব্যাক্তি উদোক্তার) ব্যাবসায় বিনিয়োগকারী তখন সে ঝুঁকির আশপাশেও নাই, শেষ পর্যন্ত ঝুঁকি আমার। মুনাফা হলে সে ভাগ নিতে প্রস্তুত কিন্তু লস হলে সেটা আমার। আমার জমি বাড়ী স্থাবর সম্পত্তির দলিল বন্ধক রেখে আমাকে তার সঙ্গে ব্যবসা করতে হচ্ছে। পথের ফকির হলে আমি হব, সে নয়।
প্রশ্ন এইখানেই - লস যদি ব্যাংক না নেই তাহলে কিসের অংশিদারি ব্যাবসা? - অংশিদারি না হয়ে আপনার মতে যদি নরমাল ব্যবসাই করে তাহলে এটা কি প্রতারনা না??
আমার টাকা যখন নিবে তখন এক নিয়ম আর আমি যখন টাকা নিবো তখন আর এক নিয়ম এটা কি প্রতারনা না??
৪৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১
নীড় ~ বলেছেন: আদৃতা হাসান বলেছেন:
আমার টাকা যখন নিবে তখন এক নিয়ম আর আমি যখন টাকা নিবো তখন আর এক নিয়ম এটা কি প্রতারনা না?
্রএকমত
৪৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬
আবুলমাল বলেছেন: ভাই আপনাকে সুদ আর মুনাফার পার্থক্য বুঝতে হবে। প্রতারনা আর ব্যবসার পার্থক্য ও বুঝতে হবে। ইসলামী ব্যাংক যদি প্রতারনা করে তবে একটা মামলা করেন আশা করি সবাই আপনাকে প্রতারিতরা সাহায্য করবে।
ব্যাংকের সাথে আপনি কি ব্যবসা করছেন সেটি আপনার সাথে প্রথমেই চুক্তি হয়ে যায়। সেটা অংশীদারি নাকি বেচাকেনা সেটা আপনি নির্ধারন করে ব্যবসা করেন আশা করি । আর ব্যাংক আইন অনুসারে ব্যাংককে প্রাপ্তবয়স্ক , সুস্থ মস্তিস্ক মানুষের সাথে ছাড়া ব্যবসা করা নিষিদ্ধ , তাই আপনি কি করছেন আপনি ভাল ভাবে বুঝেই করেন মনে হয়।
আমি ৪০ কমেন্টে কি বলেছি সেটা আশা করি পড়েছেন।
আপনার কস্টার্জিত টাকা আপনি ব্যাংকে রাখেন লাভের আশায় সেক্ষেত্রে ব্যাংক আপনাকে শর্ত দেয় আমি ব্যবসা করব লাভ হলে এত ভাগ আপনি পাবেন লস হলে এত ভাগ আপনার ভাগে আসবে এই শর্ত মেনে আপনি টাকা দেন আপনার স্বার্থে। আপনি যদি এত ঝুকি বোধ করেন তবে নিজের টাকা নিজে খাটান অথবা ইসলামী ব্যাংকের কারেন্ট একাউন্টে রাখেন ব্যাংক গোল্লায় গেলেও আপনার টাকা তারা দিবে কিন্তু আপনাকে কোন লাভ দিবেনা।
আশা করি বুঝেছেন?
৪৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
ডিগবাজি বলেছেন: আদৃতা হাসান বলেছেন: প্রতি দিন তিন হাজার (যার মানে প্রতি মাসে নব্বই হাজার টাকা) করে দুই বছর ধরে ভাড়া নেয়া (ইসলামি ব্যান্ক)আর প্রতি মাসে নব্বই হাজার টাকা করে দুই বছর ধরে টাকা নেয়া(নরমাল ব্যান্ক) কি একই কথা না???
আপাত ভাবে এককথা হলেও মুসলিম হিসেবে চিন্তা করলে ভিন্ন যে কারনে একজন মুসলিম আল্লার নামে জবেহ করা পশু ছাড়া এক কোপে গলাকাটা পশু খেতে পারেনা কারন ধর্ম ফ্যাক্টর । স্বাস্থ্যগত ভাবে হয়ত এক কারন এখানেও রক্তপাত ওখানেও রক্তপাত করে পশুকে বিশুদ্ধ করে নেয়া হচ্ছে। তবুও খাওয়া যায়না।
একই কারনে ইসলামী ব্যাংক এবং সুদি ব্যাংকের নেয়া টাকা এক নয়।
৪৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২
আদৃতা হাসান বলেছেন: ৪৪ নম্বর কমেন্টের আবুল মাল ভাই ৪০ নম্বর কমেন্ট তো ডিগবাজি ভাই্য়ের, আপনি কি ডিগবাজি ভাই এর মাল্টি নিক?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
এক্সপেরিয়া বলেছেন:
৪৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫
ডিগবাজি বলেছেন: "এই কারনেই ইসলামী ব্যাংকের মুশারাকা ব্যবসা বন্ধ হয়ে গিয়েছে মুল ইসলামী ব্যাঙ্কিং হচ্ছে মুশারাকা পদ্ধতি যেখানে লাভ লস শেয়ার হয় কিন্তু ইসলামী ব্যাংক তার যাত্রাকালে মুশারাকা মোডে বিনিয়োগ দিয়ে দেখেছে কোন গ্রাহকের লাভ হয়না সবারই কেবল লস হয় (আমরা এতি সত্যবাদি) তাহলে ব্যাংক টিকবে কিভাবে। ?"
-- ব্যাংক টিকানোর জন্য যদি সাধারন নিয়মেই বিনিয়োগ করে আর ইসলামি ব্যান্কিং, সুদমুক্ত ব্যান্কিং বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে এটা কি ইসলামি ব্যান্কের প্রতারনা না?
প্রতারনার কি সংজ্ঞা আপনি লালন করেন তা আমি জানিনা? আমি ঢাকা থেকে বরিশাল লঞ্চেও যেতে পারি আবার বাসেও যেতে পারি আমি যদি লঞ্চে না যেয়ে বাসে যায় তবে কি প্রতারনা হবে?
ইসলামী ব্যাংক সুদমুক্ত ব্যাঙ্কিং করছে কি না সেটা জানার আগে আপনাকে সুদ সম্পর্কে জানতে হবে, সুদমুক্ত ব্যাঙ্কিং মানে হাজী মুহম্মদ মুহসিনের দানের থলি নয়।
মুশারাকা-লাভ ক্ষতি শেয়ারিং যেমন একটা ইসলামী ব্যাঙ্কিং মোড তেমনি বাই-বেচা কেনা একটি ইসলামী ব্যাঙ্কিং মোড আমি আমার ইচ্ছা মত যেকোন মোডে ব্যবসা করতে পারি, আপনি বুঝেই ব্যবসা করছেন নাকি ?
