নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইলেন্ট মঙ্ক জাস্ট গট ইন ইওর টাউন

₩℮ℓ¢☻₥℮ Ŧ◙ ღẙ Ħє†† ☠

যোগী

গরীব থাক, মূর্খ থাক, অবশ্যই পথে থাক। . . . . . . . . . . . . যোগী

যোগী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যদি তাই হয় তাহলে কেন লুঙ্গী পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে দেয়া হবে না?

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩



ইদানিং জংগী গোষ্টি ইসলাম নিয়ে একটা মিথ্যা প্রচার করতে নেমেছে মাঠে। আসলে তারা কারো ব্যাপারে মিথ্যা প্রচার করছে যাতে পরবর্তিতে তাকে কোপানোটা পাবলিকের চোখে নরমাল হয়।
তারা মাঝে মাঝেই প্রচার করছে অমুক প্রতিষ্ঠানে অমুক শিক্ষক বোরখা পরে ক্লাস করতে দিচ্ছে না। তারা কিন্তু মুখ ঢাকা বোরখার কথাটা ইচ্ছা করে এখানে বলছে না, কারন ইসলামে মুখ ঢেকে একে বারে চেনার অনউপযুক্ত বা অপরিচিত হয়ে যাওয়ার কথা বলা হয় নি।

আসলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোন কোন শিক্ষক ছাত্রীদেরকে মুখ না ঢেকে ক্লাসে আসতে বলে থাকেন। আমি নিজে ছাত্র-ছাত্রী পড়িয়ে বুঝেছি মুখ ঢাকা স্টুডেন্টদের পড়ানোর সময় কতটা সমস্যা হয়। কাওকে যখন ক্লাসে বলা হয় 'তুমি কী এই ব্যাপারটা ঠিক মত বুঝলা?' এমনিতে অধিকাংশ ছাত্রীরা ছাত্রদের সামনে জড়তার কারনে হ্যাঁ বা না কিছুই বলতে চায় না। সেই ক্ষেত্রে স্টুডেন্টের ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন দেখে বোঝার চেষ্টা করতে হয় বিষয়টা তার সামনে আবার এক্সপ্লেন করার দরকার আছে কি না। যেটা মুখ ঢাকা থাকলে কিছুতেই সম্ভব হয় না।

গতকাল দেখলাম কয়েকজন ব্লগার ঢাকা ইউনিভার্সিটির একজন সিনিয়র শিক্ষেকের নামে এই ব্যাপারটা নিয়ে পরিকল্পিত ভাবে অপপ্রচারে নেমেছে। তারা বলছে খবরে এসেছে আজিজুর রহমান নামে এই শিক্ষক শুধু বোরখা পরার কারনে ছাত্রীদেরকে অপমান করে ক্লাস থেকে বের করে দিয়েছে।
আমি সেই ডিপার্টমন্টের ফ্যাকাল্টি লিস্ট থেকে দেখলাম ঐ ডিপার্টমেন্টে অলরেডি দুইজন জুনিয়র ফিমেল প্রফেসর বোরখা পরেন এবং তারা সেই সিনিয়র প্রফেসরের ছাত্রী ছিলেন। যদিও এটাও কোন বড় যুক্তি না ঐ শিক্ষকের মনভাব জানার জন্য।

তবে আজ সেই সিনিয়র প্রফেসরের ফেসবুক পেজ থেকে দেখলাম কিছু ব্যাঙ্গের ছাতা টাইপ অনলাইন পোর্টাল তার বিরুদ্ধে অতিরঞ্জিত মিথ্যা খবর প্রচার করছে। তিনি তার পেজে সেই ব্যাপারে একটা প্রতিবাদ লিখেছেন। তিনি সেখানে বলেছেন "তুমি যেই ছবি দিয়ে ঢাকা ইউনিভার্টিটিতে ভর্তি হয়েছো সেই চেহারা নিয়ে পারলে ক্লাসে আসো না পারলে ক্লাসে আসার দরকার নাই। কারন আমি চিনতে চাই তুমিই এই ক্লাসের ছাত্র বা ছাত্রী।"


ব্লগে কিছু মানুষ কে বলতে সুনছি 'একজন শিক্ষকের কাজ নাকি শুধুই শিক্ষা দেয়া সে ছাত্র-ছাত্রীদের পোশাকের ব্যাপারে কিছু বলার অধিকার রাখে না'। পোশাক নাকি সম্পূর্ণ ছাত্র-ছাত্রীদের ব্যাক্তিগত ব্যাপার। সুনে আমি অবাক। এত দিন সুনেছি একজন শিক্ষক পিতারমত, একজন অভিভাবক। যদি সেটা সত্যি হয় তাহলে একজন শিক্ষক কোনটা পরিবেশের জন্য উপযুক্ত পোশাক সেটা নিয়ে কেন নির্দেশনা দিতে পারবেন না?

যদি মুখ ঢাকা বোরখা পরাই ইসলামের বিধান হয় আর সেটা পরে ছাত্রীরা ক্লাসে আসতে চায় তাহলে একজন ছাত্র কেন লুঙ্গী পরে ক্লাসে আসতে পারবে না? লুঙ্গী প্যান্টের চেয়ে অনেক বেশি শরিয়ত সম্মত পোশাক। কারন শরিয়তে এমন পোশাক পরতে বলা হয়েছে যাতে শরীরের গঠন বোঝা না যায় যেটা প্যান্ট পরলে হয় না, এবং সেটা নারী পুরুষ উভয়ের জন্য। জাস্ট লাইক এ্যারাবদের ড্রেস। ইভেন শরিয়তে তুলনা মুলক মোটা কাপড় পরতেও বলা হয়েছে। (কেও যদি হাদিস কোরআনের রেফারেন্স চায়। আমি হয়তো পরে তা দিতে পারব।)
তাছাড়াও লুঙ্গী পরে অজু করা, নামাজ আদায় করা অন্য যে কোন পোশাকের চেয়ে কর্ম্ফটেবল।

সো, একজন ছাত্র কি যেমন খুসি তেমন সাজ মতবাদ নিয়ে লুঙ্গী বা শর্ট পরে ক্লাসে আসতে পারবে?

