নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ই জাহিদ

ই জাহিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমাজ সেবক

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৬


একটি গল্প দিয়েই আজকের লেখাটা শুরু করতে চাই- ‘খুব ছোট্টবেলা থেকে লেখাপড়ায় ভাল, ধর্মকর্মে বিশ্বাসী, নীতি ও আদর্শে অবিচল এক চটপটে তরুণ সানিন। কথা খুব কম বলে, আচার আচরণে খুব মিষ্টি। বাবা-মায়ের প্রতি যেমন শ্রদ্ধাশীল তেমনি সমাজের ছোট-বড় সকলের কাছে সম আদরের। তার মা সব সময় সামনে এগিয়ে যাওয়ার গল্প শোনায়। আর সেই পথের সন্ধানে নিরবে কাজ করে যায় সানিন। সবাই ভাবে ছেলেটি একদিন বিখ্যাত কিছু হবেই। সত্যি সত্যিই সকলের ভালবাসাকে মূল্য দিতে গিয়ে একদিন নিজেই ঠিক করে নেয় জীবনে কী হবে ? হতে চায় সমাজ বদলের নায়ক। অবাক সকলেই-সবাই। মানুষ হতে চায় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা এই মানের কোন পদবির সদস্য। সমাজ বদলের কারিগর হওয়ার গল্পটাতো নতুন। হ্যাঁ সানিন হতে চায় সমাজ বদলের কারিগর। এটি আবার কী ? সানিন বলে, আমি জীবনের লক্ষ্য স্থির করেছি-সমাজের প্রতি আমার গভীর দায়িত্ববোধ রয়েছে বড় হয়ে আমি সমাজের যেখানে অশিক্ষা, কুসংস্কার ঠিক সেখানেই আমার সেবা দিয়ে সমাজকে সুন্দর করতে চাই। আত্ন-বিশ্বাসী সানিন একদিন দেশের সবোর্চ্চ ডিগ্রী নিয়ে ঠিক তাই করলেন।
পাঠক হয়ত এতক্ষণে আমার উপর মহা বিরক্ত। এই কোন আত্ন বিশ্বাসের গল্প। সমাজ সংস্কার হবে ? ছেলে মেয়েকে মানুষ করে সমাজ সেবা করার জন্য কী ? হবে ডাক্তার না হয় ইঞ্জিনিয়ার বা বড় অফিসার এই আবার কোন ধরনের কাজ যে সমাজকে সংস্কার করবেন ? পথ কঠিন যেতে হবে বহুদূর এটাই স্বাভাবিক। সমাজে অনেক লোক আছে যারা অনেক বড় শিক্ষিত হয়েও শুধু আত্ন-বিশ্বাসের অভাবে জীবনের সময়গুলোকে কোন কাজে লাগাতে পারেনি। হোক সেটা অফিসার হওয়া বা ডাক্তার। ভুরি ভুরি ডাক্তারও আছে যাদের চিকিৎসায় রোগীর রোগ বাড়ে না মারাও যায়। এর মূল কারণও সমাজ ও পরিবার। কারণ পরিবার শুধু ডাক্তার বা অফিসার বানিয়ে দায়িত্ব শেষ করে। আত্নবিশ্বাসী হয়ে যে কাজ করার তাগাদা দেয় না। কারণ আত্নবিশ্বাসী মানুষই জীবন সংসারে শতভাগ প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। মনে রাখবে তোমার জীবনের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত পারে তোমাকে সিঁড়ির প্রতিটি ধাপ পার করিয়ে দিতে। তোমার আরো মনে রাখা উচিত যে, জীবনের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে দেরীর কারণে অনেক মূল্যবান সুযোগ তোমার কাছ থেকে হারিয়ে যেতে পারে। তাই প্রতিটি কাজের আগে তুমি পারবে এই বোধটুকু থাকা আবশ্যকও বটে।