৪৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫
আদৃতা হাসান বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন: আদৃতা হাসান বলেছেন: প্রতি দিন তিন হাজার (যার মানে প্রতি মাসে নব্বই হাজার টাকা) করে দুই বছর ধরে ভাড়া নেয়া (ইসলামি ব্যান্ক)আর প্রতি মাসে নব্বই হাজার টাকা করে দুই বছর ধরে টাকা নেয়া(নরমাল ব্যান্ক) কি একই কথা না???
আপাত ভাবে এককথা হলেও মুসলিম হিসেবে চিন্তা করলে ভিন্ন যে কারনে একজন মুসলিম আল্লার নামে জবেহ করা পশু ছাড়া এক কোপে গলাকাটা পশু খেতে পারেনা কারন ধর্ম ফ্যাক্টর । স্বাস্থ্যগত ভাবে হয়ত এক কারন এখানেও রক্তপাত ওখানেও রক্তপাত করে পশুকে বিশুদ্ধ করে নেয়া হচ্ছে। তবুও খাওয়া যায়না।
একই কারনে ইসলামী ব্যাংক এবং সুদি ব্যাংকের নেয়া টাকা এক নয়।
--- মুসলিম হিসেবে চিন্তা করলে কিভাবে ভিন্ন???? এখানে টাকা নিয়ে কথা হচ্ছে। কুরআন-হাদিসে বলা আছে লাভ-লসের অংশ ছাড়া ফিক্সড রেটে টাকা নেয়াই সুদ। ফিক্সড রেটে টাকা নিয়ে আপনারা কোন নিয়মে একে ভিন্ন বলেন???? শুধু নাম ইসলামি ব্যান্ক বলে??? মানুষকে আর কত বিভ্রান্ত করবেন???
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০
এক্সপেরিয়া বলেছেন: আমার টাকা ব্যাংকে জমা রাখার আগেই ইসলামী ব্যাংক আমাকে মিনিমাম ১০.৫% ফিক্সড করে দিচ্ছে, এটার ব্যাখ্যাটাই এখনো পেলাম না।
আমি টাকা দিবো, সেই টাকা দিয়ে ইসলামী ব্যাংক ব্যবসা করবে, কিন্তু ব্যবসা করার আগেই তারা লাভের অংকটা জানিয়ে দিচ্ছে।
ইসলামী শরিয়তে এই ব্যাপারে কি বলে?
৪৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫১
ডিগবাজি বলেছেন: মুসলিম হিসেবে চিন্তা করলে কিভাবে ভিন্ন???? এখানে টাকা নিয়ে কথা হচ্ছে। কুরআন-হাদিসে বলা আছে লাভ-লসের অংশ ছাড়া ফিক্সড রেটে টাকা নেয়াই সুদ। ফিক্সড রেটে টাকা নিয়ে আপনারা কোন নিয়মে একে ভিন্ন বলেন???? শুধু নাম ইসলামি ব্যান্ক বলে??? মানুষকে আর কত বিভ্রান্ত করবেন???
কথা একখান পেয়েছেন ফিক্সড রেট। একদামে বাটার জুতা বিক্রি তো তাহলে হারাম। ইসলামী ব্যাংকিং কি? সুদ কি জেনে কথা বলেন?
টাকার বিপরীতে , কিম্বা সমজাতিয় জিনিসের বিপরীতে যদি সময় সাপেক্ষে কম দিয়ে বেশি নেয়া হয় সেখানে সুদ হয়। আপনি কাউকে ৫ মন ধান দিয়ে যদি তার কাছ থেকে ৬ মাস পরে ৬ মন ধান নেন সেটা হবে সুদ। কিন্তু ৫ মন ধান দিয়ে ৬ মাস পরে ৬ মন ধানের দাম নেয়ার চুক্তি করে নেন সেটা হবে ব্যবসা, এবং ইসলাম সম্মত, এখানে ফিক্সড রেট আর নন ফিক্সড রেটে কিছু এসে যায়না।
কুরান হাদিসের দোহায় দিয়ে , না জেনে খামাখা মানুষ কে বিভ্রান্ত করবেন না।
লেখক বলেছেন: আমার টাকা ব্যাংকে জমা রাখার আগেই ইসলামী ব্যাংক আমাকে মিনিমাম ১০.৫% ফিক্সড করে দিচ্ছে, এটার ব্যাখ্যাটাই এখনো পেলাম না।
ইসলামী ব্যাংক আপনার জমা টাকার বিপরীতে ১০,৫% ফিক্সড রেট বলতে পারেনা। কারন লাভ লস অনিশ্চিত আর ভবিষ্যতের খবর একমাত্র আল্লাহ জানেন। এক্ষেত্রে জিনি বলেছেন তিনিই বলতে পারেন তিনি কি বলেছেন? তাকে শক্ত করে ধরেন আপনি ইসলামী ব্যাংকের নাম নিয়ে সুদি ব্যাংকের মত রেট ঘোষনা করছেন কিভাবে?
তবে আপনি যেহেতু একটা মিনিমাম শব্দ উল্লেখ করছেন সেক্ষেত্রে ধারনা করতে পারি তিনি আপনাকে পুর্ববর্তি বছরের উপরে নির্ভর করে একটি ধারনা দিয়েছেন হয়ত।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: ইসলামী ব্যাংক আপনার জমা টাকার বিপরীতে ১০,৫% ফিক্সড রেট বলতে পারেনা। কারন লাভ লস অনিশ্চিত আর ভবিষ্যতের খবর একমাত্র আল্লাহ জানেন। এক্ষেত্রে জিনি বলেছেন তিনিই বলতে পারেন তিনি কি বলেছেন? তাকে শক্ত করে ধরেন আপনি ইসলামী ব্যাংকের নাম নিয়ে সুদি ব্যাংকের মত রেট ঘোষনা করছেন কিভাবে?
ভালো কথা মনে করিয়ে দিলেন। এই লিংকে দেখুন তো, কিছু বুঝেন কিনা?
Click This Link on Provisional Rate 01.01.2012.pdf
সামান্য ছবি তুলে আনলাম।
৫০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৫
ডিগবাজি বলেছেন: বলেছেন: ৪৪ নম্বর কমেন্টের আবুল মাল ভাই ৪০ নম্বর কমেন্ট তো ডিগবাজি ভাই্য়ের, আপনি কি ডিগবাজি ভাই এর মাল্টি নিক?
প্রতিষ্ঠানের সহকর্মী আমার পিসিতে লগ ইন হয়ে ছিল বুঝতে পারিনি?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১২
এক্সপেরিয়া বলেছেন: প্রতিষ্ঠানের সহকর্মীর কি পিসি নাই?
৫১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৯
ডিগবাজি বলেছেন: প্রতিষ্ঠানের সহকর্মীর কি পিসি নাই?
আছে অবশ্যই ,অফিস শেষের আড্ডা।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: বিশ্বাস করতেই হয়, কি বলেন?