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা হা হা

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

যোগী বলেছেন:
আমি হাসতেরিনা, চাপাতি ডরাই :(

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭

চিত্রনাট্য বলেছেন: মুখ ঢাকা থাকলে ফেসিয়াল ইমপ্রেসন বোঝা যায় না এটা ঠিক। যদিও আমি জানি না শিক্ষক কি বলেছেন অথবা বলেন নি, সবই দেখছি অনলাইন মাধ্যামগুলোতে। এইসব মাধ্যম মানুষকে ওঠাতেও পারে আবার নামাতেও পারে।

যদি তিনি এভাবে বলে থাকেন তাহলে তাঁর এভাবে বলা ঠিক হয় নি। তিনি তাঁর মতামত জানাতে পারেন কিন্তু বাধ্য করতে পারেন না। বা কড়া ভাবেও বলতে পারেন না।
শিক্ষক পিতার মতো!! পুরোটাই অদ্ভুদ!!
শিক্ষক এখন বন্ধু, বন্ধুর মতো।

লুঙ্গি পরাটাও চালিয়ে যেতে পারেন। :P
তবে লুঙ্গি শরীয়ত সম্মত পোশাক নয়। লুঙ্গি আমাদের ট্র্যাডিশন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

যোগী বলেছেন:
শিক্ষক কী বলেছেন সেটা আমি তার ফেসবুক থেকে নিয়ে পোষ্টে দিয়েছি। আমি ঐ শিক্ষকের এ্যাকাডেমিক প্রফাইলও দেখেছি খুবই রিচ।
শিক্ষক পিতার মত এটা যেনেছি শিক্ষকের মর্যদা নামক কবিতা পড়ে। তবে বলা হয় শিক্ষক যেন বন্ধুর মত আচরনের মাধ্যমে ছাত্রদের পড়ান।

লুঙ্গী কেন শরীয়ত সম্মত হবে না সেটা একটু বলেন? তবে আমি কিন্তু লুঙ্গী আর প্যান্টের মধ্যে তুলনা করেছি।

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: যা মনে হচ্ছে এই শিক্ষকের নামে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে । তিনি ঠিকি বলেছেন , কিছু মানুষের তিলকে তাল বানানোর একটা অভ্যাস আছে এবং এভাবে মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলা কিছু মানুষের অভ্যাস । এদের মধ্যে মানুষ হবার জন্য যে যে গুণাবলি দরকার তার একটাও নেই । আর এখন এই অপপ্রচার চালানো খুব সহজ এই খোলা সোশ্যাল মিডিয়ার কারনে । একটা অশিক্ষিত জাতির হাতে ইন্টারনেট তুলে দেয়া আর অবুঝের হাতে আগুন তুলে দেয়া সমান কথা ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

যোগী বলেছেন:
ম্যাম, আসলে এই খবরটা এসেছে অনেক আগে খুবই আননোন একটা নিউজ পোর্টালে। একজন মানুষ যে ফেস আইডেনটিটি দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবে আর সেই আইডেনটিটি ক্লাসে শো করবে না সেটা কেমন কথা?

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামার একবার শখ হইসিলো লুঙ্গি পইড়া ভার্সিটিতে যাই ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

যোগী বলেছেন:
হে হে হে গরমে আমি শর্টস পরি সব যায়গায়।
লুঙ্গীর কিন্ত একটা বড় এ্যাডভানটেজ আছে, আপনি হাটে মাঠে ঘাটে যে কোন যায়গায় লুঙ্গী চেঞ্জ করতে পারবেন আড়ালে না গিয়ে :)

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

পানিখোর বলেছেন: নাহ! লুঙ্গি ইসলামী পোশাক না। এটা আমাদের ট্র্যাডিশনাল পোশাক। বরং বাঙ্গালী হিসেবে আমরা আমাদের ট্র্যাডিশনাল ড্রেসকে যতটা অপমান করেছি ভুটানি-নেপালিরা ততটাই উর্ধে ধরে রেখেছে। কিছু দিন আগেও ফরহাদ মজহার লুঙ্গি পড়ে ঢাকা ক্লাবে প্রবেশের অনুমতি না পাওয়ায় একটা আন্দোলন হয়েছিলো।

আপনি বরং ২০১৫ সালের ঐ একই শিক্ষকের সেইম টাইপ "প্রতিবাদের" জবাব দিন। আপনি স্যাবোটাজ করে একে জঙ্গি কুপানির সাথে লিংকেড করতে চাচ্ছেন। এতেই ক্লিয়ার হয় আপনার উদ্দেশ্য কী। শুধু ঢাবি কেন কিছু দিন আগেই বদরুন্নেসা মহিলা কলেজেও হিজাব নিষিদ্ধ করে বিজ্ঞপ্তি দেয়ার পর তা উথড্র করা হয়েছে। হিজাবের চুলকানির ভুরি ভুরি উদাহরন এড়িয়ে জঙ্গি লিংকিং আপনার পরিচয় প্রকাশ করেছে। একটা মেয়ে দিনের পর দিন উপস্থিতি পাচ্ছেনা। উপস্থিতির অভাবে সে পরীক্ষা দেয়ার অনুমতিও পাবেনা। তার প্রতিবাদ করায় ঐ হিজাব ধারিনী ও তার পক্ষ অবলম্বনকারীরা ক্লাস থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হলেন। এসবকে খুব সহজে এড়িয়ে যেতেই পারেন। হিজাব কতটা সেন্টিমেন্টাল বিষয় তা বুঝার ক্ষমতাও আপনি হারিয়ে ফেলেছেন। তাই ভরা ক্লাসে হিজাবধারীনীকে হিজাব খুলতে বলা কোন পর্যাদের মানবাধিকার লংঘন ও অসভ্য মানসিকতা তা আপনি উপলব্ধিও করতে পারছেন না।

