![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুর্কমেনিস্তানের দরওয়াজা শহরের একটি প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র আছে যা নরকের দরজা নামে পরিচিত।দীর্ঘদিন ধরে অগ্নিমুখটি অনবরত জ্বলছে বলে একে নরকের দরজা বলা হয়।
কারাকুম মরুভূমিতে অবস্থিত অগ্নিমুখটির ব্যাস ৬৯ মিটার (২২৬ ফু) ও গর্ত ৩০ মিটার (৯৮ ফু) দীর্ঘ। ভূতত্ত্ববিদগণ মিথেন গ্যাসের বিস্তার প্রতিরোধ করার জন্য জ্বলামুখটিতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন এবং এটি ১৯৭১ সাল থেকে ক্রমাগত জ্বলছে।অগ্নিমুখটি দেখতে প্রতিবছরই পর্যটকরা দরওয়াজা শহরে আসেন।
১৯৭১ সালে তৎকালীন সোভিয়েন ইউনিয়ন প্রাকৃতিক গ্যাসসমৃদ্ধ দারওয়াজা এলাকায় অনুসন্ধানের সময় ক্ষেত্রটি আবিষ্কার করে। প্রথমে তারা মনে করেছিল এটি একটি তেল ক্ষেত্র তাই ড্রিলিং মেশিন দিয়ে তেল উত্তোলনের জন্য সেখানে ক্যাম্প স্থাপন করবে। কিন্তু পরে তারা সেখান থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হতে দেখে। গ্যাস অনুসন্ধানের সময় অনুসন্ধানকারীরা গ্যাসবহুল গুহার মধ্যে মৃদু স্পর্শ করলে দুর্ঘটনাক্রমে মাটি ধসে পুরো ড্রিলিং রিগসহ পড়ে যায়। যদিও এই দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি
প্রাথমিকভাবে গবেষণা করে বিষাক্ত মিথেন গ্যাসের ব্যাপারে গবেষকরা নিশ্চিত হন। পরিবেশে বিষাক্ত গ্যাস প্রতিরোধ করার জন্য ভূতত্ত্ববিদরা তখন গ্যাস বের হওয়ার মুখটি জ্বালিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত নেন। তাদের ধারণা ছিল এখানে সীমিত পরিমাণ গ্যাস থাকতে পারে। কিন্তু তাদের ধারণা ভুল প্রমাণ করে এটি ১৯৭১ সাল থেকে অনবরত জ্বলছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১৪
উদারত১২৪ বলেছেন: কেউ জানে না
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভূ প্রাকৃতিক সম্পদের এহেন অপচয় ঠিক নয়। বিজ্ঞানীদের কিছু একটা করা সমীচীন।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১৪
উদারত১২৪ বলেছেন: ঠিক বলছেন
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১:৪১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ৫০ বছরেও বিজ্ঞানীরা এটা বন্ধ করার জন্য কিছু করতে পারলো না নাকি?
১৮ ই অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০৪
উদারত১২৪ বলেছেন: সে দেসের সরকার কিছু করতে দেয় নি
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:০০
মরুর ধুলি বলেছেন: এ দহন থামবে কবে?