৫২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০৭
ডিগবাজি বলেছেন: দেখেন এটা প্রভিশনাল রেট । একটা ধারনা মাত্র।
আপনি ক্রিকেট খেলায় ৩০ ওভার খেলার পর বলতে পারেন দল এত রান করবে, আবার অনেক সময় মাঠে নামার আগেই অনেকে বলেন এই পিচে এই দল অন্তত এত রান করবে। আরও সফিস্টিকেটেড ভাবে বলতে পারেন আবহাওয়া ফোরকাস্ট , আপনি বিভিন্ন প্যারামিটার পর্যালচনা করে বলতে পারেন আজ বৃষ্টি হবে, অথবা তাপমাত্রা বাড়বে কমবে, ঝড় হবে। ব্যাপার টা এমন।
৫৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৪
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: আদৃতা হাসান যেই প্যাঁচ দিয়া ধরছেন, সেই প্যাঁচ ছুটাইতে গিয়া কেউ কেউ ডিগবাজি খাইতেছেন ।
৫৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৪
ডিগবাজি বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিশ্বাস করতেই হয়, কি বলেন?
বিশ্বাস করা না করা আপনার ব্যাপার।
আসলে আমার অফিসে পার ম্যান পার পিসি কিন্তু সবার পিসিতে নেট নাই আবার নেট থাকলেও শেয়ার বাজার দেখা, ফেসবুক , পেপার , ব্লগিং নিষিদ্ধ, কিন্তু আমার সিট (পিসি) কর্নারে হওয়ায় আমি চুরি চুরি করে ব্যবহার করি।
৫৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ওরে, প্রভিশনাল রেট বুঝাইতে গিয়া ক্রিকেট খেলার প্রেডিকশনের উদাহরণ টানার কোশেস দেখে ব্যাপক বিনোদন পেলাম ।
৫৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৮
ডিগবাজি বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: আদৃতা হাসান যেই প্যাঁচ দিয়া ধরছেন, সেই প্যাঁচ ছুটাইতে গিয়া কেউ কেউ ডিগবাজি খাইতেছেন
কি প্যাচ ? আমি তো সবই দেখি সরল সোজা, আপনার চোখে সমস্যা থাকলে উঠান ব্যাকা দেখবেন। যারে দেখতে নারী তার চলন বাকা এই দৃষ্টিভঙ্গি ত্যাগ করেন সোজা দেখতে পাবেন।
আদৃতা হাসান ভাই এর প্যাচের উত্তর আমার মনে হয় দেয়া হয়েছে । আপনার প্যাচ কি সেটা একবার বলেন ?
৫৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: জি ডিগবাজি ভাই । আপনার পারফর্মেন্স অতিশয় ভাল । ময়দানে একলাই বুক চিতাইয়া যুদ্ধ করিতেছেন । মারহাবা ! মারহাবা !
৫৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৮
ডিগবাজি বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ওরে, প্রভিশনাল রেট বুঝাইতে গিয়া ক্রিকেট খেলার প্রেডিকশনের উদাহরণ টানার কোশেস দেখে ব্যাপক বিনোদন পেলাম
অনেকে নাকি তিন বার হাসে। কেন হাসে বলতে হবে নাকি?
৫৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৯
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: কিছু ছাগ্লা বেহায়া আছে যারা কয় তালগাছ নাকি তাগো ? @ ডিগবাজি
৬০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪০
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি আপ্নে আয়নার দিকে তাকাইয়া তিন বার হাসছিলেন নাকি ? নাইলে এত সুন্দর করে গুনলেন কীভাবে ?
৬১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪২
ডিগবাজি বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: জি ডিগবাজি ভাই । আপনার পারফর্মেন্স অতিশয় ভাল । ময়দানে একলাই বুক চিতাইয়া যুদ্ধ করিতেছেন । মারহাবা ! মারহাবা !
আমি আপনার কোন শত্রু নই। খামাকা তামাশা করবেন না।
কিছু জানাতে চাইলে বলুন।
খোলা মনে কিছু জানতে চাইলে বলুন। আমি শুধু আমার আইডিয়া শেয়ার করবো।
এর মাঝে হয়ত কোন সমাধান আসবে।
৬২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৩
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: জি ডিগবাজি ভাই । আপনার পারফর্মেন্স অতিশয় ভাল । ময়দানে একলাই বুক চিতাইয়া যুদ্ধ করিতেছেন । মারহাবা ! মারহাবা !
আমি আপনার কোন শত্রু নই। খামাকা তামাশা করবেন না।
@ ডিগবাজি এখন খুব লেগেছে তাই না । আগে নিজে কথা বার্তা সাবধানে বলুন।
৬৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন: মুসলিম হিসেবে চিন্তা করলে কিভাবে ভিন্ন???? এখানে টাকা নিয়ে কথা হচ্ছে। কুরআন-হাদিসে বলা আছে লাভ-লসের অংশ ছাড়া ফিক্সড রেটে টাকা নেয়াই সুদ। ফিক্সড রেটে টাকা নিয়ে আপনারা কোন নিয়মে একে ভিন্ন বলেন???? শুধু নাম ইসলামি ব্যান্ক বলে??? মানুষকে আর কত বিভ্রান্ত করবেন???
কথা একখান পেয়েছেন ফিক্সড রেট। একদামে বাটার জুতা বিক্রি তো তাহলে হারাম। ইসলামী ব্যাংকিং কি? সুদ কি জেনে কথা বলেন?
টাকার বিপরীতে , কিম্বা সমজাতিয় জিনিসের বিপরীতে যদি সময় সাপেক্ষে কম দিয়ে বেশি নেয়া হয় সেখানে সুদ হয়। আপনি কাউকে ৫ মন ধান দিয়ে যদি তার কাছ থেকে ৬ মাস পরে ৬ মন ধান নেন সেটা হবে সুদ। কিন্তু ৫ মন ধান দিয়ে ৬ মাস পরে ৬ মন ধানের দাম নেয়ার চুক্তি করে নেন সেটা হবে ব্যবসা, এবং ইসলাম সম্মত, এখানে ফিক্সড রেট আর নন ফিক্সড রেটে কিছু এসে যায়না