ছেলে বেলায় অনেকে নানা রকম স্বপ্ন দেখে, কারণ মানুষ স্বপ্নের চাষ করে। কিন্তু স্বপ্নকে সার্থক করার কৌশল তোমাকে জানতে হবে। নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি এই কারণে যে, তোমাদের কাছে মনের অনেকগুলো জমে থাকা কথা একত্র করে বলবার যে পদ্ধতি তা শিখতে পেরেছি। তোমরা জান আমাদের এই দেশটা কত সুন্দর, এই দেশের মধ্যে লুকিয়ে আছে হিরা আর মনিমুক্তা। তা মেধা মনন ও যোগ্যতা দিয়ে তোমাকে আবিস্কার করতে হবে। দেশটাকে স্বপ্নের দারুণ আবাস ভূমিতে পরিণত করতে হবে-এ কাজটি তোমরাই পারবে। তোমাদের পারতেই হবে। দেখ একটু পেছনে আমাদের কত কী আছে- আমাদের আছে বিশ্বের একমাত্র গৌরবের ইতিহাস ৫২-এর ভাষা আন্দোলন যা বিশ্বের অন্যকোন জাতি বা দেশের ইতিহাসে নাই। আমাদের আছে ৭১-এর মুক্তি সংগ্রাম। আমাদের আছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, আমাদের আছে বিশ্বের ১১তম বড় সেতু, আমাদের আছে এশিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ মার্কেট। আমাদের আছে সংগ্রাম-লড়াই আর গৌরবের ইতিহাস। আমাদের আছে শান্তিতে নোবেল। আমাদের সবই আছে কিন্তু আমাদের নাই ঐক্য। এটি পরিবার, ব্যক্তিগত বা রাষ্ট্রীয় কোন পর্যায়ে আমাদের ঐক্য নাই বলে আজ আমরা জাতি হিসাবে যেখানে পৌঁছানোর কথা সেই পর্যন্ত পৌঁছতে পারিনি।
তোমরা যারা শিক্ষার্থী তাদের নিয়ে আমি গর্বিত। কারণ আমরা শিক্ষাগ্রহণের জন্য যে পরিমাণ শ্রম দিয়েছি তোমাদের তা দিতে হবে না। আধুনিক হচ্ছে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, সহজ হচ্ছে শিক্ষা গ্রহণের কলাকৌশল। আমাদের শিক্ষকরা পেশা হিসাবে এই কাজটিকে দেখলেও আজকাল শিক্ষকদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ার কারণে শুধু পেশা নয় এটিকে আজকাল অনেকে সমাজ পরিবর্তনের দায়িত্ব হিসাবেও বেছে নিচ্ছে। সেই দিক থেকে ভাল শিক্ষকদের সান্নিধ্য তোমরা সহজে পেয়ে যাচ্ছ এটি একটি দারুণ বিষয়। তোমাদের বাবা-মাও আজকাল অনেক সময় তোমাদের পড়ালেখার জন্য দিচ্ছেন। যা আমাদের সময় ছিল একেবারে অনুপস্থিত। মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে, সাধারণ মানুষ তাতে অংশ নিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানের খেতাবটি নিজে অর্জন করেছে। এমন বিরল সুযোগ আর আসবে না। সুতরাং জাতিকে একটি উন্নত মর্যাদায় আসিন করার যে যুদ্ধ তা তোমাদের শুরু করতে হবে। তোমাকে বলতে হবে আমিও পারি। যেমন পেরেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বাঙালী জাতিকে নোবেল জাতিতে পরিণত করেছেন। একজন একদিকে সফল হতে হবে। একজন একদিকে বিখ্যাত হতে হবে। কারণ তোমাকে বিশ্বাস করতে হবে বিখ্যাত হওয়ার জন্য তুমিও একজন।
জীবনের প্রতিটি কাজে এগিয়ে যাওয়ার জন্য তোমাকে আজকের দিনেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তুমি ভাববে না তুমি কোথা হতে এসেছে, আর সেটা বড় কথা নয়, কোথা যাবে সেটাই বড়। যেখানে যেতে চাও যাওয়ার পদ্ধতিটা কি হবে সেটাই আসল। তোমাদেরকে বদলে দেয়ার শ্লোগানের সাথে বদলে যাওয়ার শ্লোগানও গাইতে হবে। তোমাদের জাতির সামনে এক অবিস্মরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। তোমাদের এমন একটি ধারা তৈরী করে দিতে হবে যাতে আগামী দিন তোমার ছোট ভাইটা তোমাকে অনুসরণ করে সফল হতে পারে। তোমাদের মনে রাখতে হবে সমাজ, সভ্যতার সবচেয়ে শিক্ষিত মানুষটি তুমি হবে। এই বোধ তোমার মধ্যে কাজ করতে হবে। সর্বোচ্চ ডিগ্রিটা নেয়ার পর তুমি কি করবে সেই বিষয়টিও তোমাকে ঠিক করতে হবে। তুমি যে অবস্থানে আছ ঠিক সেই অবস্থানকে বিশ্বের কাছে নিজের কাছে সুন্দর করে তুলবে। সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত সকল ক্ষমতাকে তুমি সুন্দরের জন্য ব্যবহার করবে।