নাহ! লুঙ্গি ইসলামী পোশাক না। এটা আমাদের ট্র্যাডিশনাল পোশাক। বরং বাঙ্গালী হিসেবে আমরা আমাদের ট্র্যাডিশনাল ড্রেসকে যতটা অপমান করেছি ভুটানি-নেপালিরা ততটাই উর্ধে ধরে রেখেছে। কিছু দিন আগেও ফরহাদ মজহার লুঙ্গি পড়ে ঢাকা ক্লাবে প্রবেশের অনুমতি না পাওয়ায় একটা আন্দোলন হয়েছিলো।

আপনি বরং ২০১৫ সালের ঐ একই শিক্ষকের সেইম টাইপ "প্রতিবাদের" জবাব দিন। আপনি স্যাবোটাজ করে একে জঙ্গি কুপানির সাথে লিংকেড করতে চাচ্ছেন। এতেই ক্লিয়ার হয় আপনার উদ্দেশ্য কী। শুধু ঢাবি কেন কিছু দিন আগেই বদরুন্নেসা মহিলা কলেজেও হিজাব নিষিদ্ধ করে বিজ্ঞপ্তি দেয়ার পর তা উথড্র করা হয়েছে। হিজাবের চুলকানির ভুরি ভুরি উদাহরন এড়িয়ে জঙ্গি লিংকিং আপনার পরিচয় প্রকাশ করেছে। একটা মেয়ে দিনের পর দিন উপস্থিতি পাচ্ছেনা। উপস্থিতির অভাবে সে পরীক্ষা দেয়ার অনুমতিও পাবেনা। তার প্রতিবাদ করায় ঐ হিজাব ধারিনী ও তার পক্ষ অবলম্বনকারীরা ক্লাস থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হলেন। এসবকে খুব সহজে এড়িয়ে যেতেই পারেন। হিজাব কতটা সেন্টিমেন্টাল বিষয় তা বুঝার ক্ষমতাও আপনি হারিয়ে ফেলেছেন। তাই ভরা ক্লাসে হিজাবধারীনীকে হিজাব খুলতে বলা কোন পর্যাদের মানবাধিকার লংঘন ও অসভ্য মানসিকতা তা আপনি উপলব্ধিও করতে পারছেন না।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

যোগী বলেছেন:
ঠান্ডা মাথায় আমার শুধু এই প্রশ্নটার জবাব দিবেন প্লিজ।
একজন মানুষ যে ফেস আইডেনটিটি (ছবি) দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবে আর সেই আইডেনটিটি ইউনিভার্সিটিতে ক্লাসে করার সময় শো করবে না সেটা কেমন কথা? তাহলে ভর্তির সময় তার কাছ থেকে কেন ছবি চাওয়া হয়েছিল? একটা মেয়ে তার ফেস আইডেনটিটি শো না করলে কী ভাবে তার উপস্থিতি প্রমান করতে পারে?

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

বিজন রয় বলেছেন: আর ডরাইয়া কি হবে।
একদিন তো মরতে হবেই।

আমি কবিতা লিখি, তা কবিতা লেখার অপরাধে যদি কেউ মেরে ফেলে তো কি আর করতে পারি।
আমি তো অস্ত্র চালাতে পারি না।

শুধু জানি বন্দুকের চেয়ে কলম শক্তিশালী।

আর আপনি তো যতদুর জানি বিদেশে থাকেন, কিছুটা নিরাপদ।

ধন্যবাদ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

যোগী বলেছেন:
সেটাই মরতেতো হবেই। কি আর করা।

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

খন্দকার আঃ মোমিন বলেছেন: প্রচলিত বোরকা এর মাদ্ধমে কি আসলেই ধর্মীয় হোক আদায় হচ্ছে ? হিজাবের মুল উদ্দেশ যেহেতু সরিরের কোন অংশ বাহির থেকে বুজতে না পারা , সে খানে সুধু কালো কাপড় দিয়ে সরিরের আগ পিছ বাহির করে কালো কাপড় দিয়ে শরীর পেচিয়ে রাখার নাম কি হিজাব ? তবে এটাও সঠিক পান্না পরিমল রা এই আযিযুরের পথ ধরেই এসে খামছি মারে আমাদের নারি জাতীকে ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

যোগী বলেছেন:
সমাজে যেমন পান্না পরিমল আছে তেমনি আছে ধর্ষক পিতা। তারা সবাই সমাজের কিট এবং ব্যাতিক্রম।

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

পানিখোর বলেছেন: "একজন মানুষ যে ফেস আইডেনটিটি (ছবি) দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবে আর সেই আইডেনটিটি ইউনিভার্সিটিতে ক্লাসে করার সময় শো করবে না সেটা কেমন কথা? তাহলে ভর্তির সময় তার কাছ থেকে কেন ছবি চাওয়া হয়েছিল? একটা মেয়ে তার ফেস আইডেনটিটি শো না করলে কী ভাবে তার উপস্থিতি প্রমান করতে পারে?"