# ৫ মন ধান দিয়ে ৬ মাস পরে ৬ মন ধানের দাম নেয়ার চুক্তি টাইপের ব্যবসা ইসলামি ব্যাঙ্ক কোন ব্যবসাতে করে থাকে এবং কিভাবে ?
৬৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
ডিগবাজি বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: কিছু ছাগ্লা বেহায়া আছে যারা কয় তালগাছ নাকি তাগো ? @ ডিগবাজি
খামাখা আবোল তাবোল না বকে , আপনার যুক্তি শেয়ার করুন। বাংলাদেশে বলদের অভাব নেই যারা যুক্তি বুদ্ধির ধার না ধেরে । লাল সালুর মজিদের মত ঐ মিয়া তোমার দাড়ি কই? বলে যুক্তি এড়িয়ে যায়।
৬৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫১
ডিগবাজি বলেছেন: @ ডিগবাজি এখন খুব লেগেছে তাই না । আগে নিজে কথা বার্তা সাবধানে বলুন।
আমি কিন্তু আগে আপনাকে আক্রমণ করিনি , আপনিই আগে বলেছেন
ওরে, প্রভিশনাল রেট বুঝাইতে গিয়া ক্রিকেট খেলার প্রেডিকশনের উদাহরণ টানার কোশেস দেখে ব্যাপক বিনোদন পেলাম ।
৬৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫৩
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি, বাংলাদেশে কিছু বলদ আছে উত্তর দেওয়ার নাম করে ত্যানা প্যাচাইতে থাকে । খামাকা আবোল তাবল না বকে সোজা সাপ্টা উত্তর দেন দিকি । উপ্রে আপনার জন্য প্রশ্ন আছে ।
৬৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি বলেছেন: @ ডিগবাজি এখন খুব লেগেছে তাই না । আগে নিজে কথা বার্তা সাবধানে বলুন।
আমি কিন্তু আগে আপনাকে আক্রমণ করিনি , আপনিই আগে বলেছেন
ওরে, প্রভিশনাল রেট বুঝাইতে গিয়া ক্রিকেট খেলার প্রেডিকশনের উদাহরণ টানার কোশেস দেখে ব্যাপক বিনোদন পেলাম ।
# আরে আমি তো বিনোদন পাইতেই পারি । এইটাকে আক্রমণ বলে নাকি আমি বিনোদন পাওয়াতে আপনি যেই উত্তরটা দিছেন সেইটা আক্রমণাত্বক ? নিজের মন্তব্য আগে খেয়াল করেন
৬৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫৯
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি, ক্রিকেট খেলার যে উদাহরণ টানলেন সেইটা ফোরকাস্ট বা প্রেডিকশন । সেইটার সাথে প্রভিশনাল রেটের কি সম্পর্ক ।
আর ইসলামী ব্যাঙ্ক কাস্টমাররে ফিক্সড ডিপোজিট ভাংগানোর সময় কখনো কি প্রভিশনাল রেটের বেশি বা কম হারে মুনাফা দেয় ? সব সময় তো সেই প্রভিশনাল রেটেই দেয় ।
৬৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি, প্রেডিকশন করা কি ইসলামি ব্যাঙ্কিং এ হারাম ? যদি তাই হয় তাহলে তো কারেন্সি ট্রেডিং বা ফরেক্স ট্রেডিং তো হারাম হবার কথা । কিন্তু আমি একজন কারেন্সি ট্রেডার বা ফরেক্স ট্রেডারকে জানি যে দুইটা ইস্লামি ব্যাঙ্ক বদলেছে এবং কারেন্সি ট্রেডিং বা ফরেক্স ট্রেডিং করছে ।
এখন একটা উদাহরণে আসি । ধরা যাক সেই ট্রেডার এক লাখ ইউরো বিক্রয় করছে, তার বিপরীতে ডলার ক্রয় করেছে ভ্যালুডেট স্পট । তার ইউরো একাউন্টে খুব নগণ্য পরিমাণ ইউরো আছে । তার আশা পরে হয়ত সে স্কয়ার ডিল করে নিতে পারবে (ইউরো ক্রয়, ডলার বিক্রয়)। আমার প্রশ্ন, প্রথমে তার ইউরো না থাকা সত্ত্বেও বা হোল্ডার না হওয়া সত্বেও তার প্রথম ইউরো বিক্রয় কি বৈধ ?
৭০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২০
ডিগবাজি বলেছেন: # ৫ মন ধান দিয়ে ৬ মাস পরে ৬ মন ধানের দাম নেয়ার চুক্তি টাইপের ব্যবসা ইসলামি ব্যাঙ্ক কোন ব্যবসাতে করে থাকে এবং কিভাবে ?
ইসলামী ব্যাংকের কোন বিনিয়োগ নিয়ে থাকলে আপনি বিষয়টি ব্যাংক থেকেই হয়ত জেনে থাকবেন।
তবুও বলি।
১) ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগের বড় অংশ হয় আমদানীর মাধ্যমে। মনে করেন আপনি একজন আমদানীকারক চাইনা থেকে মেশিনারি আনবেন এক্ষেত্রে ব্যাংক এল সি দিবে। কিন্তু মাল যখন আসবে মালের মালিকানা থাকবে ব্যাংকের নামে এবং মাল ব্যাংকের তত্বাবধানে থাকবে, মালের ক্রয় মুল্য যাই হোক না কেন, ব্যাংক তার বিনিয়োগ, সময় এবং আনুসাঙ্গিক ব্যয় হিসেব করে পরবর্তিতে মুল আমদানী কারকের কাছে লাভ ধরে বেশি দামে বিক্রি করে। এই বিক্রয় আপনার কাছে শুধু কাগজে কলমে মনে হতে পারে কিন্তু ফ্যাক্ট হচ্ছে এটা ইসলাম সম্মত।
মনে করেন আপনার জমি আছে আপনি বাড়ি করার জন্য ব্যাংক থেকে টাকা নিবেন। ইসলামী ব্যাংক এক্ষেত্রে আপনাকে টাকা দিয়ে বাড়ী করে দিবে এবং চুক্তির মাধ্যমে বাড়ির মালিকানা গ্রহণ করবে এবং আপনি ব্যাংককে বাড়ি ব্যবহারের জন্য ভাড়া দিবেন । এই ভাড়া নির্ধারিত করা হবে অবশ্যই ব্যাংকের পুজি, খরচ সময় বিবেচনা করে। এবং ব্যাংক একই সাথে আপনার কাছে বাড়ি বিক্রয় করবে আপনি কিস্তি হিসেবে বাড়ির মুল্য পরিশোধ করতে থাকবেন আপনার মালিকানা যত বাড়বে ব্যাংকের মালিকানা তত কমবে এবং বাড়ি ভাড়া ও ব্যাংক কম পেতে থাকবে।
এই রকম সকল ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংকিং ইসলাম মেনে ব্যবসা করার চেষ্টা করে। এত স্বল্প পরিসরে সব কিছু বলা সম্ভব নয়, আপনি বরং ইসলামী ব্যাংকে গিয়ে ব্যাংকের কারও সাথে আলচনা করেন । আর বাংলাদেশ ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং নীতি মালা ডাউনলোড করে দেখতে পারেন।