শিক্ষা তোমাকে তোমার নিজের অজান্তে একদিন অনেক উচু আসনে নিয়ে যাবে, তুমি কল্পনা করার আগেই তুমি অনেক কিছু পেয়ে গেছ। এটি কোন অলৌকিকতা নয়-বাস্তবতা। যদি শিক্ষা গ্রহণে তোমার দৃষ্টিভঙ্গির উদারতা থাকে, সমাজ, পরিবার বা রাষ্ট্রের প্রতি সহানূভূতি থাকে তাহলে তুমিও পারবে। সমাজে অনেক শিক্ষার্থী আছে দেখ তারা ন্যূনতম সুযোগ না পেয়েও অনেক ভাল করেছে। কারণ খুঁজে দেখ সে শিক্ষা গ্রহণের আগ্রহকে একদিনের জন্যও ফেলে চলে যায়নি। ন্যায় নিষ্ট থেকেছে। নিজেকে নিজের জীবনের জন্য তাগাদা দিতে থাক দেখবে অসাধ্য তোমার সাধন হয়ে গেছে। পরিশ্রম করো, সময় দেখে নয় বরং তোমার জানা-অজানাকে দেখে। সত্যিই তুমি জিতে যাবে।
দেশকে অনেক দূর নিয়ে যেতে হবে এই জন্য কয়েকজনকে ভাল করলে চলবে না। সুশিক্ষা গ্রহণের জন্য সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে। একটি জাতির সমস্যা সমাধান করতে হলে শিক্ষা গ্রহণ জরুরি। কারণ শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে সব সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া সম্ভব। তোমাদের যা উত্তম তা পড়তে হবে। জানার জন্য তোমার মেধাশক্তিকে আগামীর জন্য তৈরীর জন্য পড়তে হবে, জানতে হবে। পড়ার বা জানার কোন বিকল্প এখনও আবিষ্কার হয়নি। তোমার জীবনে যা চেয়েছ ঠিক যথাসময়ে তা পেয়েছ আমি বলব না। কিন্তু এতে হতাশ হলে চলবে না। মনে রাখবে আজকের চাওয়া আগামীকাল দ্বিগুণ হয়ে তোমার কাছে আসতে পারে। আজকে বাবা মায়ের কাছে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছ পাওনি তাতে কী? পড়ালেখা করার কারণে একদিন তোমরা যা পেয়েছো, যত লক্ষ্য অতিক্রম করেছ, যতগুলো স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছ, তার সবই তোমার নিজের, নিজের কৃতিত্ব বলে গর্বিত হবে। শিক্ষা কারো অনুগ্রহণের ফসল হতে পারে না। মনে রাখবে প্রতিদিন নতুন নতুন সংকট আসবে, তোমাকে মেধা দ্বারা তার সমাধান করতে হবে। পথ গুলোকে অতিক্রম করতে হবে। চলার পথে অনেক কঠিন সময় আসবে, অনেক ভুল তোমরা করবে এতে হতাশ হবে না। মনে রাখবে আগামীকাল তোমার জন্য নতুন কিছু অপেক্ষা করছে। নিজেই নিজের জীবনের সকল পথ অতিক্রম করতে পারবে। যদি তুমি লক্ষ্য স্থির করতে সক্ষম হও।
শিক্ষার্থী সমাজের একটি অংশ-আর পরিবার হল সমাজের একক। সেদিক থেকে শিক্ষার্থীকে সামাজিকভাবে একনিষ্টতার সাথে বেড়ে উঠার ক্ষেত্রে পরিবারের ভূমিকা অনেক। সমাজব্যবস্থাকে সুন্দর করার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী হবে বড় দূত। কারণ শিশুরা তাদের বাবা-মায়ের উপর দারুণভাবে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। তাই মা-বাবা ছোট্ট একজন শিশুকে কেন্দ্র করে একটি বার্তা প্রেরণ করলে তা একটি সঠিক দিক-নির্দেশনাও হতে পারে। ধরা যাক বাংলাদেশের সাম্প্রতিককালের সফল উদাহরণের মধ্যে আমাদের মাঝে উপস্থিত