হুজুরের বউ ন্যাশনাল আইডি কার্ড বানাইতে ফেস খুলে ছবি তুলছে। এইটা একেবারেই আলাদা ইস্যু। হুজুরের বউ কে ন্যাশনাল আইডি নিয়ে চলাচল করতে হবে। আইন। ন্যাশনাল আইডির মত পেস খুলে চলতে বলার অধিকার কে দিয়েছে? আমাদের সংবিধান প্রতিটি ধর্মীয় গোষ্ঠীর ধর্মীয় অধিকার স্বীকার করে।

কোথাও সমস্যা হবার সম্ভবনা থাকলে নারীরা নারীদের দ্বারাই আইডেন্টিফাইড হতে পারেন। এসব কারনেই মুসলিমদের জন্য স্বাভাবিক শিক্ষা ব্যবস্থাই হল নারী বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী ক্যাম্পাস।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

যোগী বলেছেন: কোথাও সমস্যা হবার সম্ভবনা থাকলে নারীরা নারীদের দ্বারাই আইডেন্টিফাইড হতে পারেন। এসব কারনেই মুসলিমদের জন্য স্বাভাবিক শিক্ষা ব্যবস্থাই হল নারী বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী ক্যাম্পাস।

বাংলাদেশে বা পৃথীবিতে কোথায় বড় রকম সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা নাই?
ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে নারীদের নারী দ্বারা আইডেন্টিফাইড করে কী প্রতিদিন ক্লাসে ঢুকানো সম্ভব?
বাংলাদেশে নারী বিশ্ববিদ্যালয় আছে আবার নারী ক্যাম্পাসও আছে, সাথে আছে অনেক মাদ্রাসা। সেখানে মুখ ঢাকলে কেও কিছু বলে না। ছাত্রীরা সেখানে কেন পরাশুনা করে না?

৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: জনাব যোগী --- আপনি নিশ্চয়ই জানেন চাপাতি বাজরা মুলত অশিক্ষিত , তারা কোরান না পড়েই কত গুলো মিথ্যা ফতুয়ায় বিশ্বাষ করেই চাপাতি চালায় । এই ধরনের লোক দাবি করে মেয়েদের মুখ ঢাকা ফরজ অতচ সুরা আযাবের ৫৯ তম আয়াতে সুস্পষ্ঠভাবে পরিচিতি প্রকাশ করার নির্দেশ আছে --- সুরা আযাব আয়াত ৫৯ ------ ৩৩:৫৯ - হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। ----------- এখানে স্পষ্ঠ লেখা আছে -- ( এতে তাদের চেনা সহজ হবে ) ---- তার মানে কেউ মুখ লুকাতে পারবে না ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

যোগী বলেছেন: তারা সব সময় ভূল ব্যাখ্যা দেয়।
যেমন এখানে কে আমার মা আর কে আমার বোন আমার পক্ষে কখনোই চেনা সম্ভব না-


১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

মোঃ আলামিন বলেছেন: লেখক দাদা " পরিমল" ও একজন শিক্ষক ছিলেন । উনিও কি পিতার মত ? উত্তর দেবেন দয়া করে ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

যোগী বলেছেন:
অনেক জন্মদাতা পিতা দ্বারা কন্যা ধর্ষীত হয়। সেই সব পিতারা যেমন পরিমলও তেমন।

১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

পানিখোর বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নারী সিকিউরিটি রাখা অসম্ভব।
দেশে অনেক মাদ্রাসা আছে তাই পর্দা পালন করলে ঢাবিতে আসার দরকার নাই??

হা হা হা মিঃ যোগী দারুন বলেছেন। আপনি জাস্ট ঐ গোত্রের। যারা ইসলামের বিধান অবমূল্যায়ন করে সাম্প্রদায়িক সম্পৃতির নামে মুসলিমদের অবজ্ঞা করেন। বাংলাদেশের সংবিধান আপনাকে সাপোর্ট করেনা। ধর্মীয় বিধান মতে চলার অধিকার ঢাবি অস্বীকার করেনি। কিছু জেনে তারপর ছড়ি ঘুরান।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

যোগী বলেছেন:
আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আমাকে ইসলাম অবমূল্যায়ন কারীদের গোত্রে ফেলছেন। খুবই দুঃখ্য জনক।
তাহলে নিঃশ্চয় আপনি বাংলা টিমের মুজাহীদ।

দেখুন আমি কিন্তু জ্ঞানত কখনো ইসলাম অবমূল্যায়ন করিনি। যদি ভূল করে বেশি কিছু বলে থাকি দয়া করে মাফ করে দিবেন। ভূলতো সবারই হতে পারে তাই না? হাদিসে আছে 'সকল আমলই ঈমানের উপর নির্ভরশীল'।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

যোগী বলেছেন:
আবারও ভূল করে ফেললাম। আসলে হবে 'সকল আমলই নিয়্যাতের উপর নির্ভরশীল'।

১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

পানিখোর বলেছেন: এ আর ১৫@

মূর্খরাই নিজেদের পরিচয়ের জন্য যথেষ্ট।


"এতে তাদের চেনা সহজ হয়"

"চাদর টেনে নিলে", "চেনার সহজ হয়" কেমন কথা? এই চেনার মানে কী মুখ দর্শন? মোটেই নয়। দেখুন বলা হয়েছে- "আপনার স্ত্রী, কন্য ও মুমিনদের স্ত্রীদেরকে বলুন"। অর্থাৎ এই গোত্রীয় মানুষদের চেনার উপায় হল পর্দা। আরবের মুশরিকরা পর্দা করেনা। আর মুমিন নারীগন পর্দা করেন। এটাই মুমিনদের "আইন্ডেন্টিটি"। যাতে করে মানুষ বুঝতে পারে এরা পর্দানশীন মানুষ। এদের সাথে যাচ্ছেতাই আচরন করা যাবেনা।

স্বাভাবিক ভাবেই আপনি সৌন্দর্য খুলে পথ চললে অনেক আকর্ষনীয় 'আপু' বা 'ভাবী' ডাক শুনতে পাবেন। আবার পর্দা মেনে চললে শ্রদ্ধামূলক আচরন পাবেন। অস্বীকার করার কিছু নেই, পর্দা কিংবা বেপর্দা পোশাক দেখেই মানুষ মানুষকে মূল্যায়ন করে। তার আচরন চিনে নিতে চায়। কিংবা সুযোগ গ্রহণ করে।


ব্লগার রুসাফী আলমের ব্লগটি দেখুন- somewhereinblog.net/blog/Rusafie/29132384

১৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

পানিখোর বলেছেন: যোগী-@ বাংলাদেশে যেখানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী ক্যাম্পাস আছে সেখানে সরকারী প্রতিষ্ঠ্যান ঢাবি কেন নারী ক্যাম্পাস করেনা? এটা কী মাথায় আসেনি???