তবে অনেকের কাছে সবই এক মনে হবে। সেক্ষেত্রে আমার বলার কিছুই নেই। তবু এটুকু বলতে পারি এক মনে হলেই ভিন্নতা কিছু আছে যা মানব সমাজের জন্য ভাল। যেমন হ্লমার্ক কেলেঙ্কারির পর বাংলাদেশ ব্যাংক সকল ব্যাংকে নির্দেশ জারী করেছে লোকাল এলসির বিলে ডেলিভারি চালান থাকলেই হবেনা মালামাল সত্যি সত্যি বেচাকেনা হচ্ছে কিনা দেখে আসতে হবে। এটাই ইসলামী ব্যাংকের মূলনীতি কেনা বেচা ই হবে ব্যাংকিং এর মুল মাধ্যম।
৭১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৭
ডিগবাজি বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি, ক্রিকেট খেলার যে উদাহরণ টানলেন সেইটা ফোরকাস্ট বা প্রেডিকশন । সেইটার সাথে প্রভিশনাল রেটের কি সম্পর্ক ।
=প্রভিশনাল রেট তাই তো মুল রেট সম্পর্কে একটা ফোরকাস্ট বা প্রেডিকশন
আর ইসলামী ব্যাঙ্ক কাস্টমাররে ফিক্সড ডিপোজিট ভাংগানোর সময় কখনো কি প্রভিশনাল রেটের বেশি বা কম হারে মুনাফা দেয় ? সব সময় তো সেই প্রভিশনাল রেটেই দেয় ।
= অবশ্যই না , আপনি বছরের মাঝামাঝি সময়ে ডিপোজিট ভাঙ্গালে প্রভিশনাল রেটে দেয় কিন্তু মুল রেট কম বা বেশি হলে আপনি নিতে অথবা ফিরিয়ে দিতে চুক্তি বদ্ধ ।
৭২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩২
ডিগবাজি বলেছেন: প্রেডিকশন করা কি ইসলামি ব্যাঙ্কিং এ হারাম ? যদি তাই হয় তাহলে তো কারেন্সি ট্রেডিং বা ফরেক্স ট্রেডিং তো হারাম হবার কথা । কিন্তু আমি একজন কারেন্সি ট্রেডার বা ফরেক্স ট্রেডারকে জানি যে দুইটা ইস্লামি ব্যাঙ্ক বদলেছে এবং কারেন্সি ট্রেডিং বা ফরেক্স ট্রেডিং করছে ।
= প্রেডিকশন বলতে কি বুঝাচ্ছেন আমি বুঝলাম না। ইসলামী ব্যাংকিং কিম্বা যে কোন সিদ্ধান্ত নির্ভর করে ট্রানজেকশনের উপর। আপনি কি করছেন সেটা হল ফ্যাক্ট আপনি কি ভাবছেন সেটা দিয়ে বিচার হচে পারেনা।
এখন একটা উদাহরণে আসি । ধরা যাক সেই ট্রেডার এক লাখ ইউরো বিক্রয় করছে, তার বিপরীতে ডলার ক্রয় করেছে ভ্যালুডেট স্পট । তার ইউরো একাউন্টে খুব নগণ্য পরিমাণ ইউরো আছে । তার আশা পরে হয়ত সে স্কয়ার ডিল করে নিতে পারবে (ইউরো ক্রয়, ডলার বিক্রয়)। আমার প্রশ্ন, প্রথমে তার ইউরো না থাকা সত্ত্বেও বা হোল্ডার না হওয়া সত্বেও তার প্রথম ইউরো বিক্রয় কি বৈধ ?
= আমি ডিলিং রুম সম্পর্কে বুঝিনা তাই ফরেক্স সম্পর্কে কিছু বলতে পারছিনা।
৭৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৬
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন:
= অবশ্যই না , আপনি বছরের মাঝামাঝি সময়ে ডিপোজিট ভাঙ্গালে প্রভিশনাল রেটে দেয়
@ মাঝামাঝি ভাংগালে প্রভিশনাল রেটে দিবে কেন ? ধরুন একবছরের ফিক্সড ডিপোজিট আপনি পাচ মাস পরে ভাংগালেন । যতদূর জানি এক্ষেত্রে তিনমাসের জন্য যে প্রভিশনাল রেট আছে সেটা আর বাকি দুইমাসের জন্য সেভিংস রেট জাতীয় কিছু । তাই নয় কি
ডিগবাজি বলেছেন কিন্তু মুল রেট কম বা বেশি হলে আপনি নিতে অথবা ফিরিয়ে দিতে চুক্তি বদ্ধ ।
@ সেটা চুক্তিতে কিন্তু বাস্তবে রেট কমে গেলে কাস্টমারদের থেকে তা আদায় করা হয় না বলেই জানি । কারণ তাতে কাস্টমার হারানোর ভয় । তাই নয় কি
৭৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৯
ডিগবাজি বলেছেন: বাংলাদেশে কিছু বলদ আছে উত্তর দেওয়ার নাম করে ত্যানা প্যাচাইতে থাকে । খামাকা আবোল তাবল না বকে সোজা সাপ্টা উত্তর দেন দিকি । উপ্রে আপনার জন্য প্রশ্ন আছে
আমি ত্যানা প্যাচানোর ধার ধারিনা। যা বুঝি তাই বলার চেষ্টা করি , না বুঝলে সরি বলি । ইসলাম এবং ইসলামী ব্যাংকিং আমার পেটেন্ট করা সম্পত্তি নয়, যে এটা আমাকেই রক্ষা করতে হবে তাছাড়া ব্যক্তি জিবনেও বেশি চর্চা করি সেটাও দাবী করিনা । তবে ঠিক বেঠিক কথা অনেক সময় বলে ফেলি।
৭০ নম্বর কমেন্টে অনেক বলদ কে ঘাস দেয়া হয়েছে
৭৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৩
ডিগবাজি বলেছেন: @ মাঝামাঝি ভাংগালে প্রভিশনাল রেটে দিবে কেন ? ধরুন একবছরের ফিক্সড ডিপোজিট আপনি পাচ মাস পরে ভাংগালেন । যতদূর জানি এক্ষেত্রে তিনমাসের জন্য যে প্রভিশনাল রেট আছে সেটা আর বাকি দুইমাসের জন্য সেভিংস রেট জাতীয় কিছু । তাই নয় কি
=আপনি যা বলেছেন ঠিক আছে কিন্তু এটা মুল নীতির সাথে এফেক্ট করেনা আমি যেটা বলেছি সেটা আপনার প্রভিশনাল রেট কেন ফিক্সড রেট নয় সেটার ব্যাখ্যা। আপনি আপনার সেভিংস একাউন্ট বছরের মাঝামাঝি ক্লোজ করলে আপনাকে একটা প্রভিশনাল রেটে লাভ দেয়া হয় কিন্তু বছর শেষে মুল রেটের সাথে সমন্বয় করে নিতে বলা হয়। এটা ফ্যাক্ট আপনি নেন কি না নেন সেটা আপনার ব্যপার।
ডিগবাজি বলেছেন কিন্তু মুল রেট কম বা বেশি হলে আপনি নিতে অথবা ফিরিয়ে দিতে চুক্তি বদ্ধ ।
@ সেটা চুক্তিতে কিন্তু বাস্তবে রেট কমে গেলে কাস্টমারদের থেকে তা আদায় করা হয় না বলেই জানি । কারণ তাতে কাস্টমার হারানোর ভয় । তাই নয় কি