হন নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূচ। তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ধারাবাহিকতা যদি পরিবার থেকে শিক্ষার্থীকে জানানো হয় তাহলে শিক্ষার্থী মহান এই মানুষটির আর্দশ ও প্রেরণা গুলোকে তার নিজের জীবনের সাথে এক করে পরবর্তী জীবনে সে পথ চলতে শুরু করবে। এই একই অর্থে যেকোন সফল মানুষকে শিক্ষার্থীর পাঠ্যসূচির অংশ হিসাবে আসলে শিক্ষার্থী অবশ্যই তার জীবনকে সেইভাবেই তৈরী করার ক্ষেত্রে অধিক মনোসংযোগ করতে পারবে। ড. মুম্মদ ইউনূচ দারিদ্রকে যাদুঘরে পাঠাতে চান, দেশ থেকে ভিক্ষাবৃত্তি চিরতরে দূর করতে চান। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে তিনি সমাজকে বদলে দিতে চান। এগুলো তিনি দিনে দিনে কিভাবে করবেন, এটি একজন আদর্শ শিক্ষার্থীর জন্য প্রেরণা হয়ে দেখা দিতে পারে। সেই ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে এই বিষয়গুলোর সাথে এক করে দিতে পারলে জীবনের শুরুটা সে ঠিক এইভাবে গড়ে উঠতে সক্ষম হবে। এখানেই সমাজ বলেন আর পরিবার বলেন উভয় স্বার্থক হবে।
প্রতিদিন শিক্ষার্থীকে নতুনভাবে অনুপ্রাণিত করতে হবে। ছাত্রজীবন থেকে কর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে, মনোসংযোগ ঘটাতে হবে দায়িত্বের প্রতি। তবেই আস্তে আস্তে তুমি সফল হওয়ার প্রতিটি পথ পেরুতে পারবে। নাজনীন সুলতানা বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রথম নারী ডেপুটি গভর্নর তাঁর একটি বক্তব্য লেখার এই পর্যায়ে অভিভাবকদের বুঝবার জন্য তুলে ধরছি-তিনি বলেন, ‘মনে হতো কর্মজীবনে নারীরা তাদের মেধাকে কাজে লাগাতে পারলে দেশের অনেক উন্নতি হত। সেক্ষেত্রে দরকার হয়ে উঠল আমার বেলায় পরিবাবের সহযোগিতা। পরিবার যথাসম্ভব সহযোগিতা দিয়েছে এবং আমিও পরিবারকে উপেক্ষা করিনি। অফিস থেকে ফিরে সন্তানদের লেখাপড়া তদারক করেছি। সময় পেলেই দুই ছেলেমেয়ের সঙ্গে গল্পগুজব করেছি, ওদের পছন্দ অপছন্দ শুনেছি ইত্যাদি। এভাবে চলছে ভালই। আর এগিয়ে যেতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি অবিরত।’
সফল এই নারী কথায় কাজে সমান আত্নবিশ্বাসীও বটে। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে নিজেকে সময় দিতে হবে, আত্নবিশ্বাসী হতে হবে। আত্নবিশ্বাসী হলে কর্মক্ষেত্রে বা পরিবারে উভয় স্থানে সমানভাবে সুযোগ পাবে। আমার ব্যক্তিগত সাহস নাই, আমি দৃঢ়তার সাথে সব কাজ করতে পারি না অথচ অন্যকে দোষ দিই। এই ক্ষেত্রে আমার সামাজিক উন্নয়ন তো সম্ভব না বরং সমাজের জন্য আমি হয়ে উঠব একটি বিপদ হিসাবে এই বিষয়টিও আমাদের ভাবতে হবে। উচ্চতর ডিগ্রী শুধু একজন মানুষের মূল সফলতা নয়-চাই আত্নপ্রত্যয়ী হওয়ার সুযোগটাও তাহলে কেবল একজন মানুষের জীবনের প্রতিটি কাজ হবে সুন্দর নিজেকে সফল মানুষ হিসাবে দাবি করা সম্ভব হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


" পাঠক হয়ত এতক্ষণে আমার উপর মহা বিরক্ত। "

-এতক্ষণ খেয়াল করিনি; আপনি বলার পর, আসলেই ঐ রকমই লাগছে! ভালো যে, মনে করায়ে দিলেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.