একেবারে প্রান্তিক মানের ফালতু মতামত ধারন করে কীভাবে চলেন দাদা?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

যোগী বলেছেন:
সরকারী প্রতিষ্ঠান ঢাবি নারী ক্যাম্পাস করার বিলাসিতা করে না কারন সেই প্রতিষ্ঠান শুধু বিপথে চলা মুসলীম (ইসলাম প্রেমী না) ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যেই তৈরী হয় নি।
তার পরেও তারা চাইলে হাজারগুন উত্তম দীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নারী মাদ্রাসায় যেতে পারে।

১৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

এ আর ১৫ বলেছেন:

পানিখোর --- আরবের মুশরিকরা পর্দা করেনা। ********** ইউজিদি মহিলাদের ছবি দেওয়া হয়েছে যারা মুর্তিপুজা করে । মরুভুমির আবহাওয়ার কারনে তারা মরুভুমি ড্রেস কোড ফলো করে -- তাই হিজাব বোরকা পরলেই বোঝা যায় না সে মুসলমান না খৃষ্টান না ইহুদি বা ইউজিদি ( মুর্ত পুজা করে ) । এই মুর্তি পুজা কারি ইউজিদি মহিলাদের দেখে বলুন তো আমার কথা ঠিক কিনা ?? ------- সুতরাং চেনা শব্দ দিয়ে তাদের আইডেনটিটি প্রকাশ করার কথা বলা হয়েছে । আপনার চাপাতি বাজি ফতুয়া এখানে চলে না । এমন কি ভারতের রাজ্য স্থানের মরুভুমিতে হিন্দু মেয়েরা মরুভুমির ড্রেস কোড ফলো করে । তাদের মুসলমান ভাবার কোন কারন নাই । সুতরাং শিক্ষক আজিজুর রহমান যা বলেছেন তা সুরা আযাবের ৫৯ তম আয়াতের সাথে মিলে যায় ।
চাপাতিবাজ রা গোটা দুনিয়াকে মরুভুমি মনে করে তাই সবাইকে মরুভুমির ড্রেস কোড ফলো করতে হবে ।
১) মূরুভুমিতে তাপ মাত্র ৪৫ থেকে ৫৫ ডিগ্রী পর্যন্ত ভ্যারি করে
২) ঘাস নেই তাই সামান্য বাতাসে শরিরের ভিতর বালু ঢুকে যায় এবং সেটা খুব যতনা দায়ক । পরিষ্কার করা বা ধুয়ে ফেলা বা গোসল করা জরুরি হয়ে পরে ।
৩) পানির খুব অভাব তাই চেলেই ধোয়া বা গোসাল করা যায় না ।

তাই মরু ভুমিতে টিকতে হোলে পুরুষ নারী সবাইকে ঢোলা পোষাক পরতে হয় , মাথা ঢেকে রাখতে হয় যাতে চুলে বা গলা দিয়ে শরিরে বালু প্রবেশ পরতে না পারে । মেয়েরা নিকাব পরে কারন তাদের চামড়া পুরুষের থেকে নরম চামড়া পুড়ে যায় । শীত কালে যেমন কোট জাম্পার পরতে হয় তেমনি মরু ভুমিতে টিকতে হোলে ঐ ড্রেস কোড ফলো করতে হয় । অমুসলিম এমন কি ইউজিদি মহিলারা ও ( যারা মুর্তি পুজা করে) মাথা মুখ ঢেকে রাখে মরুভুমির আবহাওয়া থেকে নিজেদের নিরাপদ রাখতে

০৩ রা মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

যোগী বলেছেন:
এই সব বাস্তবতা সে মানতে চাইবে না। সে আপনার সাথে সেই যুক্তি দেখাবে যে যুক্তিতে তাদের কোপানোই নেশা পাবলিক মেনে নিবে।

১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১২

পানিখোর বলেছেন: পর্দার বিধান জানতে পড়াশুনা করুন। মনগড়া কথা বললেই তা ধর্মের বিধান হবে এমন ভাবা বোকামী।

quranhadith.net/আমাদের-প্রকাশিত/৬-পর্দার-বিধান/

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

যোগী বলেছেন:
ইসলাম সম্পর্কে আপনার জানাশুনা ঐ চাপাতি মতবাদের ভ্রান্ত ধারনা। প্রকৃত ইসলাম জানাও আপনার সিক ব্রেনের পক্ষে সম্ভব না। সো ফাস্ট ইউ নিড টু গেট ওয়েল।