=আসলে লোক ঝামেলা করেনা তাই যাইনা আপনার বেশি পাওনা ব্যাংক দিতে কুণ্ঠা বোধ করেনা। যে কাস্টমার ইসলামী ব্যাংকিং মানেনা সে হারানোর ভঁয় ইসলামী ব্যাংক করেনা। ইসলামী ব্যাংক থেকে যারা বিনিয়োগ গ্রহণ করে তারা জানে।
৭৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি, ওহে বলদকূল শিরোমণি, এলসি ওপেনের সময়ই আমদানীকারকের পারচেজ প্রাইস নির্ধারিত হয়ে যায় , ইসলামী ব্যাঙ্কও এই প্র্যাকটিসের বাইরে নয় । এখন যেটা প্র্যাক্টিসে আছে সেইটা বেশি প্রাসঙ্গিক নাকি আপনার নীচের কেতাবি কথা বেশি প্রাসংগিক।
ডিগবাজি বলেছেন:
১) ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগের বড় অংশ হয় আমদানীর মাধ্যমে। মনে করেন আপনি একজন আমদানীকারক চাইনা থেকে মেশিনারি আনবেন এক্ষেত্রে ব্যাংক এল সি দিবে। কিন্তু মাল যখন আসবে মালের মালিকানা থাকবে ব্যাংকের নামে এবং মাল ব্যাংকের তত্বাবধানে থাকবে, মালের ক্রয় মুল্য যাই হোক না কেন, ব্যাংক তার বিনিয়োগ, সময় এবং আনুসাঙ্গিক ব্যয় হিসেব করে পরবর্তিতে মুল আমদানী কারকের কাছে লাভ ধরে বেশি দামে বিক্রি করে। এই বিক্রয় আপনার কাছে শুধু কাগজে কলমে মনে হতে পারে কিন্তু ফ্যাক্ট হচ্ছে এটা ইসলাম সম্মত।
৭৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৯
ডিগবাজি বলেছেন: @ ডিগবাজি বলেছেন: @ ডিগবাজি এখন খুব লেগেছে তাই না । আগে নিজে কথা বার্তা সাবধানে বলুন।
আমি কিন্তু আগে আপনাকে আক্রমণ করিনি , আপনিই আগে বলেছেন
ওরে, প্রভিশনাল রেট বুঝাইতে গিয়া ক্রিকেট খেলার প্রেডিকশনের উদাহরণ টানার কোশেস দেখে ব্যাপক বিনোদন পেলাম ।
# আরে আমি তো বিনোদন পাইতেই পারি । এইটাকে আক্রমণ বলে নাকি আমি বিনোদন পাওয়াতে আপনি যেই উত্তরটা দিছেন সেইটা আক্রমণাত্বক ? নিজের মন্তব্য আগে খেয়াল করেন
সরি ভাই আমি বুঝি নাই ,
আপনাকে কটু কথা বলার জন্য সরি।
৭৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০২
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি ধন্যবাদ । আরেকটা কথা আপনি প্রথম বলদ শব্দটা ব্যবহার করার পর আপনার প্রতিও তা ব্যবহার করা হয়েছে । প্রমাণ চাইলে আপনার কমেন্ট গুণে গুনে আসুন । এবং আপনি মহাজ্ঞানী বিধায় একটু পর পর বলদ শব্দটা ব্যবহার করবেন এইটা তো ঠিক না ।
৭৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৬
ডিগবাজি বলেছেন: আমি ভেবেছি আপনি শুরু করেছেন তাই আমি ও করেছি। সকল কটু কথার জন্য সরি এগেইন।
৮০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৯
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি আবারো ধন্যবাদ । আবারও আপনার মতামত চাইছি আমার এই কমেন্টের ব্যাপারে
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন ঃ এলসি ওপেনের সময়ই আমদানীকারকের পারচেজ প্রাইস নির্ধারিত হয়ে যায় , ইসলামী ব্যাঙ্কও এই প্র্যাকটিসের বাইরে নয় । এখন যেটা প্র্যাক্টিসে আছে সেইটা বেশি প্রাসঙ্গিক নাকি আপনার নীচের কেতাবি কথা বেশি প্রাসংগিক।
ডিগবাজি বলেছেন:
১) ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগের বড় অংশ হয় আমদানীর মাধ্যমে। মনে করেন আপনি একজন আমদানীকারক চাইনা থেকে মেশিনারি আনবেন এক্ষেত্রে ব্যাংক এল সি দিবে। কিন্তু মাল যখন আসবে মালের মালিকানা থাকবে ব্যাংকের নামে এবং মাল ব্যাংকের তত্বাবধানে থাকবে, মালের ক্রয় মুল্য যাই হোক না কেন, ব্যাংক তার বিনিয়োগ, সময় এবং আনুসাঙ্গিক ব্যয় হিসেব করে পরবর্তিতে মুল আমদানী কারকের কাছে লাভ ধরে বেশি দামে বিক্রি করে। এই বিক্রয় আপনার কাছে শুধু কাগজে কলমে মনে হতে পারে কিন্তু ফ্যাক্ট হচ্ছে এটা ইসলাম সম্মত।
৮১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১০
রুসলানোভ বলেছেন: ইসলামী ব্যাংকের অনেক কার্যক্রমে সুদের সরাসরি প্রমাণ আছে। সময় করে জানাবো।
৮২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৪
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি ভাই, নীচের পোস্টে কি মন্তব্য করেছেন দেখুন তো
বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকিং কতটুকু ইসলামিক
১১. ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
ডিগবাজি বলেছেন: আপনি একটা পিউর ইসলামী ব্যাংক খুলেন,
১২. ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
তারান্নুম বলেছেন: ডিগবাজী,মন্তব্যের মাধ্যমে নিজেকে হালকা করার কি দরকার ভাই?
৮৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @! ডিগবাজি, যিনি ইসলামী ব্যাঙ্কিং পিউর না বলতে চাইছেন, তাকে সেইটা প্রতিষ্ঠা করতে বলাটা কিরকম প্রাসংগিক ?
৮৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২১
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: নাকি পিউর একটা খুলার আহবান জানিয়ে একজিস্টিং সিস্টেম এবসলিউট পিউর না এইটা প্রকারান্তরে স্বীকার করে নেওয়া হয় ?