১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫০

মশার কয়েল বলেছেন: ভালো কথার চেয়ে কাদাখচাখচি বেশী হইছে ৷আমার মনে হয় আমরা বাঙালীরা জাতি হিসেবেই উগ্রবাদী ৷একটা গল্প বলি ৷আমার এক বন্ধুর যখন তখন বায়ু ত্যাগ করার অভ্যাস ছিল ৷আমারা মজা করার জন্য তার গুষ্ঠিকেই বায়ু ত্যাগের গুষ্ঠি বলে সম্মোধন করতাম ৷হয়তো এটা মজা করে বলতাম ৷কিন্তু বাঙালী জাতি আজ এমন পর্যায়ে যা চরপন্থীতাকেও হার মানায় ৷আইএস বোম মারছে,মুসলমান খারাপ ৷হিন্দুরা মসজিদ ভাঙছে,হিন্দুরা খারাপ ৷নাস্তিকরা ধর্মের বিরুদ্ধে বলে,নাস্তিক খারাপ ৷আসলেই কি তাই? আইএস-এর সাথে সকল মুসলমান জড়িত নয়,মসজিদ যারা ভেঙেছিল সেখানে সকল হিন্দু জড়িত নয়,ধর্ম বিদ্বেষ সকল নাস্তিক ছড়ায় না ৷এই বিষয়গুলা আমরা বুঝিনা ৷আমরা বুঝি চরমপন্থীতা ৷যে যার অবস্থানে চরমপন্থী ৷লেখক লিখেছেন হিজাব নিয়ে আর আমি মন্তব্য করলাম চরমপন্থীতা নিয়ে ৷লেখক ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন ৷আমি কথাগুলো বললাম আপনার লেখার ভাবার্থ এবং কমেন্টকারীদের ভাবার্থের আলোকে ৷ এইবার হিজাব নিয়ে দুইটা কথা বলি ৷হিজাব অর্থ এই না যে মুখ ঢাকা রাখতেই হবে ৷মুখ খোলা রেখেও পর্দা পালন করা যায় ৷ইসলামে তিনধরনের হিজাবের কথা বলা হয়েছে ৷ ১৷সমগ্র শরীর ঢেকে রাখা ৷ ২৷চোখ ও হাত পা বাদে সমগ্র শরীর ঢেকে রাখা ৷ ৩৷চোখ,হাত-পা এবং চেহারা বাদে সমগ্র শরীর ঢেকে রাখা ৷ এই তিন পদ্ধতির যে কোন এক পদ্ধতি অনুসরণ করে হিজাব পালন করা যায় ৷একজন যদি সমগ্র শরীর ঢেকে রেখে হিজাব পালন করতে চায় তাহলে তাকে বাধা দেওয়া মানে তার অধিকার হরণ করা ৷আবার শিক্ষক তার শিক্ষার্থীকে আইডেন্টিফাই করতেই পারেন ৷এই অধিকার শিক্ষকের আছে৷এটা স্বাভাবীক বিষয় ৷মেয়ে শিক্ষার্থী যদি মনে করে শিক্ষকের সামনে তার চেহারা প্রকাশ করতে কোনও আপত্তি নেই তাহলে সে প্রকাশ করবে ৷আর যদি আপত্তি থাকে তাহলে অন্য কোনও নারী দ্বারা তার আইডেন্টিফাই করা যেতে পারে ৷এই সিস্টেম আমাদের দেশের বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই ৷এটাই আফসোস ৷একজন মুসলিম নারীর পর্দা করার অধিকার আছে ৷মানবতাবাদীরা যদি এটার বিরুদ্ধে বলে তাহলে তাদের মানবতা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায় ৷যে কোন সমস্যায় একজন আরেকজনকে দোষারোপ করে সমস্যাকে শুধু বড় করা যায় ৷সমস্যার সমাধানে কাউকে দোষারোপ না করে সমাধান বের করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ ৷

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

যোগী বলেছেন: আমি এখানে অনেক কমেন্ট স্কিপ করে আন্সার করছি। তাই আমি লজ্জিত। আসলে এক ধরনের অস্থীরতার মধ্যে আছি।

আমি আপনার কথা গুলার সাথে প্রায় একমত। আপনি বলেছেন তিন পদ্ধতির যে কোন একটা ফলো করে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা যায়।
আল্লাহ কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তাঁর বান্দাদের কে ধর্মীয় ব্যাপারে ছাড় দিয়েছেন। উদাহরন স্বরুপ বলা যায় মুসাফিরদের জন্য শুধু ফরজ নামাজ।
আল্লাহর এই সব ছাড় কে বলা হয় নিয়ামত। হাদিসে আছে যখন কোন বান্দা অতি উৎসাহি হয়ে আল্লাহ এর এই সব নিয়ামত গ্রহন করেনা তখন আল্লাহ তাদের প্রতি নাখোস হন।
তাহলে এখন বলেন বাংলাদেশের মত ৪৫ টেম্পেরেচারে কান্ট্রিতে নাক মুখ বন্ধ রাখার কী দরকার আছে? পাবলিক হেল্থ ভালো রাখার পলিসি তৈরী করাও কিন্তু একটা রাষ্ট্রে দায়িত্ব। ধর্মে যদি ছাড় থাকে তাহলে কেন একটা রাষ্ট্র মুখ খোলা রাখার বিধান রাখবে না? সব চেয়ে বড় ব্যাপার হলো মুখ নাক বন্ধ রাখাটা সিকুরিটির জন্য হুমকি স্বরুপ। তাই পৃথীবির অনেক দেশেই শুধু মুখ নাক ঢেকে রাখার উপর ব্যান জারি করা হয়েছে।
আর অধীকার হরন করার কথা বলছেন? অপনি যত বড়ই দক্ষ চালক হন রাষ্ট্র কিন্তু আপনাকে মাথা খোলা রেখে রাস্তায় বাইক চালাতে দিবে না। মাথায় হেলমেট না পরে বাইক চালানো কিন্তু আপনার অধীকার না। সেটা করা হয়েছে কারন তা নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরুপ।

আচ্ছা বাংলাদেশে অনেক আগে বাস ডাকাতি বেড়ে যাওয়ার কারনে যাত্রীদের ভিডিও করে রাখা হতো। এখন নিয়মটা আছে কিনা জানি না। যদি নিয়মটা থেকে থাকে তাহলে মুখ ঢেকে রাখা যাত্রীদের জন্য কী করা হয় জানেন কিছু?