৮৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩০
ডিগবাজি বলেছেন: এলসি ওপেনের সময়ই আমদানীকারকের পারচেজ প্রাইস নির্ধারিত হয়ে যায় , ইসলামী ব্যাঙ্কও এই প্র্যাকটিসের বাইরে নয় । এখন যেটা প্র্যাক্টিসে আছে সেইটা বেশি প্রাসঙ্গিক নাকি আপনার নীচের কেতাবি কথা বেশি প্রাসংগিক
ব্যাংক টাকা বিনিয়োগ করে, এখানে ব্যাংক কে তো রিটার্ন পেতে হবে। ক ব্যাংক খ ব্যক্তি থেকে মাল কিনল গ ব্যক্তির অনুরোধে নির্দিষ্ট দামে নিজের(ক) খরচে এবং পরে বেশি দামে গ এর কাছে বিক্রি করল। এটাই মুল কথা। এটাই কেতাবি কথা এবং এটাই বাস্তব।
৮৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন: এলসি ওপেনের সময়ই আমদানীকারকের পারচেজ প্রাইস নির্ধারিত হয়ে যায় , ইসলামী ব্যাঙ্কও এই প্র্যাকটিসের বাইরে নয় । এখন যেটা প্র্যাক্টিসে আছে সেইটা বেশি প্রাসঙ্গিক নাকি আপনার নীচের কেতাবি কথা বেশি প্রাসংগিক
ব্যাংক টাকা বিনিয়োগ করে, এখানে ব্যাংক কে তো রিটার্ন পেতে হবে। ক ব্যাংক খ ব্যক্তি থেকে মাল কিনল গ ব্যক্তির অনুরোধে নির্দিষ্ট দামে নিজের(ক) খরচে এবং পরে বেশি দামে গ এর কাছে বিক্রি করল। এটাই মুল কথা। এটাই কেতাবি কথা এবং এটাই বাস্তব
# সেটাই তো কথা । সবকিছুই আগে পূর্বনির্ধারিত ।
৮৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
ডিগবাজি বলেছেন: ১১. ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
ডিগবাজি বলেছেন: আপনি একটা পিউর ইসলামী ব্যাংক খুলেন,
১২. ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
তারান্নুম বলেছেন: ডিগবাজী,মন্তব্যের মাধ্যমে নিজেকে হালকা করার কি দরকার ভাই?
আমি তাকে ক্ষোভের কথা বলেছিলাম । তিনি সব জেনে শুনে, ইসলামী ব্যাংকিং করতে চাচ্ছেন কিন্তু পাচ্ছেন না, তাই তাকে বলেছিলাম।
আর এখানে ইসলামী ব্যাংক বলতে কোন প্রতিষ্টান কে বুঝাচ্ছি না একটা সিস্টেম কে বুঝাচ্ছি।
৮৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন আর এখানে ইসলামী ব্যাংক বলতে কোন প্রতিষ্টান কে বুঝাচ্ছি না একটা সিস্টেম কে বুঝাচ্ছি।
# হ্যা , যদিও লিখতে গিয়ে ব্যাঙ্ক শব্দটা চলে আসছে কিন্তু আসলে পুরো সিস্টেমের অনেক রিফর্ম দরকার ।
৮৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮
ডিগবাজি বলেছেন: # সেটাই তো কথা । সবকিছুই আগে পূর্বনির্ধারিত ।
সেই পুরান কথাতে আসলেন । এখানে বেচা কেনা হচ্ছে সেটা প্রিফিক্সড না পোষ্ট ফিফক্সড সেটা তো ব্যাপার না। সুদ না লাভ সেইটা ব্যাপার
৯০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: ডিগবাজি বলেছেন: # সেটাই তো কথা । সবকিছুই আগে পূর্বনির্ধারিত ।
সেই পুরান কথাতে আসলেন । এখানে বেচা কেনা হচ্ছে সেটা প্রিফিক্সড না পোষ্ট ফিফক্সড সেটা তো ব্যাপার না। সুদ না লাভ সেইটা ব্যাপার
# আপনি এক মন্তব্যে বলেছিলেন "যদিও কাগজে কলমে "। সেই কথাটাই আপনার এই মন্তব্যে আবার মনে পড়ল ।
৯১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩
ডিগবাজি বলেছেন: # হ্যা , যদিও লিখতে গিয়ে ব্যাঙ্ক শব্দটা চলে আসছে কিন্তু আসলে পুরো সিস্টেমের অনেক রিফর্ম দরকার ।
ওকে আমি মনে করি এই বিশ্বটা মানুষের জন্য , মানুষ কিভাবে ভালো থাকবে এর জন্যই সৃস্টি কর্তা আল্লাহ কিছু নিয়ম কানুন দিয়েছেন। আপনি ভাল কিছু করতে পারলে প্রমান করুন এর চেয়ে এটা ভাল অনেকেই মেনে নেবে।
শুধু শুধু কাউকে বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা করবেন না আশা করি।
৯২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ ডিগবাজি, যেহেতু আপনি অন্যায় সহ্য করতে পারেন না আপনার কাছেও তাই আমাদের অনেক আশা যে যখনি পুরোনো মদ নতুন বোতলে ঢালা হবে তখন আপনার শাণিত মন্তব্যে আমরা অনেক যুক্তির আর ভাবনার উপাদান পাব ।
৯৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৯
ডিগবাজি বলেছেন: # আপনি এক মন্তব্যে বলেছিলেন "যদিও কাগজে কলমে "। সেই কথাটাই আপনার এই মন্তব্যে আবার মনে পড়ল ।
আপনি আমার কথার জন্য একটা সিস্টেম কে দোষ দিতে পারেন না।
মানুষ কথা বলে পারিপার্শিক পরিবেশের উপর ভিত্তি করে । তাই কোন কথা সেই পরিবেশের সাথে মানিয়ে অর্থ নির্দেশ করে।
হ্যাঁ অনেক ভন্ড ইসলামী সরিয়া মোতাবেক পরিচালিত নাম নিয়ে কাগজ কলমে বেচাকেনা করে থাকে সে কথাটা বলে থাকতে পারি।
৯৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৩
ডিগবাজি বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু অনেক ধন্যবাদ।
৯৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০২
তারান্নুম বলেছেন: Bangla majhe majhei lekha jayna..islami banking ebong shadharon banking e difference khub e shukkho.parthokko nei ta na..dhorun,onek bochhor dhore apni islamic banking korchhen(banker hishabe),apni exactly janen kon biniyog e koto labh hobe..eta customerke apni bolle islam dhongsho hobena.13% labh apni paben,eta bolai jay.chuktite 13% may or may not be eta bank-er risk komanor jonne bola bhalo,jate dui pokkhe clear business shombhob hoy.
tobe jokhon apni kauke shadharon bhashay loan diben(customerke)..sheta apni takay dite parenna.okhanei islamic banking ashole kaaj kore differently.apnake taka dite hole dite hobe labh chhara,kardh-e-hasana jake bole,labh bihin dhar.tai islamic banking e loan deya jayna,credit section nai,investment section hoy,you have to invest your money in that customer's buiness.then he gives you back money at a fixed rate,say 15% of his/her profit from that business.
ete kore business kora hoy,haway taka chherhe dite hoyna.j karone mortgage business-e koy bochhor dhore monda cholchhe.
dhonnobad.
৯৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০
তারান্নুম বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু ,bhai ami islami banking pure na,etato bolini kothao!bangladesh e pure islami banking hocchena eta bolechhi.apni bhul bujhechhen.Malaysia-ke dekhun,ora bhalo bhabe ebong onek gobeshona r porashona kore islami banking korchhe,which is very applaudable effort.amadero oirokom porashona kora dorkar,bhasha bhasha gyan niye cholchhena.islamke na jene islami banking jara korben tarato bhul ebong bibbhrantite porar e kotha.