আপনার কী মনে হয় আমাদের দেশের ইনফ্রাস্ট্রাকচারে ঢাবির মত যায়গায় ক্লাসে কিংবা পরীক্ষার হলে সব সময় নারী শিক্ষক দ্বারা ছাত্রীদের ফেসিয়াল আইডেনটিটি ভেরিফাই করা সম্ভব? আর যদি করতেই হয় সেটা করতে হবে ঢাবির প্রতিটা গেটে, সিকুরিটির কারনে। কারন কোন সিসিটিভি মুখ ঢাকা মানুষ কে আইডেনটিফাই করতে পারে না।

এই সব বিচার করে আমি মনে করি আমাদের জন্য ধর্মের ছাড়টাই গ্রহন করা উত্তম। আর তা নাহলে তালেবানদের মত আইন জারি করতে হবে নারীরা যেন বাইরে বের হলে তার ভাই বাবা বা স্বামী কে নিয়ে বের হন। এটলিস্ট সেই সব পুরুষদের দেখে সেই নারী কে আইডেনটিফাই করা যাবে।

১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২২

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ভাইসকল আমি কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে বা ক্লাশে লুঙি অনুমোদনের পক্ষে। পরুক না ভাই, যে-যার ইচ্ছামতো পোষাক, অশ্লীল না হলেই তো চলে। তাহলে কি জীবনটা সহজ হয় না?
আপন বিশ্বাস অনুযায়ী ধর্মাচরণে ওই ছাত্রীটিকে সহায়তা করলে একজন শিক্ষকের কী এমন অসুবিধা তাও বোধগম্য নয়। আমার মনে হয় এখানে বিচার-বিবেচনার চেয়ে মতবাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার লড়াইটাই প্রধান হয়ে গেছে।
Take it easy man!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

যোগী বলেছেন:
ম্যান, গোটা বিশ্বেই এই প্রবলেমটা হয় মেইনলি সিকুরিটি হুমকির জন্য। প্রতি দিনই কোথাও না কোথাও নতুন নতুন আননোন মাত্রায় অঘটন ঘটছে।

১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

নতুন বলেছেন: সমাজে সবার কাছেই এখন ইন্টারনেট উপরের গুলশান কিবরীয়া মতন আমিও মনে করি এটাও বাড়াবাড়ী করেছে সবাই। এখন এই অপপ্রচার চালানো খুব সহজ এই খোলা সোশ্যাল মিডিয়ার কারনে । একটা অশিক্ষিত জাতির হাতে ইন্টারনেট তুলে দেয়া আর অবুঝের হাতে আগুন তুলে দেয়া সমান কথা ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

যোগী বলেছেন:
তারা আসলে সুপরিকল্পিত ভাবে অপপ্রচার চালিয়ে চাপাতি কর্মকান্ডকে জনগনের কাছে নরমাল করার চেষ্টা করছে।

১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

পানিখোর বলেছেন: সিকিউরিটির কথা বলে ইসলামের বিধান বন্ধ করার চেয়ে নারী সিকিউরিটি গার্ড দিয়ে নারীদের আলাদা ভাবে চেক করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করানো বেটার সলুশন নয় কি?

এখন প্রশ্ন হল, ব্লগার সলুশন চাচ্ছেন, নাকি নিজের মতামত একটা সম্প্রদায়ের ওপর চাপিয়ে দিতে চাচ্ছেন?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪০

যোগী বলেছেন:
ইসলাম যেটা বলেনি সেটা প্রতিষ্ঠা করার জন্য তো আর সারা দেশে মোড়ে মোড়ে ছামিয়ানা ঘিরে নারী সিকিউরিটি গার্ড দিয়ে চেকপোষ্ট বসানো সম্ভব না। তাই পৃথীবির অনেক ধনি দেশে মুখ ঢাকা ব্যান করা হয়ছে। খোদ সৌদি আরবে মেয়েরা মুখ ঢাকে না।

২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: অন্ধকারীদের কাজই হচ্ছে তিলকে তাল বানানো। এদের সমস্ত শক্তি নিহিত রয়েছে গুজবের মধ্যে।
গুজবটাকে এরা এত ভালবাসে তা বলে বুঝানোর নয়।
আর এইটা হচ্ছে সহীহ পর্দা যারা এভাবে পর্দা করে না তারা ইসলামের দুশমন। ;)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

যোগী বলেছেন:
আই এস আর আফগান তালেবানরা নারীদের মুখ ঢাকার পক্ষে মতবাদ জানায়। তারা এও জানে সেটা সিকুরিটি ইসু। তাই তারা মেয়েদের আইডেনটিটি নিঃশ্চিত করার জন্য ভাই বাবা বা স্বামী ছাড়া মেয়েদের কে বাইরে এ্যালাউ করে না।

২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪২

অবশ অনুভূতি বলেছেন: ভিড্যুতে ত দ্যাখলাম অন্য কাহিনী। ওই মাইয়ার জাস্ট হিজাব পরা ছিল, মুখ ঢাকা ছিল না। প্রফেসর আজিজুর রহমান মিথ্যা কইছে ইস্টেটাসে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৬

যোগী বলেছেন:
হা হা হা বোকারা অনেকখানি কম বুঝতে পারে। ভিডিওতে যে মেয়েকে দেখা গেছে তাকে নিয়ে প্রফেসরের প্রবলেম ছিলনা। প্রবলেম ছিল অন্য আর একটা মেয়ে কে নিয়ে যার মুখ ঢাকা ছিল। তাকে এই ছোট্ট ভিডিওতে দেখা যায় নি।