৯৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৫
তারান্নুম বলেছেন: আদৃতা হাসান,জেট টু এ,নীড়~,লেখক,যদি সত্যিই জানার আগ্রহ থাকে নীচের লিংকগুলো পড়ুন।আমাদের দেশে ইসলামী ব্যাংক (IBBL)ছাড়া আর কাউকে আমি ৫ বছরের ব্যাংকিং জীবনে ইসলামী নিয়মে ব্যাংকিং করতে দেখিনি,তবে সেটা আমাদের দেশের লোকদের দুই নাম্বারী,ইসলামী ব্যাংকিং-এ সমস্যা নেই।নিয়ম মেনে চললে এই সিস্টেম কনভেনশনাল ব্যাংকিং-এর চেয়ে বেটার,কারণ এখানে বিনিয়োগ ব্যবস্হা স্বচ্ছ।আর আদৃতা হাসান,লেখক, লস শেয়ার কোন ব্যাংকিং চুক্তিতে থাকলে অবশ্যই করা হবে।তবে ব্যাংককে দাতব্য প্রতিষ্ঠান ভাবার কারণ নাই,ব্যাংক ব্যবসাই করবে,তা সে ইসলামী বা নন-ইসলামী যাই হোক।ইসলামী ব্যাংক ধর্ম মেনে ব্যবসা করে এটাই তফাত।
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
৯৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩১
আদৃতা হাসান বলেছেন: @লেখক,আমার ব্লগে আপনার মন্তব্য দেখে এই পোস্টে এসে দেখি আরেক দফা ঝড় বয়ে গিয়েছে। যাই হোক, আমি নিজে যতটুকু জানি বা বুঝি, তা অলরেডি বলেছি। যথেষ্ট যুক্তি ও দেখিয়েছি। অন্যদের মতামত ও আপনি শুনেছেন। এখন আপনার নিজের জ্ঞানে যেটা ঠিক মনে হয় সেটাই সিদ্ধান্ত নিবেন।
আমি সাধারনত ক্যাচাল পোস্টগুলো এড়িয়ে চলি, কারন যার যার ভাল মন্দ তার তার, নিজের সময় এমন কারো সাথে কথা বলে অপচয় করতে চাইনা যারা যুক্তিতে না পেরে বলে
"মামলা করেন"(যেন আমাদের দেশে মামলা করলেই সাথে সাথে ন্যায় বিচার পাওয়া যায়),
বা বলে "আপনি যদি এত ঝুকি বোধ করেন তবে নিজের টাকা নিজে খাটান অথবা ইসলামী ব্যাংকের কারেন্ট একাউন্টে রাখেন ব্যাংক গোল্লায় গেলেও আপনার টাকা তারা দিবে কিন্তু আপনাকে কোন লাভ দিবেনা" ( আমার লাভের দরকার নেই, কিন্তু মানুষ যদি নিজের টাকা নিজে খাটাতে পারতো তাহলে আর এইসব ব্যান্কের ব্যবসা করা লাগতোনা)
অন্তত সুদ-মুনাফা বা ইসলামি/অনৈসলামি বুঝাতে কেউ যদি মুরগি কাটা আর ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে আসে বা প্রতারনা বুঝাতে বাস আর ট্রেনে যাওয়ার কথা টানে, সেখানে আপনি আর কিইবা বলতে পারেন বলেন?
যাক গিয়ে, আমি শুরুতেই বলেছি আমাদের নিজেদের জ্ঞানের অভাব বলেই মানুষ আমাদের সামনে ধর্মের মূলা ঝুলিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে। আপনি নিজে কুরআন পড়ে দেখতে পারেন, প্রাসংগিক হাদিস ও পাবেন অনেক। বাকিটা আপনার নিজের বিবেচনা।
ভাল থাকবেন, শুভকামনা রইলো।
৯৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ তারান্নুম, আমি আপনাকে ভুল বুঝিনি । এই পোস্টের শুরুতেই দেখুন বাংলাদেশের কথা বলা হচ্ছে । তাই মন্তব্য লিখার সময় আমরা বাংলাদেশের প্রসঙগ ধরেই লিখেছি , সেটা আর উল্লেখ করা হয়ে উঠেনি । আপনার পোস্টে যে আপনি এদেশের প্রসংগেই লিখেছেন সেটা বুঝতে পেরেছি ।
১০০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
িবদ্রহী বলেছেন: কারো জানার আগ্রহ থাকলে ইসলামী শরিয়া কাউন্সিলে গেলে স হ জে বুজহায়ে দিবেন তারা
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
এক্সপেরিয়া বলেছেন: সেটা কই?
১০১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
নীড় ~ বলেছেন: তারান্নুম বলেছেন: you have to invest your money in that customer's buiness.then he gives you back money at a fixed rate,say 15% of his/her profit from that business.
ete kore business kora hoy,haway taka chherhe dite hoyna.
অন্যের টাকা ধার নিয়া মুলধন+ফিক্সড রেটে অতিরিক্ত টাকা ফেরত দেওয়া হলে সেইটারে সোজা বাংলায় সুদ ই বলে। ইসলামি ব্যাংকিং সেই একজাক্ট কাজ টাই করে, যেটা আপনি বললেন এবং স্বীকার করলেন।
বাট তারা এটাকে সহজ সরল আম পাবলিকের কাজে বিনিয়োগ ও মুনাফা নামক ধোকাবাজি করে ধর্মের মুলা ঝুলায়ে প্রতারনা করছে
১০২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৪
নীড় ~ বলেছেন: িবদ্রহী বলেছেন: কারো জানার আগ্রহ থাকলে ইসলামী শরিয়া কাউন্সিলে গেলে স হ জে বুজহায়ে দিবেন তারা
সেটা কোথায়
১০৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: নীড় ~ বলেছেন: িবদ্রহী বলেছেন: কারো জানার আগ্রহ থাকলে ইসলামী শরিয়া কাউন্সিলে গেলে স হ জে বুজহায়ে দিবেন তারা
সেটা কোথায়
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
িবদ্রহী বলেছেন: ভাই আপনার হেডিং টা দেখে মনে হলো...........।
বিয়ে করে বউয়ের সাথে রাত কাটানো..
আর রাস্তার মেয়ের সাথে রাত কাটানো একই ??????
আপনি অন্য যুক্তি দেখান । আমি কোনো ইসলাম বোধ্যা নাহ কিন্তু এই বিষয়ে বিশেষ করে ইসলামিক ফাইনান্স নিয়ে কিছু পড়াশুনা করেছিলাম তাতে মনে হয় কিছুটা ফারাক আছে। যদিও আমি ইসলামি ব্যাংক থেকে একবার লোন পাই নাই কিন্তু তারা এই বিষয়ে খুব শক্ত।