২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:০৪

মোস্তফা ভাই বলেছেন: মুখ বা চেহারা ঢাকা কারো সাথে কথা বলার আগে আমি ১০ বার চিন্তা করবো, ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১০

যোগী বলেছেন:
আমার আশেপাশে মুখ ঢাকা কাওকে দেখলে আমি হয়তো ভেবে পাবনা দৌড় দিব না নিজেই কোন প্রতিরোধ ব্যাবস্থা নিয়ে চিন্তা করবো। কারন কোন ক্রাইম করলে ঐ ব্যাক্তিকে আর কেও কোন দিন খুঁজেও পাবে না।

২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:০৯

কাঁচাঝাল বলেছেন: চলুক দেখি কোন পযন্ত চলে ।

২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৪৪

এ আর ১৫ বলেছেন: Niqab has nothing to do with Islam…I know about religion better than you and your parents.” Inappropriate!

দেখুন মিশরের ধর্মীয় গুরু স্কুল ছাত্রীকে নিকাব খুলে ফেলার আদেশ দিচ্ছে তাতে কিছু যায় আসে না কিন্তু একই কাজ জনাব আজিজুর রহমান সাহেব করেছেন সেটা চাপাতি বাজদের কাছে মহাদোষের ..
Egypt’s most powerful Muslim cleric, Mohammed Sayed Tantawi, has announced an impending religious edict against the wearing of full, face-covering, headscarves, or niqab. He apparently announced that full-face veiling was a custom independent from Islam, and seeks to ban it from schools of Al Azhar University.
From AP:
A security official also told The Associated Press that police have standing verbal orders to bar girls covered from head to toe from entering al-Azhar’s institutions, including middle and high schools, as well as the dormitories of several universities in Cairo.

Saturday, a handful of women protested the ban outside the university, and despite such backlash, it appears Tantawi will not be “dismissed.”
Unfortunately, his announcement came after he visited a local school, witnessed schoolgirls wearing the niqab, requested that one girl take hers off, and was surprised when she didn’t, saying “Niqab has nothing to do with Islam…I know about religion better than you and your parents.” Inappropriate!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

যোগী বলেছেন:
এদেরকে এ সব বলে লাভ নাই। এরা মনে করে এদের সিক ব্রেন যেটা চিন্তা করবে সেটাই ইসলাম। কেও সেটা না মানলে তাকে কোপানোটাও ইসলাম বলে তারা মনে করে।

যদি মুখ ঢাকা ইসলামের বিধান হয় তাহলে হজ্জের সময় নারীরা কেন মুখ ঢাকে না? সেখানে কী পুরুষরা থাকে না?

২৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

মুজাহিদ অনিক বলেছেন: কীছু বলা যাবে না, ডর লাগে!চুপ!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

যোগী বলেছেন:
আমিও এখন ডরে ওদের সব কথা মাইন্যা লই। কোপানোই যাদের নেশা তাদের কথা মাইন্যা না লয়ে উপাই আছে বলেন?

২৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ইসলাম অবশ্যই মুখ ঢাকাকে বাধ্যতামূলক করেনি, যারা এটা করছে তারা ইসলামের নামে বাড়বাড়ি করছে। ইসলামের নামে বাড়াবাড়ি করা অবশ্যই ইসলাম বিরোধী কাজ। যারা ইসলাম বিরোধী কাজ করে তারা ইসলামের বন্ধু নয়,বরং শত্রু। সুতরাং যারা মুখ ঢাকার ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করছে তারা ইসলামের শত্রু।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

যোগী বলেছেন:
এতক্ষনে একটা অতি সত্য কমেন্ট পেলাম।
আসলে তারা যে ইসলামের সাথে কত বড় শত্রুতা করছে, যে টা একজন পাঁড় নাস্তিকও করতে পারে না।

২৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: কি কমু?

২৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯

রানার ব্লগ বলেছেন: যোগী @@ আপনি কাদের ব্লগার বলছেন , এরা কেউ ব্লগার না, ফেসবুকে বইশা আব্লামি কইরা মজা পায় না তাই ব্লগে ঢূকে আব্লামি করে। ব্লগাররা নুন্যতমো পড়াশুনা করে এসে লেখা লেখি করেন। যারা ধর্মীয় বিষয় লেখেন তারা যথেস্ট জ্ঞ্যানী ও ধার্মিক দেখবেন তাদের লেখায় অনেক উপাদান থাকে যা আপনাকে আমাকে জ্ঞ্যানী করে তোলে আর এরা করে ফাতরামি। এদের ব্লগার বলে ওই সব ব্লগারদের ইজ্জতের ফালুদা না বানানোই ভালো।

২৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬

হুকুম আলী বলেছেন: কি কমু যোগী ভাই, পক্ষে বললেও বিপদ বিপক্ষে বললেও বিপদ। তবে লূঙ্গি আমাদের বাঙালিদের পোষাক, অফিস আদালতে এটার ব্যবহার শুরু হলে আমি খুশি হবো।

৩০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

মুসাফির নামা বলেছেন: এটা ঠিক মুখ ডাকার বিষয়ে কিছু বলা নেই। বরং ইজতিহাদ করলে পরিস্কার হয় মুখ খোলা রাখা উচিৎ , কারণ মুখ ডেকে রাখলে অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে। কিছু মনে করবেননা আমি আপনার পুরো পোস্ট না পড়ে কমেন্ট করেছি। গ্যাপ থাকলে ক্ষমা করবেন।

৩১| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ১২:৩০

মহা সমন্বয় বলেছেন: এখানে আরেকটা ছাগল পাওয়া গেছে। দেখেন জামাতের এই ব্রেইন ওয়াশড কর্মী কি বলে?




অলেরেডি আজিজুর রহমানকে হত্যা করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
এই ছবিটি দেখুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.